এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভাইরাল 

    ঝর্না বিশ্বাস লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ অক্টোবর ২০২২ | ২৪৯ বার পঠিত

  • অটোর নীচ থেকে মাথাটা বেরোতে বেশ বেগ পেতে হলো। কপালের ডানপাশ ফুলে ঢোল। রজত দেখলে গজ গজ শুরু করে দেবে। কিন্তু ওকে সামান্য হলেও বোঝাতে পেরেছিল বাবলি। তাই ফুরফুরে ছিল দিনটা। রজত অফিসে বেরোনোর আগে পই পই করে বুঝিয়ে দিল,
    – দুজনেই মাস্ক নেবে আর ব্যাগে যেন একটা স্যানিটাইজার অবশ্যই থাকে।

    সব ঠিকঠাক মত নিয়ে মেয়ের সঙ্গে বেরিয়ে পড়লাম। মোড়ে এসে একটাও অটো না দেখে খুব মন খারাপ হলো। মেয়ের আর তর সইছিল না। এতদিন পর বেরিয়েছে। আবার যেভাবে খবর আসতে শুরু করেছে যে কোন দিন লকডাউন হয়ে যেতে পারে। তাই যা কেনাকাটি আজই সারতে হবে। ভাবতেই গলি ঘুরে একটা অটো এসে দাঁড়াল।

    বাবলি উঠেই বলল,
    • সিটি মল। জলদি চলিয়েগা...

    রাস্তাতে অত ভিড় নেই, দোকানও খুলেছে। কিন্তু অটোর লোকটা বড্ড কথা বলে। আবারও লকডাউন হলে নাকি পাততাড়ি গুটিয়ে দেশে চলে যাবে। বিরক্ত হয়ে ওকে থামালাম। তারপর মাঝপথে আসতেই খুব জোরে ব্রেক কষল, সে এক অসম্ভব ঝাঁকুনি। তারপর কী যে হলো মনে নেই।  

    এদিকে অনেকটা দেরী হয়ে গেছে,বাইরেও ঘুটঘুটে অন্ধকার। কিছু দেখা যাচ্ছে না। শুধু মাথায় অসহ্য যন্ত্রনা, ছিঁড়ে যাচ্ছে যেন। কোনোমতে অটো থেকে বেরোতে চেষ্টা করলে শরীর আটকে গেল। দুমড়ে মুচড়ে গেছে ভেতরটা। ভাঙাচোরা কাঁচের টুকরো এদিক ওদিক ছড়ানো। নিশ্চয়ই অটো লোকটার ভুল - যা বেপড়োয়া গাড়ি চালাচ্ছিল তখন!

    ‘বাবলি-বাবলি’ করে গলা ছেড়ে ডাকলাম। একবার - দু বার – অনেকবার। সাড়া পেলাম না। হয়তো অভিমান হয়েছে!

    বিয়ের বেশ ক বছর পর হয়েছিল বাবলি, আমার কাছে বুলবুলি...
    ও যখন খুব ভালোবেসে ডাকে, আমিও তখন ওর বুলবুলি হয়ে যাই। যা হোক এই মুহুর্তে একটা খোঁজ দরকার।

    সিটের নীচে দলা পাকিয়ে গেছে পা দুটো, অসাড় লাগছে ডান হাত। মাথা তোলার চেষ্টা করেও পারলাম না। হাত ঘড়িটা দেখতে পাচ্ছি ছিটকে ওই দূরে। গতবার পূজোয় কেনা। হাতড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলাম। হলো না। আর সেই লোকটাই বা কোথায়? মোটেও সুবিধার ছিল না সে। সিটি মল বাড়ি থেকে মেরে কেটে আধঘন্টা, কিন্তু সেদিন কোন দিক দিয়ে যে নিয়ে যাচ্ছিল! জিজ্ঞেস করাতে বলেছিল, মেট্রোর কাজ চলছে। এটাই সহজ রাস্তা।

    একদলা কাদা পাঁক ঠেলে বেরোতেই দেখি মস্ত জটলা চারদিকে। সবাই বলছে অ্যাক্সিডেন্ট। দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শুনে খানিক মন খারাপ হলো। যদিও এখন মেয়ের খোঁজ চাই। মোবাইলটাও কাছে নেই যে ফোন করব। পাশে একজনকে নিজের কথা খুলে বলতে চাইলাম কিন্তু উনি এমন ভাব দেখালেন যে শুনতে পাচ্ছেন না। অগত্যা শরীর ঠেলে  চলতে শুরু করি – ঘরে ফেরা চাই।

    বাড়ির সামনে এসে দেখলাম কাজের মাসি শমিতাদি ছুটোছুটি করছে। গত মাসেই কাজে ঢুকেছিল শমিতাদি। এতদিন শাশুড়ি বয়স্ক বলে কোনও কাজের লোক ঢুকতে দিইনি। কোথা থেকে আবার কী রোগ ছড়ায়! কিন্তু একা সামলে উঠতে পারছিলাম না।

    শমিতাদি খাল পারের কাছে বস্তিতে থাকে। ওখানে বেশ কটা ঘর গতবার কোভিড আক্রান্ত হয়েছিল। আর হবেই না বা কেন, হাইজিন বলতে তো সেখানে এতটুকু নেই। শত গুচ্ছের নোংরা জমা হচ্ছে। শমিতাদির মত আরও পঞ্চাশটা ঘর ওখানে, ওদের দেখার কোনও দল নেই, রঙ নেই, কিচ্ছু না। ভীষণ কথা বলতে ইচ্ছে হচ্ছিল শমিতাদির সঙ্গে। সেই কখন বেরিয়েছি, মেয়েটাও কিছু খায়নি।

    শমিতাদি ঘরে বাইরে করতে করতে কলপারে এসে দাঁড়ালো। আমিও গেটের কাছে তখন, ক্যাঁচ শব্দে সবে ওটা খুলেছি, কিন্তু শমিতাদির নজরে পড়ল না। সে নিজের হলুদ মাখা আঁচলের খুঁটিখানা দাঁতের মধ্যে চেপে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিল। আমি খুব কাছ ঘেঁষে দাঁড়ালাম। জিজ্ঞেসও করলাম,
    • ও শমিতাদি, কী হলো গো? তোমার বর বুঝি আজও তোমায়...

    কথাটা আটকে দিল আমার বর, রজত। দেখলাম আবারও সেই নীল শার্টটা পড়েছে। অফিস থেকে কখনই বা এলো! শমিতাদিকে বলল,
    • এখুনি বেরোতে হবে। মা একা থাকল, দেখো।

    রজত হনহনিয়ে বেরিয়ে স্কুটারটা স্টার্ট দিল। পাশের বাড়ির অমিতদা বসল পিছনে। তারপর রজতের কাঁধে হাত দিয়ে বলল,
    • এই সময় আপনাকে ভেঙে পড়লে চলবে না মিস্টার বসু। সাহস রাখুন।

    আস্তে আস্তে ঘরের দিকে এগোলাম আমি। শাশুড়ী মায়ের কাছে পাশের বাড়ির মিতুদি, মনার মা সবাই ঘিরে বসে আছে। দু এক জনের মন্তব্যে কেমন সন্দেহ হলো।
    - কী করে যে হয়ে গেল এসব...

    ঘরের এদিক ওদিক চোখ ঘুরোতে গিয়ে দেখি আমার এক সময়ের বন্ধু সঙ্গীতাও এসেছে। ওর সাথে কথা বন্ধ ছিল বেশ ক বছর। কিন্তু সব ভুলে আজ ও আমার ঘরে, ব্যাপার কী! দেখি ওর মোবাইলে তখন আজকেরই খবর –

    ঘাটকোপারের কাছে ভয়ঙ্কর অটো দূর্ঘটনা...



    গত দুদিন এই চিলেকোঠার ঘরটাতেই আছি। ভীষণ মনখারাপ, আর খিদেও পাচ্ছে খুব। কিন্তু কাকে বলব?
    আমি যে আর আমি নই সেটা বুঝতে সময় লাগলেও কষ্ট হচ্ছিল। রোজ আর খিটিমিটি হবে না রজতের সঙ্গে, শাশুড়ী মায়ের সঙ্গে।

    এই তো সেদিন বেরোনোর আগেও মহা ঝামেলা হলো। সেদিনও উনি উচ্চস্বরে আওয়াজ দিলেন।
     – তগো কইলাম আমায় কডা দিন হরি-র বাড়ি দিয়া আয়, শুনলি না। আবারও লকডাউন না ছাই – জ্বালায় মারল। 

    রজত মা-কে বোঝালো, ওখানে কার্ফিউ লেগেছে। অনেক কোভিড কেস, আর তোমার যা বয়স অত হুটোপাটি কোরো না।

    বয়স বললে শাশুড়ির রাগ বাড়ত আরো। তাও সামলে নিয়েছিল বাবলি। বেরোনোর সময় বলেছিল,
    • ঠাম্মি, লুডো নিয়ে আসব। তারপর তুমি আর আমি মিলে খুব জমবে।


    রাতের দিকটায় এখন এ বাড়িতে সব শান্ত। সেই সুযোগে তরতর করে নেমে এলাম নিজের ঘরে। কী যে সুন্দর ঘরটা, এতদিন তো এমন লাগেনি। রজতের কাছে বায়না করে ড্রেসিং টেবিলটা বানানো...কত সাজগোজের জিনিস তাতে – দেশী ও বিদেশী।

    আয়নার সামনে বসলাম, কিন্তু এ কেমন চেহারা হয়েছে আমার! মনি ঠিকই বলেছিল সেদিন।
    • তুই কেমন বুড়িয়ে যাচ্ছিস রে পলি!

    রাগ হলো নিজের ওপর। কপালের চুল সরিয়ে দেখি চোখের তলাতে মোটা কালি পড়ে গেছে। 

    সকালে বাবলি এলো। বাবার কাঁধে ভর দিয়ে সিঁড়ি ধরে উঠে এলো মেয়েটা। দুদিনেই কেমন শুকিয়ে গেছে। ওকে আমার বিছানাতেই শুইয়ে দেওয়া হলো। পাশে ছিল দিভাই মানে রজতের বোন। আমি জানালার পাশে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থাকলাম। মেয়েটার কপালে হাত রাখতে ইচ্ছে করছিল খুব, ইচ্ছে করছিল জিজ্ঞেস করি,
    – এখন কেমন আছিস মা?

    একটা চাপা কষ্ট তখন আমায় কুরে কুরে খাচ্ছিল। তবু এ ঘর থেকে নড়ব না ভেবে দেওয়াল সেঁটে রইলাম।


    অ্যাক্সিডেন্ট কেস। সেই বিকেলে পুরুত এসে বলল তিনদিন বা পাঁচদিনে কাজ সারা যাবে। আর মেয়েও তো ছোট – কতই বা নিয়ম করবে। যে মেয়ে পিত্‌জা,পাস্তা ছাড়া বোঝে না, ওকে সবাই মিলে জোর করে ফল ও সিদ্ধ খাওয়াচ্ছিল।
    দিভাই তাও চুপটি করে জিজ্ঞেস করল ওকে
    – অন্য কিছু খেলে বল, নিয়ে আসছি।

    কিন্তু বাবলি এদিক ওদিক তাকিয়ে কিছু খুঁজছিল। দিভাই ওর পিঠে, গায়ে হাত বুলিয়ে দিল। ওকে দেখে আমারও চোখে জল। ইচ্ছে হচ্ছিল বলি,
    - আমি আছি রে বাবলি, এই দেখ তোর এত কাছে দাঁড়িয়ে।

    পরদিন সকালে পুরুত এলো। আমার নীল শাড়ির ফটোটা বড় করে ওতে এখন একটা রজনীগন্ধার মালা ঝুলছে। রজনীগন্ধা আমার ভীষণ পছন্দের। সঙ্গীতা তিলক দিয়ে এঁকে দিল ছবিটায়। ওর তুলির টান খুব ভালো। ঘর ভর্তি ধূপটারও যে কী সুন্দর গন্ধ! মোগড়া ফ্লেভার। রজত আমার সব পছন্দ জানত। কম তো নয় – দেখতে দেখতে এতগুলো বছর হয়ে গেল... কিন্তু এইবার চলে যেতে হবে।

    শাশুড়ি মায়ের পায়ে একটা নমস্কার করতেই উনি কেঁপে উঠলেন।
    • কে রে বুড়ি?

    দিভাই মায়ের হাতটা চেপে ধরল।
    • বুড়ি এখন কই মা!

    শাশুড়ি মায়ের কাছে আমি বরাবরের বুড়ি। খুনসুটির সম্পর্ক ছিল আমাদের। ছোট বয়সেই মা হারা আমি এক নতুন মা পেয়েছিলাম এই বাড়িতে।

    রজতকে দেখলাম লাল প্লাস্টিকের চেয়ারে ঠাঁয় একভাবে বসে। আমি ওর খুব কাছে এসে হাতটা ধরে বলতে চাইছিলাম,
    • আর বায়না করবো না গো... ভালো থেক...

    বাবলির প্রিয় ডায়রিটা রাখা টেবিলে। পাতাগুলো ফরফরিয়ে উড়ছে। ইচ্ছে হচ্ছিল ওতে লিখি ...
    ভালো থাকিস বুলবুলি।

    ইতি,
    মা।

    যদিও সবটাই মনে মনে হলো।  তবে বেরোনোর মুখে সঙ্গে নিলাম আমাদের ছবিটা যেটা গতবার পুরীতে গিয়ে তোলা। এখন লোকাল টি ভি চ্যানেলে সেটাই ভাইরাল হয়েছে। 

    কাজের মাসি শমিতাদি এই ভর দুপুরে ভূত দেখেছে। তাঁর হাতে দেখেছে সেই ছবিটাও... 
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন