এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান আর চিউয়িং গাম - ২৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ জুলাই ২০২৩ | ২৪৮ বার পঠিত
  • ওপরের ছোট ঘরটাতে একটা ছোট টেবিল আর তিনটে চেয়ার আছে। একপাশে একটা তিন তাকওয়ালা দেয়াল আলমারি আছে। তাতে পুরণো ফাইল আর কাগজপত্র ঠাসা। কোন সিলিং ফ্যান নেই। একটা পেডেস্টাল ফ্যান আছে।
    বনবন করে ঘুরছে। কলতান বসে আছে মিস্টার সিনহার অপেক্ষায় মিনিট পাঁচেক ধরে।
    সিদ্ধার্থবাবুকে একজন কনস্টেবল ওপরে পৌঁছে দিয়ে গেল। বিকেল চারটে বাজতে চলল।
    ------ ' আসুন আসুন মিস্টার সিনহা ... বসুন '
    মিস্টার সিনহা কলতানের সামনের চেয়ারটায় বসে পড়লেন। 
    ----- ' আপনার কোন অসুবিধে হচ্ছে না তো এখানে? ' কলতান খোঁজ নেয়।
    ----- ' মিনিংলেস কোশ্চেন ... এখানে সুবিধেটা কি হবে ... এটা কি মামার বাড়ি নাকি ? '
    ------ ' একদম ঠিক কথা। খুব খারাপ লাগছে আমার ... আপনি সাতে নেই পাঁচে নেই , অথচ আপনাকে সাফার করতে হচ্ছে ... সত্যি ট্র্যাজিক ব্যাপার ... অন্যের পাপের দায় আপনাকে বইতে হচ্ছে ... খারাপ লাগে ... '
    ----- ' ট্র্যাজিক বলে ট্র্যাজিক ... ওই উইচটার পাল্লায় পড়ে ... টাকার লোভে পড়ে উঃ .... '
    মিস্টার সিনহা বোধহয় আবার পার্সোনাল অবসেসিভ ডিসঅর্ডার-এ আচ্ছন্ন হয়েছেন।
    কলতান তৎপর হয় ---- ' কার কথা বলছেন মিস্টার সিনহা ? '
    ----- ' কি যে বোকার মতো কথা বলেন ! কার কথা আবার বলব ? ' সিদ্ধার্থ সিনহা ঝাঁঝিয়ে ওঠেন। তারপর বিদ্ধস্ত ভঙ্গীতে টেবিলের ওপর কনুই রেখে দুহাত দিয়ে মাথা ধরে বসে থাকলেন।
    কলতান যেন সিদ্ধার্থের কিস্যা আগে থেকেই জানে, সেই  ভঙ্গীতে বলল, ' আপনারা তো বিয়েটা করে নিতেই পারতেন ... এতদিন একসঙ্গে আছেন যখন ... '
    ----- ' শিট ... হ্যাভ ইউ গন ম্যাড ? উঃ ...  একটাই লাইফটাইম, সেটা কিভাবে বরবাদ হয়ে গেল ... হায় .... '
    কলতান উঠে এসে মিস্টার সিনহার পিঠে আলতো হাত রাখল।
    ----- ' না না ... সিদ্ধার্থবাবু .... লাইফ বরবাদ কেন হবে ? আমরা সবাই আছি আপনার সঙ্গে। আপনাকে সবরকম সাহায্য করব ... '
    সিদ্ধার্থ সিনহা মুখ না তুলে আঙুল দিয়ে মাথা টিপে ধরে টেবিলের  দিকে তাকিয়ে বললেন, ' কি সাহায্য করবেন ... আমি যে শক্ত ফাঁসে জড়িয়ে গেছি। দু দুটো খুনের কেস ... '
    ----- ' দেখুন মিস্টার সিনহা আপনি যদি সবকিছু ওপেন করে দেন ... আমি আপনাকে কথা দিচ্ছি আপনার ফেভারে ট্যানজিবল অ্যালিবাই ফর্ম করার আপ্রাণ চেষ্টা করব। তাতে পুরোটা না হোক, পার্শিয়াল রেমিশান অফ পানিশমেন্ট হবেই ... '
    ----- ' তাতে কি হবে ? আমার লাইফ থ্রেট কি গায়েব হয়ে যাবে ? '
    ------ ' মিস্টার সিনহা ... সে যদি বলেন , আমি তো চব্বিশ ঘন্টাই লাইফ থ্রেটের মধ্যে আছি। আমাকে তো তাহলে ক্রিমিনালদের কাছে সারেন্ডার করতে হয়।  আমি কি তা করেছি ? '
    ----- ' আপনার কথা আলাদা।  আপনার ইনফ্লুয়েন্স আছে। নানা কোয়ার্টার থেকে প্রোটেকশান আছে। আপনার ইস্যু এনটায়ারলি আলাদা ... '
    ------ ' আপনি আমাকে বিশ্বাস করে দেখুন ... আমি যেটুকু সেফগার্ড পাই , আপনিও ততটাই পাবেন , যতক্ষণ না পুরো লোকাল গ্যাং খাঁচায় যাচ্ছে ... '
    ----- '  এই সব চাপ আমি আর নিতে পারছি না ...বিলিভ মি ... আয়্যাম রিয়েলি ফ্র্যাজলড ... '
    মিস্টার সিনহার কথাবার্তার কতটা খাঁটি, কতটা ভেজাল তা নিয়ে যথেষ্ট দ্বিধা আছে কলতানের। তবু চেষ্টা করে দেখা যাক যদি ভালয় ভালয় হয়ে যায়, তাহলে আর বেশি কসরত করতে হয় না, ভাবল সে।
    ----- ' মিস্টার সিনহা রিল্যাক্স ... জাস্ট রিল্যাক্স। আপনি টেনশান নেবেন না ... টেনশনটা আমাকে নিতে দিন ... '
    ----- ' তার মানে ? '
    ----- ' বিশেষ কিছু না ... আপনি শুধু আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিন। ব্যাস, আর কিছু না ... '
    কলতান তার নিজের চেয়ারে গিয়ে বসল।
    ----- ' কি প্রশ্ন ? '  সিদ্ধার্থ সিনহা জিজ্ঞেস করলেন।
    কলতান একটু চুপ করে রইল।  তারপর বলল ---
    ------ ' এক নম্বর প্রশ্ন , মিসেস দীপ্তি সিনহার আসল নাম কি ? '
    সিদ্ধার্থ সিনহা চমকে উঠে তাকালেন কলতানের দিকে। তার ভ্রু কুঁচকে গেল।
    ----- ' মানে ? '
    কলতান ভাবল, জাতে মাতাল তালে ঠিক ... । তারপর ভাবল, আচমকা এত বড় ধাক্কা মুহুর্তের মধ্যে সামলানো একটু কঠিন তো বটেই। প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া এই ধরনের হওয়াই তো স্বাভাবিক। 
    কলতান একটু সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে আবার বলল, ' আগেই বললাম , আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারেন। আপনার সিকিউরিটির দায়িত্ব আমাদের, মানে পুলিশের ... তা নাহলে কিন্তু ... '
    ------ ' নাহলে কি ? '
    ----- ' নাহলে যারা আসল কালপ্রিট তারা বেরিয়ে যাবে ... আপনি ফেঁসে যাবেন। '
    ------ ' ওঃ ... গড ! আই কান্ট বিয়ার ইট এনি লংগার.... ' , মিস্টার সিনহা আবার দুহাতে মাথা ধরে টেবিলের ওপর ঝুঁকে পড়লেন। কলতান অনুভব করল, মিস্টার সিনহা প্রকৃতই ট্রমা আক্রান্ত হয়েছেন। এই মানসিক নড়বড়ে অবস্থাতেই ঝাঁকুনিটা দিতে হবে। নাহলে সুযোগ পিছলে যেতে পারে।
    ----- ' বলছি যে , মিসেস সিনহার আসল নাম কি ? '
    সিদ্ধার্থ সিনহা সামনের দেয়ালের দিকে তাকিয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তারপর অস্ফূট শব্দে বললেন ---- ' জ্যাকলিন .... জ্যাকলিন মালিয়া '
    ---- ' জ্যাকলিন মালিয়া ... বাঙালী ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... '
    ---- '  হুমম্ ...। আপনার সঙ্গে কি করে যোগাযোগ হল , আপনি কেন ওর প্রস্তাবে রাজি হলেন,  ওর নির্দেশ অনুযায়ী কবে থেকে ওর স্বামী সেজে থাকতে শুরু হলেন এসব কথা এখন অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে। মনে হয় সেই সময়ে কোন কারণে আপনার প্রচুর টাকার দরকার হয়ে পড়েছিল। ওসব কথা এখন তামাদি হয়ে গেছে। ওসব প্রসঙ্গে আমি যাবও না। আপনি শুধু আমাকে বলুন , মানি লন্ডারিং-এর কাজে আপনি বা আপনারা কতবার বিদেশে গেছেন .... ধরুন লাস্ট তিন চার বছরে ? '
    মিস্টার সিনহা সরাসরি উত্তর দিলেন, ' দুজনে একসঙ্গে পাঁচ ছবার গেছি। আর ও দশ এগারোবার গেছে  ... '
    ----- ' দশ এগারোবার  ! '
    ----- ' তা হবে ... '
    ----- ' কোথায় যাওয়া হত ? '
    ----- ' মেনলি দুবাই।  দু একবার হংকং গেছি। '
    ----- ' এক্জিকিউশানটা ঠিক কি ছিল ? '
    ----- ' ওখানকার বিভিন্ন বেআইনি আর্থিক ঠেকের সঙ্গে রেগুলার কানেকশন রাখা , টাকা হাওয়ালায় ট্রান্সফার করার জন্য। এ কাজে মাঝে মাঝে পার্সোনালি না গেলে , টাকা বেলাইনে চলে যেতে পারে। খুব কমপ্লিকেটেড মেকানিজম। এগুলো আপনারা বুঝতে পারবেন না। কাজে নামলে তবেই .... '
    সিদ্ধার্থবাবুকে বেশ খানিকটা হাল্কা এবং খোলামেলা মনে হতে লাগল ।
    ------ ' না না ... আমি হাওলা মেকানিজম বুঝতে চাইছিও না। ওটার দরকার নেই আপাতত .... বলছি যে , আপনাদের পাসপোর্ট আর আধার কার্ড দুটো আমার চাই। '
    ------ ' ও আচ্ছা। কিন্তু ওগুলো তো সব ম্যাডামের কাছে। সব সে নিজের কাছে রাখে। কাউকে বিশ্বাস করে না ... '
    ----- ' তাহলে ওগুলো কিভাবে পাওয়া যেতে পারে। আপনি কি সাজেস্ট করেন ? '
    ----- ' সাজেস্ট করার কিছু নেই।  ফ্ল্যাটেই আছে। ভেতরের ঘরের গোদরেজের আলমারির লকারে। সার্চ করুন পেয়ে যাবেন। অবশ্য আলমারির চাবিটা ওর কাছ থেকে আদায় করতে হবে। সেটা কোথায় রেখেছে বলতে পারব না। না দিলে , কোম্পানিতে খবর দিয়ে আলমারি খোলাতে হবে আপনাদের ... '
    ----- ' আচ্ছা বেশ। এবার সুগত সেনের সম্বন্ধে কিছু বলুন। '
    ------ ' ও মিসেস সিনহার বিজনেস পার্টনার। মাঝে মাঝে আমাকে কিছু ইনফর্মেশান দিতে বলা হত। আমি সেটা কোড ল্যাঙ্গুয়েজে পাস করে দিতাম। ব্যাস ... এইটুকুই । '
    ----- ' কে বলত ইনফর্মেশান পাস করতে ? '
    ----- ' মিসেস সিনহা '
    ------ ' আপনার কি মনে হয় ...সুগত সেন এবং মিসেস সিনহা ওরফে জ্যাকলিন মালিয়া কে কার বস ছিল ? '
    ------' অফ কোর্স জ্যাকলিন।  শি ইজ আ লিথাল স্টাফ। অনেক লিথাল কানেকশান আছে ওর। সুগত সেন তো চুনোপুঁটি... পেটি মাল। তবে ম্যাডামের খুব পা চাটা। টাকায় কথা বলে আর কি .... '
    -----' হমম্ ..... আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতটা কোঅপারেট করার জন্য। আর একটা কথা শুধু, জীবনকৃষ্ণকে কেন মারার দরকার হল ? '
    ------ ' ও দল ছাড়তে চেয়েছিল বলে .... আমি কিন্তু ওকে মারিনি। কে মেরেছে তাও আমি জানি না। আমি শুধু তাকে জ্যাকলিনের নির্দেশমতো একটা বিশেষ হোটেলে নিয়ে গিয়ে তুলে দিয়েছিলাম। ওখানেই যে তাকে মার্ডার করার প্ল্যান করা হয়েছে সেটা আমি জানতাম না। আমি সেদিন আপনাকে এটাই বলতে চেয়েছিলাম.... আপনারা মিসরিড করেছিলেন ... '
    ----- ' ও সরি ...। আর একটা জিনিস জানার আছে আপনার কাছে। আপনাদের সুপ্রীমো কে? কোথা থেকে অপারেটর করে? নাম কি? '
    মিস্টার সিনহা বললেন অত ওপরের খবর আমার কাছে পৌঁছয় না। জ্যাকলিন বলতে পারবে। তবে জয়চন্দ্র বলে একজনের নাম দু একবার শুনেছি ... '
    ----- ' কার কাছে শুনেছেন? '
    ----- ' মনে হচ্ছে জ্যাকলিনের  মুখে .... '
    ----- ' সাধারণত কোথায় থাকে জানেন কিছু? '
    ----- ' শুনেছি মুম্বইয়ের আন্ধেরিতে .... '
    ----- ' ঠিকই শুনেছেন ... '
    ---- ' কি বললেন? '
    ----- ' না, কিছু না .... অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ফর ইয়োর কোঅপারেশান। চলুন এবার নীচে যাই। মিসেস সিনহার মুখোমুখি বসি। দেখি উনি কতটা কোঅপারেট করেন। ঘাবড়াবেন না কিন্তু। আমি তো আছি .... '

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Mousumi Banerjee | ২৯ জুলাই ২০২৩ ১৬:২৮521868
  • পরের পর্ব খুব তাড়াতাড়ি চাই। অপেক্ষা করা বেশ মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন