পলিটিক্যাল প্রিভিউ
হেভেনে সময় শান্তিতেই কাটে। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা যে লায়লা-মজনু, দেবদাস-পার্বতী, রোমিও- জুলিয়েটকে পুনর্মিলিত করেছেন; সেখানে নিত্যদিন খুটখাট লেগেই আছে। এদের প্রতিদিনের দাম্পত্য কলহ এমন একটা রূপ পরিগ্রহ করেছে যে; সৃষ্টিকর্তা রীতিমত ‘প্রেম’ বিষয়টি পুনর্ভাবনার প্রকল্প নিয়েছেন। গান্ধীজী এই প্রকল্প প্রধান। বিশেষজ্ঞ নিয়ে ভাবনা নেই; নেহেরু আছেন। বঙ্গবন্ধু এই কমিটিতে থাকতে রাজি হননি। বলেছেন, বরং কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে নিন। কবি মানুষ; এগুলো বোঝেন ভালো। লায়লা- পার্বতী- জুলিয়েটের পিতার ন ... ...
সুঁতোর টান নেই, অথচ ঘুড্ডি আছে
বেহেশতে সৃষ্টিকর্তা চেষ্টা করেছেন জগতে সমাজের চাপে এক হতে না পারা প্রেমাত্মাদের সাত পাকে বেঁধে দিতে। দেবদাস-পার্বতী, লায়লা-মজনু, রোমিও-জুলিয়েটের বিয়ে হয়েছে। সুন্দর একটা বাসা, বিরহ ভাতা সবই পাচ্ছেন তারা।
লায়লা মেয়েটা ভালো। তবে সামান্য কালো। এ কারণে মজনুর চোখ পড়েছে ব্রিজিত বার্দোর দিকে। আর ব্রিজিত জানেন কী ভাবে মজনুদের লেজে খেলাতে হয়। লায়লার সবই ভালো;কিন্তু মেয়েটা একেবারেই ঢং ঢাং জানে না। কেমন বোন বোন লাগে মজনুর কাছে। অন্যদিকে ব্রিজিত যেন লরেলাই, যাদু হ ... ...
বেহেশতে দেবদাস
দেবদাসকে সেই শেষ দেখেছি পার্বতীর বাড়ির গেটের কাছে মরে পড়ে থাকতে। কী যে ছিল এই পারুর মাঝে! দেবদাস যে কী পেয়েছিল তা আমার মাথায় ঢোকে না। আরে বাবা যেখানে চন্দ্রমুখী আছে; তার ঔদার্য আছে; বুকের গহীনে দেবুদার জন্য ভালবাসা আছে; সেই খানে এই এক পার্বতী, যে দেবদাসকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এক বড়লোক জমিদারকে বিয়ে করলো; যার নাম পার্বতী তার বিয়ে হবে মোহরের পর্বতের সঙ্গে এ আর বিচিত্র কী! পারু অন্ততঃ একবার যদি বলতো সে সুইসাইড করবে তবু বুঝতাম; একটু ফস ফস করে কেঁদে প্রেমের গভীরতা কী বোঝানো যায়! অন্য ... ...