এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমি পদ্য লিখবো

    Bhuto
    অন্যান্য | ২২ এপ্রিল ২০০৯ | ১৪৭৩৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kausik bhaduri | 127.203.253.96 | ১৫ আগস্ট ২০১২ ২৩:০৮411932
  • মাঞ্জা

    কড়কড়ে মাঞ্জা দেওয়া সুতো। কাল সারা দিন ধরে শুকিয়েছে, একটা লাইট পোস্ট আর একটা তাল গাছ-কে বেড় দিয়ে। ইগল ব্র্যান্ডের সুতো। ভাতের ফ্যান, আটা-ফোটানা আর হামানদিস্তেতে গুঁড়ো করা শিশি বোতল, হোলডার বাদ দিয়ে ইলিকটিক ডুম। ম্যানার কথা মত ভোরবেলা ঝোপের ভেতর ঢুকে শেয়ালের গু যোগার করেও মেশান হয়েছে।
    ওই আধতেল টুপিয়লাটা ওপর চাপ্পা দে! আমারটা ছুন্নি একতেল। দ্যাখ দ্যাখ ভোঁরষা! কির’ম হাপ্তা নিয়ে হেলে দুলে পড়ছে, যা যা লগাটা নিয়ে দৌরো! মিত্যুন ওরে মিত্যুন! কোথায়? কোথায় গেলি? তুই তো মৃত্যুঞ্জয়! মোটে পঞ্চাশটা বছর, যাঃ তুই কখনও বে-টাল হোস। কত আলসের কিনারায় এসে হাফতা লুঠেছি, ফসকায়নি তো।
    ওইটা ট্যাক্সি। ট্যাক্সিতে করে কে এল? নিশ্চই দুলুদির বর। বোম্বেতে থাকে। জানিস বোম্বেতে ট্যাক্সি নেই। নিচু নিচু সব গাড়ি। ওইগুলোকে ফিয়াট বলে। আর একবার ট্যাক্সির কারখানাও দেখেছিলাম। শ্রীরামপুর যেতে। লাইনের ধারেই কারখানা। কত্তো ট্যাক্সি দাঁড়িয়ে ছিল, রেল থেকে দেখা যায় তো! মাইরি কোন্‌ হাজার হাত কালীর দিব্যি! আসলে ওই গাড়িগুলোর নামটা অ্যাম্বাসাডর, আমাকে কাকা বলেছে।
    -তাইলে ট্যাসকি কোনগুলো?
    -ট্যাসকি নয় রে ট্যাক্সি। ওই গাড়িগুলোই যখন ভাড়ায় খাটে মাথাটা হলুদ রঙ, নীচেটা কালো, দেখবি মাথায় একটা আদ্দেক চাঁদিয়ালে ট্যাক্সি লেখাও থাকে, অবিশ্যি তুই ইংরাজি পড়তে পারবিনি!
    ঘটু তোর প্লেন কটায় রে? ট্যাক্সিতে জায়গা হবে? নইলে গিয়ে ফিরে আসতাম।
    -সাড়ে তিনটেয়ে ফ্লাইট। ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স। এয়ারবাস। চল্‌ ভিউয়িং গ্যালারি থেকে আমার যাওয়া দেখবি। একে বলে সি-অফ।
    ব্যালার্ড এস্টেটে হোটেল গ্র্যান্ড। রাতটা ওখানেই কাটাব। কাল সকালে আবার জামনগরের ফ্লাইট ধরতে হবে। তনুদার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল প্লেনে। সেই বুলাইয়ের দাগা দেওয়া প্রেমিক। একটা কন্টিনেন্টাল মেক-আপ বক্স গিফট করে যে বুলাইকে চিরতরে টা-টা করে দিল। অথচ বুলাই ক্লাসে ফার্স্ট হতো।
    এটা শেষ বগী। আদ্ধেকটা পার্সেল ভ্যান আদ্ধেকটা জেনেরাল। বালুগাঁর পোহরা-পার্সে খোরদার রুহি-ভাকুর-এর গন্ধে কামরার বাতাস গন্ধ বিধুর। পাছাটা মেশিন ডিজাইন আর থার্মাল ইঞ্জিনিয়ারিংএর যৌথ পৃথুলতায় রাখা, মাথা একটা সিটের কোণায়, পা দুটো কোথায় আছে খেয়াল পড়ছে না। মাঝে মাঝেই গুঁড়ি গুঁড়ি শীলা বৃষ্টির মত ফ্যানের ওপর থেকে জুতোর ধুলো ঝরে পড়ছে। আমি যাচ্ছি। চলব। আগে ক্রমশঃ।
    রাস্তামুখো বারান্দাটায় দাঁড়িয়ে অণিমাদি। রোজ বিকেলে এখানেই দাঁড়ায়। রেডিওতে আজ বাজছে বিবিধ ভারতী বাংলা, রেডিও সিলোন নয়। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। ‘ মায়াবতী মেঘে এলো তন্দ্রা ...’। ছাজার কানাচ ঘেঁসে পশ্চিমের রোদ্দুর পড়ছে অণিমাদির বাঁ গালে। আলোদা কেমিস্ট্রি ল্যাব কেটে সাইকেলটার গোঁফ মুচরে ধরে সামনের রাস্তায় এ মুড়ো ও মুড়ো হচ্ছেন। অন্ধকার দূরদৃষ্টিকে না ঢাকা পর্যন্ত এ’রকমই চলবে।
    -পাওয়ার পয়েন্টে রিপ্রেজেন্টেশনটা রেডি হয়ে গেছে?
    -হ্যাঁ স্যার মানে এসি করে ফেলব।
    -আপনার নোটশিটটা আ্যপ্রুভ হয়ে আমার টেবিলে পড়ে আছে। ফাইন্যান্সের একটা কনকারেন্স করিয়ে নেবেন।
    -হ্যাঁ স্যার সব হয়ে যাবে। বাবার শরীরটা হঠাৎ খারাপ। বাড়ির ফোন। তাই একটু এমারজেন্সিতে...
    বাঞ্চোত! কয়লাই তো নেই দেশে। এই বর্ষায় এসেন্সিয়াল সার্ভিস সেক্টরের পাওয়ার প্ল্যান্ট ফোর্সড শাট ডাউন। কনকারেন্স নিয়ে কি ছিঁড়ব? কয়লা কে দেবে। আর ট্রেনিং সেশন, রিপ্রেজেন্টেশন! ইন্টারনেট থেকে স্লাইড চুরি করে। আরে বিদেশের ক্যালোরিফিক বেশি। আমাদের সঙ্গে ওদের কী প্যারামেট্রিক সাযুজ্য? কয়লা নেই প্ল্যান্ট বন্ধ তার আবার ট্রেনিং! কাদা খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে একটা দুটো ইউনিট চলছে, খোঁচানোর টেকনোলজি কি স্লাইড কভার করে? এঁড়ে গরুর কি ইয়েটা টেনে দুইব!
    ট্রেনের টিকিট নেই, তৎকালেও নেই। অথচ কামড়া ফাঁকা। টিটি আতা- কেলিয়ে বললেনঃ ওই বার্থটা নিয়ে নিন। কোন বার্থটা রে ভাই। সবই তো ফাঁকা। তারপর সারা রাত টিটি অদৃশ্য। হাওড়ায় নামার মুখে আবার দৃশ্যমান সেই মনলোভা আতা-ক্যালানে হাসি। দাদা দুশোটা টাকা দিয়ে সিধে বাড়ি চলে যান। রিসিপ্ট বুকটা রাতে কোথায় যে পড়ে গেল, সেটাইতো খুঁজছিলাম সারা রাত! শালা হারামি। আমার কী আগের মতো গতর আছে? থাকলে জেনারেলেই যেতাম। আমি আজ বাধ্য-গান্ডু। আগামীতে আরও গান্ডু হব।
    মা চলে গেছে আটটা বছর। বাবা আছে। অন্ধ। ভ্রাতৃবধু মানে বধুমাতা নিজের কাছে পেনশন চেকগুলো রেখেছেন। বাবার সরকারি অফিসারের পেনশন-দেখতে মন্দ নয়। বদলে রান্না খাবার। ডাক্তার ডাকা। রিসেন্টলি বাবা বলল বাড়ির সবটা বধুমাতাকে লিখে দিতে হয়েছে। সেখানে লাগাতার ধর্মঘট হয়েছিল- তিনি নাকি খেতে দিতে বাধ্য নন। সুতরাং ডিডে লেখা হলো জ্যেষ্ঠ তাজ্য।
    নিজের সব জিনিষ অদৃশ্য বাড়ি থেকে। শুধু আড় বাঁশিটা ছাড়া। চিলেকোঠার কুলুঙ্গিতে ওটা এখনও আছে। ঘুনাশ্রিত ভঙ্গুর বাঁশির আকার। শুধু অবয়বটুকু। হাত লাগলেই গুঁড়ো হয়ে যায়। অবিকৃত কারণ ওই কুঠুরিতে হাওয়ারও হাত লাগে না। বেসুরোই বেজেছে ওটা জিন্দগী ভোর। একবার ছাড়া। ফুলে ফুলে ঢলেছিল। অদূরের ছাদে নেচেছিল তেল ছাড়াই এক রাধা। ওয়াকিকি তটের ফুলহারের মত হাওয়াইয়া হাওয়ায়।
    শুধু ছুঁয়ে দাও। আহা ওটা নয়। আঙুল। আঙুল ছুঁইয়ে দাও। যত সব বঞ্চিত হৃদয়ে। ভালো হত যদি মরে যেত। মুখপুড়ি তুই মর।
    ভুল করল এড়িয়ে গেল
    ছুঁয়ে দিলে জন্ম নিত দেড় কোটি প্রজাপতি।
    হাজার বছর পথ হেঁটেছ
    কী লাভ তাতে?
    পথের পাশে পাথর ছিল
    সরিয়ে তুমি দেখবে না?
    কি লাভ তোমার ডুবসাঁতারে?
    চোখের তারায় মশাল জ্বেলে
    অতল খুঁজে?
    শ্যাওলার মুখ আলোক উন্মুখ
    ওকে প্রকাশ করবে না?
    ছাতির নীচে আতপ রাখ
    পাখির ছানা পুষবে না?
    তুমি তো বলছ বাজো। তুমি বাজো নিজের আঙুলে। সত্যি বল তো? প্রকৃত ছুঁয়েছ কটা পাঁজর? ছুঁয়েছি। ছুঁই। তবে ল্যানোলিন-পৃক্ত ত্বক নয়। ওটা ছুঁলেই গা শিরশির করে। আমার মুক্তি বাঁধা পড়ে যায় কাতা দড়িতে। রোঁয়ায় খোঁচা লাগে। মাঞ্জার ধারে কাটা পড়ে ভূগামী হয় ঘুড়ি, খাড়া থাকে কবন্ধ কাঠামো। সারা দিন সারা রাত আমি লাটাইয়ে গুঁটোই লুটোতে থাকা সুতো। ছুঁয়েছি ছুঁই ছোঁব ওটা ছাড়া আর সব কিছু, যতক্ষণ পারি।
  • ডিডি | 132.167.41.170 | ১৬ আগস্ট ২০১২ ০০:০৯411933
  • কৌশিক ভাদুড়ির লেখা। এটা তো বেশ জমাটি ভালো।

    কিন্তু বাংলা পদ্দো, হায়, বড়ই, বড্ডোই নস্টালজি ও হাপসোল নির্ভর।
  • b | 220.212.8.62 | ১৬ আগস্ট ২০১২ ১০:১৯411934
  • ভালো হলেই হল তো!
  • শারদ্বত মান্না | 127.194.81.81 | ০৫ মে ২০১৩ ০০:১৩411935
  • শ্রাবণ-ক্ষণ

    চটিতে পা, পকেটে হাত,
    ফটাসফট হোঁচট খা।

    বাসের হর্ন, স্টপেজ, ড্রেন,
    তাড়ায় খুব, ও সামলে

    নেমেছে ঘাম, ভুরুর ভাঁজ,
    আঙুলে নোট, ধোঁয়ার ঝাঁজ,

    আগুনে টান, মেঘের ভিড়।
    ওদিকে দেখ কী চিত্তির !

    চোখের কোণ, জরিপ মাপ—
    ‘চাপের বস।’ ও তকমা

    এঁটেছে, থাক। আমার কী ?
    পাহাড়ি বাঁক, হেয়ারপিন—

    মেঘের দিন, কলেজ স্ট্রীট
    রঁদ্যার হাত এ সৃষ্টি !

    টু টুপটাপ আকাশে চোখ
    হে বৃষ্টি, নয়ন-জোঁক !

    নিভেছে ছাই, নিমেষ টিপ
    জড়িয়ে থাক অস্বস্তি

    ঝমরঝম, ও আর সে
    দে দৌড় দৌড় প্ল্যাকার্ড-শেড

    বোশেখ-মাস, শ্রাবণ -ক্ষণ
    দিয়েছে গিফট, বর্ষা-কোণ

    সেপিয়া টোন সে বর্ণ
    আড়ের চোখ বিষণ্ণ

    ভিজছে চুল অঝোর ধার
    আসুক ছাঁট ! কী স্পর্ধা !

    ফুটছে ফুল কী আর্দ্র !
    দে দৃষ্টি নি’শব্দ।

    দু’হাত দূর, এ মন-চোর
    আর মায়া, প্রপঞ্চ !

    আসছে বাস, ব্যস্ত পা—
    যাক আপদ। বাঃ। তোফা।

    আনেতে মন, সে তিরতির
    চোখে ও চোখ। অমোঘ, স্থির।

    বাসের হর্ন, এ সাইলেন্স
    ভাঙলে ঠিক ! যে আই-লেন

    হারিয়ে যায়, পায় কি দিক ?
    জবাব চাই, ও বাস-তবিক !

    আবার পড় নামতা জোর
    একের ঘর। ও কুঞ্জ

    দিয়েছে ডাক ? সপ্রশ্ন,
    সসংশয়, কবোষ্ণ।

    মেঘের স্ট্রীট, কলেজ দিন,
    ফিরতি পথ, হৃদয়-পিন।

    হোঁচটে হাত, চটি ও-পায়
    যে টলমল তার উপায় ?

    ধানের মাপ। ঝাঁপের দায়।
    বৃষ্টি আয়। কলকাতায়।
  • pharida | 192.64.57.50 | ০৫ মে ২০১৩ ০৭:১৫411936
  • দারুণ, আরো হোক।
  • ranjan roy | 24.99.134.176 | ০৫ মে ২০১৩ ০৮:৫২411937
  • বেড়ে হয়ে্ছে, আরো চাই।
  • pi | 78.48.231.217 | ১১ মে ২০১৩ ০০:১৮411938
  • চারপাশের পদ্য ,কাব্যি, েদের দেখে দেখেই হবে, আমারো মনে হঠাৎ কিছু কথা গিজিগিজিয়ে উঠলো।এমনটি সচরাচর হয়না, সেটা সুখের কথা, সবারই জন্য, আলাদা করে না বললেও চলতো। তবু এরকম বেগে কবিতা পেলে আর কী করব ? কবি বলে গেছেন, পেলে ফেলে রাখতে নাই। সেই বাক্য শিরোধার্য করেই লিখতে বসেছিলুম। ন্যাকা হোক , বোকা হোক, তাই সই।

    তোমার লেখা
    চুপ করিয়ে দেয়
    তোমার লেখা
    চুপচাপ মনেছাপ
    তোমার লেখা কথার বীজ পোঁতে
    তোমার লেখা
    জল, হাওয়া, উত্তাপ

    এই অব্দি ঠিকঠাকই হচ্ছিল, মানে ন্যাকামির ডোজটা ঠিকঠাকই আসছিল মনে হয়। এরপরেও বেশ কিছু শব্দ চলে আসছিল, পাখি, চাঁদ,আলো এমনকি উত্তাপ থেকে থার্মোমিটারে মাপা অব্দি যাবো যাবো করছিলুম, অম্নি দুম করে কোত্থেকে কোনকোণ থেকে এই লাইনদুটো উদয় হল।

    তোমার লেখা
    আমার লেখার বাপ।

    আমার কী হবা ? ঃ((
  • Adim Atma | 127.194.14.140 | ১১ মে ২০১৩ ০০:৪৫411939
  • "তোমার লেখা
    আমার লেখার বাপ।"

    বৈপ্লবিক লাইন !!!
  • Ishani | 111.63.188.232 | ১১ মে ২০১৩ ০০:৫৫411940
  • pi ,

    তোমার লেখা দিব্যি তরতরিয়ে ,
    তোমার লেখা যাচ্ছিল বেশ বোঝা ..
    হঠাত কেন বিগড়ে গেল মেজাজ
    হন্যে হয়ে চেনা গরুটাকে খোঁজা ?

    সেই গরুটা গল্পেই থাকে রোজ
    সেই গরুটা উঠতেও রাজি গাছে
    তবু কেমন কাঁপছে ভীষণ ভয়ে
    আমরা তাকে পদ্য শোনাই পাছে !
  • Lama | 127.194.245.253 | ১১ মে ২০১৩ ০০:৫৬411942
  • আমি পৈট্রি লিখতে পারি। এই ন্যান ফ্রি স্যাম্পুলঃ

    'ঘুমেদের ভাঙ্গাচোরা তাকে
    স্বপ্নেরা ভাঁজ করা থাকে।'
  • Ishani | 111.63.188.232 | ১১ মে ২০১৩ ০১:০২411943
  • লামার পৈট্রি খাসা ! ভাঁজ করা স্বপ্ন ! আহা ! এক্কেরে গুছিয়ে রাখা !
  • Ishan | 202.43.65.245 | ১১ মে ২০১৩ ০১:১৮411944
  • :D
  • তাতিন | 127.197.64.239 | ১১ মে ২০১৩ ০৯:৫২411945
  • পাইপদ্যের পরবর্তীতে-

    আমার লেখার শরীর জুড়ে তোমার লেখার ছাপ
    অজশিশুর কোমর ঘিরে অজগরের চাপ!
    আই বাপ্‌!
  • dd | 132.167.6.13 | ১১ মে ২০১৩ ১০:২৫411946
  • ভাঁজ করা ড্রীমেদের ইস্ত্রী করুন
    তবে গিয়ে ফিট ফাট বাইরে পরুন।।

    লামাশ্রী এই লাস' দুটো লাইন বাদ্দিলো ক্যান?
  • AP | 69.93.255.75 | ১১ মে ২০১৩ ২০:২৯411947
  • ড্রীমভাঙ্গা ঘুম দিয়ে পরিপাটি করে
    ঘুমলেট বানাবেন চারপাতা জুড়ে
    মাঝে মাঝে গুঁজে দিন ভিডিও-র ক্লিপ
    গোটগুটি নেমে যাবে চারপে' স্লিপ !
  • nina | 79.141.168.137 | ১৩ মে ২০১৩ ০৮:২৭411948
  • পাই,
    থামিস না থামিস না----বেশ ইতিহাস ইতিহাস
    গন্ধ ঃ-))))
  • pi | 24.139.209.3 | ২৮ এপ্রিল ২০১৪ ২২:৩১411949
  • ভাট থেকে, পাছে হারিয়ে যায়। অনেক কিছুই যদিও ভাটের প্রেক্ষিতে।

    name: rabaahuta mail: country:

    IP Address : 172.136.192.1 (*) Date:28 Apr 2014 -- 08:41 PM

    হুইস্কী আর লুঙ্গীতে
    মর্মপীড়ের ঈঙ্গিতে
    আমরা চিনি রতন এবং
    সাগরছেঁচা মানিক।
    সোম্বারনীল সঙ্গীতে
    কচ্ছকঢ়াকঙ্গীতে
    আমরা রাখি ওলের পাশে
    তেঁতুলগোলা খানিক।
    সান্ধ্যভাষায় মর্মপীড়
    লুঙ্গী এঁটে ভক্ত বীর
    খিল্লীখোরাক গল্পে মোড়া
    তত্ত্ব আনুমানিক।

    name: Tim mail: country:

    IP Address : 12.133.61.70 (*) Date:28 Apr 2014 -- 09:30 PM

    লুঙ্গী এবং হুইস্কি ছিলো
    বঙ্গবীরের টনিক
    ধার কর্জ সঙ্গী ছিলো
    শিল্পগুনের ক্রনিক
    মর্মপীড়ের পর্ণকুটীর
    সরলরেখায় কনিক
    গোলদিঘীতে ভাসিয়ে ভেলা
    বাণিজ্য বিউবনিক
    সিংহরাশির পদ্য লিখে
    ল্যাজঝোলা সিম্ফনিক
    উদার অর্থনীতির ফলে
    সবাই সুপারসনিক
    স্বস্তিকা আর কোয়েল মিশে
    রাজ্যটি আয়রনিক

    name: rabaahuta mail: country:

    IP Address : 172.136.192.1 (*) Date:28 Apr 2014 -- 09:51 PM

    আঁটি প্ল্যান সাটি প্ল্যান
    কমিটির হুড়ো
    আমাদেরও গ্রুপে ন্যান
    ল্যাজা থেকে মুড়ো।
    আয়রনি রাজপাটে
    আয়রনি গাঁটে
    কানকাটা ফনী যেন
    মণি খোঁজে হাটে
    সিআইয়ে কেজিবি গেল
    বুজি খোঁজে জমি
    সিসি বলে দেখে যাও
    বাড়ছি ও মামি।

    ভেবেছিলাম একটা টিনেজ মিষ্টি প্রেমের কবিতা লেখার চেষ্টা দেখি, আপনাদের যন্ত্রনায় তার কোন উপায় নাই।

    name: Tim mail: country:

    IP Address : 12.133.61.70 (*) Date:28 Apr 2014 -- 10:23 PM

    কোর সিসি সেন্ট্রাল
    কমিটির চুড়ো
    ল্যাজা মাথা কেটে নিলে
    থাকে খুদকুঁড়ো
    বক্তিমে ঝারিতেছে
    মশকের রাণী
    শব্দভেদীর বাণে
    মামু জলপানি
    এককে রোবুতে মিলি
    তেড়ে গলা সাধে
    পলিটব্যুরোতে কারা
    শুক্তুনি রাঁধে
    এত শুনি কবিবর
    দাদা রবাহূতো
    মর্মপীড়ের থানে
    রোজ ছলছুতো
    করে যান প্রার্থনা
    পড়িয়া পাঁচালী
    রশেবশে থাকে যেন
    গুরুচন্ডালী
  • pi | 24.139.209.3 | ২৮ এপ্রিল ২০১৪ ২২:৩২411950
  • name: T mail: country:

    IP Address : 24.139.128.15 (*) Date:28 Apr 2014 -- 10:29 PM

    কমিটি ছিল পলিসি ছিল
    ছিল সেন্ট্রাল গ্রুপ
    মিশিমাখা তার শিশিপাখা ছিল
    বিলিতি ও দিশি পার্টি
    এন্ট্রপি ছিল, হঠাত এতক
    হানিল ভবদুলাল
    প্যারা সিরিয়াস পেঁয়াজির বুকে
    নাক্স ভমিকা থার্টি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন