এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সমকামীতার মতবাদ কী পুঁজিবাদেরই আরেকটি দিক নয়?

    রাজু
    অন্যান্য | ৩০ এপ্রিল ২০১৬ | ১৪৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • ঈশান | ০১ মে ২০১৬ ০২:৩৫707158
  • অনির লেখাটা পছন্দ হল।
  • ranjan roy | 24.96.52.90 | ০৩ মে ২০১৬ ১৩:৫৩707159
  • সচরাচর যা শুনি বা পড়ি তার বাইরে একজন চিন্তাশীল মানুষের কথা বলে মনে হল। আমি এঁর সম্বন্ধে আগে কিছুই জানতাম না। এই ডাইমেনশনটা অনেক এড়িয়ে যাচ্ছেন।
  • Debabrata Chakrabarty | ০৩ মে ২০১৬ ১৭:১০707160
  • তবে তানিম ভাই আপনি যদি কিছু লেখেন তবে আপনার স্পেশাল বানান বিধিতেই লিখুন - এখানে অনেকেই ফেসবুকে নেই তাই আপনার স্পেশাল বাংলা বানান বিধি বিষয়ে বিশেষ অবগত নন , সবাই দেখুক বিদ্যেসাগর কি হাল বানিয়েছেন বাংলা বানানের !
  • h | 213.132.214.83 | ০৫ মে ২০১৬ ২০:২৮707161
  • মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের দায় গার্ডিয়ান পত্রিকা কে কেন নিতে হবে আর , নিলে সেটা সিপিএমের মতো না শুনিয়ে কেন নতুন শোনাবে সেটা ক্লিয়ার না।

    যতদূর জানি, আজ ই গার্ডিয়ান পত্রিকা একটা খবর প্রকাশ করেছে, যে, ব্রিটিশ সরকার একটা ট্রাভেল অ্যাডভাইসরি বের করেছে যে, সমকামী রা আমেরিকা গেলে ভেবে চিন্তে যাবেন। গার্ডিয়ান পত্রিকা নিয়মিত ব্রিটেনেও সমকামী দের উপরে অত্যাচার হলে সেটা ছেপে থাকে। সমকামীতা তে অ্যাকসেপ্ট করতে বাম ডান অনেকের ই দেখি খুব ই অসুবিধা।

    গার্ডিয়ান পত্রিকা কে ২০১৬ তে বসে একটা ব্যাপারেই বড় করে সমালোচনা করা যায়, সেটা হল, উইকিলিক্স এর মেটেরিয়াঅল পাবলিশ করার সময়ে তারা রিডাকশনে যে জোর দিল, সেটা কতটা যুক্তিসঙ্গত।

    গার্ডিয়ান পত্রিকা কোথাও গরীব মানুষ সমকামী হতে পারবে না, এ কথা বলেছে বলে জানা নেই, অনেক বছর ধরে ই প্রতিদিন পড়ছি।

    গার্ডিয়ান পত্রিকা র ইতিহাস মিনিমাম জানলে এ কথা বলা যেত না, যে 'ওদের' গোছের রিপোর্টিং তারা নিয়মিত করছে। গত ২ রা এপ্রিল, নিউ ইয়র্ক টাইম্স কলকাতার ব্রিজ পড়ে যাওয়াটা প্রথম পাতায় ছবি দিয়েছে, পাঁচের পাতায় বিরাট রিপোর্টিং করেছে। অবজেকটিভ রিপোর্টিং। আজ সি এন এন, ভারতের অনাবৃষ্টি নিয়ে রিপোর্টিং করেছে, এবং দুর্ভিক্ষের সময়্কার রাজনইতিক স্মস্যা নিয়ে আলোচনা করেছে। আজকের ২৪ ৭ সাংবাদিকতার জগতে এটার মধ্যে চক্রান্ত খোঁজা টা সাবেকি মুর্খামি।

    অবজেক্টিভ অবসারভেশন যেটা করেছেন, ফেসবুক সম্পর্কে সেটা সঠিক, কেন বিদ্বেষ্মূলক ইভেন্ট ছড়াতে তারা সেন্সরশিপ করবে না, মত প্রকাশের স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে, আর ওদিকে চীনে গিয়ে মিন মিন করে জা পারা যায় তাই সেন্সর করবে সরকারের হুমকি তে, সেটার কোনো যুক্তি নেই। তবে গুগল বা ফেসবুকের মত সংবাদের প্লাটফর্ম হয়ে ওঠা টেকনোলোজি কোম্পানী কে সাংবাদ মাধ্যমের প্রতিষ্ঠিত ইন্স্টিটিউশনের সংগে কন্টেন্ট এর ক্রেডিবিলিটি নিয়ে প্রশ্ন করার সময় এখনো আসে নি।

    নিউ ইয়র্ক টাইম্স এ মার্ক থমসন সি ই ও হিসেবে জয়েন করার পরে, একটাই বড় অভিযোগ এসছে, এক কালো বয়স্কা মহিলা কে এমন ভাবে ওয়ার্ক প্লেস ডিস্ক্রিমিনেশন করা হয়েছে, তাতে তিনি নিউ ইয়র্ক টাইম্স কে সু করেছেন। বেশ করেছেন, এবং সেটাও ইন্সিডেন্টালি গার্ডিয়ান ছেপেছে। নিউ ইয়র্ক টাইম্স এ পুলিত্জার পুরষ্কার পাওয়া এক সাংবাদিক ইরাক যুদ্ধের সময়ে জুদ্ধের কেস বিল্ড করে লিখেছিল, তার ক্যারিয়ার মোটামুটি পরে প্রচুর সমালোচনায় ফুস হয়ে যায়। কিন্তু যুদ্ধ শুরু করার দায়, সাংবাদিক দের না দিয়ে সরকার গুলো কে দেওয়াই ভালো। তবে জেনেরালি বলা যায় এম্বেডেড রিপোর্টিং এর যে সমস্যা, সরকারের রিপোর্ট বা সেনাবাহিনীর রিপোর্ট কেই একমাত্র সোর্স হিসেবে দ্যাখা যতে পারে এবং দেখা হয়েও ছে। গার্ডিয়ান এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকা র সঙ্গে নতুন বা পুরোনো টেলিভিসন মিডিয়ার পার্থক্য এটাই ছিল দুটো গাল্ফ ওয়ারের সময়েই, তারা সরাসরি সম্পূর্ণ ভাবে যুদ্ধবিরোধিতা করেছে, এবং এক্ষেত্রে তারা এমনকি জর্জ অরেলের মত পশ্চিম বিরোধী সমস্ত শক্তি কেই শত্রু বলে মনে করে নি, এটা টিভি তে করেছিলেন একমাত্র জন স্নো, ও লিন্দসে হিস্লাম (চ্যানেল ফোর) এবং রাগে উমর (বিবিসি)। রাগে উমর পরে আল জাজিরা তে জয়েন করেন কারণ ব্রিটেনে তারা সমালোচনা হয়েছিল পশ্চিমি ফোর্স কে তিনি 'অকুপায়িং ফোর্স' বলেছিলেন সরাসরি। ইন্ডিপেন্ডেন্ট এর পাতায় দিনের পর দিন, যুদ্ধবিরোধী সাংবাদিক রবার্ট ফিস্ক তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলি, আরব দেশ গুলির হয়ে লড়াই চালিয়ে গেছিলেন। গার্ডিয়ান পত্রিকা নিয়মিত, এইড দেওয়ার পক্ষে কথা বলে কিন্তু এটাও বলে এক পাউন্ড এইড দিয়ে ট্রেডে কত ফেরত আসে অথবা ধরুন এটাও বলে, টেসকো ইত্যাদি রা যখন মালি র চাষীর কাছ থেকে কন্ট্রাক্ট ফার্মিং দিয়ে সব্জি কিনে ইউরোপে বেচে, তখন সকলেই কি ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
    এটা বোঝা দরকার, এই তথাকথিত লিবেরাল পত্রিকা গুলোতে সরকারের সঙএ বড় কর্পোরেট এর সঙ্গে দূরত্ত্ব স্থাপন এর একটা চেষ্টা আছে, যেটার প্রয়োজন আমাদের মিডিয়া হাউজ রা চান না, তাঁদের দাবী, এক্সক্লুসিভ আয়াকসেসের এবং সেকারণেই তাঁরা বড় বিজনেস হাউজের সঙ্গেও মাখো মাখো থেকে থাকেন। চমস্কি বলেছিলেন কোনো একটা বক্তৃতায়, পাকিস্তানের ইংরেজি কাগগ সরকার ও মিলিটারির অনেক বেশি সমালোচনা করে, যেটা ভারতের ইংরেজি কাগজ কখনই করে না। আউটলুক বা কদাচ ইন্ডিআন এক্সপ্রেস বা দু চার জন অরুন্ধুতি রায় বা সাইনাথ ব্যতিক্রম। কাশ্মীর বা মণিপুর প্রসঙ্গ এমনকি দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গ উদা হিসেবে যথেষ্ট। তিতীয় বিস্বে সবাই দেশপ্রেমিক ভাবার কারণ আছে কি?
  • Ekak | 53.224.129.54 | ০৫ মে ২০১৬ ২০:৪৪707162
  • বাকি বক্তব্য নিয়ে কুনো প্রশ্ন নাই , এই জায়গা টা খটকা :

    "বজেক্টিভ অবসারভেশন যেটা করেছেন, ফেসবুক সম্পর্কে সেটা সঠিক, কেন বিদ্বেষ্মূলক ইভেন্ট ছড়াতে তারা সেন্সরশিপ করবে না, মত প্রকাশের স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে, আর ওদিকে চীনে গিয়ে মিন মিন করে জা পারা যায় তাই সেন্সর করবে সরকারের হুমকি তে, সেটার কোনো যুক্তি নেই। "

    এটা অনেকটা , "সৌদি তে তো বোরখা ছাড়া রাস্তায় বেরোতে দেবেনা আর ইন্ডিয়াতে এসে যত নাচানাচি ?" এই গোত্রের না ! চীন তো বহুদিন আগেই মত প্রকাশের স্বাধীনতার মৃত্যু ঘটিয়ে রেখে দিয়েছে । সেটা কি কোনো সমাধান হতে পারে ? কেও ফেসবুকে মিথ্যে গুজব ছড়িয়ে দাঙ্গা বাঁধলে তাকে ট্র্যাক করার রাস্তা তো খোলাই আছে । আলাদা করে , এমনিতেই যেখানে বড় অংশের জনতা "ভাবাবেগে আঘাত " নামক জ্বরে আক্রান্ত সেখানে অন্য কোনো দেশ স্টেট লেভেল থেকে ফেসবুকে সেন্সর চাপানো কি ঠিক হবে । প্রতিযোগিতা করে পিছনের দিকে এগিয়ে গিয়ে কি লাভ ।
  • h | 213.132.214.88 | ০৫ মে ২০১৬ ২১:৪৩707163
  • আমার বক্তব্য পরিষ্কার না হয়ে থাকলে আরেকবার করে দি। ফেসবুক ও গুগল সম্পর্কে আমার অভিযোগ হল, তারা অন্যত্র অনেক কম্প্রোমাইজ করে, যেমন চীনে, সেন্সর করে, সরকার কে ডেটা অ্যানালিসিস দেয়, শুধু তাই না, ইজিপ্টে বা টিউনিশিয়াতে যখন আরব স্প্রিং হয়, তখন, সেখানকার গুগল এর চিফ একজিকিউটিভ ভীষণ গদ গদ হয়ে এদের কে প্রগতিশীল চেঞ্জ এজেন্ট বলেন। ইত্যাদি। কিন্তু বাংলাদেশে তারা সেটা অভিজিত রায় দের জন্য করেনা কেন এটা আমার প্রশ্ন, এট অনি যদি বলে থাকেন সঠিক বলেছেন।

    অনি র লেখাটা, যেটা ইপিস্তা কোট করেছে, (আমি ফেবু গ্রুপে যাই না) তাতে যেটা বলা হচ্ছে, সেটা হল, পাশ্চাত্ত্বে মিডিয়া শুধু বড়লোক অন্য যৌনতার লোকদের সমর্থন করে লিখছে, এটা বোগাস পজিশন। অন্য যৌনতার মানুষের মধ্যে শ্রেণী বিভাজন পাশ্চাত্য মিডিয়া করেনি, তারা যে দেশের লোক, সে দেশের বোগাস ইকোনোমি তৈরী করেছে। এবং তাতে কোনো যৌনতার লোককেই তারা বাদ দেয় নি। একজন হিজড়া যখন এক হত্যাকারী কে ধরার চেষ্টা করেছিলেন, তার প্রশংসা সর্বত্রই হয়েছিল। আমি যেটা বলতে চাইছি, আমাদের দেশের বড় নিউজ এখন পাশ্চাত্যে বড় নিউজ এম্নিতেই। প্রান্তিক যৌনতার মানুষ দের সম্পর্কে যে সচেতনতা এবং প্রাইভেট স্পেস সম্পর্কে যে ধারণা পশ্চিমে বহুদিন ধরে আছে, সে যায়্গায় পৌছতে আমাদের দেরি আছে।

    কিন্তু যেটা বাংলা কথা, নাগরিক এর হত্যা হলে, মেন দায় সরকারের। আইন শৃংখলা কোথায় পৌছলে, লোকে ঘোষণ করে হত্যা করতে পারে। বাংলাদেশের সরকার বহুত ঢ্যামনা। তারা গরীব মানুষকে কাজের জায়্গার জীবন ধারণের সমস্যা থেকে বাঁচাতে উদ্যোগ নিয়ে যেন উদ্ধার করে দিচ্ছে এমন ভাব, এবং সেই কারণেই যেন তারা যুক্তিবাদী ছেলে দের রক্ষা করতে পারছে না। এরকম একটা পজিশন তারা নেওয়ার চেষ্টা করছে, এবং খুব বাজে কাজ করছে। যেন অন্য অপরাধ তারা থামিয়ে উদ্ধার করে দিচ্ছে। বাংলাদেশের সেকুলার সুশীল সমাজ যে বিচিত্র চ্যালেন্যের সামনে পড়েছে, সেটার জন্য সর্কার দায়ী। ঠিক আমাদের মত। এবং বিপদে শুধু বড়লোকেরাই পড়ে নি, দলে দলে গরীব মানুষ ও বিপদে পড়েছে।
  • Ekak | 53.224.129.54 | ০৬ মে ২০১৬ ০২:৪৩707164
  • বুঝেছি।
  • aka | 34.96.82.109 | ০৬ মে ২০১৬ ০৩:২১707168
  • আমি মনে হয় এই প্রথম হানুকে ক দিলাম। ঃ)
  • aka | 34.96.82.109 | ০৬ মে ২০১৬ ০৩:২১707166
  • হানুকে ক।
  • lcm | 202.31.105.185 | ০৬ মে ২০১৬ ০৩:৪২707169
  • মি টু। ওয়ান 'ক' টু হানু।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন