এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • আমাদের ওখানে বরানগর কাশীপুর হয়নি

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২০৮ বার পঠিত
  • আমাদের ওখানে তখন ঘাস গরম ছিল হয়ত। সে ঘাস গরুতে খাবে কী করে, কী করেই বা গুলির আওয়াজ শুনে বোঝা যাবে ঘাসেরা গরম হলই বা কেন। আমাদের ওখানটা তখন সাত রাইফেল দিয়ে সুরক্ষিত  রাখা হত আর ছিল সতেরোটা দানা, রাইফেল কয়েল রিকয়েল করে থেমে যাবে আর দানা ভরার জন্য হাত এলে আর দানা পাবে না এমনই রেশনিং। এমনই অবস্থা এ্যামুনিশনের। এ পরিস্থিতির এক পরের কথা হল - যখন দানা থাকে না আর না থাকলে রাইফেলও থাকার কথা নয়। তবু আশুদার প্ল্যানিংয়ে কোন খামতি ছিল না। কখনই প্ল্যানিংয়ে খামতি করার জন্য আশুদার জন্ম হয় নি। সে থালা পেতে দিলে রক্ত ভরে যেত আর সেই রক্ত জমে যেতে যেতে শক্ত ডেলা ডেলা হয়ে ওপর থেকে চাকা চাকা কাটার মতো অবস্থায় চলে গেলে সেটা অল্প তেলে ভেজে এক ধরণের ভাজা হত, রক্ত ভাজা হত। আশুদা বলত, “খাও।”
    —— কী ?
    —— ভাজা। 
    —— কিসের?
    —— খাসির। 
    —— খাসির?
    —— হ্যাঁ, খাসির। 

    সেই চাকা চাকা ভাজা রক্ত খেতে ভালোবাসত বলে আশুদার প্ল্যানিং ছিল ঠিক। তাতে কোন খামতি আছে কিনা এটা বার করার জন্য রীতিমত মোবিলাইজেশন করতে হয়েছিল আর এক ধরণের বামপন্থী পার্টির নেতাদের যাদের সিপিএম বলে। ওনাদের সিপিএম বলার কারণ ছিল বেশি কিছু নয় - আশুদারা নকশাল ছিল বলে। সিপিএমরা ছিল বলে নকশালরা ছিল। নকশালরা ছিল বলে সিপিএমরা ছিল। তার মানে কি এই যে আমাদের ওখানে তখন ঘাস গরম ছিল কারণ আমাদের এলাকারা নকশাল ছিল আর অন্য এলাকারা সিপিএম ছিল। এ নিয়ে, এলাকা নিয়ে, এ এলাকা - সে এলাকা এ সব নিয়ে অনেক লেখা হয়ে তারপর তারা গেছে। তাদের ফিরিয়ে আনার কথা না ভেবে বরং মোবিলাইজেশন নিয়ে ভাবা যাক।

    আশুদার যদি নিখুঁত প্ল্যানিং থাকে, যদি সাত রাইফেলের সুরক্ষা নিয়ে নিখুঁত  ভাবে এলাকার বলয় তৈরি করা যায় তবে সিপিএময়ের ছিল চুয়ান্ন পার্টি আর একশো এক পার্টি, লুম্পেন-আধা লুম্পেন ঝটিকা দল, যারা কংগ্রেসীদের সঙ্গে সমান্তরাল বা কংগ্রেসীদের সঙ্গে কিছু সহাবস্থানের ব্যালান্স করত কারণ তা করতেই হত লুম্পেনদের নিজস্ব জগত তৈরির জন্য। লুম্পেনরা গোপনে অপারেট করে আর লুম্পেনরা খোলামেলা ছাড়া থাকতে পারে না। এ জন্য এক পরিস্থিতি তৈরি হয়, তৈরি করতে হয় এমন এক জোন যাতে যে কেউ ঢুকতে পারে না আবার মনে হতে পারে যে কেউ ঢুকতে পারছে। এলাকার পর এলাকা ওই জোনের অধীনে চলে যাচ্ছিল। একবার সেই জোনের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলে কোন এলাকা আর পার্টির থাকত না সেই এলাকা রাষ্ট্রের খপ্পরে পড়ে যেত যেখানে ঘাস কী রকম থাকবে গরম না ঠাণ্ডা এটা বলা বড় মুশকিল। এমনও হতে পারে হয়ত ঘাসই থাকতে চাইবে না। এ্যাত সিআরপির দাপট হবে যে ঘাস আর উঠবেই না। মাটির তলায় এক নিজস্ব জোন তৈরি করে উত্তরোত্তর  বাড়াতে থাকবে তাদের সেই জোন যাকে হয়ত ঘাসেদের জোন বলা যাবে। 

    যাই হোক আমাদের এলাকাকে ওই লুম্পেন জোন দিয়ে ঘিরে ফেলার সাজিশ হয়েছিল বটে। সেটার জন্য যে মোবিলাইজেশন হয়েছিল সেটা নিয়ে কথা বলতে হবে বলে ফোকাসিং নির্দিষ্ট করতে করতে দেখা যাচ্ছে চুয়ান্ন পার্টি উড়ে বিশুর নেতৃত্বে আর একশো এক পার্টি বাবুসোনার নেতৃত্বে আমাদের এলাকাকে ঘিরে ফেলার জন্য এগোচ্ছে। তাদের অনেক পেছনে পেছনে যেন বোঝাই যাবে না এ ভাবে পুলিশ মোবিলাইজেশন হচ্ছে আর আলাদা আলাদা ভাবে কংগ্রেস আর সিপিএম অহি-নকূল সম্বন্ধ করে বেশ খানিকটা দূরে দূরে বসে আছে। চুয়ান্ন পার্টি আর একশো এক পার্টি তাদের আলাদা আলাদা সিপিএম ও কংগ্রেস মোটিভেটরদের কাছ থেকে মোটিভেশন নিয়ে যে যার মতো করে অথচ সুশৃঙ্খল ভাবে এগোচ্ছিল তাদের কাজ ছিল লুম্পেন জোনের মধ্যে আমাদের ওখানকে ঢুকিয়ে ফেলা, এমন এক এলাকাকে যেখানে ঘাস তখনও গরম ছিল। আর এ কিছু হচ্ছিল আশুদার নেতৃত্বে যে স্কোয়াড যার কাছে সাত রাইফেল আর সাতেরোটি দানার রিসোর্স আছে, তাদের জন্যই। তারা যে বাড়িতে বাড়িতে পজিশন নিয়ে বসে আছে এ কথা চুয়ান্ন পার্টির নেতা উড়ে বিশু আর একশো এক পার্টির নেতা বাবুসোনা জানত। তাই তাদের লুম্পেন জোনে কিছু প্রকাশ্য কথাবার্তা হয় যা সঙ্গত কারণেই গোপন থেকে যায় —
    উড়ে বিশু— আশুদার সঙ্গে কথা বললে হতো না?
    বাবুসোনা— কে? বলাইদা?
    উড়ে বিশু— আশুদা। 
    বাবুসোনা— বলাইদাই আশুদা। শালার দারুণ টিপ। 
    উড়ে বিশু— সাঁতার দিতে দিতে গুলি চালায়। 
    বাবুসোনা— গ্রেনেড নেই তো?
    উড়ে বিশু— সকেট তো আছেই। 
    বাবুসোনা— ঠিকই বলেছিস। 
    উড় বিশু — সেই জন্যই তো। 
    বাবুসোনা— পুলিশ পেছনে থাকবে। 
    উড়ে বিশু— কোন খানকির ছেলে বলেছে— সুবোধ না রবিন?
    বাবুসোনা— না, বলছে যখন নিশ্চয়ই থাকবে। দেখা না গেলেও থাকবে আরকি। 
    উড়ে বিশু— গুদমারানির ব্যাটা কোথায় থাকবে তারই ঠিক নেই। 

    এ সব কথাবার্তা মোবিলাইজেশনের কোন পর্যায়ে হয় সেটার জন্য দৌড় লাগালে অতি দ্রুত মাঠ পাওয়া গেল যেখানে উড়ে বিশুর নেতৃত্বে চুয়ান্ন পার্টি প্রচুর পেটো, পাইপ গান, ওয়ান শর্টার নিয়ে এগোচ্ছে। সে দিন লক্ষী পুজো হয়েছিল বলে ক্যালেন্ডারে কোথায় লেখা আছে এটার দিকে আশুদার নজর গিয়েছিল কিনা কে জানে। সে এগোন দলের একটু মধ্যিখানে উড়ে বিশুকে টার্গেট করেছিল একটা বাড়ির কোন পজিশন থেকে যেখানে পুরো মাঠটাকে কভার করা যায়। উড়ে বিশুর ঠিক পেছনে দুটো পেটোর ব্যাগের দিকে তার নজর পড়ে। আশুদা হাবুকে বলল, “কাটা রাইফেলে হবে না তোরটা দে।” হাবু নিঃশব্দে থ্রি নট থ্রি এগিয়ে দিলেএকটা কক করার আওয়াজ শোনা গেল তারপর দু ব্যাগ পেটো সহ চুয়ান্ন পার্টির ছটা ছেলে উড়ে যায়। কাছের একটা কুকুর রক্ত চাটার জন্য এগোলে মাটিতে পড়ে থাকা উড়ে বিশু তার কবজি থেকে উড়ে যাওয়া বাঁ হাত ডান হাত, থেঁতলানো ডান পা বাঁ পা নিয়ে হিসহিসিয়ে উঠল, “খবরদার এক পা এগোবি না খানকির ছেলে।” বাবুসোনা তার একশো এক পার্টির লোকজন নিয়ে দমকে দমকে এগোচ্ছিল।  শোনা যায় এক রাইফেল থেকে  কাছের এক জানলায় থ্রি নট থ্রি  বুলেট লাগলে সে আওয়াজ আর যায় না বারবার জানলাটা খোলে আর বন্ধ হয় ব্যাং ব্যাং ব্যাং ব্যাং ব্যাং ব্যাং -যেন আর থামবেই না। সে জানলার দ্রুতবেগ খোলা ও বন্ধ দেখতে বাবুসোনা বোকার মতো কভার ছাড়াই এগোল, পেছনে তার দুই লেপ্টে থাকা সেয়ানা পিলু আর মদন। আশুদা আরাম করে টার্গেট করে বাবুসোনাকে পেয়ে যাচ্ছিল তখন হাবু বলল, “দাও।”

    থ্রি নট থ্রির হার্ড নোজ বুলেট - ওজন ১২গ্রাম, সেকেন্ডে ২৫৭০ ফুট যেতে পারে আর ধোঁয়া হীন গান পাউডার দ্রবীভূত নাইট্রোসেলুলোজ নাইট্রোগ্লিসারিন ইত্যাদি দিয়ে তৈরি হয় আর ১৬০০ ফিটের মতো অভ্রান্ত লক্ষ্য। আশুদা বলল, “বাবুসোনাকে নে”। হাবু বলল, “নিচ্ছি”। আশুদা বলল, “আগে বাবুসোনাকে নে। পিলু আর মদন এক লাইনে।” হাবু বলল, “মদন, বাবুসোনা, পিলু এক লাইনে।” আশুদা বলল, “আচ্ছা”।  হাবু বলল, “পিলু, মদন, বাবুসোনা”। আশুদা বলল, “হু”। হাবু বলল,“বাবুসোনা, পিলু, মদন।” আশুদা বলল, “মার”। প্রথমে বাবুসোনা হেলে গেল, পিলু সেই দেখতে দেখতে বাঁ দিক চেপে পড়ল আর মদন একটু হেঁটে হাঁটু মুড়ে বসেই রইল। জানলাটা এখনও থামে নি সে আরো দুবার আওয়াজ করল ব্যাং ব্যাং ব্যাং ব্যাং তবে তেমন জোরদার নয়। 

    #################

    পুলিশ লাস গুনছিল। মোট বাইশটা হতে পারে কুড়ি অথবা পনেরো। আমাদের ওখানে লাস পড়লে একটু কমিয়ে দেখানোরই কথা। লুম্পেন জোনের মধ্যে না ঢোকাতে পেরে রাষ্ট্র পরদিন নিজে এসে আমাদের এলাকায় বাড়ি বাড়ি ঢুকে ভালো মন্দের খোঁজ খবর নেয়। সেই খোঁজ নিতে প্রচুর পুলিশ বা কোন পুলিশ ছাড়াই রাষ্ট্র ঢোকে কারণ রাষ্ট্রও তো পাড়ারই লোক হলই বা সে কংগ্রেসী নেতা। আর আশুদারা হাওয়া হয়ে যায়। সেই থেকে সাতটা রাইফেল আমাদের ওখানে পাহারা দিয়ে এসেছে। তার গুলির হিসেব কেউ জানত না। এত কম গুলি নিয়ে সেই সুরক্ষার ব্যাপারটা খুব সহজ করে আশুদা আমাকে বুঝিয়ে  ছিল। তখন আমরা মাখা মুড়ি টুড়ি কিছু খাচ্ছিলাম। দেখছিলাম সত্যি সত্যি একটা বোম হাতে ফেটে আশুদার বুক ও বগল ও কাঁধে পোড়া দাগ ধরিয়ে দিয়েছিল, বেশ জোরেই সে বোঝা গেল কারণ তা এবড়ো খেবড়ো করে দেখাচ্ছে আর আলো পড়লে চকচক করে। 

    তারপর অনেক দিন বাদে কঠিন এ্যানিমিয়া হয়ে আশুদা মারা যাবে বলে সব যখন ঠিকঠাক, সে মারা গেল রেললাইনে মাথা দিয়ে। মাথা দিলে বোঝা যায় লাইন গরম কিনা। তখন গরম ছিল কি? না ঠাণ্ডা? সময় রেললাইন ধরে উধাও হয়ে আমাদের ওখানে বারবার আসতে থাকে আর ওখানের ঘাস তখন গরম ছিল কিনা কেউ দেখতে আসে কি?

    (আশুদা ছিলেন। হাবু বেঁচে আছেন আর ছিলেন ভোলা। ভোলা লেখায় আসেন নি।গল্প  বানাতে গেলে অনেক কিছু বাদ পড়ে।)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:b5de:47b7:367d:1ed3 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৫:১৮523486
  • এ লেখার তো ভাল মন্দ হয় না। সত্তরের দশক, বসন্তের অগ্নিনির্ঘোষ, একটা ঝোড়ো সময়ের দলিল 
    বরানগর -কাশীপুর নিয়ে কোন তদন্ত, বিচার হয় নি। সত্তরের দশকে ওটাই বোধহয় সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন