এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বই

  • সিনেমা সিনেমা

    মধুজা মুখার্জী লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বই | ১৩ মার্চ ২০১০ | ৮৯২ বার পঠিত
  • আশীষ রাজাধ্যক্ষ, ২০০৯, ইন্ডিয়ান সিনেমা ইন দি টাইম অফ সেলুলয়েড, ফ্রম বলিউড টু দি এমারজেন্সি, তুলিকা বুক্‌স, নিউ দিল্লী। (পৃষ্ঠা: ৪৪১, মূল্য: ৯৯৫ টাকা)

    ভারতীয় চলচ্চিত্র চর্চায় আশীষ রাজাধ্যক্ষের কাজ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। এনসাইক্লোপেডিয়া অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা (১৯৯৯), "দি ফালকে এরা' (১৯৮৭), ও "এ রিটার্ন টু দি এপিক' (১৯৮৩)- এর মত বই এবং প্রবন্ধ ভারতীয় চলচ্চিত্র চর্চাকে সারস্বত গণ্ডীর মধ্যে এনে দাঁড় করায়। বস্তুত, আশির দশকের শেষে, এবং নব্বই এর গোড়ায় ভারতীয় চলচ্চিত্র চর্চায় একটা বড় পরিবর্তন ঘটে। তিরিশের দশকের সময় জনপ্রিয় পত্র-পত্রিকায় (যেমন "বাতায়ন', "বায়োস্কপ', "দিপালী', "নাচঘর' ইত্যাদি), তথা ফিল্ম সোসাইটির নেতৃত্বে (অর্থাৎ চল্লিশ থেকে ষাটের দশকে) যে ধরণের লেখা ছাপা হয় তা থেকে বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকের লেখা-পত্র ছিল ভিন্নধর্মী। এবং তফাৎটা ছিল চলচ্চিত্র বিশ্লেষণের পদ্ধতিতে। তিরিশের প্রবন্ধে যেমন একদিকে কাজ করছিল তীব্র ইতিহাস বোধ, অন্য দিকে "ফিল্ম-ফর্ম' কে বোঝার ও আয়ত্ত করার তাগিদও ছিল সক্রিয়। যেমন নরেনদেবের মত লেখক স্পষ্টত উল্লেখ করেন চলচ্চিত্রের ভাষা কীভাবে সাহিত্যের ভাষা থেকে সম্পূর্ণভাবে পৃথক। এবং কে.এ.আব্বাসের মত সাংবাদিক ভারতীয় চলচ্চিত্রের তুলনা করেন সোভিয়েত সিনেমার সঙ্গে। অর্থাৎ গোড়া থেকেই ভারতীয় চলচ্চিত্রের এক ইন্টারন্যাশনাল দিক ছিল বলা চলে। এই প্রচেষ্টা আরো অনেক বেশী জোরদার হয় চল্লিশের সময়। এই সময়কার চলচ্চিত্রকাররা (বিশেষত সত্যজিৎ রায় ও অন্যান্যরা) গতে বাঁধা স্টুডিওর ছবি থেকে ভেঙে বের হয়ে ফিল্মের

    auteur
    বা স্রষ্টাকে খুঁজতে চেয়েছিলেন। বিশেষত চিদানন্দ দাশগুপ্তের লেখায় "পপুলার' ছবির প্রতি শ্লেষ লক্ষ্যণীয়। কিন্তু পরবর্তী সময় চলচ্চিত্র পাঠনের ধরণ, পদ্ধতি বা দৃষ্টিকোণ সম্পূর্ণ ভাবে পাল্টে যায়। জনপ্রিয় ছবিকে ইতিহাসের চিহ্নক হিসাবে দেখা শুরু হয়। জনপ্রিয় ছবির প্রতি এই জাতীয় অনুরাগে ফাঁক থাকলেও, পদ্ধতিগুলোর যে নিজস্ব জোর ছিল তা বলাই বাহুল্য। এই সময়কার পত্রিকা "জার্নাল অফ আর্টস অ্যান্ড আইডিয়াজ' এই বিশ্লেষণ প্রক্রিয়ার সাক্ষ্য বহন করে। স্বাধীনতার পরবর্তী কালের নানান অব্যক্ত দ্বিধার ধারক হয়ে ওঠে "পপুলার' ফিল্ম, সঙ্গীত, চিত্রকলা, সাহিত্য, নাটক। আশির দশকের শেষ এবং নব্বইএর গোড়া থেকেই "কাহিনীর মর্মার্থ তথা লেখকের মনন' জাতীয় আলোচনা আধুনিক চলচ্চিত্র চর্চা থেকে বাদ পড়ে। কতগুলো চিহ্ন এর সূত্র ধরে এক ধরণের

    structuralist
    বিশ্লেষণ শুরু হয়।

    একদিক দিয়ে, "স্ক্রীন' পত্রিকায় প্রকাশিত রবি বাসুদেবনের লেখা "দি মেলোড্রামাটিক মোড অ্যান্ড দি কমার্শিয়াল হিন্দী সিনেমা' (১৯৮৯) এই প্রকারের চলচ্চিত্র চর্চার সূত্রপাত ঘটায়। এই প্রবন্ধে তিনি মেলোড্রামাটিক অ্যাখ্যানের ধারাগুলো আলোচনা করেন, এবং বিশ্লেষণ করে দেখান

    মেলোড্রামার "বাড়াবাড়ি'গুলো আসলে কতগুলো "নিষিদ্ধ উদ্বেগ' তুলে ধরে। পরবর্তীকালে তার সম্পাদিত বই "মেকিং মিনিং ইন ইন্ডিয়ান সিনেমা' (২০০০) একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্ত করে। তার নিজের লেখা "সিফটিং কোডস, ডিসলভিং আইডেন্টিটিজ' অত্যন্ত পটুতার সঙ্গে জনপ্রিয় হিন্দী ছবির কাঠামোগুলো বোঝার চেষ্টা করে। তবে এই সময়কার সম্ভবত সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বই হচ্ছে এম.মাধব প্রসাদের "ইডিওলজি অফ দি হিন্দী ফিল্ম, এ হিস্টোরিকাল কনস্ট্রাকশন' (১৯৯৮)। প্রসাদ জনপ্রিয় হিন্দীছবি ভারতীয় রাজনীতির নিরিখে পড়ার চেষ্টা করেছেন। বইয়ের প্রথম অংশে তিনি রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষিতে

    'feudal family romance'
    এর মতাদর্শ আলোচনা করেন। বইয়ের দ্বিতীয় অংশে ষাট ও সত্তরের দশকের রাজনৈতিক সংকটের পটভূমিতে যে ছবি তৈরী হয় তা বিশ্লেষণ করেন। বিশেষত উল্লেখযোগ্য অমিতাভ বচ্চনের "স্টার পারসোনা' নিয়ে তার সমালোচনা। অর্থাৎ এই ধরণের কিছু লেখার মাধ্যমে চলচ্চিত্র চর্চার ধারায় একটা বড় ছেদ ঘটে। বা এক নতুন ধারার সূত্রপাত ঘটে।

    রাজাধ্যক্ষের নতুন বইয়ের সমালোচনা এই প্রসঙ্গে করা বাঞ্ছনীয়। লক্ষ্যণীয় এই বই "চলচ্চিত্রের বিষয়', "আখ্যানের ধরণ' ইত্যাদি নিয়ে কোন বিশেষ আলোচনায় যায় না। এই বইয়ের বিষয় প্রধানত: ক) বিশ্বায়নের ফলে ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তথা বলিউড, খ) চলচ্চিত্র কীভাবে তার নিজের আখ্যানের গণ্ডী ভেঙে ক্রমশই অন্যান্য চর্চার অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। রাজাধ্যক্ষ একে "সিনেমা-এফেক্ট' বা সিনেমার প্রভাব বলেছেন। তিনি সেলুলয়েড ডিজিটাল টেকনোলজি, এবং তার গঠনগত ও সাংস্কৃতিক পার্থক্যে আলোকপাত করে দেখিয়েছেন যে শুধুমাত্র ফিল্মের আখ্যানের আলোচনা যথেষ্ট নয়। তিনি বিশেষভাবে দেখিয়েছেন চলচ্চিত্র কিভাবে তার দর্শক, তথা চলচ্চিত্রের দ্বারা কী প্রক্রিয়ায় এক আদর্শ নাগরিক নির্মিত হয়। একদিকে যেমন ফিল্মের

    'reception'
    বা তার গ্রহণ প্রক্রিয়া বোঝা জরুরী, অন্য দিকে, ফিল্ম-স্টাডিজ এর অবস্থান থেকে চলচ্চিত্রের ইন্ডাস্ট্রির প্রভাব দেখাও প্রয়োজন। অর্থাৎ ফিল্মের এমন এক তত্ত্ব খাড়া করতে চাইছেন

    'that can account for Indian Cinema'


    রাজাধ্যক্ষের বইয়ের প্রথম দুটি পরিচ্ছেদ বলিউডের শিল্পগত তাৎপর্য বিশেষভাবে আলোচনা করে। সম্প্রতিকালে "বলিউড' সংক্রান্ত একাধিক বই প্রকাশিত হয়েছে, যা মূলত ভারতীয়

    Diaspora
    র কাছে হিন্দী ছবির গ্রহণযোগ্যতা বিশ্লেষণ করে। রাজাধ্যক্ষ এর আগেও (২০০২) বিস্তারিত ভাবে দেখিয়েছেন বলিউড কীভাবে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ভাযার পুনর্নিমাণ করেছে। এই বইতে তিনি সবিস্তারে বুঝিয়েছেন "

    What films also produce'
    এবং সঙ্গীত, ফ্যাশন ইত্যাদিতে চলচ্চিত্রের প্রভাব। আবার, এখানে তিনি

    avant-garde
    অথবা বিকল্প শিল্প (যেমন মকবুল ফিদা হুসেন বা ভূপেন খখরের কাজ) কীরূপে চলচ্চিত্রের দ্বারা প্রভাবিত তাও আলোচনা করেছেন। ফলে, একদিকে যেমন "পপুলার' ছবি, চিত্রকলা, ফোটোগ্রাফি, নানান প্রদর্শনী নিয়ে লিখেছেন, অন্যদিকে তিনি "সুবর্ণরেখা', "ভূবনসোম', "ইন্টারভিউ', "উসকি রোটি' বা সত্যজিৎ রায়ের ছবি নিয়ে তর্ক-বিতর্ক খাড়া করেন। অর্থাৎ এখানে ফিল্ম পড়ার পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভাবে পৃথক, এবং তার চলনও কিছুটা বক্র বা আঁকা-বাঁকা। রাজাধ্যক্ষ নানাবিধ আশ্চর্য

    'leap'
    নিয়ে একটা বিষয় থেকে বিষয়ান্তরে যান। ফলে,

    'Two films and a painting'
    এর মত পরিচ্ছেদ আসে এই বইতে। অথবা বম্বে শহরের ইতিকথা কথিত হয় ফিল্মের মাধ্যমে। এছাড়াও জুম শটের প্রয়োগ ও তার তাৎপর্য খুঁটিয়ে দেখেন। এক দিক দিয়ে এই বই আশ্চর্য ও অভূতপূর্ব, এবং এর

    'zigzag'
    যোগসূত্রের ফলে কিছুটা অভাবনীয়। অন্যদিকে, বিশেষভাবে যারা চলচ্চিত্র চর্চার অন্তর্ভুক্ত নন, তাদের মনে হওয়া সম্ভব যে লেখকের ভাবনা এক ছোট গোষ্ঠীর মধ্যে বিচরণ করছে, বা মাধব প্রসাদ এবং

    Subaltern Studies
    এর ঐতিহাসিকদের সঙ্গে তিনি ব্যক্তিগত কথোপকথন চালাচ্ছেন। এমনকি বিভিন্ন পরিচ্ছেদ মিলে যে বই তৈরী হয়েছে তা আসলে

    'a collection of diverse essays'


    এছাড়া, চলচ্চিত্র যখন অন্যান্য চর্চার সঙ্গে অনায়াসে মিশে যাচ্ছে, সেই সন্ধিক্ষণে চলচ্চিত্রের আখ্যানের সত্যি কী দশা হয়েছে তা বিশ্লেষণ করাও প্রয়োজন। তবে, ক) রাজাধ্যক্ষ কোন মতেই এক পরিচায়ক কিতাব লিখছেন না, এবং খ) তিনি বুঝিয়ে দিচ্ছেন গত কয়েক বছরে চলচ্চিত্র চর্চা এক অত্যন্ত পরিশীলিত ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। ফলে বিষয়গুলো বুঝে নেওয়ার তাগিদ পাঠকেরও বর্তায়। তাছাড়া, রাজাধ্যক্ষ এমনি এক তাত্ত্বিক যে তিনি "এই মুহূর্তে কী ভাবছেন' তা জেনে নেওয়া আমাদের পক্ষে জরুরী।

    ১৩ই মার্চ, ২০১০
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৩ মার্চ ২০১০ | ৮৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন