এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পূজোর সাজ - সাজপোশাক

    Sayantan
    অন্যান্য | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ | ১২৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০০:১১421977
  • "আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজি ...'

    কিছু সাজের বাহার লিপিবদ্ধ থাক এখানে। পূজোর সাজ, সাজের কথা। ঠাকুর দেখতে বেরোনোর আগে তিন ঘন্টা ধরে, দরজায় খিল তুলে ... দরজা আর খোলে না! "কি রে হ'ল তোদের'? নতুন শাড়ির খসখস, চুমকি দুলের ঝিলিক, নাকের ডগায় ঘাম, পাওডার পাফের আলতো টাচ - পূজো আসে, পূজো যায়!
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৪:২০421988
  • একটা একটা করে শালের খুঁটি পোঁতা হচ্ছে, নদীর ধারের সরু পিচঢালা রাস্তা ধরে। এসেছে শরৎ, কিন্তু তবুও গলদঘর্ম শাবল হাতে ঐ লোকটা। শীলাবতী নদীর ঘোলা জলে ছোট ছোট ঢেউ, দূরের অশ্বত্থ গাছটায় এই ছুটীর দুপুরেও পাখীগুলোর ঝগড়া, ভিতরের ঘরে ফ্যান বনবন, ঘুমন্ত মা, পাশে নতুন পাতার গন্ধওলা অলস পূজোসংখ্যা। লোকটা একের পর এক খুঁটি পুঁতে চলে। চৌদ্দোর পল্লীর পূজো। প্রতিটা খুঁটিতে জ্বলবে একএকটি টিউব। জানলায় দুই মুঠিতে গরাদ ধরে উৎসুক দুইজোড়া চোখ - প্রতিবছরের মত এবারও কি জানলার একটু দূরেই শেষ খুঁটিটা রয়ে যাবে। জানলার নীচ পর্যন্ত আসার আগেই। পূজোর সেই পাঁচটা দিনের ঢাকের বাদ্যি আর রোশনাইয়ের ছায়া বুঝি আরেকটু এগিয়ে আসে।

    আরে:, লালু কুকুরটা এসে গেছে। জানলার নীচে লেজ নাড়ছে।
    যা দাদাভাই, রান্নাঘর থেকে ওর রুটিটা নিয়ে আয়।
    তুই যা। আ: চু: চু:। - নিয়ে আসি। একটা নয়। দুটো।
    আগে তুই দে।
    ছিঁড়ে ছিঁড়ে প্রথমটা খাওয়ানো হয়। মহানন্দে খেয়ে আরও প্রবলবেগে ল্যাজ নাড়তে থাকে লালু। কেননা আজ বোধহয় আরেকটা আছে। ঐ দেখা যায় জানলায় হাত থেকে ঝুলছে। দ্বিতীয়টা না ছিঁড়েই গোটাটা একসাথে ছুঁড়ে দিই। সেটা ফ্লাইং ডিস্কের মত উড়ে গোঁত্তা খেয়ে লালুর কাছে পড়ে। সেটা সে সামনের দু'পায়ে চেপে ধরে ধীরেসুস্থে খায়। খেয়েদেয়ে একটা স্বীকৃতিমূলক আওয়াজ করে চলে যায়। পূজোর এই ক'টা দিন লালুরও মহানন্দে কাটবে।
    এই চল, নতুন জামাগুলো আরেকবার দেখি।
    না, মা ঘুমোচ্ছে। আলমারির পাল্লা খুললে একটা বিশ্রী ক্যাঁচ করে শব্দ হয়। তাছাড়া আলমারির চাবিতে হাত দিতে মা বারণ করেছে।
    তবে তুই থাক এখানে। আমি যাই।
    আচ্ছা চল।
    একটু উঁচু থেকে টেনে নামানো হয় প্যাকেটগুলো একের পর এক। মেঝেতে বসি তাই নিয়ে সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে। একেবারে প্রথমে আগমনী-রাজারাণী-ইন্দ্রাণী বস্ত্রালয়ের প্লাস্টিকের প্যাকেট। সব খালি। শুধু দর্জির দোকানের রশিদগুলো, তার কোণায় একচিলতে কাপড়ের টুকরো, পিন করে আটকানো। ওগুলো সরিয়ে রেখে বেরোয় অন্য আসা প্যাকেটগুলো। নাম পড়ি। হক ব্রাদার্স, ট্রেজার আইল্যান্ড।
    এই সবুজ শার্টটা মনে হয় ওর কাছে খুব লোভনীয়। টেরিয়ে টেরিয়ে দেখতে থাকে।
    তুই এটা পরিস। তোর হয়ে যাবে মনে হয়। পরে দ্যাখ একবার।
    না, আমি পরলে তো পুরনো হয়ে যাবে।
    কিচ্ছু হবে না। পর।
    উঙ্কÄল মুখে আলো আলো চোখে প'রে, ঘুরে ফিরে দেখে নিজেকে। ওর খুশী দেখে আমি এবার জিজ্ঞেস করি -
    তোর ব্যাগী নীল শার্টটা আমি তাহলে পরে দেখি একবার?
    খুশীর আতিশয্যে চটপট সায় দেয় ও। জানতেও পারি না মা কখন ঘুম থেকে উঠে পাশের ঘর থেকে চুপচাপ দেখে চলেছে শরতের কাশগন্ধী এলোমেলো দুপুরে মধ্যবিত্ত সংসারে দুই ভাইয়ের পূজোর সাজের মহড়া। আকাশের নীল আস্তরণ ভেদ করে খুশীয়ালী হাতছানি সঙ্গোপনে মনের ঠিক যেই আয়নায় প্রতিবিম্বিত হলে দূরের ঐ অশ্বত্থগাছটার মাথার অনেক উপর দিয়ে, নদীর বাঁধের সীমানা ছাড়িয়ে, শিলাই নদীর উৎসে ভেসে যাওয়া যায় - আগমনীর সুরে সেই মূহূর্ত্ত সমাগত।
  • shrabani | 124.124.244.109 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৪:৫৭421989
  • রাজারানী বস্ত্রালয়, আগমনী বস্ত্রালয়, ইন্দ্রানী এগুলো খুব চেনা, ছোটোবেলার পুজোর সঙ্গে নামগুলো জড়ানো। দেশের বাড়ীর ঘরে ঘরে ঐ প্যাকেট দেখতাম।
    আচ্ছা এদেরই কারো একটা উল্টোদিকে দিলীপ কাকু/জেঠু র (?) একটা স্টেশনারি দোকান ছিল না? সেখান থেকে একটা চানাচুর কেনা হত পুজোর সময়ে চায়ের সঙ্গে খাবার জন্য।

    নদী পারে বাজারের রাস্তা কেমন একটা সার/কীটনাশকের দম বন্ধ করা গন্ধে ভরে থাকত। আর মাঝে মাঝে নতুন ঝকঝকে কাঁসা পিতলের দোকান!
    কোথাও একটা বড় বড় রাজভোগ খাওয়া হত আর বালুসাই। বালুসাই অবশ্য আমার পছন্দের নয় কিন্তু বাবা গেলে কিনবেই। আর খেয়ে বলবে "ইস, সেই আগের মত টেস্টই আর নেই"।

    কতকাল যাইইইইনি!:(
  • Samik | 12.170.106.12 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:০২421990
  • শ্রাবণীও কি ঘাটালের?
  • Kaushik | 125.20.3.146 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৩৩421991
  • সায়ন্তন-দার লেখাটা পড়ে্‌ত পড়ে্‌ত মনটা কোথায় উদাস হয়ে চলে গেছিল ।

    সত্যি, গ্রামের শরতকালের এই ছোট্ট ছোট্ট মিষ্টি ছবিগুলো যে না দেখেছে, তার জীবনে অনেক কিছুই অধরা রয়ে যায়।

    আমার দেশের বাড়ি বর্ধমানের শ্রীপাট শ্রীখণ্ড গ্রামে। এই পুজোর সময়টা ওখানে না গেলে মন আনচান করতে থাকে। কী এক প্রবল আকর্ষণ আছে ওখানকার আশ্বিনের দুপুরগুলোতে ।

    শ্বেতশুভ্র মেঘের মেলা নীল আকাশের উদার বুকে, ধানের খেতে হাওয়ার দোলা, আদিগন্তপ্রসারিত মাটির পথ, কাশের ধবল উত্তরীয়, দূরে আবছা দেখা যায় কাটোয়াগামী ট্রেন...

    আমার নিজের মধ্যে জেগে ওঠে কতোদিনের ঘুমিয়ে থাকা ছোট্ট অপু ।

    সেই অনুভূতি কাকে বোঝবো আমি ?
  • Kaushik | 125.20.3.146 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৩৯421992
  • আরো একটা কথা বলতে ভুলে গেলাম ।

    আমার দেশের বাড়িতে দুর্গাপুজো হয়, সেই উপলক্ষ্যেই যাওয়া হয়।
  • Kaushik | 125.20.3.146 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৪০421993
  • *পড়তে পড়তে
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৫:৫৩421994
  • দিলীপকাকু? স্টমিজাইম, অথবা অভয়া স্টোর্স? না জয়বিজয়?
  • shrabani | 124.124.86.102 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:২২421995
  • সায়ন্তন,
    মনে পড়েছে, স্টমিজাইম! বোধহয় রাজারানীর উল্টোদিকে, না?
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:৪৬421978
  • শ্রাবণীদি', একদম ঠিক।

    গুরু'তে তাহলে এযাবৎ তিনজন এক্স-ঘাটালিয়ান। :)
  • Samik | 122.162.236.235 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:৫২421979
  • দ্যাখো কান্ড !!!
  • shrabani | 124.30.233.102 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৬:৫৯421980
  • সায়ন,
    আমি ঠিক ঘাটালের নয় রে। তবে খুঁজলে ঘাটালে প্রচুর সম্পর্কিত লোকজন পাওয়া যাবে। আমাদের দেশের বাড়ী ঘাটাল থেকে কাছেই। ওখানে গেলে ঘাটাল যাওয়া হত। মা পুজোর আগে লোক্যাল দেওয়া থোওয়ার জন্যে কাপড় জামা কিনতে যেত, আরও অন্যান্য বাজার দোকান। পুজোর সময় ঠাকুর দেখতে যাওয়া, পুজোয় একত্র হওয়া দাদাদিদিরা দলবেঁধে সিনেমা দেখতে যাওয়া এসবের জন্য ছিল ঘাটাল।
    ঘাটালে বেশ একটা পুরনো বর্ধিষ্ণু জায়গার ছাপ ছিল যেটা খুব টানত। আমি বায়না করে দরকার না থাকলেও পুরনো কাঠের পোলে চড়তে যেতাম।
    আজকাল দেশের বাড়ীতেই যাওয়া হয়না, কত পুজো কেটে গেছে!:(
    কিছুদিন আগেই বাড়ীতে বলছিলাম যে এবার কোনোদিন দেশের বাড়ী গেলে ঘাটালে গিয়ে কাঁসার বাসন কিনে আনব।
  • Samik | 122.162.236.235 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:২৪421981
  • মতি আর ভারতী, এই দুটো সিনেমাহল ছিল। এখন কি আরো হয়েছে?
  • shrabani | 124.30.233.102 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৭:৪৬421982
  • নাম মনে নেই কারণ আমি বড় হওয়ার পর বাড়ি থেকে পুজোর সময় দলবেঁধে সিনেমা দেখতে যাওয়ার চলটা বন্ধ হয়ে গেছিল। আমরা বাংলা সিনেমা দেখতে তেমন ইন্টারেস্টেড ছিলাম না, ওর চেয়ে পুজোবার্ষিকী পড়লে কাজ দিত।
    তবে দুদিকে দুটো সিনেমা হল ছিল।
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:০০421983
  • শ্রাবণীদি',

    ঠিক ঐ কারণেই ঘাটাল খুব টানত। শিলাই নদীটার পাশ দিয়ে সাইকেল নিয়ে চলে যেতাম অনেকদূর। ছোটবেলার বেশ কিছ বছর কাটিয়েছিলাম ওখানে। শেষ গেছিলাম ২০০২ এর অক্টোবর এ। ঘাটাল থেকে একটু দূরে, মেজমাসীর বাড়ির দুর্গাপূজোয়।
    কাঠের পুলটা বেশ মজার। নদীতে জল বাড়লে পুলটাও ভেসে ওঠে নৌকোগুলোর সাথে।

    শমীক, আমিও ঐ দুটো সিনেমাহলের নাম ই জানি। তবে যাইনি কোনওদিনও। একবার মনে আছে "খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন' দেখাতে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু কোনও কারণে সেটা ভেস্তে যায়। আচ্ছা তুই কি স্টেট ব্যাঙ্কের কাছাকাছি কোথাও থাকতিস?

    ঐ ছোট্ট মফস্বল শহরটার সাথে জুড়ে আছে অনেক স্মৃতি যেগুলো কখনও ভুলতে পারবো না। শেষবার গিয়ে দেখি সব বদলে গিয়েছে। মানুষগুলোও।
  • Samik | 12.170.106.12 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:০২421984
  • মাই গুডনেস!! আমি ঐ ভারতীতেই দেখেছি খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন। অবশ্য তখন তো আমরা দুজনেই ওখানে থাকতাম।

    আমাদের কোয়ার্টার ছিল ঘাটাল বাসস্ট্যান্ডের সামনে। পিডব্লুডির কোয়ার্টার কাম অফিস। ঐ মাঠটার উল্টোদিকে। "নাগের পান' মনে আছে? অভিরাম নাগ?
  • Samik | 8.4.8.12 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:০৩421985
  • আমি অবশ্য একবার কোনো জায়গা ছেড়ে চলে আসার পরে আর কখনো ফিরে যাই নি। ঘাটাল ছেড়েছি ৮৮ সালের ডিসেম্বরে। সেই শেষ।
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৮:২০421986
  • যাক ভালো করেছিস ফিরে যাসনি। অভিরাম নাম এর পানদোকান খুব চিনতাম, যাত্রী প্রতীক্ষালয়ের একদম পাশেই। উল্টোদিকে মহাপাত্র কেবিন। তার পাশে বিদ্যাসাগর ইস্কুলের ফুটবল মাঠ। মাঠের এককোণে ন্যাশানাল বয়েজ' ক্লাব। নতুন পুল (পরে এটার নাম রেখেছে বিদ্যাসাগর সেতু) এর দিকে কিছুদূর এগোলেই রাস্তার বামদিকে চৌধুরীপুকুর। তার পাশে বসন্তকুমারী বালিকা বিদ্যালয়। :)
  • Samik | 122.162.236.235 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১৯:০০421987
  • ন্যাশনাল বয়েজ ক্লাবে আমি ফুটবল শিখতাম, গোলকিপিং।

    বসন্তকুমারীতে আমার দিদি পড়ত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন