এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 57.11.228.183 | ২০ জানুয়ারি ২০১৮ ১৭:৪৯371989
  • সরকারি সাহায্যে লিটল ম্যাগাজিন মেলা স্থানের প্রতিবাদে কলেজ স্কোয়ারে মেলা হল। আবার হবে ভ্রাম্যমান মেলা ।
    কেউ সচেতন ভাবে সরকারি মেলায় নেই।
    কেউ সচেতন ভাবে কলেজ স্কোয়ারে নেই
    কেউ সচেতন ভাবে ভারত সভা হলে থাকবে না।

    আর আমরা সচেতন ভাবেই কোথাও নেই কিন্তু দলাদলিতে ও গলাগলিতে আছি।

    কবি লেখক কাগজের এত দল কেন?

    পাঠক দেরও দল আছে।

    এদিকে হিমঘর থেকে আলু বের করে দিচ্ছে। দাম নেই।
    দুদিন আগেও মাঠে জল ছিল। ধান কাটলেও আনা যায়নি। আনলেও ঝাড়া যায়নি।

    কবি তুমি খোঁজ রেখেছ?

    সম্পাদক তুমিনা বাংলার কুটির শিল্পে ঢেঁকির অবদান নিয়ে নিবন্ধ লিখিয়েছিলে?
    পৌষ পার্বনের আগে ঢেঁকির চাল কুটত যে ঠাকুমা তার খবর জানো?

    জীবন থেকে দূরে সরে সাহিত্য হলে সচেতন ভাবে মানুষ সরে যাবে সাহিত্যর কাছ থেকে।

    যাদের তুমি নাম রেখেছ পাঠক আসলে তারা তোমার ক্রেতা।

    তারা কেমন আছে খোঁজ নিয়েছ?
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 57.11.228.183 | ২০ জানুয়ারি ২০১৮ ১৭:৫৪371991
  • #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ #শরশয্যা ।
    #বিনায়ক_বন্দ্যোপাধ্যায়।
    ( ছবি দিতে পারলাম না এখানে। আমার ফেসবুকে ছবি পাবেন উপন্যাসের পাতার) (সৃষ্টির একুশ শতক । ডিসেম্বর সংখ্যা।দাম কুড়ি টাকা।)
    সৌমেন চট্টোপাধ্যায়
    একঃ “...ভারতবর্ষে কমিউনিজম বলে যা চলে আসছে তা আসলে কতগুলো বুর্জোয়ার ভণ্ডামি...”

    দুইঃ "পার্টির হয়ে কাজ শুরু করার পর থেকেই অনেককে শো-কজ হতে দেখেছে শাক্য। কখনও অর্থনৈতিক, কখনও রাজনৈতিক বা আদর্শগত কারণেও জবাবদিহি করতে হয়েছে অনেক কমরেডকে। কিন্তু ওর প্রাক্তন হতে চলা স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে ওর বিরুদ্ধে পার্টি যে কমিশন গঠন করেছে সেটার কোনও যৌক্তিকতা ও আগেও খুঁজে পায়নি, আজও পাচ্ছে না। ব্যক্তিগত জীবনে ও কার সাথে প্রেম করেছে বা সম্পর্ক রেখেছে, তার জবাবদিহি কি পার্টির ঠিক করে দেওয়া লোককে দিতে হবে নাকি? "

    তিনঃ "-- ও নিজেই একবার আমাকে বলেছিল যে ভারতে সবচেয়ে খারাপ চার অক্ষরের গালাগালিটার নাম হচ্ছে 'উন্নয়ন'। এই উন্নয়নের দোহাই দিয়ে কর্পোরেট জমি কাড়ে, বিল্ডার পুকুর বোজায়, মাফিয়া নদী চুরি করে নেয় বালি লুঠ করতে করতে, পুলিশ বাঁহাতটা বাড়িয়েই থাকে আর রাজনীতিবিদ সবকিছুর উপরে পর্দা চাপা দেয় কারণ পর্দার পিছনে যে লুঠের সামগ্রী তাতে তার একটা বিরাট বখরা আছে।"

    চারঃ “একটা সময়ে রাতের দিকে খিদে পেয়েছে টের পেয়ে ফোনে অর্ডার করতে গিয়ে থেমে গেল । এখন তো আর সাংসদের টাকা নেই ।নিজের যেটুকু আছে তাতেই বাঁচতে হবে । ফোন করে হোম ডেলিভার দেওয়ার বয়স শেষ। খাবার জন্য রাস্তায় বেরোতে হবে । আজকে টিভিতে ওকে দেখাচ্ছে । লোকজন চিনে ফেলবে । ক্যামেরাও আসতে পারে। না যে হোটেলটায় ও যাবে সেখানে ক্যামেরা আসবে না । সেখানে অটোওয়ালারা আসে , বাস ড্রাইভাররা আসে । মাছ ভাত চল্লিশ টাকা, ডিম ভাত পঁচিশ টাকা, সবজি ভাত কুড়ি টাকা। মাংস ভাত পঞ্চাশ টাকা । ... ও বাঁচবে আমজনতার মতো । সত্যিকারের চাষির মতো ,শ্রমিকের মতো বাঁচবে”।

    আপনি কমিউনিজমে বিশ্বাসী ?
    তাহলে এই উপন্যাসটি পড়ুন ।
    আপনি কমিউনিজমে বিশ্বাসী নন ?
    তাহলেও এই উপন্যাসটি পড়ুন।
    কমিউনিজম আসলে কি ? রাশিয়া কেন ভেঙ্গে পড়ল ? আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে যারা প্রতিনিয়ত মুখ খোলে তারাই আমিরিকার প্রতি কেন লালায়িত ?
    আপনার আজন্ম লালিত কমিউনিজমের বিশ্বাসকে ভেঙ্গে দেবে এই উপন্যাস । আবার আপনি ঠিক যে কমিউনিজমের স্বপ্ন দেখেন তার প্রতি আকৃষ্ট করে তুলবে এই লেখা ।
    উপন্যাসের প্রতিটি লাইনে বিনায়ক বাবু এক একটি আশ্চর্য কাহিনি শুনিয়েছেন ।
    সাধারণত থার্ড পার্সন ন্যারেটর কেন্দ্রিয় চরিত্রের যে ছবি আঁকেন তার প্রতি আমরা আত্মিক একটা আকর্ষণ অনুভব করি । কখনও কখনও চরিত্রের মধ্যে নিজেদেরকে খুঁজে বেড়াই । তার জীবনের ওঠানামার প্রতি খুব স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের ভাবনা চিন্তাও জড়িয়ে যায় । একটা সাবজেক্টিভিটি তৈরি হয়। কিতু এই উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্রের প্রতি আপনার কোনও টান অনুভব হবে না । লেখক সযত্নে চরিত্রটিকে একেবারে আমাদের সামনে সেই ভাবে উপস্থাপিত করেছেন যাতে চরিত্রটির প্রতি একবারের জন্যও পাঠক দুর্বল হয়ে না পড়ে । সম্পূর্ণ অবজেকটিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে বাধ্য করেছেন ন্যারেটর । মূল কাহিনিটি দাঁড়িয়ে আছে সাম্প্রতিক একটি ঘটনার ওপর । সংবাদপত্র টিভি ইত্যাদির দৌলতে সেই ঘটনার কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু আসলে ঐ ঘটনাটি হল কাঠামো ।লেখক ঐ কাঠামোর ওপর ধীরে ধীরে মাটি চাপিয়েছেন । একেবারে রুক্ষ কঠিন মাটি । কমিউনিজমের ওপরের ঘাম তেলের আবরণ তুলে তাকে দাঁড় করিয়েছেন একেবারে বাস্তবের মাটিতে । মেকি কমিউনিজমের খোলস তুলে দিয়ে নগ্ন সত্যকে সামনে দাঁড় করিয়েছেন লেখক । শাক্যর অনুভূতি , কমিউনিজমের সূতিকাঘর রাশিয়ার মেয়ে শ্বেতলানার ভাবনা, পিপীলিকার লড়াই ও হেরে যাওয়া আবার লড়াই এর জন্য আঁকড়ে ধরা , ল্যারিনার জীবন কাহিনি জেনে শাক্যর স্তালিন প্রেমে ফাটল ধরা এবং পরিশেষে দল থেকে বিতাড়িত হয়েও কমিউনিজমে আস্থা রাখা না রাখার দোলাচলের মধ্যেই নিজেকে চিনতে শেখা, বিশেষ করে মেকি কমিউনিস্টদের থেকে দূরে সরে যেতে পারার স্বস্তি থেকে শাক্যর প্রজাপতি হয়ে উঠতে চাওয়া্র এই কাহিনি অবশ্যই পড়া দরকার সবার ।
    তবে কাহিনির শুরুতে শাক্য সান্যাল দেখলাম মনে হল । “শাক্য সান্যাল যেখানে থাকবে সমস্যা থাকবেই...” ,এই লাইনটা চোখে লেগেছে যেহেতু পরে শাক্য বসু বলা হয়েছে ।শাক্য বসু হবে মনে হচ্ছে যেহেতু বেশ কয়েকবার বসু বলা হয়েছে । তবে প্রুফ দেখা ভালো হয়নি বুঝলাম । আর সৃষ্টির একুশ শতকের মত পত্রিকার পাতায় এত বানান ভুল খুব বিরক্তিকর । কথাটা সার্বজনীন নয় । সর্বজনীন। ‘কান্না কাঁদছে’ শব্দ বন্ধ ভালো লাগেনি।আর সুলেখক বিনায়ক বাবু গদ্য লেখার সময় ‘সাথে’ শব্দ ব্যবহার করেছেন দেখে আশ্চর্য হলাম।
    রাজনৈতিক মতাদর্শগত উপন্যাস হলেও এই কাহিনিতে প্রেম আছে । নিরুচ্চার অন্তঃসলিলা নদীর মত সারা উপন্যাস জুড়ে কুলকুল করে বইছে সেই প্রেম।
    “গুরু যেভাবে চণ্ডালীর সঙ্গে , বৃষ্টি যেভাবে খানাখন্দর সঙ্গে নায়িকা যেভাবে পাপারাৎজির সঙ্গে , ঠিক সেইভাবে নিজের
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 57.11.228.183 | ২০ জানুয়ারি ২০১৮ ১৭:৫৪371990
  • #পাঠ_প্রতিক্রিয়াঃ #শরশয্যা ।
    #বিনায়ক_বন্দ্যোপাধ্যায়।
    ( ছবি দিতে পারলাম না এখানে। আমার ফেসবুকে ছবি পাবেন উপন্যাসের পাতার) (সৃষ্টির একুশ শতক । ডিসেম্বর সংখ্যা।দাম কুড়ি টাকা।)
    সৌমেন চট্টোপাধ্যায়
    একঃ “...ভারতবর্ষে কমিউনিজম বলে যা চলে আসছে তা আসলে কতগুলো বুর্জোয়ার ভণ্ডামি...”

    দুইঃ "পার্টির হয়ে কাজ শুরু করার পর থেকেই অনেককে শো-কজ হতে দেখেছে শাক্য। কখনও অর্থনৈতিক, কখনও রাজনৈতিক বা আদর্শগত কারণেও জবাবদিহি করতে হয়েছে অনেক কমরেডকে। কিন্তু ওর প্রাক্তন হতে চলা স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে ওর বিরুদ্ধে পার্টি যে কমিশন গঠন করেছে সেটার কোনও যৌক্তিকতা ও আগেও খুঁজে পায়নি, আজও পাচ্ছে না। ব্যক্তিগত জীবনে ও কার সাথে প্রেম করেছে বা সম্পর্ক রেখেছে, তার জবাবদিহি কি পার্টির ঠিক করে দেওয়া লোককে দিতে হবে নাকি? "

    তিনঃ "-- ও নিজেই একবার আমাকে বলেছিল যে ভারতে সবচেয়ে খারাপ চার অক্ষরের গালাগালিটার নাম হচ্ছে 'উন্নয়ন'। এই উন্নয়নের দোহাই দিয়ে কর্পোরেট জমি কাড়ে, বিল্ডার পুকুর বোজায়, মাফিয়া নদী চুরি করে নেয় বালি লুঠ করতে করতে, পুলিশ বাঁহাতটা বাড়িয়েই থাকে আর রাজনীতিবিদ সবকিছুর উপরে পর্দা চাপা দেয় কারণ পর্দার পিছনে যে লুঠের সামগ্রী তাতে তার একটা বিরাট বখরা আছে।"

    চারঃ “একটা সময়ে রাতের দিকে খিদে পেয়েছে টের পেয়ে ফোনে অর্ডার করতে গিয়ে থেমে গেল । এখন তো আর সাংসদের টাকা নেই ।নিজের যেটুকু আছে তাতেই বাঁচতে হবে । ফোন করে হোম ডেলিভার দেওয়ার বয়স শেষ। খাবার জন্য রাস্তায় বেরোতে হবে । আজকে টিভিতে ওকে দেখাচ্ছে । লোকজন চিনে ফেলবে । ক্যামেরাও আসতে পারে। না যে হোটেলটায় ও যাবে সেখানে ক্যামেরা আসবে না । সেখানে অটোওয়ালারা আসে , বাস ড্রাইভাররা আসে । মাছ ভাত চল্লিশ টাকা, ডিম ভাত পঁচিশ টাকা, সবজি ভাত কুড়ি টাকা। মাংস ভাত পঞ্চাশ টাকা । ... ও বাঁচবে আমজনতার মতো । সত্যিকারের চাষির মতো ,শ্রমিকের মতো বাঁচবে”।

    আপনি কমিউনিজমে বিশ্বাসী ?
    তাহলে এই উপন্যাসটি পড়ুন ।
    আপনি কমিউনিজমে বিশ্বাসী নন ?
    তাহলেও এই উপন্যাসটি পড়ুন।
    কমিউনিজম আসলে কি ? রাশিয়া কেন ভেঙ্গে পড়ল ? আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে যারা প্রতিনিয়ত মুখ খোলে তারাই আমিরিকার প্রতি কেন লালায়িত ?
    আপনার আজন্ম লালিত কমিউনিজমের বিশ্বাসকে ভেঙ্গে দেবে এই উপন্যাস । আবার আপনি ঠিক যে কমিউনিজমের স্বপ্ন দেখেন তার প্রতি আকৃষ্ট করে তুলবে এই লেখা ।
    উপন্যাসের প্রতিটি লাইনে বিনায়ক বাবু এক একটি আশ্চর্য কাহিনি শুনিয়েছেন ।
    সাধারণত থার্ড পার্সন ন্যারেটর কেন্দ্রিয় চরিত্রের যে ছবি আঁকেন তার প্রতি আমরা আত্মিক একটা আকর্ষণ অনুভব করি । কখনও কখনও চরিত্রের মধ্যে নিজেদেরকে খুঁজে বেড়াই । তার জীবনের ওঠানামার প্রতি খুব স্বাভাবিক ভাবেই আমাদের ভাবনা চিন্তাও জড়িয়ে যায় । একটা সাবজেক্টিভিটি তৈরি হয়। কিতু এই উপন্যাসের কেন্দ্রিয় চরিত্রের প্রতি আপনার কোনও টান অনুভব হবে না । লেখক সযত্নে চরিত্রটিকে একেবারে আমাদের সামনে সেই ভাবে উপস্থাপিত করেছেন যাতে চরিত্রটির প্রতি একবারের জন্যও পাঠক দুর্বল হয়ে না পড়ে । সম্পূর্ণ অবজেকটিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে বাধ্য করেছেন ন্যারেটর । মূল কাহিনিটি দাঁড়িয়ে আছে সাম্প্রতিক একটি ঘটনার ওপর । সংবাদপত্র টিভি ইত্যাদির দৌলতে সেই ঘটনার কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু আসলে ঐ ঘটনাটি হল কাঠামো ।লেখক ঐ কাঠামোর ওপর ধীরে ধীরে মাটি চাপিয়েছেন । একেবারে রুক্ষ কঠিন মাটি । কমিউনিজমের ওপরের ঘাম তেলের আবরণ তুলে তাকে দাঁড় করিয়েছেন একেবারে বাস্তবের মাটিতে । মেকি কমিউনিজমের খোলস তুলে দিয়ে নগ্ন সত্যকে সামনে দাঁড় করিয়েছেন লেখক । শাক্যর অনুভূতি , কমিউনিজমের সূতিকাঘর রাশিয়ার মেয়ে শ্বেতলানার ভাবনা, পিপীলিকার লড়াই ও হেরে যাওয়া আবার লড়াই এর জন্য আঁকড়ে ধরা , ল্যারিনার জীবন কাহিনি জেনে শাক্যর স্তালিন প্রেমে ফাটল ধরা এবং পরিশেষে দল থেকে বিতাড়িত হয়েও কমিউনিজমে আস্থা রাখা না রাখার দোলাচলের মধ্যেই নিজেকে চিনতে শেখা, বিশেষ করে মেকি কমিউনিস্টদের থেকে দূরে সরে যেতে পারার স্বস্তি থেকে শাক্যর প্রজাপতি হয়ে উঠতে চাওয়া্র এই কাহিনি অবশ্যই পড়া দরকার সবার ।
    তবে কাহিনির শুরুতে শাক্য সান্যাল দেখলাম মনে হল । “শাক্য সান্যাল যেখানে থাকবে সমস্যা থাকবেই...” ,এই লাইনটা চোখে লেগেছে যেহেতু পরে শাক্য বসু বলা হয়েছে ।শাক্য বসু হবে মনে হচ্ছে যেহেতু বেশ কয়েকবার বসু বলা হয়েছে । তবে প্রুফ দেখা ভালো হয়নি বুঝলাম । আর সৃষ্টির একুশ শতকের মত পত্রিকার পাতায় এত বানান ভুল খুব বিরক্তিকর । কথাটা সার্বজনীন নয় । সর্বজনীন। ‘কান্না কাঁদছে’ শব্দ বন্ধ ভালো লাগেনি।আর সুলেখক বিনায়ক বাবু গদ্য লেখার সময় ‘সাথে’ শব্দ ব্যবহার করেছেন দেখে আশ্চর্য হলাম।
    রাজনৈতিক মতাদর্শগত উপন্যাস হলেও এই কাহিনিতে প্রেম আছে । নিরুচ্চার অন্তঃসলিলা নদীর মত সারা উপন্যাস জুড়ে কুলকুল করে বইছে সেই প্রেম।
    “গুরু যেভাবে চণ্ডালীর সঙ্গে , বৃষ্টি যেভাবে খানাখন্দর সঙ্গে নায়িকা যেভাবে পাপারাৎজির সঙ্গে , ঠিক সেইভাবে নিজের
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন