এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 213.110.242.20 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:০১370195
  • @মোদী
    চুপ করে থাকলে আমার ব্যক্তিগত কোন ক্ষতি নেই। একটা দ্বীপে বাস করি যার সঙ্গে দেশ বা মানুষের সমস্যার কোনই যোগাযোগ নেই। পেনশন গ্যারান্টিড, সাম্প্রতিকে গ্র্যাচুইটির করহীন উর্ধ্বসীমাও বেড়েছে। কাজেই তিনো কিম্বা বিজেপির হনুমানের ল্যাজের দৈর্ঘ্য বাড়লে আমার বিশেষ কিছু আসে যায়না। আর বামেদের রামেরা পেটালে সেটাও প্রত্যাশিত অন্ততঃ তাতে বোঝা যাবে যে বামেরা এখনো বামেই আছে।
    কিন্তু কালস্রোতে সবই কি ভেসে যায়? শিক্ষিত মানুষজনের ভ্ন্ডামি বা দ্বিচারিতা কিংবা মেরুদন্ডহীনতা কি তরলে ধুয়ে ডেওয়া যায়?

    এই খবরটা দেখুন। চাষীদের বেদনায় অশ্রুপ্লাবিত যারা সরকার বদলানোর ডাক দিয়েছিল সেই ভন্ডগুলো এখন কোথায়?

    জমি নিয়ে ক্ষোভ সিঙ্গুরের চাষিদের
    শেষ আপডেটঃ ২৬ মার্চ , ২০১৮, ০২ঃ৩৭ঃ৩২

    আলুর মরসুম কার্যত বেকার গিয়েছে। ধান চাষের সময় চলে এসেছে। কিন্তু জঙ্গলে ঢাকা সিঙ্গুরের সেই জমিতে কী ভাবে চাষ হবে, ফের একবার এই প্রশ্ন মাথাচাড়া দিল।

    সিঙ্গুরের জমি-আন্দোলনের অন্যতম মুখ, বেড়াবেড়ি পঞ্চায়েতের শাসকদলের উপপ্রধান দুধকুমার ধাড়াই এখনও নিজের জমি চিনে উঠতে পারেননি। তাঁর কথায়, ‘‘আমি নিজেই আমার জমি চিনতে পারছি না। চাষ করব কী করে?’’ খাসেরভেড়ির মধুসূদন বারুইয়ের তিন বিঘা জমি রয়েছে। তাঁরও ক্ষোভ, ‘‘দু’টো মরসুম বেকার বসে থাকা যায়? জমি রয়েছে কিন্তু চাষ করতে পারছি না। জমি যে জঙ্গলে ঢাকা।’’

    .....রাজ্য সরকার ওই জমিকে ‘চাষযোগ্য’ করতে তৎপরতাও দেখিয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সর্ষেবীজ ছড়িয়ে চাষের সূচনা করেছিলেন। কিন্তু চাষে জোয়ার এল কোথায়? ওই জমি নিয়েই চোখে সর্ষে ফুল দেখছেন সিঙ্গুরের চাষিরা।

    জমি এখনও পুরোপুরি চাষযোগ্য হয়নি বলেই অভিযোগ বহু চাষির। ইতিমধ্যে এ নিয়ে জনস্বার্থ মামলাও হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। বর্তমানে ওই জমির অনেকটাই ঢেকেছে উলুখাগড়ার বনে।

    গত বর্ষায় মাটি ধুয়ে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে কারখানার কংক্রিটের চাদর। ফলে, বেশির ভাগ জমিতেই চাষিরা নামেননি। তাঁদের অভিযোগ, বহু জমি এখনও অসমান। ওই জমিতে গত বর্ষায় কোমরসমান জল জমে গিয়েছিল। এখন জল নেমে গেলেও জমির সীমানা নির্ধারণের কাজ হয়নি। প্রশাসন প্রথমে রিবন দিয়ে জমি চিহ্নিত করে দিলেও এখন তার কোনও অস্তিত্ব নেই। নেই আলও। ফলে নিজেদের জমি চিনতে পারছেন না চাষিরা। চাষ হচ্ছে বিচ্ছিন্ন কিছু অংশে।

    দুধকুমারেরই আফসোস, ‘‘এই জমিকে চাষযোগ্য করতে ৭০ শতাংশ কাজ হল। কিন্তু ৩০ শতাংশ বকেয়াই রয়ে গেল এখনও। সে জন্যই জমি চাষিদের কাজে লাগছে না। প্রশাসনকে একাধিকবার জানিয়েও লাভ হয়নি।’’ সিঙ্গুরে সিপিএমের কৃষকসভার নেতা পাঁচকড়ি দাস বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর জেদ আর বাস্তব-বুদ্ধিহীনতাতেই সিঙ্গুরের জমির এই হাল। এখানে না হল শিল্প, না কৃষি। ওখানে চাষ সম্ভব নয়। মাঝখান থেকে সরকারি অর্থ অপচয় হল।’’

    জেলা প্রশাসন অবশ্য দাবি করেছে, ওই জমি চিনে নেওয়ার জন্য চাষিদেরই গরজ নেই। জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, ‘‘চাষিরা একযোগে ফের আবেদন করলেই প্রশাসন ওখানে গিয়ে তাঁদের জমি নির্দিষ্ট করার কাজে সহায়তা করবে। কিন্তু ওঁদের চাষে নামার ক্ষেত্রে কোনও ধারাবাহিকতা নেই। ফলে, বন-জঙ্গল হচ্ছে। আমাদের উদ্যোগ নষ্ট হচ্ছে।’’

    চাষিরা দুষছেন প্রশাসনকে। প্রশাসন দুষছে চাষিকে। এই টানাপড়েনের মধ্যে এগিয়ে আসছে পঞ্চায়েত ভোট। অতীতের মতো ভোটের ফলে ওই জমি ফের নির্ণায়ক হয় কিনা, তা সময়ই বলবে।
    http://www.anandabazar.com/district/howrah-hoogly/land-become-barren-farmers-are-facing-huge-losses-in-singur-1.776664
  • S | 194.167.2.96 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:২৪370196
  • মোদিজী, কিন্তু বিজেপি এসে যদি অমুক তমুক দিন মাংস খাওয়া যাবেনা বলে? যদি বলে সপ্তাহে দুদিন নিরামিষ খেতেই হবে? যদি বলে ৬০এর উপরে বয়স হলে নিরামিষ ডায়েটে যেতে হবে? যদি বলে শহরের সব বার ডিস্ক পাব বন্ধ করো? যদি বলে ভ্যালেন্টাইন্স ডে মানালে ঠ্যাং খোড়া করে দেবো? যদি পাড়ার পাড়ার দুগ্গা পুজো, কালি পুজোর বন্দোবস্তো নিজেদের হাতে নিতে চায়? যদি বলে যে ইংরাজী গান শোনা যাবেনা? যদি বলে যে টিভিতে শুধুমাত্র তাদের অ্যালাউ করা কন্টেন্ট চলবে? যদি স্কুল-কলে-ইউনিভার্সিটিতে নিজেদের অযোগ্য লোক বসাতে চায়? যদি বলে ইতিহাসের চ্যাপ্টার পাল্টাবো? যদি বলে অ্যাস্ট্রোলজি, পুরোহিতগিরি পড়াতে হবে কলেজে? যদি বলে এইসব সায়েন্স ইন্জিনিয়ারিং পড়তে গেলে লক্ষ টাকা দিতে হবে? যদি বাজারের মুসলমান দোকানদারিদের উপরে অত্যাচার করে? যদি বলে সব বাংলাদেশিদের তাড়াও? যদি বলে .....
  • sm | 52.110.148.12 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:২৯370197
  • পিটি, কেউ ই ভন্ডামি করে নি।সিঙ্গুরের জমিতে শিল্প করা অনুচিত ছিল।সরকার পাল্টানো ও দরকার ছিল। অযথা গালি বর্ষণ করছেন কেন?
    সিঙ্গুরে শিল্প হলে কি হতো?
    প্রথমত টাটা কোম্পানির ইচ্ছেই ছিলো না বড় কিছু করার। সানন্দে কি হয়েছে দেখতেই পাচ্ছি।মাসে কটা ন্যানো বিক্রি হতো বুঝতেই পারছেন।
    দুই, তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম বড় শিল্প হলো আর কিছু উচ্চ শিক্ষিত জনতার চাকরি হল। তাতেই বা কি লাভ হতো? টাটা কোম্পানি ইচ্ছে করেই ভিন রাজ্যের যুবক দের বেশি করে চাকরি দিতো। এটাই সহজ বিজনেস স্ত্র্যাটিজী!
    তিন, বুদ্ধবাবু টাটা দের চাহিদার অতিরিক্ত জমি দিলো কেন?
    কেন কয়েকশো কোটি টাকা খয়রাতি করলো?
    চার, সিঙ্গুরের জমি যে উচ্চ ফলন শীল, সেটা আপনার লেখাতেই স্পষ্ট। তাহলে খরগপুর বাদ দিয়ে সিঙ্গুর চুজ করলো কেন?
    পাঁচ, বামফ্রন্ট সরকার ছিল একটি অকর্মণ্য, অপদার্থ, স্বজন পোষণ করা, দুর্বিনীত দাম্ভিক সরকার।
    যদি কাজের নিরিখের ভিত্তিতেই বিচার করা যায়। তিনো মূল, অনেক ভালো। স্বাস্থ্য, রাস্তা নির্মাণ, কন্যাশ্রী, অনেক ভাল কাজ করছে।শুধু মধু গালি দিতে যাবো কেন?
    এখন লাল পার্টির নিচু তলার বহু লোকজন, বিজেপি তে জয়েন করছে, ব সাপোর্ট দিচ্ছে, বাক্য বাগিশ গিরি ছেড়ে, তাদের আগে নিয়ন্ত্রণ করুন। নিজের পার্টির দিকে মুখ ফেরাতে বলুন।
  • PT | 213.110.242.20 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৩২370198
  • যে ডাক্তার দিনের পর দিন ডেঙ্গু সম্পর্কে মিথ্যে তথ্য দিয়ে রাজ্যসভার টিকিট পেল তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন কি?
  • dc | 132.174.172.150 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৪১370199
  • এই প্রশ্নটা আগেও তোলা হয়েছিল যে কারখানার জমিতে আর চাষ করা যাবে কিনা, কিংবা যার যার জমি সে নিজের নিজের জমি চিনে নিতে পারবে কিনা। কারন প্রায় ৮০% কাজ কমপ্লিট হয়ে গেছিল, যদ্দুর মনে পড়ছে অ্যাসেমব্লি লাইনও বোধায় পাতা হয়ে গেছিল (ঠিক সিওর না, তবে এরকম খবর দেখেছিলাম মনে হচ্ছে)। তো সেই সব কংক্রিটের চাঙড় উঠিয়ে জমিকে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে কিনা সে নিয়ে তখন কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছিলেন। তবে তাঁদের অপরাধ ছিল যে তাঁরা টেকনিকাল এক্সপার্ট ছিলেন, আর যেহেতু টেকনিকাল এক্সপার্টরা কিস্যু জানে না, তাই তাঁদের কথা কেউ শোনেনি। তখন কারখানাটা বন্ধ করাই ছিল আসল উদ্দেশ্য, তাই জমি টমি নিয়ে আর কেউ ভাবেনি।

    আজ সকালেই ফোনে আরেকটা খবর পড়ছিলাম। ব্রেক্সিটের আগে অনেক ইকোনমিস্টই বলেছিলেন যে এর ফলে ব্রিটেনের যা লাভ হবে, ক্ষতি হবে তার থেকে অনেক বেশী। আর ব্রেক্সিটের ফেভারে যারা ছিলেন তাঁরা এসব উড়িয়ে দিয়েছিলেন। এখন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নেগোসিয়েশান করতে গিয়ে খাবি খাচ্ছেন আর ব্রিটেনের জনতাকে আস্তে আস্তে এই খারাপ খবরের জন্য প্রস্তুত করছেন যে ব্রেক্সিটের ফলে ব্রিটেনের ট্রেডের সমূহ ক্ষতি হবে।
    (প্রধানমন্ত্রী অবশ্য আগে ব্রেক্সিটের বিরুদ্ধেই ছিলেন)
  • S | 194.167.2.96 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৪৫370200
  • ডিসিদা যদিও এটা ত্রিপুরা নিয়ে টই, তবুও ব্রেক্সিট নিয়ে একটা কথা বলি। ব্রেক্সিট ভোটের রেজাল্ট বেড়নোর পরদিন অনেকেই বলেছিলো যে তারা নাকি মজা করে ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দিয়েছে, এবং আবার ভোট চেয়েছিলো। কি বলা যায় এমন জনতাদের?
  • dc | 132.174.172.150 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৫৫370201
  • যেটুকু বুঝেছিলাম, ক্যাম্পেনের সময়ে ব্রেক্সিটের ফেভারে ঝুড়ি ঝুড়ি মিখ্যে কথা বলা হয়েছিল। ভোটের আগে আর পরে সেসব নিয়ে অনেক লেখা আর আলোচনাও হয়েছিল।

    আবার সিঙ্গুরের আন্দোলনের সময়েও ঝুড়ি ঝুড়ি মিখ্যে কথা বলা হয়েছিল, সততার প্রতীক ইত্যাদি ইমেজ তৈরি করা হয়েছিল।
  • modi | 98.99.33.103 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৫৬370202
  • এই তো, তৃণমূলের জওয়ানেরা টাকা খিঁচে প্রোমোটারদের টাইট দিচ্ছে। কি ভাল, কি ভাল।

    https://www.indiatoday.in/assembly-elections-2018/tripura-assembly-election-2018/story/kolkata-businessman-accuses-tmc-mayor-of-1-cr-extortion-to-fund-tripura-poll-campaign-1168948-2018-02-13

    Chakraborty also released audio recordings of his telephone conversations with Sabyasachi Dutta along with a video of the money being handed over, allegedly to one of Dutta's aides.

    "In case you fail (to pay), no one would be worse than me. You can tell anyone you wish. Even if you tell Mamata Banerjee, nothing will change. She is well aware of all this," the voice, claiming to be Sabyasachi Dutta, is heard saying in the audio. However, India Today cannot vouch for the authenticity of the audio clip.
  • sm | 52.110.148.12 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ০৯:৫৮370203
  • ব্রেক্সিট আর সিঙ্গুর কি এক জিনিষ?দেখতেই তো পাচ্ছেন শিল্প পতিরা জমি নিচ্ছে, ফেলে রাখছে,ব্যাংক লোন নিচ্ছে, পালিয়ে যাচ্ছে, আরো কতো কি!
    এগুলো কে ক্ষতি মনে হয় না? নাকি, শিল্পপতি দের একচ্ছত্র অধিকার। বিরুদ্ধে বললেই আপনি উন্নয়ন বিরোধী।
    ধরা যাক, ভূষণ স্টিল। ব্যাংক রাপট। কি করা গেলো?জিন্দাল রা জমি নিয়ে ইস্পাত কারখানা না গড়ে ফেলে রেখেছে। দেশের বিচার ব্যবস্থাই বা কি করতে পারলো? এয়ার সেল উঠে গেলো?ব্যাংকের কয়েক হাজার কোটি টাকা দেনার কি হবে?
    মোবাইল কোম্পানি গুলোর সমবেত ঋণের পরিমাণ লক্ষাধিক কোটি টাকা!খালি কয়েকদিন কম খরচে নেট সার্ফ করলে চলবে?
    ব্রেক্সিট ,ব্রিটেন এর জনগণের আপন সিদ্ধান্ত।
    এর ফল খারাপ হতে ও পারে। তাবলে, নিজেদের সার্বভৌমত্য বিসর্জন দিয়ে হবে কেন? আপাতত ব্রিটেন এর প্রায় সব ক্ষেত্রেই গ্রোথ রেট ভাল, মন্দা কাটিয়ে উঠেছে, পাউন্ডের দাম ও বেড়েছে।
    কি এমন বিরাট ক্ষতি হতেপারে?
    আবার স্কটল্যান্ড বেরিয়ে যেতেও পারতো। তা বলে কি জোর করে আটকে রাখা উচিত হতো নাকি?বর্তমান পরিস্থিতি তে তো, স্কটল্যান্ড বেরিয়ে গেলে ,বাকি ব্রিটেন এর আর্থিক সুরাহা একটু বেটার হবে। তাবলে, সবাই কি স্কটল্যান্ড কে বের করে দেবার জন্য তেড়ে ফুঁড়ে লাগবে নাকি?
  • dc | 132.174.172.150 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:০৭370205
  • ব্রেক্সিট আর সিঙ্গুর এক বলিনি। দুটোর ক্ষেত্রেই ক্যাম্পেনিং এর সময়ে ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে কথা, জেনেশুনে মিথ্যে ইমেজ বিল্ডিং বলা/করা হয়েছে এই সিমিলারিটিটুকে বলেছি, এর বেশী কিছু না।

    ব্রেক্সিটও জনতার সিদ্ধান্ত, সিঙ্গুরে কারখানা বন্ধ করাও জনতার আন্দোলনের ফল, এতে কোন সন্দেহই নেই, আর সে ফল মিষ্টি হোক বা টক, খেতেও হবে জনতাকেই। তবে হ্যাঁ জেনেশুনে অনেকে মিলে মিথ্যা বললে বা টিভিতে মিথ্যে প্রচার করলে সেটা চোখে লাগে, এই আর কি।
  • pi | 24.139.221.129 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:১৫370206
  • সিঙ্গুরের জমি কি আগের জায়গায় গেছে ? চাষবাস শুরু হয়েছে ? জানেন কেউ ?
  • dc | 132.174.172.150 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:১৭370207
  • দুয়েক সময়ে পেপারে যা খবর বেরোয় তাতে মনে হয় বেশীর ভাগ কারখানার জমিতেই চাষবাস শুরু হয়নি। বা শুরু করা যায়নি।
  • sm | 52.110.148.12 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:২৬370208
  • ধরুন আপনি শিল্পের ও শিল্পপতি দের ফেবারে যুক্তি দেন। আমি এগাইনস্টে।অবভিয়াসলি, আপনার দিকেই পাল্লা ভারী হবে।
    আপনি তথ্য দিয়ে দেখাবেন শিল্প ছাড়া কোনো দেশের উন্নতি সম্ভব নয়।
    আমি যুক্তি দিতে পারি, সমস্ত শিল্পপতিরা মিলে বেশ কয়েক লাখ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে রেখেছে। তার অনেক টাই, অনাদায়ী হয় গেছে বা ভবিষ্যতে হবে। আশু কড়া স্টেপ না নিলে ,পুরো দেশটাই ব্যাংক রাপট হয়ে যাবে। তো দুজনের কেউ ই কি ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে বললো?
    ব্রেক্সিট পন্থী দের ও অনেক যুক্তি ছিলো।জনগন গ্রহণযোগ্য মনে করেছে ;তাই ভোট দিয়েছে।
    আবার অসুবিধে মনে হলে ফিরে যাবার জন্যও ভোটদিতে পারে। রাজনীতি কখনো একমুখী হয় না। হলেই ,ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হওয়া, কেউ আটকাতে পারে না।
    আমেরিকার সংবিধানেই তো আছে, কোন স্টেট চাইলেই বেরিয়ে যেতে পারে। এমন প্রভিশন রেখেছে কেন?সবাই তো জানে কোন স্টেট একলা বেরিয়ে গেলে, আর্থিক দুরবস্থার চরম সীমায় উপনীত হবে।
    অর্থনীতি ই কি শেষ কথা বলে নাকি?
  • S | 194.167.2.96 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:৩১370210
  • ব্রেক্সিট হয়েছে অ্যান্টি মিনিগ্রেশন সেন্টিমেন্ট থেকে। ইউ তৈরী হওয়ার পরে আর রিসেন্টলি রিফিউজি ক্রাইসিসের ফলে প্রচুর ইমিগ্রেশন হয়েছে। লোকাল জনতা মনে করছে যে এদের জন্য তারা কাজ পাচ্ছে না, তাই ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দিয়েছে। এর সাথে রেসিজমও রয়েছে - সেটাও ভুললে চলবে না।

    আমেরিকার সংবিধানে কোথাও লেখা নেই যে স্টেট চাইলেই বেড়িয়ে আসতে পারেনা। এটা একটা ভুল মীথ।
  • S | 194.167.2.96 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১০:৩২370211
  • * আমেরিকার সংবিধানে কোথাও লেখা নেই যে স্টেট চাইলেই বেড়িয়ে আসতে পারে। এটা একটা ভুল মীথ।
  • dc | 132.174.123.43 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১১:১১370212
  • "ধরুন আপনি শিল্পের ও শিল্পপতি দের ফেবারে যুক্তি দেন। আমি এগাইনস্টে।অবভিয়াসলি, আপনার দিকেই পাল্লা ভারী হবে।
    আপনি তথ্য দিয়ে দেখাবেন শিল্প ছাড়া কোনো দেশের উন্নতি সম্ভব নয়।
    আমি যুক্তি দিতে পারি, সমস্ত শিল্পপতিরা মিলে বেশ কয়েক লাখ কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে রেখেছে। তার অনেক টাই, অনাদায়ী হয় গেছে বা ভবিষ্যতে হবে। আশু কড়া স্টেপ না নিলে ,পুরো দেশটাই ব্যাংক রাপট হয়ে যাবে। তো দুজনের কেউ ই কি ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে বললো?"

    না কেউই মিথ্যে কথা বললো না।

    তবে ব্রেক্সিটের ক্যাঅম্পেনের সময়ে মিথ্যে কথা বলা হয়েছে। সেগুলো কিছু ওয়েবসাইটে ডকুমেন্টও করা আছে, গুগল করলে লিংক পেয়ে যাবেন।

    তেমনি সিঙ্গুরের ক্যাম্পেনের সময়ে "সততার প্রতীক" ইমেজ বানানোর জন্যও মিথ্যে কথা বলা হয়েছে। এগুলো সেই সময়ের খবরের কাগজে বেরিয়েছে, নেটে লিংক আছে কিনা জানিনা।
  • sm | 57.15.77.58 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১১:২১370213
  • S,ভাল করে বুঝিয়ে লিখুন তো আমেরিকার কনস্টিটিউশন এ ঠিক কি লেখা আছে?যা বুঝলাম বহু জনতা মানে, এটা তাদের রাইট।
    সুপ্রিম কোর্ট ও মনে করে, আন কনস্টিটিউশনাল হলেও, কোন স্টেটে আন্দোলন ও রেভোলুশন হলে অপসারণ সম্ভব।
  • sm | 52.110.148.12 | ২৬ মার্চ ২০১৮ ১১:৩৮370214
  • ডিসির বক্তব্য আবার বুঝলাম না। রাজনীতি তে মিথ্যে যুক্তি কি আগে দেখেন নি বা শোনেন নি? রাজনীতি তো দাঁড়িয়ে রয়েছে মিথ্যের ওপর অথবা সত্য কে টুইস্ট করে।
    ব্রেক্সিট তো ব্রিটিশ জনগণের মনে মনে আগেই ছিল। ইউ হবার সময় ব্রিটেন বর্ডার সারেন্ডার করেনি । নিজের মুদ্রা পাউন্ড ও বিসর্জন দেয় নি।
    ক্রমবর্ধানভাবে ফ্রান্স ও জার্মানির দাদা গিরি মানা অসম্ভব হয়ে পড়ছিল। হু হু করে ইস্টার্ন ইউরোপ থেকে বেকার ও অলস জনতা ঢুকে পড়ছিল। এন হেইচ এস এর ওপর ভীষন চাপ বাড়ছিল। শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ছিল।
    বহু কারণ ছিল। এমন তো নয়, নাইজেল ফারাজ বুঝিয়ে দিল আর জনতা বুঝে গেল!
    মিথ্যে প্রমাণ করা বহু শক্ত ব্যাপার।
    বহু ইকোনমিস্ট ব্যাংকের লাগামছাড়া লোন নিয়ে সতর্ক করেছিলেন আবার অনেকে বলেছিলেন;এটাই উন্নতির তরিকা। বাবল ফাটার পর বোঝা গেল কে সত্যি আর কে মিথ্যে।
    ভারতে একদল পণ্ডিত বলে বেড়াচ্ছে, সেন্সেক্স ৪০০০০পয়েন্ট ওঠা বিচিত্র নয়, মিচুয়াল ফান্ড এ ঢেলে টাকা রাখুন, শেয়ার কিনে ধরে রাখুন;কি করে বুঝবেন কে মিথ্যে বলছেন?
  • nabanita | 162.79.255.200 | ০৪ মে ২০১৮ ০২:১২370217
  • Brexit, Trump বা ভারতে বিজেপি, RSS - ভোটের বেসিসটা কিন্তু এক। অনেক ভোটার নিজের জ্ঞান বুদ্ধিকে বিসর্জন দিয়ে ঘৃণা করার অধিকারকে priority দিয়েছেন। ব্রিটেনে বলা হয়েছিল ইমিগ্রান্টরা এসে সব কাজ নিয়ে নিচ্ছে, এদেশে বলা হয়েছিল মেক্সিকানরা সব কাজ নিয়ে নিচ্ছে আর ভারতে হিন্দু রাজত্ব করা হবে। ব্রিটেনের অবস্থা জানিনা, এদেশে অনেক চাষীর নাভিশ্বাস উঠছে চাষের কাজে লোক পেতে - এত পরিশ্রমের কাজ সাদা আমেরিকানরা করেন না, বরং সোশাল সিকিওরিটি নিয়ে বাঁচেন। ক্যালিফোর্নিয়াতে landscaper পাওয়াও মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। ভারতে হিন্দু মানে ঠিক কি হিন্দু তা মনেহয় অন্তত বাঙালী বা ত্রিপুরাবাসী বোঝেন নি। প্রথম ethnic cleansing এ মুসলমানদের শিক্ষা দেওয়া হয়ে গেলেই যে আমিষভোজী, কম দহেজ দেওয়া হিন্দুদের পালা - তা অন্ধেও বোঝে শুধু hater দেরই বুঝতে দেরী হয়।
  • S | 202.156.215.1 | ০৪ মে ২০১৮ ০৩:৫১370218
  • নবনিতার সঙ্গে অনেকটাই একমত। ওরা খুব বাড় বেড়েছে, ওদের শিক্ষা দেওয়ার সময় এসেছে টাইপের মনোভাব সর্বত্র। কিন্তু জনগণ ঠিক বুঝতে পারছেনা, অতো ইনোসেন্ট জনগনকে ভাবতে আমি রাজী নই। ভালই বোঝে যে বিজেপি কি শয়তানি করছে বা ট্রাম্প কি সর্বনাশ করছে। কিন্তু ঘৃণাটা এতোটাই প্রবল যে এগুলো মেনে নেয়। হিটলার এমনি এমনি জার্মানিতে ক্ষমতায় আসেনি।

    তবে বিল ক্লিন্টনের একটা কথা আমার খুব মনে ধরেছে। এটা বোধয় দক্ষীনপন্থীদের শেষ কামড়। ডেমোগ্র্যাফিক চেন্জ, সোশালিস্ট পলিসির পপুলারিটি, এজ ওল্ড ক্রোনি ক্যাপিটালিজমের ব্যর্থতা, আর সর্বপরি টকনলজির অভাবনীয় উন্নতির ফলে এইসব ঘৃণার দিন শেষ হওয়ার দিকে। একটাই ভয় যে সেদিন দেখার আগে এরা সব ক্ষতম না করে দেয়।
  • sm | 52.110.150.233 | ০৪ মে ২০১৮ ১০:৫২370219
  • ট্রাম্প তো ভালই চালাচ্ছে। নোবেল পাওয়ার দাবিদার হয়ে উঠছে।
    হিলারির চেয়ে ভাল সিলেকশন মনে হচ্ছে।
    যুদ্ধ বিগ্রহ এর পরিস্থিতি একটু কমানো ও চট্টি খানি কতা লয়।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ মে ২০১৮ ১১:০৬370220
  • হিটলারও নোবেলের জন্য নমিনেটেড হয়েছিলো।
  • sm | 52.110.150.233 | ০৪ মে ২০১৮ ১১:২২370221
  • সে ধরুন গিয়ে ওবামা, ইত্য্যাক রবিন, আরাফাত, চার্চিল, আন সুই
    নোবেল পেয়েছে। গান্ধী পায় নি।
    বুশও নমিনেট হয়েছিল।
  • PM | 96.98.48.218 | ০৪ মে ২০১৮ ২৩:৩১370222
  • ঐ ২২ না ২৪ দিনের অনসন, সিঙ্গুরের জন্যে-- ওর থেকে বড় মিথ্যা আর আছে নাকি।

    সানন্দে এখন আর ন্যানো তৈরী হয় ন--- নতুন মডেল গুলো নেক্সন, টইগর ইত্যাদি তৈরী হয়। টাটারা ব্যাটারি চলিত গাড়ির জন্য যে বিরাট সরকারি বরাত পেয়েছে-- সেগুলো ও ওখান থেকে বেফ্হোনোর কথা। আর হ্যা, আরো টাটা ছাড়া বেশ কিছু কিছু অন্য গাড়ি ও অন্যান্য কোম্পানিও এসেছে / আসছে সানন্দে।।।ফোর্ড , পেজো , সিত্রোন , হিতাচি ইত্যাদি। যা সিঙ্গুরের ক্ষেত্রেও প্রেডিক্ট করা হয়েছিলো

    ইঙ্গুরের চাষি রা ভাগ্যবান যে এইসব দুর্ভোগ ওদের পোয়াতে হয় নি ।।।। দিদির কল্যানে চাষ আর জঙ্গল নিয়ে দিব্বি রসে বেশে আছেন সকলে।

    Rন্জনদার সেই বিখ্যাত পোস্ট গুলো , যাতে উনি প্রমান করেই দিয়েছিলেন যে টাটারা দেশের সবচেয়ে শ্রমিক আর জনবিরোধী শিল্প পতি--- সেটার কথা মনে করেও সকলের আনন্দিত হওয়া উচিত--- যে পঃ বঃ এ এই সব ভয়ন্কর শিল্পপতির যায়গা হয় নি।।বরম ঘার ধাক্কা দিয়ে বার করে দেওয়া হয়েছে।

    নৈরাজ্য জিন্দাবাদ
  • sm | 52.110.149.236 | ০৫ মে ২০১৮ ০০:২২370223
  • টাটা ন্যানো চালাতে পারে নি। বিগ ফ্লপ। টাটামোটরসের অন্যান্য গাড়ি গুলো ও চলে না। ভালো জিনিস না। ড্রাইভার দের অপছন্দ।
    অন্যান্য জাপানি বা কোরিয়ান গাড়ি গুলোর তুলনায় কমপ্লেন বেশি হয়।
    ভারতীয় আর্মির জন্য কিছু নেক্ষণ মডেল এর গাড়ির বরাত পেয়েছে। এর জন্য লবি বাজিও প্রচুর। ছোট গাড়ির সেগমেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় মাহিন্দ্রা কোম্পানির ছেয়ে বহু পিছিয়ে।
    বাজারে দেনাও অনেক।
    অন্যান্য বিদেশি গাড়ি কোম্পানি গুলো এসেছে, তারা সানন্দে ফ্যাক্টরি খুলেছে বলে নয়;
    গুজরাটে সরকারি সাহায্য প্রচুর পাওয়াযায়। এটাও একটা কারণ।
    বহু যুগ আগে থেকেই গুজরাটে কোম্পানির বা কলকারখানার সংখ্যা বাড়ছে।যেমন রিলায়েন্স, এসার গোষ্ঠী এই সব।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মে ২০১৮ ০১:১৬370224
  • কে যেন অ্যাম্বাসাডার খুব ভালো গাড়ি, বিদেশি গাড়ি গুলো থেকেও বেটার বলেছিলেন না কোন এক টইতে।

    সানন্দে টাটারা কারখানা খোলার পরে কেন এতোগুলো কোম্পানি গাড়ির কারখানা খুললো সেই নিয়ে সন্দেহ থাকলে অন্য একটা প্রশ্ন করা যাক, সিঙ্গুরে কারখানা না হওয়ায় পরে পবে কতগুলো কারখানা খুলেছে?
  • PM | 96.98.48.218 | ০৫ মে ২০১৮ ০১:৫৮370225
  • টপ ১০ বেস্ট সেলিঙ্গ গাড়ির জনুয়ারির লিস্টিতে মহিব্দ্রর কোনো ছোটো গাড়ির নাম পেলাম না -- টাটার ছোটো গাড়ি টিয়াগোর নাম আছে যদিও ৮ নম্বরে যেটা নাকি আবার সানন্দে বাননো হয়--

    https://auto.economictimes.indiatimes.com/news/passenger-vehicle/cars/top-10-selling-cars-in-jan-2018-tata-tiago-outsells-maruti-celerio-hyundai-eon/63078645

    এপ্রিল ১৮ তে টাটার প্যাসেন্জার গড়ির সেগমেন্ট এ ৩৪ % গ্রোথ হয়েছে বলছে।!!!

    Tata Motors has been making some great products over the last few months. This is evident from their sales report which saw a growth of 34 percent in the passenger vehicles segment, in April 2018. The company sold 17,235 units this year compared to last year's 12,827.

    যাকগে বেল পাকলে কাকের কি? আমরা পয়্সা দিয়ে অন্য রাজ্যে তৈরী হওয়া ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাক্ত প্রোডাক্ট কিনবো-- --- রাজ্যের ছেলেদের গ্রাসছদনের জন্য ভিন রাজ্যে দিনগত পাপক্ষয় করতে হবে-- অন্য রাজ্যে জিএসটি দেবে----রাজ্যের লোন আকাশ ছোয়া হবে---আর কি এমন
  • sm | 52.110.144.131 | ০৫ মে ২০১৮ ০৮:২১370227
  • একই তর্ক করতে ক্লান্ত লাগে।গুজরাটে ন্যানো হবার জন্য অন্যান্য মোটর গাড়ি কোম্পানীরা আসেনি। এসেছে, গুজরাট সরকার প্রায় বিনামূল্যে জায়গা ও ঋণ এর সুবিধে দেবার জন্য।
    ন্যানো ফ্লপ প্রোডাক্ট।
    ইন্ডিয়ার টপ ২৫ কারের সেল অনুযায়ী টাটার দুটো গাড়ি টাইগোর, নেকসন আর মাহিন্দ্রার বলেরো ও স্কর্পিয়ন।
    মনে রাখা দরকার খুব ছোট গাড়ি মাহিন্দ্রা বানায় না। গত বছর kuv ১০০বাজারে এনেছে। বিক্রি বেশ ভালই।
    দুই, রতন টাটা একজন ফালতু ব্যবসায়ী।টাটা এন্ড সন্স ইন্ডিয়ার সবচে বড় এবং সৎ কোম্পানি ছিল। অর্থাৎ তারা প্রোডাক্ট বিক্রি করতো কোয়ালিটি দেখিয়ে, লবি বাজি করে নয়।
    কিন্তু রত্ন টাটার আমলে এই নিয়মের চেঞ্জ হয়েছে।ওনার উচ্চাশা ওনাকে বিদেশে প্রচুর কোম্পানি কিনতে বাধ্য করেছে।কিছু কিছু জায়গায় লাভ করলেও কোরাস কোম্পানি কিনে হাত পুড়িয়ে ফেলেছেন।বাজারে লক্ষ কোটি টাকার ওপর দেনা।
    কি করা যায়!
    ইনভেস্টমেন্ট এর বাহানা করে বিভিন্ন রাজ্যে জমি বাগাও ও ব্যাংক থেকে লোন নাও।
    বুদ্ধ বাবু ও সিঙ্গুর তার ফসল।
    বুদ্ধ বাবু তার ব্র্যান্ড ইমেজ বজায় রাখতে খরগ পুরের জায়গায় সিঙ্গুরে চাহিদার অতিরিক্ত জমি দিলেন ও কোর্টে ধাক্কা খেলেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন