এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অনুসৃতি

    Binary লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ১৯৯০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Binary | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০১:৩৬703612
  • যেটাকে টিনএজ বলা হয় , তার বাংলা তর্জমা কি ঠিক জানা নেই। কৈশোর নাকি তারুণ্য ? তো সে যাইহোক। সেই বয়সে ভালোমন্দ , হাবিজাবি , ক্লাসিক-চটি প্রচুর গল্পের বই পড়ার একটা ঘোরলাগা মতন নেশা ছিল। ওই একটা ব্যাপারে বাড়িতে-ও তুমুল রিসোর্স ছিল। নতুন-পুরনো , ধুলোপড়া , পোকাকাটা , সাজানো ছড়ানো , ঠাকুরমার ঝুলি , রুশদেশের উপকথা , বিশ্ব সাহিত্যের পুরনো-নতুন অনুবাদ , রবি ঠাকুর , পুজোসংখ্যা-র দেশ, বই-এর গুনতি ছিল না।তো , ইস্কুলের উঁচু ক্লাসে পড়ার সময় , কেমন করে যেন একটা বই খুব চোখে পড়ে যায়। তখন রাশিয়ান বই এর অনুবাদ খুব পড়তাম।তো এই বইটা ছিল ,( মানে তখন ঠিক বইটার গুরত্ব-ই জানতাম না ) , 'ইস্পাত'। নিকোলাই অস্ত্রভস্কি। পরে কলেজ ইউনিভার্সিটি তে , বামপন্থী বন্ধুবান্ধব দের সাথে মিশে , বইটার আগুনে মূল্য-টুল্য বুঝেছিলাম , সে সব অন্য গল্প।

    রাজনীতির মিক্সচার তৈরী করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আদপে , বইটার পুরো ঘটনা প্রবাহ আমার এখন মনেও নেই। তবে এইটা মনে আছে অধিবক্তা চরিত্র ছিল পাভেল কোর্চাঘিন আর তার প্রেমিকার নামছিল তানিয়া। ওদের প্রেমটা ছিল সাটল। বন্ধুত্বটাই ছিল বেশি। সমাজতান্ত্রিক বাস্তববাদ , রেডআর্মি , বলশেভিক , যুদ্ধ , এই সব প্রসঙ্গে বলার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে-টিচ্ছে আমার নেই। খালি একটাই পরিচ্ছদ স্মৃতিতে ধাক্কা দেওয়ার মত জেগে আছে। একটা রাতের কথা। যে রাতের পরে পাভেল পুরোপুরি গৃহযুদ্ধে ভেসে যায়। সেইরাতে , পাভেল আর তানিয়া আবিস্কার করে দুজনে দুজন কে ভালোবাসে , শরীরে শরীরে ভালবাসে। আর তারপর , ভোররাতে , পাভেল চলে যাওয়ার সময় , তানিয়ার মনে হয় এই হয়ত শেষ।

    ঠিক প্রায় একদম একরকম মিল ছিল , 'কালবেলা'-এ। অনিমেষ আর মাধবীলতার শরীরে শরীরে ভালবাসা হয়েছিল ঠিক একটি রাতের জন্য। বোলপুরে। তারপর আন্দোলন , রেভলুসন , আগুনে দিন , কারাগার। শেষে মুক্তি পেয়ে অনিমেষ-র অনুভব 'বিপ্লবের আরেক নাম মাধবীলতা'। সে যাইহোক , যা কিছু বললাম , সে সব অনেকের-ই জানা গল্প , এতে নতুন কিছু নেই। খালি এটাই বলার যে দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন দেশ-কাল-পরিস্থিতি-সামাজিক অবস্থানের কাহিনীতে কি আশ্চর্য্য রকম মিল।

    ====
    কানাডায় আসার পর , আপিসের একটা ভলেন্টারি সেমিনার-এ যোগ দিয়েছিলাম একবার বেশ কিছু বছর আগে । এথনিসিটি-এন্ড-পিপল। কানাডার বাসিন্দাদের একটা খুব বড় অংশ অভিবাসী। বিভিন্ন দেশের। বিভিন্ন ভাষা সংস্কৃতি-র । এশিয়ান , সাউথ এশিয়ান , ল্যাটিনো , পূর্ব ইউরোপিয়ান , পশিম এশীয়। খুব সাদা চোখে দেখলে কানাডা অভিবাসীদের-ই দেশ। কেউ এসেছে তিনশ বছর আগে , কেউ দশ , পঞ্চাশ বা কেউ এই বছরেই। তবে এখানে যাদের কথা হচ্ছে , এরা খুব সম্প্রতি আসা অভিবাসী। আর আরো আছে রিফুজি। যুদ্ধ বা গৃহযুদ্ধ দীর্ণ দেশ থেকে আসা অসহায় মানুষ-মানুষী আর কুচোবাচ্চা। তো ওই সেনিমার-এর , ( ঠিক সেমিনার না বলে , 'ফিলান্থ্রপিক আলোচনার আসর' বলাই ভালো ) , উদ্দেশ্য ফান্ডরেজিং। তো ওখানে , অভিবাসী আর রিফুজিদের অভিজ্ঞতা , তাদের জীবন , কানাডার সমাজ , তাদের কানাডার মূলস্রোতে মিলিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা , এই সব-ই আলোচনা হচ্ছিল। এক একজন উঠে তার নিজের দেশের জীবন , খুশির স্মৃতি , কষ্টের স্মৃতি , কানাডা কেমন লাগছে , নিজের দেশের তকলিফ , কানাডায় পৌঁছে জীবন-যাত্রার সুবিধে অসুবিধে এই সব-ই প্রায় অকপটে বলে যাচ্ছিল । আমার একটা অনুভূতি হলো , যে উদ্যোক্তা-রা খুব-ই পরিশ্রম করছে এদের জন্য। ওদের উদ্যোগ খুব-ই সচ্ছ।

    তো , একটি মেয়ে , বয়স তিরিশের নিচেই হবে , নিজের চেয়ারের সামনে দাড়িয়ে কর্ডলেস মাইক টা হাত বাড়িয়ে নিয়ে ওর অভিজ্ঞতার কথা বলতে উঠলো। গায়ের রং দেখে ককেশিয়ান না মধ্যপ্রাচ্যের বোঝার উপায় নেই। খুবই চোখা চোখা নাক চোখ। সঙ্গে তিনটে বাচ্ছা , বড়টার বয়স ছয়/সাত হবে। কোন দেশী তা অবশ্য বলল , আমিই নিরপেক্ষতার খাতিরে সেই দেশের নাম আর লিখছি না। মেয়েটি-র গল্প খুব অসাধারণ এমনিতে কিছু নয়। দেশে মধ্যবিত্ত জীবন ছিল। মোটামুটি সচ্ছল। ওর বর স্টীল-আর-আয়রন প্লান্ট-এর ম্যানেজার ছিল। কোম্পানির লাগোয়া কোয়াটার-এ ওরা থাকত। তারপর যুদ্ধ সুরু হয়। প্রথম প্রথম কেউ-ই ত্যামন গা করে নি। সরকার থেকে-ও নাকি আশ্বাস দিয়েছিল , সাধাররণ নাগরিক নিরাপদ। কিন্তু ধীরে ধীরে পিরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকে। কিন্তু তাও , স্বাভাবিক দৈনন্দিন কাজ কর্ম , আপিস কাছারী ইস্কুল কলেজ চলছিল ঠিকঠাক। কেবল রাতে বা ভোররাতে এরিয়াল বম্বিং সুরু হলে সবাই খুব ভয় পেত্। সতর্কীকরণ সাইরেন বাজলে সকলে মিলে গুঁড়ি মেরে আন্ডারগ্রাউন্ড বাঙ্কারে ছুটতে হত।

    তো এরকম-ই একরাতে , ওর বরের ইস্পাত কারখানায় বোমাবর্ষণ হয়। ওর বর তখন কারখানায় কাজ করছিল , খবর শুনে ভোররাতে ঘুমন্ত তিনটে বাচ্চাকে বাড়িতে রেখে ছুটে যাচ্ছিল কারখানার খোঁজ নিতে। বাড়ি থেকে পঞ্চাশ গজ যাওয়ার পরে বেজে ওঠে সতর্কীকরণ সাইরেন। সেই মুহুর্তে , ওর মনে হতে থাকে নিজের দিখন্ডিত নিজেকে। ভাঙ্গা ইংরাজিতে বলতে গিয়ে অঝোরে কাঁদছিল মেয়েটা। "ডিড নট নো হওয়াট তু দু " . কার কাছে যাবে , বর কে দেখতে ? কিন্তু তিনটে কচি বাচ্ছা আছে বাড়িতে , আন্ডারগ্রাউন্ড বাঙ্কারে যেতে হবে ওদের নিয়ে। "আই থট ইফ এই কুদ কাট মাইসেলফ ইনটু হাফ"। খুব কথা বলতে কস্ট হচ্ছিল মেয়েটার। সভায় পিন পরা নিস্তব্ধতা।

    ওর বর মারা যায় সেই সময়। তারপর , আরো অনেক কস্ট , ছিন্নমূল হয়ে রেড ক্রসের সাহায্যে কানাডায় আসে রিফুজি হয়ে।

    ****
    আমাদের খুব নিকট পরিচিত, কিন্তু অনাত্মীয় এক মহিলা ছিলেন। আমাদের বাড়ি খুব-ই যাতায়াত ছিল। সিঁথি-র কাছে বাড়ি। সত্তর-একাত্তরের উত্তাল নকশাল সময় কলকাতায় ওনার স্বামী , জিপি-ও তে কাজ করতেন। একটাই ওদের ছেলে , সেই সময় খুবই ছোট ছিল। তো, সেই সময় হঠাত হঠাত , বোমাবাজি , মিছিল , আন্দোলনে কলকাতা অচল হয়ে যেত। আর কারণে অকারণে বাড়িতে বাড়িতে পুলিশী সার্চ। বাসিন্দাদের অকারণ হেনস্থা। তো , উনি যেখানে থাকতেন , সেই সিঁথি দমদম এলাকায় নকশাল আন্দোলনের বাস্তবতা ছিল অনেক বেশি।

    তো , এই রকম এক দুপুরে কলকাতায় খুব গোলযোগ সুরু হয়। পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকরি এক ছাত্র মারা যায় , তারপর বোমার ঘায়ে জখম হয় পালিশ , সারা কলকাতায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে , যানবাহন বন্ধ হয়ে যায়। বর বাড়ি না ফেরার উদ্বেগে , ছেলে কে বাড়িতে রেখে, বিটিরোডের মোড়ে পোস্টআপিস থেকে ফোন করতে ছুটছিলেন উনি। মাঝ পথে খবর পান পাড়ায় পুলিশ এসেছে , সার্চ হচ্ছে , ওনার ছেলে বাড়িতে একা।

    যতবার উনি এই ঘটনাটা আমাদের পরে বলতেন , ততবার দেখেছি ওনাকে শিউরে উঠতে।

    ===
    কানাডায় এসে পরা রিফুজি মেয়েটা , যখন বাস্পরুদ্ধ গলায় ওর কথা বলছিল , আমার মনে হলো কলকতার সেই আটপৌরে মহিলার কথা , সুনসান দুপুরে , ভয়ে দোকানপাট বন্ধ , রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন , ভেতরে ভেতরে দ্বিখন্ডিত ......

    মানুষের অসহ্য়াতার কোনো দেশ নেই , ভালবাসার-ও .......
  • avi | 113.24.86.58 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০১:৪৩703622
  • অসম্ভব ভালো ও শক্তিশালী লেখা।
  • hu | 140.160.143.215 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০২:১৫703623
  • অসাধারণ লেখা। শুধু যদি ... এই গল্পগুলো সত্যিই না ঘটতো .... যদি এগুলো না দেখতে হত, না লিখতে হত ....
  • i | 134.168.34.244 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০২:৫৮703624
  • বাইনারি,
    আপনার সমস্ত লেখাগুলি এবারে একত্র করুন ব্লগ এ বা দুই মলাটে। নইলে হারিয়ে যাবে।
  • Abhyu | 85.137.4.219 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:১১703625
  • অসাধারণ লেখা।
  • lcm | 83.162.22.190 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:১৩703626
  • বাইনারি যথারীতি লা-জবাব।
    আচ্ছা, অনুসৃতি মানে কী?
  • Abhyu | 85.137.4.219 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:২০703627
  • অনুসরণ
  • | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:২৪703613
  • ওটা বোধহয় 'অণুস্মৃতি' লিখতে চেয়েছিল। মানে ছোট্ট একটুখানি স্মৃতি খন্ড মুহূর্তের।

    বাইনারি, ছোটাই ঠিক বলেছে। এবারে একটা ব্লগ বানিয়ে তাতে তোলো। অনেককটা জমে গেছে।
  • Binary | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:২৪703629
  • ধন্যবাদ সবাই -কে । ল্যাদশ , অনুসৃতি মানে অনেক অর্থ হয় , এখানে , অনেকটা 'পুনরাবৃত্তি' এরকম মানে ।
  • Binary | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:২৫703615
  • হ্যা , অনুসরন -ও
  • | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:২৫703614
  • ওহোহো
    আচ্ছা তাহলে অনুস্R্তিতি। ভুল বলেছি সরি।
  • Tim | 108.228.61.183 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৮:৩৫703616
  • খুব ভালো লাগলো বাইনারিদা
  • lcm | 83.162.22.190 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১২:৫৮703617
  • থ্যাংকু
  • বাইনারিকে | 192.69.250.130 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:২৫703618
  • নিস্তব্ধ মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম।
  • r2h | 215.174.22.20 | ০১ মার্চ ২০১৬ ২০:৪৫703619
  • খুব ভালো লেখা, হু'র - "শুধু যদি ... এই গল্পগুলো সত্যিই না ঘটতো" কমেন্টের পুণরাবৃত্তি করলাম।
  • aranya | 154.160.226.94 | ০১ মার্চ ২০১৬ ২২:৩০703620
  • অসাধারণ লেখেন, বাইনারি
  • Blank | 24.99.64.248 | ০১ মার্চ ২০১৬ ২২:৪৯703621
  • কাঁপিয়ে দেওয়ার মত লেখা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন