এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • এক যে ছিল ট্রাম/ পর্ব - ২

    Tirtho Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ আগস্ট ২০২২ | ৭০২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • এক যে ছিল ট্রাম
    পর্ব - ২

    || এক পয়সা ট্রামভাড়া বৃদ্ধি আন্দোলন ||
    ( আগের পর্বের পর...)

    সমস্ত শহর জুড়েই অরাজকতার সৃষ্টি হয় | এইরকম গুরুত্বপূর্ণ সময় মুখ্যমন্ত্রীর ইউরোপ চোখ অপারেশনের জন্য চলে যাওয়াতে তদানীন্তন কংগ্রেস নেতৃবর্গএর পক্ষে এই পরিস্থিতি সামলানো মুশকিল হয়ে পরে | কলকাতার বিশিষ্ট নাগরিক ও রাজ্যসভার সংসদ বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহা, ঐতিহাসিক হিরেন মুখার্জী প্রমুখ ছয়জন প্রধানমন্ত্রী নেহেরুর কাছে চিঠি লিখে হস্তক্ষেপ করতে অনুরোধ জানান | বিরোধী পার্টিগুলি একজোট হয়ে এই সময় কংগ্রেস সরকার কে পদত্যাগ করতে বলে পুনর্নির্বাচনের ডাক দেয় |

    প্রতিরোধ কমিটির ডাকে শহরের ছাত্র-যুবারা ম্যাংগো লেনে ট্রাম কোম্পানির অফিসের সামনে অবরোধে বসে | ট্রাম কোম্পানির তরফে A C T Blease সংবাদমাধ্যমকে জানান এভাবে চললে ট্রাম বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে কোম্পানি, কেননা প্রভূত ক্ষতির সমুক্ষিন হচ্ছে তারা | কিন্তু তারা বর্ধিত ভাড়া তুলে নিতে অস্বীকার করে | সরকার ও তাদের সমর্থন করে | প্রতিরোধ কমিটিও পিছু না হটে বয়কট চালিয়ে যাবার কথা ঘোষণা করে | সরকার আবার গ্রেফতার করে সদ্য জামিনে ছাড়া পাওয়া নেতাদের |

    এই অগ্নিগর্ভ অবস্থায় আরেকটি ঘটনা ঘটে | ৫ জুলাই আসানসোলে ইন্ডিয়ান স্টিল কোম্পানির বিক্ষোভরত শ্রমিকদের ওপরে গুলি চালায় পুলিশ। এতে পাঁচজন নিহত হয় এবং অনেকেই আহত হয়। বার্নপুর শ্রমিক সংগঠনের ডাকে রাজ্যের বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন গুলি এগিয়ে আসে | প্রতিরোধ কমিটি কে ও আহ্বান করা হয় | ৭ জুলাই এর নেতাদের গ্রেফতারির পর এক যৌথ সংগ্রাম মঞ্চ তৈরী হয় | তাতে শ্রমিক সংগঠন, ট্রামভাড়া প্রতিরোধ কমিটি ছাড়াও অনেক মধ্যবিত্ত চাকুরীজীবি ফেডারেশন যোগ দেয়, যারা কোনো রাজনৈতিক পার্টির সংগঠন ছিল না |

    কলকাতার পরিস্থিতি রীতিমতো অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে | ১৫ই জুলাই রাজ্যে সর্বাত্বক হরতালের ডাক দেয়া হয় | এই সময় প্রদেশ কংগ্রেস ও মাঠে নাম | অতুল্য ঘোষের নেতৃত্বে তারা ঘোষণা করে 'ভাড়া বৃদ্ধি প্রতিরোধের নাম গুন্ডামি ও অরাজকতার রাজনীতির' প্রতিরোধ করবে কংগ্রেস | ১৫ই জুলাই যারা হরতাল সমর্থন করেন না, তাদের সবরকম প্রতিরক্ষা দেবে সরকার ও কংগ্রেসি স্বেচ্ছাসেবকরা | ১৪ই জুলাই তারা মিছিল নামলেও , সেই মিছিল যখন বিপুল সংখ্যার হরতাল সমর্থকদের মুখোমুখি হয় এস্প্লানেডে, রণে ভঙ্গ দেয় |

    এই সময় একটি ছবি সংবাদপত্রে ঘুরতে থাকে যেখানে দেখা যায় উত্তর কলকাতার নামি গুন্ডা তিনু ও হাজির কংগ্রেসীদের মিছিলে গুন্ডামি প্রতিরোধের প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে | ইংরেজ পরিচালিত স্টেটসম্যান ছাড়া প্রায় সমস্ত সংবাদপত্রগুলিও ধর্মঘটীদের সমর্থনে ছিল | এই অবস্থার জন্যে সরকারের তীব্র সমালোচনা করতে থাকে তারা | আনন্দবাজার ও যুগান্তর এই বিষয়ে প্রথম সারিতে ছিল | ১৫ই জুলাই -এর হরতাল সর্বাত্বক হয় | পুলিশের সাথে হরতাল সমর্থকদের দফায় দফায় খণ্ডযুদ্ধ চলে সারা শহর জুড়ে | একজন বৃদ্ধ স্কুল-শিক্ষকের ও মৃত্যু হয় |

    পরবর্তী দুদিনে ও এই পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটে | সরকার এবার ১৪৪ ধারা চালু করে | এই সময় অবশেষে কলকাতা ট্রাম ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন ও যোগ দেয় | ট্রাম চলাচল প্রায় বন্ধই হয়ে যায় এর ফলে | প্রায় মাস খানেক ধরে এই অচলাবস্থা চলতে থাকলে, সরকার বাধ্য হয়ে প্রেস এডভাইসরি কাউন্সিল-এর কাছে পরামর্শ চায় | বিখ্যাত বিচারপতি রাধা বিনোদ পালের সভাপতিত্বে সিভিল সোসাইটি ও এগিয়ে আসে এই সংকট মোচনে | সরকার কে বলা হয়, ট্রাম ভাড়া বৃদ্ধির জন্যে ট্রাইবুনাল তৈরী করতে, ১৪৪ ধারা তুলে নিতে আর সব বন্দি কে মুক্তি দিতে |

    সরকার প্রথমটি মানলেও বাকি দুটি মানেনি | এই অবস্থায় ২২ শে জুলাই ময়দানে ১৪৪ ধারা ভেঙে বিপুল সংখ্যায় মানুষ জমায়েত করে | সেই জমায়েত ভাঙতে পুলিশ ঝাঁপিয়ে পরে লাঠি আর কাঁদানে গ্যাস নিয়ে | প্রতিদিন সংবাদপত্রে সরকার আর পুলিশ-প্রশাসন বিরোধী লেখা-ছবি প্রকাশিত হতে থাকায়, পুলিশ কর্মীদের একাংশের তীব্র রাগ ছিল সংবাদপত্রের উপর | ময়দানের জমায়েতে এই রাগ তীব্র আক্রোশ হয়ে বর্ষায় প্রেসের লোকেদের উপর যারা ছবি তুলতে ও খবর করতে গেছিলো | বেশ কিছু সাংবাদিক কে নিগ্রহ করা হয়, কিছু লোকের ক্যামেরা ভেঙে দেয়া হয় | এই ঘটনার অভিঘাত তীব্র হয় |

    প্রেসের উপর আক্রমণ শুধু দেশের মধ্যে নয় আন্তর্জাতিক খবর হয়ে পরে | দিল্লিতে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেয় | রাজ্যের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্ল সেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী কালিপদ মুখার্জির পদত্যাগ চেয়ে সাধারণ মানুষ, প্রেস এমনকি কংগ্রেসের একাংশ থেকেও আওয়াজ ওঠে | সরকার পতনের পরিস্থিতি তৈরী হয় | এই অবস্থায় ইউরোপ সফর কাট - ছাট করে মুখ্যমন্ত্রী বি সি রায় ফিরে আসেন | তিনি সবগুলি দাবি মেনে নেন | প্রেসের উপর নিগ্রহের জন্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেন | প্রতিরোধ কমিটির নেতৃবর্গ সহ সমস্ত বন্দিদের নিঃশর্তে মুক্তি দেন |

    এই ভাবে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বড় আন্দোলনটির পরিসমাপ্তি ঘটে কিন্তু ভবিষ্যতের রাজনীতির চেহারা কেমন হবে তার বীজ বুনে দিয়ে যায় | ছাত্র-যুব দের মডেল করে হিংসাত্বক বামপন্থী রাজনীতির উন্মেষ ঘটে ট্রাম ভাড়া বৃদ্ধির আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ভবিষ্যতে যা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয় সারা দেশের শাসনব্যবস্থার গোড়া ধরে নাড়া দেবে | ট্রাম পোড়ানো প্রায় একটি রাজনৈতিক প্রতীকে পরিণত হবে | এই বাংলার রাজনৈতিক আবেগ ও সংগ্রামে মিশে যাবে কলকাতার ট্রাম |

    || গরম সিঙ্গারা আর ভোরের ট্রামের গল্প ||

    তখন সবে স্কুলে সাদা হাফপ্যান্ট ছেড়ে খাঁকি হাফপ্যান্ট পড়া শুরু করেছি | ছোটবেলা থেকে দেখে আসছি বেহালা বাজারের উল্টো দিকে সারি-সারি হকার ভরা ফুটপাথের ভীড় আর শব্দ-ব্রহ্ম ঠেলে ট্রাম গুলো ট্রাম-ডিপোতে ঢুকে যেত | মহেন্দ্র-দার স্কুল বাসের শেষ স্টপ-ও ছিল বেহালা ট্রামডিপো যেখান থেকে ট্রাম গুলো বেড়িয়ে আসে, সেটা পেরিয়ে ভারত ব্রান্ডের জুতোর দোকানের সামনে | এইরকম একটা সময় শুনলাম বেহালা থেকে জোকা ট্রাম চলবে | খিদিরপুর থেকে জোকা যাবে ২৯ নম্বর ট্রাম | বিবাদীবাগ থেকে আসবে ৩৭ নম্বর ট্রাম | আরো পরে বালিগঞ্জ থেকে জোকা যাবে ২৪/৩৭ ট্রাম |

    আমার পাশের বাড়িতে থাকতো বাপ্পা | আমাদের স্কুলেই পড়তো | ওর বাবা বললো - চল নতুন ট্রামে চড়ে ঘুরে আসি জোকা | আমাদের আনন্দ দেখে কে ! এক রবিবারের সকাল | গরম তখন ও পড়েনি তেমন | ওর বাবার সাথে আমরা সব মিলিয়ে চার জনের একটা দল, ট্রাম-ডিপোতে গিয়ে জোকার ট্রামে চড়ে বসলাম | প্রথম শ্রেণী | বাঁ-দিকে যে সিঙ্গেল সিট্ গুলো থাকতো, তাতেই চেপে বসলাম | ফুরফুরে হাওয়া খেতে খেতে মিনিট কুড়ির মধ্যেই পৌঁছে গেলাম জোকা ট্রাম - ডিপো |

    ছোটো অস্থায়ী ডিপো-অফিস ছিল, বেহালার মতো অত বড় না | তা হোক | জোকা তখন ও বৃহত্তর কলকাতার অন্তর্ভুক্ত হয়নি | চারিদিকে সবুজের ছড়াছড়ি | আমরা একটু চারপাশ ঘুরলাম-ফিরলাম | তারপর ট্রামডিপোর পাশে একটা দোকানে গরম-গরম ধোঁয়া ওঠা সিঙ্গারা দিয়ে প্রাতরাশ করলাম | একটু পরে আবার একটা ট্রাম ধরে ফিরে এলাম | এবার আর বেহালা ট্রাম-ডিপো পর্যন্ত না, তার বেশ কিছু আগেই বেহালা ব্লাইন্ড স্কুল স্টপে নেমে গেলাম | ওখান থেকে আমাদের বাড়ি ফেরা সহজ হয় |

    সেই প্রথম জীবনে অমন শুধুমাত্র ট্রামে চাপার জন্যে চাপা | হৈহৈ করতে করতে যাওয়া আর আসা | আমাদের সারাজীবনের অজস্র মুহূর্তের মধ্যে শুধু কয়েকটি মনে থেকে যায় | সেইসব মুহূর্ত গুলো সবগুলোই যে খুব স্মরণীয়, জীবন ওলোট-পালট করে দেয়া মুহূর্ত হবে তা নয়, অতি সাধারণ, আটপৌরে কিছু সময়ের টুকরো ও আটকে থাকে স্মৃতির ঝাঁপিতে | এটাও তেমন কিছু ছিল বোধয় |

    (ক্রমশ:)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২৮ আগস্ট ২০২২ ১৪:১৬511442
  • এই সিরিজটা ভাল লাগছে। 
  • Tirtho Dasgupta | ৩০ আগস্ট ২০২২ ১৪:০৮511517
  • @দ ধন্যবাদ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন