এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সিউড়ি-কীর্নাহার-হেতমপুর-ফারাক্কা-বিডনস্ট্রীটের গল্প

    Abhyu
    অন্যান্য | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | ৯৩৩৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 81.12.53.168 | ০১ মে ২০১৬ ০৯:৫৬626829
  • name: byaang mail: country:

    IP Address : 113.2.135.20 (*) Date:01 May 2016 -- 09:46 AM

    অনেক বছর আগের এক শিশুর গল্প মনে পড়ে গেল ভোটের বাজারে। গরমের ছুটিতে সিউড়ি যাওয়া হয়েছে। শিশুটি বেশ শিশুই তখন, বড়জোর বছর পাঁচ-ছয় বয়স। সামনেই ভোট। জ্যোতিবাবু একদিন চাঁদমারির মাঠে হেলিকপ্টার নামিয়ে সভা করে গেলেন। সভা চলার সময়ে হেলিকপ্টার ঘিরে সত্যিকারের মেলা বসে গেল। আমি, ছোটমাসি আর শিশুটি সেই মেলায় ঘুরে ঘুরে এটাসেটা কুখাদ্য খেলাম, আর দিদার জন্য নতুন বঁটি কিনে আনলাম। পরের দিন সকাল থেকে শিশুটি দরজা খুলে দাঁড়িয়ে আছে রোদ মাথায় করে। দেওয়াল-আঁকিয়েরা আসছে না কেন? দেওয়াল-আঁকিয়েদের সঙ্গে নাকি শিশুটির জরুরি মিটিং আছে। (আমাকে তার পাশে বসিয়ে দেওয়া হল, তার পাহারাদার করে)

    তা দেওয়াল-আঁকিয়েরা এল। আমাদের বাড়িতে না, পাশেই অর্ধেন্দুমামাদের বাড়িতে হাতচিহ্ন দলের লোকেরা দেওয়াল আঁকতে এল। অবশ্য আমাদের বাড়িতেও তারা আসত কিনা বলা যাচ্ছে না। কারণ শিশুটি তাদের দেখেই বলে দিয়েছে "আমার দিদার বাড়ির দেওয়ালে অত মোটালোকের হাত আঁকা যাবে না।" তারা নিদারুণ অপমানিত হল নাকি ছোটোছেলের কথা ভেবে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখল সেটা বোঝা গেল না।

    খানিক বাদে কাস্তে-হাতুড়ি-তারা পার্টির লোকেরা রঙের কৌটো আর তুলি নিয়ে আসা মাত্র শিশুটি তাদের পাপড়িমাসিদের বাড়ি দেখিয়ে দিয়ে বলল, "আগে ঐ বাড়িটায় আঁকুন, হাতুড়িটা বড় করে আঁকতে পারলে আমাদের দেওয়ালেও আঁকতে দেব।" অবাক ব্যাপার, প্রবল পরাক্রমী কাস্তে-হাতুড়ির পার্টির লোকেরাও বাধ্য বালকের মত পাপড়িমাসিদের দেওয়ালে আঁকতে শুরু করল। শিশুটি তাদের কাস্তের ফলা কতটা গোল হওয়া উচিত ইত্যাদি নিয়ে নানারকম নির্দেশ দিতে থাকল। তাকে থামানোর আমার সব রকম চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে সে শেষমেশ বলল "অত বড় কাস্তে-হাতুড়ির পাশে ঐটুকু তারা ভালো দেখাচ্ছে না। তারাটাকে খুঁজতে হচ্ছে। তারার জায়্গায় সূর্য্য আঁকলে ভালো হত।"
    তাদের একজন বুদ্ধি করে বলল, "মস্কোর তারা তো, অনেক দূর, তাই এখান থেকে ছোট দেখাচ্ছে। কিন্তু কেমন লাল টুকটুকে তারা দেখেছ বাবু?"
    শিশুটি জিজ্ঞেস করল "মস্কোর সূর্য্যও কি দূর থেকে ছোট দেখাবে?"
    এইটা শুনে তাদের যে কী হল! তারা যথেষ্ট বড় হাতুড়িই এঁকেছিল পাপড়িমাসিদের দেওয়ালে, কিন্তু তারপরেও তারা আর আমাদের বাড়ির দেওয়ালে আঁকতে এল না পূর্বশর্ত অনুযায়ী। শিশুটি নির্বিকার।

    আমি একবার মিনমিন করে বললাম , "ভাই, চল, ভিতরে গিয়ে লুডো খেলবি?"
    শিশুটি গম্ভীর উত্তর দিল "মিটিং শেষ হোক, তারপর"

    দিদার বাড়ির দেওয়াল তখনও শ্বেতশুভ্র, ফিটফাট। রাজনীতির রঙ লাগে নি। মা একবার এসে শিশুটিকে বাড়ির ভিতরে নিয়ে যাওয়ার জন্য খানিক ব্যর্থ চেষ্টা করে বিফল মনোরথে ফিরে গিয়ে নিশিকুটুম্ব পড়তে বসল। আমি চরম বোর হয়ে উঠোনে এক্কাদোক্কার ঘর কেটে একাএকাই এক্কাদোক্কা খেলছিলাম।

    এমন সময়ে শোনা গেল শিশুটি কাকে যেন বলছে, "এত দেরি হল যে?"
    উত্তরে কাকে যেন বলতে শোনা গেল, "সিংহ তো বনের রাজা, আসতে সময় লাগবে না? হেলেদুলে কেশর নাড়াতে নাড়াতে আসবে। র‌্যাঁলায় আসবে।"

    "র‌্যাঁলা" কথাটা কানে যাওয়া মাত্রই দিদা আর মা দুদ্দাড় করে ছুটে দরজায় গেল, ছোটদের সঙ্গে কীভাষায় কথা বলা উচিত তা শেখাতে। কিন্তু শিশুটি খুবই গম্ভীরভাবে দিদাকে আর মাকে বলল "এরা আমার পার্টির লোক। এখন এদের কিছু বলা যাবে না।"

    তারপর থেকে শিশুটির নানারকম নির্দেশ কানে আসতে লাগল।
    "দেওয়ালটা অনেক লম্বা কিন্তু, বেশ বড় সিংহ আঁকতে হবে বলে দিলাম।"
    "সিংহের লেজটাও যেন অনেক লম্বা আর বেশ বাঁকানো হয়। লেজের ডগায় যেন অনেক চুল থাকে। কম চুল এঁকে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। লেজটা যেন উপর দিকে উঠে থাকে। সিংহের লেজ শুয়ে পড়লে সবাই তাকে পাগল কুকুর ভাববে।"
    "সিংহের কেশরটা আরো ফোলাতে হবে।"
    "মুখবন্ধ সিংহ কেন? হাঁমুখ সিংহ আঁকা যেত না?"

    কিছুক্ষণ বাদে আঁকিয়ে হাঁক দিল, "মাসিমা এক গেলাস জল খাওয়াবেন? ও বোন, তোমার ভাইয়ের মাথায় রোদ লাগছে, ওকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাইয়ে শুইয়ে দাও।"
    শিশুর সপাট উত্তর শোনা গেল, "সিংহের গায়ে হলুদ রঙ না লাগিয়ে ভিতরে যাব না। আমাকেই সিংহের গায়ে হলুদ রঙ করতে দিতে হবে।"
    দিদা জল আর নাড়ু রেকাবিতে ধরে দরজায় নিয়ে গিয়ে আঁকিয়েকে বলল "আমার নাতিকে দিয়ে যদি এই বয়সেই দেওয়াল আঁকিয়েছ, দেখো আমি কী করি?"
    আঁকিয়ের সাথী এক গাল হেসে বলল "মাসিমা, আপনার নাতি যা শার্প আছে না, বড় হয়ে দেখবেন একাই আমাদের পার্টিকে দাঁড় করিয়ে দেবে।"
    মা আর থাকতে না পেরে, তেড়ে এসে বলল, "আমার ছেলে আর যাই করুক, ফরোয়ার্ড ব্লক করতে যাবে না।"
    আঁকিয়ের সাথী এবার বিজয়ীর হাসি হেসে বলল "দিদি সে আপনি যাই বলুন, এ এক্কেবারে ফিট ছেলে আছে, তৈরি ছেলে আছে। ও নিজেই যা করার করবে। আপনাকে কিচ্ছু করতে হবে না। দেখেছেন সিংহের গা কেমন চমকাচ্ছে? কেমন রঙ করেছে আপনার ছেলে?"
    তারা যতক্ষণে জল-নাড়ু খাচ্ছিল আর শিশুটির প্রশংসা করছিল, শিশুটি ততক্ষণে রঙের কৌটোয় তুলি ডুবিয়ে সিংহের পেটে আর পিঠে রঙ করে দিয়েছে। সিংহের মুখের দিকে তুলি নিয়ে এগোনোর উপক্রম করতেই আঁকিয়ে তুলি কেড়ে নিয়েছে। কেড়ে নিয়ে শিশুকে বলেছে "আমি এটা যতক্ষণে শেষ করছি, তুমি একটু দেখে আসবে, এদিকে আর কোন দেওয়াল খালি আছে? দেওয়াল খালি থাকলেই সিংহ এঁকে দেব।"

    এইটে কাজ দেয়। শিশুটি দেওয়াল ইন্সপেক্শনে বেড়িয়ে পড়ে। আমাকে তার পিছু পিছু যেতে হয়, তার পাহারাদার হয়ে। একটুখানি এগোতেই দেখা যায়, রেডক্রস ইস্কুলের পাশের বাড়ির দেওয়ালে পদ্মফুল আঁকা চলছে।
    শিশুটি অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে তাদের বলে "এইসব পদ্মফুল এঁকে কিচ্ছু হবে না, সিংহের এক থাবাতেই পদ্মফুল ছিঁড়ে যাবে।"
    আমি শিশুটিকে থামাতে না পেরে প্রস্তরবৎ দাঁড়িয়ে থাকি। কিন্তু পদ্ম-আঁকিয়েরা ভারি স্পোর্টিং, তারা বলে "হেরে গেলে হেরে যাব। ক্রিকেট খেলায় যেমন হারজিত আছে, ভোটখেলাতেও আছে । এবার হারলেও কোনো একবার নিশ্চয়ই জিতব।"

    বলেছিলাম না, সিউড়ির লোকেরা ভারি ভালো হয়?
  • সন্দেহ | 113.2.135.247 | ০১ মে ২০১৬ ১৩:৫৪626830
  • name: PM mail: country:

    IP Address : 233.223.155.120 (*) Date:01 May 2016 -- 10:51 AM

    ব্যাং এর গল্প দারুন----কিন্ত সিংহ আর কাস্তে হাতুড়ি একসাথে লড়ছিলো?

    name: de mail: country:

    IP Address : 24.96.174.203 (*) Date:01 May 2016 -- 11:14 AM

    সিংহ আর কাস্তে হাতুড়ির একসঙ্গে লড়ার খটকাটা আমারো লেগেছিলো - জিগিয়ে রসভঙ্গ করতে চাইনি - ঃ) - যে সময়ের কথা কইচে ব্যাং, সে সময়ে তো বামফ্রন্ট ফর্ম করে গেচে।

    অবিশ্যি পাশের ওয়ার্ডে হতে পারে। গপ্পোটা কিন্তু দারুণ!

    name: b mail: country:

    IP Address : 24.139.196.6 (*) Date:01 May 2016 -- 11:32 AM

    সিংহ আঁকা কিন্তু বরাবরি টাফ। আমাদেরো (প্রাক্তন) এম এল এ সিংহরাশির লোক ছিলেন। ছবিগুলো দেখলে সেই সুকুমার রায়ের কিম্ভুৎ মনে পড়ে যেত। মুখটা কেশর-ওয়ালা ড্রাগন/মিঠুনের মত চুলওয়ালা মানুষ (মুখ দিয়ে আগুনের হল্কা বেরুচ্ছে, তাই ড্রাগন হওয়াই স্বাভাবিক), পেটটা শুওর, পা গুলো কুকুরের আর ল্যাজটা ইঁদুরের।।।মোটমাট সিংহ বাদে আর যা কিছু হতে পারে এরকম।

    আবার বারাসাতের এম এল এ এম পি দুজনেই ফব ছিলেন। কশ্চিৎ যখন লোকসভা বিধানসভার নির্বাচন একসাথে হত, তখন সেই দেওয়ালের দুঃস্বপ্নের এখনো মাঝে মধ্যে ফিরে আসে।

    name: Arpan mail: country:

    IP Address : 24.195.239.233 (*) Date:01 May 2016 -- 11:37 AM

    এই তো সল্যুশন পাওয়া গেছে।

    হয়ত লোকসভা বিধানসভা একসাথে হচ্ছিল।
  • byaang | 113.2.135.247 | ০১ মে ২০১৬ ১৩:৫৬626831
  • উফ্ফ্ফ আপনারা এত খুঁত ধরতে পারেন! আরেকবার এই জায়গাটা পড়ুন তো?
    এমন সময়ে শোনা গেল শিশুটি কাকে যেন বলছে, "এত দেরি হল যে?"
    উত্তরে কাকে যেন বলতে শোনা গেল, "সিংহ তো বনের রাজা, আসতে সময় লাগবে না? হেলেদুলে কেশর নাড়াতে নাড়াতে আসবে। র‌্যাঁলায় আসবে।"

    অথবা এই জায়্গাটা?
    কিন্তু শিশুটি খুবই গম্ভীরভাবে দিদাকে আর মাকে বলল "এরা আমার পার্টির লোক। এখন এদের কিছু বলা যাবে না।"

    কিচ্ছু আঁচ পাওয়া যাচ্ছে না? কোনোরকম সন্দ হচ্ছে না? ধন্দ লাগছে না? পাড়ার আর কোনো দেওয়ালে কেউ সিংহ আঁকতে গেল না, শুধু আমাদের বাড়িতেই কেন এল?

    এসব প্রশ্ন না মনে হলে, আমারই লেখার দোষ। রহস্য প্রকট করে তুলতে পারি নি। ঃ(

    তা রহস্যের সৃষ্টিই যখন ঠিকমত করতে পারি নি, উদ্ঘাটনই বা আর কী করব! ঃ(

    তবুও বলেই দিই। সিংহ-আঁকিয়েরা গট-আপ কেস ছিল। আগেরদিন বিকেলে শিশুটির আব্দারে শিশুর বড়মামা তাকে সাইকেলে চাপিয়ে সিংহ-আঁকিয়েদের খবর দিতে গেছিলেন।

    আর সে বছর কাস্তে-হাতুড়ি-তারা পার্টির তপনমেসো হই হই করে হাত পার্টির সোনাদাদুকে হারিয়েছিলেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন