এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • এত হিংসা কেন?

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ১২ জুলাই ২০২৩ | ৬১৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • জ্যোতি বসু, সোনিয়া গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন কিনা জানতে চাইলে, না করে বলেছিলেন, ভারত হিংসাপ্রবণ দেশ। সং**ঘ পরিবার একে ঘিরে হিংসা ছড়াবে।

    ভারত জুড়ে কেন এই হিংসার চাষ?
    অথচ আমরা তো মুখে লেখায় বলি, ভারত শান্তিপ্রিয় দেশ।
    জীবনে পরিবারে সমাজে দপ্তরে চোরা হিংসা
    আর রাজনীতিতে খুনোখুনি ‌।
    কেন?
    ভাবা জরুরি।

    এমন সব সাহিত্যকে চিরায়ত বলে আমরা মাথায় তুলে নাচি, যার মূল কথা, শত্রুর শেষ রাখতে নেই।
    এবং বিদ্বেষ।
    ক্ষমতা ও ভূমির লড়াইয়ে নারীকে শিখণ্ডী এবং শিখণ্ডীদের ব্যবহার -- এই হচ্ছে প্রবণতা।

    পারিবারিক ক্ষমতার দ্বন্দ্বকে আমরা নৈতিকতার লড়াই বলে দেখাই, আর একটা অরণ্য দখলের লড়াই।
    অরণ্য রক্ষাকারিণী এক নারী তাড়কাকে বধ করা হচ্ছে।
    প্রেম নিবেদন করলে নাক কেটে নেওয়া হচ্ছে। নারীর আবার স্বাধীন ইচ্ছা কী?
    এবং তার প্রতিহিংসায় আরেক নারীকে অপহরণ করা হচ্ছে।
    এগুলোকে মহান করে দেখেছি আমরা।

    সাহিত্য হিসাবে অসাধারণ দুটি গ্রন্থ।

    কিন্তু নীতি শিক্ষার জন্য কি ভালো?

    বাইনারি এবং হিংসা প্রবণতা ভারতীয়দের মধ্যে বেশি হওয়ার এটাও একটা কারণ।

    ভুল নৈতিকতাকে আদর্শের পরাকাষ্ঠা করা।

    জানি না, কতজন রেগে যাবেন!

    ভয়ে কিছু লিখি না আজকাল।

    সিনেমায় নায়ক মার খেলে কষ্ট পাই, খলনায়কের দল খুন হলে হাততালি দিই।

    হিংসার পরোক্ষ ধূমপান করি আমরা।

    Emanul Haque
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sobuj Chatterjee | ১২ জুলাই ২০২৩ ১৬:১৫521178
  • হক কথা।
  • Someone | 42.110.140.192 | ১২ জুলাই ২০২৩ ১৭:১১521179
  • অপরাধীর মৃত্যু কামনা করার মধ্যেও সম্ভবত এই প্রবণতাই লুকিয়ে থাকে। 
  • Sobuj Chatterjee | ১২ জুলাই ২০২৩ ১৭:১৭521180
  • কিন্তু কোন মহাকাব্যে যুদ্ধ, হিংসা এবং নারী র অবমাননা নেই?  গন্ডগোল ফলো তার থেকে শিক্ষা নেবার বদলে তাকেই অন্ধের মতো অনুসরণ করি।
    অনেকটা বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপের মতো খটোমটো ও আজব ব্যাপার স্যাপার।
    আজকে প্রযুক্তির যুগে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যাপক প্রয়োগ হলে প্রায় আশি শতাংশ মানুষ নিষ্কর্মা হয়ে যাবে। সেটাকে সামলানো হারকিউলিয়ান টাস্ক! এখন এটাকে ব্যালেন্স করা হীরক রাজার কাজ।সেকি শুধু মগজ ধোলাই এর জন্য গবেষনা  করাবে ,নাকি প্রজার মঙ্গলের জন্যেও করবে রং নির্বিশেষে। মহাকাব্যে এ দুই ই আছে। এসবের যথার্থ প্রয়োগই জ্ঞান। সুতরাং বিচক্ষনতা দরকার। নয়তো দড়ই ধরে মারো টান...! নিতান্তই ব্যাক্তিগত অভিমত।
  • Eman Bhasha | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:০০521771
  • অনর্থ জায়গায় মহাকাব্য সাহিত্য।
    এখানে ধর্মগ্রন্থ হিসেবে দেখা শুধু হচ্ছে না তার নায়কের জন্মস্থান পর্যন্ত নির্ণীত হচ্ছে।
  • Eman Bhasha | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:০১521772
  • অন্য জায়গায় 
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:২১521773
  • আহা, এনিয়ে এতো চিন্তিত হবার কিছু নেই। নানারকম গপ্পিবাজি আমরা সর্বত্র দেখি।
    বাংলাদেশে আক্রমণকারী বখতিয়ার খিলজীকে বাংলার মুক্তিসূর্য  বলে দেখানো হয়! 
    উল্লুক সব জায়গাতেই আছে! 
    আর রামায়ণ মহাভারতের ঐতিহাসিকতা নিয়ে একাধিক গবেষণা হয়েছে। মাতব্বর সেগুলো পড়ে নিতে পারে!
     
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:২৮521774
  • "অবশেষে একদিন এই বৌদ্ধপ্রভাবের বন্যা যখন সরিয়া গেল তখন দেখা গেল সমাজের সমস্ত বেড়াগুলা ভাঙিয়া গিয়াছে। …একদিন বিশ্লিষ্ট সমাজকে বাঁধিয়া তুলিবার জন্য এমন একটি পুরাতন শাস্ত্রকে মাঝখানে দাঁড় করাইবার দরকার হইয়াছিল যাহার সম্বন্ধে নানা লোক নানাপ্রকার তর্ক করিতে পারিবে না— যাহা আর্যসমাজের সর্বপুরাতন বাণী; যাহাকে দৃঢ়ভাবে অবলম্বন করিয়া বিচিত্র বিরুদ্ধসম্প্রদায়ও এক হইয়া দাঁড়াইতে পারিবে। এইজন্য বেদ যদিচ প্রাত্যহিক ব্যবহার হইতে তখন অনেক দূরবর্তী হইয়া পড়িয়াছিল তথাপি দূরের জিনিস বলিয়াই তাহাকে দূর হইতে মান্য করা সকলের পক্ষে সহজ হইয়াছিল। …তাহার পরে আর্যসমাজে যত কিছু জনশ্রুতি খণ্ড খণ্ড আকারে চারি দিকে ছড়াইয়া পড়িয়াছিল তাহাদিগকেও একত্র করিয়া মহাভারত নামে সংকলিত করা হইল। …আধুনিক পাশ্চাত্ত্য সংজ্ঞা অনুসারে মহাভারত ইতিহাস না হইতে পারে কিন্তু ইহা যথার্থই আর্যদের ইতিহাস। ইহা কোনো ব্যক্তিবিশেষের রচিত ইতিহাস নহে, ইহা একটি জাতির স্বরচিত স্বাভাবিক ইতিবৃত্তান্ত। কোনো বুদ্ধিমান ব্যক্তি যদি এই-সমস্ত জনশ্রুতিকে গলাইয়া পোড়াইয়া বিশ্লিষ্ট করিয়া ইহা হইতে তথ্যমূলক ইতিহাস রচনা করিবার চেষ্টা করিত তবে আর্যসমাজের ইতিহাসের সত্য স্বরূপটি আমরা দেখিতে পাইতাম না। মহাভারত সংগ্রহের দিনে আর্যজাতির ইতিহাস আর্যজাতির স্মৃতিপটে যেরূপ রেখায় আঁকা ছিল, তাহার মধ্যে কিছু বা স্পষ্ট কিছু বা লুপ্ত, কিছু বা সুসংগত কিছু বা পরস্পরবিরুদ্ধ, মহাভারতে সেই সমস্তেরই প্রতিলিপি একত্র করিয়া রক্ষিত হইয়াছে।"
     
    -রবীন্দ্রনাথ
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:৩৪521775
  • রবীন্দ্রনাথ কিন্তু রামায়ণ-মহাভারতকে ইতিহাস রূপে দেখেছেন।
    এবার রবীন্দ্রনাথ না আবার হিন্দুত্ববাদী হয়ে যান!
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:৩৯521776
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:৪১521777
  • গোশাবকদের যেমন চিনি, শূকরশাবকদের‌ও তেমন চিনি।
    শূকরশাবক ভদ্রভাষা বোঝেনা! তাদের একমাত্র দাওয়াই কামাল পাশা!
  • দীপ | 42.110.144.36 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১০:৫০521778
  • নির্লজ্জভাবে এই শূকরশাবকেরা আমাদের দেশের সভ্যতা-সংস্কৃতি নিয়ে মিথ্যাচার করে বেড়ায়! 
    তাই দুর্গাপূজা হয়ে যায় বাঙালীর জাতীয় লজ্জা! ১৭৫৭ সালের আগে দুর্গাপূজার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়না! 
    দুকানকাটা ধান্দাবাজ!
  • :-x | 2405:8100:8000:5ca1::1bf:6433 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১২:০৭521782
  • শুয়োরচোদানো চাড্ডির পো ফার্সিভাষায় লেখা পুরনো টেক্সট কাউন্টার করা কপিপেস্টের কিছু পায় নি তাই কাঁচা খিস্তাচ্ছে। এ গর্ভস্রাবটা এমন কাঁচা গু যে ঢিল না ছুঁড়লেও ছটকাতে থাকে। এরম ইতরযোনীর গর্ভস্রাবই স্কুলে কলেজে ছাত্রদের ব্রেনওয়াশ করে।
  • :-y | 2405:8100:8000:5ca1::11c:775f | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৫:১৩521784
  • এই হিন্দুফোবিক লেখকটি বাংলাদেশি, না?
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৫:৫৪521785
  • এরা নির্লজ্জ ভাবে অপরের সভ্যতা, সংস্কৃতি নিয়ে মিথ্যাচারিতা করে বেড়ায়! 
    ভালোমন্দ সব দেশেই আছে। ইলিয়াড, ওডিসিও তো যুদ্ধবিগ্রহ, হত্যা, অবৈধ প্রেম নিয়েই রচিত। তা সেগুলো বুঝি ফেলে দিতে হবে? 
    বাইবেলেও অজাচারের উল্লেখ আছে। আসলে এগুলি সমাজের দর্পণ। সমাজের ভালোমন্দ সবকিছুই এতে ফুটে ওঠে।
    সাহিত্যিক এই ভালোমন্দ নিয়ে সাহিত্যসৃষ্টি করেন, সমাজবিজ্ঞানী গবেষণা করেন।
    আর দুকানকাটা জানোয়ারের দল সর্ববিষয়ে মাতব্বরি মারতে ছুটে আসে।
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৬:০০521786
  • কারো ধর্মকে অসম্মান করার বিন্দুমাত্র উদ্দেশ্য আমার নেই। 
    তবে কয়েকটি কথা মনে করিয়ে দিচ্ছি। আগামী শনিবার মহরম।  এটিও কিন্তু এক‌ই ধর্মের দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে লড়াই। অর্থাৎ হিংসা, নরহত্যা।
    মাতব্বরের সেগুলো মনে আছে তো? 
    কয়েকদিন আগে এক সুন্নী মুসলমান ছাত্রকে এনিয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। সে বলল, স্যার শিয়ারা তো খাঁটি মুসলিম‌ই নয়!
    ঠিক যেন অমোঘপ্রভুর সংস্করণ!
     
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৬:০২521787
  • এইসব উল্লুকদের গপ্পের বিষয়বস্তু 
    শশাঙ্ক, ধর্মপাল, দেবপাল কেউ বাঙালি নন
    ইলিয়াস শাহ বাংলাকে ঐক্যবদ্ধ করেন, তিনিই আদি বাঙালি।
    সংস্কৃত ভাষার সঙ্গে বাংলা ভাষার কোনো যোগাযোগ নেই। মধ্যযুগের বাংলা ভাষা আরবী, ফার্সিতে পরিপূর্ণ ছিল। বিদ্যাসাগর, বঙ্কিম এইসব সরিয়ে জোর করে সংস্কৃত শব্দ ঢুকিয়ে বাংলা ভাষার ক্ষতি করেছে। বিদ্যাসাগর, বঙ্কিম যে ব্রিটিশদের দালাল ছিল তার বলাই বাহুল্য।
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৬:০৪521788
  • কবি প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহারের অসামান্য বিশ্লেষণ। ধান্দাবাজি বুঝতে খুব একটা অসুবিধা হবেনা!
     
    'হিন্দু' তো এখনও 'বাঙালি' হয় নি, 'হিন্দু'ই রয়ে গিয়েছে। কারণ হিন্দুর ধারণা সে হিন্দু বলেই 'বাঙালি'। বাঙালি হবার জন্য বাঙালি মুসলমানের মতো ধর্মের সঙ্গে ভাষা ও সাংস্কৃতিক মোকাবিলা এবং ধর্মবাদী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে 'হিন্দুর' কোন লড়াই সংগ্রাম নাই। সেকুলারিজমের নামে হিন্দু হিন্দুত্ববাদকেই পুষ্ট করেছে। বাঙালি হিশাবে হিন্দুর কোন লড়াই সংগ্রাম নাই, যা বাঙালির মধ্যে বিভেদ নয়, ঐক্য কায়েম করে। শুধু তাই নয়, হিন্দু রাজনৈতিক নেতারাই দেশ ভাগের কারন, যদিও তারা মুসলমানদের এতোকাল দোষারোপ করছিলো, কিন্তু এখনকার গবেষকরা তা নাকচ করে দিয়েছেন। (পড়ুন, জয়া চক্রবর্তীর 'বাঙলা ভাগ হোল')। বাঙালি হিশাবে হিন্দুর কোন রাজনৈতিক লড়াই-সংগ্রাম নাই। অতএব তারা বাঙালির ঐক্যবদ্ধ রাষ্ট্রের পরিবর্তে, হিন্দু ভারতকেই তাদের দেশ ও রাষ্ট্র বানিয়েছে। 
     
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৬:০৬521789
  • উইকিপিডিয়ার শেষ আপডেট অনুযায়ী, বিশ্বে বাঙালী মুসলমান হল ১৮৫ মিলিয়ন এবং বাঙালী হিন্দুর সংখ্যা হল ৮০ মিলিয়ন। তাহলে দুর্গা পূজা সর্বজনীন হয় কি ভাবে ? আর বাঙালীর সেরা উৎসবই বা হয় কিভাবে? 
     
    এছাড়া বাংলার মুলনিবাসী ও আদিবাসীরা দুর্গা পুজাকে তাদের পরাজয়ের প্রতীক বলে মনে করে। যে দুর্গাকে অসুর হত্যার কারণে হিন্দু সম্প্রদায় পূজা করে সেই অসুরকেই নিজেদের রাজা বলে বাংলার মূলনিবাসী ও আদিবাসীরা পূজা করে এবং দুর্গাপুজাকে তারা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখান করে। দুর্গাপুজোর দিনগুলোতে তারা বুক চাপড়ে কাঁদে। 
     
    এই হল দুর্গাপূজার ইতিহাস।
     
    আরেক মাতব্বরের লেখা।
  • দীপ | 42.110.144.52 | ২৬ জুলাই ২০২৩ ১৬:০৮521790
  • আরেক মাতব্বরের বিশ্লেষণ।
     
    বাংলা ভাষী হিন্দু জাতিবাদের জন্ম হয়েছিলো উনবিংশ শতকের কোলকাতায়, চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের লুটেরা নব্য জমিদারদের পয়সায়। যা শুধু বাঙালি জাতিসত্তাকেই হত্যা করতে চায় নি, খন্ডে খন্ডে ভেঙে দিয়েছে একটি জাতিগোষ্ঠী ও তার দেশকে এবং দেড়শ বছর ধরে বিষাক্ত করেছে বাঙালির ইতিহাস, সাহিত্য, সংস্কৃতি। ইদানিং এই বঙ্গীয় হিন্দু জাতিবাদ মার খাচ্ছে উত্তর ভারতীয় হিন্দুত্বের হাতে, এর থাকা না থাকায় বাঙালি জাতির কিচ্ছু আসে যায় না। এদিয়ে বড়জোর সর্বজনীন দুর্গাপূজা সম্ভব, সর্বজনীন বাঙালি জাতীয়তাবাদ সম্ভব নয়। 
           ----- রাজু আহমেদ মামুন
  • দীপ | 42.110.138.36 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৮:২৩523451
  • দীপ | 42.110.138.36 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৮:২৪523452
  • বাংলার মুক্তিসূর্য বখতিয়ার খিলজী! 
    এরাই আবার ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি কপচাতে আসে!
  • Prabhas Sen | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২২:৪১523460
  • আমি তোমার চেয়ে শ্রেষ্ঠ, এই  ভাবটাই যাবতীয় দ্বন্দ্বের মূল। ইতিহাস এ বহু ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু শুধু সেই নিয়েই যদি মগ্ন হয়ে থাকি, তবে তো কোনদিনই সম্প্রীতির আবহ দৃঢ়ভাবে স্থাপিত হবে না। ইতিহাস চর্চা ভাল, কিন্তু তা নিয়ে একে অপরের থেকে শ্রেষ্ঠ এই বোধে বুঁদ হওয়া মোটেও কল্যাণকর নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন