এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • নফর কুন্ডুর উত্তরাধিকারীরা

    দময়ন্তী
    আলোচনা | বিবিধ | ১৮ নভেম্বর ২০০৭ | ৬৬০ বার পঠিত
  • আসলে নামকরণটা ভুল হল। যাঁদের কথা লিখতে চলেছি, তাঁরা নফর কুন্ডুর কেউ নন। যাঁদের উত্তরাধিকারীদের নিয়ে বলব, তাঁদের নাম তো আমি জানি না।

    পশ্চিমবঙ্গ যখন আসন্ন দুর্গাপূজা, নাছোড়বান্দা নিম্নচাপ ও রিজওয়ানুরের অস্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে নাজেহাল, দিল্লী ও সংলগ্ন অঞ্চল যখন নবরাত্রির প্রস্তুতিপর্বে ব্যস্ত, মহারাষ্ট যখন গণেশ উৎসব শেষ করে দেওয়ালির প্রস্তুতির আগে কদিন জিরিয়ে নিচ্ছে, ঠিক সেই সময়, ১২ই অক্টোবর একটি সংবাদপত্রে পুণে মিউনিসিপালিটি সম্পর্কে এমন একটা খবর বেরোয়, যা সাধারণত আমরা জানতে বা পড়তে খুব একটা আগ্রহ বোধ করিনা। খবরে প্রকাশ পুণে মিউনিসিপালিটির চতুর্থ শ্রেণীর সাফাইকর্মীদের মৃত্যুহার গত ২ বছরে অস্বাভাবিক বেশী। তাই বলে কেউ ভাববেন না যেন যে তার আগে কম ছিল, তা নয়, দুই বছর হল এই মৃত্যুগুলি নথিভুক্ত করা হচ্ছে। খবর অনুযায়ী ২০০৫এর অক্টোবর থেকে ২০০৭ এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এঁদের গড় বয়স ৪৫। ২০০৫-২০০৬ এ ৮০ জন, ২০০৬-২০০৭ এ ১০৭ জন এবং ২০০৭ এর প্রথম ৬ মাসে আরো ৪০ জন মারা গেছেন। এঁদের অধিকাংশের মৃত্যুর কারণ sickness বলে লেখা আছে, যদিও কিছু ক্ষেত্রে স্পষ্টই হার্ট অ্যাটাক অথবা ক্যান্সার বলে উল্লেখ করা আছে। হ্যাঁ এটাও প্রকাশ পায় যে পুণে পৌর কর্তৃপক্ষ একেবারে হাত ধুয়ে ফেলেন নি, কিছু কিঞ্চিৎ সাহায্যও করেছেন মৃতের পরিবারকে। এই নিয়ে খোঁজখবর শুরু হতেই পৌর কর্তৃপক্ষ সকল সাফাইকর্মীকে গ্লাভস , মাস্ক ও গামবুট সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেন। যদিও মুখপাত্র মানতে চান নি যে এতগুলি মৃত্যু হয়েছে মূলত: অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করবার জন্যই। তাঁদের দাবী নিয়মিত মেডিকেল চেক্‌আপ করানো হয়, কিন্তু কর্মীরা হাজির হন না, "অপটু' বলে ঘোষিত হবার ভয়ে। কাগজে প্রকাশিত হতেই পৌর কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসেন ও ঘোষণা করেন, "২২৭' সংখ্যাটি অতিরঞ্জিত। তাঁরা সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে হিসেব দেন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের মধ্যে ২০০৬-২০০৭ এ ১০৭ জন মারা গেছেন, ২০০৭-২০০৮ এর প্রথম ৬ মাসে ৪০ জন মারা গেছেন, ২০০৫-২০০৬ এর হিসেব এখনও অফিশিয়ালি খাতায় তোলা হয় নি। আরো বলেন একজন প্রথম শ্রেণীর ও ৩৯ জন দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মীও এই সময়ের মধ্যে মারা গেছেন। তাঁদের ধরে মোট মৃতের সংখ্যা ১৮৯। ২২৭ নয়। স্বভাবত:ই সাংবাদিকরা জানতে চান অফিশিয়ালি খাতায় তোলা না হলেও ২০০৫-২০০৬ এ মৃত চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীর সংখ্যার হিসেব তাঁদের কাছে আছে কিনা এবং থাকলে কত। উত্তর হয় ৮০। তাহলে ১০৭+৪০+৮০ = কত হয় যেন?

    এইসব সংখ্যাতত্ত্বের কচকচির মাঝেই ১৩ই অক্টোবর সেই সংবাদপত্র আরেকটি খবর প্রকাশ করে। পুণে মিউনিসিপালিটির চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীএদের গ্রুপ ইন্‌শ্যুওরেন্স ২০০৭ এর ১০ই জুলাই থেকে বাতিল করে দিয়েছে এল আই সি। বাতিল করার কারণ হিসাবে তারা জানিয়েছে অতি উচ্চ মৃত্যুহার এবং অপেক্ষাকৃত কম প্রিমিয়ামের ফলে তারা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। মৃত্যুকালীন কভারেজের পরিমাণ ছিল ৩০০০০ টাকা। কর্মীদের দেয় পরিমাণ মাসে ৬০ টাকা,যার মধ্যে প্রিমিয়াম ২১ টাকা এবং ৩৯ টাকা ম্যাচ্যুরিটি বেনিফিটের জন্য। এল আই সি কর্তৃপক্ষ কর্মীদের সাথে আলাদা করে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কর্মীরা ইউনিয়নের প্রতিনিধিদেরও সঙ্গে নিয়ে যান। লাভ কিছু হয় না অবশ্য। এল আই সি যে হারে প্রিমিয়াম বাড়াতে বলছে, তা কর্মীদের পক্ষেও সম্ভব নয়, পৌর কর্তৃপক্ষের পক্ষেও সম্ভব নয় ভর্তুকী দেওয়া। মজা হল, এই খবরটি প্রকাশিত হতেই সব্বাই একযোগে এল আই সি কে ভিলেন বানিয়ে বিবৃতি দিতে শুরু করেন। নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রকও। কয়েকটি এন জি ও সংস্থাও এল আই সির নিন্দা করে বিবৃতি দেয়। জাতীয় স্তরে হইচই শুরু হতেই পৌর কর্তৃপক্ষ জানান স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার সাথে তাঁদের কথা চলছে গ্রুপ ইনশ্যুওরেন্সের ব্যপারে। অবশেষে রফা হয় তাঁদের সাথেই। পৌর কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি ঘোষণা করেন যে পুনরায় গ্রুপ ইনশ্যুওরেন্সের ব্যবস্থা করা গেছে। নতুন ব্যবস্থায় মৃত্যুকালীন কভারেজ ৫০,০০০ টাকা। হইচইও থেমে আসে। এর মধ্যে একদিন একটি খবর ছিল যে পৌর কর্তৃপক্ষ, সাফাইকর্মীদের উচ্চ মৃত্যুহারের তদন্ত করার উদ্দেশ্যে একটি কমিটি গঠন করেছেন।

    গত ২৯ দিনে আর কোন খবর নেই। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সবাই সন্তুষ্ট। এইবেলা ঘটনাগুলি একটু ফিরে দেখা যাক। আগে একটু দেখে নেওয়া যাক এই সাফাইকর্মীরা কি কি কাজ করেন। তাঁদের কাজ হল, বিভিন্ন জায়গা থেকে জঞ্জাল সংগ্রহ করে আলাদা করা, সমস্ত রাস্তা থেকে জঞ্জাল সাফ করা এবং সমস্ত নর্দমা ও ম্যানহোল পরিস্কার করা। কাজগুলি নি:সন্দেহে "হাই রিস্ক' পর্যায়ের কাজ। কোনরকম প্রতিরোধ ব্যবস্থা ছাড়াই এঁরা মুখোমুখী হচ্ছেন বিবিধ বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থের। প্রথমেই যেটা অদ্ভুত লাগে, তা হল একটি বড় সংখ্যক লোকের মৃত্যুর কারণ হিসাবে লেখা আছে অসুস্থতা। কিন্তু অসুখের নাম বা প্রকৃতি সম্পর্কে কিছুই লেখা নেই। অথচ মুষ্টিমেয় কিছু ক্ষেত্রে অসুখের নামটি লেখা আছে। ঘটনাটি ঘটেই চলেছে বহু বহু বছর ধরে, অথচ কেউ কোন অনুসন্ধান করার প্রয়োজন অনুভব করেন নি। সংবাদপত্রের সেন্সেশান তৈরীর প্রয়োজনে ব্যবহৃত হতে না পারলে অবস্থা পরিবর্তনের কোন আশা করাই বোধহয় উচিৎ নয়। এই কর্মীরা কেউ সেরকম আশাও করেন নি। কর্তৃপক্ষের তরফের একটি বক্তব্য বেশ আগ্রহ জাগায়। তাঁদের বক্তব্য নিয়মিত মেডিকেল চেক্‌আপের ব্যবস্থা থাকলেও অনেকেই চেক্‌আপ করাতে আসেন না। প্রশ্ন জাগে তাঁরা না এসে ছাড় পান কি করে! এই চেক্‌আপ তো প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক হওয়া উচিৎ। ইউনিয়নের সদা সচেতন নেতারাও এই নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য করেন না। তাঁদের অবশ্য আরো বড় বড় বিষয়ে লোকের চেতনা জাগাতে হয়। সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হলে ঘোষণা করা হয়েছিল গামবুট, গ্লাভস ও মাস্ক দেওয়া হবে। একটি সূত্রের খবর ৬৮২৬ জন (মনে রাখতে হবে এঁরা পাকা কর্মী। ঠিকাকর্মীদের সম্পর্কে সবাই স্পীকটি নট) সাফাইকর্মীর মধ্যে এখনও পর্যন্ত অর্ধেক কর্মীও এইসব ধরাচুড়া পান নি। তবে "খুব শীঘ্রই' দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। যে সকল এন জি ও সংস্থা ঝটপট এল আই সির "অনুচিৎ' কাজ নিয়ে এত বিবৃতি দিলেন, তাঁরাও তারপর আর খোঁজ খবর নিয়েছেন বলে শোনা যায় নি। আর সেই যে তদন্তকমিটি তৈরী হল --- আহা সে তো সবেই তৈরী হল। আশা করা যায় বছর দুই তিনের মধ্যেই সরকারের আর্কাইভে রাখার জন্য কিছু কাগজপত্র তাঁরা তৈরী করে ফেলবেন। একটা প্রশ্ন জাগে মনে। মাস্ক, গ্লাভস ও গামবুটই কি যথেষ্ট? ম্যানহোলে অথবা হাইড্রেনে নেমে যাঁরা সাফ করেন তাঁরা তো খালি গায়ে নামেন দেখেছি। চর্মরোগ প্রতিরোধের জন্য পৌরকর্তৃপক্ষ, ইউনিয়ন নেতারা অথবা এন জি ও রা, কেউই কিছু ভাববার কথাই ভাবলেন না!

    পুণের কথা সংবাদপত্রে আসায় সেখানকার কর্মীরা তবুও মাস্ক ইত্যাদি পাবেন/পাচ্ছেন। কিন্তু অন্যান্য রাজ্যে কি অবস্থা? না: এই বিষয়ে কোন খবর, অন্তত নেটে পাওয়া যাচ্ছে না। সংবাদপত্রগুলিও চুপ। জাতীয় স্তরে এই নিয়ে হইচই হলেও বঙ্গীয় মিডিয়া কিন্তু এই নিয়ে রা কাড়ে নি। তারা অবশ্যই আরো অনেক হাই প্রায়োরিটি খবর নিয়ে ব্যস্ত ছিল। সেটাই তো স্বাভাবিক। নফর কুন্ডুর নামে রাস্তা হয়, কিছু গল্প কবিতাও লেখা হয়, কিন্তু যাঁদের বাঁচাতে গিয়ে নফর কুন্ডু প্রাণ দিয়েছিলেন, তাঁদের নাম জানা যায় না। তাঁদের অবস্থারও বিশেষ পরিবর্তন হয় না। নফর কুন্ডুর জায়গায় এসেছে ইনশ্যুওরেন্স কোম্পানি ও সরকারের "মানবিক' মুখ, মৃত্যুর পর এককালীন কিছু টাকা পাবার ব্যবস্থা, ক্ষেত্রবিশেষে পরিবারের কারো চাকরী। কিন্তু কর্মস্থলের নিরাপত্তা বাড়ে না, সাফাইকর্মীর মৃত্যুর হার কমে না; আর ঠিকা সাফাইকর্মীদের মৃত্যু বা বেঁচে থাকা, কোনটা সম্পকেইÑ কোন তথ্য পাওয়া যায় না।

    আমরা এগিয়ে চলি উন্নয়নের সড়ক বেয়ে ........ স্বাধীনতার ২৫ বছর ........ ৫০ বছর ........ ৬০ বছর পূর্ণ করে ........

    (# এই লেখা সম্পাদনার টেবিলে তোলার পর খবর পাওয়া গেল, এই সপ্তাহের গোড়ার দিকে পুণে পৌরসভার চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের বৃষ্টির থেকে বাঁচাবার জন্য রেনকোট, রেনস্যুট ও গামবুট এসে পৌঁছেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই বিলি করা হবে। যদিও এই বর্ষা চলেই গেছে, তবুও আমরা সবাই তো জানি যে এক মাঘে শীত এবং এক সেপ্টেম্বরে বর্ষা পালায় না। আর মাস্ক ও গ্লাভসও নির্ঘাৎ "খুব শীঘ্রই' এসে যাবে।)

    নভেম্বর ১৮, ২০০৭
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৮ নভেম্বর ২০০৭ | ৬৬০ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    লাইক-ইট - Anirban M
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন