এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হিন্দু পরিবারের অন্দরে মুসলিমবিদ্বেষ চর্চার ডিসকৌর্সঃ মহিলাদের শাসনে মুসলিমবিদ্বেষের জীবিত থাকা

    Raju
    অন্যান্য | ১২ জুন ২০১৫ | ৭৭৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • - | 109.133.152.163 | ১৫ জুন ২০১৫ ০৪:৩১678406
  • এই যে, এই আতোজ নাঙ্গা বলেছেন! ছি ছি ;-)
    সিএম তো খুবই ঢাকাঢুকি পোষাক দিয়েছিলেন!
  • ranjan roy | 192.69.53.140 | ১৫ জুন ২০১৫ ১১:৫০678407
  • @ ,
    হিন্দুমেয়েরা কেন মাদ্রাসায় পড়ে না অথচ মিশনারী স্কুলে পড়ে?
    আগে দেখুন, ছেলেরা কেন, তাহলেই মেয়েরা কেন বোঝা যাবে। কারণ হিন্দুছেলেরাও মাদ্রাসায় যায় না।

    আমার প্রেমিস হলঃ আমরা সবাই ক্ষমতায়নের জন্যে শাসকের ভাষা শিখতে চাই। পরিবার এটা ঠিক করে দেয়, ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে।

    করোলারি ১ঃ মুসলিম শাসনকালে রাজভাষা ছিল ফার্সি (বা পারসিয়ান)।
    তাই তখন সবাই ফার্সি শিখত। সরকারি কাজের উপযুক্ত ফার্সি জানা লোকেরা মুন্সী পদবি পেতেন। (আজকাল যেমন অহিন্দীভাষী সরকারি কর্মচারি হিন্দির কোর্স করে কোবিদ হন)। মুনশী প্রেমচন্দ অমনি একজন।
    যখ্ন ইংরেজ ক্ষমতায় এল তখন রাজভাষা হল ইংরেজি। সবাই ফার্সি ছেড়ে ইংরেজি শিখছে। ( দু'দশক আগে গলিতে গলিতে সবাই কম্পূটার শিখত।)

    করোলারি ২ঃ আজকের মাদ্রাসা শিক্ষার কারিকুলাম দেখুন। সেই ধর্মীয় শিক্ষায় ভর্তি। যতদিন না মাদ্রাসা বোর্ড তাদের কোর্সের আধুনিকীকরণ করছে ততদিন ওদের ওখানে হিন্দু দুরের কথা, মুসলিম সমাজের লোকও সবাই যাবে না। ওই শিক্ষায় আধুনিক জীবনের উপযোগী শিক্ষা পাবে না, তাই।
    করোলারি-৩ঃ হিন্দি বলয়ে খালসা বোর্ড পরিচালিত স্কুল বা জৈন ট্রাস্ট পরিচালিত স্কুলগুলো দেখুন। সবাই যায়, কারণ আধুনিক কোর্স। ওই জন্যেই রামকৃষ্ণ মিশনের স্কুলেও (যেখানে মূর্তিপূজা হয়, ) মুসলিম ছাত্ররা পড়ে। এবারে নরেন্দ্রপুর থেকে মেরিটে এসেছে ।
  • ranjan roy | 192.69.53.140 | ১৫ জুন ২০১৫ ১১:৫৭678408
  • আমি ছত্তিশগড়ের একটি পিছিয়ে পড়া জেলার মুসলিম মহিলাদের সম্বন্ধে স্টাডি রিপোর্ট দেখছিলাম। এই বয়স্ক মহিলারা প্রথম জেনারেশন লেখাপড়া শিখছে্ন। ওদের ছেলেমেয়েদের মধ্যে সবাই স্কুলে যায়। কিন্তু মাদ্রাসায় গেছে মাত্র ৪৭%, সরকারি স্কুলে ৫৯%।
    নোটঃ এদের মধ্যে ১২% দুটোতেই গেছে।

    আমার সিদ্ধান্তঃ বৃহত্তর মুসলিম সমাজ নিজেরাই মাদ্রাসা শিক্ষাকে কেবল ধার্মিক শিক্ষার পীঠ হিসেবে দেখে; মেইন্স্ট্রীম শিক্ষা হিসেবে নয়। তাই বাজেট কম (ওয়াকফ বোর্ড), ইন্ফ্রাস্ট্রাকচার যৎসামান্য। বিজ্ঞান পড়ানো নেগল্ক্টেড। ফলে কম মাইনের শিক্ষক, ইঃ।
  • Somnath Roy | ১৫ জুন ২০১৫ ১২:১৫678409
  • রঞ্জনদা, আপনি কি মাদ্রাসা বোর্ডের সিলেবাস দেখেছেন?
    Curriculum & Syllabus
    Syllabus for High Madrasah ( Class IX )

    BENGALI
    URDU
    ENGLISH
    ARABIC
    ISLAMIC PARICHAY
    MATHEMATICS
    PHYSICAL SCIENCE
    LIFE SCIENCE
    HISTORY
    GEOGRAPHY

    Syllabus for High Madrasah ( Class X )

    BENGALI
    URDU
    ENGLISH
    ARABIC
    ISLAMIC PARICHAY
    MATHEMATICS
    PHYSICAL SCIENCE
    LIFE SCIENCE
    HISTORY
    GEOGRAPHY

    Syllabus for Alim Madrasah ( Class IX )

    BENGALI
    ALIM EXAM. PAPERS
    URDU
    ENGLISH
    ARABIC
    HADITH
    TAFSIR
    FIQH
    LIFE SCIENCE
    HISTORY
    GEOGRAPHY
    MATHEMATICS
    PHYSICAL SCIENCE

    Syllabus for Alim Madrasah ( Class X )

    BENGALI
    URDU
    ENGLISH
    ARABIC
    FIQH
    LIFE SCIENCE
    HISTORY
    GEOGRAPHY
    MATHEMATICS
    PHYSICAL SCIENCE

    http://www.wbbme.org/syllabus.aspx
  • dc | 132.164.21.159 | ১৫ জুন ২০১৫ ১২:৩৯678410
  • s এর সাথে পুরোপুরি একমত হলাম না।

    "ব্যপারটা যদি উল্টো হত, অর্থাৎ ভারতবর্ষের রাজারা যদি ভারতের বাইরে সাম্রাজ্যবিস্তারে বার হতেন, এবং মধ্যপ্রাচ্য, চীন ও এশিয়া/ ইউরোপেরর অন্যান্য অঞ্চলে নিজেদের শাসন বিস্তার করতেন, এবং ইসলাম ও খ্রীষ্ঠান ধর্মালম্বীদের হিন্দু সম্রাটের শাসনে দীর্ঘকাল থাকতে হত, তখন আপনার তথাকথিত ইসলাম 'কালচার' কোথায় যেত সেটাও বিবেচ্য।"

    পৃথিবীর ইতিহাসে কি হলে কি হতো সেই নিয়ে ভেবে লাভ নেই। যা হয়েছে সেটা ধরে নিয়ে এগোলেই ভালো, কাজেই আজকের দিনে যদি ইসলামিক কালচার বলে কিছু থাকে তো সেটাই বাস্তব। বোরখা পরাটা ইসলামিক কালচার কিনা সেই নিয়ে তর্ক হতেই পারে, আসকে যে ইসলামিক কালচার এর থেকে বহু বহু গুনে বেশী সমৃদ্ধ, তার যে অসাধারন স্থাপত্য, গান, গল্প, কবিতা, দর্শন, এসবও আছে, সেটাই প্রকৃতপক্ষে ইসলামিক কালচার সেই নিয়েও তর্ক করা যেতেই পারে। হাজার বছর আগে হিন্দু রাজারা কোথায় গেলে কি হতো সেই চিন্তা করা বৃথা।

    "আর হিন্দু ধর্মের পর্দা প্রথা, হিন্দু মেয়েদের অন্তঃপুরবাসিনী করে রাখা - এসব মুসলমান শাসনেরই অবদান। এক, হিন্দু মেয়েদের সুরক্ষার জন্য আর দুই মুসলমান মেয়েদের পর্দা কালচারের সোজাসুজি প্রভাব।"

    এতোটা সোজা বোধায় না। হিন্দু ধর্মেও মেয়েদের চিরকালই ঘরে আটকে রাখা হয়েছে, অন্য যেকোন ধর্মের থেকে হিন্দুধর্ম কিছু কম পুরুষতান্ত্রিক না। ইসলামিক ধর্ম না এলেই যে হিন্দু ধর্মে মেয়েদের অবাদ বিচরনের স্বাধীনতা দেওয়া হতো, এরকম ভাবার কোন কারন নেই। হিন্দু ধর্মের মনোভাব আপনার পোস্টেই বোঝা যাচ্ছে - মেয়েদের সুরক্ষার জন্য! হিন্দু মেয়েদেরই এতো সুরক্ষার দরকার পড়লো কেন? হিন্দু ছেলেদের জন্য তো পর্দা প্রথার দরকার হয়নি! তার কারন কি এই না, যে হিন্দু সমাজ হাজার বছর ধরে মেয়েদের দাবিয়ে রেখেছে, পরমুখাপেক্ষী করে রেখেছে, যা কিনা অন্য সব ধর্মই একইভাবে করেছে আর করছে?
  • 0 | 132.163.81.134 | ১৫ জুন ২০১৫ ১৭:০১678411
  • রঞ্জনদা, ছেলে,মেয়ে দুটোর ক্ষেত্রেই। অন্যান্য ধর্মীয় স্কুলগুলোতে ন্যাশনাল বোর্ড/কাউন্সিলগুলোর সাথে সংযুক্তি, সায়েন্স্‌-বেস্‌ড্‌ সেকুলার কারিকুলাম, এসব গুরুত্ব পায়। মাদ্রাসা আলাদা থাকতে চায়।
    প্রসঙ্গতঃ গিয়াসুদ্দিনের ব্লগ থেকে একটা লেখার লিংক্‌ দিয়েছিলাম নাস্তিকতার টইতে। এখানেও দিচ্ছি।

    "...দুঃখজনক ঘটনা হলো এই যে, যখন মুসলিম ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ ও তাঁদের সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলি খারিজি মাদ্রাসা ও সিনিয়র মাদ্রাসার দাবিতে সরকারের উপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করে , তখন মুসলিম বুদ্ধিজীবী ও বিদ্বজনরা তার প্রতিবাদ করেন না এবং সরকারের কাছে মাদ্রাসা শিক্ষার অপকারিতার কথা বাখ্যা করে আধুনিক শিক্ষার জন্যে হাই স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে সোচ্চার হন না।..."
    পুরো লেখা- http://giasuddinonline.blogspot.in/2015/05/blog-post_29.html

    এই আলাদা হতে চাওয়ার ব্যাপারটা মাদ্রাসার এক্‌জাম্পল্‌ দিয়ে বোঝাতে চেয়েছি। আরও এর'ম আছে।
    - 'গ্রিনীচ-মিন-টাইম'-এর উপর বেস্‌ করা স্ট্যান্ডার্ড টাইমের (ভারত +5:30) থেকে কিছুটা আলাদা 'মক্কা-টাইম'-এর উপর বেস্‌ করা (মক্কা শহরকে প্রাইম-মেরেডিয়ান ধ'রে নিয়ে) আরব-স্ট্যান্ডার্ড-টাইম।
    - 'রেড-ক্রস'-এর পাশাপাশি 'রেড-ক্রিসেন্ট'।
    - 'UN' এর পাশাপাশি OIC ।
    - অলিম্পিকের পাশাপাশি ইস্লামিক সলিডারিটি গেম্‌স্‌।

    বেশ কিছুদিন আগে, গুরু'তে রেসিজ্‌ম্‌ নিয়ে অনেক আলুচানা হয়েছিল। মোটামুটি সবাই একমত ছিলেন যে, আলাদা আইডেন্টিটি রাখতে চাওয়াটা স্বাভাবিক, যতক্ষণ না সেটার ওপর বেস্‌ ক'রে উৎকৃষ্ট-নিকৃষ্ট-হিংসা-বঞ্চনা এসব না আসছে। কয়েকটা লাইন তুলে দিলাম।

    r - "...আলাদা হলেই মারামারি হবে, কাজেই সবাই গলাগলি করে এক হয়ে যাই- এই ধারণাটাই ভুল। এইভাবে সাম্প্রদায়িকতা ঘোচে না। ... নিজেদের ভিন্নত্ব স্বীকার করে নিয়ে যে সমানাধিকার- সেটাই সত্যিকারের সমান অধিকার।"
    Ishan - "...সাদা -কালো - নারী - পুরুষ -হিজড়ে - হিন্দু -কেরেস্তান কেউ সমান নয়। সব্বাই আলাদা। এদেরকে সমান বানানোর জন্য একটা অপার্থিব গুণাবলীর নির্মিত হয়েছে, যার নাম মনুষ্যত্ব। ... আমি যে শব্দটি ব্যবহার করলাম, তা হল "আলাদা"। ভালো, উন্নততর, শ্রেষ্ঠ এসব কিচ্ছু বলিনি। ... রেসিজম তখন আস্‌সবে, যখন আমি এর মধ্যে সারপ্লাস মিনিং ইনজেক্ট করে একটি হায়ারার্কি তৈরি করব।..."
    indo - "...এই নিয়ে আবার এত তক্কোর কি আছে? সবাই সমান তো নয়ই ! ই কি কুমোরপাড়া নাকি?..."
    dri - "...সমান না হওয়া এক জিনিস, আর এগুলোর মধ্যে একটা হাইরার্কি তৈরি করা অন্য জিনিস। এই হাইরার্কির বোধটা সমাজ গড়ে দেয়।..."

    তাহলে, কিসের বেসিসে, কেন হিন্দু মেয়েরা ইস্লামিক সংস্কৃতিকে এড়িয়ে চলতো? 'আলাদা'কে 'খারাপ' ভাবার কারণ কি ছিল?
  • ranjan roy | 192.69.53.140 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৬:১৫678412
  • সোমনাথ,
    অনেক ধন্যবাদ এই লিং দেবার জন্যে। হ্যাঁ, মাদ্রাসার কোর্স ভালো করে দেখলাম। দেখে নিজের পুরনো বিচারে নিঃসন্দিগ্ধ হলাম।
    আপনিও দেখুনঃ
    ১)ধর্মীয় কোর্সের বাড়াবাড়ি।ক্লাঅস টুয়েল্ভে রিলিজিয়নের কোর্স কম্পালসারি!!! তাতে কতগুলি ইউনিট, কত নম্বর কত পাতা দেওয়াই আছে।
    ২)এবার তুলনা করুন কোন ক্রিশ্চান মিশনারি স্কুল বা রামকৃষ্ণ মিশনের স্কুলের পাঠ্যক্রমের সঙ্গে। কোনটাতেই ধর্মীয় কোর্স নেই। কখনও একটা ক্লাস হয় মাত্র, কোন কোর্স নয়, কম্পালসারি তো নয়ই। আর তাতে লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নই ওঠে না।
    ৩) এবার ওই লিং এ দেওয় মাদ্রাসার কোন স্তরের সার্টিফিকেট সরকারের সার্কুলার অনুযায়ী কোন মেইনস্ট্রীম পরীক্ষার সমতুল্য আর তাতে কী কী চাকরির যোগ্যতা --সেটুকু দেখে নিন।
    ৪) শেষে আবার সেই প্রশ্নঃ
    মিশনের স্কুলগুলো ( হিন্দু/ক্রিশ্চান) সরকারী বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাফিলিয়েশন নেয়। ওদের মেইনস্ট্রিম পরীক্ষাতেই ছাত্রদের বসায়। কিন্তু শুধু মাদ্রাসা সমিতি নিজেদের আলাদা পরীক্ষা কন্ডাক্ট করে। ফলং?
    আর রেজাল্টে যা পাশের হার দেখানো হয়েছে তাতে বিজ্ঞান শিক্ষায় কত জন আর কলাবিভাগে কত জন দেখিয়ে দিলে আরও একটা হাইপোথিসিস নিয়ে নিশ্চিন্ত হতাম। তা হল মাদ্রাসা ব্যবস্থায় বিজ্ঞান শিক্ষাকে উৎসাহ দেওয়াহয় না।
  • সে | ১৬ জুন ২০১৫ ১৬:৫৯678413
  • কিন্তু, মাদ্রাসা থেকে পাশ করা এক মেক্যানিক্যাল ইঞ্জীনিয়ারকে আমি চিনি মানে চিনতাম। যাদপ্পুর থেকে পাশ সেই ভদ্রলোক। এখন বৃদ্ধ। সেই প্রথম দিকের বিই। ওঁর কাছেই শুনেছি যে মাদ্রাসার লেভেল খুবই লো। উনি উর্দু মিডিয়ামে পড়তেন। সত্তরের দশকের গোড়ায় কি ষাটের দশকের শেষে বিই পাশ করেন। সেই সময়ে কটা বছর নাকি ইঞ্জীনিয়ারদের চাকরির বাজার খুব খারাপ ছিলো। ওঁর কাছেই শুনেছি।
  • am | 125.112.74.130 | ১৭ জুন ২০১৫ ১০:৩৬678414
  • "অন্যান্য ধর্মীয় স্কুলগুলোতে ন্যাশনাল বোর্ড/কাউন্সিলগুলোর সাথে সংযুক্তি, সায়েন্স্‌-বেস্‌ড্‌ সেকুলার কারিকুলাম, এসব গুরুত্ব পায়। মাদ্রাসা আলাদা থাকতে চায়।" রামকৃষ্ণ মিশনের কথা ছেড়ে দিন সংখ্যালঘু ইনস্টিটিউট গুলো সে খ্রিশ্চান - জৈন - শিখ - বুদ্ধিস্ট সবাই আধুনিক শিক্ষায় জোর দেয় ,স্বাতন্ত্র বজায় রাখার নাম কুপমন্ডুকতা শেখায় না,ফলত ছাত্রছাত্রী মানুষ হয়। মুসলিম ইনস্টিটিউট এর মধ্যেও কয়েকটি উজ্জল ব্যতিক্রম আছে যেমন আল আমিন মিশন - প্রচুর গরিব ছেলে মেয়ে সাফল্য পেয়েছে সেখানে পড়ে ।
  • ranjan roy | 132.162.173.207 | ১৭ জুন ২০১৫ ২২:২৮678416
  • সে,
    হ্যাঁ, মাদ্রাসার মান বেশ লো। মানে দ্দ্বীন নয়, 'দুনিয়াভি' মানে মেইনস্ট্রীম পড়াশুনোর কথা বলছি। কারণ আর্থিক অসামর্থ্য ফলে বিজ্ঞান অংক শিক্ষার জন্যে কম বরাদ্দ। ফলে কম মাইনেয় অদক্ষ টিচার নিযুক্ত করা, এমনকি ধার্মিক শিক্ষার জন্যে নিযুক্ত আলিমরা ও লখনৌ থেকে একটা সার্টিফিকেট নিয়ে নাম মাত্র মাইনেয় নিযুক্ত হয়। ফলে পেট চালাতে তাগা-তাবিজ-জলপড়া-ঝাড়ফুঁক করে রোজগারের দিকে মন দেয়।
  • ranjan roy | 132.162.173.207 | ১৭ জুন ২০১৫ ২২:৩১678417
  • আমার অভিজ্ঞতা ৩৬ গড়ের।
    তবে বাংলার প্রেক্ষিতের জন্যে ১৯৬৯-৭০ এ প্রকাশিত আব্দুল জব্বারের 'বাংলার চালচিত্র' দেখা যেতে পারে।
  • ranjan roy | 132.162.173.207 | ১৭ জুন ২০১৫ ২২:৩২678418
  • am,
    সম্পূর্ণ সহমত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন