এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • অভিশপ্ত জীবন

    Amlan Sarkar লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩১ জুলাই ২০২৩ | ২১৫ বার পঠিত
  • প্রণয় পাশার পরবর্তী পর্ব:
    অভিশপ্ত জীবন
    অম্লান সরকার
    মোহরের গ্রেফতার পরবর্তী ঘটনাবলী সাত্যকি বা ওর বাবা মার জন্য খুব একটা সুখকর হয় নি। সাত্যকি কে পুলিশি জেরায় জেরবার হতে হয়েছে বারবার। মোহরের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ ও বিবাহ পর্যন্ত ঘটনাবলী বারবার তাকে বলতে হয়েছে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন রকম পুলিশি প্রশ্নের উত্তরে। তার বাবা মাও রেহাই পায়নি। তাদেরও সম্মুখীন হতে হয়েছে বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন রকম পুলিশি জেরার। তবে এক সময় সব মিটে গেছে। মোহরের দীর্ঘ কারাবাসের শাস্তি হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে অনেক রকম পুলিশি অত্যাচার। তাতে গুপ্তচর সংস্থাটির আরো কিছু চুনোপুটি ধরা পড়েছে। কিন্তু রাঘব বোয়ালরা রয়ে গেছে অধরাই। এদিকে পুলিশের হয়রানি শেষ হয়ে যাওয়ার পর জীবন, নারী জাতি, প্রেম ভালোবাসা বা বিবাহের মত সামাজিক বন্ধনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ সাত্যকি এক সময় তার সংবাদপত্র অফিসের তুলনামূলক ভাবে আরামের চাকরি ছেড়ে দিয়ে সব ছেড়ে ছুড়ে পালিয়ে গেছে ঝাড়খন্ড রাজ্যের পালামৌ অঞ্চলের গভীর জঙ্গলে। সেখানে এক কাঠের আড়তদারের কাছে আড়তের কাজকর্ম দেখাশোনা করে নিজের পেট চালানোর মত একটা কাজ জুটিয়ে নিতে পেরেছে। কিন্তু ভাগ্যে তখনও অনেক কিছু দেখা বাকি ছিল সাত্যকির।

    গত শতাব্দীর ৬০ এর দশকের শেষ দিকে বাংলায় যে নকশাল আন্দোলন মাথা চারা দেয়, উত্তাল ৭০ দশকের প্রথমার্ধে সেই আন্দোলন বিস্ফোটক আকার ধারণ করে। তবে ৭০ এর মাঝামাঝি পর্যন্ত গিয়েই সেই বিস্ফোটক আন্দোলন এক রকম স্তিমিত হয়ে পরে। আবার ৮০র দশকের প্রথম দিকটায় এই নকসালবাদীরা অসংখ্য ছোট ছোট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে গোপনে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছিলো। তবে ৯০ দশক পর্যন্ত বাংলায় এই নকসালবাদীরা প্রায় অস্তিত্বহীন হয়ে পরে।

    বাংলায় নকশাল আন্দোলন এক রকম শেষ হয়ে গেলেও কিন্তু বিহার, ঝাড়খন্ড, উড়িষ্যা বা অন্ধ্রপ্রদেশের বেশ কিছু অঞ্চলে বিশেষ করে দুর্গম, পাহাড়ী, জঙ্গলাবৃত এলাকায় মাওবাদী নাম দিয়ে এই নকশাল আন্দোলন এক অন্য রূপ ধারণ করে। ক্রমে ক্রমে এরা ছত্তিসগড় এবং এমন কি মহারাষ্ট্রেরও বেশ কিছু অঞ্চলে ছড়িয়ে পরে। আবার বাংলার উড়িষ্যা এবং ঝাড়খন্ড সীমানায় অবস্থিত কিছু এলাকাতেও এদের সক্রিয় উপস্থিতি আবার পরিলক্ষিত হয়।

    সাত্যকি নতুন শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকের মাঝামাঝি পালামৌ অঞ্চলে গিয়ে নিজের রুজিরোজগার শুরু করে। কতটা চমক তার জন্য এখানে অপেক্ষা করে আছে তার বিন্দুমাত্র ধারণাও সাত্যকির ছিল না।
    রিভার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কোয়ার্টারে সাত্যকি অনেক ছোটবেলা থেকেই থাকতো। সেখানে দুচারজন বন্ধুবান্ধবও তার ছিল। এদের মধ্যে খুব অন্তরঙ্গ একজনের নাম ছিল বাসব রাও। ওরা ছিল অন্ধ্রপ্রদেশের লোক, জাতে তেলেগু। তবে বাংলায় থেকে বাংলায় লেখাপড়া করার সুবাদে বাংলা ভাষার ওপর বাসবের দখল ছিল প্রায় মাতৃভাষার মতোই। একটু বড় হওয়ার পর ওর বাবা অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের একটা চাকরী নিয়ে কাঁচড়াপাড়া থেকে মেহবুব নগর নামক এক স্থানে পাড়ি জমায়। তারপর থেকে বাসবের সঙ্গে সাত্যকির আর কোন যোগাযোগ ছিল না।

    এই বাসব রাও পরবর্তী কালে নকশাল দের এক বড়সড় নেতা হয়ে দাঁড়ায়। বাংলার সঙ্গে তার মাটির যোগাযোগ বা বাংলা ভাষায় তার দখলের সূত্র ধরে সে দায়িত্ব পায় বাংলার জঙ্গলমহল এলাকার মাওবাদী দের সংঘটিত করে তাদের নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন চোরাগোপ্তা সংঘর্ষ সৃষ্টি করার।

    ঠিক এই সময় কলকাতার আলিপুর সেন্ট্রাল জেল থেকে জঙ্গলমহল থেকে ধৃত কিছু মহিলা আতঙ্কবাদী কে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর জেলে স্থানান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ঘটনাচক্রে এই মহিলা নকশাল দের দলটির সঙ্গে মোহরের নামও স্থানান্তর এর জন্য নথিভুক্ত হয়। খবরটা গোপনে পৌঁছে যায় বাসব রাওয়ের কাছে। বাসব রাওয়ের নেতৃত্বাধীন দলটি সিদ্ধান্ত নেয় আলিপুর জেল থেকে বহরমপুরে যাওয়ার পথে ওই বন্দীদের মুক্ত করে নেওয়া হবে।

    এই প্রোগ্রাম অনুযায়ী নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট স্থানে বাসব রাওয়ের নেতৃত্বাধীন সশস্ত্র একটি দল হামলা চালায় যে গাড়িতে করে এই বন্দীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো সেই গাড়ির ওপর। হামলায় বন্দীদের সঙ্গী পাহারাদারদের পর্যুদস্ত করে বন্দীদের অন্য একটা গাড়িতে উঠিয়ে ঘটনাস্থল থেকে যত দ্রুত সম্ভব সরে পরার চেষ্টায় হামলাকারী দলটি কিছু এলোপাথাড়ি গুলিবৃষ্টি করে সেখান থেকে পলায়ন করে। কিন্তু দেখা গেল পেছনে বন্দীদের গাড়িকে অনুসরণকারী অন্য একটি পুলিশের গাড়ি এই নকশালদের দলটির গাড়ির পিছু ধাওয়া করলো। ফলতঃ বন্দীদের নিয়ে উদ্ধারকারী গাড়িটির যে সুরক্ষিত জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল তার পরিবর্তে পেছনের গাড়িকে ঝেড়ে ফেলার প্রচেষ্টায় অবিরাম রাস্তা বদল করে করে বাঁকুড়া হয়ে পুরুলিয়ার মধ্যে দিয়ে পৌঁছে গেল পালামৌ এর সেই গহীন জঙ্গলে যেখানে সাত্যকি তার মালিকের কাঠের আড়তে বসবাস করছিল।
     
    মধ্য রাতের পর আচমকা গাড়ির আওয়াজে সাত্যকির ঘুম আগেই ভেঙে গেছিল। খানিকক্ষণের মধ্যেই বাসব রাও তার দলবল ও বন্দীদের নিয়ে ঢুকে গেল সাত্যকির সেই কাঠের বাংলোতে। বন্দীদের মধ্যে মোহর ও ছিল। বন্দুক উঁচিয়ে সাত্যকি কে বাধ্য করা হলো নকশালদের এই দলটিকে বাংলোর ভেতরে আশ্রয় দিতে। সাত্যকি যেমন বাসব রাও বা এমন কি ভগ্ন স্বাস্থ্য হওয়া সত্বেও মোহরকেও চিনতে পেরেছিল, তেমনি বাসব ও চিনতে পেরেছিল তার এককালীন বাল্যবন্ধুকে। কিন্তু একজন হার্ডকোর মাওবাদীকে হৃদয় দৌর্বল্যে কে প্রশ্রয় দেওয়া চলে না। তাই বাসব বন্ধুকে চিনেও না চেনার ভান করে নিজের দলবলের সঙ্গে আলোচনায় ব্যাপৃত হয়ে পরলো।
    সাত্যকি খুব ভাল করে বুঝতে পারছিল এরা কারা এবং কেন এখানে এসেছে। ভগ্ন স্বাস্থ্য মোহর কে দেখে যদিও তার মধ্যে সেভাবে কোন চিত্তচাঞ্চল্য হলো না, তবে তার প্রাক্তন এই স্ত্রীর জন্য একটা নরম জায়গা তো সাত্যকির মনের মধ্যে ছিলই। একসময় তাদের দুজনের শরীর ও আত্মার মিলন ঘটেছিল। সেটা ভোলা অত সোজা না। আর তাছাড়া সাত্যকি এটা উপলব্ধি করতে পেরেছিল মোহর যা করেছে সেটার জন্য দায়ী ওদের চরম দারিদ্র্য। মোহর পরিস্থিতির শিকার। ও যা করেছিল একরকম বাধ্য হয়েই করেছিল। ওদিকে আবার বাল্যবন্ধুর প্রতি এক অবুঝ ভালবাসা, এই দুইয়ের টানাপোড়নে বিভক্ত হতে থাকা সাত্যকি একসময় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললো দেশের শত্রুদের সঙ্গে কোন রকম আপস করবে না।

    সাত্যকি জানতো প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে নকশালদের আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য পুলিশের একটি কমান্ডো বাহিনী ঘাঁটি গেড়ে আছে। কিন্তু ওদের সে খবর পৌঁছাবে কি করে? বাসব রাও কাউকে না কাউকে পাহারায় রেখেছে যাতে সাত্যকি কোন ভাবে কোথাও যেতে না পারে। সাত্যকির কাছে বহির্জগতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য একটা জিপ ও একটা মোটরবাইক ছিল। কিন্তু গাড়ির আওয়াজ শুনলেই এরা সচকিত হয়ে যাবে। কাজেই সাত্যকি তক্কে তক্কে থাকলো কখন এদের চোখে ধুলো দিয়ে একটু বাইরে যাওয়া যাবে। শেষ পর্যন্ত শেষ রাত্রের দিকে সে দেখলো যে সবাই ঘুমিয়ে পরেছে। বাইকের চাবি নিয়ে সন্তর্পনে বাইরে বেরিয়ে প্রথমে সে খানিকটা রাস্তা বাইক হাঁটিয়ে নিয়ে একটু দূরে এসে বাইক চালু করে পুলিশের ঘাঁটির উদ্দেশ্যে যত দ্রুত গতিতে চলা সম্ভব অতটাই দ্রুত গতিতে এগিয়ে চললো।

    ঘাঁটি তে পৌঁছে মুহূর্তের মধ্যে ঘাঁটির প্রধানকে সাত্যকি পরিস্থিতি অবগত করিয়ে পুরো ফোর্স নিয়ে তার বাংলোর উদ্দেশ্যে চললো। প্রায় রাত তখন শেষ হয় হয়। সেই সময় পুরো কমান্ডো বাহিনী বাংলো কে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে লাউড স্পিকারে মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হলো। উত্তরে ছুটে এলো কালাশনিকভ রাইফেল থেকে নিঃসৃত একঝাঁক গুলি। কাজেই কমান্ডো বাহিনীকেই তার জবাব দিতে হলো। আধঘন্টার মধ্যে দেখা গেল কমান্ডো বাহিনীর পাল্টা গুলি বর্ষণে মাওবাদী গ্রুপের মোট ১২ জনের মধ্যে এগারো জনই মৃত। মৃতদের মধ্যে আছে মোহরও। কিন্তু বাসবকে কোথাও দেখা যাচ্ছে না।

    বাংলোর মধ্যে এবং আশেপাশে চলতে থাকলো চিরুনি তল্লাশি। হঠাৎ পাশের এক ঝোপ থেকে আহত বাঘের মত কালান্তক চেহারা নিয়ে কালাশনিকভ রাইফেল চালাতে চালাতে বাসবকে দেখা গেল সাত্যাকির দিকে ধেয়ে আসতে। গুলি বিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়লো সাত্যকি এবং সেই সঙ্গে শুনতে পেল বাসবের শেষ হুংকার "গদ্দার দোস্ত"। ততক্ষনে কমান্ডোদের পাল্টা গুলি বর্ষণে লুটিয়ে পড়েছে বাসব রাও ও। মৃত্যুর আগের মুহূর্ত পর্যন্ত সাত্যকি এই ভেবে নিশ্চিন্ত মনে চোখ বুঝতে পারলো যে বন্ধুর জন্য বিশ্বাসঘাতক হলেও দেশের প্রতি কর্তব্য আমি করে যাচ্ছি, দেশের সঙ্গে আমি বিশ্বাসঘাতকতা করিনি। এই ভাবেই শেষ হয়ে গেল সাত্যকির অদ্ভুত অভিশপ্ত জীবন।
     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন