এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • এক হাতে ওর কৃপাণ আছে আরেক হাতে হার - কবি বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মরণে

    Bandana Mitra লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ৯৮৭ বার পঠিত
  • আশির দশকের শেষভাগ। প্রতিবারের মত বইমেলায় গিয়েছিলাম। একটা খোলা গলার গান ভেসে এল একটা ছোট্ট স্টল থেকে -

    “একদিন মাকে দিয়েছিলাম দোষ
    তুমি কেন অর্ধেক ভিখারী
    না-হয় আমরা ঘরে করব উপোস
    তাই বলে কি যাবে রাজার বাড়ি।”

    এতই অন্যরকম গানের কথা যে কৌতূহলে পায়ে পায়ে এগিয়ে গেলাম সেই স্টলের দিকে। ততক্ষণে শেষ স্তবকে এসে পৌঁছেছে গান –

    “একদিন মাকে দিয়েছিলাম দোষ
    ছিলেন তিনি অর্ধেক ভিখারি
    এখন রাজার সঙ্গে আমার ভাব
    কিন্তু মায়ের সঙ্গে আমার আড়ি।”

    কবিতাশ্রয়ী গানের পদগুলো হৃদয়ঙ্গম করার চেষ্টা করছি, শুরু হল কবিতা –

    “রাজা আসে যায় /রাজা বদলায় / নীল জামা গায়/লাল জামা গায়
    এই রাজা আসে ঐ রাজা যায়/ জামা কাপড়ের রঙ বদলায়/ দিন বদলায় না।”

    এমন গান বা কবিতা আমি এর আগে শুনিনি। নীল মোড়কের ক্যাসেটের ওপর এক এলোমেলো চুলের চশমা পরা বৃদ্ধ, প্রতিবাদী তরুণের মত মুখ তুলে চেয়ে আছেন। নাম দেখলাম বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। কিনে নিলাম। সঙ্গে কিনলাম কবির এক কবিতা সংকলন। বাড়ি এসে ক্যাসেটটা চালিয়ে শুনতে লাগলাম, কেমন সব অন্যরকম কবিতা, রাগ হয়, কষ্ট হয়, যে প্রশ্নগুলো শুধু শব্দের বাঁধনে বাঁধার অক্ষমতায় এতদিন করা হয়ে ওঠে নি, তারা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এইসব অনুভূতি পার করে আবার অসম্ভব মায়ায় মানুষকে শুধু মানুষ বলে ভালবাসা, অহংকার, সহমর্মিতায় ভরিয়ে দেওয়া।

    “যা প্রতিবাদ, যা প্রতিরোধ
    তাদের সঙ্গে তোমার বিরোধ
    কি ভঙ্গীতে
    কে নিভৃতে, শিখিয়েছে তোমায় মিতে –
    এমন ক্লৈব্য, এমন দৈন্য।
    যখন স্বদেশ অচৈতন্য,
    নরখাদক বাঘের থাবায়
    রোজই যখন নরকে যায়
    নবজাতক আর জননী
    তখন কোন ঐশ্বর্যে ধনী,
    শান্তি শান্তি মন্ত্র পড়
    মুখের রক্ত সাদা কর।
    প্রলেপ আঁকা মুখের শোভা
    কে শেখালে এই বাহবা।”

    কি আশ্চর্য কবিতা সব। ছোরার মত ধারালো লাইন। বুকের ভেতর কেটে বসে।

    “হৃদয় বিষাদ চেতনা তুচ্ছ গণি
    রুটি পেলে দিই প্রিয়ার চোখের মণি।”

    “সে অন্নে যে বিষ দেয় কিংবা তাকে কাড়ে
    ধ্বংস কর ধ্বংস কর ধ্বংস কর তারে।”

    “আমার সন্তান যাক প্রত্যহ নরকে।
    ছিঁড়ুক সর্বাঙ্গ তার ভাড়াটে জল্লাদ;
    ......। কতটুকু আসে যায় তাতে -
    আমার, যে আমি করি প্রত্যহ প্রার্থনা
    তোমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে।”

    “মাটি তো আগুনের মত হবেই
    যদি তুমি ফসল ফলাতে না জানো।
    যদি তুমি বৃষ্টি আনার মন্ত্র ভুলে যাও
    তোমার স্বদেশ তাহলে মরুভূমি। ...
    ...............
    তুমি মাটির দিকে তাকাও, মাটি প্রতীক্ষা করছে
    তুমি মানুষের হাত ধরো, সে কিছু বলতে চায়।”

    “মানুষ, তুমি
    কেমনতরো মানুষ। বইছ পাপীর স্পর্ধা
    সমস্তদিন সমস্তরাত।”

    কিন্তু শুধু ছোরার মত তীক্ষ্ণই নয়, মায়াবী অমল ভালবাসায় মাখা শব্দপংক্তি, মানুষের ওপর কি অটুট বিশ্বাস।
    ”তার ঘর পুড়ে গেছে অকাল অনলে
    তার মন ভেসে গেছে প্রলয়ের জলে
    তবু সে এখনও মুখ দেখে চমকায়
    এখনও সে মাটি পেলে প্রতিমা বানায়।”

    এই কবিতা যতবার পড়েছি সেই অমর লাইন মনে পড়েছে
    “A Man can be destroyed but not defeated.”

    “তথাপি মানুষ আজও শিশুকে দেখলে
    নম্র হয়, জননীর কোলে মাথা রাখে,
    উপোসেও রমণীকে বুকে টানে। কারও
    সাধ্য নেই, একেবারে নষ্ট করে তাকে।”

    “দুঃখ যাদের
    মানুষের জন্য অথবা একটি ফুলের জন্য
    তারা ভাতের অভাব থেকে জীবনকে চিনে নেয়।
    আর মৃত্যুকে বলে ঃ তোমাকে কোনদিনই স্বীকার করি না।
    আমাদের পৃথিবীতে তোমার কোন জায়গা নেই।
    একটি মৃত পাখিকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখলে
    তারা তাকে ঘিরে পুনর্জন্মের গান গায়।
    তাতে বিষন্নতা লেগে থাকে; কিন্তু দুঃখ ছাড়া কেউ কি পারে
    ভালবাসাকে আপন করতে।”

    ঠাকুরপুকুর হাসপাতালে শুয়ে ১৯৮৫ সালের এপ্রিল মাসে, মৃত্যুর কিছুদিন আগে তিনি লিখলেন,
    “মানুষ জানে সে অমর নয় , তবু
    সে কবিতা লেখে, গান গায়, ছবি আঁকে ।
    মৃত্যু তখন তার শিয়রের কাছে বসে ক্রমেই নিজের
    ধৈর্য আর সাহস হারিয়ে ফেলে।
    মৃত্যু তুমি সহিষ্ণুতা শেখো, আমাদের প্রস্তুত হতে দাও।
    আমাদের অনুভব করতে দাও – তোমার হাতের শীতল স্পর্শ
    কোন ভয়ের গল্প নয়। ....
    যেন মুক্ত কণ্ঠে আমাদের আপনজনের কাছে বলতে পারি
    ”উনি অনতিক্রম্য, কিন্তু আমরাও খেলায় হারিনি।”
    এমন মৃত্যুঞ্জয়ী কবিতা আর কটা লেখা হয়েছে!

    বীরেন চট্টোপাধ্যায়ের ছোট্ট চার পাঁচ লাইনের কবিতাগুলো এক অনন্য সৃষ্টি। স্বয়ংসম্পূর্ণ কটি লাইন, তার ওপর আর একটিও বাড়তি শব্দ যোগ করা যায় না। তারা কি নিটোল মুক্তোর মত ফুটে আছে বাংলা কবিতার মাঠ আলো করে।
    কয়েকটি উল্লেখ করি?
    “রাজভবনে মন্ত্রী গজায়
    খবর পেয়ে ব্যাঙের ছাতা
    চিঠি লিখেছে আড়াই পাতা
    সেও একটি রাজত্ব চায়।”

    “তারা এক পয়সার ফানুষ ওড়ায়
    এক পয়সার দেশ
    তারা এক পয়সার কন্যা নাচায়
    মেঘ বরণ কেশ।
    তাদের একপয়সার ছোঁয়া পেয়ে
    নাচে রে কন্যা।
    নাচতে নাচতে আকাশ বেয়ে অশ্রুর বন্যা।”

    “সমস্তদিন সমস্ত রাত
    পাপীর স্পর্ধা , কাপুরুষের চোখ রাঙানী।
    সমস্তদিন সমস্ত রাত
    ঘুমুতে না পারার লজ্জা, করুণাহীন।”

    “গাঙুরের জলে ভাসে বেহুলার ভেলা
    দেখি তাই শূণ্য বুকে সারারাত জেগে থাকি
    আমার স্বদেশ করে কাগজের নৌকো নিয়ে খেলা।”

    “সুখের দিনে মনে থাকে না
    দুঃখ তোমার কতো আপন
    মনে থাকে না। তোমার নিজের কবিতা
    তোমার মনে থাকে না।”

    “কবিতা তুমি কেমন আছো?
    যেমন থাকে ভালবাসার মানুষ অপমানে।”

    “চোখ রাঙালে না হয় গ্যালিলিও
    লিখে দিলেনঃ পৃথিবী ঘুরছে না।
    পৃথিবী তবু ঘুরছে, ঘুরবেও
    যতই তাকে চোখ রাঙাও না।”

    কবিকে সত্যদ্রষ্টা বলা হয়, ঋতবাকও বলতে পারি। সেই সত্তর ও আশির দশকে লেখা কবিতাগুলি এখনও প্রাসঙ্গিক, আজ হয়তো আরো বেশি করে প্রাসঙ্গিক।

    “এখন
    সময় যদিও ভয়ংকর
    যখন কোন পার্থক্য করা যায় না
    কবির সঙ্গে বেশ্যার, একমাথা পাকা চুলের সঙ্গে
    কৃষ্ণনগরের আহ্লাদী পুতুলের।
    তবু
    এখনই
    এই নরকেও
    ”মানুষ” নাম ,তার গভীর মন্ত্রের উচ্চারণ
    আমাদের নিঃশ্বাসের বাতাসকে
    মধুর করে।”

    অথবা সেই কবিতাটি –

    ধর্ম যখন বিজ্ঞানকে বলে : 'রাস্তা ছাড়ো'! বিজ্ঞান কি রাস্তা ছেড়ে দেয়?
    পোপের ভয়ে দেশান্তরী হয়েছিলেন লিওনার্দো দা ভিঞ্চি।
    সারাদিন একটা অন্ধকার ঘরের মধ্যে পায়চারি করতেন গ্যালিলিও গ্যালিলেই ;
    তাঁকে পাহারা দেবার জন্য বসে থাকত একজন ধর্মের পেয়াদা
    যার চোখের পাতা বাতাসেও নড়তো না।
    বিজ্ঞান কি তখন থেমেছিল?
    তীর্থের পান্ডাদের হৈ হৈ, তাদের লাল চোখ কি পেরেছিল
    পৃথিবীকে বেঞ্চের উপর দাঁড় করিয়ে, সূর্যকে তার চারদিকে ওঠবোস করাতে?
    ধর্ম যতদিন দুঃখী মানুষকে বেঁচে থাকার সাহস দেয়,
    ততদিন রাস্তা নিয়ে কারও সঙ্গে ঝগড়া থাকে না।
    রাস্তা কারও একার নয়।
    বরং তাকেই একদিন রাস্তা ছাড়তে হয়, যার স্পর্ধা আকাশ ছুঁয়ে যায়।
    বিজ্ঞান যখন প্রেমের গান ভুলে ভাড়াটে জল্লাদের পোশাক গায়ে চাপায়,
    আর রাজনীতির বাদশারা পয়সা দিয়ে তার ইজ্জত কিনে নেয় ,
    তার গলা থেকেও ধর্মের ষাঁড়েদের মতোই কর্কশ আদেশ শোনা যায় :
    "রাস্তা ছাড়ো ! নইলে-------"
    পৃথিবীর কালো সাদা হলুদ মানুষের গান, তাদের স্বপ্ন
    এক মুহুর্ত সেই চিৎকার শুনে থমকে তাকায়।
    তারপর যার যেদিকে রাস্তা, সেদিকে মুখ করেই
    তারা সামনে, আরও সামনের দিকে এগিয়ে যায়।
    কেউ কারোকে রাস্তা ছেড়ে দেয় না,
    যতদিন এই পৃথিবীতে গান থাকে, গানের মানুষ থাকে, স্বপ্ন থাকে.....

    বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা দুখী প্রান্তিক মানুষের স্বর রাজার বাড়িতে পৌঁছে দেয় , রাগে রুদ্র কবিতাগুলি প্রতিবাদে ঝলসে ওঠে, আর সেই আগুনের শিখার ফাঁকে লেগে থাকে মানুষের প্রতি অপরিসীম মায়া, মমতা, ভালবাসা আর একান্ত বিশ্বাস - মানুষই পারে, পারলে মানুষই পারবে। একদিন মানুষ নিজের অধিকার বুঝে নেবে, নিজের ভালবাসা খূজে নেবে।

    “মানুষ রে তুই সমস্ত রাত জেগে
    নতুন করে পড়
    জন্মভূমির বর্ণপরিচয়।”

    আশ্চর্য নয় এই কবিকে শাসকের চোখে চোখ রেখে কথা বলার অপরাধে কারাবাস করতে হয়েছিল। আশ্চর্য নয় তারপরও উনি লিখেছিলেন
    “যেতে হবে
    যেতেই হবে
    কিন্তু তাকে বলে দিও
    আবো ঠিকই – যেদিন আমার সময় হবে।
    তিনি পাঠিয়েছেন গাড়ি
    ঐ গাড়িতে চড়তে হবে
    এতবড় কুলীন আমি হলাম কবে?
    যাবো ঠিকই পায়ে হেঁটে
    যেদিন আমার সত্যিকারের সময় হবে।”

    জন্মশতবর্ষে কবিকে প্রণাম জানাই ওনার শব্দপংক্তি দিয়েই
    “ছিলেন তিনি
    আছেন তিনি দূরে
    কখন তিনি থাকবেন বুক জুড়ে”

    বন্দনা মিত্র
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r2h | 73.106.235.66 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২২:০৮97573
  • ভালো লাগলো 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন