এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নেশার ছোবল

    রজত দাস লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ৩৪৫ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • অনেকেরই হয়ত মনে আছে সেই আশির দশকে ড্রাগের নেশা ভারতের যুবসমাজকে প্রায় শেষ করে ফেলেছিল। নেশার বিরুদ্ধে সেসময়ে কেন্দ্র সরকার নানানভাবে বিভিন্ন সমাজ সচেতনতার প্রচারকে হাতিয়ার করেছিল। আশির দশকে যুবসমাজকে নেশার কবল থেকে মুক্ত করতে বলিউডি বেশ কিছু ফিল্মও তৈরি হয়েছিল। সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় দেশের যুবসমাজ সেই সময়ে নেশার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জিতেছিল। এই কয়েকদিন আগেই বাংলা টেলিভিশনের পর্দায় হয়ত অনেকেই দেখেছিলেন, বিভিন্ন স্কুলের সামনে ক্যান্ডি বিক্রেতার সাজে ড্রাগ লজেন্স বিক্রি করার চক্র জাল বিছিয়ে ছিল। পুলিশি তৎপরতায় সেই জাল বেশিদূর বিস্তার করার হয়ত সুযোগ পায়নি। ভাবা যায়? স্কুল পড়ুয়া বাচ্চাদের পর্য্যন্ত নেশার বেওসাদারদের হাত থেকে নিস্তার নেই! দুধের শিশুগুলোকে কিংবা টিনএজারদের ড্রাগ অ্যাডিক্ট করানোর তাগিদে তারা ড্রাগের তৈরি লজেন্স বা ক্যান্ডি নিয়ে জাল বিছিয়েছিল। 
     
    অধুনা আবার সেই নেশা আমাদের সমাজকে এমনভাবে ঘিরে ধরেছে যে, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় নেশার নির্মম ছোবল থেকে আমাদের উদীয়মান প্রজন্মকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। কেউ পারছে না নেশাগ্রস্ত ছেলেমেয়েদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে। ঘরের ছেলে কখন যে নষ্ট হয়ে যায় আদতে তা অভিভাবকরা বুঝতেই পারছেন না। সবচেয়ে বড় কথা হল যেখানে নেশার সামগ্রী হাতের নাগালে পাওয়া যায়, সেখানে ছেলেরা নেশায় বিভোর হবেই। এমনকি মেয়েরাও মনের অজান্তে নেশার মরণ ফাঁদে পা বাড়াচ্ছে। আমরা প্রায়ই পত্রপত্রিকায় দেখে থাকি নেশার টাকা জোগাড় করার তাগিদ থেকে ভালো ভালো ঘরের ছেলেরা বিভিন্ন অপরাধজনক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। তারা দিনে-দুপুরে চুরি করে। রাস্তায় দাঁড়িয়ে পথচারীদের আটকিয়ে ছুরি-চাকু দেখিয়ে যা পায় তা নিয়ে যায়। মহিলাদের গলার হার, কানের দুল ছিনতাই করে। এমনও নজির আছে যে নেশাগ্রস্ত ছেলেরা অন্ধকারে আপন বোনের গলা থেকে চেন ছিনতাই করতে গিয়ে ধরা পরে গণপিটুনির শিকার হয়েছে।
     
    গাঁজা, ফেনসিডিল, মদ ইত্যাদি একটা প্রাণচাঞ্চল্যপূর্ণ ছেলের অনুভূতিকে একেবারে ভোঁতা করে দেয়। একজন মাদকাসক্তের অনুভূতির শিরা-উপশিরাগুলো এতটাই বোধহীন হয় যে, ভালো-মন্দ বোঝার ক্ষমতাটুকুও সে হারিয়ে ফেলে। নেশাগ্রস্ত যুবক একসময় আমাদের সমাজ জীবনের বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। কেউ তাকে ভালোবাসে না। তার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা হয় না। আপনজনরাও সুন্দরভাবে তার সঙ্গে কথা পর্যন্ত বলে না। অনেকে আবার তার অসহায় অবস্থা নিয়ে বিদ্রূপ কিংবা হাসি-ঠাট্টা করে। নেশায় আসক্ত যুবকের করুণ পরিণতি দেখে নিকটজনরা অর্থাৎ মা, বাবা, ভাই-বোন আত্মীয়-স্বজনরা দুঃখে কাতর হয়ে চোখের জল ফেলেন। এ ছাড়া তাদের আর কিছু করারই থাকে না। আমরা আমাদের চলমান সমাজে নেশাগ্রস্ত যুবকের এমন করুণ পরিণতি প্রায়ই দেখে থাকি। আবার আমরা এরকম সংবাদও পত্রপত্রিকায় পড়ে থাকি নেশায় মত্ত হয়ে একটা যুবক এতটাই জ্ঞানহীন উচ্ছৃঙ্খল হয় যে, যা সহ্য করতে না পেরে অনেকেই আপন মানুষকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। আবার একসময় যন্ত্রণায় অতিষ্ট হয়ে মা, বাবা, ভাই, বোন, আত্মীয়-স্বজন নেশাগ্রস্ত ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেন। কেননা একটা ছেলে নেশায় আসক্ত হয়ে এতটাই সহ্যের পরিধি লঙ্ঘন করে যে, তখন কারো পক্ষে নেশাখোরের পাগলামি সহ্য করা সম্ভব হয় না। সবকিছু সহ্য করার একটা সীমা আছে। সীমা লঙ্ঘন করলেই মানুষ আপন মানুষকেও ক্ষমা করে না। তাই আমরা পত্রপত্রিকায় দেখে থাকি পিতামাতা তার সন্তানকে বাধ্য হয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেন। তারপরও তথাকথিত শান্তি ফিরে আসে কি?
    যে দিকেই আজ তাকানো যাক না কেন দেখা যাবে অন্যায়, অবিচার, নিয়মহীনতা নিজস্ব প্রতাপে রাজত্ব করছে। প্রত্যেকটা জায়গায় শুধু চলছে দুর্নীতি আর শঠতা। দুর্নীতির বিশাল থাবা খেয়ে ফেলছে আমাদের নৈতিক মূল্যবোধের শেষ কণাটুকু। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কথা হলো আমাদের সামনে অপরাধী দুর্নীতিবাজ নষ্ট মানুষ আজ বুক উঁচিয়ে চলাচল করে। নষ্টদের রাজত্ব কায়েম হলে ছেলেমেয়েরা নেশার যত ধরনের সামগ্রী আছে তার সবকিছুই তাদের হাতের কাছে পাবে। ছেলেমেয়েরা সুপথে না গিয়ে অন্ধকার জীবনের পিচ্ছিল পথের দিকে পা বাড়াবেই। সন্তান তার বাবা-মাকে অশ্রদ্ধা করবে । সম্মান দেবে না। এসব দেখে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিরা এগিয়ে না এলে একজন স্নেহময়ী গর্ভধারিণী মা মাদকাসক্ত সন্তানের যন্ত্রণায় অতিষ্ট হয়ে নিজ সন্তানকে খুন করতেও চিন্তা করবেন না। আমাদের সমাজের পতন রোধ করতে হলে কেবল নিচের দিকে তাকালে চলবে না । প্রথমেই আমাদের ওপর তলার কর্তাব্যক্তিদের দিকে তাকাতে হবে। তারপর সর্ব অঙ্গে।
     
    বদলাচ্ছে দিন দুনিয়া, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বদলাচ্ছে নেশা৷ বদলে যাচ্ছে নেশার ধর৷ পাল্টা দিয়ে বাড়ছে নেশার উপকরণও৷ নতুন নতুন নেশার উপকরণের সৌজন্যে ‘রঙিন’ দুনিয়ায় বুঁদ টিনএজাররাও৷ মদ-গাঁজার সঙ্গে সিন্থেটিক আঠা কিংবা কাফ সিরাপ যেমনি রয়েছে তেমনিই ক্রমে ক্রমে সমান জনপ্রিয় হচ্ছে এখন স্যানিটারি ন্যাপকিনও ৷ নেশার টানে সুদূর ইন্দোনেশিয়া থেকে গোটা বিশ্বে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে স্যানিটারি ন্যাপকিনের নেশা৷ স্যানিটারি ন্যাপকিন সেদ্ধ করা তরল পান করেই চলছে অদ্ভুত এই নেশা৷
     
    বিচিত্র এই নেশা চড়াতে কীভাবে চলছে গোটা প্রক্রিয়া? সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, প্রথমে স্যানিটারি ন্যাপকিনটি আধঘণ্টা জলে সেদ্ধ করা হয় ৷ সেদ্ধ ন্যাপকিন থেকে জল বের করে আলাদা পাত্রে ভরে রেখে ঠান্ডা করা হয়৷ প্রায় ২৪ ঘণ্টা রাখার পর একটু একটু করে তেতো ও কালচে তরলটি পান করছেন ইন্দোনেশিয়ার টিনএজাররা৷ সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এখন গোটা বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা বেড়েছে এই তরলের৷ মূলত সস্তার নেশার প্রতি ঝোঁক থেকেই এই নেশায় আসক্ত হচ্ছে তরুণ প্রজন্ম৷ আর্থিক অবস্থা একেবারেই খারাপ, মূলত তাঁরাই এই নেশায় বুঁদ হয়ে যাচ্ছে৷ আসলে ইন্দোনেশিয়ায় একেবারে সস্তায় মেলে স্যানিটারি ন্যাপকিন৷ ফলে, সহজলভ্য এই স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনে নেশায় হাত পাকাতে শুরু করেছেন তরুণ প্রজন্মের একাংশ৷ ইন্দোনেশিয়া ন্যাশনাল ড্রাগ এজেন্সির রির্পোট বলছে, স্যানিটারি প্যাড জলের মধ্যে ফোটালে, এর মধ্যে থাকা ক্লোরিন ও বেশ কিছু রাসায়নিক পদার্থ জলে মিশে যায়৷ মিশ্রণটি উত্তপ্ত হওয়ার রাসায়নিকগুলি বিক্রিয়া করতে শুরু করে৷ পরে, তরলটি ঠান্ডা হলে বিপরীত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে৷ স্বাদে তেতো হলেও চড়তে থাকে নেশা৷ আর এতেই মজেছে ইন্দোনেশিয়ার তরুণ প্রজন্মের একাংশ৷ ধীরে ধীরে ভারতের বুকেও এই নেশা জাঁকিয়ে বসতে শুরু করেছে। 
     
    নেশার ছোবল থেকে নবীন প্রজন্মকে উদ্ধার করতে হলে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সরকারকে সর্বাগ্রে উদ্যোগী হতে হবে। গণমাধ্যম, সিনেমা প্রভৃতিতে আবার আশির দশকের মত নেশার বিরুদ্ধে প্রচার চালাতে হবে। নেশার অপকারিতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্যে যা যা করার দরকার সেগুলোকে দক্ষতার সঙ্গে করতে হবে। অন্যদিকে আজকের চাপ ও টেনশনের বিশ্বে সন্তানদের প্রতি অভিভাবকদের আরো বেশি করে সহানুভূতিশীল হতে হবে। সন্তানদের বিকশিত হওয়ার পথে তাদের পূর্ণ রূপে সাহচর্য দিন। আগলে থাকুন। সর্বদা নিশ্চিন্ত করুন তাদের সবরকম চিন্তাভাবনার পাশে আছেন, এই বলে। বয়ঃসন্ধির সময়টাতে সন্তানদের সঙ্গে বন্ধুর মত মিশুন। যদি বুঝতে পারেন সন্তান কুসঙ্গে পড়ে বিপথে যেতে চলেছে  তাহলে সঙ্গে সঙ্গে মনোবিদদের সাহায্য নিন। আধুনিক মানসিক চিকিৎসার সাহায্যে যেকোনো মানুষকে নেশার কবল থেকে মুক্ত করা অবশ্যই সম্ভব। যেকোনো নেশার বিরুদ্ধে মানসিকভাবে একজোট হোন। নেশাগ্রস্ত মানুষের সঙ্গে কখনই খারাপ ব্যবহার করবেন না। তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া অত্যন্ত জরুরি। তাদের সমাজ থেকে ব্রাত্য করে নয় বরং তাদেরকে সমাজের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনতে চিকিৎসামুখী করতেই হবে॥
    __________
    ©রজত দাস 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2401:4900:1f2b:f06a:2938:a6a3:5047:1d91 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ২১:১১516844
  • সবই তো বুঝলাম, কিন্তু অন্তত কলেজে পড়ার সময়ে যদি ছেলেমেয়েরা গাঁজার নেশাটুকুও না করতে পারে, তাহলে তো জীবনই বৃথা! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন