এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • হীরকের রানী ভগবান (৪)

    s
    নাটক | ২৩ মে ২০১৬ | ৮৩৩৮২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Izhikevich | 891212.185.5678.71 | ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:১৭715505
  • যখন প্রথম নিউটাউন এলাকায় শুরু হয় তখন থেকে বলছি। মানে যতটুকু বলার জায়গা আছে ততটুকুতে। কলকাতা ট্রাফিক পুলিশকেও একাধিকবার লিখেছি। মাঝে বছর কয়েক আগে এই সময় একটা খবর করেছিলো, তাতেও কিছু বন্ধ হয়নি, বরং গোটা কলকাতা ছেয়ে গেছে। আমি রেগুলার গাড়ি চালাই, এবং নিয়ম সম্পর্কে পিটপিটুনি আছে বলে ব্যাপারটা বুঝতে পারি।

    এই কিছুদিন আগে গার্ড রেল না দেখতে পেয়ে দুজন মারা গেল নিউ টাউনে। কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের পেজে লিখলাম, ওনারা বল্লেন যে ওঁদের এলাকা নয়।

    নতুন সমস্যা সব ব্রীজ আর ফ্লাই ওভারের রেলিংএ নীল সাদা আলো জড়ানো। যাঁরা বাইকে যান, তাঁদের চূড়ান্ত সমস্যা। নীচু গাড়ি হলেও। চোখের ওপর কনস্ট্যান্ট আলো রোল করে চলে।
  • pi | 4512.139.122323.129 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:৫৪715506
  • সেকি সুমন চট্টোপাধ্যায় জেলে, সে খবর এল না এখানে এখনো!

    এটা আবার কুণাল ঘোষের পোস্ট!
    "চিট ফান্ড কান্ডে সুমন চট্টোপাধ্যায় গ্রেপ্তার।
    যা যা করেছিল, লিখেছিল, আমাকে অপবাদ দিয়ে একতরফা কুৎসা করেছিল; এখন কী বলব, দ্যাখ্ কেমন লাগে?
    একটু পরে লাইভে আসব।"
  • pi | 4512.139.122323.129 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ২১:২৯715507
  • দু'দিন আগে দেখি এটা পোস্ট করেছিলেন। চৌকিদারং শরণং গচ্ছামি হচ্ছিল? পদতলে পৌঁছানোর আগেই গ্রেপ্তার?

    "রাফাল আর বফর্স এক নয়। বফর্সে অভিযোগটা ছিল বে-আইনি কমিশনের, এখানে অভিযোগ কেবল পেয়ারের সংস্থাকে প্রভাব খাটিয়ে অফসেট কন্ট্রাক্ট পাইয়ে দেওয়ার। রাফাল নিয়ে বাবাল তাই আম জনতার মনে কোনও প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয়না।

    এই ধরণের দুর্বোধ্য, জটিল বিষয়কে জনতার সারণিতে নামিয়ে আনা সহজ কাজ নয়। বফর্সের ক্ষেত্রে এই দু:সাধ্য কাজটি সম্ভব করেছিলেন মান্ডার রাজা বিশ্বনাথ প্রতাপ সিং।আজকের কংগ্রেসে তেমন নেতা কোথায়। কেবল ‘চৌকিদার চোর হ্যায় স্লোগান তুললেই তো হলনা। পাবলিক বোকা নয়, তাদের বুঝিয়ে না বললে বিষয়টি তারা গায়েই মাখবেনা।সুপ্রিম কোর্টের আজকের রায়ের পরে রাহুলের পক্ষে বিষয়টি অনেক কঠিন হয়ে গেল না?'
  • PT | 340123.110.234523.8 | ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ ২৩:৪৭715509
  • এই খবরের 0.28 মিনিটে ৮ টা খবরের কাগজের একটা তালিকা দেখা যাচ্ছে। তার ৪ নম্বরের কাগজটি "একদিন"।
  • PT | 340123.110.234523.25 | ০২ জানুয়ারি ২০১৯ ১৩:২৪715511
  • ‘সিঙ্গুরে চাষযোগ্য হয়েছে জমিঃ মন্ত্রী’ (২৭-১১) পড়ে জানা গেল, ন্যানো কারখানার জমির প্রায় একশো শতাংশই চাষযোগ্য হয়েছে। কৃষিমন্ত্রী বিধানসভায় আরও জানিয়েছেন, ওই জমিতে আলু, ধান, আনাজ, ডাল ও অন্যান্য ফসলের চাষ হচ্ছে। তা হলে কি অচিরেই ‘সিঙ্গুর প্যাকেজ’ পাওয়া চাষিদের মাসিক ভাতা ও চালের বরাদ্দ বন্ধ হতে চলেছে? মন্ত্রী অবশ্য এমন কোনও ইঙ্গিত দেননি। সে ক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে, জমি চাষযোগ্য হয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার উর্বরতার মাত্রা, আলের গঠন অধিগ্রহণ-পূর্ববর্তী অবস্থায় পৌঁছতে দেরি আছে। রাজ্য সরকার ন্যানোর জমিকে এই আধাখেঁচড়া চাষযোগ্য করতে পারাটাকে নিজেদের সাফল্য হিসাবে প্রচার করছে। বিপুল টাকা খরচ করে এই জমিকে চাষের জমি হিসাবে রাখাটা কি রাজ্যের স্বার্থে সত্যিই বিচক্ষণতার পরিচায়ক? এখানে কি চাষির স্বার্থ অক্ষুণ্ণ রেখে গাড়ি-কারখানার তুলনায় অধিক কর্মসংস্থানকারী, বিপুল সম্ভাবনাময় কোনও আধুনিক শিল্পকেন্দ্র তৈরি করা যায় না? পাঁচটি কারণে এই প্রশ্ন একান্তই প্রাসঙ্গিক।

    এক, মূলত জমি সমস্যায় রাজ্যে নতুন বড় শিল্প আসায় খরা চলছে। দুই, জনসংখ্যা ও বেকার সমস্যার রেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তিন, রাজ্য সরকারের ভাঁড়ে মা ভবানী। চার, চাষ থেকে চাষির লাভ তলানিতে এসে ঠেকেছে; উপরন্তু চাষির বাড়ির শিক্ষিত ছেলেপুলেরা চাষ করতে চাইছেন না, তাঁরাও চাকরির দাবিদার। পাঁচ, কলকাতা মহানগর ও বিমানবন্দরের সঙ্গে স্বল্প দূরত্বের উন্নত সড়ক যোগাযোগের কারণে দেশ তো বটেই, বিদেশ থেকেও সহজে সিঙ্গুরে পৌঁছানো যায়; বিশেষত পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি থেকে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে এখানে ইলেকট্রনিক যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ, এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্সের এক বড় শিল্পতালুক গড়ে তোলা সম্ভব। বর্তমানে দেশে ইলেকট্রনিক শিল্পের দ্রুত বৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাই কর্নাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার এই শিল্পের জন্য তালুক গড়ার চিন্তা ভাবনা করছে। চন্দ্রবাবু নাইডুর রাজ্য চাইছে দ্রুত এই শিল্পে দু’লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান করতে (সূত্রঃ "অন ঈন্দিঅ টুর্ন ইন্তো লে্ত্রোনি্স ইঅন্ত?"/ঠে ইন্দু উসিনেস্স্লিনে ১০/৭/২০১৮)। এই অবস্থায় আমরা কি রাজ্যের বেকারদের পুজো, খেলা, মেলা, আর রাজনৈতিক তরজায় বুঁদ করে রাখব?

    পশ্চিমবঙ্গকে যাঁরা শিল্পোন্নত করার স্বপ্ন দেখেন, তাঁদের ভেবে দেখা উচিত, সিঙ্গুরকে কেন্দ্র করে চিনের ‘সিলিকন ভ্যালি’ শেনঝেন শহরের এক ক্ষুদ্র সংস্করণ তৈরি করা যায় কি না। হংকং ও গুয়াংঝৌ থেকে মোটামুটি ২৫ ও ১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই শেনঝেন শহর ৪০ বছর আগেও ছিল সাদামাটা এক গ্রামীণ অঞ্চল। আজ ইলেকট্রনিক নির্মাণ শিল্পের কল্যাণে সেখানে প্রায় দেড় কোটি মানুষের বাস। বিশ্বে এ শহরের আর্থিক গুরুত্ব বোঝাতে একটিমাত্র পরিসংখ্যানই যথেষ্টঃ ২০১৮ সালের গ্লোবাল ফিনান্সিয়াল সেন্টার্স ইনডেক্স অনুযায়ী এ শহরের অবস্থান দ্বাদশ স্থানে। একই বছর ওই ইনডেক্সে নতুন দিল্লি ও মুম্বইয়ের স্থান যথাক্রমে ৮২ এবং ৯২।

    আপাত দৃষ্টিতে সিঙ্গুরকে মিনি শেনঝেন হিসাবে গড়ে তোলার স্বপ্নকে তিনটি কারণে অবান্তর মনে হতে পারে। এক, বর্তমান রাজ্য সরকার এমন প্রচেষ্টায় আগ্রহী হবে না। কারণ, ন্যানোর জমিতে শিল্প গড়লে সিপিএমের কাছে তৃণমূলের নৈতিক পরাজয় সূচিত হবে। দুই, সিঙ্গুরের চাষিদের একটা বড় অংশ জমি ছাড়তে অনিচ্ছুক। তিন, যে রাজনৈতিক দলের সরকার চাষিদের জমি নেওয়ার চেষ্টা করবে তার পায়ের তলার রাজনৈতিক মাটি আলগা হয়ে যাবে। এই তিন ধারণাই কিন্তু ভ্রান্ত প্রতিপন্ন হবে, যদি এককালীন টাকার বিনিময়ে জমি অধিগ্রহণের চিরাচরিত পদ্ধতিটা পাল্টে ফেলা হয়। বামফ্রন্ট সরকার ওই সনাতন পদ্ধতিতে অধিগ্রহণ করতে গিয়ে বহু জমিহারা গরিব চাষির তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাকে অবজ্ঞা করেছিল। এক, দারিদ্র ও স্বল্প শিক্ষার কারণে চাষির হাতে আসা টাকা ধরে রাখার সমস্যা। দুই, অধিগৃহীত জমির ভবিষ্যৎ মূল্যবৃদ্ধির সুফল থেকে তাঁর বঞ্চিত হওয়া। তিন, মেয়ের বিয়ে বা ছেলের ব্যয়বহুল চিকিৎসার প্রয়োজনে জমি বিক্রি বা বন্ধক দেওয়ার সুযোগ হারানো। বামফ্রন্টের উল্টো পথে হেঁটে যদি তৃণমূল সরকার যথার্থ কৃষক-দরদি হয়ে, এককালীন টাকার পরিবর্তে সরকারি গ্যারান্টিযুক্ত ল্যান্ডবন্ড ব্যবস্থার মাধ্যমে জমি অধিগ্রহণ করে, তা হলে চাষির ওই তিন সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান হবে এবং তৃণমূলের নৈতিক পরাজয় ঘটবে না। উপরন্তু, চাষির সমর্থনপুষ্ট শিল্পায়নের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হলে এই সরকারের জনপ্রিয়তা বেড়ে যাবে।

    ল্যান্ডবন্ডের নিয়মাবলি সহজ এবং চাষির বোধগম্য। জমির বিনিময়ে প্রাপ্ত বন্ডের মালিকানা ধরে রাখলে চাষি চাষ থেকে নিয়মিত আয় হারানোর ক্ষতিপূরণ হিসাবে পাবেন ডিভিডেন্ড। তা ছাড়া জমির স্থানীয় মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চাষির বন্ডের দাম সমান হারে বাড়তে থাকবে। ভবিষ্যতে চাষির ইচ্ছামাফিক যে কোনও সময় চাষি তাঁর বন্ড সরকারকে বিক্রি করে বা ব্যাঙ্কে বন্ধক দিয়ে টাকার সংস্থান করবেন। ল্যান্ডবন্ড ব্যবস্থায় চাষিকে যে হেতু এখনই জমির দাম দিতে হচ্ছে না, সে হেতু সরকারের শীর্ণ ভাঁড়ারে তেমন চাপ পড়ছে না। বন্ডের মেয়াদ ৩০ বা ৪০ বছর হলে শিল্পায়নের বলে বর্ধিত বলীয়ান সরকার এই দীর্ঘ সময় ধরে চাষিদের বন্ডের বর্ধিত দাম ধীরে ধীরে মেটানোর সুযোগ পাবে।

    তৃণমূল সরকার যদি সিঙ্গুরকে কৃষি আন্দোলনের ‘তীর্থস্থান’ হিসাবে সংরক্ষিত রাখতে এখানে শিল্পের প্রবেশকে কার্যত নিষিদ্ধ করে, তবে তা হবে চরম হঠকারী পদক্ষেপ। মনে রাখতে হবে, রাজ্যের অন্যান্য অঞ্চলের মতো, সিঙ্গুরেও চাষ থেকে চাষির তেমন লাভ হয় না। লাভের গুড় আসলে যায় সার, বীজ, কীটনাশক, সেচের জল ইত্যাদির ব্যবসায়ী, চাষের ট্র্যাক্টর-মালিক, ফসলের আড়তদার, এবং চাষিকে ঋণ দেওয়া মহাজনের পেটে। আরও মনে রাখতে হবে, সম্ভাবনাময় শিল্প গড়ার জন্য কিছু পরিমাণ তিন ফসলি জমি ধ্বংস হলে ক্ষতি নেই, কারণ সফল শিল্পায়নের ফলে রাজ্যের হাতে আসা অতিরিক্ত রাজস্বের একটা অংশ দিয়ে দু’ফসলি জমিকে তিন ফসলিতে আর এক ফসলি জমিকে দু’ফসলিতে রূপান্তরিত করার এক প্রকল্প চালু করা যায়।

    মানসেন্দু কুণ্ডু
    সান্টা বারবারা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
    https://www.anandabazar.com/editorial/letters-to-the-editor/cannot-singur-be-a-modern-industry-hub-1.922905
  • sm | 2345.110.9002312.64 | ০২ জানুয়ারি ২০১৯ ১৭:০৩715512
  • খুব ভালো লেখা।সহমত।
    বামেরা যেভাবে চাষী দের অবজ্ঞা করেছিল,সে সম্পর্কে কোন দ্বিমত নেই।উপরন্তু জলা জমি,বাদা জমি বলে মিথ্যাচার চালিয়েছিল।সেটিও সঠিক।পরে কোর্টে জানা গেছে টাটারা 600 একর জমিতেই সন্তুষ্ট ছিল।
    শিল্প হওয়া খুব জরুরী।বেকার সমস্যা সমাধানে দারুন পদক্ষেপ।
    কিন্তু চাষির ছেলে চাষ করতে না চাইলে,সিঙ্গুরে কি করতো?শ্রমিক গিরি?তাহলে বলতে হয় বাজে অপশন।
    ইলেকট্রনিক বা সফট ওয়ার হাব হতেই পারে। তার জন্য ইচ্ছুক জমিদাতা দের 600 একর ই যথেষ্ট।
    খালি বন্ডের ব্যাপার টা বুঝলাম না।পত্র লেখক উৎসাহের আতিশয্যে লিখে ফেলেছেন সম্ভবত। কারণ বন্ডের মালিক হতো খলি জমির মালিক রাই।
    বাকি ক্ষেত মজুর বা অস্থায়ী চাষিরা তো বন্ডের মালিক হতে পারতো না।তাঁরা কি ঘাস কাটতো তাহলে?
  • PT | 340123.110.234523.23 | ১৪ জানুয়ারি ২০১৯ ২৩:০৯715514
  • শনিবার ছাদ ঢালাই হচ্ছে। জনাতিনেক দুম্বো হাজির।
    -(ক্রীতদাসদের ডাকার ভঙ্গিতে) একটু নীচে আসুন।
    -কি চাই?
    -এই পাড়ার ছেলে, একটু আলাপ করতে এলাম।
    -এতদিন দেখিনি তো! ছাদ ঢালাই হচ্ছে বলে এলেন নাকি...তো কথা না বাড়িয়ে বলুন কি চাই....
    .........(আরো কিছু অর্থহীন বাক্যবিন্যাসের পরে)
    -বালি, পাথর কে দিচ্ছে?
    -আরে এসব তো সিপিএমের আমলে হত.....
    -(সামান্য লজ্জা) না মানে আমরা একটু ব্যবসা করছি বালি, পাথরের....
    -আরে এর আগে তো পাড়ার ডান দিকের দুম্বোরাই বালি, পাথার দিয়েছে...এবারেও তারাই....
    -কি নাম?
    -অমুক...তো এতদিন কোথায় ছিলেন...আর আপনারা কোন দিকের?
    -আমরা বাঁ দিকের দুম্বো...(এবং ডান দিকের দুম্বোর নাম শুনে প্রস্থান)!!

    আধঘন্টা বাদেঃ
    হেলমেট মাথায় এক ঢ্যাঙা। পুনরায় ক্রীতদাসদের ডাকার ভঙ্গিতেঃ
    -নীচে আসুন
    -কি ব্যাপার?
    -লোকাল থানা থেকে আসছি।
    -কি ব্যাপার?
    -এই ছাদ ঢালাইয়ের অনুমতি আছে?
    -থানায় খবর কে দিল? দুম্বোরা?
    -(বিরক্তির সঙ্গে) বড়বাবু পাঠালেন।
    -তো আপনারা জানলেন কি করে?
    -(আরো বিরক্তির সঙ্গে) বড়বাবু থানায় ডেকে পাঠিয়েছেন।
    -যেতে পারব না এখন...আর বিকেলে অন্য কাজ আছে। কিন্তু অনুমতি ছাড়া ছাদ ঢালাই হচ্ছে এমন খবর আছে নাকি?
    -আপনার নাম ঠিকানা দিন....
    -(এক্টু দূরে গিয়ে বড়বাবুর সঙ্গে ফোনালাপ, ফিরে এসে) কথা বলুন।
    -(বড়বাবু) আপনার কর্পোরেশনের প্ল্যান আছে?
    -অবশ্যই আছে।
    -থানায় এসে প্ল্যান দেখিয়ে যাবেন!!

    এমনটাই হওয়ার ছিল বুঝি পরিবর্তনের পরে?
  • amit | 340123.0.34.2 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:২৭715516
  • সিভিক পুলিশ এর পরে এবার সিভিক শিক্ষক। গ্রাজুয়েট হতে পারলেই হলো। এটাই তো আসল রামরাজত্ব।

    http://zeenews.india.com/bengali/photos/college-pass-out-will-be-trainee-in-schools-241741

    সিভিক ডাক্তার কবে চালু হবে সেই অপেক্ষায় আছি। এবার হয়তো মাছ কাটতে পারলে সিভিক সার্জন করে দিয়ে বলবে হার্ট অপারেশন করতে।
  • amit | 340123.0.34.2 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:৩০715517
  • আগেই বলে রাখি, যারা মাছ কাটেন , তাদের প্রতি একেবারেই ব্যঙ্গ করতে চাইনা। প্রতিটা পেশাই সম্মানের আর দরকারি। কিন্তু যেকোনো পেশাতে, সেই পেশার উপযুক্ত পড়াশোনা বা ট্রেনিং দরকার। দিদির আমলে সেসব কিছু আর লাগবে না। সবাই সব পারে।
  • Atoz | 125612.141.4589.119 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:৩১715518
  • কী যেন একটা অ্যাপ এসে গেছে, ডাক্তারি করে দেবে। এক জার্মানিপ্রবাসী সেদিন বলছিলেন গ্রুপে। ঃ-)
  • sm | 2345.110.9005612.193 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৮:৪৩715519
  • কতো কম জেনে প্রাইমারি শিক্ষক সম্পর্কে এমন বক্তব্য রাখা যায় দেখে অবাক হচ্ছি!নোটা নিয়েও এমন ভুলভাল বক্তব্য অতীতে রাখা হয়েছিল।
    যাক সে কথা। প্রাইমারি শিক্ষকের নিযুক্তির ন্যূনতম যোগ্যতা হলো মাধ্যমিক পাশ। সেক্ষেত্রে গ্র্যাজুয়েশন তো অনেক উঁচু ডিগ্রী।
    পূর্ন শিক্ষক নিয়োগ এর ক্ষেত্রে ডি এড পাশ করতে হয় ।গত বারের রিক্রুটমেন্ট অবধি কাজে জয়েন করার পর ডি এড কমপ্লিট করার অপশন ছিলো।
    এক্ষেত্রে পূর্ণ নিয়োগই হচ্ছে না।এটা প্রস্তাবিত ইন্টার্নশিপ।
    কোন মহল থেকেই নিয়োগের যোগ্যতা নিয়ে অন্তত আপত্তি ওঠেনি।
    ও হ্যাঁ, ডাক্তারিতেও ইন্টার্নশিপ হয়।রেজিস্ট্রেশন পাওয়ার আগেই রোগী দেখার অনুমতি থাকে। এটা পৃথিবীর সব দেশেই স্বীকৃত।বরঞ্চ ইন্টার্নশিপ করার পর ই রেজিস্ট্রেশন মেলে,নচেৎ নয়।
  • PT | 340123.110.234523.7 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:০৮715520
  • এসব করা ছাড়া কোন গত্যন্তর নেই। বাড়ি করার জমি শেষ হয়ে আসছে। অতএব ছাদ ঢালাই থেকে পয়সা তোলা সিন্ডিকেটের ক্ষমতাও শেষ হয়ে আসছে। ঐ ২৫০০ হাত খরচের টাকার ব্যবস্থা না হলে আর কিছুদিন বাদে পাড়ার বেকারেরা মানুষের বাড়িতে বাড়িতে ঢুকে তোলা তুলবে। শিক্ষা ব্যবস্থা বহুদিন আগেই ডকে উঠেছে। ও নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। হেয়াল করেছেন বোধহয় যে শিক্ষামন্ত্রী আগাগোড়া কাঠের পুতুলের মত দাঁড়িয়ে ছিলেন!!

    কবি সুভাষ থেকে পিয়ার্লেস হাসপাতালে যেতে একটি টোটোতে চড়ে বুঝলাম যে যে "লাইনের বাইরের" একটি অটোতে চড়েছি। ছেলেটি জানাল যে ১২০,০০০ টাকা দিয়ে টোটো কিনেছে। কিন্তু লাইনে দাঁড়ানোর অনুমতির জন্য ৩০,০০০ আর পকেট ভরানোর জন্য ৫০,০০০ হাজার জোগাড় করতে না পারার কারণে এখান-ওখান থেকে যাত্রী তুলছে।

    নিজেই জানাল যে সে তিনোর ঝান্ডাধারী। কিন্তু পার্টির সদস্য হলেও এই তোলা দেওয়া ছাড়া কোন রাস্তা নেই।
  • sm | 2345.110.9005612.193 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:১৮715521
  • আপনার সঙ্গে সহমত।সিন্ডিকেট বাজি আর তোলাবাজি না কমালে তৃণমূল ডুববে। সে যতো জনহিতকর প্রকল্পই নিক না কেন।
    আপনার বাড়ির ছাদ ঢালাই এর বৃত্তান্ত শুনে স্তম্ভিত হয়ে গেলাম।কোনদিন পুলিশ এসে ছাদঢালাই এর পারমিশন আছে কি না জানতে চায় না।এটা মিউনিসিপ্যালিটি বা করপোরেশন এর দায়িত্ব।
    আমি কিন্তু নিউ ইয়ার রেসোলিউশন মেনটেইন করছি।
  • sm | 2345.110.9005612.193 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:২২715522
  • টোটো, অটো নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।ওতে অনেক গপ্পো আছে। এসব বাম আমল থেকে চালু জিনিষ। সল্টলেক এ একটা রুটের অটো পারমিট পেতে কতো লাগে,একবার ড্রাইভার কে শুধালে স্তম্ভিত হয়ে যাবেন।
  • PT | 340123.110.234523.7 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:৪৬715523
  • মাথা না ঘামিয়ে উপায় নেই। আপনার নিত্য ব্যবহারের জন্য গাড়ি থাকলে এ ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন না। অটো চালু আছে বলে কলকাতার সাধারণ যাত্রীরা বেঁচে আছে। ওটি চালু করার জন্য বাম সরকারকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিৎ। এতে প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। সেজন্যে সে আমলে ভবিষ্যতের রিক্সা চালকদের স্কুল-শিক্ষকতার জন্য ইন্টার্ন করার কথা ভাবার দরকার হত না। টোটো এ আমলের ব্যাপার। সেটা সঠিক ভাব চালু করতে গিয়ে সরকার ল্যাজে-গোবরে হয়ে যাচ্ছে।

    শুক্রবার রাতে হাওড়া স্টেশনে সন্ধ্যে ছটায় এসে আধঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে একটিও S-5, S-6, S-7, AC-6, AC-5, E-1-এর দেখা না মেলায় একটি বাস ধরে কালিঘাট মেট্রোতে এলাম। মেট্রোর অবস্থা ভয়াবহ। মিনিট কুড়ি বাদে যেটি এল সেটির সঙ্গে একমাত্র মুর্গি চালানের গাড়ির তুলনা করা যায়। শশী থারুরের cattle class বলতে যা বোঝায় তার চাইতেও খারাপ।

    রাত আটটার পরে ঢাকুরিয়া ব্রিজের সামনে থেকে গড়িয়া পৌঁছনোর চেষ্টা করলে বুঝতে পারবেন যে কলকাতার যাত্রী পরিবহণ ব্যবস্থায় কি হাল হয়েছে।

    সব কিছুতে বাম আমলের গন্ধ শোঁকা বন্ধ করুন। আর কিছুদিন বাদে তিনোদের ক্ষমতারোহনের এক দশক পূর্ণ হবে।
  • sm | 2345.110.9005612.193 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:৫৯715524
  • সহমত। বাম আমলে অটো চালু হয়েছে,তেমনি তিনো আমলে টোটো। পারমিট,তোলাবাজি এসব বাম আমলেরই চালু জিনিস,তিনো আমলে কন্টিনিউইশন চলছে খালি।
    বাম আমলে মাত্র 2 হাজার টাকা বেতনে শ য়ে ,শ য়ে কলেজ পার্শ্ব শিক্ষক নিয়োগ হতো। ভুলে জান নি নিশ্চয়। তিনো আমলে এদের বেতন কয়েকগুন বেড়েছে বলে জানি।
    বর্তমান পরিস্থিতিতে এরকম পার্শ্ব শিক্ষক নিয়োগ জরুরী। কারণ কেসে ,কেসে রেগুলার রিক্রুটমেন্ট জেরবার।
    তবে এই ইন্টার্ন বা পার্শ্ব শিক্ষকদের বেতন নিদেন পক্ষে রেগুলার শিক্ষকদের প্রথম বেতনের 60 শতাংশ হওয়া উচিত।
  • . | 348912.82.3490012.237 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:২৭715525
  • দুই আমলের ফ্রাকেনস্টাইনরায় এদের খাবে। কিন্তু এর ফলে বিজেপি আসছে এই আর কি।
  • PT | 340123.110.234523.15 | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ১২:১৩715527
  • "পারমিট,তোলাবাজি এসব বাম আমলেরই চালু জিনিস,তিনো আমলে কন্টিনিউইশন চলছে খালি।"
    এই জাতীয় জাস্টিফিকেশন আর কতদিন চলবে? হয় ভোট/টাকা ইত্যাদি নিশ্চিত করার জন্য তিনো নেতৃত্ব এটাকে আদৌ বদলাতে চায় না অথবা নিচের তলার কর্মকান্ডের ওপরে ওপরতলার কোনই কন্ট্রোল নেই।
  • PT | 340123.110.234523.10 | ২৩ জানুয়ারি ২০১৯ ১৩:৫০715529
  • এটা কাদের চ্যানেল? একদম শেষের লাইনটা ইন্টারেস্টিংঃ "প্রথম শত্রু আমরা চিহ্ণিত করেছি তৃণমুলকে-পশ্চিমবঙ্গে আমাদের নিজের বাঁচবার জন্য"!!
  • de | 4512.139.9001212.173 | ২৩ জানুয়ারি ২০১৯ ১৪:১০715530
  • এই ভদ্রলোককে মুখ্যমন্ত্রী করে কং-বাম জোটের জোরদার নামা উচিত -

    খাগড়াগড় লিং খাগড়াগড় টই খুঁজে পোস্টালে ভালো হোতো -
  • Du | 7845.184.4534.204 | ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ ১০:০৩715532
  • পুলিশ গিয়ে সিবিআইয়ের অফিসারদের সাথে ধাক্কাধাক্কি করছে অভিযুক্তের হয়ে।
  • PT | 015612.129.7867.75 | ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ ১৪:২৬715533
  • এবারের কানটা কি মাথার খুব কাছে?
  • s | 890112.90.6756.153 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০০:০৬715535
  • না তুলে পারা গেল না ।
    রবিবারের নাটকটা লিপিবদ্ধ থাকা উচিত ।
    মুখ্যমন্ত্রী ধর্নায় বসেছেন । সিবিআই কে অ্যারেস্ট করিয়েছেন । সাংবিধানিক সংকট দেখা দিয়েছে ।
    কিন্তু কেন?
  • Du | 7845.184.4534.204 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০০:১৭715536
  • আভিধানিক সংকটও দেখা দিয়েছে সততা শব্দটির মানে নিয়ে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন