এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • Looking through the rainbow glass : অবতরণিকা

    সিসা the lead লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ মার্চ ২০২২ | ৬৭৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • রবীন্দ্রনাথের লাইন দিয়েই শুরু করি,  সুখে-দুখে-প্রেমে - গানে তিনিই তো আশ্রয় আমার - " যাঁর বেড়ি তাঁরে ভাঙা বেড়িগুলি ফিরায়ে বহুদিন পরে আজ মাথা তুলে উঠেছি "। সেই উত্থান, সেই মুক্তির প্রাথমিক অভিজ্ঞান এই লেখার সূত্রপাত। জানি এখনো অনেক বাঁধন-ছেঁড়ার সাধন বাকি, তাও এই ছোট্ট ধাপটুকু আমার ব্যক্তিগত মনোজগতে এক বিপুল অভিঘাত, এক বিপ্লব ঘোষণার সামিল। এই লেখাটা শুরু করছি, ধারাবাহিক আকারে চলবে, খুব একটা নিয়মিত ভাবে লিখতে পারব কিনা জানিনা, অফলাইন কলেজ -টিউশন -পড়াশোনা- অন্যন্য সব কাজ সামলে, তারপর কতটা লিখব আর কতটা ঢেকে রাখব তা ভেবে ভেবে, বেছে বেছে লেখা - সব মিলিয়ে চেষ্টা করব, কিন্তু এই ধারাবাহিকটা চলবে আমার নিজের‌ই স্বার্থে।
     
    আগে বলি সিরিজটার এরকম নামকরণের কারণটা, নাম দিয়েছি - "looking through the rainbow glass"। এর আগে বহুজন-মহাজনের আত্মস্মৃতি, ডায়েরি, জার্নাল বা স্মৃতিকথা, মজলিসি আত্মকথন পড়েছি, তারমধ্যে অ্যানে ফ্রাংক, গান্ধী, মুজতবা আলি, প্রমথ চৌধুরী, রবীন্দ্রনাথ, আশাপূর্ণা, নবনীতা যেমন আছেন, তেমন ক্যুইর মনোলগ, জার্নাল হিসেবে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ব্লগ (বেশিরভাগ‌ই অ্যানোনিমাস, সঙ্গত কারণেই) বা বাংলায় ঋতুপর্ণর 'ফার্স্ট পার্সন', গুরুর পাতাতেই জয়দীপদা (দাদাই বললাম) বা বর্নফ্রী র লেখাও পড়েছি, বিভিন্ন সব দৃষ্টিকোণ, ক্যালাইডোস্কোপিক সব ছবি, নানারঙের মতামত, লেখনশৈলী ভিন্ন ভিন্ন।
     
    এই লেখাটা একটা জানলার মধ্যে দিয়ে দেখা বিচিত্র সব দৃশ্যের বর্ণনা - জানলাটা আমার মনে, নানা রংএর খেলা যার কাঁচে, রামধনু ঠিকরোয়, রোদ্দুর আসে লাল-নীল-সবুজ, বৃষ্টির ছাঁট, শিলাবৃষ্টি, ধোঁয়াশা - soliloquy বলা যায়, তবে interaction থাকবে, debateও ; আমার নিজের সাথে নিজের‌ই, এই এক আমির ভেতর বসত করে যে বহু আমি, তাদের মধ্যেই, এ লেখাটার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্যই আত্ম-উন্মোচন, আত্মমোক্ষণ, আত্ম-আবিষ্কার..... কিন্তু যাঁরা পড়বেন, তাঁরাও দেখতে পাবেন একজন 21st century world এর এক বাঙালি, ভারতীয় young adult এর চোখে দুনিয়াটার কত রং, ক্ষণে ক্ষণে পাল্টানো দৃষ্টিভঙ্গি, কত সব সুর, কত সব ছবি - বিচিত্র জীবনের আল্পনা।
     
    এই ধারাবাহিকটা জলের মতো একা একা ঘুরে ঘুরে কেবলি নিজের সাথে নিজের কথা বলা, অন্তত বেশিরভাগটাই - হয়তো এসব কথাগুলো নিজের মনে তালাচাবি দিয়ে তুলে রেখে দিলেই হত, রেখে দেওয়া যেত গোপন ডায়েরির পাতার ভাঁজে ভাঁজে আর মোবাইলের নোটপ্যাডে hidden note এ, রাতের তারাদের আর গানেদের ফাঁকে মুছে নেওয়া চোখের জলে, দুপুরবেলার কবিতার ব‌ইয়ের উল্টোপিঠে..... কিন্ত তবুও লিখতে শুরু করলাম গুরুর পাতায়; গুরুর পাতায় লেখার কারণটাই হল অন্যন্য সোসাল মিডিয়া গুলোর মতো এখনো মানুষের ভিড়ে পদপৃষ্ট হয়নি এখানকার নিভৃতি, প্রায় দেড়-দু বছর হল গুরুতে আসছি, এখানে একটা "solitude in crowd" ambience আছে যেটা আমার খুব পছন্দসই, তারপর অনেকেই আছেন এখানকার পুরনো সদস্যরা - সংবেদনশীল, শিক্ষিত, রুচিশীল মানুষেরা যাঁরা হয়তো এইসব অকিঞ্চিৎকর লেখা দেখেও অন্তত সঙ্গিন উঁচিয়ে তেড়ে আসবেন না, তাই গুরুর পাতাতেই লেখাগুলো লিখছি ; এই ত্রিভুবনে এমন কোন মানুষ নেই যাকে আমার বন্ধু বা আত্মীয় বলতে পারি, যার বা যাদের কাছে আমি কিছুটা হলেও loosen up করতে পারব, নিজের মধ্যে নিজেই আটকা পড়ে আছি, শৈশব-কৈশোর এভাবেই কেটে গেল.... now, standing at the threshold of youth, I choose to make myself vulnerable for the first time in my life and open up and share my stories here and peek through my dark fortress and exchange glances with the outer world , through these writings.
     
    এই সব লেখায় থাকবে বিভিন্ন প্রসঙ্গের অবতারণা - রামধনু সমাজ ও তার এক হাফ-ক্লোসেটেড অধিবাসী হিসেবে আমার ভূমিকা, ভাবনাচিন্তা, আমার নিজস্ব ভুবনের সমাজ, ধর্ম, সাহিত্য, রাজনীতি নিয়ে চিন্তাধারা, ব্যাক্তিগত সব বাছাই অভিজ্ঞতা ও আরো অনেক কথা যা কাউকে বলতে পারি না, শোনাতে পারি না, যেসব কথা মনের মধ্যে পাক খেয়ে ঘুরেফিরে আসে আবার অতলেই তলিয়ে যায়, সেসব কথা।
     
    কথায় বলে "শতং বদ, মা লিখ", মূল কনটেক্স্ট ভিন্ন হলেও আপ্তবাক্য হিসেবে এর একটা অন্যতম তাৎপর্য হল যে কোন কথা লেখা হয়ে গেলে একবার তার ডকুমেন্টেশন হয়ে যায়, প্রমাণ লোপাট করা শক্ত হয়, মুখের কথা তুলনামূলক ভাবে প্রমাণ করা শক্ত, কিন্তু এই ভার্চুয়াল সোসাল মিডিয়ার জগতে কোন পোস্ট একবার করা হয়ে গেলে তার ডিজিটাল ট্রেস রয়েই যায়, আবার গুরুতে পোস্ট ডিলিট করাও যায় না, সুতরাং, খুব ভালোভাবেই বুঝতে পারছি, এসব লেখা আমার পরিচিতদের কাছে কোনভাবে পৌঁছলে অনেক অবাঞ্ছিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারি আমি, তার বৃহত্তর প্রভাব পড়তে পারে আমার ভবিষ্যত জীবনে; এই যে ছদ্মনামে লেখাটা লিখছি, এর আড়ালে আমার আসল নাম বা পরিচয়টা খুব গোপন‌ও নয়, গুরুর অনেকেই বুঝবেন, ইনফ্যাক্ট আমি চাইওনি ছদ্মনামে লেখাগুলো লিখতে, কিন্ত আসল নামে যেহেতু খেরোতে অন্য লেখাগুলো লিখি, তাই এই নামটা নিয়ে সিরিজটা লেখা - কিন্তু আমি আর পারছি না, সত্যিই আর পারছি না নিজের কথাগুলো এভাবেই নিজের মনে জমিয়ে রেখে রেখে জ্যান্ত ফসিল হয়ে যাওয়া সহ্য করতে, নিজের মনের অজস্র কন্ঠ আর অসংখ্য জমে থাকা কথার ভারে আর অসীম একাকিত্বের কবলে আমি নিজের মধ্যে নিজেই বন্দি আর বিপন্ন, এই লেখা তার থেকে মুক্তির আশায় একটা জানলা খোলা, জানি ঝড়ঝাপটা অনেক আসবে, তাও দখিনা বাতাসের আশায় এই আমার প্রথম সক্রিয় পদক্ষেপ, ভুল কি ঠিক করছি জানিনা, আমি খুব একটা risk-taker বা adventurous type মানুষ ন‌ইও, কিন্ত এই সর্বগ্রাসী একাকিত্বের অসীম নীল নির্জনে এবার আমার হাঁপ ধরছে, যৌবনের বাতাসে আমার কৈশোরের একলা রোমান্টিক কুঞ্জবনের আলো-আঁধারির আগল টলোমলো,এবার আমি পরিপূর্ণ আলো চাই, দিনে দিনে ক্রমে ক্রমে যে আলো আমায় আমার অচলায়তনের মায়া থেকে মুক্তি দেবে, I have already experienced the infernal fires bashing my soul, even in my hideout, so I don't want to hide anymore in darkness and instead ,wish to experience the sunrays making me glow and burning through my blinds at the same time, I have had my share of hellfires and have walked through them, 'ঘরে-বাইরে'র বিমলার মতোই, now I want to shine। আগুনে দগ্ধ আমি ইতোমধ্যেই হয়েছি, আগুনের জ্বালা দেখলাম, আরো দেখব জানি, কিন্ত আর অন্ধকারে নয়, সূর্যের তাপটুকু সয়ে নেব, আলোটি আর ছাড়ছি নে। এই আলোখানি বুকের মাঝে আপন করে পেতে অনেক সময় লাগবে, কিন্ত কোথাও তো শুরু করা দরকার, পথের শেষ কোথায় জানি না বলে দিবস-রাত্রি একা আঁধার ঘরে বন্ধ হয়ে থাকাটাও তো কাজের কথা না, আমার দরদিয়া এই অন্ধকারেও আমাকে আগলে রেখেছিলেন দু'হাতে, আনন্দময়ের বেশে ঘরে আসার সুযোগ পাননি, তাই তিনি আজ, বহুদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে চালিয়ে অবশেষে, আমার ঘরখানিই দুয়ার শুদ্ধু ভেঙে দিতে সক্ষম হলেন, পূর্ণভাবে না হোক, আংশিক ভাবে; আমার সকল সাজসজ্জা এবার ঘোচার পালা শুরু হল, মুখের আঁচলখানি উড়ুউড়ু ঝড়ের হাওয়ায়.… পথের বঁধুর ডাক এসেছে আমার প্রাণে, তাই পা বাড়ালাম পথের পানে, জানি তিনিই আড়ালে থেকে থেকে বাঁশিখানি বাজিয়ে বাজিয়ে, পথ হারালে সচেতন করবেন, তাই আর তাঁর আগমনের অপেক্ষায় না থেকে মুক্তি দিলাম নিজেকে এই সব লেখায়, তাঁরি বকলমে..... আবার হয়তো একযুগ পরে যখন এইসব লেখার পানে ফিরে ফিরে তাকাব (যদি বেঁচে থাকি), তখন আমার কৈশোরের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো এইসব আমি-রা মৃদু হাসবে এই লেখাদের মধ্যে থেকেই, এখন আপাতত সামনের পানে চাই, চলা শুরু করতে এখনো একটু সময় লাগবে।
     
    মুখপাতখানা একটু বেশি বড়ো হয়ে গেল, ngl একটু cringe ও হয়েছে মাঝেমাঝে, আসলে মনের মধ্যে এত কথা আকুলিবিকুলি করছে, এত কথা বলার আছে আমার - এত বিচিত্র অনুভূতির আনাগোনা চলছে যে কোনটা আগে, কোনটা পরে বলব, কীভাবে গুছিয়ে বলব ঠিক করে উঠতে পারছি না, একটু একটু চোখে জল‌ও আসছে, এক গঙ্গা হাবিজাবি বকে ফেললাম।যাইহোক, আপাতত এই পর্যন্ত‌ই র‌ইল, পরের পর্ব শনিবার দেওয়ার চেষ্টা করব, আমার জন্মদিন ওদিন, আবার কলেজ ও খুলছে সোমবার, তারি মধ্যে লেখা কন্টিনিউ করে যাব নিজের তাগিদেই, খালি time to time পাঠককুলের reaction পেলে একটু উপরি ভাললাগা প্রাপ্তি হবে। ভাল থাকবেন সকলে। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 97.91.203.114 | ২৪ মার্চ ২০২২ ২৩:৫৯505443
  • পড়ছি....
  • | ২৫ মার্চ ২০২২ ০০:১০505445
  • পড়ছি পড়ব। লিখুন আপনি।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০০:১১505446
  • লিখুন। মনের কথা খুলে লিখলে মনের ভার হালকা হয়— এ কথা সত্য।
    আপনার প্রকাশ করার ভাষা সুন্দর ও সাবলীল। পড়ছি। মন দিয়ে পড়ছি।
  • Neptune_Pluto | 119.30.35.123 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০০:২৯505448
  • ভুক্ত ।..আপনার  নামের প্রথম অংশের বানান জানিনা এমন না ।..তবে মোবাইলে টাইপ করতে গেলে কেমন ভুল হয়ে যায় ।।..আসলে আপনাকে আমাৰ কখনোই LGBT মনে হয়নি ।..তবে আপ্নি নিজেই মাঝেমাঝে এমন হিন্টস দেন  বা গ্রুপের অন্যরাও ।..তাই আমি ভাবলাম ।...মাঝেমাঝে তো মনে হয় আপনি আরো কিছু নামে এই গ্রুপে  লেখেন ।...শুভরাত্রি 
  • Neptune_Pluto | 119.30.35.123 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০০:২৯505447
  • ভুক্ত ।..আপনার  নামের প্রথম অংশের বানান জানিনা এমন না ।..তবে মোবাইলে টাইপ করতে গেলে কেমন ভুল হয়ে যায় ।।..আসলে আপনাকে আমাৰ কখনোই LGBT মনে হয়নি ।..তবে আপ্নি নিজেই মাঝেমাঝে এমন হিন্টস দেন  বা গ্রুপের অন্যরাও ।..তাই আমি ভাবলাম ।...মাঝেমাঝে তো মনে হয় আপনি আরো কিছু নামে এই গ্রুপে  লেখেন ।...শুভরাত্রি 
  • dc | 122.183.156.244 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৮:২৮505477
  • ইন্ট্রো টা খুব ইন্টারেস্টিং হয়েছে, সিরিজের নামটাও খুব ভাল্লাগলো। নিজের খুশীমতো আর সময়মতো লিখতে থাকুন, আশা করছি খুব ভালো একটা সিরিজ হবে। নিজের যেটায় কমফর্টেবল মনে হবে সেটাই লিখবেন, কে কি বললো কান দেবেন না। অল দ্য বেস্ট অ্যান্ড হ্যাভ ফান :-) 
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৮:৪১505478
  • Pd একটা সাজেশন।  প্রতিটা কবিতা আলাদা আলাদা টই খুলে না লিখে একটা টইতে লিখবেন ? পর্বে পর্বে কবিতা বলে একটা টই ছিল সেখানে তো আপনি লিখেছিলেন, সেই রকম নিজের একটা কবিতার টই খুলে নিন না?
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=9852
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=10516
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৮:৪২505479
  • এহে প্যালাডিয়াম হয়ে গেল, সরি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন