এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌরভ মিত্র | 4512.139.342323.151 | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ ১০:৪৩380894
  • সতী = ‘সত’-এর ভাব সক্রিয় (ই) যাহাতে। - যে জনগণ সামাজিক/ প্রাতিষ্ঠানিক আইন-শৃঙ্খলা মেনে চলে (বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ)। আইন-শৃঙ্খলার ‘মৃত্যু’ হলেই ‘সতী’দের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়, তারা ভেতরে ভেতরে ‘জ্বলে-পুড়ে মরে’। -এই হল ‘সতীদাহ’। বাইরে থেকে গায়ে আগুন দিতে হয় না!

    আসলে, পণ্যের উৎপাদন শুরু হওয়ার বহু আগেই এই ভূখণ্ডের মানুষ ‘পরিচালক ও পরিচালিত’ (‘শিব ও সতী’) –এই দুই শ্রেণীতে ভাগ হয়ে পরেছিল। (‘In the primitive Indian community there is social division of labour, without production of commodities.’ - Section 2, Capital, Volume 1. –Karl Marx) ফলে, পরিচালকের অনুপস্থিতিতে পরিচালিতের অস্তিত্ব বিঘ্নিত হত। বিষয়টি সহজ করে বোঝার জন্য উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, রামবাবু ‘ক’ প্রতিষ্ঠানে কেরানির পদে কর্মরত। সুতরাং ক-নামক প্রতিষ্ঠানটি এখানে পরিচালক বা শিব আর রামবাবুর ‘ক-নামক প্রতিষ্ঠানের কেরানি’ সত্ত্বাটি হল পরিচালিত বা সতী। এখন ক-নামক প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হলে (মৃত্যু ঘটলে) একই সাথে রামবাবুর ‘ক-নামক প্রতিষ্ঠানের কেরানি’ সত্ত্বাটির মৃত্যু ঘটে। ব্যাক্তি রামবাবু তারপর ‘খ’ প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতেই পারেন, কিন্তু তাহলেও তার ‘ক-নামক প্রতিষ্ঠানের কেরানি’ সত্ত্বাটি পুনর্জীবিত হয় না। (আর যেহেতু সচ্চরিত্রের মহিলার মধ্যেও ‘সৎ-এর ভাব সক্রিয়’, তাই সে-ও সতী।)

    এবার রইল বাকি ‘সহমরণ’ অর্থে সতীদাহের প্রসঙ্গ; -এর প্রথম ও প্রধান কারণ ছিল বিধবার সম্পত্তি হরণ ও তার দায়-দায়িত্ব বর্জন। এছাড়াও (রামমোহন রায়ের ভাষায়) ‘...লৌকিক এক আশঙ্কা আছে যে স্বামীর মৃত্যু হইলে স্ত্রী সহগমন না করিয়া বিধবা অবস্থায় রহিলে তাহার ব্যভিচার হইবার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু সহমরণ করিলে এ আশঙ্কা থাকে না...’। ঋগ্বেদের যে শ্লোকটিকে (১০.১৮.৭) এককালের রক্ষণশীল হিন্দু সমাজ সহমরণের সপক্ষে ব্যবহার করত, সেটি হল, ‘ইমা নারীরবিধবাঃ সুপত্নীরাঞ্জনেন সর্পিষা সং বিশন্তু। অনশ্রবোহনমীবাঃ সুরত্না আরোহন্তু জনয়ঃ যোনিমগ্রে॥’ আসলে যার অর্থ হল, ‘এ সকল নারী বৈধব্য দুঃখ অনুভব না করে, মনোমত পতিলাভ করে অঞ্জন ও ঘৃতের সাথে গৃহে প্রবেশ করুন। এ সকল বধূ অশ্রুপাত না করে, রোগে কাতর না হয়ে উত্তম উত্তম রত্নধারণ করে সর্বাগ্রে গৃহে আসুন।’ (অনুবাদ: রমেশচন্দ্র দত্ত) কিন্তু, এই শ্লোকটির ‘আরোহন্তু জনয়ঃ যোনিমগ্রে’ –অংশের ‘যোনিমগ্রে’ (বা যোনিং অগ্রে) শব্দটিকে ‘যোনিমগ্নেঃ’ (বা যোনিং অগ্নেঃ) হিসেবে পাঠ করে (বিকৃত করে) সহমরণের পৃষ্ঠপোষকেরা প্রথাটিকে ‘বেদসম্মত’ ঘোষণা করেছিল!

    ঘটনাচক্রে, ঋগ্বেদে এর পরের শ্লোকটিই (১০.১৮.৮) হল, ‘উদীর্ষ্ব নার্ষভি জীবলোকং গতাসুমেতমুপ শেষ এহি।...’ যার অর্থ, নারী তুমি সংসারে ফিরে চল, গাত্রোত্থান কর, তুমি যার নিকট শয়ন করতে যাচ্ছ সে মৃত।... পরের লাইনে ‘সংসারে ফিরে চলতে’ বলা হলে তার আগের লাইনে কোনও যুক্ততেই ‘আগুনে পুড়ে মরার’ আদেশ থাকতে পারে না। এমনকি অথর্ববেদেও (১৮.৩.১.১) ‘জীবলোকের উদ্দেশ্যে মৃত পতির পাশ থেকে উঠে আসতে’ বলা হয়েছে (উদীষর্ব নার্যভি জীবলোকং গত্যসুমেতমুপ শেষ এহি)। একশ্রেণীর লোকের স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্য শতকের পর শতক একটি কুপ্রথার লাগাতার গুণগান ও মগজধোলাই চালিয়ে যাওয়ার ফলে বলপ্রয়োগে সতীদাহের পাশাপাশি কিছু কিছু ক্ষেত্রে নারীদের স্বেচ্ছায় সহমরণের উদাহরণও অবশ্য পাওয়া যায়। (ঠিক যেমন তথাকথিত ধর্মের বা আদর্শের জিগির তুলে পর্যাপ্ত মগজধোলাই করার ফলে আজও কিছু মানুষ আত্মঘাতী সেনাদলে নাম লেখায়।)

    অবশ্য মনুসংহিতা, ব্যাসসংহিতা, অত্রিসংহিতা, ইত্যাদি আইনগ্রন্থে সহমরণের প্রথাকে বেশ ভাল রকম গৌরবান্বিত করা হয়েছে। তবে মনে রাখা দরকার ‘হিন্দু প্রতিক্রিয়া যুগে’, অর্থাৎ মৌর্য্যযুগের পতনের পর জন্মগত ব্রাহ্মণত্ব ও পুরুষতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে এই আইনগ্রন্থগুলির ব্যাপক ‘সংশোধন’ করা হয়েছিল। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, মনুস্মৃতি বা মনুসংহিতা ‘স্বয়ম্ভূ মনু’ কতৃক রচিত বলে ওই দাবী করা হলেও তার যে সংস্করণটি প্রচলিত, সেটিকে রচনা করেছিল সুমতি ভার্গব নামের এক ব্রাহ্মণ, ১৭০-১৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, পুষ্যমিত্র শুঙ্গের আমলে। (সূত্র: ‘নারদস্মৃতি’, সম্পাদনা ও অনুবাদ নারায়ণচন্দ্র স্মৃতিতীর্থ, কলিকাতা সংস্কৃত কলেজ।) আসলে পুষ্যমিত্র মৌর্য্য (বৌদ্ধ) সম্রাটকে হত্যা করে ব্রাহ্মণ্যশাসন প্রতিষ্ঠা করার পর বৌদ্ধধর্মের বিরুদ্ধে এবং পুরোনো ধর্মশাস্ত্রকে বাতিল করে দিয়ে বর্ণব্যবস্থাকে জন্মগত বানিয়ে ব্রাহ্মণকে সবার ওপরের আসনে বসাতে এই গ্রন্থ রাজ অনুগ্রহে রচিত হয়। যার কয়েক পাতা ওল্টালেই বোঝা যায়, নারীর চরিত্র বিষয়ে সে সময়ের সমাজকর্তাদের আশঙ্কার শেষ ছিল না! কিন্তু, এমন নির্লজ্জ একচোখামির দরকার পড়ল কেন???
  • dd | 90045.207.1256.68 | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ ২২:৫০380895
  • আরেকটু add করি।

    ঐ সৌরভ যেমন লিখেছেন , সেই দশম মন্ডলের ১৮ সূক্তেই ১০,১১,১২ ঋক (শ্লোক) পড়লে মনে হয় কবর দেওয়াও প্রচলিত ছিলো।

    এ বাদে, সেই দশম মন্ডলের ৪০/২ লেখা আছে "যেরূপ বিধবা রমণী শয়নকালে দেবরকে সমাদর করে...." । এমন কি মনুসংহিতা তেও একটু concession দেওয়া আছে। দেখুন ৯/৬৯ আর ৯/৭০। মনু বলেছেন বাগদত্তা রমণীর ভাবী স্বামীর মৃত্যু হলে দেবর ঐ রমণীতে উপগত হবে ও সন্তানের পিতা হবে।
  • dd | 90045.207.1256.68 | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ ২৩:০৪380896
  • যদিও দশম মন্ডলে ৩৯/১৪'এ আছে "যেরূপ জামাতাকে কন্যা দিবার সময়ে তাকে বসনে ভূষণে অলংকৃত করে সম্প্রদান করে" আবার কন্যাপণের কথাও রয়েছে বা ১/১২৫'এ আছে কক্ষীবানের গল্প। তাঁর সুদর্শন চেহারা দেখে রাজা স্বনয় তার দশ মেয়ের সাথে বিয়ে দেন, আর গিফট দেন ১০০ নিস্ক সুবর্ণ,১০০ অশ্ব, ১০০ বৃষ,১০৬০ গাভী আর ১১টা রথ।

    তেমনি দেখুন, ১/১০৯/২ " হে ইন্দ্র ও অগ্নি ! তোমরা অযোগ্য জামাতা অথবা শ্যালক অপেক্ষাও বহুবিধ ধনদান কর,এরূপ শুনেছি"। মানে হচ্ছে শ্যালকেরা বোনকে স্নেহ করে যেরকম ধন দান করে অথবা গুড ফর নাথিং জামাতারা যেরকম কন্যাপণ দেয়, ইত্যদি।
  • Sourav | 671212.193.124512.18 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:২৮380897
  • good addition 'dd'. thanks
  • dd | 90045.207.2356.240 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৯:৫৯380898
  • তবে অথর্ববেদ যে অর্বাচীন এবং হয়তো প্রথম দিকে মূল যে ত্রয়ী বেদ, অর্থাৎ ঋগ,সাম, যজুঃ - এই তিন বেদের সাথে সংযুক্ত ছিলো না, পরে অথর্বকে কো অপ্ট করে নিয়ে চতুর্বেদ হলো। এটা মোটামুটি সর্বজন স্বীকৃত।

    তাহোক, অথর্ব বেদ প্রায় পুরোটাই তুক তাক মন্ত্রতে ভর্তি। তার ১৮ কান্ড,৩য় অনুবাক কিন্তু সহমরণের কথা স্পষ্টই বলেছে , যেমন ১৮/৩/১ "এ পুরোবর্তিনী স্ত্রী সহধর্মচারিণী বলে পতির অনুষ্ঠিত যাগাদি কর্মের ফলরূপ স্বর্গলোক বরণ করতে চায়।। হে মরণশীল মানুষ, এ স্ত্রী ভূলোক থেকে নির্গত তোমার জন্য অনুমরণের জন্য পুরাতন ধর্ম অনুপালনের জন্য যাচ্ছে। সে অনুমরণ গমনশীল স্ত্রীর জন্য জন্মান্তরেও এ ভূলোকে পুত্র্পৌত্রাদি ও ধন দাও।।

    তারপরের সূক্তগুলিতে আবার বলা হয়েছে ,হে ধর্মপত্নী তুমি মৃত পতির পাশ থেকে উঠে এসো।

    আমার কাছে আছে হরফ প্রকাশনীর বেদ, অনুবাদ ও সম্পাদনা বিজনবিহরী গোস্বামী। তিনি এই অস্বস্তিকর অনুবাকের টীকায় লিখেছেন সহমরণ ছিলো"প্রাচীন রীতি অনুসারে" কিন্তু সেটা ঐচ্ছিক। কম্পালসারী কিছু নয়। "তবুও ঐচ্ছিক সহমরণ আমাদের কাছে নিষ্ঠুর কার্য মনে হয়"।
  • dd | 90045.207.2356.240 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১০:১২380899
  • ওহো ,লিখতে ভুলে গেছি - অথর্ব বেদেই পরিষ্কার বিধবা বিবাহের ক্থা আছে। দেখুন ৯/৫/২৭ "যে নারীর পুর্বে একজন পতি ছিল সে যখন দ্বিতীয় পুরুষকে লাভ করে তখন পঞ্চদৌন অজ দান করলে তার কোনো ক্ষতি হয় না"।

    পঞ্চদৌন মানে কী? জানি না, খুঁজে পাই নি।

    যদি কেউ ঝট করে ইংরেজী অনুবাদ পড়তে চান তো নেটে এ যেতে পারেন। সেখানে বেশ ঝরঝরে ইংরেজীতে চতুর্বেদের সব কটি সূক্তের ইংরাজী অনুবাদ দেওয়া আছে।
  • ? | 6745.165.013423.5 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১১:২২380900
  • সবগুলো বেদের বাংলা পিডিএফ হবে? থাকলে লিংক দেবেন দয়া করে।
  • Sourav | 4512.139.342323.151 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১১:৫৮380901
  • dd, 'দৌন' শব্দের একটি অপভ্রংশ বাংলাভাষায় আছে। যদিও তা 'স্লাং' হিসেবে পরিচিত। খুব সম্ভব অসমীয়া ও পূর্ববঙ্গের কিছু ডায়ালেক্টে 'দৌন' শব্দটি এখনও শিশ্নার্থে ব্যবহৃত হয়। তবে 'পঞ্চদৌন অজ'-কে 'পাঁচ শিশ্নযুক্ত ছাগল' বুঝলে ভুল হবে। তার অর্থ কিছুটা অন্যরকম। নারী-পুরুষের বিবাহের বদলে ‘পরিচালক ও পরিচালিতের কন্ট্রাক্ট' ভাবুন। অজ বলতে 'নেই জনন (ক্রিয়েটিভিটি) যার' ভাবুন। ('সম' পরিমাণ 'অজ'ত্ব যেখানে থাকে, তাকে সমাজ বলে। :) ) ...
  • Sourav | 671212.193.124512.244 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:৪০380902
  • তবে অথর্ব বেদের শব্দটি 'পঞ্চৌদন অজ', 'পঞ্চদৌন অজ' নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন