এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন শতাব্দীর ২০১৪-র ছাত্র আন্দোলন

    lcm
    অন্যান্য | ০৯ অক্টোবর ২০১৪ | ৪০২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • -- | 92.145.211.101 | ১১ অক্টোবর ২০১৪ ১০:১৬650750
  • Seta to ei Sarkar esei bondho koreche. Ei forum ei dekhechi academician ra seta support korechen.
  • anirban | 172.238.29.100 | ১১ অক্টোবর ২০১৪ ২২:০৩650751
  • কোন অ্যাকাডেমিশিয়ান সাপোর্ট করেছেন বলে তো শুনিনি - সরকারের দলের পেটোয়া কিছু লোক সাপোর্ট করেছে।
  • -- | 47.228.107.177 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ০৬:৫৭650752
  • Sei somoy e ei page er discussion gulo dekhben
  • π | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ১২:৫২650753
  • এখানেও থাক।
    ‪#‎যাদবপুর_বিশ্ববিদ্যালয়ে‬ সম্প্রতি ছাত্রী নিগ্রহ প্রসঙ্গে ‪#‎USDF‬ এর CHATURTHA (4TH) প্রচারপত্র
    উপাচার্য অভিজিত চক্রবর্তীকে পুনর্বাসন দিয়ে সরকার বুঝিয়ে দিলেন তারা ছাত্রছাত্রীদের মেজাজের সাথে শক্তি পরীক্ষায় নামতে চাইছেন।
    আমরা কি মেনে নেব?
    সার্চ কমিটির থেকে অভিজিত চক্রবর্তীকে বেছে নিয়ে রাজ্যপাল কেশরীনাথ বুঝিয়ে দিলেন কেন্দ্র রাজ্যের কণ্ঠস্বর একই সুরে বাঁধা।
    আমরা কি মেনে নেব?
    ‘‪#‎We_Want_Justice‬’ আমরা বলেছিলাম। বলেছিলাম “ন্যায়ের পক্ষে লড়ছি সব/হোক কলরব হোক কলরব” আর আজ আন্দোলনকে ভাঙতে চেয়ে হাজারো কৌশল নিচ্ছে রাষ্ট্র। নিচ্ছে সামনে থেকে। নিচ্ছে পিছন থেকে।
    আমরা কি মেনে নেব?
    কারণ আমরা তো জানি “Injustice Anywhere Is A Threat To Justice Everywhere”.
    ‘Justice’ দিল্লীর ধর্ষণ কাণ্ডের পরও এই আওয়াজ উঠেছিল। হাজার হাজার মানুষ দিল্লীর রাজপথ অবরোধ করেছিলেন সেদিন। সারা দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ তার সমর্থনে গলা মিলিয়েছিল সেদিন।আমরা কি সত্যিই ন্যায়বিচার পেয়েছিলাম?
    ‘Justice’ বারাসতের এক অখ্যাত গ্রাম কামদুনী। উঠে এসেছিল খবরের শিরোনামে। ন্যায়বিচার চেয়েই। গ্রামের মেয়ের ক্ষতবিক্ষত লাশের স্মৃতিকে সামনে রেখে কামদুনীর মানুষ বলেছিল, ক্ষতিপূরণ নয়, চাই ন্যায়বিচার।
    ‘Justice’ প্রবল পরাক্রান্ত ব্যবসায়ীর মেয়েকে ভালোবেসে খুন হয়ে যায় রিজওয়ানুর রহমান। ২০০৭ সালে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী যেদিন রিজওয়ানুরের স্মরণে মিছিলের শ্লোগানে তুলেছিল এই ন্যায়বিচারের দাবী। আর ইতিহাসের কি পরিহাস! সেদিনের বিরোধী দল আজ ক্ষমতায়। যারা সেদিন বলেছিল রিজওয়ানুরের হত্যাকারীর শাস্তি চাই, তারাই ক্ষমতায় আসার পর রিজওয়ানুরের হত্যাকারী পুলিশকর্তার পদোন্নতি ঘটিয়েছে আজ। হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে ন্যায়বিচারের দাবী।
    ‘Justice’ চেয়েছিল সিঙ্গুরের মানুষ। এ সম্পর্কে কিছু না বলাই ভাল বোধহয়।
    গণহত্যাকারীদের শাস্তি চেয়েছিল নন্দীগ্রাম। চেয়েছিল ন্যায়, নন্দীগ্রামের মানুষ। ভোটের রাজনীতি কব্জা করেছে সেই ন্যায়সঙ্গত দাবী। একজন পুলিশকর্তারও শাস্তি হয় নি। আর গণহত্যাকারী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ঘুরে বেড়াচ্ছেন বহাল তবিয়তে।
    আজ ‘‪#‎Justice‬’ চাইছে বামুনগাছিতে সৌরভের এলাকার মানুষ; ‘Justice’ চাইছেন বরুণ বিশ্বাসের বাবা, ‘Justice’-এর দাবীতে পথে নেমে মার খেয়েছেন অম্বিকেশ মহাপাত্ররা, ন্যায্য পরীক্ষায় পাশ করে কলেজ স্ট্রিটে টানা ৭৫ দিন অনশন চালিয়েও ‘Justice’ পায় নি ‪#‎SSC‬-এর পরীক্ষার্থীরা, কয়েকজন আত্মহত্যা করার পরেও টনক নড়েনি সরকারের। সারদায় ক্ষতিগ্রস্থ লক্ষ লক্ষ আমানতকারীর আজ একটাই দাবী আর তা হল ‘Justice’; প্রকৃত ন্যায়।
    যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীদের ন্যায়বিচারের দাবীর থেকে আলাদা কিছু? না আলাদা নয়। একচুলও আলাদা নয়।
    তাই ‘পাল্টায় ক্ষমতা / বুদ্ধ থেকে মমতা / পুলিশ তাদের দাস / রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’।
    দলীয় সন্ত্রাস আর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের দাবী গণতান্ত্রিক দাবী। গণতন্ত্রের দাবী। ক্যাম্পাসের গণতন্ত্র হোক বা গোটা সমাজের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই। শাসক এক; তাদের রঙ এক, ধর্ম এক। ক্ষমতার বিরুদ্ধে ন্যায়বিচারের দাবীতে সমস্ত প্রতিবাদকেও তাই মিলতে হয় একসাথে, সবার সাথে মিলে, আলাদা হয়ে নয়।
    যাদবপুরের Pro VC সিদ্ধার্থ দত্ত যিনি ‘দুঃখপ্রকাশ’ করে পদত্যাগ করলেন আর গোটা ঘটনার দায় চাপালেন VC-এর উপর, সংবাদপত্রে জানিয়েছেন তার ৩২ বছরের চাকরি জীবনে তিনি ৫২ বার ঘেরাও ফেস করেছেন। কোনদিন পুলিশ ডাকতে হয় নি।
    ‪#‎Executive_Council‬-এর সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য বিরোধিতা করেছিল সেদিন। তারপরও পুলিশ আর টিএমসির বাহিনী ক্যাম্পাসে ঢুকে শ্লীলতাহানি করল ছাত্রীদের। বেধড়ক লাঠি চালিয়ে ভেঙে দিল অবস্থান।
    রাজনৈতিক নির্দেশ ছাড়া, দলীয় নির্দেশ ছাড়া একক উপাচার্যের পক্ষে কি সম্ভব ছিল এই সিদ্ধান্ত নেওয়া? যে দলে দলনেত্রীর নির্দেশ ছাড়া গাছের পাতা নড়ে না, জলও পড়ে না; সেখানে দলদাস VC একক সিদ্ধান্তে পুলিশ ডাকলেন সবার মতামতকে By Pass করে, একি সম্ভব? একি নেহাতই কাকতালীয়?
    না, নয়। যাদবপুরের উপাচার্য যা করেছেন, তা দলের নির্দেশেই করেছেন। দল তাই তার পাশে দাঁড়িয়েছে। কলরবের শত সহস্র হুংকার আর ধিক্কারের বন্যা বয়ে যাওয়া সত্ত্বেও, দল তার উপরেই আস্থা রেখেছে। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত।
    তাই আগামী ৪ বছরের জন্য অভিজিত চক্রবর্তীর পুনর্বহাল দলীয় সিদ্ধান্ত। স্বৈরাচারী আর স্বেচ্ছাচারী সরকারের সিদ্ধান্ত। গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমনের যে হিম্মৎ তিনি দেখিয়েছেন তারই সরকারী খেতাব, তারই পুরস্কার।
    চারপাশে তাকালে এমন সিদ্ধান্তের নজির কি খুঁজে পাওয়া যায় না একেবারেই? বিস্তর পাওয়া যায়।
    কাদের প্রশ্রয়ে তাপস পালের মত সাংসদ গ্রামের মেয়েদের ধর্ষণের হুমকি দেয়? আর তারপরেও পুলিশ ‪#‎FIR‬ নেয় না!
    কাদের হাত মাথায় আছে তাই অনুব্রত মণ্ডলের টিকিও ছুঁতে পারে না প্রশাসন?
    কাদের হিম্মতে ভর করে ভাঙ্গর আর শাসন দাপিয়ে বেড়ায় আরাবুল ইসলামের বাহিনী?
    ‘কোথায় গণ, কোথায় তন্ত্র, বোকার স্বর্গে বাস’ বাম জমানায় লিখেছিলেন কবীর সুমন। কেউ কি আশা করেছিলেন ডান জমানা তার থেকে আলাদা হবে কিছু?
    যারা আশা করেছিলেন, তারা আসলে আশার ছলনে ভুলেছিলেন। কেউ কি আশা করেছিলেন যাদবপুরের উপাচার্য পদত্যাগ করবেন? শান্তিকল্যান হবে ক্যাম্পাস আর ধর্ম বদলাবে শাসক!
    যারা আশা করেছিলেন তারা কি ভুলে গিয়েছিলেন শাসকের জামা বদলায়, রং বদলায় না। কারণ স্বৈরাচার আর স্বেচ্ছাচার সব যুগেই এক। সব সময়ই এক। সব জামানাতেই এক।
    কি ভুল করেছেন উপাচার্য? যাদবপুরে পুলিশ পাঠিয়েছেন। কেন পাঠাবেন না? গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমনে আজ দাপট হুমকি আর রংবাজী চলছে সর্বত্রই। গ্রাম থেকে শহর সমস্ত জায়গা আজ পুলিশ আর গুন্ডা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। সমস্ত জায়গায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দখল নিচ্ছে শাসক দল। আমরা কি আশা করি যাদবপুর তার থেকে আলাদা হবে কিছু?
    এ আশা আমরা করি। কেউ কেউ করেন। কারণ যাদবপুরের ক্যাম্পাস এলিট ক্যাম্পাস। পাঁচতারা বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে পড়তে আসে মেধাবী ছাত্ররা। অন্য জায়গায় যা কিছু হোক, যে যেখানে লড়ে যাক আমাদের লড়া, আমরা যেন সুরক্ষিত থাকি। স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু এড়িয়ে যেন চালিয়ে যেতে পারি আমাদের গবেষণা আর মেধার চাষ।
    এ আকাঙ্ক্ষার গোড়ায় আজ জল ঢেলে দিয়েছেন উপাচার্য। জল ঢেলেছে তৃণমূল দল। জল ঢেলেছে সরকার। জল ঢেলেছে রাষ্ট্র।
    নরমে আর গরমে রাষ্ট্রযন্ত্রের সমস্ত শাখা আজ নেমেছে ছাত্রদের মেজাজের মুখ ফেরাতে। কি ভুল করেছেন উপাচার্য? আগামী দিন আরও বেশী বেসরকারী বিনিয়োগের মৃগয়াক্ষেত্র হতে চলেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। গরীব-নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় পড়ার দরজা বন্ধ হতে চলেছে এ প্রতিষ্ঠানের। ছাত্র আন্দোলনকে না ভেঙে ছাত্রছাত্রীদের ঐক্যকে ভেঙে গুঁড়িয়ে না দিয়ে কখনও কি সম্ভব এ ব্লু-প্রিন্টকে বাস্তবে রূপায়িত করা!
    পুলিশ ডেকে তাই উপাচার্য তাই কোন ভুল করেন নি। কারণ ছাত্র আন্দোলন দমনে পুলিশই হতে চলেছে আগামী দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাহারাদার।
    আমরা কি মেনে নেবো?
    আমরা কি মেনে নেবো লিংডো কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হোক? যে কমিশনের লক্ষ্যই হল ছাত্রদের সংগঠিত হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া?
    আমরা কি মেনে নেবো দলদাসের ভাঁড়ামো, স্বৈরাচারীর হুমকি আর মিথ্যে কথার ফুলঝুরি?
    যেদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন যাদবপুরের ঘটনাকে ‘ছোট্ট’ ঘটনা বলে সেদিনই বোঝা গিয়েছিল। উপাচার্য পদত্যাগ করবেন না।
    এ লড়াই তাই ব্যক্তি অভিজিত চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে নয়। একটা নীতির বিরুদ্ধে। যে নীতি ধ্বংস করতে চায় গণতন্ত্র, চাপিয়ে দিতে চায় দাপট। ক্যাম্পাসে আর গোটা সমাজ জুড়ে।
    গোটা সমাজে যদি গণতন্ত্র না থাকে, যাদবপুর কি বাঁচতে পারে তার থেকে? তা কি সম্ভব? ২০ তারিখের মহামিছিলে আমরা শ্লোগান তুলেছিলাম “আঘাত যদি নেমেই আসে পাল্টা আঘাত ফিরিয়ে দাও”।
    আজ কিন্তু বন্ধু, আঘাত ফিরিয়ে দেবার সময় এসেছে। আমরা কি হেরে যাব? আমরা কি মেনে নেবো?
    আমাদের মিছিলে আসতে গিয়ে মার খেয়েছে স্কটিশের ছাত্ররা। TMCP-এর গুণ্ডামিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে স্কুলের ছোটছোট ছাত্রছাত্রীরা পর্যন্ত এসেছে মিছিলে; সই সংগ্রহ করেছে আমাদের সমর্থনে। কোন হুমকির পরোয়া না করে মিছিল করে তুলেছে কলরব।
    গোটা ছাত্রসমাজ কিন্তু চেয়ে আছে আমাদের দিকে। আমরা কি হেরে যাব?
    আমরা চেয়েছিলাম JUSTICE, আর নাকের বদলে পেয়েছি নরুণ।
    সেই নরুণ দিয়ে আজ ওরা ফালা ফালা করতে চাইছে আমাদের। ভাঙতে চাইছে আমাদের ঐক্য। আমরা কি মেনে নেবো?
    মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, লাঠির ঘা শুকোয় নি আমাদের। আলো নিভিয়ে অন্ধকারে নির্লজ্জ আক্রমণ আমরা ভুলে যাই নি কেউই।
    কোন শর্তে তাই অভিজিত চক্রবর্তীকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে দিচ্ছি না, দেবো না।
    আর যারা শর্ত সাপেক্ষে ঢুকতে দিতে চান, তারা সামনে আসুন। ছাত্ররা চিনে নিক।
    ওরা ভয় পেয়েছে বন্ধু। সিঙ্গুরের চাষিদের সাথে ওরা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। তাই ভয় পেয়েছে। নন্দীগ্রামের মানুষের চোখের জল পুঁজি করে ভোটের রাজনীতি করেছে ওরা। তাই ভয় পেয়েছে। সারদার ডাকাতদের সাথে মিলে গরীব মানুষের লক্ষ কোটি টাকা চুরি করেছে ওরা। তাই ভয় পেয়েছে।
    আমরা যদি মিলতে পারি একসাথে, যদি থাকতে পারি ঐক্যবদ্ধ; কোন সরকারের ক্ষমতা নেই আমাদের ন্যায়সঙ্গত দাবীকে অগ্রাহ্য করার।
    তাই চল বন্ধু, রাস্তায় নামি। শাসককে দেখিয়ে দিই আমাদের হিম্মৎ। কারণ অন্যায় যখন ন্যায় বিচারের দাবীকে গলা টিপে মেরে ফেলতে চায়, তখন ক্লাস নয়, রাস্তাই হতে হয় একমাত্র ঠিকানা।
    ‪#‎HOKKOLOROB‬ ‪#‎HOK_PROTIRODH‬
    #USDF-এর পক্ষ থেকে জুবি (9563911557), অয়ন (9674828916), সুশীল (9804859846) ও বিশ্বরূপ (8276811690) কর্তৃক প্রকাশিত । তারিখ – ১১/১০/১৪
  • a | 132.177.76.98 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ১৬:৩৩650754
  • ইটা লিখল কে বি জে পি ।
  • -- | 127.194.246.28 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ১৮:২২650755
  • জমেনি। ফ্রীজারে বা ড্রাই আইসে রেখে দেখতে পারেন।

    শুধু ক্যাম্পাস ভায়োলেন্স অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক হত।
  • π | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ১৯:২৪650756
  • হ্যাঁ, বিজেপি। খুব বুঝেছেন যাহোক।
  • a | 132.177.76.98 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২০:০৮650757
  • এত না লিখে বললেই হত আব কি বার বি জ়ে পি সরকার
  • PM | 233.223.153.219 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২০:৩৫650758
  • \"যাদবপুরের Pro VC সিদ্ধার্থ দত্ত যিনি ‘দুঃখপ্রকাশ’ করে পদত্যাগ করলেন আর গোটা ঘটনার দায় চাপালেন VC-এর উপর, সংবাদপত্রে জানিয়েছেন তার ৩২ বছরের চাকরি জীবনে তিনি ৫২ বার ঘেরাও ফেস করেছেন। কোনদিন পুলিশ ডাকতে হয় নি।"\---- ২২ বছরে ৫২ বার ঘেরাও হওয়াটা মোটেই কোনো সুশ্থ্য শিক্ষা ব্যবস্থার নমুনা নয়। এই ৫২ বার যদি যাদভ্পুরেই হয় তাহলে আরো চিন্তার কথা। যাদভ্পুরের ছত্রসমাজ কি ঘেরাওকেই একমাত্র কর্তব্য বলে মনে করেন? সেক্ষেত্রে তাঁদের সিরিয়াস ইন্ট্রোস্পেক্সন দরকার।

    আরো একটা কথা। এবারে আমাদের যাদভ্পুরের ক্যম্পাস ইন্টার্ভিউ এর অভিজ্ঞ্তা কিন্তু ভালো নয়। পড়াশোনা সত্যি কম হচ্ছে। JU আজ JU হয়েছে পড়শোনার জন্য।, আন্দোলনের জন্য নয়। আন্দোলন করুন, কিন্তু একটু দেখবেন যে ঢাকের দায়ে মনসা না বিকিয়ে যায়।
  • ধুর | 127.194.251.64 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২১:০১650760
  • এ লিফলেটটা একেবারেই ইউ এস ডি এফ মার্কা হয়েচে। সেই গোল গোল ঘোরা। একটা কাজের কাজকে এভাবে ডাইলুট করে দিলো।
  • missing | 132.177.76.98 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২১:৪২650761
  • এত কিছু লিখল রেল ভাড়া বৃদ্ধি না করা ট্যাক্সি ধর্মঘট বাস ধর্মঘট ত্রিফলা আলো পুলিশ এর shahruk এর সাথে নাচ অশোক গানগুলি র কেস শিলাদিত্য কেস সিঙ্গাপুরে দেব কেন এগুলো বাদ পরে গেল যে।
  • ayan | 132.167.98.164 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২১:৫২650762
  • উফ এই অ টি আমি নই আমি নই। এবার থেকে পুরো নামেই লিখব
  • anirban | 172.238.29.100 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২২:১৪650763
  • ঃ-), এই ক্ষেত্রে সেটি বোঝা গেছে।
  • π | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২২:১৬650764
  • ইসিতে ছাত্র প্রতিনিধি না রাখা আবার কারা সাপোর্ট করলো ?
  • anirban | 172.238.29.100 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২২:২২650765
  • উনি কাদের কথা বলছেন জানিনা, সেই সময়ের একটা আলোচনায় এইটা কী ছিল (ইসিতে ছাত্রদের প্রতিনিধি ইত্যাদি), আর কী কী পরিবর্তন হয়েছে বলেছিলাম - কিন্তু ছাত্র প্রতিনিধি সরিয়ে দেওয়া সরকার আর তাদের পেটোয়া লোক ছাড়া কেউ সাপোর্ট করেছেন শুনিনি - বরং সেই আলোচনায় এটাই এসেছিল যে পৃথিবীর সমস্ত বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক কমিটিতে ছাত্র প্রতিনিধি থাকেন।
  • -- | 192.66.15.51 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২২:৪৬650766
  • যতদুর মনে আছে, এখানেই দুজনের মধ্যে বেশ হিটেড তর্কাতর্কি দেখেছিলাম - তদের মধ্যে একজন অ্যাডেমিক যিনি এডুঅর্ডিন্যান্স সমর্থন করে কথা বলছিলেন। অবশ্য বেশ কিছু দিন অগের কথা - ৩ বছর হবে?
  • -- | 192.66.15.51 | ১২ অক্টোবর ২০১৪ ২২:৪৭650767
  • অ্যাকাডেমিক
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৪ ১২:১৬650768
  • রোববার নবনীতা দেবসেন লিখেছেন --

    "... 'কিস অফ লাভ' যে 'কিস অফ অ্যাঙ্গার' সেটা স্পষ্ট হলে কলকাতা শহরের অনেক বেশি মানুষ এতে উপস্থিত হতেন।
    ...
    কাগজ দেখে এবং সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখে আমার মনে প্রথমেই উদ্বেগ হল, সদ্য সদ্য একটা 'হোক কলরব'-এর মতো জোরালো প্রতিবাদ করে আমরা যে জনসংযোগ করতে পেরেছি, এই ঘটনার (লাভ-জিহাদ ও প্রেমচুম্বন) আকস্মিক বিপরীত প্রতিঘাতে এই সংযোগ না ছিন্ন হয়ে যায়। সহ্সা আয়োজিত, পথচারী জনগণের পূর্বপ্রস্তুতিহীন এই (উচ্চশ্রেণির) প্রতিবাদ সাধারণের প্রাণে পৌঁছতে পারে নি। তা হলে এতে কী লাভ হল? জনমানসে সচেতনতা সৃষ্টি করাই তো জনসভার উদ্দেশ্য?

    অনিন্দ্য অবশ্য লিখেছেন, 'আমরা তো ভোটে দাঁড়াচ্ছি না, আমাদের সব আন্দোলনেরই জনসমর্থন লাগবে কেন?'

    তাই তো? সত্যিই এটা তো চট করে খেয়াল হয় নি, যে ভোটে না দাঁড়ালে আমাদের কোনও নৈতিক-রাজনৈতিক প্রতিবাদের ক্ষেত্রে অযথা জনচেতনা জাগানোর দরকার নেই !
    শুধু প্রশ্ন, জনসমর্থনের প্রয়োজন না থাকলে আমরা জনগণের সামনে জনপথ আটকে প্রতিবাদ সভা করব কেন? আমরা তো ভাবতুম জনচেতনা জাগ্রত করার উদ্দেশ্যেই জগতের যত মিছিল, জনসভা। রাগারাগি করে নিজের মাথার চুল ছেঁড়া তা তো করা যেত ঘরে বসেই।
    যে রাজনৈতিক আন্দোলন 'সর্বজনীন' প্রতিবাদের নাম নিয়ে চায় না, তাকে কি তবে বাধ্য হয়েই 'এলিটিস্ট' আন্দোলন বলব? এবং একপাশে সরিয়ে রাখব?
    ....
    "

    ইন্টারেস্টিংলি, এক জায়গায় লিখেছেন বা লিখতে বাধ্য হয়েছেন --- '... ছাত্রদের আদর্শগত প্রয়াসে বাগড়া দেওয়া যে আমার উদ্দেশ্য নয় সেটা বলা অদরকারি...'

    এটা হয়। যখন আবেগ, উন্মাদনা বেশী থাকে, তখন সমালোচোনাকে বাগড়া মনে হয়।
  • - | 109.133.152.163 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৪ ০২:৪৩650769
  • সমালোচনা। চোনাটা দেখতে এট্টু ক্যামন য্যানো ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন