এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রাজনীতিতে আসা কি নীতিগত সিদ্ধান্ত ?

    Souvik Porel লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ মার্চ ২০২৪ | ৯৭৩ বার পঠিত
  • অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রাজনীতিতে আসা কি নীতিগত সিদ্ধান্ত? কেন রাজনীতিতে এলেন এই প্রশ্নে তিনি অত্যন্ত হেঁয়ালিপূর্ণ এক উত্তর দিয়েছেন, তৃনমূল তাকে মাঠে নামার ডাক দিয়েছে তাই তিনি মাঠে নামছেন। আরেকটা উত্তর তিনি দিয়েছেন, কোর্টে অন্যায়গুলো একটা পিটিশন আকারে এলে তবেই তার বিচার করা হয়। এমন অনেক অন্যায় হয় যেগুলো পিটিশন আকারে আসে না, কোর্ট তার বিচার করতে পারে না। এখানে প্রশ্ন থেকে যায় পিটিশন আকারে যে অন্যায়গুলি আসে সেগুলোরও কি কোর্ট সব ন্যায়বিচার দিতে পারে! এই ব্যপারে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কিছু বলেননি। বিচার বিভাগ অত্যন্ত সীমাবদ্ধ এমনকি অনেকক্ষেত্রে সংকীর্ণ পরিসরেই ন্যায়বিচার দিতে পারে। ঠিক এই কারনেই রাজনীতির প্রয়োজন। কিন্তু অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের উত্তরে প্রথম হেঁয়ালিপূর্ণ উত্তরটাই প্রধান, দ্বিতীয়টা যেন গৌন হয়ে যাচ্ছে। তার বিজেপি-তে যোগ দেওয়াই এর প্রতিফলন। আরও একটা ব্যাপার হচ্ছে, তিনি বলছেন, বিজেপি একমাত্র সর্বভারতীয় পার্টি যারা তৃনমূলেকে প্রতিরোধ করছে। অথচ আর্থ-সামাজিক পলিসিগুলো যে দুটি পার্টির একইরকম সেইদিকে হয়তো তিনি ধ্যান দেননি। হাইকোর্টের বিচারক মানে তিনি শুধু রাজ্যের নয় সমস্ত দেশেরই সর্বোচ্চমানের বিচারক হিসাবে গ্রণনযোগ্য। তিনি এত বছর বিচারক থাকার পরেও বিচার ব্যবস্থার গৌন সীমাবদ্ধতার কথাই কেবল বললেন মুখ্য সীমাবদ্ধতা বেমালুম অগোচরগ্রস্থ হয়েছে। আবার যখন রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেখানেও এন্টাগনিজম-ই প্রধান হয়ে দাঁড়ালো। সেক্ষেত্রেও বিজেপি-র থেকে ভালো তৃনমূল-বিরোধী দল উনি আর খুঁজে পেলেন না? বিজেপি জয়েন করার কারন হিসাবে, বিজেপি “সর্বভারতীয় দল” এই ব্যপারে উনি জোর দিয়েছেন। এখানে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট, নীতিগত লড়াই নয় বরং মিডিয়াতে তৈরি করা যে হাইপাররিয়েল এন্টাগনিজম, সেটাই মুখ্য।

    এখন, রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া ইতিহাসের এক বিখ্যাত বিচারকের কথা মনে করিয়ে দেওয়া দরকার। দার্শনিক হিসাবেও খ্যাতি লাভ করা সেই বিখ্যাত বিচারক হলেন কার্ল স্মিট। ১৯২৭ সালে ‘'দ্য কনসেপ্ট অফ দ্য পলিটিক্যাল” রচনায় তিনি রাজনীতির বন্ধু-শত্রু পরিচয় ও বিভেদের এক বালখিল্য ব্যাখ্যা দেন। পরবর্তীকালে সেই বিচারক নাৎসি পার্টিতে যোগ দেন। নাৎসিদের গনহত্যা নিয়েও তার কোন নীতিগত সমস্যা ছিল না। কারন তার ব্যাখ্যা থেকেই বলা যায়, বন্ধুর সাথে সহমর্মিতা এবং শত্রুর সাথে বিরোধ-ই রাজনীতির ভিত্তি, বিরোধী দমন-ই তার লক্ষ। অর্থাৎ শত্রুর পরিচয়ের মধ্য দিয়েই বন্ধুর পরিচয় ঘটে। রাজনীতি থেকে নীতির বিয়োগ ঘটে। এখানে ব্যক্তিত্ববাদ প্রধান হয়ে দাঁড়ায়। এখানে নৈতিক খেসারত ব্যক্তির নৈতিকতা। নীতির বিয়োগ ঘটিয়ে নৈতিকতা আঁকড়ে ধরা মানে পুরোনো সমাজ এমনকি তার পচনশীলতাগুলোকেও আঁকড়ে ধরা।

    জার্মান দার্শনিক ভালটার বেঞ্জামিন বলেছেন, প্রত্যেক ফ্যাসিবাদের পেছনে একটা বিপ্লব ব্যর্থ হওয়ার ইতিহাস থাকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী জার্মানিতে মানুষ রাজতন্ত্রের উচ্ছেদ ঘটালেও বিপ্লব ব্যর্থ হয়। তিরিশের দশকে হিটলার ক্ষমতায় আসে। বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী জার্মানির রাজনীতি পর্যবেক্ষণ করে বেঞ্জামিন এই সিদ্ধান্ত দেন। ইতালির ক্ষেত্রেও এই কথা প্রযোজ্য। আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার এক জঘন্য পরিনতিকে ফ্যাসিবাদ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। তবু, ইংল্যান্ডে পিউরিটানীয় বিপ্লবের পরবর্তীকালে রাজতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার ইতিহাস, ফরাসি বিপ্লবের পরবর্তীকালে উনবিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে ফ্রান্সের ইতিহাস দেখলে বোঝা যাবে বিপ্লবী ব্যবস্থাকে প্রতিহত করে যখনই রেস্টোরেশন হয় সেই ব্যবস্থায় কোন প্রগ্রেসিভ এলিমেন্ট থাকে না। আধুনিক রাষ্ট্রের বুর্জোয়া ব্যক্তিত্ববাদী ব্যবস্থার মূলগত পরিবর্তন না ঘটিয়ে রেসিডুয়াল হেজেমনি যখন ডমিনেন্ট হেজেমনি হিসাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়, সেটাই ফ্যাসিবাদ। ফলে, যে কোন রক্ষনশীল রাজনীতির একমাত্র পরিনতি ফ্যাসিবাদে পর্যবসিত হওয়া। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলছেন, তিনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন তাই সিপিআইএম-এ জয়েন করলেন না। ঈশ্বরে বিশ্বাস করা বা না করা কোনো অপশন নয়, এটা চিন্তার মূলগত ভিত্তি, চিন্তার সম্পূর্ণ জগৎকে প্রভাবিত করে। ঠিক একইভাবে “কোন পার্টিতে যুক্ত হব?” এটা কোন এমসিকিউ নয়। আমি কোন পার্টিতে যুক্ত হবই কেনো, এই প্রশ্নটা করলেই উত্তর পাওয়া যাবে। লক্ষ্য  করতে হবে, কোনো বামপন্থী দলে যোগ না দিয়ে তিনি এক চরম ডানপন্থী রক্ষনশীল দলে যোগ দিলেন। অর্থাৎ, ওই ডানপন্থী দলের রক্ষনশীল চিন্তার সাথে ওনার মূলগত নৈতিক বিরোধ নেই। তিনি বিরোধীপক্ষ লক্ষ্য করে আঁতাত গড়েছেন, অথচ বিরোধীপক্ষ কে? তার সাথে তার দলের পলিসিগত পার্থক্য কোথায়! বাবরি মসজিদ ধ্বংস, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারার উচ্ছেদ, ইলেক্টোরাল বন্ড, চন্ডীগড়ের নির্বাচন এবং শোষনমূলক কৃষি ও শ্রম আইন প্রনয়ণ এগুলির কি নৈতিক ব্যখ্যা দেবেন! এখানে ন্যায়ের পরিভাষায় কোন ব্যখ্যা নেই। কার্ল স্মিটে-র মতোই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় রাজনীতিকে ভালো-খারাপ বিরোধে ভাগ করে নিয়েছেন এখানে সত্যানুসন্ধানের অভিধা লোপ পেয়েছে। এই পথ হল, যাকে বলে কুল-দ্য-সাক, ফ্যাসিবাদের বন্ধ্যাত্ব ছাড়া এই পথ আমাদের আর কোথাও নিয়ে পারে না।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • dc | 2401:4900:2341:2ef1:90a:6c0d:aa3a:d4f9 | ০৮ মার্চ ২০২৪ ০৯:৫২529104
  • লেখকের সাথে একমত। আরেকটা ব্যাপার হলো, উনি যেহেতু বিচারক ছিলেন, তাই জাজ লোয়ার কেস তিনি নিশ্চয়ই ভালোমতই জানেন। তারপরেও তিনি বিজেপি তেই জয়েন করলেন? সব প্রফেশনেই একটা কামারাডেরি বা সিস্টারহুড (বা ব্রাদারহুড) ব্যাপার থাকে। উনি বোধায় সেসবেরও কেয়ার করেন না। 
  • দীপ | 42.110.138.215 | ০৮ মার্চ ২০২৪ ২৩:৫৫529124
  • Arindam Basu | ০৯ মার্চ ২০২৪ ০৪:৪৮529129
  • সুখে থাকতে ভূতে কিলোন'র আইডিয়াল উদাহরণ এই অভিজিৎবাউ |
    নিজের পেছনে নিজে খুঁজে পেতে আছোলা বাঁশ গুঁজলেন ভদ্রলোক।
    ভাবা যায় না। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৯ মার্চ ২০২৪ ০৮:০৬529134
  • ও মা আসল "নীতিগত" ব্যাপারটাই তো বললেন না। উনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন, সিপিএম করেনা। তাই বিজেপিই অপশন। 
     
    আসলে এটা খুবই প্রতীকী একটা ব্যাপার হল। আপাত মজারও। বাঙালি "প্রগতিশীল" ভদ্রলোকরা একটা বড় অংশই বিজেপিতে কোনো সমস্যাই দেখতে পাননা। ফ্যাসিবাদ বলতে হয়, এক-আধবার বলে দেন-টেন, কিন্তু সংবিধানই বদলে যাক, কিংবা এনআরসিই হোক অথবা মুসলমান নিধন, এগুলো কোনো ব্যাপার না। আর আদানি-আম্বানিকে তো সমর্থন করেন। আর যাই গোল্লায় যাক, এঁরা সবার উপরে তৃণমূলবিরোধী। সেটাই একমাত্র নীতি। এই নীতিতে বিজেপি আর সিপিএম একই। যে তৃণমূলকে বেশি টাইট দিতে পারবে, সে বেশি ভাল। অতএব বিজেপি বেশি ভাল। সিপিএম যে তার মানে খারাপ তা নয়। এই "নীতি" অনুযায়ীই তো অত প্রথাগত বাম ভোট বিজেপিতে গেছে। সিপিএমের অনেক নেতা-টেতারাও সম্ভবত বিশ্বাস করেন ব্যপারটায়। নচেৎ রামমন্দিরের সময় রাজ্যস্তরে কিছু মিটিং মিছিল দেখা যেত। 
     
    এইটারই প্রতীকী প্রকাশ হয়েছে গাঙ্গুলিবাবুর মধ্যে। দুই দলের সঙ্গেই তাঁর যোগাযোগ ছিল বিচারক থাকা অবস্থাতেই। নিজেও বলেছেন, সেলিমও বলেছেন শুনলাম। তাতে কোনো সমস্যা ছিলনা। পদত্যাগ না করেই রাজনৈতিক যোগাযোগে কেউই এবং কিনি নিজেও অনৈতিক কিছু দেখেননি, কারণ নীতিটাই হল তৃণমূলবিরোধিতা। এবার নীতির পরের ধাপ দেখা যাচ্ছে। যে বেশি "নীতিবান" সেই দলে উনি যোগ দিচ্ছেন। খুবই যৌক্তিক ব্যাপার। আগেই বললাম, এই নীতিতেই ভদ্রলোক "প্রগতিশীল"দের একটা বড় অংশ বিজেপিকে ভোট দেন। নতুন একেবারেই কিছু না।
  • পলিটিশিয়ান | 23.241.209.119 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ০৯:৩৪529136
  • রামমন্দির নিয়ে পিসীর কোন বক্তব্য নেই। শুধু পাল্টা জগন্নাথ মন্দির আছে, সরকারী টাকায়।
     
    ইংরেজী বলেন, অতএব ভদ্রলোক।
  • যে আসে  আসুক | 118.179.158.5 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ১৩:৩৫529138
  • যে আসে আসুক সিপিএম যাক বা প:বা:তে বিজেপি বলে কিছু নেই --- বিজেপি আসলে সিপিএম এর কাগুজে বাঘ --- এই সব মহান থিওরি প্রাক ২০১১ তে অতি বাম রাজনৈতিক বোদ্ধারা  এই পাতায় জোরের সাথে প্রচার করতেন --- তারা কোথায় আজকাল ?
     
    যে আসে আসুক সিপিএম যাক - এতে সমস্যা না হয়ে থাকলে -- যে আসে আসুক তৃণমূল যাক - এতে এতো কান্নাকাটি কেন?
     "অথচ আর্থ-সামাজিক পলিসিগুলো যে দুটি পার্টির একইরকম সেইদিকে হয়তো তিনি ধ্যান দেননি।" --- এটা পড়ে পুরাকালের "তিনো হোলো বিজেপির লক্ষী পেঁচা"  বা "বিজেপি-তিনো একই মুদ্রার দুই দিক" এসব উক্তি মনে পড়ে গেলো --- পিটি সেকালে এসব নিয়ে চিল্লাতেন, বাকিরা খিল্লি করতো। 
     
    যাই হোক প: বা: তে ২০১১ পর থেকে অনেক উন্নতি হয়েছে দুর্নীতি মুক্ত হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা অনেক ভালো হয়েছে মহিলাদের নিরাপত্তা বেড়েছে, কাজের সুযোগ তো অনেক অনেক বেড়েছে --- সর্বপরি গুরুতে ব্যানার লাগানোর দরকার পড়ছে না ---- এ সব কিছুই উন্নতি, আর প্রগতিশীলতার লক্ষণ. উপভোগ করুন সকলে।
  • গব্বর | 109.70.100.4 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ১৭:২০529146
  • প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপি সদস্য অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাত মেলালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার।
  • r2h | 208.127.71.79 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২১:১৯529154
    • যে আসে  আসুক | ০৯ মার্চ ২০২৪ ১৩:৩৫
    • ...যে আসে আসুক সিপিএম যাক - এতে সমস্যা না হয়ে থাকলে -- যে আসে আসুক তৃণমূল যাক - এতে এতো কান্নাকাটি কেন?,,,
     
     
    বিজেপি আরএসএস-এর কার্যকলাপকে আর পাঁচটা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে, তাদের ধান্দাবাজি, চুরি, দুর্নীতির সঙ্গে তুলনীয় করে দেখানোর এই যে নিরলস সাধনা, এটা খুব ভালো ব্যাপার।
     
    স্লোগানটা বামফ্রন্ট আসুক, তৃণমূল বিজেপি যাক - এমন হলে তাতে ঐকান্তিক সমর্থন।
    অবশ্য খুচরো লোকেদের সমর্থন বামফ্রন্ট চায় না, এমন শুনেছিলাম একবার, তো আমার সমর্থনে কিছু আসে যায় না। তবে আমার মত খুচরো লোক কী আর মার্কেটে নেই?
  • | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২১:৫৫529155
  • পিএম নাম ভাঁড়িয়ে লাখ খছেন। বেশ বেশ। 
    বিজেপী কাগুজে বাঘ এ তো পিটিবাবুর অমর উক্তি। 'অমিত শা কে? সে কি আরাবুলের চেয়েও বড় গুন্ডা?' এটাও পিটির অমর উক্তি।  পিএম কি ইচ্ছে করেই 'যে আসে আসুক সিপিএম যাক' এর সাথে পিটির বলা বিজেপী কাগুজে বাঘটা মিলিয়ে দিলেন? এটা মিথ্যাচার। অবশ্য পিএম বিবি,  ফেভি,  শিবু এরা যথেচ্ছ মিথ্যাকথা বলত,। কেউ সরাসরি কেউ এঁকিয়ে বেঁকিয়ে গালি গালাজও করত। 
  • | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:০৭529156
  • তবে অমিতের পরে এই আরেকজন বাম থেকে ফুটকি লাগিয়ে রাম দেখছি গুরুতে।  অজ্জিত ব্ল্যাংকিরা এখনো  ফুটকি জুড়ে নিতে পারে নি। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:১৫529157
  • রামমন্দিরের উদ্বোধনের দিন মমতা একটা সর্বধর্মসমন্বয় মিছিল করেছিলেন। তাতে কিছু বক্তব্যও রেখেছিলেন। অনলাইনে আছে, চাইলে ভিডিওও পেয়ে যাবেন। সিপিএমের কোনো প্রোগ্রাম রাজ্যস্তরে হয়নি।
     
    মমতা হেবি ভাল, এই বক্তব্য না।  তথ্য হিসেবে জানালাম  মাত্র। 
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:1f6d:3748:913d:afea | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:২৮529158
  • সেখানে মমতা রামমন্দির নিয়ে কি বলেছিলেন বলে দিন। নেট ঘাঁটতে পারছি না।
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:৩১529159
  • "পিসির কোনো বক্তব্য নেই" টা তাহলে কীসের ভিত্তিতে লিখলেন? মন থেকে?
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:1f6d:3748:913d:afea | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:৪১529160
  • এইসময় রিপোর্ট করেছিল মমতা বলেছে "আপানারা করছেন করুন না, কোর্টের আন্ডারে ভোটের আগে একটা গিমিক শো করবেন বলে, আমাদের কোনও আপত্তি নেই তো।" তাই লিখেছিলাম।
     
    আসলে ওটা ঠিক কোন বক্তব্য নেই বলা নয়। ওনার রামমন্দিরে আপত্তি নেই সেটা জানানো।
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:৫২529161
  • এইটা সেদিনের বক্তব্য। https://fb.watch/qIkDkLdgDX/?
    কিন্তু বক্তব্য তো অনেকই আছে। ইয়েচুরি, রাহুল, অভিষেক, মমতা সবারই। কিন্তু রাজ্যস্তরে প্রতিবাদ মিছিল, গোটা ভারতেই আর হয়েছে বলে মনে হয়না। আমার নজরে পড়েনি।  রাহুল আসামে একটা জায়গায় প্রার্থনা বা ধরণা জাতীয় কিছু একটা করেছিলেন। অনেকগুলো সংগঠন মৌলালি বা কোথাও একটা সভা করেছিল, এইসব কিছু টুকরো জিনিস দেখেছি।
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:1f6d:3748:913d:afea | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২২:৫৬529162
  • আর একটা জিনিষ একটু যদি খুঁজে দেন। বাবরি মসজিদ রায় নিয়ে মমতা একটা কবিতা লিখেছিল বলে কাগজ রিপোর্ট করেছিল, সেটা দেখেছি। কিন্তু কবিতা লেখার বাইরে আর কিছু দেখিনি। ছিল কি?
  • aranya | 2601:84:4600:5410:2daa:14b2:3297:df3a | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:০৪529164
  • কলকাতায় একটা প্রতিবাদ সভা হয়েছিল, সৈকত যেটা লিখলে। কোন দলের ব্যানারে নয় মনে হয়। 
    রামমন্দির নিয়ে প্রতিবাদ মিছিল ইঃ সারা ভারতেই হওয়া উচিত ছিল, পঃ বঙ্গে তো অবশ্যই। রাজনৈতিক দল গুলো ভয় পায় মনে হয়, যদি হিন্দু ভোট কমে যায়। 
    রাম বা যে কোন ঠাকুর দেবতা, ব্যাক্তিগত ভাবে কেউ পূজা করতেই পারে, ব্যাক্তি মানুষের সেই অধিকারকে আমরা সমর্থন করি, কিন্তু মসজিদ ভেঙে, সারা উপমহাদেশে দাঙ্গা বাধিয়ে তার আরাধনা স্বয়ং রামচন্দ্র -ও সমর্থন করতেন না, এরকম ন্যারেটিভ দরকার 
  • পলিটিশিয়ান | 23.241.209.119 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:১১529165
  • অযোধ্যার রামমন্দির নিয়ে আপত্তির কারণ ওটা একটা মসজিদ ভেঙে সেই জায়গায় বানানো। সেটাকে কোর্ট আবার সমর্থন করেছিল। বেঞ্চ সর্বসম্মত রায় দিয়েছিল। সিজেআই চন্দ্রচূড় বেঞ্চে ছিলেন।
  • র২হ | 96.230.215.15 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:১১529166
  • একটি কাব্যের নায়ক কী সমর্থন করতেন তা ভোটের আলোচনায় আসাই উচিত না।
  • র২হ | 96.230.215.15 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:১২529167
  • @অরণ্যদা
  • aranya | 2601:84:4600:5410:2daa:14b2:3297:df3a | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:২১529168
  • রামচন্দ্র তো অনেকের কাছেই কাব্যের নায়ক নন, স্বয়ং ঈশ্বর। এখানে একটা সশ্রদ্ধ প্রণামের ইমোজি দরকার ছেল :-)
    প্রতিবাদ যে তাদের ঈশ্বরের বিরুদ্ধে নয়, সেই ঈশ্বরের নামে কিছু মানুষের মসজিদ ভাঙা, দাঙ্গা বাধানো ইঃ অপকর্মের বিরুদ্ধে, সেই মেসেজ-টা খুব পরিস্কার ভাবে আসা দরকার। 
    সে মেসেজ বিভিন্ন ভাবে দেওয়া যায়, স্বয়ং রামচন্দ্র - ও তার নামে এইসব অত্যাচার, অনাচার সমর্থন করতেন না - এভাবে মেসেজ দেওয়া যায়। অন্যভাবেও নিশচয়ই  বক্তব্য রাখা যায় । 
  • গিমিক | 89.58.41.156 | ০৯ মার্চ ২০২৪ ২৩:২২529169
  • এই প্রথম রামনবমীতে ছুটি ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। শনিবার এই মর্মে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে নবান্ন। আগামী ১৭ এপ্রিল রামনবমী। ওই দিন জরুরি পরিষেবা বাদ দিয়ে রাজ্য সরকারি এবং সরকার পোষিত সমস্ত প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকবে।
     
    লোকসভা ভোটের আগে রাজ্য সরকারের এই ঘোষণা ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলেই মনে করছেন অনেকে। এই ঘোষণাকে কটাক্ষ করে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘ভোটের আগে কেন এই ঘোষণা নবান্ন করল, তা সবাই বুঝতে পারছে। মানুষ অত বোকা নয়।’’ যদিও তৃণমূলের বক্তব্য, বিজেপি বিভেদকামী বলেই এ সব মন্তব্য করছে। বাংলায় মতুয়া মহাসঙ্ঘের হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিন-সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রাজ্য সরকার ছুটি দেয়। আদিবাসীদের করাম পুজোতেও এখন ছুটি থাকে। এ বার তাতে যোগ হল রামনবমী। এর সঙ্গে ভোটের কোনও সম্পর্ক নেই।
  • dc | 106.208.64.17 | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৩:০০529172
  • অন্য সব দলের ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​বিজেপি ​​​​​​​আলাদা, ​​​​​​​কারন বিজেপির ​​​​​​​পেছনে ​​​​​​​আছে ​​​​​​​আরেসেস, ​​​​​​​যারা ​​​​​​​ফ্যাসিস্ট। ​​​​​​​এই ​​​​​​​সহজ ব্যপারটা না ​​​​​​​বুঝলে ​​​​​​​তো ​​​​​​​কিছু ​​​​​​​বলার ​​​​​​​নেই। ​​​​​​​
     
  • Arindam Basu | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৩:০০529173
  • অরণ্য, "সে মেসেজ বিভিন্ন ভাবে দেওয়া যায়, স্বয়ং রামচন্দ্র - ও তার নামে এইসব অত্যাচার, অনাচার সমর্থন করতেন না - এভাবে মেসেজ দেওয়া যায়। "
     
    অরণ্য, সমস্যাটি এই জায়গাটিতেই | 
    এগুলো যে "অনাচার", এবং স্বয়ং রামচন্দ্র সমর্থন করতেন না, এই মেসেজটি দেওয়া যায় না।
     
    কারণ, এরা (vhp, rss, বজরং দল ইত্যাদিরা) রামায়ণের যে পাঠটিকে আকর বলে মনে করেন, সেখানে রাম একটি তথাকথিত আর্য সভ্যতার উচ্চবর্ণের প্রধান পুরুষ, সেখানে শূদ্র এবং নারীদের স্থান নেই |রাম সেখানে এদের এই আচরণের টেমপ্লেট তৈরী করে দিয়েছেন। 
     
    কোথা থেকে শুরু করবেন? 
    * বালী বধ? (রাম এমন একটা ব্যাপারে ইনটারফিয়ার করছেন যেখানে তাঁর অধিকার নেই)
    * সীতার "লক্ষণরেখা",
    * শবরীর আর অহল্যার "উদ্ধার"
    * নিকুম্ভিলায় লক্ষণের রাবণপুত্রের সংহার
    * সীতার অগ্নিপরীক্ষা, সীতাকে abandon
    * উত্তরকাণ্ডে রামচন্দ্রের শম্বুক বধ । রামচন্দ্র তো তখন রাজত্ব করছেন, তিনি তখন রাজা। রাজা রাম ব্রাহ্মণদের পক্ষ অবলম্বন করে শূদ্র শম্বুককে হত্যা করছেন। 
     
    উচ্চবর্ণ এবং পুরুষতান্ত্রিক জগতের পুরোধা রাম |
    সেখানে কৃষ্ণ গৌণ, 
    রামের পরিচয় "মর্যাদা 'পুরুষোত্তম"
     
    এবং সে মেসেজ দেওয়া যায় না বলেই এরা (vhp, rss, বজরং দল) নিজেদের "বানর সেনা" অভিজ্ঞান করেন। মানে রামরাজ্যে ইচ্ছামতন তাণ্ডব করার লাইসেনস পেয়ে গেছেন। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৫:৩৫529175
  • বক্তৃতাটা শুনে দেখবেন, এইরকম একটা মেসেজই মমতা দিয়েছেন। বলাবাহুল্য অরিনবাবু যে কারণে বলছেন, সেই কারণেই আমার পছন্দ হয়নি বিষয়টা। তদুপরি খানিক হিন্দি বলেছেন অকারণে। সে আরেক ব্যাপার। 
     
    আমার অপছন্দে অবশ্য এটা মিথ্যে হয়না, যে এটা মন্দের ভাল। ২২ তারিখ বাংলায় সিপিএম কিচ্ছু করেনি।  বাংলার বাইরে অন্য কোনো বড় বিরোধী নেতা বড় করে কিছুই করেননি। সবাই মেনে নিয়েছেন।
  • r2h | 134.238.165.73 | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৫:৩৮529176
    • Arindam Basu | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৩:০০
    • ...সমস্যাটি এই জায়গাটিতেই | 
      এগুলো যে "অনাচার", এবং স্বয়ং রামচন্দ্র সমর্থন করতেন না, এই মেসেজটি দেওয়া যায় না।
     
     
    একমত।
    এসব পুরনো টেকস্টের হাজার রকম ইন্টারপ্রিটেশন হয়, তার মধ্যে রামায়ন মহাভারতের নানান রকম ভার্সন। বাল্মিকী কৃত্তিবাসী তুলসীদাসী আরো কে জানে কত। যে যেটার যেতুকু সুবিধে তুলে নিয়ে নিজের কাজে লাগায়।
    রামকে উদার প্রমাণ করতে চাইলে অনেক কিছুই বলা যায়, সীতাকে ত্যাগ করা - এর একটা ব্যাখ্যা কোথায় পড়েছিলাম, রাজধর্মে রাজার ব্যক্তিগত কিছুই নেই, সামান্য প্রজা পুকুরঘাটে কানাঘুষো করলে রাজাকে তাঁর প্রিয়তমা পত্নীকে ত্যাগ করতে হয় ইত্যাদি। সেসব খুবই ভালো কথা, কিন্তু এটাকে অন্য কেউ পরপুরুষসংসর্গ ইত্যাদি বলে ব্যাখ্যা করলেও সেটাও এই উদারতার ব্যাখ্যার মতই আরেকটা ব্যাখ্যা। আর এইসব নিয়ে তর্ক করতে গেলে বাহুবলী চাড্ডি এসে চুপ বে মছলিখোর বাঙ্গালি মাকু বলে রদ্দা মেরে দিলে চুপ করে যেতে হবে।

    তো, ঐসব অনাধুনিক ধোঁয়াশাময় জিনিস কাব্য সাহিত্যে খুব ভালো, রাজনীতি বা সামাজিক মূল্যবোধে টেনে আনতে গেলে ভয়াবহ স্লিপারি স্লোপ।
  • dc | 2401:4900:2341:2ef1:b442:2363:96bc:c905 | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৮:৩১529182
  • যা বুঝছি, গাঙ্গুলিবাবুর এই হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলে তিনোরা এখন বলার সুযোগ পেয়ে যাবে যে আদৌ কোন দুর্নীতি হয়নি, সব ওই বিচারক উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে করেছিলেন। এ নিয়ে প্রচারও করবে বোধয়, সেটাই সবচেয়ে খারাপ দিক। 
     
    আর পবর বিজেপি মনে হয় সুন্দর ভাবে একটা ওন গোল স্কোর করলো, স্যার আবার রেগে না যায়। 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ১০ মার্চ ২০২৪ ০৮:৫২529183
  • শুধু বিজেপি কেন, বামরাও অফার করেছিল তো। উনি লেঙ্গি মেরে দিয়েছেন। 
    এসব তো লিখলাম উপরে।পয়েন্টটা হল, উনি বাম এবং বিজেপি উভয়ের সঙ্গেই রাজনৈতিক যোগাযোগ রাখতেন। এর পরও হয়তো রায় ঠিকই দিয়েছেন, কিন্তু নৈতিকতার প্রশ্নে তো কাজটা একেবারেই ঠিক না। ফলে প্রতিটা রায়, নৈতিকতার খাতিরেই বাতিল হওয়া উচিত। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দিয়েছেন ধরে নিয়েই। 
     
    যাঁরা যোগাযোগ রাখতেন, তাঁরা অবশ্যই এটা বলবেননা। বলবেন, রায়গুলোতো ঠিকই ছিল, তাঁদের কথাও ওই একই কারণে গ্রাহ্য না। 
     
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন