এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • se | 94.75.173.148 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৫:১৬685084
  • লিখুন। অপেক্ষা কর্ছি।
  • মনোজ | 113.51.149.6 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৫:২৩685087
  • নাটকের মতো !

    এই সিনেমাটা ধরে নিচ্ছি – খেয়া নামে এক অভিনেত্রীর জীবন কথা । যে কিনা শুধু নাটকের জন্যে নিবেদিতপ্রান ! চাকরি ছেড়ে নাটক করার জন্যে নটকার দলে পুরোপুরি চলে এলো । তাহলে নাটকের দলের কথাও এল ! – একটা কথা বলতে ভালো লাগছে – যে কোমল গান্ধার সিনেমাতেও নাটকের দল নিয়ে গল্প বলা হয়েছিলো ! – সেদিক দিয়ে নাটক গ্রুপ গুলোর পক্ষ থেকে খানিকটা ধন্যবাদ তো প্রাপ্য হয় !

    কিন্তু এই সিনেমায় – অভিনেত্রীর হত্যা বা আত্মহত্যা – একটা দুর্ঘটনাও আছে । কারন সমস্ত সিনেমাটাই দেখানো হচ্ছে এক পুলিশ অফিশার ভবদুলালবাবুর তদন্তের মাধ্যমে । তিনি এক একজন মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছেন – আর একটু একটু করে অভিনেত্রীর জীবন উন্মোচিত হচ্ছে !

    প্রথমে – খেয়ার বাবা – একটা কষ্টকল্পিত চরিত্র । খেয়ার মা স্কুলের চাকরি - আগে থেকেই করছিলো । তখনও খেয়া স্কুলেও যেত । তাই হঠাৎ করে খেয়ার মাকে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়ার কোনও মানেই হয় না । আবার অনন্যা আলাদা বাড়ি নিয়ে একা থাকত !

    স্বামী - প্রসাদ – কলেজে ফুটবল খেলতে খেলতে খেয়ার প্রতি আকৃষ্ট হল ! ছাত্র ফেডারেশান করত – তাতেই খেয়াকে আরও আকৃষ্ট করল ও ক্রমশ নাটকে যোগ দিল । নাটকের অনুবাদ মঞ্চায়িত হতে বিলম্ব হওয়ায় একটু পরিচালক-বিরুদ্ধ মনোভাব গড়ে উঠল ।

    অমিতেশ – দলের পরিচালক । স্বভাবতই একটু কড়া ও খেয়ার অভিনয় প্রতিভার সন্ধানী ! খেয়ার ওপরেই যেন একটু বেশি পসেসিভ ! – তার স্ত্রীর আবার সেটা পছন্দ নয় ! সাধারনত সেটাই স্বাভাবিক !

    একটা দৃশ্য – খেয়ার গঙ্গার জলে ভেসে থাকার – মনে পড়িয়ে দিল দেবী সিনেমার দুর্গা মূর্তির জলে আস্তে আস্তে ডুবে যাওয়া ! – আর একটা জিজ্ঞাস্য – রিকশাওলার অভদ্র বাবুটিকে খেয়া চড় মারার দৃশ্যে খেয়ার রিকশটা সত্যি – কিন্তু বাবুর রিকশটা শুধু একটা সেট কেন ! নাটকের ইমেজ আনার জন্যে কি !

    এখানে দেখানো হয়েছে – খেয়ার মায়ের পেশ মেকার বসানোর তাগিদে সিনেমাতে অভিনয় করতে যাওয়া ও শেষ পর্যন্ত যেভাবেই হোক – মৃত্যু !

    সিমপ্লি সিনেমার গল্প হিসেবে ভালই ! আর প্রত্যেকের অভিনয় দুর্দান্ত ! এখানে বলতে বাধ্য হচ্ছি – প্রত্যেকের যেমন স্বাভাবিক অভিনয় – ব্রাত্যর কিন্তু তা নয় ! ওনার বোধয় নিজস্ব ম্যানারিজম দেখানোর একটা স্বভাব ! তাই উনি তার নাটকীয়তার মধ্যেই আটকা রয়ে গেলেন ! রজতাভর অভিনয়ের এত বৈচিত্র্যময়তা ! – পাওলি পাওলির মতো !

    সিনেমার সঙ্গতি-অসঙ্গতি মধ্যে এমন অনেক কিছু আছে – যার জন্যে কিছু হোম-ওয়ার্ক করা উচিৎ ! হয়ত করেছেন ! একটা দারুণ গামছা নিংড়ানো প্যাথস দেখানোর দৃশ্য – খেয়ার মা বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে – খেয়া জানলার গরাদ দিয়ে দেখছে ! বাংলা সিরিয়ালে এসব নাকি দেখানো হয় ! কিন্তু এই ঘটনার কোনও ঐতিহাসিক তথ্য আছে কি ! – মা স্কুলে চাকরি করে । - তাইতে কি আলাদা বাড়ি ভাড়া করতে পারা যেত !

    তবু বলব – বাংলা সিনেমা তো লোকে দেখে না প্রায় ! তারই মধ্যে নাট্যদলের একজন নায়িকার অপমৃত্যু নিয়ে সিনেমাটা ভালই হয়েছে ! – নাট্য জগতের নটী বিনোদিনীর ছায়াটুকু তবু মানুষে দেখুক ! কত বড় ত্যাগ – শুধু নাটকের জন্যে ! কেয়ার কথা - বর্তমান প্রজন্মের ক-জন আর মনে রেখেছে ! - শুধু সেই জন্যেই ধন্যবাদ জানাই !

    মনোজ
  • মনোজ | 113.51.149.6 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৫:২৩685086
  • নাটকের মতো !

    এই সিনেমাটা ধরে নিচ্ছি – খেয়া নামে এক অভিনেত্রীর জীবন কথা । যে কিনা শুধু নাটকের জন্যে নিবেদিতপ্রান ! চাকরি ছেড়ে নাটক করার জন্যে নটকার দলে পুরোপুরি চলে এলো । তাহলে নাটকের দলের কথাও এল ! – একটা কথা বলতে ভালো লাগছে – যে কোমল গান্ধার সিনেমাতেও নাটকের দল নিয়ে গল্প বলা হয়েছিলো ! – সেদিক দিয়ে নাটক গ্রুপ গুলোর পক্ষ থেকে খানিকটা ধন্যবাদ তো প্রাপ্য হয় !

    কিন্তু এই সিনেমায় – অভিনেত্রীর হত্যা বা আত্মহত্যা – একটা দুর্ঘটনাও আছে । কারন সমস্ত সিনেমাটাই দেখানো হচ্ছে এক পুলিশ অফিশার ভবদুলালবাবুর তদন্তের মাধ্যমে । তিনি এক একজন মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছেন – আর একটু একটু করে অভিনেত্রীর জীবন উন্মোচিত হচ্ছে !

    প্রথমে – খেয়ার বাবা – একটা কষ্টকল্পিত চরিত্র । খেয়ার মা স্কুলের চাকরি - আগে থেকেই করছিলো । তখনও খেয়া স্কুলেও যেত । তাই হঠাৎ করে খেয়ার মাকে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়ার কোনও মানেই হয় না । আবার অনন্যা আলাদা বাড়ি নিয়ে একা থাকত !

    স্বামী - প্রসাদ – কলেজে ফুটবল খেলতে খেলতে খেয়ার প্রতি আকৃষ্ট হল ! ছাত্র ফেডারেশান করত – তাতেই খেয়াকে আরও আকৃষ্ট করল ও ক্রমশ নাটকে যোগ দিল । নাটকের অনুবাদ মঞ্চায়িত হতে বিলম্ব হওয়ায় একটু পরিচালক-বিরুদ্ধ মনোভাব গড়ে উঠল ।

    অমিতেশ – দলের পরিচালক । স্বভাবতই একটু কড়া ও খেয়ার অভিনয় প্রতিভার সন্ধানী ! খেয়ার ওপরেই যেন একটু বেশি পসেসিভ ! – তার স্ত্রীর আবার সেটা পছন্দ নয় ! সাধারনত সেটাই স্বাভাবিক !

    একটা দৃশ্য – খেয়ার গঙ্গার জলে ভেসে থাকার – মনে পড়িয়ে দিল দেবী সিনেমার দুর্গা মূর্তির জলে আস্তে আস্তে ডুবে যাওয়া ! – আর একটা জিজ্ঞাস্য – রিকশাওলার অভদ্র বাবুটিকে খেয়া চড় মারার দৃশ্যে খেয়ার রিকশটা সত্যি – কিন্তু বাবুর রিকশটা শুধু একটা সেট কেন ! নাটকের ইমেজ আনার জন্যে কি !

    এখানে দেখানো হয়েছে – খেয়ার মায়ের পেশ মেকার বসানোর তাগিদে সিনেমাতে অভিনয় করতে যাওয়া ও শেষ পর্যন্ত যেভাবেই হোক – মৃত্যু !

    সিমপ্লি সিনেমার গল্প হিসেবে ভালই ! আর প্রত্যেকের অভিনয় দুর্দান্ত ! এখানে বলতে বাধ্য হচ্ছি – প্রত্যেকের যেমন স্বাভাবিক অভিনয় – ব্রাত্যর কিন্তু তা নয় ! ওনার বোধয় নিজস্ব ম্যানারিজম দেখানোর একটা স্বভাব ! তাই উনি তার নাটকীয়তার মধ্যেই আটকা রয়ে গেলেন ! রজতাভর অভিনয়ের এত বৈচিত্র্যময়তা ! – পাওলি পাওলির মতো !

    সিনেমার সঙ্গতি-অসঙ্গতি মধ্যে এমন অনেক কিছু আছে – যার জন্যে কিছু হোম-ওয়ার্ক করা উচিৎ ! হয়ত করেছেন ! একটা দারুণ গামছা নিংড়ানো প্যাথস দেখানোর দৃশ্য – খেয়ার মা বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে – খেয়া জানলার গরাদ দিয়ে দেখছে ! বাংলা সিরিয়ালে এসব নাকি দেখানো হয় ! কিন্তু এই ঘটনার কোনও ঐতিহাসিক তথ্য আছে কি ! – মা স্কুলে চাকরি করে । - তাইতে কি আলাদা বাড়ি ভাড়া করতে পারা যেত !

    তবু বলব – বাংলা সিনেমা তো লোকে দেখে না প্রায় ! তারই মধ্যে নাট্যদলের একজন নায়িকার অপমৃত্যু নিয়ে সিনেমাটা ভালই হয়েছে ! – নাট্য জগতের নটী বিনোদিনীর ছায়াটুকু তবু মানুষে দেখুক ! কত বড় ত্যাগ – শুধু নাটকের জন্যে ! কেয়ার কথা - বর্তমান প্রজন্মের ক-জন আর মনে রেখেছে ! - শুধু সেই জন্যেই ধন্যবাদ জানাই !

    মনোজ
  • মনোজ | 113.51.149.6 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৫:২৩685085
  • নাটকের মতো !

    এই সিনেমাটা ধরে নিচ্ছি – খেয়া নামে এক অভিনেত্রীর জীবন কথা । যে কিনা শুধু নাটকের জন্যে নিবেদিতপ্রান ! চাকরি ছেড়ে নাটক করার জন্যে নটকার দলে পুরোপুরি চলে এলো । তাহলে নাটকের দলের কথাও এল ! – একটা কথা বলতে ভালো লাগছে – যে কোমল গান্ধার সিনেমাতেও নাটকের দল নিয়ে গল্প বলা হয়েছিলো ! – সেদিক দিয়ে নাটক গ্রুপ গুলোর পক্ষ থেকে খানিকটা ধন্যবাদ তো প্রাপ্য হয় !

    কিন্তু এই সিনেমায় – অভিনেত্রীর হত্যা বা আত্মহত্যা – একটা দুর্ঘটনাও আছে । কারন সমস্ত সিনেমাটাই দেখানো হচ্ছে এক পুলিশ অফিশার ভবদুলালবাবুর তদন্তের মাধ্যমে । তিনি এক একজন মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছেন – আর একটু একটু করে অভিনেত্রীর জীবন উন্মোচিত হচ্ছে !

    প্রথমে – খেয়ার বাবা – একটা কষ্টকল্পিত চরিত্র । খেয়ার মা স্কুলের চাকরি - আগে থেকেই করছিলো । তখনও খেয়া স্কুলেও যেত । তাই হঠাৎ করে খেয়ার মাকে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়ার কোনও মানেই হয় না । আবার অনন্যা আলাদা বাড়ি নিয়ে একা থাকত !

    স্বামী - প্রসাদ – কলেজে ফুটবল খেলতে খেলতে খেয়ার প্রতি আকৃষ্ট হল ! ছাত্র ফেডারেশান করত – তাতেই খেয়াকে আরও আকৃষ্ট করল ও ক্রমশ নাটকে যোগ দিল । নাটকের অনুবাদ মঞ্চায়িত হতে বিলম্ব হওয়ায় একটু পরিচালক-বিরুদ্ধ মনোভাব গড়ে উঠল ।

    অমিতেশ – দলের পরিচালক । স্বভাবতই একটু কড়া ও খেয়ার অভিনয় প্রতিভার সন্ধানী ! খেয়ার ওপরেই যেন একটু বেশি পসেসিভ ! – তার স্ত্রীর আবার সেটা পছন্দ নয় ! সাধারনত সেটাই স্বাভাবিক !

    একটা দৃশ্য – খেয়ার গঙ্গার জলে ভেসে থাকার – মনে পড়িয়ে দিল দেবী সিনেমার দুর্গা মূর্তির জলে আস্তে আস্তে ডুবে যাওয়া ! – আর একটা জিজ্ঞাস্য – রিকশাওলার অভদ্র বাবুটিকে খেয়া চড় মারার দৃশ্যে খেয়ার রিকশটা সত্যি – কিন্তু বাবুর রিকশটা শুধু একটা সেট কেন ! নাটকের ইমেজ আনার জন্যে কি !

    এখানে দেখানো হয়েছে – খেয়ার মায়ের পেশ মেকার বসানোর তাগিদে সিনেমাতে অভিনয় করতে যাওয়া ও শেষ পর্যন্ত যেভাবেই হোক – মৃত্যু !

    সিমপ্লি সিনেমার গল্প হিসেবে ভালই ! আর প্রত্যেকের অভিনয় দুর্দান্ত ! এখানে বলতে বাধ্য হচ্ছি – প্রত্যেকের যেমন স্বাভাবিক অভিনয় – ব্রাত্যর কিন্তু তা নয় ! ওনার বোধয় নিজস্ব ম্যানারিজম দেখানোর একটা স্বভাব ! তাই উনি তার নাটকীয়তার মধ্যেই আটকা রয়ে গেলেন ! রজতাভর অভিনয়ের এত বৈচিত্র্যময়তা ! – পাওলি পাওলির মতো !

    সিনেমার সঙ্গতি-অসঙ্গতি মধ্যে এমন অনেক কিছু আছে – যার জন্যে কিছু হোম-ওয়ার্ক করা উচিৎ ! হয়ত করেছেন ! একটা দারুণ গামছা নিংড়ানো প্যাথস দেখানোর দৃশ্য – খেয়ার মা বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে – খেয়া জানলার গরাদ দিয়ে দেখছে ! বাংলা সিরিয়ালে এসব নাকি দেখানো হয় ! কিন্তু এই ঘটনার কোনও ঐতিহাসিক তথ্য আছে কি ! – মা স্কুলে চাকরি করে । - তাইতে কি আলাদা বাড়ি ভাড়া করতে পারা যেত !

    তবু বলব – বাংলা সিনেমা তো লোকে দেখে না প্রায় ! তারই মধ্যে নাট্যদলের একজন নায়িকার অপমৃত্যু নিয়ে সিনেমাটা ভালই হয়েছে ! – নাট্য জগতের নটী বিনোদিনীর ছায়াটুকু তবু মানুষে দেখুক ! কত বড় ত্যাগ – শুধু নাটকের জন্যে ! কেয়ার কথা - বর্তমান প্রজন্মের ক-জন আর মনে রেখেছে ! - শুধু সেই জন্যেই ধন্যবাদ জানাই !

    মনোজ
  • মনোজ | 113.51.149.6 | ৩১ আগস্ট ২০১৫ ১৫:২৬685088
  • খুব দুঃখিত ! অনেক ক্ষণ আটকে ছিল ! বুঝতেই পারা যায় নি !

    মনোজ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন