এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব  মোচ্ছব

  • মিলেনিয়াম মল (রহস্য গল্প) : পর্ব এক

    Ranjan Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    বাকিসব | মোচ্ছব | ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ২৭৫ বার পঠিত
  • [ লেখাটি ৮ বছর আগে গুরুতে ধারাবাহিক বেরিয়েছিল। তার সংশোধিত রূপ পরে প্রয়াত সুজন দাশগুপ্ত (একেনবাবু সিরিজের লেখক) মশায়ের সম্পাদিত রহস্য পত্রিকায় বেরোয়। এটা আবার এখানে দিচ্ছি কারণ এবছর আমার মাথায় কিছুই আসছে না। কেকে'র বারবার "সৌরভ বিশ্বাসের কী হল"? জানতে চাওয়া সত্ত্বেও। ছোট লেখা। এক বারে দুটো করে কিস্তি পোস্ট করলে তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে। আগে যাঁরা পড়েছেন তাঁরা অবশ্যই স্কিপ করে যাবেন।এটাকে আমার জোর করে ফুটেজ খাওয়ার করুণ প্রচেষ্টা ধরে নেবেন। ]

    মিলেনিয়াম মল

    প্রথম অধ্যায়

    (১)

    আকাশ মেঘলা থাকায় দিল্লি-রায়পুর ইন্ডিগো ফ্লাইট মানা বা স্বামী বিবেকানন্দ এয়ারপোর্টে প্রায় আধঘন্টা দেরিতে নেমেছে। বিমানসেবিকার ঘোষণা শেষ হতেই যাত্রীদের মধ্যে তাড়াহুড়ো করে হ্যান্ডব্যাগ হাতে নিয়ে লাইনে দাঁড়ানো ও মোবাইল অন করে জোরে জোরে কথা বলা শুরু হল। সিঁড়ি লাগতে ঠেলাঠেলি করে নামার পালা। ধীরে ধীরে সীটগুলো প্রায় খালি হয়ে এল। কিন্তু 26A সীটের যাত্রীটির কোন হেলদোল নেই। সে অলস চোখে চারদিকে চোখ বুলিয়ে আবার হাতের ইংরেজি কাগজে ডুবে গেল। সিনিয়র এয়ার হোস্টেস স্মিতা রাঠোরের ভুরু কুঁচকে উঠেছে। হিসেব মিলছে না। ও এগিয়ে গিয়ে জিগ্যেস করল -- ওয়েলকাম টু রায়পুর! মে আই হেল্প য়ু স্যর? এনি প্রবলেম?
    দীর্ঘকায় প্রৌঢ় লোকটি উঠে দাঁড়ায়। কাগজটি সীটের ওপর রেখে ল্যাপটপের ব্যাগটি তুলে হেসে বলে -- নো থ্যাংকস্‌! ইটজ অলরাইট।
    -- এভার বীন টু ছত্তিশগড়?
    লোকটি দু'সেকেন্ড চুপ করে যৌবনের শেষ সীমায় পৌঁছে যাওয়া মহিলাটিকে ঠান্ডা চোখে দেখে নেয়। তারপর এমন ভাবে মাথা নাড়ে যার অর্থ হ্যাঁ, না দুটোই হতে পারে।
    সপ্রতিভ বিমানসেবিকাও কেমন অপ্রস্তুত হয়ে সরে দাঁড়ায়। মাপা পায়ে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে যায় লোকটি।
    কনভেয়র বেল্টের সামনে বেশ ভীড়।
    দুটো কালো চারচাকাওলা স্যুটকেস আসতেই একজন মাঝবয়েসি তড়বড় করে একটি নামিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু পেছন থেকে একটি নির্লোম কঠিন হাত তার কব্জি চেপে ধরে।
    চমকে পেছন ফিরে তাকাতেই একটি পোড়খাওয়া দীর্ঘকায় চেহারা হেসে বলে -- দ্যাটস্‌ মাইন। চেক দ্য স্লিপ প্লীজ।
    তাড়াহুড়ো করা ভদ্রলোক একনজর দেখে সরি বলে পিছিয়ে যায়। তারপর একই রকম আরো দুটো সুটকেস এগিয়ে গেছে দেখে আবার তড়বড় করে বেল্টের গোড়ার দিকে এগিয়ে যায়।
    লম্বা লোকটি অনায়াসে দুটো চাকাওলা সুটকেস ঠেলে বাইরে বেরিয়ে আসে।
    নতুন ঝাঁ-চকচকে টার্মিনাল। দিল্লির অনুকরণে তৈরি। কিন্তু বাইরে রোদ্দূর বড় কড়া। অগাস্টের শেষ। বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কিন্তু গরম কমেনি। এগিয়ে আসা হোটেলের এজেন্ট ও পুলকারের দালালদের ও হাতের ইশারায় নিরুৎসাহিত করে। তারপর এদিক ওদিক তাকিয়ে মোবাইলে মেসেজ চেক করে হ্যান্ডব্যাগ থেকে একটি গাঢ় নীল রঙের রোদচশমা পরে নেয়। আর তক্ষুণি একটি ছাইরঙা পুরনো এস্টিম গাড়ি এসে সামনে দাঁড়ায়। একজন সাদা রঙের হাফহাতা শার্ট ও প্যান্টপরা মাঝবয়েসি লোক নেমে এসে বলে -- মিঃ সদাশিবন?
    ও সম্মতিসূচক ঘাড় নাড়ে। ওর হাতের থেকে মালপত্র সব বিনাবাক্যবয়ে ডিকিতে উঠে যায়। ওর চোখ মেপে নেয় গাড়ির নম্বর, মেক ইত্যাদি।
    গাড়ি এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে ভিআইপি রোড ধরে প্রায় ছয় কিলোমিটার চলার পর লোকটি প্রশ্ন করে --- আমরা কি মিলেনিয়াম মলের পাশ দিয়ে যাব?
    -- না স্যর! ওটা রিং রোড নম্বর থ্রির পাশে। আমরা একনম্বর দিয়ে সোজা শহরে ঢুকে যাব। এখন আপনি ফ্রেশ হয়ে খাওয়াদাওয়া করে রিল্যাক্স হবেন। বিকেলে মালিক নিজে এসে আপনাকে মল দেখাতে নিয়ে যাবেন। আমার ওপর সেই রকমই অর্ডার আছে।

    (২)

    রায়পুরের বায়রনবাজার এলাকার যে রাস্তাটি সেক্রেটারিয়েটের দিকে গেছে তার ডানদিকে সেন্ট পলস স্কুলের পেছনে একটা তিন একর জমির ওপর সাবেকি ধরণের বিশাল ভিলা। বড় রাস্তার থেকে টের পাওয়া যায় না যে ভেতরে এতটা খালি জায়গা নিয়ে এমন বিশাল বাড়ি আছে।
    ভিলা সাবেকি ধরণের হলেও বাউন্ডারি ওয়াল ও গেট একেবারে হাল আমলের। উঁচু গেট, পাশে গানম্যানের জন্যে খুপরি সেল, তাতে দেয়ালের গায়ে ছোট ছোট ফুটো। দরজা দিয়ে ঢুকেও সিসিটিভির ক্যামেরা কোথায় বসানো হয়েছে বোঝা যাবে না।
    ভেতরে সবুজ লন পেরিয়ে পোর্টিকো। সিঁড়ি দিয়ে উঠে ছায়াঘেরা বারান্দায় বেতের চেয়ারে বসে তিনজন।সবচেয়ে বয়স্ক ভদ্রলোকের বয়স সত্তর পেরিয়েছে। হীরানন্দ গুলাবচন্দানী পরিবারের সর্বময় কর্তা।
    দেশভাগের দাঙ্গার পর পশ্চিম পাকিস্তানের সিন্ধ ছেড়ে দশবছর বয়সে বাবার হাত ধরে তৎকালীন সিপি অ্যান্ড বেরার (সেন্ট্রাল প্রভিন্স) এর একপ্রান্তে ছত্তিশগড় এলাকার সদর মহকুমা রায়পুরে পৌছেছিলেন। তখন বিদর্ভের রাজধানী ছিল নাগপুর। আর ছত্তিশগড় ছিল নাগপুর কমিশনারের অধীন। তার পর নাগপুর আর মূল বিদর্ভ গেল মহারাষ্ট্রে ঢুকে, আর ছত্তিশগড় রইল মধ্যপ্রদেশের অঙ্গ হয়ে। শেষে গত দশবছর হল ছত্তিশগড় আলাদা রাজ্যের মর্যাদা পেয়েছে ,আর রায়পুর হয়েছে রাজধানী।
    এই পরিবর্তনের সুফল পেয়েছে গুলাবচন্দানী পরিবার। একদিকে ‘পূজ্য সিন্ধি পঞ্চায়েতে’র উনি গত দশবছর ধরে প্রেসিডেন্ট । বার্ষিক সাধারণসভা ও নির্বাচনের সময় ওঁর বিরুদ্ধে কেউ দাঁড়াতে সাহস করেনি। আবার মানা টাউনশিপের কাছে শদানী দরবার ট্রাস্টের উনি কোষাধ্যক্ষ। প্রতিবছর গুরুর আবির্ভাব দিবস এবং ঝুলেলাল বা বরুণদেবের পূজোর সময় পাকিস্তান থেকেও প্রচূর তীর্থযাত্রী আসে, বিরাট মেলা হয়, বিদেশি জিনিসপত্র কেনা বেচা হয়। পুলিশ বা শুল্কবিভাগ দেখেও দেখে না। মানা এয়ারপোর্টের এক্সপ্যানসনের টার্ন- কী কোম্পানীগুলোর কাছ থেকে বেনামে কাঁচামাল সাপ্লাইয়ের ঠিকেও উনিই পেয়েছিলেন। তবে পোড়খাওয়া লোক গুলাবচন্দানী বিনয়ী মানুষ। তিনি জানেন ঝুলেলালদেব মানুষের অহংকার সহ্য করেন না।
    এসব উনি বই পড়ে শেখেন নি। নিজের চোখে দেখেছেন।
    ১৯৪৮ সালে রায়পুর শহরের কালেক্টর ছিলেন মি: বায়রন। সুদূর স্কটল্যান্ড থেকে আসা কড়াধাতের মানুষ। এই পাড়াটা তখন ছিল ছোট্ট রায়পুর শহরের শেষ প্রান্ত। এর পর থেকেই দন্ডকারণ্যের এলাকা শুরু। সন্ধ্যের পর হায়্না ও হুড়ারের উপদ্রব ছিল। একবার বায়রন সাহেব নিজের হাতে গুলি করে দুটো শেয়াল ও হুড়ার মেরেছিলেন।
    বলতেন -- আমাদের দেশে অভিজাত রাজপুরুষরা ফক্স-হান্টিং করত। আমিই বা বাদ যাই কেন!
    গুলাবচন্দানীর বাবা অল্পদিনের মধ্যেই ব্যবহারগুণে সায়েবের প্রিয়পাত্র হয়ে উঠেছিলেন। তাই এই কাঁটাঝোপ আর আগাছায় ভরা পাঁচ একর পতিত জমি একরকম নামমাত্র মূল্যে লীজ পেতে সায়েবের দয়ায় কোন অসুবিধা হয় নি।
    হটাৎ সাতদিনের ম্যালেরিয়ায় মেমসায়েব চলে গেলেন। পরিহাসপ্রিয় মিঃ বায়রন, যিনি নিজেকে কবি লর্ড বায়রনের বংশাবতংস বলে পরিচয় দিতেন, কেমন যেন বুড়িয়ে গেলেন। তারপর তল্পিতল্পা গুটিয়ে দেশে ফেরার আগে গুলাবচন্দানীর বাবাকে একটি ট্যাঁকঘড়ি দিয়ে যান। সেই থেকে ওঁদের পরিবারের উৎথান। তাই সেই ঘড়িটি ঠাকুরঘরে ঝুলেলালের বিগ্রহের পাশে এককোণায় একটি কাঠের আসনের ওপর লালশালু দিয়ে মুড়ে রাখা হয়। ঘড়িটিও রোজ পূজোর সময় পূজারীর হাত থেকে ফুল-বেলপাতা পায়।
    তবে গুলাবচন্দানীরাও অকৃতজ্ঞ ন'ন। ওঁদের চেষ্টায় মিউনিসিপ্যালিটি প্রস্তাব পাশ করে এই এলাকার গোটা তিনেক ওয়ার্ডের নাম বায়রনবাজার করে দেয়।
    কিন্তু শুরুতে রায়পুর শহরের নগরশেঠ বলা হত পাঞ্জাবী সতপাল সিং রণধাওয়াকে। ওই পরিবারের কাজ ছিল ট্রাক দিয়ে জঙ্গল থেকে সেগুন-শাল আর মহুয়া সোজা উড়িষ্যায় চালান করা।
    এছাড়া ওদের বড়ছেলের ছিল মেয়েমানুষের ব্যামো। গাঁয়ের দিকে কাউকে চোখে ধরলেই উপঢৌকন নিয়ে দূত পৌঁছে যেত মেয়ের বাপের কাছে। কিছুদিন পর জামাকাপড় বাক্স-প্যাঁটরা দিয়ে আবার মেয়েটিকে বাপের বাড়ি ফিরিয়ে দেয়া হত। লোকজন দেখেও দেখত না। কিন্তু বাদ সাধল এক ঢীমর পরিবার। ওরা মাছের ছোটখাট কারবারী। সতপাল সিংয়ের দূতকে ওরা লাঠিপেটা করে ফিরিয়ে দিল।
    রণধাওয়া কিল খেয়ে কিল হজম করার পাত্র ন'ন। কিছুদিন পর এক ভোরে দেখা গেল ঢীমরদের সদ্য লীজ নেয়া সাতটি পুকুরে ভেসে উঠছে মরামাছের দল। রাত্তিরে কে বা কারা পুকুরগুলিতে ডেমোক্রান না ফলিডল ঢেলে দিয়েছে।
    কিন্তু ভগবানের রাজত্বে ‘দের হ্যায়, পর অন্ধের নহীঁ’ (দেরি হতে পারে, কিন্তু অন্যায় অবিচার হবে না)।
    রণধাওয়ার কলেজে পড়া একমাত্র মেয়েটি বাড়ির ড্রাইভার ত্রিবেদীর সঙ্গে পালিয়ে গেল। তারপর আদালতে নিজের ও স্বামীর সুরক্ষা চেয়ে রাইফেল ও রিভলবার রাখার লাইসেন্স আদায় করল। শেষে সম্পত্তির ভাগ চেয়ে দেওয়ানি মামলাও করল। রণধাওয়া পক্ষাঘাতে অচল হলেন। ব্যবসা মার খেল।
    সেই শিক্ষা গুলাবচন্দানী ভোলেন নি।
    আজ তাই বড় ছেলেকে জিগ্যেস করলেন, “উনি পৌঁছে গেছেন? খবর পেলে?”
    -- “হ্যাঁ, বাবুজি! ড্রাইভারের ফোন এসেছে। এখন বিশ্রাম করুক। বিকেলে চাঙ্গা হয়ে আমার সঙ্গে মিলেনিয়ম মল দেখতে যাবে।”
    -- “ঠিক আছে, কিন্তু সত্যি কি এর দরকার ছিল? এসব আমার ভালো লাগে না।”

    (চলবে)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kishore Ghosal | ০৩ অক্টোবর ২০২৩ ০০:০১740935
  • আগে পড়িনি, তাই ঠিক কোনদিকে যেতে পারে - তার অপেক্ষায় রইলাম। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন