এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সংগীতের প্রাণভোমরা ও সিনেমাটিক পরিবেশন

    Sharmistha Das লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ অক্টোবর ২০২১ | ৮১৬ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • সংগীতের প্রাণভোমরা ও সিনেমাটিক পরিবেশন

    ডাঃ শর্মিষ্ঠা দাস

    "গ" শব্দের ক্রিয়াভিত্তিক অর্থ গমন। স্বর যেখানে গতিশীল তাই গীত। স্বর ও ধ্বনির সমন্বয়ে জন্ম নিল "গীত" - গান। মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণী যে স্বাদ পেলই না। মানুষের বেঁচে থাকার পথে খানাখন্দগুলো একটু বুজিয়ে দিল, যাত্রাপথের কাঁটা বেছে পথটা একটু মসৃণ করে দিল গান। একঘেয়ে রোজনামচাতে সুরের প্রলেপ জুড়ে দিল এক মখমলি গালিচা। যে গালিচায় হরিপদ কেরানি আর আকবর বাদশার সমান অধিকার। গালিচায় আলাপ করছেন উস্তাদ - রাত্রি প্রথম প্রহর অতিক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় প্রহরে প্রবেশ করছে। রুপোর রেকাবিতে বেলফুলের গন্ধ তখনও তরুণী। বাইরে রাতচরা কোনো পাখি ডেকে গেল। তিনি আর উস্তাদ নন - তিনি তখন সাধক। চোখ বুজে দরবারী কানাড়া ধরলেন। "নয়ন সে নয়ন মিলায়ে" বন্দিশ। কবে পাঁচশো বছর আগে মিঞা তানসেন সম্রাটের দিলখুসের জন্য কি অবিনশ্বর সৃষ্টি করেছিলেন। রাত নিস্তব্ধ আলাপও গম্ভীর। মন্দ্র মধ্য সপ্তকে ঘুরছে স্বর। অতি কোমল গান্ধার ছুঁয়ে ছুঁয়ে সুর আবর্তিত হচ্ছে। ছেনে আনছে সব ভুলে যাওয়া বেদনা। সে কি গত জন্মের? না বিগত সহস্র জন্মের যত না পাওয়া ব্যথা। বিস্মৃতির তল থেকে সুরমন্থনে উঠে আসছে বিরহ, রোদন ভরা শিহরন। এবং আনন্দম্। আরোহনে ঋষভ ঘেঁষে অবরোহনে মধ্যম ঘেঁষে কোমল গান্ধারে সুরের আনাগোনা। দরবারী কানাড়ায় পূর্বের স্বরকে টেনে আনা যেন সেই আঁচলে বাঁধা স্মৃতিভার। রাত্রি দ্বিপ্রহর অতিক্রান্ত প্রায় - তবলচির চোখ ঢুলে আসছে। সাধক মীড় গমক আলাপের নেশায় মত্ত - বহির্জগত অপসৃয়মান। দরবারী কানাড়ায় এরকম ঘোর হয় - ওই ঘোরের মধ্যেই নজরুলের সৃজন "কেন মেঘের ছায়া আজি চাঁদের চোখে"। মুখে শুধু পান আর সামনে হারমোনিয়াম।

    এভাবে, ঠিক এভাবেই গান এতদিন আমাদের শুধু "শ্রবণেন্দ্রিয়"কে রসাপ্লুত করে এসেছে, শ্রবণ থেকে চুঁইয়ে চুঁইয়ে সুরলহরী গড়িয়ে গেছে মস্তিষ্কের সেইখানে - ধরাছোঁয়ার বাইরে যেখানে এক চরম আনন্দ অনুভূতি তার সাম্রাজ্যবিস্তার করেছে।

    অতি সাম্প্রতিক কালে টেকনোলজির দাক্ষিণ্যে 'সিনেমাটিক' পদ্ধতিতে গানের পরিবেশন কি সংগীতের এই গভীরতা, এই মূর্ছনা ধরে রাখতে পারবে?

    যা শুধু চোখ বুজে শোনার - তা যদি পরিবেশিত হয় উচ্চকিত সাজে নেচে কুঁদে, গাছের ডাল ধরে ঝুলে, রিসর্টের কৃত্রিম জলে পা ডুবিয়ে - মানুষের ইন্দ্রিয়গুলো হকচকিয়ে যাবে না কি? কোনটা নেবে - কে কাজ করবে তাই নিয়ে মারামারি হবে - চক্ষু না কর্ণ - দর্শন না শ্রবণ? দর্শনে মস্তিষ্কের খাটুনি কম - যা দেখল তা অত বোঝার দায় নেই, শ্রবণে খাটুনি বেশি। প্রথম দূরদর্শনের যুগেও সুর রসিকদের এমন মনে হয়েছিল - মন আটকে থাকবে গায়িকার শাড়ি আর কানের দুলে, সুর চলে যাবে একটু পিছনের সারিতে। সে তো শারীরিক ভাবে সামনাসামনি বসেও ওস্তাদরা গান পরিবেশন করে এসেছেন চিরকাল। 'গীত' থেকে 'সঙ্গীত' হলে ছিল নৃত্যও। গান, বাজনা, নৃত্য তিনের সমন্বয়ে হয় সংগীত। তিনটি কলার আবহ, সুর, ছন্দ, ভাব - যখন একে অপরকে লতার মতো জড়িয়ে ধরে - সঙ্গীত সার্থক হয়। সম্প্রতি ইউটিউব জুড়ে গানের যে সব "সিনেমাটিক" দাপাদাপি দেখা যায় - সেখানে গানের প্রাণ অনেকটাই উধাও। সুন্দর মনোরম কাঠামোর অবয়ব আছে কিন্তু প্রাণ নেই। একটা ভালো গান শোনার পরে অনেক সময় ধরে মনে যে অনুরণন চলে তা যেন অনুপস্থিত। "শেষের গানের রেশ নিয়ে কানে চলে এসেছি" - সে তৃপ্তি কোথায়!

    সঙ্গীতে শুধু শ্রবণের যে কি অপার প্রভাব রবীন্দ্রনাথের লেখায় পাই। যদুভট্ট প্রসঙ্গে লিখছেন - "আড়ালে আবডালে থেকে যেটুকু শুনেছি - সেটুকুই আমার শেখা। যদুভট্টের কাছ থেকেও তেমন কিছু সংগ্রহ করেছিলুম লুকিয়ে চুরিয়ে। ভালো লাগল কাফি সুরে 'রুমঝুম বরষে আজু আদরওয়া', রয়ে গেল আজু পর্যন্ত আমার বর্ষার গানের সঙ্গে দল বেঁধে। তাঁর থেকেই পেয়েছি আমি গানের প্রেরণা। বর্ষার দিনে ভিতরে ভূপালী সুরে আলাপ চলছে, আমি বাইরে থেকে শুনছি আর কি আশ্চর্য! পরবর্তী জীবনে আমি যত বর্ষার গান রচনা করেছি তার প্রায় সবকটিতেই অদ্ভুতভাবে এসে গেল ভূপালীর সুর"।

    এই কদিন আগে শুনলাম বা বলা ভালো 'দেখলাম' - "ছায়া ঘনাইছে বনে বনে গগনে গগনে ডাকে দেয়া"। যিনি গাইছেন - দীর্ঘ সাধনা করা নিঁখুত গলা, স্বরলিপিকে মান্যতা দিয়ে সুর, এমনকি গানে প্রাণ ভরপুর। পিলু রাগের সুর মনে যেই মাত্র আসন পাতল - অমনি গানে ভিডিওর দৃশ্য সরে সরে যাচ্ছে - ব্যালকনির পোর্সেলিন পটে আধুনিক ইনডোর প্ল্যান্ট থেকে বসার ঘরের টেবিলে পেতলের নানাবিধ হোম ডেকর, দেয়ালের অয়েল পেন্টিং। অন্তরা গাওয়া হচ্ছে - "বুঝি এলি যার অভিসারে মনে মনে দেখা হল তারে / গোপনে গোপনে দেয়া নেয়া আপনায় লুকায়ে দেয়া নেয়া" ভিডিওতে সুসজ্জিত মডিউলার কিচেনে দামী ক্রকারি সেট - গায়িকা বেলফুলের মালা জড়ানো হাতে তা ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছেন। অসামান্য গাইছিলেন - কখনো চোখ বুজে, কখনো স্ক্রীন থেকে চোখ সরিয়ে রসটুকু পুরো নেওয়া গেল। প্রশ্ন পিছু ছাড়ছে না - ওই বেখাপ্পা 'সিনেমাটিক' পরিবেশনের কি প্রয়োজন ছিল? কবে নব ঘন বরিষণে - কেয়ার গন্ধ যে গোপনে গোপনেই আসে।

    নিষ্ঠা ও দীর্ঘ সাধনা গানের তরীর বৈঠা টানে - সাধনা বিনা তরী চড়ায় গিয়ে ঠেকে। এ তো জানা কথা।  এখন টেকনোলজির দয়াদাক্ষিণ্যে অশ্রাব্য গলাও সুমধুর ঠেকে, বেসুরো গলাও ঝমকঝমক পরিবেশনে বেশ উৎরে যায়। কত গুলো "k" সাবস্ক্রাইবারে যখন গানের মূল্য বিচার হয় - এক ছদ্ম পপুলারিটির মায়াজালে সংগীত জগতের বড় ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে।  তৈরী হচ্ছে এক শ্রেনীর লঘুরুচির শ্রোতা। সেই চাহিদা অনুযায়ী কিছু মানুষ (তাঁরা কেউ শিল্পী নন) রেওয়াজ ছাড়া চটজলদি নাম কিনতে কোমর বেঁধে আসরে নামছেন।

    ঋত্বিক ঘটক 'মেঘে ঢাকা তারা' সিনেমাতে "যে রাতে মোর দুয়ার গুলি ভাঙল ঝড়ে" গানের যে অসীম ব্যাপ্তি এনেছিলেন - তেমন পারফেক্ট সিনেমাটিক প্রেসেন্টেশন কি সবাই পারে? জীবনের এক চরম দুঃখের দিনে দাদা শংকরের সঙ্গে নীতা গলা মেলাচ্ছে। বাড়ির একমাত্র রোজগেরে মানুষ - বড় মেয়ে নীতা। এমনিতেই ছিন্নমূল অভাবী পরিবারের লড়াই। সেদিন নীতার ভালোবাসার মানুষ ওর ছোট বোন গীতাকে বিয়ে করে চলে গেছে। আধো অন্ধকারে দাদা বোন নিজেদের দুঃখ ভাগ করে নিচ্ছে। দরমার বেড়ার ফাঁক দিয়ে খুব অল্প আলোর ছটা কখনো এসে পড়ছে দুজনের মুখের একদিকে। বুকের মধ্যে, অব্যক্ত এক কষ্টের তোলপাড় সাদা কালো ছবিতে চিরস্মরণীয় হয়ে রইল। গান শেষের আগেই জলের মধ্যে হাল্কা চাবুকের শব্দ - যেন সব দর্শকের মুখে মনে সপাটে আঘাত। পৃথিবীর সমস্ত অন্যায় বঞ্চনাকে চিনে নিল দর্শক। নিশ্চিন্ত সংগ্রামহীন সুখে লালিত দর্শকও ওই মুহূর্তের জন্য নীতার সঙ্গে একাত্মবোধ করল। এমন ভাবে রবীন্দ্রসংগীতটির প্রক্ষেপণ হল যে বাঙালির ওই গানের সংজ্ঞা হয়ে উঠল ওই দৃশ্য। তাতে গানের অন্তরের ভাব এতটুকু লঘু তো হলই না বরং ব্যক্তিগত বেদনা মিশে গেল এক এক বৃহত্তর বেদনার এক অনন্ত বুক মোচড়ানো দীর্ঘশ্বাসের জন্ম দিল। এরকম উদাহরণ আরো আছে। জলসাঘর সিনেমাতে মিঞা মল্লার।

    এর বদলে, ভাবুন তো - সবুজ গাছপালা ঝড়ে দুলছে - ধপাধপ দরজা ভেঙে পড়ছে - মাথায় বেলফুলের মালা জড়িয়ে নানা নাচের মুদ্রা সহযোগে কেউ "যে রাতে মোর" গানটি গাইছেন !!

    আসলে এই কাজ বড় কঠিন। গানের সার্থক সিনেমাটিক প্রয়োগ। যদি সার্থক হয় এক মাধ্যম অন্য মাধ্যমকে পরিবর্ধিত ও আরো শক্তিশালী করে। এ কাজ সবার জন্য নয়। প্রয়োজন পরিমিতিবোধ, সংযম ও গভীর অনুভূতি। প্রয়োজন একইসঙ্গে সংগীত ও সিনেমাতে অভিনয়, সাজ, আবহ, ফোটোগ্রাফি সব বিষয়ে সম্যক অনুশীলন, ব্যুৎপত্তি অর্জন। অথচ সবাই বোধহয় অবচেতনে কখনো সিনেমায় অভিনয় করতে চেয়েছিল। তাই বিভিন্ন মাধ্যমকে এক করে এই অপপ্রচেষ্টা।

    বিমান চালানো না জেনে পাইলটের আসনে বসলে যাত্রীদের যে অবস্থা হয় - গানের যথেচ্ছ সিনেমাটিক প্রয়োগের ফলে, নিবিষ্ট শ্রোতা ও সঙ্গীতের প্রাণভোমরা এখন তেমনি কষ্টে ছটফট করছে ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পার্থ জিত সেনগুপ্ত | 2409:4061:382:bab9::28a8:30ac | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ০১:৪৩499024
  • একেবারে যথার্থ বলেছেন লেখক। এ নিয়ে আরো চর্চা দরকার
  • অদিতি বিশ্বাস | 2409:4060:e87:ecba:8956:66ae:9124:e687 | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১০:০৭499036
  • এই লেখার অনন্য বিশ্লেষণের সাথে শত শতাংশ সহমত। কপিরাইট উঠে গেছে মানেই কি যা খুশী করা যায়? ভাবনা অনুসারী না হলে তো মহা বিপদ! আর তা' করার জন্য যে মুন্সিয়ানা দরকার তা' কয়জনার আছে?
  • সোনালী বাশুলি। | 2409:4061:2e45:90c5:9d6b:2d0:85d0:30ef | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১০:১৩499037
  • লেখাটি র প্রথম অংশের জন্য সাধুবাদ জানাই। 
    পরবর্তী অংশে যা লিখেছেন সেটা আলোচনা করার জন্য আপনাকে মানুষ খুঁজতে হবে। সএখন লঘুচিত্ত মানুষ জন সব কিছুই এত হাল্কা করে দিচ্ছে যে ভয় করে ।
  • চৈতালী চট্টোপাধ্যায় | 49.205.114.214 | ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১৯:৩৪499049
  • একদম মনের কথা।এটা নিয়ে আমরা দু'জন আলোচনাও করেছি, মনে আছে? খুুব সুন্দর আর যুক্তিপূর্্ণ এই পরিবেশন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন