এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ফিল্ডার - ৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ জুলাই ২০২২ | ৪৩৭ বার পঠিত
  •      
    মিনতি এগারো দিন হাসপাতালে ছিল । তার মধ্যে পাঁচদিন স্পেশাল কেবিনে । বাইশ রকম টেস্ট হয়েছে । ব্রেনের সি টি স্ক্যানও বাদ যায়নি । সোডিয়াম পটাশিয়ামের মাত্রা ভীষণভাবে নেমে গেছে । মূত্রে ভালোরকম সংক্রমণ আছে। একটা কিডনি স্বাভাবিকের থেকে আয়তনে ছোট । এনলার্জড হার্টের সমস্যা আছে । হিমোগ্লোবিন বেশ কম ।  তবে কোন সমস্যাই প্রাণঘাতি নয় । 
    মিনতি শতকরা নব্বই ভাগ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে এল । টোপাই আর লোকনাথ গিয়ে মিনতিকে বাড়ি নিয়ে এল দীপেনবাবুর গাড়িতে । হাসপাতালের মোট বিল হল চার লাখ একুশ হাজার টাকা । তাছাড়া দীপেন বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী হাসপাতাল থেকেই এক মাসের ওষুধ কিনে দিল সুরেশ জানা । সেও প্রায় হাজার দশেক টাকার ব্যাপার । সমস্তটাই দীপেন বাবু বহন করলেন ।   

       পরদিন টোপাই ' এ ব আ ' -র আউটলেটে গিয়ে দেখে দীপেন্দ্রনারায়ণ মল্লিক বসে আছেন ।  কলকাতায় তার আরও তিনটে ডেলিভারি সেন্টার আছে । কিন্তু এই আউটলেটেই তার আনাগোনা বেশি । 
    ----- ' আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাইছিলাম স্যার ...যাক,  দেখা হয়ে গেল .... কাল মাকে বাড়ি নিয়ে এসেছি .... আপনি গাড়ি পাঠিয়েছিলেন .... ' 
    ---- ' বেশ ... বেশ ... খুব সাবধানে রাখবি ... ওষুধগুলো যেন ঠিকমতো পড়ে ... বাদ না যায় .... ভয়ের কিছু নেই , ভালো হয়ে যাবে তোর মা ... '
    ----- ' আপনার ঋণ আমি কোনদিন শোধ করতে  পারব না স্যার .... '
    ----- ' কি বললি ... ঋণ শোধ করতে পারবি না ? শোধ না করে যাবি কোথায় ? ঋণ তো সুদে আসলে আদায় করে ছাড়ব । পালাবি কোথায় ? '
    টোপাই কিছু বুঝতে না পেরে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল । 
    দীপেনবাবু গম্ভীর গলায় বললেন, ' তোর ফিল্ডিংটা উদয়নকে দিয়ে যেখানে খুশি চলে যা । তোর ফিল্ডিংটা হল আসল আর তোর ব্যাটিংটা হল সুদ । সুদ আর আসল দুটোই চাই আমার বুঝলি ... হাঃ হাঃ হাঃ ... ' 
    টোপাই মাথা নীচু করে  লাজুক মুখে দাঁড়িয়ে রইল।  
    ---- ' শোন ... কাল থেকে আবার প্র্যাকটিস আরম্ভ হচ্ছে । শিবাজীর মাঠেই । একটা নাগাদ এলেই হবে  .... '
    ---- ' কিন্তু কোম্পানির কাজগুলো ? '
    ----- ' ওগুলো আপাতত নীলেশ সামলে নেবে । তারপর দেখছি কিভাবে অ্যডজাস্ট করা যায় । যেভাবেই হোক তোকে তো খেলা চালিয়েই যেতে হবে  ... ' 
     সন্ধে সাতটা নাগাদ টোপাই গ্লাস ফ্যাকট্রির পিছনের গলি দিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটছিল । গলিতে লোকজন কম । গলির ও মাথায় দুটো চায়ের দোকান আছে । সন্ধেবেলা বেশ জমজমাট ।  
    একটা সাইকেল টোপাইয়ের পাশে পাশে চলতে লাগল ধীর গতিতে । টোপাই একটু বাঁ দিকে সরে গেল সাইকেলটাকে যেতে দেবার জন্য । লোকটা সাইকেল থেকে নেমে পড়ল । পঁয়ত্রিশের মতো বয়েস হবে ওর । টোপাই ডানদিকে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখল ভদ্রলোক  সবিনয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে হাসিমুখে ।
    ----- ' যদি তোমার অসুবিধে না হয়, পাঁচ মিনিট একটু কথা বলতাম .... '
    স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া অনুসারে এবং কৌতূহলবশত: টোপাই রাস্তার এক ধারে দাঁড়িয়ে গেল । সে ভদ্রলোকও সাইকেল ঠেকা দিয়ে দাঁড় করিয়ে টোপাইয়ের সামনে এল । 
    ----- ' আমার নাম বিদেশ আচার্য । আমাকে তোমার চেনার কথা নয় । কাল শিবাজীর মাঠে 
    তোমাদের পুরো খেলাটাই আমি দেখেছি । অসাধারণ তোমার ফিল্ডিং । আমি এখনও ঘোরের মধ্যে আছি । ব্যাটিংও যথেষ্ট ভাল । 
    এই পর্যন্ত বলে বিদেশ একটু থামল । 
    ----- ' .... বলছিলাম যে আমাদের একটা ক্লাব আছে । নাম , শুভায়ন স্পোর্টস ক্লাব । নাম শুনেছ নিশ্চয়ই । মেনলি ক্রিকেট ক্লাব । সিএবি লীগ টুর্নামেন্টে অনেকদিন খেলছি । আমাদের এ সিজনের রিক্রুটমেন্ট এখনও চলছে ..... '
    এই পর্যন্ত শুনে টোপাই বলল , ' কিন্তু আমি তো উদয়নে আছি ... অন্য  কোথাও যেতে পারব না ..... আমার মা খুব অসুস্থ ... আসছি আমি .... ' টোপাই পা বাড়ায় । 
    ----- ' না না শোন ভাই ....আমি সব জানি .... আমি তোমাকে জয়েন করতে বলছি না .... শুধু লিয়েনে যদি মাঝে মাঝে খেলে দিতে পার .... শুধু ফিল্ডিং টা করে দিলেও চলবে .... আমি তো তোমাকে জোর করতে পারি না ... কেবল রিকোয়েস্ট করতে পারি .... '
    ----- ' লিয়েন না কি বললেন .... সেটা কি জিনিস ? '
    ----- ' মানে, আর কিছু না .... কয়েকটা খেলায় অন্য ক্লাবের হয়ে খেলে দেওয়া আর কি ... আমরা পুষিয়ে দেব ... '
    পুষিয়ে দেব বলতে কি বলতে চাইছে লোকটা টোপাই ঠিক বুঝতে পারল না ।
    ----- ' না না .... আমি ওসব করতে পারব না ... আমি যাচ্ছি এখন ... '
    --- ' ঠিক আছে ... এক্ষুণি কিছু বলতে হবে না ... ভাবনা চিন্তা কর ... আমি পরে যোগাযোগ করব ... '
    ---- ' হুঁ হুঁ ... ' বলে টোপাই পা চালায় । 
    বিদেশ আচার্য সাইকেল ঘুরিয়ে নিয়ে উল্টোদিকে চলে যায় ।  

        বাড়ি ফিরে টোপাই দেখল মা রান্নাঘরে কি করছে । আর কেউ বাড়ি নেই । টোপাই বলল, ' তুমি আবার রান্নাঘরে ঢুকেছ ! ডাক্তার বারণ করেছে না .... '
    ----- ' না না .... রান্নাঘরে ঢুকি কোথায় ? তোরাই তো সব করিস ... এটুকু না করলে কি হয় বাবা ... '
    ---- ' না না ... সর সর ... আমি দেখছি ... ওরা সব কোথায় গেল ? '
    ----- ' তোর বাবা এখনও ফেরেনি । এই কদিন বেশি বেশি খাটিয়ে কাজ তুলে নিচ্ছে .... আর তো ক'দিন .... তারপরেই তো ব্যাস ... পুলক কোথায় গেছে জানিনা । রুকু সমর্পিতার বাড়ি গেছে ... ওই রাস্তার মুখে ... খুব বন্ধু দুজনে ‌ .... 
    মেয়েটার পড়াশোনায় খুব মাথা ....ওদের অবস্থাও খুব ভাল .... আমার ছেলেমেয়ে দুটোর কি যে গতি হবে .... আমার শরীরের তো এই হাল ... কতদিনে যে পুরো সুস্থ হব ... ' 
    ----- ' তুমি অত চিন্তা কোরো নাতো ... সব ঠিক হয়ে যাবে ... চিন্তা করে করে তোমার আরও শরীর খারাপ হচ্ছে ... '
    ----- ' আর শরীর ... এখন সব রেখে ভালোয় ভালোয় যেতে পারলে হয় ... তোরা আর কতদিন আমার বোঝা টানবি ...ভদ্রলোক  অতগুলো টাকা খরচ করলেন আমার জন্য ... হায় ভগবান ... লজ্জায় মাথা কাটা যাচ্ছে আমার .... '
    ----- ' আবার শুরু করলে তুমি ... দীপেন স্যার কিরকম লোক তুমি জান না ... এসব শুনলে কিন্তু ভীষণ রাগ করবে .... '
    মিনতি কি একটা বলতে যাচ্ছিল । এই সময়ে রুকু আর তার বন্ধু সমর্পিতা এসে হাজির হল । 
    সমর্পিতা রুকুরই বয়সী । শারীরিক এবং মানসিক গঠনে রুকুর থেকে অন্তত তিন বছর এগিয়ে আছে । সে পরিণত ভঙ্গীতে জিজ্ঞাসা করল , ' মাসীমা এখন ঠিক আছেন তো ? '
    ---- ' হ্যা মা ... ওই আছি একরকম ... আমাদের আর থাকা আর না থাকা ....'
    ---- ' ও কথা বলছেন কেন ? কারো দিন তো সমান যায় না ... একসময়ে চেঞ্জ আসেই .... তার জন্য অপেক্ষা করতে হয় ... '
    শুনে টোপাইয়ের বুকের চাতাল থেকে একটা পায়রা ডানা পতপত করতে করতে উড়ে চলে গেল রোদ্দুর ঝলমল নীল শূন্যের দিকে । 
    সমর্পিতার বয়স বারো কি তেরো বছর । আজ পর্যন্ত তার সঙ্গে সরাসরি কোন কথা আদান প্রদান হয়নি টোপাইয়ের । তাকে দেখে কখনও বিন্দুমাত্র কোন তরঙ্গ ওঠেনি তার মনে । কিন্তু এক্ষুণি একটা তেরো বছরের বালিকার মুখ থেকে বেরোন 'এক সময়ে চেঞ্জ আসেই .... তার জন্য অপেক্ষা করতে হয় ' এই বস্তাপচা কথাটা 
    এক বিচিত্র আলো মেখে একটা ষোল বছরের বালকের মনের উঠোনে ঝামরে পড়ল । তার মুখ দিয়ে তার অজান্তেই বেরিয়ে গেল , ' হ্যা ....
    সেটা একদম ঠিক কথা .... '
    সমর্পিতা টোপাইয়ের দিকে তাকিয়ে হাসির উজল আলো ছড়িয়ে বলল, ' তাই না টোপাইদা .... ' 
    নীল আকাশের দিকে আবার একঝাঁক উজ্জ্বল পায়রা উড়ে গেল ।
    কোপাই বলল, ' হুঁ .... '
    মিনতি বলল, ' কি জানি মা ... কিছু বুঝতে পারি না .... আর কবে ? ... কিছু আশা করতে ভয় লাগে ..... '  

       মাঝরাতে ঘুমের ঘোরে ক্যাপ্টেন সন্ময় রক্ষিত 
    মিড অফ থেকে এসে তার কাছ ঘেঁষে দাঁড়াল ।
    ----- ' স্লিপে দাঁড়াতে গেলে প্রচুর ধৈর্য চাই ... বুঝলি .... কাঠফাটা রোদে সারাদিন চুপচাপ খাড়া থাকতে হয় মনপ্রাণ এক করে ... শুধু ব্যাটসম্যানের ব্যাটলিফটের দিকে নজর ফেলে রেখে । ঘন্টার পর ঘন্টা উইকেট পড়ে না , রানের পাহাড় গড়তে থাকে ব্যাটসম্যানরা .... স্লিপ ফিল্ডার কিন্তু কাঠফাটা রোদে একা একা দাঁড়িয়ে থাকে দেহ মন এক করে ব্যাটসম্যানের ব্যাট মুভমেন্টের দিকে চোখ ফেলে রেখে । তার ফোকাস নড়ে গেলে চলে না .... বুঝতে পারলি তো .... একসময়ে বল ব্যাটের কানা নেবেই । এ প্রকৃতির নিয়ম .... মুহুর্তের মধ্যে ঝাঁপাতে হয় স্লিপ ফিল্ডারকে । এতক্ষণের প্রতীক্ষার পুরষ্কার একটা টাফ ক্যাচ মুঠোয় জমিয়ে নেওয়া .... সেট ব্যাটসম্যানকে প্যাভেলিয়নের রাস্তা ধরিয়ে দেয় । এর পর আরও একটা উইকেট পড়ে ... এরপর নতুন ব্যাটসম্যান এসে নড়বড় করতে করতে আবার কানায় লাগায় .... সেকেন্ড স্লিপের পেটের কাছে সহজ ক্যাচ .... খেলা ঘুরতে থাকে ...খেলা ঘুরতে থাকে .... সন্ময় রক্ষিত আবার মিড অফে ফিরে যাচ্ছে । টোপাই 
    আবার কোমর ভেঙে নীচু হয়ে ওৎ পেতে দাঁড়ায় স্লিপে .... এই যা : ..... লিয়েন মানেটা কি  জিজ্ঞাসা করা হল না ক্যাপ্টেনকে ...
        রাত গড়িয়ে যায় । গভীর ঘুমের আবেশে কোথা থেকে সমর্পিতা এসে বাতাসে ভেসে থাকে স্লিপ ফিল্ডার টোপাইয়ের পাশে,  হাসির উজল আলো ছড়িয়ে। বলে , ' তাই না.... টোপাইদা .... '
      ( ক্রমশ )
    ************************************************************************************

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন