এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • রাজভবনে শ্লীলতাহানি

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ মে ২০২৪ | ৪১৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • আজ থেকে বছর বারো আগে পার্ক স্ট্রিটে একটি ধর্ষণের অভিযোগ আসে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তদন্ত শেষ হবার আগেই বলেছিলেন 'সাজানো ঘটনা'। দলমত নির্বিশেষে বহু মানুষ সেই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন। তার মধ্যে এই অধমও ছিল। তারপর অবশ্য তদন্ত হয়, ধর্ষণ প্রমাণিত হয়, দোষীরা শাস্তি পায়।

    আজ থেকে ঘন্টা বারো আগে, রাজভবনে একটি শ্লীলতাহানির অভিযোগ আসে, রাজ্যপালের বিরুদ্ধে। বিজেপি নেতারাও অভিযোগ সরাসরি উড়িয়ে দেননি। শুভেন্দু অধিকারি বলেছেন "যদি সত্য হয়, তবে নিশ্চয়ই কেন্দ্রীয় সরকার পদক্ষেপ করবে"। ব্যতিক্রম বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তিনি কেন্দ্রীয় সরকার এবং তার প্রতিনিধিদের হয়ে ব্যাট করার গুরুদায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় অভিযোগটাকেই "দুষ্কর্ম" আখ্যা দিয়েছেন। বলেছেন, (তৃণমূলের তরফ থেকে) পরিকল্পনা করেই এই অভিযোগ করা হয়েছে, রাজ্যপালকে বিপর্যস্ত করার জন্য। "আমার সন্দেহ" বা "হতেও পারে" এসব বললে তেমন বেঠিক কিছু হতনা, কিন্তু ন্যূনতম তদন্তের আগেই তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন। বস্তুত অভিযোগকারিণীকে চক্রান্তকারী বলেছেন।  

    ফলে আজ থেকে বারো বছর আগে যে ভাবে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছিলাম, আজও সেইভাবেই বিকাশবাবুর মন্তব্যের বিরোধিতা করলাম। এক্ষেত্রে একটু বেশিই করা উচিত, কারণ, পার্কস্ট্রিট কান্ডের অভিযোগকারীরা কেউ সে অর্থে প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেননা। এখনকার অভিযুক্ত এতটাই প্রভাবশালী, যে পুলিশের অকুস্থলে যাওয়া অবধি নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন, কাগজে পড়লাম। এই মন্তব্যে নিয়ে ঝড় ওঠা উচিত। এক্ষেত্রে বিকাশবাবুর কথাই তাঁর দলের কথা কিনা জানিনা, না হলে তাঁরা এটা অনুমোদন করছেন কিনা, তাও জানিনা, তবে নজরে থাকবে।

    অবশ্যই আমি রাজ্যপালকে অভিযোগ শুনেই দোষী মনে করিনা। আমি মনে করিনা, কোনো অভিযোগ এলেই তা সত্য হয়ে যায়। পৃথিবীতে অনেক ব্যাপারেই রাজনৈতিক খেলাধুলো চলে, অনেক ক্ষেত্রেই চক্রান্ত-টক্রান্ত হয়। এই হাইভোল্টেজ পরিস্থিতিতে এই ব্যাপারেও চক্রান্ত একেবারেই অসম্ভব নয়। ফলে অভিযোগ শুনেই আদৌ রাজ্যপালকে দোষী ঠাউরাচ্ছিনা। একই সঙ্গে অভিযোগকারিণীকেও মিথ্যেবাদী ধরে নিচ্ছিনা। কী হয়েছে সেটা জানার জন্যই তদন্ত প্রয়োজন। রাজ্যপাল তদন্ত ব্যাপারটাই আটকে দিতে চান মনে হচ্ছে, এবং তিনি এতটাই ক্ষমতাশালী, যে সেটা পারেনও। তদন্তটাই যাতে আটকে না যায়, এবং যথাযথভাবে হয় দাবী সেইটুকুই। রাজ্যপালের বহু রাজনৈতিক অবস্থানের আমি বিরোধী, কিন্তু তার জন্য শ্লীলতাহানির অপরাধে প্রমাণের আগেই কাউকে আগেই দোষী বলে দেওয়া যায় বলে আমি মনে করিনা। অনেক নারীবাদী, অনেকবারই আমার এই অবস্থানের বিরোধিতা করেছেন। তাঁরা বলেন, প্রাথমিকভাবে অভিযোগকারিণীর কথাকেই সত্য ধরে নিতে হবে। এই ব্যাপারে তাঁরা কী অবস্থান নেন নজরে থাকবে। কিছু লেখার থাকলে ভবিষ্যতে দেখা যাবে।

    আর হ্যাঁ, তদন্তটা কীভাবে হবে? রাজ্যপালের তো সাংবিধানিক রক্ষাকবচ আছে। অনেক মিডিয়াতেই দেখলাম, বারবার এই ধরণের অভিযোগকে নজিরবিহীনও দাবী করা হচ্ছে। সেটা একেবারেই ঠিক না। আমার জীবদ্দশায় এর চেয়েও গুরুতর যৌন অপরাধের  অভিযোগ দেখেছি রাজ্যপাল এনডি তিওয়ারির বিরুদ্ধে। সেক্ষেত্রে পুলিশ অভিযোগের তদন্ত করে, দোষী এই মর্মে রিপোর্ট দেয়। তিওয়ারিকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে বিষয়টা নজিরবিহীন একদমই না। সাংবিধানিক কাঠামোতেই কীভাবে এগোতে হবে তার পরিষ্কার দৃষ্টান্ত আছে। মোদী জমানায় তো ভারতীয় গণতন্ত্র পুনরাবিষ্কৃত হলনা, এসবের নজির আছে। খুব বেশিদিন আগের ঘটনাও না, সাংবাদিকরা পেশার ব্যাপারে একটু সিরিয়াস হলে মনে করতে বা খুঁজে বার করতে পারবেন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:8c89:c451:97df:a864 | ০৩ মে ২০২৪ ০৭:৩১531328
  • "রাজ্যপাল তদন্ত ব্যাপারটাই আটকে দিতে চান মনে হচ্ছে, এবং তিনি এতটাই ক্ষমতাশালী, যে সেটা পারেনও।"
     
    এখনি ভাটে এই ​​​​​​​পোস্টটা ​​​​​​​করলামঃ 
     
    এর আগে চিফ জাস্টিস রঞ্জন গোগৈ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল। তবে কিনা তিনি তো চিফ জাস্টিস, তাই নিজের কেসে নিজেই বিচার করে নিজেকে নির্দোষ রায় দিয়ে দিয়েছিলেন। তারপর সব ধামাচাপা পড়ে গেল, অযোধ্যার রায় বেরিয়ে গেল, রঞ্জন গোগৈ রিটায়ার করেই টুক করে রাজ্যসভায় ঢুকে গেলেন। এই রাজ্যপালেরও নিশ্চয়ই কিছু না কিছু একটা উঁচু পদ জুটে যাবে। 
     
    তারপর সৈকতবাবুর লেখাটা পড়ে ওপরের লাইনটা দেখে মনে হলো, চেনা রাস্তাতেই এগোচ্ছে তাহলে! চিফ জাস্টিস নিজের কেসে নিজে বিচারক হয়েছিলেন, আর রাজ্যপাল নিজের বিরুদ্ধে তদন্ত নিজেই বন্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:8c89:c451:97df:a864 | ০৩ মে ২০২৪ ০৭:৫৮531329
  • আর কীর্তিমান ব্রিজ ভূষন সিং বাহাদুর তো আছেনই। ওনার বিরুদ্ধে স্রেফ এফ আই আর করানোর জন্যও সুপ্রিম কোর্টের আদেশ দরকার হয়েছিল। 
  • সৃষ্টিছাড়া | 59.91.41.214 | ০৩ মে ২০২৪ ০৮:০০531330
  • বিকাশ বাবু লেখকের লক্ষ্য, এই অভিযোগ নয়, এটাও দুষ্কর্মের দুর্বুদ্ধির উদাহরণ অনুপ্রেরণা প্রমাণিত
  • | ০৩ মে ২০২৪ ০৯:১৫531335
  • কোন মহিলা সে যে বয়সের যে সামাজিক অবস্থানেরই হোন না কেন, যখন শ্লীলতাহানি বা ধর্ষণের অভিযোগ করেন তখন তিনি দল মত নির্বিশেষে একটা বয়েজ ক্লাব বা ব্রো ক্লাবের  সক্রিয় বিরোধিতার এবং আক্রমণের লক্ষ্য হয়ে পড়েন।  প্রচুর মহিলাও এই বয়েজ ক্লাবের সক্রিয় পোষক। ঠিক এই কারণেই আমি মনে করি প্রথমেই অভিযোগ সত্য ধরে নিয়ে এগোন দরকার। সেটা মহিলাটিকে সামান্য স্বস্তি ও সুরক্ষা দেয়।  এরপরে মহিলার অভিযোগ মিথ্যে প্রমাণিত হলে শাস্তি হতে পারে। আর বয়েজ ক্লাব তো রইলই মিথ্যে বলা মহিলার জিনা হারাম করার জন্য। 
     
    এক্ষেত্রে ইতোমধ্যেই ক্ষমতার নখ দাঁত বেরোচ্ছে।  যেখানে সকলের স্বাভাবিক দাবী হওয়া উচিৎ ছিল দ্রুত তদন্ত সেখানে ব্রো ক্লাব নেমে পড়েছে চক্রান্ত ইত্যাদি প্রভৃতি নিয়ে। একবারও বলছে না যে হ্যাঁ তদন্ত করে আমাদের মন্টুসোনাকে নির্দোষ প্রমাণ করা হোক। 
     
    এন ডি তিওয়ারি ভুলে গিয়েছিলাম কিন্তু রঞ্জন গগৈ,  ব্রিজভূষণ একদম টাটকা মনে আছে। 
     
    এখানেও দেখছি পটিফিঙ্গারস চামে চিকণে ডিফেন্ড করতে  আলোচনা ঘোরাতে চাইছে। এদের জন্য ওওয়ায়ায়াক্ক থথুহ।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:8c89:c451:97df:a864 | ০৩ মে ২০২৪ ০৯:৫৪531339
  • এ নিয়ে আরেকটু লিখি, আজ তেমন কাজও নেই :-)
     
    "অবশ্যই আমি রাজ্যপালকে অভিযোগ শুনেই দোষী মনে করিনা। আমি মনে করিনা, কোনো অভিযোগ এলেই তা সত্য হয়ে যায়। "
     
    এটা নিয়ে গুরুতে আগেও বহু তর্ক হয়েছে, সেসব কথা মনে পড়লো বলেও ভাবলাম আরেকটু লিখি। কয়েকটা নাম নেওয়া যাকঃ হার্ভি ওয়াইনস্টাইন, লুইস সি কে, কেভিন স্পেসি ইত্যাদি, আর ইন্ডিয়ায় তরুণ তেজপাল, রঞ্জন গগৈ, ব্রিজ ভূষন সিং, পবর রাজ্যপাল, প্রজ্জ্বল রেভান্না ইত্যাদিরা। এই সব ক্ষেত্রেই আমার মতে বিখ্যাত সব ব্যাক্তিত্বদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে প্রথমেই তাঁদের নিজের নিজের ক্ষেত্রে থেকে সাসপেন্ড করা উচিত বা গ্রেপ্তার করা উচিত। তার কারন বিখ্যাত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনতে গিয়ে, বাই ডেফিনিশান, অভিযোগকারী বা কারিনী বিরাট বড়ো পার্সোনাল রিস্ক নিচ্ছেন, এটা জেনে যে ওই ব্যাক্তিদের সমর্থকদের থেকে, আর অনেক সময়েই প্রশাসনের থেকে, আঘাত আসবে। সেসব জেনেও যদি অভিযোগ এনে থাকেন, তাহলে সেটাকে প্রাথমিক ভাবে ঠিক ধরে নিয়েই এগনো উচিত মনে হয়। (উদাহরনঃ গগৈ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পর ঐ ভদ্রমহিলার পরিবারের কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে জেলে পুরে দেওয়া হয়েছিল, ওনাদের ফোনে পেগাসাস ব্যবহার করা হয়েছিল)। 
     
    তরুণ তেজপাল এর সময়েও এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল। সেই সময়েও সৈকতবাবুর মত ছিল যে আগেই কেন তেজপালকে নিয়ে পাবলিক ট্রায়াল (বা উইচ হান্ট) শুরু হয়েছে। তখনও এই কথাগুলো লিখেছিলাম। কিছুদিন আগে তেজপাল ছাড়া পেয়ে গেলেন, তখনও সৈকতবাবু একটা টই খুলেছিলেন, তখন সেখানে লেখার সময় পাইনি। আমার যা মনে হয়, এসব কেসে প্রমানের অভাবে ছাড়া পেয়ে যাওয়াটা খুব আনকমন নয়। কদিন আগে ওয়াইনস্টাইনও কোন কেসে যেন প্রমানের অভাবে ছাড়া পেয়ে গেলেন, লুইস সি কে আর স্পেসির বিরুদ্ধেও বোধায় কেস চালানো যায়নি। কিন্তু তাও আমি মনে করিনা এনারা নির্দোষ। আর ইন্ডিয়ার জাস্টিস সিস্টেমের কথা আর কি বলবো, যতো কম বলা যায় ততো ভালো। 
     
    এইবার দুইটা ডিসক্লেমারঃ আমি কেভিন স্পেসির খুব বড়ো ফ্যান ছিলাম, তবে আজকাল ওনার সিনেমা একটু কম দেখি। আর আমি মিটু একেবারে প্রথম থেকে সাপোর্ট করেছি, এখনও করি। 
  • | ০৩ মে ২০২৪ ১০:১১531340
  • আমি সৈকতের তেজপালের লেখাটায় ফর দ্য সেক অব রেকর্ড লিখে এসেছিলাম যে  তেজপালকে সম্পূর্ণ নির্দোষ মনে করি না। ওরকম কোর্টে ছাড়া আমাশা,  মোদীরাও পেয়েছে।  
  • Chaitali Das | ১৭ মে ২০২৪ ১০:৩২531845
  • এন ডি তিওয়ারির কথাটা ভুলে গিয়েছিলাম। মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন