এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • দেবকন্যা অথবা একটি খুনের গল্প

    Tridibesh Das লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৫ জানুয়ারি ২০১৮ | ১৬৭০ বার পঠিত
  • একটা ভাঙাচোরা ভ্যানে ওরা রূপসাকে নিয়ে গেল। এতটুকু মায়া না করে ভ্যানে তুলছিল একটা মোটা পুলিশ। পায়ের কাপড় সরে যাচ্ছিল। বাড়ির সামনে ভিড় করে থাকা অজস্র কৌতূহলী চোখ বার বার ছুঁয়ে দিচ্ছিল রূপসাকে।

    সবে বৈশাখের শুরু, এখন থেকেই কাঠফাটা গরম। ঘোষেদের দোকানের সামনে একটা লরি দাঁড়িয়ে। সিমেন্টের বস্তা নাবাতে নাবাতে দরদর করে ঘামছে দুজন হাজারী। গরমে রাস্তার পিচ গলতে শুরু করেছে। বড় গাড়ি গেলে চাকার দাগ বসে যাচ্ছে। কলকাতার কাছে হলেও জায়গাটায় এখনো গ্রামের ছাপ স্পষ্ট। রাস্তার দুপাশে এলোমেলো ভাবে গজিয়ে উঠছে বহুতল। বেশীর ভাগ বাড়ির নিচের তলায় দোকানঘর, ওপরে ফ্ল্যাট। মনসাতলার বারোয়ারী মণ্ডপ ছাড়িয়ে এসে ডানদিকে বিবর্ণ হলুদ বাড়িটার দোতলায় দাঁড়িয়ে আছে পল্টু। এখান থেকে রাস্তাটা দিব্যি দেখা যায়। কিন্তু সামনের ঝাঁকড়া অশ্বত্থ গাছটার জন্যে নিচ থেকে বারান্দাটা চট করে চোখে পড়ে না। অনেক ভেবে এই বাড়িটা বাছা। দোতলার বেশীর ভাগ ঘর তালা বন্ধ। এক কোণে একটা দর্জির দোকান, খদ্দের বিশেষ নেই। সময় যত এগিয়ে আসছে, কেমন অস্থির লাগছে। পকেট থেকে সিগারেটের প্যাকেটটা বের করতে গিয়ে কি মনে হতে পল্টু সিনেমার টিকিটটা আর একবার দেখে নিলো। এখনো আস্ত আছে। নিচে নাবার আগে আধখানা ছিঁড়ে ফেলতে হবে।

    থানার বড়বাবু মন দিয়ে সব শুনছিলেন। কিন্তু পল্টু কথাই বলতে পারছিল না। খেই হারিয়ে যাচ্ছে, বোবা কান্না মুখ চেপে ধরছে বারবার। শুধু বলছিল চিঠিটা পড়ুন স্যার, চিঠিটা।

    ছোট্ট একতাল ময়দার ডেলা, নরম তুলতুল করছে। দুধসাদা রঙ। কি মিষ্টি মুখখানা। হাতে নিয়ে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকত পল্টু। খিলখিল করে হাসত মেয়েটা। কান্নাকাটি বিশেষ করত না। রমা চা নিয়ে এলে পল্টু বলত, দেখ, যেন দেবশিশু! মাতৃগর্বে হাসত রমা। বেশ ছিল সময়টা। সন্ধ্যেয় পাড়ার ক্লাবের আড্ডায় যেতে ইচ্ছা করত না। এসময়েই সৌদি থেকে একটা কন্ট্রাক্ট এসেছিল। মহাজন যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল। জুয়েলারি লাইনের আরও দুতিনজন যাচ্ছে। কষ্ট করে কিছুদিন কাটাতে পারলে অনেকটা জমানো যায়। বুঝিয়ে সুঝিয়ে রমাকে রাজী করিয়েছিল পল্টু। দুবছর পরে যখন ফিরল, মেয়ে কথা বলতে শিখে গেছে। ছোট্ট ছোট্ট পায়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে সারা বাড়ি। খুব অবাক খেয়েছিল ও! এর মধ্যে এত বড় হয়ে গেল! এত তাড়াতাড়ি? বছর খানেক পরে আবার বাইরে যাবার ডাক এসেছিল। এবার দুবাই। রূপসা দুহাতে গলা জড়িয়ে আবদার করেছিল, আর বাইরে যেও না বাবাই। তুমি এখানেই কাজ কর। শুধু ওর জন্যেই পল্টু যায় নি। রূপসার মেয়েবেলার একটা দিনও হারাতে ইচ্ছা করছিল না।

    বাজার যাবার সময় শিবু উকিল বলে গেল, শুয়োরটা বেল পেয়ে গেছে রে। পুলিশেরই দোষ, কেসটা ঠিক করে সাজাতে পারে নি।

    সিঁড়ি দিয়ে কেউ একজন উঠে আসছে। জুতোর শব্দ। ঠিক এই সময়েই আসতে হল? কাঠ হয়ে অন্য দিকে ঘুরল পল্টু। পরের সিগারেটটা ধরাতে গিয়ে দেখল হাতটা থরথর করে কাঁপছে। জুতোর শব্দটা ওর পেছনে এসে থেমে গেল। গলাখাকারি দিচ্ছে কেউ। পল্টু তাকাল না। কঠিন রুক্ষ মুখে চেয়ে থাকল রাস্তার দিকে। শব্দটা এগিয়ে গেল দর্জির দোকানের দিকে। হাতঘড়ি বলছে সময় হয়ে আসছে। দেড়টা বাজতে যায়। এবার ওদের বাইকটা আসার কথা। শ্মশানের কাছে নির্জনে একটু দাঁড়াবে, প্রতীক্ষায়। লম্পটটা ঠিক এই সময়ে লাঞ্চ করতে বেরোয় অফিস থেকে। ভয় করছিল, ওরা পারবে তো? নাম্বারটা দিয়েছিল আফজল ভাই। আশ্বস্ত করে বলেছিল এরা পেশাদার, কখনো ভুল করে না। দুজনের চেহারা দেখে ভরসা পেয়েছিল পল্টু। বিশেষ করে চোখ গুলো। ঠাণ্ডা, আবেগহীন - পেশাদার খুনির চোখ। দুদিন ধরে আসছে ওরা, এই সময়ে। দেখে নিয়েছে রাস্তা ঘাট, অলি গলি। চিনে নিয়েছে শুয়োরটাকে। কিন্তু আজ কি হল? এতক্ষণে এসে যাবার কথা। বারান্দার নিচু রেলিঙে ভর দিয়ে সামনের দিকে ঝুঁকে দেখল পল্টু। না, শ্মশানের সামনে কেউ নেই!

    বড়বাবু মানেননি পুলিশের কোন দোষ আছে। বললেন বেল পাওয়া মানে নির্দোষ নয়। বিচার চলবে। বন্ধুরা বলল দ্যাখ, ভেতরে ভেতরে বোঝাপড়া হয়ে গেছে কিনা।

    খুব শখ করে রূপসাকে প্রাইভেট স্কুলে দিয়েছিল পল্টু। সাইকেল, ড্রেস, সাজের জিনিষ, দামি ফোন - অভাব রাখেনি কিছুর। ওর কোন আবদারই ফেলতে পারত না। তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাচ্ছিল রূপসা। বদলে যাচ্ছিল ভেতরে ভেতরে। মোবাইলে ব্যস্ত থাকত অনেকটা সময়। টিউশন পড়তে গিয়ে প্রায়ই ফিরতে দেরী হত। একদিন বারান্দায় মোবাইলে কথা বলছে রূপসা, ঘর থেকে দেখছিল পল্টু। মনে হল মেয়ের ছেলেমানুষি ভাবটা হারিয়ে যাচ্ছে। মুখের সেই সারল্য আর নেই। অস্বস্তি বাড়ছিল। মাঝে মাঝে পার্সে টাকা কমে যেত। জুয়েলারি দোকানের কারিগরদের মাইনে তুলে রেখেছিল আলমারিতে। দিতে গিয়ে দেখল টাকা কম পড়ছে। এত ভুল তো ওর হয় না। রমা একদিন বলল ওর সোনার মোটা চেনটা পাচ্ছে না। এরপরে যেদিন মহাজনের ছজোড়া দুলের মধ্যে একজোড়া পাওয়া গেল না, রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে চীৎকার করে উঠেছিল পল্টু। বলেছিল কাল সকালেই পুলিশ ডাকব। গুনিনও। ঠিক চোর ধরা পড়বে। আর পারছি না। পড়ার ঘরে কেঁপে উঠেছিল রূপসা।

    একটা হিরো সাইকেল আসছে। শ্মশানধার থেকে। সেই মুখ। ওই নোংরা কৃমিকীটের মুখ জীবনে ভুলবে না পল্টু। ব্যস্ত চোখে বাইকটা খুঁজছিল। নেই!

    রমা ভোর বেলায় এসে পাগলের মত ধাক্কা দিচ্ছিল। ওগো ওঠ। দেখে যাও, কি সর্বনাশ হয়ে গেল। ঘুম চোখে পল্টু ভাবছিল আবার কি চুরি হল? পড়ার ঘরের সামনে এসে থমকে গেল। ঘরের ভেতরে শূন্যে দুলছে দুটি পা। ফর্সা টকটকে এক দেবকন্যা দুলছে হাওয়ায়। অনেক দেরী হয়ে গেছে। বরফের মত ঠাণ্ডা হাত পা। হয়ত কাল মাঝরাতেই...। টেবিলের ওপরে একটা চিঠি। কাঁপা হাতে চিঠিটা খুলেছিল। চিরাচরিত সেই ভুলের গল্প - প্রেম, যৌনতা, নগ্ন ছবি, ব্ল্যাকমেল। ওর পা টলে উঠেছিল। একবার, একবার কেন বললি না মা? সেদিন থেকে বদলা গেল পুরো পৃথিবী। হাজার প্রশ্ন আত্মীয়, অনাত্মীয়ের। রাস্তাঘাটে রসাল গুঞ্জন। শালীনতার গণ্ডী ছাড়িয়ে পুলিশি জেরা। তবু বেল পেয়ে গেল লম্পটটা। থানায় গিয়ে কান্নাকাটি, চেঁচামেচি অনেক করেছে পল্টু। বড়বাবু বোঝাতেন। কিন্তু মোটা পুলিশটা একদিন বলে উঠল, দোষ তো আপনার মেয়ের। কি বলে অত লাংটো ছবি...... এত কিছু হয়ে গেল আর আপনারা কিচ্ছু জানতেন না? মাথা নিচু করে চলে এসেছিল পল্টু। কিন্তু চোয়াল শক্ত হয়ে গিয়েছিল। পুলিশ কিছু করতে না পারলে অন্য রাস্তা আছে।

    সাইকেলটা চলে যাচ্ছে। পল্টুর হাত চলে গেল প্যান্টের ডান পকেটে। ছ ইঞ্চি লম্বা শীতল একটা ইস্পাতের পাত। নিতান্তই যদি বাইকটা না আসে।

    অবশেষে। অবশেষে দূর থেকে ভেসে এল একটা বাইকের শব্দ। উত্তেজনায় আবার রেলিং ধরে ঝুঁকল পল্টু। ওরা! সাইকেলটাকে ধরে ফেলল মনসাতলার আগেই। পাশ কাটিয়ে যাবার আগে পরপর দুটো ভোঁতা শব্দ। অদ্ভুত ভাবে কেঁপে উঠে সাইকেল সমেত পড়ে গেল ছেলেটা। ছটফট করছে, সাদা জামা লাল হয়ে যাচ্ছে। ভিজে উঠছে রক্তে। রাস্তার লোকজন হতচকিত। কেউ কিছু বোঝার আগে ধীরে সুস্থে চলে গেল বাইকটা। ঠিক এই মুহূর্তটা। এই মুহূর্তের জন্যেই বেঁচে থাকা। কিন্তু সেই আনন্দ কই? অদ্ভুত এক অনুভূতি হচ্ছিল পল্টুর। ক্রোধ নয়, আনন্দ নয়, শূন্যতার অনুভূতি। সব কিছু অর্থহীন মনে হচ্ছিল। এটাই তো চেয়েছিল? ঘুরে দেখল দর্জির দোকানের সামনে সেই মোটা পুলিশটা। একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে ওর দিকে। চোখাচোখি হতে পাশ কাটিয়ে সিঁড়ির দিকে যেতে যেতে চাপা গলায় বলে গেল আমি কিছু দেখিনি। কিছু জানিনা। পল্টুর নিঃস্পৃহ লাগছিল।

    সবকিছু অর্থহীন। সিনেমার টিকিট আধখানা ছিঁড়ে ফেলে ওর এখন আন্দুলে যাবার কথা। ইচ্ছা করছে না। কি লাভ? আর একবার কি হাতে পাবে সেই ছোট্ট দেবশিশুকে? দুধসাদা রঙ, খিলখিল করে হেসে উঠবে। অথবা বলবে তুমি যেও না বাবাই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৫ জানুয়ারি ২০১৮ | ১৬৭০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রৌহিন | 233.223.130.25 (*) | ১৫ জানুয়ারি ২০১৮ ০৭:২৪64632
  • ভালো লাগল
  • শঙ্খ | 52.110.149.21 (*) | ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০২:৫২64634
  • সিমপ্যাথি ফর মিস্টার ভেনজেয়ান্স
  • Amal | 120.173.187.26 (*) | ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৮:১২64633
  • Besh laglo
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন