এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মেলা vs FAIR

    Saonli MK লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ | ২০৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Saonli MK | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:৪৮728706
  • শীতকালে চারিদিকে অনেক মেলা চলছে । তার মধ্যে ট্রেড ফেয়ার অন্যতম । আমার কাছে এ যেন অন্যই এক জগৎ । আসলে আমি হলাম মফস্সল এলাকার মেয়ে । আর Trade Fair-এ এটা ছিল আমার প্রথম বার । কলকাতায় আসার পর অবশ্য বইমেলা গেছিলাম কয়েকবার । কিন্তু এই Trade Fair-এ গিয়ে বেশ খানিকটা হকচকিয়েই গেছিলাম । দেশী জিনিসপত্রের সাথে সাথে বিদেশী জিনিসেরও প্রচুর সম্ভার । অবশ্য আমরা মেলার শেষের দিকে গেছিলাম , আমরা যে দিন যাই তারপরের দিনই ছিল মেলার শেষ দিন । ততদিনে অনেক জিনিস নাকি কমে এসেছে । যদিও আমার একটুও তা মনে হল না । দেখে মনে হচ্ছিল যেন সবেমাত্র শুরু হয়েছে । কোথাও আড়ম্বড়ে একটুও খামতি নেই , জিনিসপত্রের কোনো অভাব নেই । প্রতিটা স্টলে ঠাসা জিনিস । সারি-সারি জামাকাপড় , তার ওপর চকচকে জড়ির কাজ করা । আর সেই সব চকচকে কাজের ওপর পড়ছে জোড়ালো আলো । কোথাও আছে চোখ ধাঁধানো রকমারি গয়না , বিভিন্ন রঙবেরঙের পাথর আর পুঁথির তৈরী গয়নাও তার মধ্যে বিশেষ আকর্ষণ । আবার কোথাও আছে শৌখীন জিনিসপত্র । আছে আসবাবপত্র , রোজকার কাজে ব্যবহৃত ছোট থেকে বড় জিনিস । মানে বলা যেতে পারে সমস্ত পৃথিবীর যাবতীয় সমস্ত কিছু ঐ এক জায়গতেই আমরা পেয়ে যাচ্ছি । বিদেশী জিনিস কিনতে আমাদের কাটতে হচ্ছে না প্লেনের টিকিট , বানাতে হচ্ছে না ভিসা । সব কিছুই হাতের কাছে চলে এসেছে । আর সেই সমস্ত জিনিসের দাম হল আকাশ ছোঁয়া । যদিও কোথাও কোথাও দর দাম করে সেই দাম একটু আধটু কমানো যাচ্ছে । যাই দেখি , তাই যেন পছন্দ হয়ে যায় । কিন্তু দাম শুনলেই ব্যস্ । তারই মধ্যে কি অসম্ভব ভীড় , কত লোক এসেছে , আর তারা কত কি কেনাকাটা করছে সবাই । সেরকম ভাবেই সমান তালে চলছে খাওয়া-দাওয়া । ওখানেই একটা বড় জায়গায় "ক্যাফেটেরিয়া" করেছে , একই ছাদের নিচে সব সুযোগ সুবিধে । কিছু লোক টিস্যু পেপার দিয়ে যাচ্ছেন যারা খেতে বসেছেন পাত পেরে । আর সেখানেও আছে হরেক রকমের খাবার ... ভারতের সমস্ত জায়গার লোভনীয় আর সুস্বাদু খাবার আছে সেখানে । আছে হাত ধোয়ারও আলাদা ব্যবস্থা । তাছাড়াও আছে অন্যান্য সব সুবিধে , যেমন বিস্তর জায়গা জুড়ে বসার সুবিধে , শৌচালয় সুবিধে ।
    তাতেও এমন কিছু নাক উঁচু মানুষজন দেখলাম , যারা ভীষণই অসন্তুষ্ট । চোখে মুখে বিরক্তি , সমস্ত জিনিস দেখেই নাক সিঁটকোচ্ছেন , এমন হাবভাব যেন ঐ সমস্ত মূল্যবান জিনিসও তাদের জন্য পর্যাপ্ত নয় । অথচ তাদেরই আবার দেখলাম যে কেনাকাটার কোনো কমতি নেই । প্রায় সমস্ত স্টল থেকেই কিছু না কিছু কিনে চলেছেন । ক্যাফেটেরিয়ার খাবার দেখে ভীষণভাবে নাক মুখ কুঁচকে বোঝাতে চাইলেন যে ঐসব খাবার তাদের স্টেটাসের সঙ্গে একদমই বেমানান । পরক্ষণেই আবার তা খেতেও ছাড়লেন না । শৌচালয়ও ব্যবহার করলেন তারা অনেক কিছু খুঁত বের করার পর । এত কিছু সুযোগ সুবিধের মধ্যেও তারা অসন্তুষ্টই থেকে গেলেন ।
    আমি মেলার সবকিছু দেখে বেশ আনন্দই পাচ্ছিলাম আর মুগ্ধ চোখে দেখে যাচ্ছিলাম । চোখের পলক ফেলতেও তখন আমার একটুও ইচ্ছে নেই । কারন , এতদিন আমার কাছে মেলার ছবিটাই ছিল সম্পূর্ণ আলাদা । ছোটো থেকে আমার কাছে মেলা বলতে ছিল বছরের দুটো মেলা , দুর্গাপূজার মেলা আর শীতের শেষের শিশুমেলা । পুজোর মেলাতে বিশেষ আকর্ষণ তখন মেলাতে বসা একখানা গয়নার দোকান , যেখানে থাকত গ্রামের মানুষের হাতের তৈরী কয়েকটা মালা আর দুল । হাতের চুরি পর্য্যন্ত সেই মেলায় পাওয়া যেত না । দোকানগুলোতে থাকত না কোনো জাঁকালো আলো । জ্বলত একটা টিমটিমে আলো , সেই আলোয় জিনিসপত্র ঠিকভাবে দেখাও যেত না । ওগুলোকে দোকান বললেও ভুল হবে , গুমটি বলাই ভাল । হাতে গোনা ৬-৭ টা ঐ রকম গুমটি । কেউ বাচ্চাদের জন্য প্লাস্টিকের খেলনা , কেউ গয়না , কেউ বিভিন্ন পোস্টার , কেউ বা মাটির তেরী খেলনা আবার কেউ বিভিন্ন ধরনের মূর্তি নিয়ে বসত । মেলা থাকত ঠিক চার দিন । সেই চারদিনের জন্য সারা বছর ধরে টাকা জমাতাম , আর ঐ চারদিনের মধ্যে সমস্ত জমানো টাকা শেষ হয়ে যেত । ক্লাব ঘরের সঙ্গে লাগোয়া পুজো মন্ডপ , সেই মন্ডপ ঘিরে তৈরী প্যাণ্ডেল । প্যাণ্ডেলের বাঁদিক করে ঐসব গুমটী আর ডানদিকে শুধু খাবারের দোকান .... মোগলাই পরোটা , ছোলে বটোরে , ঘুগনী , বিভিন্ন চপ আর মিষ্টি । অবশ্য বছর পেরোনোর সাথে সাথে আরো অনেক রকমের খাবারের ভ্যারাইটিজ যোগ হয় , ঢোসা, ইডলী , চাউ এইসব । কিন্তু এইসবের থেকেও বেশী দৃষ্টি আকর্ষন করত ক্লাব ঘরের ঠিক পাশেই একটা ঠেলাওয়ালা , ফুচকা নিয়ে । আমার জমিয়ে রাখা টাকা যেখানে শেষ হত , সেই "ফুচকাকাকুর" ঠেলা । স্কুল চলাকালীন স্কুলের সামনেও বসত সে । আমি মোটামোটি যাকে বলে তার "ডেইলী কাস্টোমার" । অনেক সময় যখন আমি স্কুল ফাঁকি দিতাম বা যখন সে একটু দেরী করে বাড়ী ফিরত, আমার বাড়ীর সামনে দিয়ে বেশ জোরে জোরে তার ঠেলার ঘন্টি বাজাতে বাজাতে । মনে পড়ে এখনও আমার তখন আমি থালা , বাটী আর গ্লাস হাতে ছুটতাম । আর বাইরে গিয়ে দেখতাম ফুচকাকাকু দাঁড়িয়ে আমার অপেক্ষা করছে , যেন সে আমার ছুটে যাওয়া টের পেয়েছে । ঠিক যেন "কাবুলীওয়ালা" গল্পের মত "ফুচকাওয়ালা"ও তার "মুন্নী"রূপী "খোঁকি"র অপেক্ষা করছে । মেলাতেও সে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করত । টাকা দিয় খাওয়া ছাড়াও সেখানে উপরী পাওনাটা বেশী হয়ে যেত , বিনা দামে বেশ কতকগুলো ফুচকা , তার তেঁতুলের থলি থেকে তেঁতুল , কখনও এমনিই কখনও বা তা লঙ্কা নুন দিয়ে মাখানো । কত আন্তরিকতা তার মধ্যে , কত স্নেহ জড়ানো রয়েছে তাতে । এখনও মনে পড়লে গলার কাছটা কেমন যেন ব্যথা হয় , চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে আসে । বাকি খাবারের দোকানের দাদা-কাকুরও ছিল প্রায় চেনা পরিচিতি । যেখানেই যেতাম আমরা বন্ধুরা দল মিলে , সবাই বেশ সস্নেহে আপ্যায়ন করত ।
    আর এক মেলা হল শিশুমেলা । সেটা অবশ্য বেশ খানিকটা দূরে হত । সেখানে যেতে হলে একা বা বন্ধুদের সাথে যাওয়ার কোনো উপায় নেই । বড়দের ছাড়া সেখানে যাওয়া আমাদের এলাকার বাচ্চাগুলোর পক্ষে সম্ভব ছিল না । তাই বড় ছোট সবাই মিলে হইহুল্লোর করে আমরা সেখানে যেতাম । দেখে মনে হত যেন পিকনিকে যাওয়া হচ্ছে । আর সেই মেলার বিশেষ আকর্ষণ ছিল নাগরদোলনা আর হেলিকপ্টার , যেগুলোয় বসার জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠতাম । এখনও মনে পড়ে সেই দিনগুলো .... বাবার হাত ধরে হেলিকপ্টারে চাপা আর নামবার সময় এত মাথা ঘুরত যে আমাকে বাবা কোলে করে নিয়ে নামত । নাগরদোলনায় একেবারে পাঁচবারের টিকিট কেটে উঠতাম , সেখানে অবশ্য বন্ধুদের সাথে । যখন ওপর থেকে নিচের দিকে দোলনাটা নামত , পেটের ভিতর কেমন যেন কাতাকুতুর মত হত । তবুও দোলনার কাকুকে আরও জোরে ঘোরাতে বলতাম আর কাকু হাসিমুখে একটু বাড়িয়েই আবার কখন কমিয়ে দিত যাতে আমাদের অসুবিধে না হয় আর আমরা তা বুঝতেও পারতাম না । আর নীচে থেকে মা ভয়মাখা চোখে পলক না ফেলে তাকিয়ে থাকত আমার দিকে আর আমি দোলনা থেকে মাকে আশ্বাস দেওয়ার চেষ্টা করতাম । কিন্তু দোলনা থেকে না নামা পর্য্যন্ত মায়ের শান্তি হত না । তারপরই হইহই করে খাবারের দোকানে হামলা । সেখানেও ঐ একই দুর্গাপূজোর মেনু , আর একটু বেশী বলতে চাউমিন , এগরোল , চিকেন রোল । তখন তো টিস্যু পেপার দেওয়ার লোক তো দুরের কথা , টিস্যু পেপারই কেউ চিনতাম না । তাই খাওয়া হলে ওদের খোলা জলের ড্রাম থেকেই জল বের করে হাত মুখ ধুয়ে রুমালে মুছে নিতে হত । খাওয়া সেরে চুরি , মালা , ফিতে , আরও ঐরকম টুকটাক জিনিস কিনেই বাড়ির পথ ধরতে হত । কারণ , শৌচালয়ের পরিষ্কার কোনও ব্যবস্থা ছিল না ।
    ঐসব মেলাতে ছিল না এত জাঁকজমক , ছিল না এত আড়ম্বর , ছিল না এত রকমারি জিনিস , এত চোখ ধাঁধানো ব্যাপার , এত সংগঠিতভাবে সাজানো .... কিন্তু ছিল সবাইকে খুশি করার সামর্থ্য , অল্পেতে সন্তুষ্ট হওয়ার অভ্যেস , খুব সহজেই কাউকে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা । সেই সব মেলায় হত মিলন , তৈরী হত নতুন সম্পর্ক , পুরনো সম্পর্ক হয়ে উঠত আরও দৃড় । এই ট্রেড ফেয়ার তার নামকে সার্থক করে , কিন্তু মেলা নয় । a trade but it's not fair . এখানে মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক হয় কেবলমাত্র টাকার বিনিময়ে , ক্রেতা আর বিক্রেতা , সেখানে দু'পক্ষ থেকেই আন্তরিকতা বলে কিছু থাকে না । অবশ্য এখন এইরকম না হলে চলেও না হয়ত । অত চাকচিক্যপুর্ণ মেলা ঘুরে খুব আনন্দ পেয়েছিলাম আমি , কিন্তু সেই ছোটোবেলার মেলাকেও খুব মনে পড়ছিল । মেলা vs fair এর পার্থক্যটা যেন প্রতি মুহূর্তে অনুভব করছিলাম ।
  • saikat | 71.0.137.84 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:০৬728707
  • খুব ভালো লেখা হয়েছে। আরো লেখার অপেক্ষায় রইলাম
  • Rajashri sarkar | 233.191.0.92 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:০২728708
  • Hats off Saonli...aro lekha chaai ...erokom sohoj kore lekha asol e kintu khub e kothin !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন