এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • টক ঝাল মিষ্টি 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ মার্চ ২০২২ | ৮৩৯ বার পঠিত
  • একজন ছিপছিপে ঢ্যাঙা ডগ ট্রেনার ক্যাম্পাসে পাক মারছে ট্রাকশ্যুট আর স্নিকার শ্যু পরে । পেছনে দৌড়চ্ছে ছ ছটা নানান কিসিমের কুকুর। ল্যাব্রাডর আছে, রিট্রিভার আছে, টেরিয়ার আছে .... আছে আরও অনেক পেডিগ্রী সারমেয় । ট্রেনারের পিছন পিছন ছুটে চলেছে একঝাঁক খেলোয়াড়ের মতো। সি ব্লকের রাকেশ মিত্তলের পোষ্য সবকটা। ট্রেনার কাম ফিজিওর মাসিক পারিশ্রমিক ত্রিশ হাজার টাকা। রাকেশ মিত্তলের আয়রন অ্যান্ড স্টীলের কারবার। ওয়্যারহাউস এখান থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে। রাকেশ এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবাসে বাসা বেঁধেছে কেন সেটা রহস্যের ব্যাপার। দুর্জনে বলে রাকেশ মিত্তল একটু মধুকর টাইপের আছে । তাই পরিবার থেকে তফাতে থাকে। মানে, একটু নিরিবিলিতে থেকে দিলচসপি লাইফ কাটান মিত্তলবাবু। প্রায়ই বলে থাকেন— ‘ আরে ... ইতনা হড়বড়াৎ কিঁউ ? আয়েশ কর ... আয়েশ কর ....’ ।গনেশ টকির ওই ঘিঞ্জিতে থেকে ওসব সম্ভব  নয়।  নিরিবিলিতে থাকা অনেকেই পছন্দ করেন, করে উঠতে পারেন না আর কি .....। 

          তিন কামরার ফ্ল্যাট অ্যাপার্টমেন্টের চারতলায়।  শহরতলীর মধ্যবিত্ত এলাকায়। তাই পঞ্চাশ লাখে হয়ে গেছে রেজিস্ট্রেশান নিয়ে । খোদ কলকাতার কথা বাদই দেওয়া গেল। কলকাতা ঘেঁসা জায়গায় হলেও এটাই অন্তত এক কোটি টাকা পড়ত। সমর্পণ আর প্লাবিতার বিয়ে হয়েছে দিন পনের। ফ্ল্যাটটা কিনতেই হত যেভাবেই হোক। বেলগাছিয়ার ঘুপচি ভাড়ার ফ্ল্যাটে আর থাকা যাচ্ছিল না।অফিস থেকে লোন নিয়েও ম্যানেজ করা গেল না। সমর্পণের বাবা দীপঙ্কর গুপ্ত তার প্রভিডেন্ট ফান্ডের পাওয়া টাকা প্রায় পুরোটাই বার করে দিয়েছেন ছেলে, ছেলের বৌয়ের সুখের জন্য। ফ্ল্যাটটা তার নিজেরও বেশ পছন্দ হয়েছে। তার গিন্নীও খুব খুশি। পুব দিকে বারান্দা। দক্ষিণদিকে অনেকটা ফাঁকা খোলা প্রান্তর। অনেক গাছপালা আছে সেখানে।হু হু করে দমকা হাওয়া এসে ঝাপটা মারছে ব্যালকনিতে। পাখির ডাকও শোনা যায় সারা দিনমান।
    স্বামী স্ত্রী দুজনকেই অফিসে বেরোতে হয়। প্লাবিতার যত্ন আত্তির তুলনা নেই । সে স্বামীকেই হোক বা শ্বশুর শ্বাশুড়িকেই হোক।অফিসে বেরোবার আগে সমস্ত কিছু গুছিয়ে রেখে যায়। সমর্পণেরও টুকিটাকি সব গুছিয়ে দেয় অফিসের অ্যাটাচিতে। তার পিঠের একটা ফুস্কুড়ি নিয়ে প্লাবিতার চিন্তার শেষ নেই। সমর্পণ যত বলে,  ‘ আরে .... ওটা কিছু না। ছাড় তো । সিম্পল একটা ফুস্কুড়ি ..... বেশি বাড়াবাড়ি করো নাতো,  এমনিই শুকিয়ে  যাবে।’
    — ‘ না না ..... একদম নেগলেক্ট করো না .... অনিমেষদারও এরকম ছিল। সেটাই ম্যালিন্যান্ট হয়ে মারা গেল এস এস কে এম -এ। ডায়াবেটিস ছিল অবশ্য। সে যাই হোক নেগলেক্ট করা উচিত নয় একদম। কালই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব তোমাকে। ‘ 

      বর্ষা আসব আসব করছে। আজ বিকেলে প্রথমে একটু হাল্কা ঠান্ডা ঠান্ডা জলে ভেজা হাওয়া বয়ে তারপর দমকা ধুলোর ঝড় উঠল। বৃষ্টিটা অবশ্য এল না শেষ পর্যন্ত। 
    এই রকম সুদূর বর্ষার ঝাপটা লাগা দমকা অবাধ্য বাতাসে বুকে কাঁপন লাগে। শরীরের গোপন অঙ্গে  ঢেকে রাখা তিরতিরে কাঁপন খেলে যায়। কিছু স্বাদ, কিছু স্পর্শ  রক্তের কনায় কনায় শিকড় পেতে বসে থাকে। উপড়ে ফেলা যায় না। 

       জামাকাপড় খুলে রেখে শাওয়ারের নীচে দাঁড়ালে সুগন্ধি উষ্ণ স্মৃতি সারা শরীরে হাত বোলাতে থাকে। প্লাবিতার সিক্ত স্তনবৃন্ত আর উন্মুখ জঘন প্রবল আবেগে থরথর করে কাঁপতে থাকে। সেই পাঁচ বছর আগের সুখের জলধারা আজও বয়ে চলেছে শরীরের নদী নালায়। আজও বয়ে চলেছে সে স্বপ্নের সাম্পান। 
    পৌলমি সোজা সাপটা মেয়ে। যা বলে চাঁচাছোলা বলে — আরে ইয়ার ....পলিগামির বীজ মানুষের রক্তে মিশে আছে। অস্বীকার করে কোন লাভ আছে। বিয়ে কর, সংসার কর, ফ্যামিলি বাড়াও .... সব ঠি ক  আছে । তবে এটা জেনে রাখ .... সেক্স ইজ সেক্স । ভালবাসা টাসা নয়। ওসব আলাদা থাক। ভালবাসা হল ভালবাসা .... অ্যান্ড সেক্স ইজ সেক্স। মোর দ্য ক্ল্যানডেস্টাইন মোর ইট ইজ সেনসুয়ালি এনজয়েবল । এ ব্যাপারে মেয়ে বা ছেলের তফাত কিছু নেই। প্রকৃতি এ ব্যাপারে সাম্যবাদী। নিরুপায় হয়েই মানুষ মনোগামিস্ট হয়ে থাকে। আসলে এভরিওয়ান অন আর্থ ইজ এসেনশিয়ালি আ পলিগামিস্ট । ‘
    — ‘ দূর বুলশিট .... হোয়াট রাবিশ ইউ আর টকিং অ্যাবাউট। তুই কি বলতে চাস সমর্পণও তাই। ইমপসিবল। আই ডোন্ট বিলিভ’, পৌলমিকে থামায় প্লাবিতা।
     পৌলমি কিন্তু একচুলও নড়ে না । সে বলে, ‘সে তুই নিজেই বুঝতে পারবি।আমার কথা বিশ্বাস করার দরকার নেই। তুই তোর হাবির কথা বাদ দে । নিজের কথা বল না। যা বলছি ঠি ক  বলছি কিনা। আমি তো ওপেনলি কনফেস করছি একই বেড পার্টনার আমার তিনদিনের বেশি ভাল লাগে না। ডিফারেন্ট কাইন্ডস অফ ইরোটিক গেমস ছাড়া আমি বাঁচতে পারব না। টক ঝাল মিষ্টি তিনটেই চাই আমার। নো ম্যাটার হোয়াট দ্য কনসিকোয়েন্স মাইট বি ।সেক্সুয়াল স্যাটায়েটি ইজ অল অ্যাবাউট ভেরিয়েশান অ্যান্ড ইম্প্রোভাইজেশান ..... আই হাইলি ডিসলাইক ব্যানালিটি....’ আরও কি সব বলতে যাচ্ছিল ও।
    প্লাবিতা কথার মোড় ঘুরিয়ে দেয় — ‘ চল চল .... সাতটা বেজে গেছে .... অনেক দেরি হয়ে গেল।  শ্বশুরমশায়ের ওষুধ খাওয়ার সময় হয়ে গেল। দুজনে চুপচাপ হেঁটে লিফটের সামনে গিয়ে দাঁড়াল।  লিফট নীচ থেকে ওপরে উঠছে ।

        রাত সাড়ে দশটা নাগাদ প্লাবিতা আর সমর্পণ একসঙ্গে বসে খাওয়া সারল। সমর্পণের বাবা মা নৈশাহার সেরে শুয়ে পড়েছেন এতক্ষণে।
        একটু পরে  নতুন ফ্ল্যাটের আনকোরা গন্ধমাখা ঘরে প্লাবিতার নিটোল কব্জির সোনার কাঁকনের টুংটাং আওয়াজ মৃদু ফুলকির মতো বেজে উঠতে লাগল মৃদু নীল আলোয়। এখন বাদবাকি জীবন ও জগৎ ঘর্মাক্ত পোশাকের মতো খুলে রাখার সময়। ক্ষণিক  এলোমেলো জোরালো বাতাসের পর বৃষ্টি নামল। জানলার কাঁচে এসে লাগছে ঝলক ঝলক আষাঢ়ে জলধারা। 
    দুটো শরীর উন্মাদনায় অস্থির হয়ে উঠেছে। প্লাবিতার অনাবৃত শরীর সমর্পিত আপাদমস্তক। উদ্গত বৃন্ত, মসৃন গ্রীবা,  কোমল কর্ণমূল, উরুসন্ধির গোপন দুয়ার সব উন্মুক্ত ...... অবারিত লীলাভূমি এখন সমর্পণের প্রবল পৌরুষের মোহনায়। মনোরম শরীরি আবেশে দগ্ধ কাতর হয়ে অনিয়ন্ত্রিত মৃদুভাষ স্ফূরিত হয়ে গেল প্লাবনে ভাসা প্লাবিতার স্ফূরিত দু ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে — উ: ...... মনসিজ ..... না: ... আর না ..... প্লিজ। আর পারছি না .....এবার শেষ কর .... প্লি ...জ মনসি....জ ....’
    প্লাবিতার এরকম রতিরসসিক্ত শব্দ গুচ্ছ উচ্চারণে সমর্পণের টেস্টোস্টেরোন ক্ষরণছন্দের  তাল কেটে যাওয়ার কথা ছিল  আচমকা চমকে । কিন্তু তা হল না। কারণ সে প্রগাঢ়   খননে মগ্ন হয়ে বিবশ চেতনার আড়ালে বিচ্ছিন্ন এখন। 
    সমর্পণের মুখ থেকে বিজড়িত আবেশে গভীর বিবশতায় বেরিয়ে এল—‘ পৌলমি .... পৌলমি ..... সোনা.... মাই বেবি.....।’
    প্লাবিতা উত্তুঙ্গ পাহাড়ের চূড়া থেকেও শুনতে পেল ঠিক, বহুদূর থেকে ছুটে আসা বৃষ্টির পশলার মতো। তার চোখের সামনে ভেসে উঠল পৌলমি রায়ের মুখ। প্রশ্রয়ভরা হাসিমুখে তার মুখের দিকে চেয়ে  বিবাদি বাগের মিনিবাস টার্মিনাসে দাঁড়িয়ে আছে লালদীঘির ধারে — ‘যে যাই ভাবুক, আমার চাই জীবনের সব স্বাদ ..... টক ঝাল মিষ্টি।’
    মস্তিষ্কের তাৎক্ষণিক প্রতিবর্তী প্রতিক্রিয়ায় সমর্পণের বাঁধন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বিছানার একপাশে এলিয়ে পড়ল প্লাবিতা। বৃষ্টির ধারা আরও বেড়ে উঠেছে বাইরে । সঙ্গে দমকা হাওয়ার ঝটকা। নব বর্ষার অনাবিল জলে ভিজছে সারা শহর। ঘরে ঘুমেল নীলাভ আলো।
      
        সকাল সাতটা নাগাদ প্লাবিতা বিছানা ছেড়ে উঠে শরীরে হাউসকোট জড়িয়ে নিল । আধঘুমন্ত সমর্পণের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘ উঠে পড় ..... আমি মাকে সকালের ওষুধটা খাইয়ে আসছি। তারপর তোমায় চা দেব। তোমার পিঠের ফুস্কুড়িটা একটুও কমেনি দেখছি । আজই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাব অফিস থেকে ফিরে। সুগার লেভেলটা ইমিডিয়েটলি চেক করার দরকার ..... ‘
    সমর্পণ পাশবালিশ জড়িয়ে ধরে আধঘুমো স্বরে বলল, ‘ পেপারটা একটু দিয়ে যেও না ..... ‘
    বাইরে মেঘ কেটে আলো ফুটেছে। দমকা হাওয়া এখন স্তিমিত।
    ডগ ট্রেনার ছটা কুকুর নিয়ে দৌড় লাগিয়েছে এইমাত্র।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন