এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ফুটবল, মেসি ও আমিঃ একটি ব্যক্তিগত কথোপকথন (পর্ব ৩)

    Ranajay Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৫ জুলাই ২০১৮ | ১৫৪০ বার পঠিত
  • ফুটবল শিখতে চাওয়া সেই প্রথম নয় কিন্তু। পাড়ার মোড়ে ছিল সঞ্জুমামার দোকান, ম্যাগাজিন আর খবরের কাগজের। ক্লাস থ্রি কি ফোর থেকেই সেখানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পড়তাম হি-ম্যান আর চাচা চৌধুরীর কমিকস আর পুজোর সময় শীর্ষেন্দু-মতি নন্দীর শারদীয় উপন্যাস। সেখানেই একদিন দেখলাম ফুটবলের ওপর বই, অমল দত্তের “ফুটবলের অ-আ-ক-খ”, খুব ভুল না হলে নামটা তাই ছিল। কিনে ফেলা হল। ছোট্ট বই, একদিনেই শেষ করা গেল। ঐ বয়েসে মাঠে যাওয়ার অনুমতি বিকেলে এক ঘণ্টার বেশি ছিল না। তাই যা পড়লাম, তা প্র্যাকটিস করার জায়গা ছিল আমাদের ছোট্ট ঘরটাই।

    দেওয়ালে ক্যাম্বিস বল ছুঁড়ে সেটাকে ঊরুতে নামানো, সেখান থেকে পায়ের পাতায়, তারপর মাটিতে, এই ছিল রোজকার রুটিন। প্রথমে বিভিন্ন দিকে বলের স্বেচ্ছাচারী ছিটকে যাওয়া, মায়ের চিৎকার, বাবার ধমক আর পরে ধীরে ধীরে পোষ মানা, আলতো করে বুকে নামা, সেখান থেকে পায়ে গড়িয়ে যাওয়া, মসৃণভাবে মাটিকে চুমু খাওয়া। যেখানে ক্যাম্বিস পোষ মেনে গেল, সেখানে আকারে অনেক বড় ফুটবল আর কি এমন ব্যাপার ছিল...

    ফুটবলের চার মূল দক্ষতা – ড্রিবলিং, পাসিং, শুটিং আর রিসিভিং – এর মধ্যে ড্রিবলিং আর রিসিভিং আমার আয়ত্তে এসেছিল তাড়াতাড়ি। ড্রিবলিঙের ক্ষেত্রে পায়ের বাইরের দিক দিয়ে বল নিমেষে সরানোর আত্মবিশ্বাস যে কোনো কারণেই হোক, তৈরি ছিল না বলেই আউটসাইড ডজ পারতাম না দীর্ঘদিন। পরিচিত ডিফেন্ডাররা ধরে ফেলছিল আমার একমুখী প্রবণতা, শুধুমাত্র ইনসাইড ডজের ব্যবহার, নিপুণভাবে হলেও প্রতি তিনবারে অন্তত একবার আটকে যাচ্ছিলাম। মাথা তুলে সঙ্গীদের দেখার অভ্যেস ছিল না, বরং পায়ে অতিরিক্ত বল রাখার প্রবণতা ছিল। এখন দিব্যি বুঝি, মাঠে তুমুল মার খাওয়া আমার পক্ষে শুধু স্বাভাবিক ছিল না, উচিতও ছিল। তখন যদি জানতাম যে শেষ কুড়ি বছর বাদ দিলে গোটা উনিশ শতকটাই ইংল্যান্ড ফুটবল বলতে বুঝত পায়ে বল এলে সোজা গোলের দিকে দৌড়, কারোর দিকে তাকিও না...পাস? সেটা আবার কেটা?! ১৮৭২ সালে ইংল্যান্ডএর বিশাল শারীরিক সামর্থ্যকে আটকাতে গিয়ে পৃথিবীর প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচে স্কটল্যান্ড সর্বনাশটা আমদানি করল, পাসিং গেম চেনাল। প্রথমবার দেখা গেল অর্থহীন ড্রিবলিং অসহায় হয়ে যেতে পারে পাসিং গেমের কাছে। এসব কিছুই জানতাম না তখন।

    তবুও দাদার অত গালাগালের পরেও যেটা প্রথম মাথায় ঢুকেছিল, তা দলগত খেলা বোঝা নয়, পাসিং নয়, তা হল আউটসাইড ডজের ব্যক্তিগত অক্ষমতা, প্রতিপক্ষের বাঁ পায়ের দিক দিয়ে বল নিয়ে যেতে না পারা। অনেক প্র্যাকটিস, তবুও ব্যর্থতা। খেলা খারাপ হতে শুরু করল। ম্যাচের আগেই জিতে যাওয়ার, বল নিয়ে ছেলেখেলা করার যে চূড়ান্ত আত্মবিশ্বাস সবসময়ের সঙ্গী ছিল, হারিয়ে যেতে লাগল। রিসিভ করতে গেলে বল লাফাতে শুরু করল, ড্রিবলিং করব না পাস দিয়ে দেব, এই সিদ্ধান্ত নিতে এক সেকেন্ড করে বেশি সময় লাগতে শুরু করল, যা আস্তে আস্তে আমাকে নিয়ে গেল বল পেলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তহীনতায়।

    সে সময়েই এক পনেরোই অগাস্ট, সব পাড়ায় টুর্নামেন্ট, খেপ খেলতে গেলাম ঝামাপুকুর মাঠে। একশো টাকার চুক্তি, তখনকার দিনে অনেক টাকা আমার কাছে। নেমেই বুঝলাম এ আমার দিন নয়।

    হেয়ার স্কুলের মাঠে এগারো জনের টিম হলে প্রায় সবসময়েই খেলা হত ১-১-৯ ছকে, দুই দলেই। মানে, গোলকিপারের সঙ্গে গল্পরত আমি, আমার সামনে একজন ল্যাদা ভিতু যে কেন যে খেলতে নেমেছে, সে নিজেও জানে না আর বাকি ন’জন সেখানে, যেখানে ঐ মুহূর্তে বলটা আছে। আর আমি জানতাম, না ঐ ভিড়ের মধ্যে আমি বল ছুঁতে পারব, না আমি চশমা বাঁচিয়ে রাখতে পারব। তাই, গোলপোস্টে হেলান দিয়ে আড্ডাই শ্রেয়। এটা পড়ে মজা লাগলে আরো মজার খবর দেওয়া যায়, ১৮৫০-৬০ এর সময়ে ফুটবলের দেশ ইংল্যান্ডএ মোটামুটি সব দলই খেলত ২-৯ ছকে, মানে দু’জন পেছনে আর নয়, হ্যাঁ নয়জন খেলত ফরওয়ার্ডে।

    পাড়ার ফুটবল এর থেকে সামান্যই আলাদা। সাতজনের টিমে খেলার আগে আলোচনায় একটি সুচিন্তিত ছক থাকত, ২-১-৩ অর্থাৎ দু’জন ডিফেন্সে, একজন মাঝমাঠে আর ফরওয়ার্ডে তিন জন। খেলা শুরু হওয়া মাত্র পরিবর্তিত বাস্তবতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছকও পালটে যেত, দেখা যেত ১-৫। আমারই মত একজন গোলকিপারের সঙ্গে আড্ডায় আর বাকিরা বলের কাছে। বলা বাহুল্য, খেলোয়াড়দের মতই দর্শকদেরও কিছু যেত আসত না। কয়েক মিনিটের মধ্যেই চুন দিয়ে আঁকা পেনাল্টি বক্স মুছে যেত আর গোলকিপারের চোখে তার ন্যায্য অঞ্চল বাড়তে বাড়তে সেন্টারলাইন থেকে নিজেদের অর্ধের প্রায় পুরোটাই চলে আসত, যেখানে সে হাত দিয়ে বল ধরতে পারে। স্বাভাবিকভাবেই প্রতিবাদ হত আর স্বাভাবিকভাবেই তা গোলকিপারের হাত ছাড়িয়ে এক সর্বাঙ্গীণ হাতাহাতিতে পৌঁছত। কেউ গোলকিপারের ঐতিহাসিক দুঃখটা বুঝত না বলেই এত ঝামেলা। এই তো সেদিন, ১৯১২ সালের ফালতু নিয়মপ্রতিষ্ঠার আগে পর্যন্ত গোলকিপার মাঠের যে কোনো জায়গায় বল হাতে ধরতে পারত। সান্ডারল্যান্ডের গোলকিপার লি রুজ কি বল হাতে নিয়ে মাঝমাঠ অব্দি চলে যেত না? বাকি সব খেলোয়াড়, দর্শক মায় রেফারি পর্যন্ত এত অশিক্ষিত হলে সে বেচারি আর একা কি করতে পারে তার অধিকার অন্যায্যভাবে খণ্ডিত হলেও?

    তো সেদিন আমি খেলছিলাম রাইট উইংএ, আমার স্বাভাবিক পজিশন। আজ আমার দিন নয়, সুতরাং বল পেলেই পাস দিয়ে দাও, এই ছিল আমার ব্যাক্তিগত ছক। যা হওয়ার কথা ছিল তাই হচ্ছিল, খেলা দানা বাঁধছিল না। অর্থহীন ড্রিবলিঙের মতই অহেতুক পাসিংএরও কোনো দাম নেই। এদিকে ফাঁকতালে একটা গোলও করে ফেললাম। মাইকে আমার নাম শোনা গেল কিন্তু কোনো আনন্দ টের পেলাম না। তখনো জানি, প্রতারকের মত ঘুরে বেড়াচ্ছি মাঠে, যে কোনো সময় ধরা পড়ব। আর আবার বল পায়ে এল, সেন্টারলাইনের কাছে, আর কিভাবে যেন চোখে পড়ল অসংখ্য পায়ের জটলার মধ্যে দিয়ে মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার চওড়া এক সরলরেখা, বল থেকে শুরু আর শেষ ফার্স্ট বারের ঠিক ভিতরে। মাথার ভেতরে কেউ বলল, মাত্র একটা সেকেন্ড টিকবে ঐ রেখা। মাথার ভেতরে কেউ বলল এখনই, এখনই, এখনই। মাথার ভেতরে কেউ বলল, সব স্থির, সব্বাই স্থির এই মুহূর্তে, শুধু তুমি নড়তে পারো, ঐ বল নড়তে পারে। মাথার ভেতরে কেউ হঠাৎ দুম চিৎকার করে উঠল, মার মার মার মার মার মার...আর আমি কিই বা করতে পারতাম। আমি পায়ের সেই ইনসাইড দিয়েই মারলাম।

    কিছুক্ষনের মধ্যেই হাফটাইম। আমি ক্যাপ্টেনকে বললাম আমাকে তুলে নিতে। সে অবাক চোখে তাকিয়ে রইল কিন্তু কি যেন দেখল আমার চোখে, আটকাল না আমায়। আমি খেলার জার্সি পরে, মাঠে কেডস ভুলে আসা খালি পায়ে বেরোলাম সেই স্বরকে খুঁজতে, যা আমাকে জীবনে প্রথমবারের জন্য দেখাল মাঠের জ্যামিতি, ঠিক যেভাবে বত্তিচেল্লি বা রাফাএল ক্যানভাসকে ভাগ করতেন গোল্ডেন রেশিওয় বা অন্য কোনো পবিত্র অনুপাতে। যে স্বর শুনে আমি মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নিতে পারি, সঠিকতম সিদ্ধান্ত। যার ঠিক আগের মুহূর্তের বর্ণনা দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয় আর পরের মুহূর্তে কি হবে তা জানাই অসম্ভব।

    কিছু গোদা শরীরী সঙ্ঘাতের মধ্যে উঠে আসা এই আকস্মিক মূর্ত সিম্ফনি, বাইরের জগতে যার ফলাফল ছিল একটি অপ্রত্যাশিত, উজ্জ্বল, সবাইকে চমকে দেওয়া গোল, তা প্রকৃতপক্ষে ফুটবল খেলা থেকে আমার দূরে যাওয়ার প্রথম ধাপ। তখন আমি নিজেও বুঝিনি। তখনো আমার আরো ম্যাজিক দেখা বাকি যে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৫ জুলাই ২০১৮ | ১৫৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শঙ্খ | 2345.110.015612.236 (*) | ১৫ জুলাই ২০১৮ ০৯:১২65029
  • ওফ জমে গেছে
  • | 670112.210.012323.111 (*) | ১৫ জুলাই ২০১৮ ০৯:৩৯65030
  • হুঁ তারপর?
  • | 342323.191.3423.234 (*) | ১৭ জুলাই ২০১৮ ০৪:৫৭65032
  • Abhijit Majumder | 340112.21.782312.60 (*) | ১৭ জুলাই ২০১৮ ০৬:২৭65033
  • অপেক্ষায়...
  • anag | 8990012.182.2356.26 (*) | ১৭ জুলাই ২০১৮ ০৯:১৮65031
  • এই বইটা কোথাও পাওয়া যাবে? অমল দত্তের লেখা বইটার কথা বলছি।
  • রৌহিন | 670112.203.893412.253 (*) | ১৮ জুলাই ২০১৮ ০২:৩৩65035
  • এই পর্বে এসে লেখাটা বাঁক নিয়ে নিল। দারুণ
  • + | 895612.125.341212.198 (*) | ১৮ জুলাই ২০১৮ ০৯:০০65034
  • তাপ্পর??
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন