এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পূর্বে অন্যত্র প্রকাশিত 

    ♤♡♢♧ লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ ডিসেম্বর ২০২০ | ৮৩৫ বার পঠিত
  • বিভাগ : কবিতা / কাব্য /গদ্য


    কনফিউশান


    এটা আসলেই মজার বিষয় এখনো কনফিউজড হওয়া যায়! কেন যেন তবু খুশি লাগছে না। খুশি লাগছে না। একটা জিনিস অন্য জিনিসগুলোকে ছুঁয়ে ফেলে, যেন কোন কম্পুটার ভাইরাস। কনফিউশান ভাইরাস। একটা ডাকাত বাজার করতে যাবার সময় টের পেতে পারে বাজারের কোনো দোকানে হয়তো এবার ডাকাতি হবে, যে ভালো মানুষ সে টের পাবে না। পাঁকা গোয়েন্দাও হয়তো টের পাবে কিন্তু তেমনটা কেবল হয়তো গল্পেই হয়।


    তাহলে জেনে লাভ কি? বুঝে লাভ কি? যখন যে অনুভব করে সেই অপরাধী। তাহলে নাম্ব হয়ে যাওয়াই ভালো। চুপচাপ টুপটাপ তব্দা - থামিয়ে দাও সব কিছু, স্টপ!


    ফিরে যাই একেবারে ছোটবেলায়। যখন ক্লাস ফোরে পড়তাম তখন আমার বোনের ছবি আঁকার শিক্ষক বললেন তিনি আমাকে ম্যাজিক শেখাবেন। সবাই এমন সুযোগের জন্য হাপিত্যেশ করে। আমি বরং বিরক্তই হলাম। তবু শিখতে রাজি হলাম। পিংপং কিম্বা দড়ি নিয়ে হাতের ব্যায়াম বিরক্তিকর লাগতো তারচে বরং ভালো লাগতো ভাবতে অকারনেই অজস্র পিংপং বল চমকে চমকে অকারনেই দৌড়াদৌড়ি করবে, যেমন তখন সিনেমায় দেখাতো, সব পিংপং থেমে গেছে সারা দুনিয়া প্রায় শান্ত, একটা কেবল অল্প অল্প যাচ্ছে টুক টুক করে যেতে যেতে সিঁড়িতে, তারপর সেখান থেকে আস্তে আস্তে আবার বিরাট হৈ চৈ দৌড়ঝাপ দুনিয়া বাঁচাও! সেভ দি ওয়ার্ল্ড!!!


    ঝোলানো কাঁচির শহরের পাশে কোকিলের ডাক

    কেবল আমরাই বুঝলাম ওটা খুব ভায়োলেন্ট হয়েছে
    একাডেমির লোকেরা মনে হয় তা ভাবেনি
    আমাদের ভাবনাও কেউ জানতে পারেনি


    চতুর্দশ এশিয়ান প্রদর্শনী চলছিলো,
    আমরা সবাই জানতাম পিঁপড়ের সিনেমাটার কথা
    আমরা সবাই বললাম কোকিলের ডাক আর কাঁচের কাজটা ভালো
    কেউ বললো দারুন, কেউ বললো আইডিয়া ভালো...


    ঠিক আমাদের জন্যই চারটে চেয়ার;
    সবাই বললো লাল জিনিসটা দারুন একটা শোপিস-
    কেউ বললো এটা তার আঁছড়ে ভাঙতে ইচ্ছা হয়,
    কেউ বললো এটা তার খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা করে,
    আমি বললাম এটা আমার ঘরে নিয়ে সাজাতে ইচ্ছা হয়...
    -মাউনটেন অফ অ্যাপিলস তো অমনিই ভালো লাগেনি।
    মাঝে মাঝে সবাই হারিয়ে যাচ্ছিলাম,
    আবার দেখা শেষ হলে সবাই ফেরত এলাম একসময়ে,
    কোকিলটা ডেকেই যাচ্ছিলো,
    চারটা চেয়ার যেন আমাদের জন্যই ছিলো।
    আমার মাথার ভিতর তখনো বেড়ালের প্রজাপতি হয়ে, ড্রেসিংটেবিলের আয়নায় উড়ে যাওয়া ছিলো...


    মানুষ- জন্ম-মৃত্যু, সৃষ্টি রহস্য ধরতে চায়,
    মানুষ ভালোবাসা, ন্যায়-অন্যায় ছুঁতে চায়,
    মানুষের পোকারা আয়েশ করে বসে...


    মানুষও বসে শুধু কি ক্লান্ত পাগুলোকে আরাম দেবার জন্য?


    আমার কুইন

    পুরোনো প্যাঁচপ্যাচে নোংরা একা শহর
    পুরোনো অলিগলির পর অভব্য জৌলুস
    জৌলুসও না ঠিক - হালকা চিন্হমত
    দৌড়ে পালানোর কথা ভাবা হয়েছে সব সময়
    আর তেমন চিন্তাভাবনা করা হয়নি
    কেন যেন
    বাড়ির সামনে কামিনী ফুল গাছ
    ফুল পড়ে বিছিয়ে থাকে
    ঘ্রান পাওয়া যায় দুর থেকে
    আধুনিকদের বাড়ির সামনেও বোগেনভেলিয়া
    পালাবে কোথায় - পালানোর দরকার কি
    সুন্দর কঞ্চির বেঁড়া - গোলাপি রঙ করা
    ভিতরে পোকার ফেস
    বাইরে অতি উচ্ছাস অতি উজ্জ্বল
    দ্যাট আর্লি এইটিজ অ্যান্ড কুইন


    খসড়া, চিৎপটাং, সাপিয়েন্স ও অন্যান্য

    Truce - Twenty One Pilots


    দুনিয়ায় কত সমস্যা দুনিয়াটা ভরা সমস্যায় – আজকাল্কার ভাষায় বলে স্ট্রেসর।
    ইগো আরেকটু কম থাকলে নেশা করতাম সব কিছুর মানে বোঝার জন্য।
    কেন যেন ছোটবেলা স্কুলে বা কোথাও বুঝিয়েছিল কিছু তাই কি একটা ফাঁটা কনফিডেন্স নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। অযথা। অথবা অন্য অন্য কিছু করতাম…
    আটারলি ডিফেক্টিভ ফিজিকালি মেন্টালি।
    কয়েকটা এপিসোড খেয়ে এখন হাড়ে হাড়ে মেজারমেন্ট করা হয়ে গেছে সারাদিন হাঁটলে কতটা মাঠ দখল করা যাবে। কিস্যু হপেনা। আটারলি ইনকম্পিটেন্ট। কহতব্য না। তাইলে কেন এখনি শরীর মেপে মাটি কেঁটে ঢুকে পড়ি না। বটেই তো।


    ওয়েল এতো সোজা না। এরচে জেনেবুঝে সিসিফাসগিরি কম-কঠিন এখনো সহজ মনে হচ্ছে। ইগো আছে। সামাজিক শিক্ষা আছে। দেখি না দুনিয়া কোথায় যায়। কৌতুহল আছে। টেকনিকাল কোনো জ্ঞিয়ান নেই এক ফোটা। গ্যালাক্সির ম্যাপে কোন চিপায়, ছাড়ায় বের হয়ে যায়যায় কোন হাতায় সাতবিলিয়ান ডট আছে এক জায়গায়। কি মজা। কিলবিল ডট। একটা একটা করে যদি বাইরে থেকে কেউ খেয়াল দেখে - একটা হাসতেছে, একটা কাঁদতেছে, একটা সুইসাইড করতেছে, আরেকটা হামাগুড়ি দিয়ে কেউ যখন দেখে না তখন বিড়ালের এঁটো চাটছে। সাত জায়গায় বিভিন্ন মাত্রায় জেনোসাইড চলছে। সেখানে কোনো ডটের অবস্থা আমি কল্পনা করতে রিফিউজ করি। সেখানে তারা কলেরার ভ্যাক্সিন টেস্ট করতেছে। পঞ্চাশ বছর ধরে শিখালো জেনোসাইড সবচে বড় ক্রাইম। এখন সবাই করে। তারপর সবাই হয়। তারপর আবার সবাই করে। সবাই কঁচুকাটা হবে। দুনিয়ার দিন শেষ।


    ===========================================


    ইউটিউবে না জানি কোন ইকো-চেম্বারে ঢুকে গেছি - এক রেসিস্ট লোক আসছে সাক্ষাৎকার দিতে।
    জর্ডান পিটারসনের  JBP ছোট ক্লিপ জো রোগান এক্সপেরিয়েন্স এ।
    সান্তনা প্রতিক্রিয়া প্রতিবেদন  বলতেছে আশকেনাজি জিউদের অ্যাভারেজ আইকিউ ১১৫। বলতেছে সবার জন্য বেসিক ইঙ্কাম কেন হবে, (আবার বলতেছে স্টারভেশন চলে গেছে, হিটিং এবং এয়ার কন্ডিশনিং ভালো হয়েছে ব্লাহ ব্লাহ – - তবুও ইউ এস এ তে ইউনিভারসাল বেসিক ইঙ্কামে রাজী না)


    যদিও অতিইনইকুয়ালিটি এত ইনস্টাবিলিটি আনে যে তা আবিস্কারের জন্য যে খুব সামান্য প্রয়োজনীয় শান্তি তাও নষ্ট করে। কিন্তু কিছু ইনিকুয়ালিটি, কিছু ইনস্টাবিলিটি, কিছু অশান্তি – আবিস্কারের জন্য প্রয়োজনীয়।


    বলছে ৮৩ এর নিচে আইকিউ থাকলে মিলিটারিতে নেয় না। কিছু শেখানো যায় না। রেগুলার ঠিক-ঠাক কাজ এক নিয়মে করতে পারে না – মাঝে মাঝে বড় ব্লান্ডার না ঘটিয়ে। এরকম লোক আমেরিকার ১০%। শুনতে শুনতে চিৎপটাং হয়ে গেলাম। কি করতে হবে এই ১০% কে? মেরে ফেলবি? জেলে ভরে স্লেভের মত খাটাবি? কি করবি? এখনো কিছুই জানিস না, কোনটা কেন হয়, সব ডার্ক – ডার্ক ম্যাটার, ডার্ক জিনম – হুদ্দাই ফাল পাড়িস। আশকেনাজি জিউ! এইরকম সাদা ভাষায় কি ব্যাননও কথা বলে!


    সবচে দামী যদি আসলেই তোদের কাছে বুদ্ধি/ক্রিয়েটিভিটি হতো, সেটাই প্রাইম হতো, তাহলে সেটা যেখান থেকে যেভাবে উৎপন্ন হয় সেখানেই চোখ থাকতো। এখন আফ্রিকানরা ভালো ম্যাথেম্যাটিক্সের বই লিখছে। রোসো অত ব্যস্ত কেনো হে বাপু। দুনিয়ার হিসাবে দু/চার হাজার বছর কোনো একটা বিষয় না। দু/চার হাজার বছর কিস্যু না। ইচ্ছা করে ইতিহাস পিরামিড আর নুহতে আটকে রেখেছো। গোবেকলি তিপরা ওদিকে জাদুঘর বানাচ্ছে, সে কথা জুড়ছো না সেখানে আশকেনাজিদের কোন ভাই-ব্রাদাররে কিভাবে জুড়বে সে হিসাবে ফাইনাল না করে। সেই মুজতবা আলি ইস্তক পড়ে আসছি – ইহুদিদের হারিয়ে যাওয়া ১৩ গোত্র। ওদিকে নিয়ান্ডারথাল পর্যন্ত নিয়ে আছো – নিয়ান্ডারথাল জিনও নাকি সাদাদের মধ্যে বেশি, আবার সাদা ইহুদিতে আরো বেশি। ক্রিয়েটিভির ঠেলায় নাকি ওরা এভোলুশনের ধাক্কা সামলাতে পারেনি। কি কুটিল প্যাঁচটা দিল!


    হায়রে ওদিকে ৩ বা ৪ “লাখ” বছর আগে আফ্রিকানরা মর্ডান হয়ে বসে আছে, সেডির সাক্ষ্যপ্রমাণ খালি ফুটনোটে লিখ সবকিছু ইউরোসেন্ট্রিক বানাইতে।
    ___________________________________________


    মিলিটারি বুদ্ধি দিয়ে সব হয় না, তা সে যত সাদা আর ইহুদিই হোক না কেন। মিলিটারি রাষ্ট্র – জন্ম হয়েছে জেনোসাইড থেকে, সারা-লিখিত-সময়ে জেনোসাইডের স্বীকার হয়েছে, (এখন নিজেরা অন্য জাতীকে ওপেন জেলে রেখে –একরম স্লো জেনোসাইড ঘটাচ্ছে, ঘর বাড়ি বানানো শেষ হলেই আবার সব ভেঙে দিচ্ছে,) আর নিজের দেশের সব নাগরিককে সামরিক ট্রেনিং দিচ্ছে। সেখান থেকে উঠে এসে মিলিটারি হিস্টোরি পড়ে এসে তুমি লিখলে আদি জেনোসাইডের কথা –সাপিয়েন্স - নিয়ান্ডারথালদের সব মেরে কঁচুকাটা করেছে, জেনোসাইড। তাহলে এখানে নিয়ানদারথাল জিন ৪% পর্যন্ত, আর পলিনেশিয়ান দ্বীপেও দেনোসোভিয়ান জিন ৬%। এসব সবই রেপ চাইল্ডের ফল তবে, নাকি? মিলিটারি মাথাতেই এতকালের ভদ্র ন্যারেটিভ ভেঙে এমন যুদ্ধবাজমার্কা কথা মনে আসে। ঝাড়া যুদ্ধবাজি, সুইপিং রেহটরিক।


    প্রাচীন সেমেটারিতে শুধু আহত লোকগুলোকে পাওয়া যায়, তার কারণ হয়তো তাদের বডিকে হয়তো হিরো/শহীদের বডি ভেবে বেশি মর্যাদা দিয়ে সেমেটারিতে রেখেছিল?! আমাদের সেমেটারিতে বহু বছর পরে গেলে শুধু আজব মৃত্যুর বডিগুলোতেই মর্গের ফর্মালহাইড্রেট টাইপ জিনিসের চিহ্ন পাওয়া যাবে। এর মানে এই না এরাই আমাদের হিরো, এরম মৃত্যুই আমাদের প্রিয়।


    পঞ্চাশটা বডির মধ্যে চারটাতে আঘাতের চিহ্ন থাকলেই তারা যে তাতেই মারা গেছে –অতএব ওরা খুব ভায়োলেন্ট – অতএব মানবজাতী ৭০,০০০ বছর ধরে ভায়োলেন্ট। ঝাঁটুনে রেহটরিক। ৭০০০০ বছর আগে ইউরোপ-এশিয়ার মর্ডান হিউম্যান ছিল। তাদের নিয়ে এত ব্যস্ত কেন? ৩০০,০০০ চার লাখ বছর আগে আফ্রিকায় নিশ্চিন্তে মর্ডান মানুষ ঘুরে বেড়াত গয়না বানাত মাছ ধরতো ব্লেড ছিলো, ইত্যাদি ইত্যাদি।


    কেবল “জেনোসাইড” দিয়ে বইটা সার্চ করে দেখলেই বই এর মূল বক্তব্য বুঝা যায়। ওয়েল ২০১৪ সালের পর থেকে আমরা গ্রান্ডার স্কেলে জেনোসাইড পাচ্ছি বেশি বেশি সংখ্যায়। জেনোসাইড মনে সহজকরণ পুস্তকও হাতে আছে – পড়ে নিলেই কনশাস ক্লিয়ার, মানুষ এমনই বলছেন যুদ্ধ ইতিহাসবিদ, যুদ্ধবাজ রাষ্ট্র ও ইকোনমির লোক।


    হায়রে গ্রান্টখেকো সেলসম্যানের দল, এখানেও তোরা বিশ্বের ডার্ক মেটারের মত বায়োলজিকাল ডার্ক মেটার না-জানা না-বোঝা ৯৮% ডার্ক জিনোমে আঁটকে আছিস।
    বুঝিস । চাইলেই পারি সুপারম্যান বানাতে চাইলেই পারি হিউমনেড রোবট বানাতে। পারিস না। আশির দশক সত্তুরের দশক থেকে এই টাইপ দাবী করে আসছিস। কারাখানা সব ফুল্লি অটোমেটেড হয়ে যাবে হ্যান ত্যান চল্লিশ বছর ধরে শুনছি। করছিস না কেন? করলেই পপুলেশন হবে সুইসাইডাল। তাই নিজেদের আগে থেকে মেজোরিটি বানাতে উস্কানি দিয়ে জোর করে বাদবাকী সব বড়বড় পপুলেশন পয়েন্টের আশেপাশে (এখানে ইয়েমেন নেই এবং মায়ান্মার খ্রিষ্টান জেনোসাইড নেই, এবং সম্ভবত আরেকটা বাদ যাচ্ছে – সাহেল/মালি হয়তো) জেনোসাইড বাধায়ে কত আগাবি? কিছুই পারবি না। স্ট্রেসর। সলিড মানুষ বের হয়ে আসবে ফাপা মানুষদের ভিতর থেকে। সলিড মানুষকে হাজার কারিকুরি করে ঠেকানো যাবে না। ধরেই নে না
    এ সেই বোগাস আশাবাদ – কি এসে যায় কি!


    বায়োনিক ব্রেন সুপার হিউম্যান হ্যান ত্যান দিয়ে পৃথিবীর মধ্যে কি এমন কাজ, যেতে হবে তো গ্রাভিটি ছেদিয়া, সেই কাজী নজরুলও লিখেছিলেন, এসব সব স্বপ্ন আমরা দেখে আসছি একশ বছরের বেশি ধরে। এইচ জি ওয়েলস ১৯৪৬। এসেছে ভণ্ড স্পেস এলিট ইলন আর জেফ।


    ----------------------------------------------------------------------


    কারো কথায় উল্টে মাটিতে পড়ার কথায় মনে এসেছিল আরেক জিনিস। বৃটিশ কমেডি আঙ্গেলা মারকেলকে নিয়ে।


    - গান ফাইট সং
    - হাসিখুশি গান - ই এল ও
    - A fine frenzy
    - feeling good সব এবার ব্যালান্সড হলো


     

    বাংলা ভাষায় অনেক গান লেখা দরকার। যারা সুরেলা তারা লিখবেন।


    জীবনে একবার অন্তত আইবিএস


    সোশিওলজির বৃটিশ প্রফেসর পড়াচ্ছে সোশাল নর্মস রিচুয়াল সব গেম এর মত
    জানি জানি লাইফ পুরোটাই গেম বাঁচলে বাঁচলাম মরলে গেলাম এই তো
    রোগে ভুগলে ভুগলাম দৌড়ালে দৌড়ালাম
    আমি বলি মোবাইল অ্যাপ এত আপডেট হয় কেন -- তোমরা বলো প্যারানয়া
    দেখ কেম্ব্রিজ এনালিটিকার ছেলেটা কি বলছে – ডেমোক্রাসি শেষ টেকনলজির থাপ্পড়ে – আবারও রোমানদের মত স্টেডিয়ামে ডাকতে হবে মানুষকে – তাও লাভ নেই আর …
    ছোট করে ছেটে দেয়া হবে এবার গুগুল ফেসবুক আমাজন
    তার বদলে মানুষ ট্যাবলেটের মত বড় করে নিয়ে গুলে খাবে ব্লাড সেল সাইজের চিপ
    রক্তে রক্তে খেলে বেড়াবে দরকার পড়লে সিগনাল পাঠাবে জায়গা মত


    ধুস এ আর কি হলো এরচে দরকার ব্যাকটিরিয়া সাইজের চিপ
    সময় সময় আইবিএস এর ব্যাকটিরিয়ারে চাপ দিয়ে ব্রেন থেকে আসা স্ট্রেস সিগনাল মুছে দেবে
    দৌড়াবে সব মানুষ সব সময় আর এক সাথে সব ভিতরে ভিতরে অন্দরে বার্ন আউট হয়ে যাবে একসাথে
    সারা জীবনে একবারো আইবিএস ছাড়া? কবি ঝরে যাবে অর্ধেক!


পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • এই সাইটটি বার পঠিত
    গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


    মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
    পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন