এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 229.64.79.157 | ২৬ জুন ২০১৫ ১৬:৪৪681530
  • আজব তুলি !- একটি চিনা গল্প !

    সান হুয়াং প্রদেশে এক কৃষকের ঘরে এক চিত্র শিল্পী বাস করত - তার নাম মা লিয়াং – I সে এত দরিদ্র ছিল যে তার কলম বা তুলি কেনার ক্ষমতাও ছিলনা I তাই মা লিয়াং হয় মাঠে অথবা নদীর ধারে গিয়ে গাছের ডাল দিয়ে বালির ওপর ছবি আঁকত ! - - তা সেসব ছবি তো বৃষ্টিতে বা হাওয়ায় মুছে যেত I এইভাবেই চলছিল তার ছবি আঁকা - বালির ওপর আঁকে আর তা মুছেও যায় !

    এইভাবেই একদিন নদীর ধারে চলতে চলতে - হঠাত একটা তুলি দেখতে পেল I মা লিয়াং তুলিটা কুড়িয়ে নিল I বাড়ি গিয়ে জলে ডুবিয়ে দেওয়ালে আঁক কাটতেই দেখে - সেই তুলিতে রঙিন আঁক এসেছে I মা লিয়াং'র খুব আনন্দ হলো I তখন দেওয়ালে ও একটা রঙিন পাখি আঁকলো l - ওমা ! সেই পাখিটা জ্যান্ত হয়ে দেওয়াল ছেড়ে ফড়ফর করে জানলা দিয়ে আকাশে উড়ে গেল ! মা লিয়াং ভীষণ অবাক হয়ে গেল !

    এদিকে আজব তুলিটা পাবার পর থেকেই মা-লিয়াংএর মনে এক পরিবর্তন এলো - সব সময়েই কারুকে সাহায্য করার মনোভাব কাজ করতে লাগলো I যদি দেখত কৃষকের মাঠে জলের অভাবে চাষ করতে অসুবিধে হচ্ছে - সে একটা নদী এঁকে দিত ও সেখান থেকে জল সেচ করে চাষ হত l যদি দেখত লোকেদের শুকনো মাঠ কর্ষণ করতে কষ্ট হচ্ছে, তখুনি সে একটা গরু ও লাঙ্গল এঁকে দিত ও তারা জীবন্ত হয়ে চাস করতে সাহায্য করত I এইভাবেই সে মানুষের দুঃখে কষ্টে সেই তুলি দিয়ে এঁকে সাহায্য করত l অতঃপর এইভাবেই সবাই আজব তুলির কথা জেনে গেল !

    সেই অঞ্চলেই ওয়াং মাই নামে একজন ধনী এবং ধূর্ত জমিদার ছিল l ক্রমশ তারও কানে গেল - মা-লিয়াং এর আঁকা ছবি জীবন্ত হয়ে যাবার কথা l সে ভাবলো কিকরে মা লিয়াং কে ব্যবহার করে আরো ধনী হওয়া যায় ল

    সে প্রথমেই মা-লিয়াং কে জোর করে প্রাসাদে ধরে আনলো ও তার তুলিটা কেড়ে নিল l - তারপর অনেক বন্ধু-বান্ধব ডেকে - তাদের সামনে অনেক কিছু ছবি এঁকে দেখাতে গেল l কিন্তু তা তো আর জীবন্ত হয় না ! তখন রাগের চোটে মা-লিয়াং কেই ধমকাতে লাগল । বলল - দেখো বাপু, তোমাকে আমি যা যা ছবি আঁকতে বলব, তাই যদি এঁকে দাও ও জীবন্ত করে দাও , তাহলে তোমাকে ছেড়ে দেবো l তবেই তুমি বাড়ি যেতে পারবে ।

    মা-লিয়াং আগেই জানত - ওয়াং একজন লোভী ও ধূর্ত জমিদার l তাই ঠিক করলো ওয়াং কে মোটেই সাহায্য করবে না ! কিন্তু ওপরে ওপরে রাজী হলো এঁকে দিতে l মুখে বলল - এঁকে দিতে পারি হুজুর, কিন্তু আপনাকেও আমার কথা শুনতে হবে - তা নাহলে ছবি জ্যান্ত হবে না l

    লোভী ওয়াং খুব খুসী হয়ে রাজী হয়ে গেল l - সে প্রথমেই একটা সোনার পাহাড় আঁকতে বলল l যাতে ও নিজে পাহাড় ভর্তি সোনা আত্মসাৎ করতে পারে l কিন্তু মা-লিয়াং আগে একটা সমুদ্র আঁকলো ! তাই দেখেই ওয়াং খুব রেগে গেল - আরে ! না না ! সমুদ্র আঁকলে কেন ? সমুদ্র নিয়ে কি হবে ! আমি তো তোমাকে সোনার পাহাড় আঁকতে বলেছি ! শিগগির সোনার পাহাড় আঁকো !

    তখন মা-লিয়াং একটা সোনার পাহাড় আঁকলো - কিন্তু অনেক দুরে l যাতে সমুদ্র পেরিয়ে যেতে হয় l

    ওয়াং বেশ খুশি হলো l সেখানে যাবার জন্যে একটা বড় জাহাজ আঁকতে বলল l তো ছেলেটি একটা বড় জাহাজ এঁকে দিল ও সেটা তৈরী হতেই তার ওপর প্রথমেই লাফিয়ে উঠলো জমিদার ওয়াং - তারপরেই তার সব চাটুকার বন্ধুর দল - সমুদ্র পেরিয়ে সোনার ভাগ নেবার জন্যে !

    জাহাজটা যখন প্রায় মাঝ বরাবর গেছে - মা-লিয়াং তখন অনেকগুলো বড় বড় ঢেউ আঁকলো - সেই ঢেউএর ধাক্কায় জাহাজ উল্টে গেল ও জমিদার ও তার বন্ধুরা সবাই ডুবে মরলো !

    তারপর থেকে মা-লিয়াং ও তার প্রতিবেশীরা সবাই সুখে বাস করতে লাগলো l এর পর মা-লিয়াং এর আজব তুলির কথা আরো ছড়িয়ে পড়ল !
  • R | 131.241.218.132 | ২৬ জুন ২০১৫ ২১:৪১681533
  • ভালো লেগেছে। আপনার এই গল্পগুলি ছোটোবেলার পেপারব্যাক, ছবি আঁকা সুন্দর ছোটোদের চীনা বইগুলির কথা মনে পড়িয়ে দিল।
  • সংগঠক | 127.194.217.25 | ২৬ জুন ২০১৫ ২২:৩৫681534
  • বইটার নাম যাদুর তুলি।

    ধার দিয়েছেন পূর্ণা চক্রবর্তী।
    স্ক্যান করেছেন সোমনাথ দাশগুপ্ত।
    প্রসেস করেছেন - শিঞ্জিনী।

    বিনামূল্যে ডাউনলোড করুনঃ

    https://drive.google.com/file/d/0B1vhBdRjXJUvRFNsZ21rR21sWm8/edit?usp=sharing

    উপহারান্তে,
    - বাংলায় অনূদিত সোভিয়েত ও চীন বইয়ের ব্লগের সংগঠক
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 24.96.184.150 | ২৭ জুন ২০১৫ ১০:৫৯681535
  • সংগঠক মশাই।

    আপনাদের লিংকটা পেয়ে খুব ভালো লাগল তো ! - এই বইটা যদিও কোনোদিন দেখি নি ! কিন্তু ছোটদের পক্ষে একেবারে দারুণ !

    আমি তো চিনা ভাষা শিখেছি ৭২ সালে । তখন আমাদের আধ্যাপক রমেন্দ্রনাথ বসু হংকং থেকে চীনা বইগুলো আনিয়ে আমাদের দিতেন । সেই সময় বেশ কতগুলো গল্প অনুবাদ করে অনেক জায়গায় প্রকাশ করেছিলাম ।

    এখন অবশ্য চুং ওয়েন একেবারেই ভুলে গেছি । এই গল্পগুলো তখনকার !

    এখন কি এখানে এই ধরনের বই পাওয়া যায় ? কোথায় ? মনোজ৩০৪২ জিমেল এ লিখে জানালে খুব ভালো লাগবে !

    মনোজ ভট্টাচার্য
  • সে | ২৭ জুন ২০১৫ ১৫:০৪681536
  • মনোজবাবু,
    আপনি চিনেভাষা জানেন? খুব শিখতে ইচ্ছে হয়। এখানে শেখাতে পারেন? অল্প হলেও। খুব কৃতজ্ঞ থাকবো।
  • ranjan roy | 132.180.215.190 | ২৭ জুন ২০১৫ ১৫:০৭681537
  • আপনি দারুণ গুণীলোক তো মশাই! অভিনন্দন।
    অমন ভজখট চিত্রলিপির ভাষা! ২৫ হাজার অ্যালফাবেট! শিখতে বুকের পাটা লাগে।
  • সংগঠক | 127.194.203.152 | ২৮ জুন ২০১৫ ০০:৪১681538
  • নারায়ণ সেন ও অম্লান দত্ত র লেখা চীনা ভাষা নিজে শিখুন, তালপাতা থেকে বেরিয়েছে । সহযোগী তানসেন সেন, লিয়াং ফান। প্রথম প্রকাশ, জানুয়ারি ২০১৫। মূল্য ৩৩০। বইমেলায় ২০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছিল। বড় এ-ফোর সাইজের ২৫০ পাতার বই।

    মনোজ বাবু কি এদের চেনেন? কলকাতার চীনা শিক্ষার স্কুল এর মদন সরাফ কে চেনেন কি?

    মনোজ বাবু, আপনার কাছে কি এরকম বাংলা বই কিছু আছে? চীনা কনসুলেটে কি আপনার কোনো চেনাজানা আছে? ওদের কালচারাল ডিপার্টমেন্টে এইরকম প্রচুর বই এক্সহিবিট করা থাকার কথা।

    আমায় ৯৮-৩৬৪-৭৩১-৮৮ এ ব dasgupta.somnath জিমেলে যোগযোগ করতে পারেন যখন খুশি।
  • Blank | 24.99.12.112 | ২৮ জুন ২০১৫ ০২:২৭681539
  • ভাল্লেগেছে খুব
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 24.96.2.72 | ২৮ জুন ২০১৫ ১০:৩৬681540
  • সর্বজনেশু,

    শিখেছিলাম ৭২ সালে - কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । তারপর বেশ কয়েক বছর - রীতিমত অভ্যেস ছিল । - তারপর তিরাশী সাল থেকে একেবারে বন্ধও হয়ে গেল ! ব্যস ! - সে অন্য গল্প ! - এই ভাষা হল শর্টহ্যান্ডের মতো । অভ্যেস চলে গেলেই - ভুলে যায় ।

    এর দুশো ষোলটা র‍্যাডিক্যাল আছে । এই র‍্যাডিক্যাল দিয়ে প্রত্যেকটা শব্দ তৈরি হয় । একটা শব্দের অনেক মানে ! প্রায় ষাট হাজারের মতো শব্দ সমষ্টি !

    এখানেই প্রথম দেখলাম - বাংলায় চীনা ভাষা শেখান হয় বা চীনা গল্পের বই আছে ! - দয়া করে প্রকাশনার ঠিকানাটা দিতে পারেন - গিয়ে দেখতে পারি ।

    আমার সঙ্গে কোন বিশিষ্ট জনের পরিচয় নেই । কারন আমি অনেক কাল এখানে ছিলাম না !

    আপনাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ !

    মনোজ
  • মনোজ ভট্টাচার্য | 24.96.2.72 | ২৮ জুন ২০১৫ ১০:৩৬681531
  • সর্বজনেশু,

    শিখেছিলাম ৭২ সালে - কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে । তারপর বেশ কয়েক বছর - রীতিমত অভ্যেস ছিল । - তারপর তিরাশী সাল থেকে একেবারে বন্ধও হয়ে গেল ! ব্যস ! - সে অন্য গল্প ! - এই ভাষা হল শর্টহ্যান্ডের মতো । অভ্যেস চলে গেলেই - ভুলে যায় ।

    এর দুশো ষোলটা র‍্যাডিক্যাল আছে । এই র‍্যাডিক্যাল দিয়ে প্রত্যেকটা শব্দ তৈরি হয় । একটা শব্দের অনেক মানে ! প্রায় ষাট হাজারের মতো শব্দ সমষ্টি !

    এখানেই প্রথম দেখলাম - বাংলায় চীনা ভাষা শেখান হয় বা চীনা গল্পের বই আছে ! - দয়া করে প্রকাশনার ঠিকানাটা দিতে পারেন - গিয়ে দেখতে পারি ।

    আমার সঙ্গে কোন বিশিষ্ট জনের পরিচয় নেই । কারন আমি অনেক কাল এখানে ছিলাম না !

    আপনাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ !

    মনোজ
  • Arindam | 213.99.211.18 | ০২ জুলাই ২০১৫ ১৩:০৩681532
  • এই বইটি আমার ছোটবেলার স্মৃতিতে উজ্জ্বল! অনেক্দিন পর পড়তে পড়তে নস্টালজিয়া গ্রাস করছিল। অজস্র ধন্যবাদ!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন