এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  রাজনীতি

  • জনতা আবার এটম বোম ফাটানোর মজা পেতে চাইছে? 

    একক লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ২৬ জুলাই ২০২৩ | ১৫১০ বার পঠিত
  • রেপ জোক খারাপ।  কারণ ধর্ষন এতটাই বিপর্যয়মূলক যে তা-নিয়ে হাস্যরসের চর্চা করলে ধর্ষনকেই মান্যতা দেওয়া হয়। এটা আমরা অনেকেই জানি। কেও কেও মানিও।

    মাসখানেক ধরে এটম বোমা জোক চলছে সমাজমাধ্যমে। জাপান কতটা "সেঁকে" গেছিল তাই নিয়ে চাপা উল্লাস। কিছু লোক ফিজিক্স পড়ে, পড়তে ভালোবাসে;  কিছু লোক দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কাল নিয়ে উতসাহী। বা আরও নানা দিক। কেও  কিন্তু ওই "কিছু"-ই। তারা সংখ্যায় বেশি নয়।

    বাকিরা পটকা ফাটার আনন্দ পেয়েছে। যা কোন একদিন ফাটানো হয়েছিলো। কাওকে চমকানোর জন্যে।  

    আবার কি কাওকে চমকানো হবে?  তার বার্তা আসে নোলানের হাত ধরে?   দেখ বাপু! বেশি বাড়াবাড়ি করিস নি, আমরা আবার দ্বারকার কৃষ্ণ হয়ে উঠতে পারি। আপাতত সিনেমার ক্রাফট এর প্রশংসা কর্  :D   আর ভয়ে ভয়ে থাক্   :))

    এইসব ভাট বকে আমি সিনেমা দেখতে গেলুম। ভরসা আছে ভালো বানাবেন নোলান। সে তো সম্পূর্ণ আলাদা গল্প।  তাতে,  এই চারপাশের, এটম বোম্ব ঘিরে চাপা উল্লাস টা মিথ্যে হয়ে যায় না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • ww2 | 209.58.134.93 | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৩:৫১740393
  • জাপানও কম অত্যাচার করেনি। ইউনিট ৭৩১ ত অসম্ভব কুখ্যাত। নিরীহ কেউ না।
  • Bratin Das | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৩১740394
  • চাবুক  লেখা একক। heart
     
    আমি মুভি টা দেখতে যাবার আগে নারায়ন বাবু র "বিশ্বাসঘাতক" আরেকবার পড়ে নেবো।
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৩৯740395
  • নারায়ণ সন্যাল মশাইয়ের বইটা মনে হয় ব্রাইটার দ্যান এ থাউজ্যান্ড সান্স এর ভিত্তিতে। সান্যাল মশাইয়ের বইতে ক্লাউস ফুক্স নায়ক। তিনিই প্রমথ। সিনেমাটা ওই বইয়ের ভিত্তিতে না, অন্য প্রমথের ভিত্তিতে।
    (আরে ফেইনম্যানকে নাকি শুধু একঝলক আলাঝিলা দেখিয়েছে ঃ-) তাই দেখে আমাদের এক বন্ধুনি মহা উত্তেজিত হয়ে পাশের জনকে খামচে দিয়েছেন সিনেমা হলে। কিন্তু যাহ, কোথায় বা কী ভূতের ফাঁকি, মিলিয়ে গেল ফট করে। ঃ-) )
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৫১740396
  • একক সিনেমাহল থেকে ফিরলে এখানে লিখবেন প্লীজ। একটা কিছু পাওয়া যাবে।
  • Bratin Das | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৪:৫১740397
  • তুমি  মুভি টা দেখলে? তীর্থং দা  পোস্ট দিয়েছে সিনেমা  দেখতে দেখতে  নাকি "বিশ্বাসঘাতক " মনে আসছিল। আমি বহুদিন আগে পড়েছি বইটা। টোটাল ভুলে মেরে দিয়েছি । তুমি তো বাবা ফিজিক্সের লোক ইন্টারেস্ট  থাকবেই!!  heart
  • Bratin Das | ২৮ জুলাই ২০২৩ ২০:২৯740406
  •  একক, তোমার কেমন লাগলো? 
  • হাল্লা চলেছে যুদ্ধে | 192.139.20.199 | ২৮ জুলাই ২০২৩ ২৩:৩৯740408
    • ww2 | ২৭ জুলাই ২০২৩ ০৩:৫১
    • জাপানও কম অত্যাচার করেনি। ইউনিট ৭৩১ ত অসম্ভব কুখ্যাত। নিরীহ কেউ না।
    হ্যাঁ, নিরীহ তো কেউই না। জাপানের নৃশংসতার ভয়াবহ ইতিহাস, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের মধ্যে শত্রু সৈন্যকে কেটে রান্না করে খেয়ে নেওয়াও আছে। এছাড়াও চীন, কোরিয়া, ফিলিপিনস, আমাদের সাধের শহীদ দ্বীপ স্বরাজ দ্বীপ, লিস্টি লম্বা। অক্ষ শক্তির অন্য বড় শরিক জার্মানির কথা তো সবাই জানে। অন্য দিকে বৃটিশরা কলোনীগুলিতে কী করেছে তাও সবাই জানে, নেহাত কালা আদমীর প্রাণের দাম কম তাই তাদের সাত খুন মাফ হয়ে গেছে। রাজায় রাজায় যুদ্ধের জোগান দিতে গিয়ে নিযুত সংখ্যক বাঙালী প্রজাকে না খাইয়ে মেরেছে, আর তার আগের দুশো বছর নিয়ে বলতে গেলে আবার ইংরেজ মাই বাপ পন্থীরা সাদাপ্রভু সদাপ্রভু বলে কুপিত হবেন, তাই সেসব থাক। তো, বোম না ফেলে আরো অনেকদিন যুদ্ধ চলতো, আরো অনেক লোক মরতো, সবচে বড় কথা খুব খরচান্ত ব্যাপার, এইসব দাবি আছে।
    ধর্মসংস্থাপনার্থায় জাপানে বোম ফেলে আমেরিকা বেশ গোঁফ মুছে পাঁচিলের ওপর বসল, আর পাঁচিল থেকে নেমে ভিয়েতনামে যা করলো তার সঙ্গে কিসের তুলনা সে তারাই জানে। 

    সে যাই হোক, এইসবই মানব সভ্যতার জন্য বিষম কলংক। নিজেদের সভ্য ও উন্নত বলে দাবী করে এমন একটা প্রজাতি কোটি কোটি নিজের প্রজাতির জীবকে মেরে না ফেলে নিজেদের ঝামেলা মেটাতে পারে না - এ বড় পরিতাপ।

    তো, আস্তে আস্তে সেই মেরে ফেলার ব্যাপারটা নর্মালাইজ করে, বোম বানানোটাকে উদযাপনের বিষয় করে তোলা হচ্ছে কিনা, আর হলে তার পর কী, সেইসব হলো প্রশ্ন।

    উদযাপন ইত্যাদি তো বটেই। অত্র অঞ্চলে কমবয়সীদের মধ্যে রসিকতা বেরিয়েছে, জাপানে ওপেনহাইমার ব্যানড। কিন্তু কিছু এসে যায় না, ওরা লাইভ অ্যাক্শন দেখেছে।
    এবার নাজি কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প নিয়ে এসব রগড় করতে গেলে কিন্তু চাপ আছে। করা উচিতও নয়, কিন্তু চাপটা আছে, অশ্বেতাঙ্গদের নিয়ে সেই চাপ এখনো নেই। সেসব থাক, সাদা কালো, সব মানুষেরই জীবনের মূল্য থাকা উচিত। কিন্তু ঐ যে - একাত্তরের বাংলাদেশ নৃশংসতা ও সংখ্যায় তুল্য হলেও বৃহত্তর পৃথিবীতে উপেক্ষিত, কিন্তু দোষ কাকে দেবো, এক সাহেবের দুঃসাহসিক রিপোর্টিঙে তাও দুনিয়ার চোখ খুলেছিল বলা যায়।

    তো, কথা তাও না, কথা হল মানবজাতি অতিবৃহৎ গড্ডলিকা। এক সময় সাদারা নিজেদের জগতের প্রভু ভাবতো, নর্ডিক আর্য জার্মানরা উন্নততর প্রজাতি। তখন সেটা ফ্যাশন ছিল। আজ ফ্যাশন পাল্টেছে, জনগন পালে পালে ওক হয়েছে। আমাদেরই ক'দিন সাম্য মৈত্রীর ধুঁয়ো উঠেছিল, এখন আবার ব্রাহ্মণের সে তেজ নাই শিং নাই আর লেজ নাই এইসব শুরু হয়েছে। মাঝে বেশ ক'বছর যুদ্ধ নয় শান্তি চাই, শান্তির শ্বেত কপোত এইসব মার্কেটে খাচ্ছিল, এখন আবার জনগণ বিচিত্রবীর্য। তো, ফ্যাশন পাল্টাতে সময় লাগবে না। কেউ একটা বলে দেবে তোমরাই শ্রেষ্ঠ, অমনি সবাই তাই বিশ্বাস করবে। তাই কোন জিনিসটা নর্মালাইজ হয়ে যাচ্ছে, কোন করুণ দুর্ঘটনা খিল্লির জিনিস হয়ে যাচ্ছে, কোন লজ্জার ঘটনাটা উদযাপনের ছুতো হয়ে যাচ্ছে, সেসব নিয়ে সমষ্টিগত ভাবে সচেতন না থাকলে, কে যে কবে খাঁচায় পুরে নামতা শুনিয়ে দেবে, তার কোন স্থিরতা নেই।

    এবার সিনেমায় সাপ আছে না ব্যাং আছে তা আমি জানি না। টই স্টারটারও টই শুরু করার সময় জানতেন না। কথা সেটা না। কথা হলঃ
     
    "...সে তো সম্পূর্ণ আলাদা গল্প।  তাতে,  এই চারপাশের, এটম বোম্ব ঘিরে চাপা উল্লাস টা মিথ্যে হয়ে যায় না।"
  • সাহেব | 117.194.68.27 | ২৮ জুলাই ২০২৩ ২৩:৪৯740409
  • "এক সাহেবের দুঃসাহসিক রিপোর্টিঙে . ."
    অ্যান্টনি মাসকারেনহাস? উনি তো জন্মসূত্রে গোয়ানীজ  ক্রিশ্চান, রিপোর্টিংএর সময়ে পাকিস্তানের নাগরিক।
     
  • সিএস | 2405:201:802c:7838:25f1:4d2b:875f:822d | ২৮ জুলাই ২০২৩ ২৩:৫২740410
  • এখন তো আবার শুনি বিজ্ঞানের খুব উন্নতি হয়েছে, এটম বোমা ফেললেই অনেক অনেক লোক মরবে সেসব নাকি নাও হতে পারে, নিয়ন্ত্রিত ক্ষতি, ট্যাকটিকাল ইত্যাদি বিবিধ লব্জ হয়েছে। তো ঐ আরো কি, মানুষের জ্ঞান যত বাড়ে তত জাস্টিফাই করার প্রবণতা বাড়ে।

    কিন্তু এসবের মধ্যে কনস্ট্যান্ট থেকে যায় বাঙালীর নস্টালজিয়া। এটম বোমা বললেও না সা মনে পড়বে, ভ্যান গঘের কান বললেও, ঐ না সা।
     
     
  • হাল্লা | 192.139.20.199 | ২৮ জুলাই ২০২৩ ২৩:৫৩740411
  • ওহো, স্যরি, সান্ডে টাইমসের সাংবাদিক জানতাম, কিন্তু সাংবাদিকের পরিচয়টা হয় জানতামই না, না হলে কখনো খেয়াল করিনি!
    হ্যাঁ, ওঁর কথা ভেবেই লিখেছিলাম।
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০১:০৮740414
  • না সা লিখেছিলেন সায়েব গীতা থেকে বলেছিলেন "নভঃস্পৃশং দীপ্তমনেকবর্ণং ব্যাত্ত্যাননম দীপ্ত বিশালনেত্রম/ দৃষ্ট্বা হিত্বাং প্রব্যথিতান্তরাত্মা ধৃতিং ন বিন্দামি শমং চ বিষ্ণো।"
    আমি নিশ্চিত, এটা সিনেমায় দেখায় নি। এটা লিখতে গেলে কীবোর্ড কট কট করে, বলতে গেলে দাঁত ভেঙে যায়। সন্দেহ হয় এ জিনিস আসল গীতাতে ঢোকানো হয়েছিল লোকের দাঁত ভাঙার জন্যই। এক্কেবারে বেছে বেছে মোক্ষম মোক্ষম কঠিন কঠিন শব্দ...কেজানে সাউথ ইন্ডিয়ানরা হয়তো পারেন সহজে, ওঁদের ঢ় ঢ এইসব দৃঢ়তা আছে। অগস্ত্যমুনি ওদের সংস্কৃত শেখাতেন আর লোপামুদ্রা নাকি ইডলি ধোসা এইসব আবিষ্কার করে করে ওদের খাওয়াতেন। ঃ-)
  • s | 100.36.114.105 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৩:১০740418
  • আমার কিন্তু অপেনহাইমার দেখে বিশ্বাসঘাতকের কথা একেবারেই মনে আসে নি। এখনকি অ্যাটম বোম, বিশ্বযুদ্ধ, সাদা কালো এসব কিছুই গুরূত্বপূর্ণ বলে মনে হয়নি। আমার কাছে এটা আদ্যন্ত একটা পলিটিকাল মুভি। যেকোনো সায়েন্টিফিক প্রজেক্ট নিয়ে আমেরিকায় পলিটিশিয়ান আর সায়েন্টিস্টদের মধ্যে যে খেলাটা চলে সেটা বোঝার জন্যে একেবারে আইডিয়াল। আমেরিকায় বেসিক সায়েন্স প্রায় সবটাই আর অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স সিংহ্ভাগ সম্ভব হয় সরকারি গ্রান্টে, মানে পাবলিক মানি। তার জন্যে সায়েন্টিস্টরা পাবলিকের 'রিপ্রেসেন্টেটিভ' মানে পলিটিশিয়ানদের কাছে জবাবদিহি করবেন। সেই দড়ি টানাটানিটাই দেখিয়েছে অপেনহাইমার।
    আর অপেনহাইমার দ্খেতে দেখতে কোভিড রিলেটেড গ্রান্ট ফান্ডিং এর কথা মনে হচ্ছিল। আজ থেকে কুড়ি তিরিশ বছর পর হয়ত ফাউচি বলে কোনো মুভি রিলিজ হবে। তবে সোশাল নেটওয়ার্ক বলে আপদটি না থাকার জন্যে নোলানের কাজ একটু সহজ হয়েছে, এই আর কি।
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৩:৩২740419
  • ফাউচি !!!!! :-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৩:৩৬740420
  • সোশাল মিডিয়ায় বাঙালিরা মুভি দেখে এসে বলছেন ওপিদাকে দেখে এলাম। সবাই বাঙালির দাদা। বিবুদা। রবুদা। লিথুদা। ভেল্টুদা। দেরিদা। নেরুদা। টেনিদা। :-)
  • zz | 43.231.113.84 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৩:৫৭740421
  • ওরে ফাগোল, ওরাই বোম মারবে, আবার ওরাই ফিলজফি কপচাবে, তাপ্পর ফিলিম বানাবে বা নবেল লিখবে। লেবারের দরকার পড়লে (সে আইটি কুলি বা বাদামী কুলি যাই হোক) এট্টু উদারতা দেখাবে, যেমন এখন দেখাচ্ছে। সাদা কলোনীপ্রভুরা জিতে গেছে, সেই দাসব্যবসার আমল থেকেই।
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৩:৫৯740422
  • উত্থুপ দিদি গান গাইবে, "বোম্মারো বোম"
  • Bratin Das | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৫:৩৭740423
  • বেশ ভালো লাগলো "হাল্লা চলেছে যুদ্ধে "
     
    সুন্দর  সংক্ষিপ্তসার heart
     
  • Bratin Das | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৫:৪১740424
  • ওদিকে  আমার স্ত্রী ভাই এর ফিডব্যাক নিয়ে বেঁকে বসেছে কিছুতেই  এই সিনেমা  দেখবো না। এই 
    বয়েসে একা একা সিনেমা  দেখতে  ভালো লাগে কারো? তাই পাশের বাড়ির বাপ্পা কে কাল ভুজুং ভাজুং দিয়প এসেছি। ওর রবিবার ছুটি। এদিকে  রবিবার দুপুরে গেট টুগেদার  আছে। 
     
    কাজেই দুপুরের দিকের একটা সো মেরে দেবো
  • Mahabharata-এর যুদ্ধ আসলে nuclear war? | 143.202.162.78 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৭:৫৭740428
  • রাজস্থানের যোধপুরের কাছে একটি বিশাল এলাকায় তেজস্ক্রিয় বিকিরণের খোঁজ পাওয়া নিয়ে এক সময় হইচই পড়ে গিয়েছিল সব মহলে। ঐতিহাসিকেরা ধ্বংসাবশেষ দেখে আন্দাজ করেন শহরটি হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর সমসাময়িকই ছিল। সেই শহরে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ সেই প্রাগৈতিহাসিক সময়ে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারের বিষয়টাকে খানিক উসকে দেয়। তার সাথে সঙ্গত দেয় মহেঞ্জদরোর ধ্বংসাবশেষ থেকে পাওয়া গলে যাওয়া ইটের অবশেষ।

    কী ভাবে প্রাচীন যুগের প্রযুক্তিতে এত তাপ তৈরি হল যাতে ইট গলে যাবে! এ ছাড়াও অবশেষের মধ্যে পাওয়া যায় সবুজ স্ফটিকের মত বস্তু যা থেকে এই ব্যপারে আরও নিশ্চিন্ত হয়েছেন ব্রিটিশ প্রত্নতাত্বিক ডেভিড জ্যাভেনপার্ট। তিনি ‘অ্যাটমিক ডেস্ট্রাকশন ইন ২০০০বিসি’ বইতে মহেঞ্জোদারোর ধ্বংসের কারণ হিসাবেও এই পরমাণু বিস্ফোরণকেই দায়ি করেছেন।

    জ্যাভেনপার্টের দাবি আরও শক্তপোক্ত মনে হয় মার্কিন পরমাণু বিজ্ঞানী রবার্ট ওপেনহেইমারের এক বক্তব্যের পর। আমেরিকার বিতর্কিত ম্যানহাটান প্রজেক্টের পরে এক সহকারী তাঁকে বিশ্বের পরমাণু বোমার প্রথম আবিষ্কারক বলে উল্লেখ করেন। উত্তরে তিনি বলেন, শুধু আধুনিক যুগের নিরিখেই কথাটা সত্যি। অর্থাৎ প্রাচীন যুগে পরমাণু অস্ত্রের অস্তিত্বের কথা পরোক্ষ ভাবে মেনে নিয়েছেন তিনিও। জীবনের একটা সময় সংস্কৃত আর ভগবদগীতা পাঠে কাটাতে দেখা গেছে ওপেনহাইয়ারকে। তা হলে কি তিনি সেই সম্পর্কিত কিছু পেয়েছিলেন প্রাচীন পুঁথিতে?

    অনেকেই তুলে আনেন কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের সময় কৃষ্ণ আর অর্জুনের কথাবার্তার প্রসঙ্গ। আকাশে হাজারখানেক সূর্যের আলো দেখলে তাকে মহাশক্তিমানের প্রকাশ বলে মনে করবে। অর্জুনকে এমন কথা বলেই নিজের ক্ষমতার পরিচয় দিতে দেখা গেছে কৃষ্ণকে। গীতার একাদশ অধ্যায়ে খোঁজ মিলবে এই সংক্রান্ত শ্লোকটির। বাস্তবে শুধুমাত্র পরমাণু বিস্ফোরণের ফলেই হাজার সূর্যের শক্তি উৎপন্ন হওয়া সম্ভব। ওই ধরনের শক্তির ধারণা না থাকলে সম্পূর্ণ কল্পনার বশে এই কথা বলা সম্ভব নয় বলেই মনে করেন অনেকে।

    মহাভারতের হিসেবে দেখলে কৌরব এবং পান্ডব পক্ষের মোট আঠেরো অক্ষৌহিনি সেনার মৃত্যুর হিসেবটা অনেকটাই কম হয় যুধিষ্ঠিরের বক্তব্যে বলা সংখ্যার থেকে। কিন্তু সেই বিচারে পাওয়া প্রায় উনচল্লিশ লক্ষ সেনার মৃত্যুও মহাভারতের যুগে অত অল্প দিনে অসম্ভব বলেই মনে হয়। অন্য দিকে, পুরাণের কথা ধরলে মহাভারতের যুদ্ধ দিয়েই দ্বাপর যুগের শেষ হচ্ছে। প্রচুর মানুষের মৃত্যু বিশাল ক্ষয়ক্ষতি একটা যুগের শেষ করার জন্য যথেষ্ট। সব কিছুকে ভেঙে গুঁড়িয়ে শ্মশান করে দিয়েছিল এই যুদ্ধ। ঠিক যেমন হিরোশিমা নাগাসাকি শ্মশান হয়ে গিয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। তাই সেই দিক দিয়ে বিচার করলে একবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না পরমাণু অস্ত্রের কথা।
  • Bratin Das | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৯:৩৬740433
  • এটা তো ঠিক একটা বরুনাস্ত্র।  বৃষ্টি  হবে। আরেক টা আগ্নেয় নাকি যেটা শুনলে আগুন জ্বলে।
    একটা অস্ত্র ছুঁড়লে সাপ আসে।
     
    আর বি আর চোপরার মহাভারত  দেখিয়েছে মহারথী রা একটা বাণ মারছে আর সামনের সারির সব কটা বুক চেপে মাটিতে  গড়াগড়ি  খাচ্ছে।  
    তার মানে কী?  
     
    আর গাইডেড মিশাইল অশ্বত্থামা ব্রহ্মশিরা  অস্ত্র কে বললো বস যাও 
     উত্তরা র গর্ভের বাচ্চা  কে নষ্ট করে দাও যাতে পান্ডব  দের পরে আর পরবর্তী  প্রজন্ম  না থাকে।
     
    আরেকটা গাইডেড মিশাইল হল জয়দ্রথের মাথা কেটে সেই  মাথাকে জয়দ্রথের বাবা বৃহদ্রথ এর কোলে ফেলে দেওয়া কারণ উনি শাপ দিয়েছিলেন  যেই জয়দ্রথের  মাথা মাটিতে ফেলবে সে মার্কেট থেকে হাওয়া হয়ে যাবে।.. 
  • Ranjan Roy | ২৯ জুলাই ২০২৩ ০৯:৪৮740434
  • কিছু প্রশ্ন:
    যদি 18 দিনের পারমাণবিক যুদ্ধে দেড়শ কোটি যোদ্ধা নিহত  হয়ে থাকে  তাহলে বিশাল তেজস্ক্রিয়তায় গোটা হস্তিনাপুর ইন্দ্রপ্রস্থের সমস্ত নাগরিকের  মরে যাওয়ার কথা।
    2
    সমস্ত গাছপালা পশুপাখির মরে যাওয়ার কথা। এমন সার্বিক ধ্বংসলীলার কোন বর্ণনা  মহাভারতে নেই।
    3
    18 দিনের যুদ্ধের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা মহাভারতে আছে। 
    কিন্তু  ওই বিশাল ওয়রহেডগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে কীভাবে  নিয়ে যাওয়া হত?
    বাহন বলতে বলদে টানা শকট, ঘোড়ার টানা রথ, হস্তি।
    4
     প্রক্ষেপণের আগে ওই ওয়রহেডগুলো কিসে মাউন্ট  করা হত, ধনুকে?
     ওই দুই মহাকাব্যে আলোর জন্য মশাল ও দীপ ছাড়া
    কিছুরই উল্লেখ নেই।
    বাষ্প , বিজলী কিচ্ছু না।
    অথচ ওই  সময়ের নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট?
     
  • ancient civilization | 37.235.49.61 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১০:২৫740435
  • এসব প্রশ্নের উত্তর কি আর কারুর জানা আছে? তার জন্য চাই গবেষনা, ফান্ড। পশ্চিমী বিজ্ঞানের মৌলবাদী চক্রান্তে তার উপায় আছে? তবু বলব রথ মানে ছ্যাকড়াগাড়ি নয়। অজিত দত্ত এককালে বই লিখে ব্যাখ্যা করেছিলেন মহাভারতে ভাষার সংকেত। সেগুলো উল্টে দেখুন। গ্রহান্তরের তেনাদের কথা ত আম্রিগার গুণিজনেরাও মেনে নিচ্ছেন। হয়ত তেনারাই ছিলেন কুরুক্ষেত্রের ময়দানে। এককালে বাঙালিদের মধ্যে দানিকেন জনপ্রিয় হয়েছিলেন। সত্যজিৎ বাবু শঙ্কুর গল্পে লিখেছিলেন মানবসভ্যতার বড় বড় পরিবর্তনগুলো দেখা যায় পাঁচহাজার বছর অন্তর অন্তর ঘটেছে। যেমন - আগুন আবিষ্কার, কৃষিকাজ। এর কারণ সত্যজিৎ লিখেছিলেন তেনারা এসে হাতে ধরে শিখিয়ে গেছেন। ভাবি আমাদের যুগ ত প্রায় শেষ। এই যে এত মহামারী, জলবায়ু পরিবর্তনের সামনে মানুষ অসহায়, হয়ত তেনাদের আসার সময় ঘনিয়ে এল। অগ্নিরথে চেপে তাঁরাই হয়ত দেখা দেবেন প্রলয়ের দিগন্তে। অপেক্ষায় থাকুন।
  • Daniken | 51.159.97.197 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১০:৩১740436
  • এইত্তো দানীবাবা এসে গেচে!!
    রূপমকে স্পেসস্যুট পরলে ক্যামন লাগে দেখে নিন।
     
  • উত্তর | 2401:4900:1f2b:eb7a:6978:2f6b:5bfb:682d | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১১:০৪740437

  • যদি 18 দিনের পারমাণবিক যুদ্ধে দেড়শ কোটি যোদ্ধা নিহত  হয়ে থাকে  তাহলে বিশাল তেজস্ক্রিয়তায় গোটা হস্তিনাপুর ইন্দ্রপ্রস্থের সমস্ত নাগরিকের  মরে যাওয়ার কথা।
     
    মরে যাওয়ার কথা বটে, কিন্তু কয়েকজন মুনিরিষি মিলে লাস্ট মোমেন্টে একটা এনার্জি শিল্ড দিয়ে প্রায় পুরো জায়গাটা ঘিরে ফেলেছিলেন। অল্প কিছু জায়গা শুধু বাঁচাতে পারেননি। মহাভারতে লেখা আছে, পড়ে নিন। 
     
    2
    সমস্ত গাছপালা পশুপাখির মরে যাওয়ার কথা। এমন সার্বিক ধ্বংসলীলার কোন বর্ণনা  মহাভারতে নেই।
     
    গাছপালা পশুপাখির কোন ক্ষতি হয়নি। দুয়েকটা পশুর অল্প ক্ষতি হয়েছিল বটে, তবে সেসব প্লাস্টিক সার্জারি করে সারিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এসবই মহাভারতে আছে, ভালো করে পড়ে দেখুন। 

    3
    18 দিনের যুদ্ধের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা মহাভারতে আছে। 
    কিন্তু  ওই বিশাল ওয়রহেডগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে কীভাবে  নিয়ে যাওয়া হত?
    বাহন বলতে বলদে টানা শকট, ঘোড়ার টানা রথ, হস্তি।
     
    ধুর, বিশাল ওয়ারহেড আবার কোত্থেকে এলো? সব মাইক্রো সাইজের, সেগুলো সবাই পিঠে বেঁধে ঘুরতো। কিছুই পড়েন না নাকি? 
    আর বলদ আবার কি কথা? বলুন গৌপিতা। ওদের তেজ জানেন? 

    4
     প্রক্ষেপণের আগে ওই ওয়রহেডগুলো কিসে মাউন্ট  করা হত, ধনুকে?
     
    ধনুকে, হাতে, কাঁধে, নানান জায়গায় মাউন্ট করা হতো। প্রেডেটর দেখেননি? আপনি তো বড্ডো পিছিয়ে পড়েছেন দেখছি! 


     ওই দুই মহাকাব্যে আলোর জন্য মশাল ও দীপ ছাড়া
    কিছুরই উল্লেখ নেই।
    বাষ্প , বিজলী কিচ্ছু না।
    অথচ ওই  সময়ের নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট? 
     
    ব্রহ্মতেজের নাম ​​​​​​​শোনেননি? ​​​​​​​তখন ​​​​​​​সব ​​​​​​​নিউক্লিয়ার ​​​​​​​প্ল্যান্ট ব্রহ্মতেজে চলতো। ​​​​​​​ 
     
  • :|: | 174.251.160.133 | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১১:২৩740438
  • বাঃ, বেশ কনভিন্সিং উত্তরাবলী কিন্তু! 
  • kk | 2607:fb91:87b:8018:de76:41a2:9407:f19e | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১১:৫২740439
  • ওপেনহাইমার সিনেমা সম্পর্কে আমি s এর সাথে পুরোপুরি একমত। এ সিনেমা দেখতে দেখতে বিশ্বাসঘাতক বইটার কথা আমার মনে আসেনি। সিনেমাটার মধ্যে কিছু জিনিষ আমার ভালোই লেগেছে। তার মধ্যে রবার্ট ডাউনি জুনিয়ারের অভিনয় অবশ্য করে বলতে হবে। সিনেমাটোগ্রাফি কয়েক জায়গায় ভালোই লেগেছে। আরো অনেক সুযোগ ছিলো যেগুলো ডিরেক্টর বা সিনেমাটোগ্রাফার সুন্দরভাবে কাজে লাগাতে পারতেন। লাগাননি। একটা বড় ব্যাপার কিছুতেই ইগনোর করতে পারছিনা সেটা হলো অনেক অভিনেতার অভিনয় প্রতিভার টোটল ওয়েস্টেজ হয়েছে (এমিলি ব্লান্ট, গ্যারি ওল্ডম্যান, কেসি আফ্ল্যেক ইত্যাদি)। চিলিয়ান মার্ফির অভিনয় ভালো হয়েছে, তবে আমার এক্সপেক্টেশন এখানেও আরো একটু বেশি ছিলো। অত্যন্ত হতাশ ও বিরক্ত হয়েছি ফ্লোরেন্স পিউকে কীভাবে মিসইউজ করা হয়েছে তাই দেখে। এই সিনেমায় তাকে নেওয়াই হয়েছে জাস্ট অ্যাজ টিট্স। অথ্চ এই চরিত্রটার প্রচুর স্কোপ ছিলো। 
    আমার মোটের ওপর সিনেমাটায় সুক্ষ্মতার একটু অভাব মনে হয়েছে। ক্রিস নোলানের সিনেমা না হলে হয়তো সেটা এক্সপেক্ট করতাম না। কিছুকিছু জায়গায় মনে হয়েছে নোলান খুব বেশি চেষ্টা করেছেন। আর ঐ গীতার শ্লোক। এ নিয়ে লোকজনের এত লাফালাফির কী আছে তা বুঝতে পারলামনা। অন্তত পক্ষে লাইনগুলো সংস্কৃততেই বললেও নয় একটা কথা ছিলো! ব্যাপারটা কোনো ইম্প্যাক্টই ক্রিয়েট করলোনা। আবারও একটা বড় মিসড অপরচুনিটি।
    আমি এই সিনেমাকে দশে ছয় দেবো। তবে বলাই বাহুল্য আমি কোনো খাঞ্জা খাঁ ফিল্ম ক্রিটিক নই। আপনারা নিজেরা দেখুন, দেখে বিচার করুন।
  • দ্বেষ-প্রেমিক | 2405:8100:8000:5ca1::1b1:9c90 | ৩০ জুলাই ২০২৩ ০৭:০১740443
  • রঞ্জন রায়ের দ্বেষপ্রেম নেই । রঞ্জন রায়কে উত্তর কোরিয়া পাঠিয়ে দেয়া হৌক।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন