এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অনিকেত চ্যাটার্জি | 125.187.62.108 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১১:৪১707227
  • ধরুন আপনি একজন মাস্টার বা ডাক্তার বা উকিল বা ইঞ্জিনিয়ার বা কেরানি বা ব্যাঙ্ক । যে কেউ। আপনি আমাকে একদিন জিজ্ঞেস করলেন, "বলো তো বাবু আমি কী করি?" আমি মুখ ভেংচিয়ে বললাম, "তুমি? তুমি সকালবেলা উঠে হাই তোলো, পিঠ চুলকাও, তারপর বৌয়ের তাড়া খেয়ে বাজার যাও, বাসে ঝুলতে ঝুলতে ঘেমে কালো ব্যাগ ঝুলিয়ে কোথায় একটা যাও, আর সন্ধ্যেবেলা হাক্লান্ত হয়ে ফিরে বাচ্চাদের পেটাও আর বউকে ধমকাও!"
    কেমন লাগবে?
    ঠিক সেরকমই ওদেরও মনে হয়। ওরাও প্রতিদিন এইরকম প্রশ্নচোখ সইতে সইতে ভাবে, 'কেন? এরা বুঝছে না কেন? কেমন করে বোঝাই, আমি যেটা করছি সেটা করা প্রয়োজনীয়।'
    আপনি যখন বিপ্লব মানে বলেন ইনকিলাব জিন্দাবাদ। যখন বিপ্লব বলতে বোঝেন একটা মিছিল। কিছু স্লোগান। আপনার যখন মনে হয়, বিপ্লব মানেই কিছু লম্বা চওড়া কথা আর কাঠবেকারদের স্বপ্নবিলাস, তখন তারাও অবাক হয়।
    যখন রাস্তার মোড়ে তারা বসে পড়ে একের পর এক সাদা কাগজে প্রয়োজনীয় কথাগুলো বড় বড় করে লিখতে থাকে, তখন তারাও আশায় থাকে— এই বুঝি কেউ বুঝতে পারলো তাদের কথা।
    আপনি বিকেলবেলা বাসের জানালায় স্লোগানরত পায়ের ভিড় দেখে বিপ্লব বলে যেসব জিনিসকে চিহ্নিত করেন, বিপ্লব ঠিক সেই জিনিসগুলোই নয়।

    দেখবেন 'বিপ্লবী'দের সংসার? আসুন তবে।
    দেখুন ওই ঘাসে গোল করে ঘিরে একদঙ্গল তরুণ-তরুণী বসে আছে। ওদের কথাবার্তায় কান পাতুন তো! কিছু একটা নিয়ে তর্ক হচ্ছে। কী নিয়ে? কিছু কিছু ছেঁড়া ছেঁড়া শব্দ শোনা যাচ্ছে — শিক্ষা, গ্যাটস্ চুক্তি, WTO, বেসরকারিকরণ।
    হ্যাঁ, ওরা কথা বলছে সরকারের শিক্ষানীতি নিয়ে এবং তার ওপর বাজারি হাতের মুঠো শক্ত হচ্ছে, তাই নিয়ে। ভালো করে কান পাতলে অনেক লেখকের উদ্ধৃতি শুনতে পাবেন। শুনবেন অনেক ডকুমেন্টের কথা।
    পাবেন। কারণ আমার আপনার মত এরা কেবল আনন্দবাজার পড়ে না। বিভিন্ন বই পড়ে, নানাদিক থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পুরো হাতিটাকেই দেখে। শুধু শুঁড়টা নয়।

    ওই দেখুন, আরেক দল। বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছে কয়েকজন মিলে। আসুন কাছে যাই। এরা কথা বলছে কাশ্মীর নিয়ে। কাশ্মীরে কেন সাধারণ মানুষ বারবার মারা যাচ্ছে, বারবার ছোটো বাচ্চাদের গালে এসে বাগছে উড়ন্ত বুলেট, কেন নালার পাশে মেয়েদের ছেঁড়াখোঁড়া লাশ পাওয়া যাচ্ছে, তাই নিয়ে কথা হচ্ছে। একজন হঠাৎ বলে বসলো, ইন্ডিয়ান আর্মিই দোষী! যেমন আপনি বিশুর চায়ের দোকানে টেবিল চাপড়ে বলে ওঠেন। কিন্তু তারপরের ঘটনাগুলো একেবারে অন্যরকম হলো এখানে। বাকি সবাই তাকে একের পর এক যুক্তি দিলো, নানা বইয়ের নাম বলল আর একজন তাকে একখানা ডকুমেন্টারি পাঠিয়ে দিল ফোনে। বললো, 'দেখিস। ভালো করে জেনে বুঝে ভাবিস, কার দোষ? গরীব পরিবারের চাকরির খোঁজে আসা ছেলেগুলোর, নাকি সরকারের বিদেশনীতি আর রাজনৈতিক অক্ষমতার?' তা কিছুদিন পরে, তারা সবাই মিলে একখানা ঘরোয়া মিটিঙে বসলো। সেখানে কয়েকজন কয়েকটা বই দেওয়ানেওয়া করলো, একজন ডকুমেন্টারিটা চেয়ে নিয়ে গেলো আর হান্দোয়ারার ঘটনাটা নিয়ে আবার কিছু কথা হলো।

    ওই দেখুন। ওরা কয়েকজন চা বাগানের শ্রমিকদের নিয়ে কথা বলছে। আপনি জানেন চা বাগানের শ্রমিকদের কথা? জানেন না, তাই তো? কারণ আনন্দবাজারে এই খবরগুলো বেরোয়ই না! বেরোবেও না। তাই আপনি জানবেন না, কিভাবে একের পর এক চা বাগান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আর মানুষগুলো অনাহারে মারা যাচ্ছে। কীভাবে তারা মেঠো ইঁদুর আর গাছের পাতা খেয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছিল। পারেনি। খবরের চ্যানেলের বুম আর মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের আড়ালেই ওরা মারা গেছে। যাচ্ছে।
    কিছুদিন পরে এই গার্গী, মৃন্ময়, শ্রীতমা, শুভঙ্কর, অম্লানদেরকেই দেখা গেল শিয়ালদার এক পোড়ো বিকেলে লোকজনের কাছে চা বাগানের অবস্থা জানিয়ে সাহায্যের জন্য টাকা চাইতে। তারাই কিছুদিন পরে মেডিক্যাল কলেজের কিছু বন্ধুকে নিয়ে যৎসামান্য চেষ্টায় কিছু ত্রিপল আর শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করে ট্রেনে চেপে গেছিল উপরের দিকে।
    অবভিয়াসলি, আপনি এসব দেখেননি। আপনার অনেক কাজ। এদের তো পড়াশোনাও নেই, কাজকম্মোটুকুও নেই।

    আরে! ওই দেখুন! ওই 'বিপ্লবী' ছেলেটা ইউনিভার্সিটি টপারের পদক নিচ্ছে মঞ্চে উঠে। এবার এই দেখুন, ওই চশমাপরা মেয়েটার এই পেপারটা এই সেদিনই পাবলিশ হয়েছে। আর সেই যে ছেলেটা হেল্থক্যাম্পে বসে বসে ব্লাড প্রেশার মাপছিল, সে অর্থোপেডিকসে এমডি পেয়েছে ভারতের তিননম্বর মেডিক্যাল কলেজে।

    ভুল বুঝবেন না মশাই। আমরা এতোটাও খারাপ নই। ভুলভ্রান্তি আপনারও হয়, আমাদেরও হয়। কিন্তু আমাদের কম বয়স, গরম রক্ত আর মুঠো করা হাত দেখেই বাতিলের দলে ফেলে দেবেন না। আমরা এই সমাজকে নাড়িয়ে দেবার ক্ষমতা রাখি। যেমন হোককলরব। যেমন বর্ধমান। যেমন জেএনইউ। যেমন হায়দ্রাবাদ। যেমন এনআইটি শ্রীনগর। আপনাকেও চাই পাশে। বাসের জানালা থেকে, পাশের ফুটপাথ থেকে, প্রাইভেট কারের স্বাচ্ছন্দ্য থেকে বড় বড় তাচ্ছিল্যমাখা চোখে নয়, চাই আপনাকে তর্কে-আলোচনায়-কথাবার্তায়। আসুন না, একসঙ্গে মিলেই দানি সেই প্রয়োজনীয় ঘটনাগুলো, যেগুলো রাষ্ট্র আমার-আপনার চোখের কাছে নিষিদ্ধ বলে স্ট্যাম্প মেরে দিয়েছে।
    আসুন, আওয়াজ তুলি। কথা বলি। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। শাসনযন্ত্রের বিরুদ্ধে। প্রচলিত পচাগলা সমাজের উল্টোদিকে।
    আসুন, কথা বলি কেন মেয়েরা এখনো সুরক্ষিত নয়। কেন সেক্সিস্ট জোক চলবে ইন্টারনেটে। কেন পাঞ্জাবিদের পাঁইয়া বলাটা ভালো নয়। আসুন জানি। কাশ্মীর নিয়ে। সেনা নিয়ে। সোনি সোরি নিয়ে। কোরান নিয়ে। জামাত নিয়ে। আরএসএস নিয়ে।
    ভয় পাবেন না। সাহস আমরা ধার দেব। পরিবর্তে চেয়ে নেব আপনার, আপনাদের অভিজ্ঞতা।

    এসো, কমরেড। :)
    https://aniketerblogorblogor.wordpress.com/2016/04/19/অচেনা-বিপ্লব/
  • dc | 132.174.173.131 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১১:৫৩707228
  • "কারণ আমার আপনার মত এরা কেবল আনন্দবাজার পড়ে না"

    এই রে! আবাপর লিং দিতে না পারলে তো তর্কই হবে না! :p

    এমনিতে লেখাটা ভালো লাগলো। প্রতিবাদ আন্দোলন মিছিল হোক, কলরবও হোক, নাহলে সুস্থ ডেমোক্র্যাসি থাকে না।
  • Robu | 11.39.37.241 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:০৪707229
  • ভালই। যেহেতু ভাল, তাই নিটপিক করতে ইচ্ছে হয়।
    "আরে! ওই দেখুন! ওই 'বিপ্লবী' ছেলেটা ইউনিভার্সিটি টপারের পদক নিচ্ছে মঞ্চে উঠে। এবার এই দেখুন, ওই চশমাপরা মেয়েটার এই পেপারটা এই সেদিনই পাবলিশ হয়েছে। আর সেই যে ছেলেটা হেল্থক্যাম্পে বসে বসে ব্লাড প্রেশার মাপছিল, সে অর্থোপেডিকসে এমডি পেয়েছে ভারতের তিননম্বর মেডিক্যাল কলেজে। "
    - এইছেলেমেয়েগুলো এরকম না হলে কি যথেস্ট বিপ্লবী বলে পরিগণিত হবে না? যদি আপনার মতে না হয়, তা হলে ঠিক আছে। যদি হয়, তাহলে লেখার এই সেকশনটা বাদ দেওয়া উচিত।
    এই লেখার একটা উদ্দেশ্য মনে হচ্ছে সলিডারিটি বাড়ানো। সেক্ষেত্রে লেখার শুরুর দিকের টোনে সমস্যা আছে।
    অবশ্য লেখক নিজেই বলছেন অল্পবয়েস জনিত কারণে কিছু ভুল হতে পারে। এগুলো সেই ভুল হিসেবে দেখতে আমার কোনো আপত্তি নেই, শুধরে নিলেই হল।
  • S | 108.127.180.11 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:২৭707230
  • কিছু মনে করবেন না। লেখাটা আমার মোটেই ভালো লাগেনি। কারণ
    ১) এই লেখাটাতে কেমন যেন বিপ্লবীদের একটা আলদা এলিটিস্ট ক্লাস মনে হলো। মানে এরা পোচুর পড়াশুনা করে। এরা ফাস সেকেন হয়। এরা খুব গম্ভীর বিষয় নিয়ে তক্ক করে। ইত্যাদি। আমার মনে হয়েছিলো বিপ্লবীদের আসল কাজই হলো এই ক্লাস ব্যাপারটাকে ভেঙ্গে দেওয়া। যাকগে ভুল বুঝেছিলাম।
    ২) বিপ্লবী মানেই সব তরুন-তরুনী কেন? এজ বায়াস ব্যাপারটা মনে হয় লেখাকের মাথায় ছিলোনা।
    ৩) বিপ্লবীরা সব নামি দামি বই পড়ে, বাকিরা পড়ে শুধুই আনন্দবাজার। বিপ্লবীরা সুন্দর করে গোল করে বসে আলোচোনা করে, বাকিরা আলোচোনা করে বিশুদার চায়ের দোকানে। বিপ্লবীরা সব খুব ভালো রেজাল্ট করে, বাকীরা সবাই ঘামে ভিজে বাসে চড়ে চাকরী করতে যায়।
    ৪) বিশুদার চায়ের দোকানে আলোচোনা করলে সেই কথার কোনো দাম নেই তাইতো? হায় কারে দিসি বিপ্লবীর রোল।
    ৫) তা এইসব রক্ত ঠিক কতদিন গরম থাকবে আর কতদিন পরে হাতের মুঠো খুলে যাবে? আম্রিগা থেকে অফার আসার আগে অবধি?

    দেশটাকে চিনতে শিখুন। এই দেশে লালু, মুলায়েম, দিদি, মায়বতী, কেজরীওয়াল - এঁরাই জননেতা হয়েছেন। কেন? আপনাদের বইপত্তর কি বলে?
  • Ekak | 53.224.129.50 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:২৯707231
  • লেখাটা পড়ে বুঝতে পারলুম ক্যানো তৃনমূল এত ভোট পায় আর ভবিষ্যতেও পাবে।
  • d | 144.159.168.72 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:৫৫707232
  • ঠ্যিক S এর বর্ণিত কারণেই আমারো লেখাটা একেবারেই ভাল লাগল না। বড্ড নাকউঁচু।
  • dc | 132.174.173.131 | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ১৫:২০707233
  • বিপ্লব এলো বলে :p

    তবে যাই বলুন, মাঝে মাঝে প্রোটেস্ট আন্দোলন ইত্যাদি হওয়া উচিত। বেঙ্গালুরুতে প্রোটেস্ট হওয়ায় কেমন পিএফ উইথড্রওয়ালের নিয়মটা সরকার প্রত্যাহার করে নিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন