এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কুলদা রায় | 34.90.91.2 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:২১572702
  • কাঠালীচাঁপার ঘ্রাণ--১
    কুলদা রায়
    ---------------------

    আমার বন্ধু শাহনুর কখনও কবিতা লেখে নাই। তখন আমাদের কবিতা ছিল ছোট নদীর বাঁকে। মাঝে মাঝে হাঁটু জলে রবি ঠাকুর নেমে পড়তেন বৈশাখ মাসে। কিছু কবিতা তুলে আনতেন। সেগুলো পড়তাম বইয়ের পাতা থাকে।

    আমাদের প্রথম ক্লাশে রশিক স্যার ব্লাকবোর্ডে গাছের একটি ডাল এঁকেছিলেন। আমাদের অবাক করে দিয়ে তখন স্যারের সাদা চক খড়ির থেকে একটি বানর বেরিয়ে এসেছে। বসেছে লেজ ঝুলিয়ে ডালের উপর। তার চোখ পিট পিট করছে। তিনি লিখলেন—
    হাতুম হুতুম করমচা
    ওরে বান্দর চলে যা।।

    তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ওহে বালকগণ, দ্যাখো, বান্দরটি কী করছে?

    আমরা সেকালে বানর দেখেছি রাস্তায় ডুগডুগি বাজানো বাজীকরের কাঁধে। সেই বানরটিই লাফ দিয়ে স্যারের ব্লাকবোর্ডে এসেছে। স্যার চকখড়ির দাগ কষে দিলেন—আর বানরটি ডালে বসে থাকল না। লাফ দিল ডাল থাকে।

    আমার পেছনের বেঞ্চিতে একটু লম্বা করে ঢ্যাঙ্গা ছেলে উঠে দাঁড়িয়েছে। উত্তেজনায় তার চোখ মুখ কাঁপছে। বলছে, স্যার বান্দরটা তো পড়ে যাচ্ছে। ব্যথা পাবে। শুনে রশিক স্যার থুতনিতে আঙ্গুল ছোঁয়ালেন। সেখানে চকের গুড়ো লেগে গেলো। বললেন, ওহে বালক, তোমার নাম কি?
    বালকটি তার নাম বলল না। বলার কথা তার মনের মধ্যে নেই। আবার বলল, ওরে ফেলে দিয়েন না স্যার।
    স্যার বললেন, আমার বান্দর আমি ফেলে দিলে তোমার কী?
    ও মুখটা ফ্যাকাসে করে বলল, আমার কষ্ট হবে।
    স্যার এবার তার কাছে এসে শুধালেন, তোমার নাম কী বাবা?

    বালকটির পাশে ওর মতই আরেকটি বালক বসেছিল। বলল, ওর নাম শাহনুর। তার নিজের নাম শাহবুর। তারা দুই ভাই। বাসা মিয়া পাড়া। সোনালী ব্যাংকের পিছনে। শাহবুর শাহনুরের তার হাত ধরে বসাতে চেষ্টা করল। কিন্তু শাহনুর কিছুতেই বসবে না। বানরটি পড়ে যাওয়াকে সে সহ্য করবে না। তার চোখ ফেটে জল বের হতে চাইছে।

    রশিক স্যার শান্তি নিকেতনের ব্রহ্ম বিদ্যালয়ে পড়েছিলেন। সেখানে রবি ঠাকুর ছাতিম গাছের তলায় বসে গান গেয়ে শুনিয়েছিলেন। ছবি আঁকা শিখেছিলেন বিনোদ বিহারীর কাছ থেকে। বিনোদবিহিরী তখনো অন্ধ হয়ে যাননি। রশিক স্যার শাহনুরকে বললেন, ভয় পেয়ো না বৎস। তোমার বান্দর পড়বে না। বলে তিনি ডালের নিচে একটি লোকের ছবি আঁকলেন। তার মাথায় পাগড়ি। মাটিতে নয়-- তার কাঁধেই লাফ দিয়ে বানরটি বসেছে। দেখে শাহনুরের বুক থেকে পাথর নেমে গেল। সে হাসল। বসে পড়ল। তার এখন ভালো লাগছে।

    সে সময়ে আমাদের বাড়িই ছিল আমাদের জগত। স্কুল ছাড়া বাইরে যাওয়া হত না। ঠাকুরদা পেয়ারা গাছের নিচে বসতেন মাদুর বিছিয়ে। বিকেলের শান্ত আলোতে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান ধরতেন—মুক্তির মন্দিরে সোপানো তলে/
    কত প্রাণ হল বলিদান।
    এটা কানা কেষ্টর গান। বাড়ির মেয়েরা তার সঙ্গে গলা মেলাত। আর মাথার উপর দিয়ে বাদুড়ের ঝাঁক উড়ে যেত। বাদুড় বাদুড় ছায়া আমারে একটা গয়া—বলতে বলতে দৌড়ে যেতাম পুকুর ঘাট অব্দি। দেখতে পেতাম, পশ্চিম থেকে তারা উড়ে যাচ্ছে পুবে। তারা আমাকে হেলা করছে। তখন পুকুর ঘাটে সন্ধ্যা নেমে আসত। মনে হত এভাবে সবাই উড়ে যাবে আমাকে একা ফেলে। কোথাও কারো ছায়াটিও পড়ে থাকবে না। আমার কান্না পেত।

    এর মধ্যেই কামার পট্টি থেকে জয়দেব এসে যেত ভোরবেলা। হাফ প্যান্ট পরা। খালি পা। দুজনে মিলে উদয়ন পাড়া পেরিয়ে, সাহা বাড়ির কুসুম কুটিরের পাশ দিয়ে, ডালু পিসিদের দোচলা ঘরটি পিছনে রেখে পৌঁছে যেতাম মডেল স্কুলে। জয়দেব গল্প করত ফুলের। মডেল স্কুলের ঘাট পুকুরে অনেকগুলো কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচেই এলে বুঝতে পারতাম বর্ষাকাল এসে পড়েছে। পাতাগুলো সবুজ। ফুল ফোটার অনেক দেরী। জলের মধ্যে ছায়া নড়ছে। জয়দেব তখন হাওয়া থেকে প্রজাপতিসম কৃষ্ণচূড়া ফুল তুলে আনত হাতের মুঠোয়। জলের মধ্যে ভাসিয়ে দিত। চলত দুলে দুলে। এটা ছিল জয়দেবের খেলা।

    এ রকমই একদিন শাহনুর বলল, কাঁঠালীচাঁপা ফুল চিনিস?
    জয়দেব হেসে বলল, চিনব না কেনো। এই দ্যাখ। বলেই হাওয়ার মধ্যে তার হাতটি বাড়িয়ে দিয়ে একটি ফুল তোলার ভঙ্গী করল। তারপর মুঠো খুলে দেখাল। সবুজ একটা তাজা ফুল—এই ফুলটিতে কাঁটালের ঘ্রাণ। শ্বাস নিলে প্রাণ ভরে আসে। শাহনুর বলল, আহ। তখনই দেখতে পেলাম—শাহনুরের মুখে ভোরের আলো। খুব উজ্জ্বল। ফুলটি সে জলে ভাসিয়ে দিল না। সারাক্ষণ মুঠোর মধ্যে নিয়ে ক্লাশে বসে থাকল। মাঝে মাঝে সুঘ্রাণ নিল। স্কুল শেষে বাড়ি ফিরে গেল। সেদিন আকাশ ছিল নীল।

    তারপর দিন ভোর থেকেই আকাশটা মেঘলা। বৃষ্টি হতে পারে। জয়দেব এল না। হুজুর স্যার স্কুল শুরুর আগেই ক্লাশে বসে আছেন। বিড়বিড় করে দোয়া দরুদ পড়ছেন। তার চোখে জল। ক্লাশের ঘণ্টা পড়ার আগেই ছুটির ঘণ্টা পড়ে গেল। তিনি হাহাকার করে বললেন, এ দুনিয়ায় ঘোর আজাব নেমে এসেছে রে বাবা সকল।

    হুজুর স্যার ক্লাশ নিলেন না। আজ স্কুল ছুটি। হেড স্যার লাইন ধরে আমাদেরকে নিয়ে চললেন রাস্তা ধরে। মডেল স্কুল থেকে বটতলা। বটতলা থেকে গার্লস স্কুলের মোড় ঘুরে কালীবাড়ি। তারপর ডিসি রোড। এর পরেই মিয়া পাড়ার সোনালী ব্যাংকের ইট সুরকির লাল এক তলা বিল্ডিং। এখানে আসতেই লোকজনের জটলা দেখা গেলো। অনেকে দাঁড়িয়ে আছে। অনেকে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে একটি বাড়ির ভিতরে। বাড়িটির সামনে বুড়ো একটি বরই গাছ। তার পিছনে টিনের ঘর। এটা এ বাড়ির কাছারি ঘর।

    তার আশেপাশেই কোথাও জয়দেব দাঁড়িয়েছিল। আমাদেরকে দেখে ছুটে এল। হাত ধরে মিনতি করে বলল, যাস নে।
    যাব কি যাব না এই সিদ্ধান্ত নেয়ার কোনো সুযোগ নেই। হেড স্যার সবাইকে এগিয়ে দিচ্ছেন। কোমল স্বরে বলছেন, যাও বাবা, এগিয়ে যাও। দেরী করো না। নিজে দেখ--দেখে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দাও।

    আমারা সেই ছোট ছোট বালকেরা, সেই মেঘে ঢাকা ভোরে, বৃষ্টি নামার আগে, বাড়িটির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। জয়দেব আমার হাত ধরে আছে। বলছে--যাবি না, তুই যাবি না। জয়দেবের এই কথার মধ্যে দিয়েই আমরা ঘরটির ভেতরে ঢুকে যাচ্ছি। ঘরের মধ্যে জানালা খোলা। বিছানার উপর আলো পড়েছে। সেখানে একটি বালক শুয়ে আছে। বালকটির পেটে একটি ছিদ্র। সেখান দিয়ে রক্তের রেখা বেরিয়ে এসেছে। কিছু পিঁপড়ে ঘোরাঘুরি করছে। তার হাতের মুঠোর মধ্যে একটি বাসি ফুল। চারিদিকে সেই ফুলের ঘ্রাণ ভাসছে। এই ঘ্রাণ কাঠালীচাঁপা ফুলের। তার মুখটি দেখার আগেই জয়দেব আমার চোখ চেপে ধরেছে। বলছে তুই দেখবি না। কিছুতেই দেখবি না।

    বাইরে তখন টিপটিপ করে বৃষ্টি শুরু হবে। ঠাণ্ডা হাওয়া দিচ্ছে। জয়দেব মৃত বালকটির হাতের মুঠোর মধ্য থেকে সবার অগোচরে ফুলটি নিয়ে এসেছে। বলল, আয়, শাহনুরের এই কাঠালীচাঁপাটি জলে ভাসিয়ে দেই। সেদিন প্রথম বাড়ির বাইরে মাকে ছাড়া দুজনে নদীতে চলে গেলাম। ফুলটি ভাসিয়ে দিল জয়দেব নদীর জলে। বলল, ওই দ্যাখ, শাহনূর ভেসে যায়।

    আর কখনো শাহনুরকে দেখা হয়নি। সে চলে গেছে। রাতের বেলা জানালার বাইরে থেকে কেউ ইঞ্জেকশন দিয়ে তার পেটে বিষ ঢুকিয়ে দেয়ে মেরে ফেলেছে। কেনো—সেটা কেউ জানে না। জয়দেবও না। হেড স্যারও না।

    কিন্তু প্রতি রাতেই সে সময়ে আমার ঘুমের মধ্যে শাহনুর আসত। আমার সঙ্গে ঘুরত। বলত, জয়দেবকে খবর দে।
    জয়দেবকে কোথায় পাব? তারা দেশ ছেড়ে চলে গেছে। যাওয়ার সময় বলে গেছে—সে আর হাওয়া থেকে ফুল আনতে পারে না।

    একদিন মা আমাকে গোলারগাতি নিয়ে গেল। রবি ঠাকুরের মত দাড়ি আছে বাবুরাম পাগলের। তিনি আমার হাতে একটি সুতোর ডোঁর বেঁধে দিলেন। বললেন, বাঁশের বনে জোনাক জ্বলে।
    কাশের বনে গোবাক টলে।।

    বাবুরাম পাগল বললেন,আর শাহনুর আসবে না তোর ঘুমের মধ্যে। শাহনূর তোকে ছেড়ে চলে গেছে।
    শাহনূর সত্যি সত্যি আর আসেনি। কিন্তু তার ছায়াটি আসত। ফিসফিসিয়ে বলত, জয়দেবকে ডেকে আন। আমার ফুলটি দিতে বল।
    --কী ফুল?
    --কাঠালীচাঁপা। বর্ষার ফুল।

    একদিন বাবা কুসুমদিয়া নিয়ে গেল। শের আলী ফকির তার পাগড়ি দিয়ে আমার চোখ মুছে দিলেন। বললেন, ছায়া চলে গেছে। বললেন, যে যায়—সে আর ফিরে আসে না।

    সেদিন থেকে ছায়াটি চলে গেল। আর দেখতে পাইনি। পরে বুঝতে পেরেছি, আমাদের শহরে শাহনূর নামে একটি বালক ছিল—সে কথাটি সবাই ভুলে গেছে।
    শুধু বর্ষা এলে এখনো আমি কাঠালীচাঁপার ঘ্রাণ পাই।
  • nina | 22.149.39.84 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০১:২০572703
  • বড় বিষাদ মধুর!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন