এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • h | 203.99.212.224 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১২:২৪412197
  • দ্যাখো কান্ড। থ্যাংকু সৈকত। এই যে মুর্তির ছবিটা আছে এইটা আমি দেখেছি। আর যে সেমিনারি তে ফার্নান্দো পেসোয়ার সমাধি আছে সেটাও আমি দেখেছি। ভাবলেই গায়ে কাঁটা দেয়। তিনটে গোটা দিন বলতে নেই, আমি হাতে দুই খান বই নিয়ে লিসবন চর্কি পাক খেয়েছিলাম। আর ইউনিভার্সিটি পাড়ায় যেইখানে বইয়ের দোকান গুলো বেশি, সেই খানে একটাও ইংরেজি বই না পেয়ে ভেঙ্গে পড়েছিলাম:-) তবে ছবির বই দেখেছিলাম অনেক।
  • h | 203.99.212.224 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১২:৩৪412198
  • একটা ভালো গল্পর পসিবিলিটি কে প্রাইমারিলি পেদে বোর করে ভাগিয়ে দিল। বিক্রম।
  • saikat | 202.54.74.119 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৩:০৬412199
  • যা পড়েছি --

    বিক্রমের ভয়ঙ্কর গল্প:

    - মরা সাহেবের অংশ আর সর্দি হয়ে ব্রেন বেরিয়ে যাওয়া নিয়েই গল্পটা দাঁড়াতে পারত।

    - একটা থামস আপ পাবে এটা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য যে শ্রমিকের মৃত্যু ভয়ের কিন্তু মনে রাখার মতো না।

    - ৬,৭, ৮ নং প্যারার গল্পগুলো কি আড্ডার কেউ বলছে নাকি লেখক বলছে, স্পষ্ট হোল না।

    ঈশানের চন্ডালী:

    ঠিক জমল না। সেটার কারণ কী পদ্যে লেখা হয়েছে বলে? গদ্যে ইয়ার্কি ছড়িয়ে করা যায় বলে?
  • stoic | 160.103.2.224 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৩:২৯412200
  • বৈজয়ন্তর লেখাটা আর তার পরবর্তী কমেন্টস পড়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু সময় সুযোগ কোনোটাই আপাতত নেই। :-(

  • r | 125.18.104.1 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৩:৩৭412201
  • কাটা না! আমার আর গম্ভীর আলোচনা করতে ইচ্ছে করছে না। গরম কমলে আবার হবে। ;-)
  • PB | 59.177.177.245 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:০৫412202
  • গুরু তেরো র সঙ্গে জড়িত সব্বাইকে আমার মত নীরব পাঠকদের তরফ থেকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন। ধীরে ধীরে পড়া শুরু করেছি - বিশেষ করে পছন্দের লেখকের লেখা থেকে। বৈ চ র তো কোনো জবাব নেই, রঞ্জনদার লেখাটা মন ছুঁয়ে যায় - বার বার পড়তে ইচ্ছে করে। বাকীগুলো পড়ছি।

  • saikat | 202.54.74.119 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:১৯412203
  • ও হ্যাঁ, বলা হয়নি আগে। যারা এবারে লেখা দিয়েছেন আর যারা ব্যাপারটা নামিয়েছেন, তারা সময় কোথা থেকে পান বুঝে পাই না !!!। সেই জন্যই তারা পিঠ চাপড়ানী পেতেই পারেন।
  • dipu | 207.179.11.216 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:২৭412204
  • ও হ্যাঁ, আমিও সক্কলের পিঠ চাপড়ে দিলাম। সব লেখা পড়তে অনেক সময় লাগবে। তবে "প্রণয় প্রকাশ হলে হয় লোকনিন্দা/ রাধার প্রণয় আছে প্রকাশের বৃন্দা' লাইনটা আমার ফাটাফাটি লেগেছে।
  • Sudipta | 122.169.130.241 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:১০412205
  • কাজে ফেঁসে গিয়ে দু-তিনদিন আসতে পারি নি, এসে দেখি তিনি ভূমিষ্ঠ হয়ে গেছেন! যাক, কাজের কথা কই।

    ১) চন্ডালি খুব একটা ভালো লাগল না (সৈকত বন্দ্যো-র দু-তিনটে (সবকটা নয়) কবিতা বাদ দিলে)। আগের সংখ্যাগুলোতে অনেক বেটার ছিল।

    ২) কবিতার সাথে এরকম বিষয়মুখী ছবি ভালো লাগে নি মোটেই; সাধারণ অলংকরণ ঠিক আছে, কিন্তু রক্তের ছিটে লাগা কোটের ছবি বা চায়ের কাপের ছবি বড্ড জ্বালিয়েছে। এ যেন পাঠকের চিন্তাকে একপেশে করে দেওয়া। একটা কবিতার অনেক রকম ইন্টারপ্রিটেশন হতে পারে, কবি ভাবেন একরকম, পাঁচজন পাঠক আর-ও পাঁচরকম, তো সেই ব্যাপারটা এই ছবিগুলো কেমন জানি সরলরৈখিক করে দেয়, মানে "এরকম করে ভাববি না ব্যাটা!! তোর ঘাড় ভাববে" টাইপ; গল্পের সাথে এটা তবু চলে (যেখানে শুধু ঘটনা কে চিত্রিত করা হচ্ছে, মানে একটি মেয়ে জানলায় বসে আছে ইত্যাদি) , কিন্তু কবিতা, মানতে পারছি না। আবাপ-র পত্রিকাগুলোতেও এরকম দেখেছি, ভালো লাগে নি। তবে হ্যাঁ, যারা কবিতা তেমন পড়ে না, তারা হয়ত আকৃষ্ট হবে, সেদিক থেকে বিচার করলে কিছু বলার নেই। আর হ্যাঁ, কবিতার লেখাগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড ছবিতে মিশে কিছু ক্ষেত্রে পড়তে অসুবিধে হতে পারে, এ ব্যাপারটা যদি সম্পাদকেরা একটু খেয়াল করেন।
    বিটিডাব্লু, অর্পণ চৌধুরীর কবিতা বেশ ভালো লাগল।

    ৩) দীপ্তেন-এর আকাশ লড়াই ১৯৯ দিন মনে পড়িয়ে দিল, যেখানে শেষ , সেখান থেকেই যেন শুরু, ভালো লাগল। তবে লেখার সাথে কিছু বিবলিও পেলে ভালো লাগত, আমার মত অজ্ঞ পাঠকের জ্ঞাতার্থে; মানে লেখাটার সোর্স তো কিছু আছে, সেগুলোর সন্ধান পেলে পড়া যেত, এই আর কি।

    ৪) শমীক মুখুজ্যের এই এক বছরে এটুকু এগোনোর জন্যে শাস্তি কিছু হবে না? এই লেখাটা পড়ে আমার হোস্টেলের একটা ঘটনা মনে পড়ল; দুমাস হয়েছে সবে গেছি, কলেজ ম্যাগাজিনের কাজে ভিড়ে গেছি, রাতে এসে দেখি বিছানা-বালিশ বেমালুম উধাও! আর খাটে আমার পরিস্কার কিছু জামা কাপড় সুন্দর করে পাতা রয়েছে, তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছিলাম, পরদিন সকালে আবার সব ফেরৎ পেয়েছিলাম, কালপ্রিট ছিল আমাদের-ই উইং এর এক বিচ্ছু ব্যাটা :-))

    ৫) শ্রীবিলাস আর জ্যাঠামশায় অপূর্ব লেখা। খুব-ই মনোমত; ধর্ম, বিশ্বাস, মতবাদ, মতপার্থক্যের মধ্যে দিয়ে যেতে যেতে এরকম লেখা প্রাণে বেশ ফুর্তি এনে দেয়। বৈজয়ন্ত চক্রবর্তী কে অভিনন্দন। বিবলিও-র জন্যে ধন্যবাদ। আশা এই, শ্রীবিলাস শীঘ্র-ই পুনরায় জ্যাঠামশায়ের পদপ্রান্তে উপনীত হইবে।

    বাকি এখন-ও সব পড়ে উঠতে পারি নি, পড়ব আর জানিয়ে যাব সময় মত। গুরুচন্ডালীর সম্পাদক বৃন্দ কে অভিনন্দন সংখ্যাটি যত্ন নিয়ে প্রকাশ করায়; শুধু এক বছরের দীর্ঘ সময়ের তুলনায় আকৃতি যেন বড্ড ছোটো।
  • a x | 143.111.22.23 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৫৫412207
  • কবিতাগুলো পড়লাম। অর্পণের কবিতা ভালো লাগল। অন্যগুলো সেরকম কোন মানে রাখলনা। কিন্তু অত্যন্ত ভালো লাগলো মিঠুনের অনুবাদ। অনুবাদ সাহিত্য জিনিসটা খুব একটা সোজা না বলে আমার মনে হয়। মিঠুনের অনুবাদ খুবই সাবলীল লেগেছে। গতি বজায় রেখে ভাব ও ভাষা এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌঁছে দিতে পেরেছে।

    ছবির ব্যপারে আমি সৈকতের সাথে কিছুটা একমত। বিশেষ করে অর্পণের কবিতা পড়তে পড়তে আমার মনে হচ্ছিল ছবি গুলো আমাকে ডিস্টার্ব করছে, ঐ কবিতার সাথে এই ছবির কোনো যোগ নেই। কবিতার নাম অনুস্বর মানেই আমার মনে যে ইমেজারি তৈরি হচ্ছে কবিতাটা পড়লে সেটা আদৌ একটি অনুস্বর না। বা "দিনলিপি সন্ত্রস্ত" (এইটা বড় ভালো লেগেছে) তে "খেলে বেড়াচ্ছে এখন গোপনে অভিমানী প্রজাপতিরা" এই পংক্তি আছে বলেই কি এই কবিতার সাথে প্রজাপতির ছবি মাথায় আসে?
    আবহসঙ্গীত দিয়ে যেমন দর্শকের ইমোশন ম্যানিপুলেট করার চেষ্টা হয় সিনেমাতে, এখানেও যেন সেটা হচ্ছে। তারমনে এরকম বলতে চাইছিনা যে সেই চেষ্টাই করা হয়েছে, কিন্তু আমার কাছে সেরকম লাগছে।
    আমার দ্বিতীয় আপত্তিটা এই কবিতার সাথে ছবিতে - ছবি যেন এখানে সঙ্গত দিচ্ছে, অথচ তার নিজের একারই দাঁড়ানো উচিৎ। ওর্কুটে রচিষ্ণুর অ্যালবাম দেখলাম, অত্যন্ত গুণী মানুষ। এইধরণের কাজ আলাদা সেকশন করে রাখা যায়না? কিম্বা শমিতের ব্লগে যেরকম লেখা-আঁকা থাকে, ঐরকম কিছু?
  • a x | 143.111.22.23 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৩৯412208
  • আরেকটা জিনিস মনে হল গুরু তেরো পড়তে পড়তে। গুরুতে একটা বেশ ভালো সংখ্যক মেয়ের কলম খুবই শক্তিশালী। প্রগতি, কৃষ্ণকলি, শর্বাণী, পাল্লিন, ইন্দ্রাণী। এরা কেন আরো আরো লেখেনা?
  • dd | 122.167.13.149 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২২:২৯412209
  • ছবি ও কবিতার যুগলবন্ধী নিয়ে কিছু বলছি না, সে তো নানা মুনির নানা মত।

    কিন্তু ছাপানোর সময়, দু একটা কবিতা পড়তে অসুবিধে হচ্ছে, ছবির কালো অংশটা কবিতায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে।

    তবে আমার পদ্য যদি কখনো কোথাও ছাপা হয় তো খুব চাইবো রচিষ্ণু যেনো পাশে এম্নি এঁকে দেয়।
  • pi | 69.255.233.93 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২২:৫২412210
  • ইয়ে, রচিষ্ণু না, রোচিষ্ণু। নামের ব্যাপারে র-চা বাবু খুব ই সেনসিটিভ :)

  • Samik | 122.162.236.228 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:০২412211
  • রোচিষ্ণু মানে কী?
  • rascal bond | 220.225.11.23 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:১৯412212
  • রোচিষ্ণু নামের খান তিনেক মানে : ১ দীপ্তিমান ২ শ্রী-যুক্ত ৩ মার্জিত :)
  • pragati | 121.246.71.76 | ২৩ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:৩৪412213
  • কবিতার পাতা বেশ লেগেছে, মিঠুন ভৌমিকের অনুবাদ দিব্য, আর ছবিগুলিও ভালো।
    চন্ডালী ভালো লাগেনি।

    রঞ্জন রায় আর সামারান হুদার লেখা সব সময় ভালো লাগে। এবারে-ও তার ব্যতিক্রম নেই। ভারী যত্ন নিয়ে লেখা।
    যারা পত্রিকা প্রকাশের কাজে নিযুক্ত ছিলেন, তাদের অভিনন্দন।
  • d | 117.195.32.213 | ২৩ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০০412214
  • সামনে এনে দিই।
  • Tim | 71.62.2.93 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:৪৫412215
  • বৈজয়ন্তদার লেখা নিয়ে তেমন কিসু বলার নেই। বেসিকালি পড়াশুনোর অভাব আর কি। একটা কথাই বলার। অনেক কিছু না জেনেও লেখাটা পড়তে অসুবিধে হলোনা। যে যার মত করে ভাবতে পারে ঐটা পড়ার পর। আম্মো ভাবলুম।
    সৈকতদার চন্ডালী আর বিক্রমের গল্প, এই দুটো নিয়ে অনেকে খুঁতখুঁত করেছে দেখলাম। হ্যাঁ, এর থেকে ওরা আরো ভালো লিখতে পারে। কিন্তু এই লেখাগুলোও খারাপ না। বিশেষ করে বিক্রমের গল্পটায় এট্টু এক্সপেরিমেন্টের ছোঁয়া আছে। শেষটা বাদ দিলে বাকিটা বেশ টানটান, প্রচন্ড মসৃণ লেখনভঙ্গী। আমার তো ভালোই লাগলো।
    সবকটা গল্পই বেশ ভালো। কাঠের সেনাপতি অনবদ্য। অতসীদের কথা'র গল্পগুলোর যাওয়ার সিকোয়েন্সটা বেশ। একটা এমনি রাত'ও ঝরঝরে।
    সৈকতদা বরম একটা গদ্যও দিতে পারতো এর সাথে।
    অন্য প্রসঙ্গে, হনুদা কাকে কাকে যেন প্যাঁদাবে বলেছে দেখলাম। হনুদার কি কোনো ছদ্‌মোনাম আছে? ;-)
  • Samik | 122.162.236.23 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১০:৩৩412216
  • এবারে সব লেখকের পরিচিতি দেবার কথা ছিল না? তার কী হল?
  • Sudipta | 122.169.130.241 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৭:২৩412218
  • আর-ও দুটো গল্প পড়তে পেরেছি; কাঠের সেনাপতি বেশ অন্যরকম গল্প, বিশেষ করে একটা উদ্ধৃতি না দিয়ে পারছি না, অসাধারণ লেগেছে: "পড়তে পড়তে কোনো একদিন...আশপাশে চড়ুই-এর মত-ই উড়তে থাকা অনেকগুলো ওলোট পালোট শব্দকে ধরে ধরে খাতায় বসিয়ে দিয়েছিল... সেই সারবাঁধা চড়ুই গুলো নিয়ে আব্বার সামনে হাজির হয়... কি সর্বনাশ! তুই কবিতা লিখে ফেলেছিস!" awesome!! লেখককে অভিনন্দন।

    আর শ্রাবণীর একটা এমনি রাত খুব-ই ভালো লেগেছে, কেন ঠিক ভাবে বুঝিয়ে উঠতে পারব না; সত্যি!

    বাইনারির লেখা পড়ছি, পরে বলব আবার।
  • shyamal | 24.119.67.98 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৩৬412219
  • শুধু বৈজয়ন্তবাবুর লেখাটা পড়লাম। জনৈক দীপাঞ্জন বলেছেন নক্‌শাল করে নাকি "" অপরিণীতবুদ্ধি, ক্ষুদ্রস্বার্থের চিন্তা থেকে তারা বেরোতে পেরেছিলেন।"" এ ব্যাপারে আমার মত পরিষ্কার। নকশাল নেতারা ছিলেন অপরিণীতবুদ্ধি, একদেশদর্শি, স্বার্থপর। এনাদের মূল সমস্যা ছিল টানেল ভিশন। অর্থাৎ অর্থনৈতিক সমস্যার বিভিন্ন সমাধানের পথ সম্বন্ধে না জেনে এরা শুধু রেড বুক আর দাস কাপিটাল -- যা কিনা কথামৃতের বা নিউ টেস্টামেন্টের থেকে পৃথক নয়, শিখলেন যে সমাজবাদ ও কমিউনিজম ভাল আর পুঁজিবাদ বা বাজার অর্থনীতি খারাপ। এই নির্ভেজাল সাদা কালোর পার্থক্য করার কারণ এদের বিচারশক্তি বা বুদ্ধি গ্রে এরিয়া দেখার ক্ষমতা দেয়নি।
    এদের মধ্যে অনেকে বেশ ভাল ছাত্র ছিল। কিন্তু ওটা কোন যুক্তি নয়। কুড়ি বছর বয়সে তাদের প্রোজ আর কনস দেখার ম্যাচিওরিটি আসেনি। তারা অন্ধের মত নকশালগিরিতে ঝাঁপ দিয়েছে ইমোশনের বশে। তাদের পথ যে ভুল সেটা বোঝার বয়েস তাদের হয়নি।
    স্বার্থপর বলছি এজন্য যে এরা নিজের পার্টির স্বার্থের জন্য নিরীহ মানুষকে ( ট্রাফিক পুলিশ, হোমগার্ড, যাদের পিস্তল নেই) খুন করতে পিছপা হয়নি।
    এরা ছিল অর্ধশিক্ষিত আর পুরো শিক্ষিত হওয়ার চেষ্টাও ছিলনা। থাকলে এরা মার্ক্সের সঙ্গে অ্যাডাম স্মিথও পড়ত।
  • stoic | 160.103.2.224 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৪৭412220
  • শ্যামলবাবু, বৈজয়ন্তর লেখাটা নকশাল দের নিয়ে ছিল না। ওটা একটা রেফারেন্স হিসেবে এসেছে। আপনার বোধহয় গুলাইয়া গ্যাসে গিয়া। আর নয়ত আপনি পুরো লেখাটার মধ্যে ঐ এক লাইন দেখেই চোখ কান বুঁজে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। নির্বাচনের টই তেও আপনার লেখা পড়ে সেইরকম মনে হচ্ছে। এক বোধহয় ইংরিজিতে অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিসর্ডার বলে।
  • shyamal | 24.119.67.98 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৫৪412221
  • আমি তো বৈজয়ন্তবাবুর লেখার রিভিউ লিখিনি। ঐ এক লাইন নিয়ে কিছু লিখেছি। তাতে আপত্তি কি আছে? এটা তো ওপেন ফোরাম। আর আমি ওনার লেখার পরিপ্রেক্ষিতেই লিখেছি। এখন যদি লিখতাম কেঁচোদের মেরুদন্ড নেই কেন, তবে আপনি বলতে পারতেন অপ্রাসঙ্গিক।
  • stoic | 160.103.2.224 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২০:০৫412222
  • কেন অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে আপনি ভালই বেঝেছেন, খামোখা এঁড়ে তক্ক করছেন। বৈজয়ন্তর লেখাতে তো শিব-মনসা-চাঁদ সওদাগর এর কথাও আছে, আবার ফরাসী বিপ্লব এর এগজ্যাম্পল ও আছে। আমি যদি এখন ফরাসী বিপ্লবের ইডিওলজি কে গালাগাল দিয়ে বা চাঁদ সওদাগরের গপ্প কি হাস্যস্পদ, তাই লিখি, সেটা কি খুব প্রাসঙ্গিক হবে?
  • Bratin | 117.194.97.100 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৩৭412223
  • রঞ্জন দার লেখা খুব উপভোগ করলাম।
  • ranjan roy | 122.168.74.19 | ২৫ এপ্রিল ২০০৯ ০১:০১412224
  • শ্যামল,
    আপনার বক্তব্য নিয়ে আমার দুই পয়সা:
    এক, এটা ওপেন ফোরাম। কাজেই আপনার মত প্রকাশের অধিকার সর্বজনস্বীকৃত,--- আপনার সঙ্গে বাকি সবার মত যদি না মেলে ( কারো মেলে না, এমন কথা বলছি না, আমার অনেক সময় মেলে:))), তবুও।
    দুই, কিন্তু আপনার বক্তব্য যদি একটু লজিক্যাল স্ট্রাকচারে সাজিয়ে দেন, তবে যতই অপ্রিয় হোক, লোকে পড়বে। নইলে স্কিপ করে যাবে।
    যেমন, আপনি নকশাল(প্রাক্তনদের বিশেষকরে )
    দের মতাদর্শগত খিচুড়ি-গোঁজামিল- অপরিণত মন, যাই বলুন না কেন, তার কারণকে বড় সরলীকরণ করে সাজিয়েছেন।
    যথা, এরা খালি রেডবুক আর দাস কাপিটাল পড়ে বুঝে গেছে মার্কেট খারাপ। রিকার্ডো পড়েনি।
    এটা মাইরি আপনার ইন্‌ফারেন্স, বাচ্চাদের মত।
    খুব সহজ করে বল্লে যাঁরা ইকনমিকস নিয়ে, মাস্টার্স ছেড়ে দিলাম, স্নাতকস্তরের পড়া শুনো করেছেন তারা সবাই রিকার্ডো পড়েছেন।
    তাতে কি? কোন মতাদর্শের প্রতি আস্থা আদৌ বয়সের ওপর নির্ভর করে না।
    বিজেপি'র রাষ্ট্রীয় স্তরের নেতা মুরলীমনোহর যোশী,যদ্দূর জানি ,এলাহাবাদ ইউনিভার্সিটিতে ফিজিক্সের প্রফেসর ছিলেন।
    ইন্‌অর্গানিক কেমিস্ট্রি'র বিখ্যাত টেক্‌স্‌টবুক লেখক ড: সত্যপ্রকাশ পরে আর্যসমাজের প্রতিষ্ঠাতা হলেন।
    অমন হেট্‌ স্পীচ দেয়া বাল ঠাকরে আগে TOI তে লক্ষণের সহকারী কার্টুনিস্ট ছিলেন।
    আর ঐ জনৈক দীপাঞ্জন তখন কোলকাতা ইউনিভার্সিটি থেকে ফিজিক্সে টপার। বিদ্যাসাগর কলেজে পড়াচ্ছিলেন। উত্তরবঙ্গের কিষেনলাল চাটুজ্জে নিউক্লিয়ার ফিজিক্স নিয়ে রিসর্চ করছিলেন।
    আর ব্যাপারটা শুধু সাদা-কালো ঠিক-ভুল নয়। প্রত্যেকেরই একটা পরিপ্রেক্ষিত থাকে, মার্কেটের ভূমিকা আছে, কিন্তু ভগবান নয়। এ নিয়ে কেইনস্‌ আর আজকে নোবেল লরিয়েট যোসেফ স্টিগলিজ অনেক তঙ্কÄ খাড়া করেছেন। তার জন্যে তাদের নকশাল হতে হয় নি।
    আর "" দাস ক্যাপিটাল'' ? মশাই তিন খন্ডের ও বই, আর তার সিকোয়েল "" থিওরি অফ সারপ্লাস ভ্যালু'' ভারতে খুব কম লোগ পড়ে শেষ করেছে। অনেক কম্যুনিস্ট নেতাই পড়েন নি।
    আমিও না, আপনিও যে পড়েন নি দিব্যি গেলে বলতে পারি। তাই সহজে গস্‌পেলের পর্যায়বাচী করে দিলেন।
    এদিকে ১৯৭১,( না কি ৭৩?)এ আমেরিকার অধ্যাপক লিয়নটিয়েফ নোবেল পেলেন তাঁর "" ইন্‌পুট- আউটপুট অ্যানালিসিস''এর সফল প্রয়োগের জন্যে। ভদ্রলোক তখন সরকারী সফরে চীন ঘুরে এসে একটি বক্তৃতায় " দাস ক্যাপিটাল''কে
    "" এ ব্রিলিয়ান্ট অ্যানালিসিস অফ ডাইনামিকস্‌ অফ মডার্ন ক্যাপিটালিজম'' বলেছেন। লেখাটা "" সায়েন্স টূডে'' তে বেরিয়েছিলো।
    আমাদের ছাত্রাবস্থায় কেম্ব্রিজ স্কূল এর বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ জোয়ান রবিন্সন মার্কসকে যথাযোগ্য মর্য্যাদা দিয়েছেন। ভারতে অধ্যাপক ধুর্জটিপ্রসাদ মুখুজ্জে, অমিয়কুমার দাশগুপ্ত এবং অমর্ত্য সেন মার্কসকে --- থাকগে। কাটাইয়া দেন।
    আর রিকার্ডো এবং মার্কস দুটৈ পড়া থাকলে খেয়াল করতেন কি অর্থে মার্কস রিকার্ডোর কাছে ঋণী!( যেমন দর্শনের ক্ষেত্রে হেগেলের কাছে)।
    অপ্রাসংগিক হলেও মনে পড়ছে কেন শংকরাচার্য্যকে ""প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধ'' বলা হত বা নাগার্জুনের ""শূন্যবাদ"'
    বা যোগাচারীদের "" বিজ্ঞানবাদ'' কি ভাবে শংকরের অদ্বৈতবাদের কাছে ঋণী।
    এই মায়াপাতাতেই প্রো। বৈজয়ন্ত নিজেই আমাকে লেখা একটি পোস্টে ( নিজে নিও-লিব্যারাল ইকনমিস্ট হয়েও) বলেছিলেন যে মডার্ন
    ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যাপিটালিজমকে বুঝতে হলে মার্কস ছাড়া গত্যন্তর নেই।
    যাকগে, এতটা বকার দরকার বোধহয় ছিল না।
  • shyamal | 24.119.67.98 | ২৫ এপ্রিল ২০০৯ ০১:৫১412225
  • রঞ্জন দা,
    আপনার যুক্তি ঠিক বুঝলাম না। যোশী ফিজিক্সের অধ্যাপক বা দীপাঞ্জন ফিজিক্সে টপার তাতে কি বোঝা গেল? তিনি তো ফিজিক্সের কোন প্রবন্ধ লিখছেন না। অর্থনীতি বা রাজনীতিতে নিরক্ষর বহু উচ্চশিক্ষিত লোক দেখেছি। কিছু মনে করবেন না, কিন্তু তথাকথিত ব্রিলিয়ান্ট ছেলে আমি অনেক দেখেছি। যাদবপুরে আমাদের ক্লাসের ২৮ জন ছেলের অর্ধেক ছিল ন্যাশনাল স্কলার, এই অধম সহ। ( হায়ার সেকেন্ডারিতে প্রথম ১০০ জন ন্যাশনাল স্কলার হয়)। তা তাদের রাজনীতি অর্থনীতি সম্বন্ধে অগাধ জ্ঞান, মনে হয় নি। আমার বক্তব্য হল, যারা নকশাল করতেন তাদের কজন অ্যাডাম স্মিথ পড়েছেন? না জেনে একটা থিওরিকে তারা ঘৃণা করেছেন। এটা কি মুর্খতা নয়?
    দেখুন সমাজবাদের যে কিছু কিছু ভাল দিক আছে সেটা ওয়াল স্ট্রিট জার্নালও স্বীকার করেছিল যেদিন সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে গেল তার পরের দিনের কাগজে। রুজোভেল্ট আর পরে জনসন যে সোশ্যাল সিকিউরিটি, মেডিকেয়ার, ফুড স্ট্যাম্প চালু করেছিলেন সেগুলোতে সমাজবাদের ইনফ্লুয়েন্স আছে। দেখা গেছে যখনই পুঁজিবাদে কোন ক্রাইসিস হয়েছে তারা সমাজবাদ বা অন্য যেকোন বাদকে এমব্রেস করে পুঁজিবাদকে পাল্টেছে। কিন্তু কমিউনিষ্টরা গোঁড়ামি ও অশিক্ষার বশে নিজেকে পাল্টায়নি বলেই ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে আজ তাদের স্থান।

    আপনি রাগিয়ে দেওয়ায় নিজের ঢাক নিজে পেটালাম বলে নিজেকে চীপ লাগছে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ২৫ এপ্রিল ২০০৯ ০১:৫৭412226
  • ইয়ে, শ্যামলবাবু, অ্যামেরিকার কমিউনিস্ট জুজু দেখান পলিটিশিয়ান, ইকোনমিস্ট, আমজনতার মধ্যে কজন ক্যাপিটাল বা কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো পড়ে বিষোদগার করেন, সে সম্বন্ধে একটু জানান প্লিজ।
  • Binary | 198.169.6.69 | ২৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৩:৪৭412227
  • শ্যামলবাবুর মহৎ গুন হল, পুরো লেখার সেই অংশটুকু নিয়ে উত্তর দ্যান, যেটুকু উনি চান, বা যেটুকু ওনার থিওরিতে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন আছে। হয় উনি পুরোটা পড়েন না, বা বোঝেন না।

    বৈজয়ন্ত-র লেখার মুল এসেন্সটা নয় খালি নকশাল নিয়েই লিখলেন। রঞ্জনদার এতবড় পোস্টের সারমর্ম বাইরে রইলো, উনি খালি, ভালছাত্র-মন্দছাত্র নিয়েই লিখলেন ...... :)))
  • ranjan roy | 122.168.70.235 | ২৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৪:০৩412229
  • শ্যামল,
    আমি আমার বক্তব্য ঠিক করে বোঝাতে পারিনি।
    আমি দীপাঞ্জনের আর ড: সত্যপ্রকাশের উদাহরণ এই জন্যে দিইনি যে ওরা অ্যাকাডেমিক লেভেলে ব্রিলিয়ান্ট ওটা দেখাতে। দিয়েছি এই জন্যে যে লোকের ইডিওলজিক্যাল জুনুন হাবাদের জন্যে , এমন কথা নয়। দ্বীপাঞ্জন যখন্‌কলেজে পড়াচ্ছেন তখন ঠিক বিশ-বাইশ বছরের নয়। আর কেমিস্ট্রির অধ্যাপক পরিণত বয়সেও বিজ্ঞান ছেড়ে অধ্যাত্মের দিকে প্রবল ভাবে ঝুঁকতে
    পারেন, বা পক্ককেশ জোশী বিজ্ঞান ছেড়ে অন্ধবিশ্বাসের প্রচারক হতে পারেন।
    নিগলিতার্থ, কোন ঈডিওলজির প্রতি ঝোঁক মানেই অজ্ঞতা এটা যে অতিসরলীকরণ এটা দেখাতে।
    আচ্ছা, আপনি কি করে জানলেন যে দীপাঞ্জন ক্যাপিটাল পড়েছে রিকার্ডো পড়েনি?
    এটা তো আপনার ইন্‌ফারেন্স, এবং অতিসরলীকৃত ইনফারেন্স।
    কারণ আপনার প্রথম ও দ্বিতীয় পোস্ট থেকে স্পষ্ট যে আপনি মনে করছেন ---- রিকার্ডো হল মার্কসের অ্যান্টি- ডোট। যে রিকার্ডো পড়বে তার মাথা থেকে মার্কসের ভূত নেমে যাবে।
    অতএব, যারা মার্কস বা সমাজবাদে বিশ্বাস করে তারা, ipso facto, রিকার্ডো পড়েনি।
    আপনাকে বলি--- ১৯৬৯ থেকে ৭১ সিঁথির ইকনমিক্স বিল্ডিংয়ের পিজি ছাত্রদের মধ্যে মার্কসের বোলবোলাও। তবু বলবেন
    সে ছেলেগুলো রিকার্ডো পড়ে নি?
    আচ্ছা, নকশালরা কেন নকশাল হল সে বিষয়ে আপনার ডায়াগোনোসিস শুনলাম।
    এখন বলুন যে সিপিআই, সিপি এম, ওয়ার্কার্স পার্টি আর এস পি-- ইত্যাদি মার্কসের অনুগামী বাজারবিরোধীরাও রিকার্ডো পড়েনি?
    বা অমর্ত্য'র ঘনিষ্ঠ অধ্যাপক অমিয় বাগচী, জে এন ইউ তে অর্থনীতির প্রখ্যত অধ্যাপক প্রভাত পটনায়েক, ওনার স্ত্রী অধ্যাপক উৎসা( এঁরা তঙ্কেÄর দিকে পাঁড় মার্ক্সিস্ট)--- এরাও কি রিকার্ডো পড়েন নি?
    অর্থাৎ বাজারবিরোধী হলেই রিকার্ডোর সম্বন্ধে অজ্ঞ হবে এটা অতিসরলীকৃত বালখিল্য ধারণা।
    আপনার থে আশা করিনি।
    কারণ আমি ভাল করেই জানি শ্যামল ডক্টরেট করে আম্রিকায় পড়াচ্ছেন, কাজেই অতি অবশ্যই অ্যাকাডেমিকালি ব্রিলিয়ান্ট( এটা আমার সঠিক ইন্‌ফারেন্স,) আপনার অসহজ ফিল করার কোন কারণ নেই।
    দীপাঞ্জন নামক একদা নকশাল ভদ্রলোক
    এক, ক্যাপিটাল ও রিকর্ডো দুটৈ পড়ে থাঅকতে পারেন।
    দুই, দুটৈ না পড়ে থাকতে পারেন।
    তিন, শুধু ক্যাপিটাল পড়ে থাকতে পারেন।
    চার, শুধু রিকার্ডো পড়ে থাকতে পারেন।
    এই চারটে অবস্থার কোনটাই ওর নকশাল হওয়ার পূর্বশর্ত নয়।
    এই জন্যেই আপনার স্টেটমেন্ট অমন হাতুড়ি মারার মত লাগছে।
    আর আমার আর একটি ইনফারেন্স হল আপনি রিকার্ডো এবং ক্যাপিটল ভাল করে পড়েন নি। তাহলে দুটোকে বিপরীতমেরুতে দাঁড় করাতেন না।
    দুটো এক নয়, তার মানেই মিউচুয়ালি এক্‌স্‌ক্‌লুসিভ নয়।
    নইলে আপনার চোখে ধরা পড়তো মার্কসের লেবার থিওরি অফ ভ্যালু আকাশ থেকে পড়েনি। খোদ রিকার্ডোরও একটি লেবার থিওরি আছে যে! ক্যাপিটাল এ তার ক্রিটিক খাড়া করা হয়েছে। তাই ক্যাপিটাল এ যে ইকনমিস্টের নাম সবচেয়ে বেশি কোট করা হয়েছে তার নাম রিকার্ডো।
    আর আমি ওয়াল স্ট্রীট জার্নালে সাম্প্রতিক সংকট নিয়ে স্টিগলিজের প্রবন্ধগুলোর কথা আদৌ বলছিনে। ওনার থিওরিটিক্যাল স্ট্রাকচারটাই ফ্রিডম্যনদের থেকে আলাদা। হ্যাঁ, এটা ওনার ""ফেয়ার ট্রেড ফর অল'' বইটা পড়ে বলছি।
    অর্থাৎ, মার্কেট ইকনমির ক্রিটিক হলেইনকশাল হয়না-- এটাই বলতে চেয়েছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন