এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পার্থ প্রতিম রায় | 127.99.53.229 | ০৭ নভেম্বর ২০১৩ ২৩:০১623491
  • ধর্ষণ - সামাজিক না রাজনৈতিক?
    ++++++++++++++++++++++

    এটা লেখা না বলে কৈফিয়ত বলা ভালো। বিষয়টি হয়তো অনেকের মনপসন্দ নাও হতে পারে। তবু সবার কাছে অনুরোধ ভুলভাল বকলে শুধরে দেবেন। আমি কোন আমলা বা মন্ত্রী নই। তাই আমার মুণ্ডপাত করলে কোন পেয়াদা এসে আপনাকে জেলে পুড়বে না। আমি কোন রাজনৈতিক দলের কর্মীও নই – তাই কেউ আপনার বাড়ীতে ঢিল ছুঁড়বে না।

    ইদানিং দেখা যাচ্ছে আর্থিক কেলেঙ্কারি বা বর্ষায় জল জমা বা দ্রব্যমুল্যের বৃদ্ধির মতো ধর্ষণ নিয়েও সব জায়গায় রাজনৈতিক তরজা হচ্ছে। লালদল বলছে এ কেমন ধারা পরিবর্তন? নীলদল বলছে সব সাজানো ঘটনা। কিছু লোকজন অন্য রাজ্য বা দেশে বসে সরকারের বা ক্ষমতাসীন দলকে গালমন্দ করছে। আর একটা প্রবনতা আছে কিছু বুদ্ধিজীবী বা প্রখ্যাত ব্যাক্তি বলছেন একটা বিশেষ ধর্মের লোকই ধর্ষণ বেশী করে।

    রেডিও বিতর্কে বলা হচ্ছে আসলে সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করছে না। নিজের ক্ষেত্রে না হলে কেউ আজকাল সমাজের কথা ভেবে এগিয়ে আসে না। প্রচারমাধ্যমে বলা হচ্ছে - যতদোষ এই পুরুষজাতটার। মেয়েদের বেলায় যত বিধিনিষেধ। কোন ধর্ষণ হলেই সেই মেয়েকে দোষ দেওয়া - নিশ্চয়ই মেয়েটার স্বভাব খারাপ, নিশ্চয়ই খুব অশ্লীল পোশাক পরে বেড়িয়েছিলে ইত্যাদি।

    সাধারন মানুষ - যাদের ঘরে মা, বোন, বউ বা মেয়ে আছে - তারা মনে মনে শিউরে উঠছে। প্রথমেই বলি আমার কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। কিন্তু সবার কাছেই কিছু প্রশ্ন আছে। সবাই হয়তো ঠিকই করছেন। কিন্তু এসব করে কি এই ভয়ঙ্কর সামাজিক অপরাধ কমছে? রেডিও, টিভি বা কাগজে তো অন্য কথা বলছে।

    একবার ভাবুনতো ধর্ষক লাল না নীল না সবুজ না গেরুয়া দলের সেটা জেনে বা প্রচার করে কোন চতুর্বর্গ লাভ হচ্ছে? কোন দলের শীর্ষনেতা বা শীর্ষনেত্রী কি তার সমর্থকদের – “যাও ধর্ষণ করো, বিপদে পড়লে আমি তো আছি” – বলে অভয় দিয়েছেন বা দিতে পারেন? অনেকে বলবেন কেন অমুক দাদা বা দিদি যা বলেছেন তার মানে তো তাই। দেখুন আমি ভাবসম্প্রসারন করতে বসিনি বা সবার কথা বলছি না। অনেকের কাছে রাজনীতি হোল একটা আদর্শ আবার অনেকের কাছে তা শুধুই ক্ষমতাভোগের মাধ্যম। আমি শীর্ষনেতা বা শীর্ষনেত্রীর কথাই বললাম – প্রনেতা বা উপনেতাদের কথা নয়।

    আচ্ছা লাভ না হোক, কোন ক্ষতি হচ্ছে কি? আমি মনে করি আলবৎ হচ্ছে। আমরা যদি ধর্ষককে বলতাম অমুক জায়গার, অমুক বাড়ীর, তমুক লোকটা – তাহলে হয়তো সে যে দলের সেই দলের অনান্য সহকর্মী বা তার পরিবারের লোকজনও সেই ব্যাক্তিকে সামাজিকভাবে বর্জন করতো বা পুলিশের হাতে তুলে দিত। যেমন হয়েছে দিল্লীর ঘটনায়। ভেবে দেখুন, খুন একটা গুরুতর অপরাধ, কিন্তু রাজনৈতিক খুন সেই গুরুত্ব পায় না। আমরা ধর্ষকের পরিচয় হিসেবে একটা রাজনৈতিক দলের নাম করে সেই দলের লোকজনকে বাধ্য করি দলের নাম বাঁচানোর জন্যে সেই ব্যাক্তির সমর্থন করতে।

    বাধ্য করি বিশ্বাস করতে যে একটি রাজনৈতিক দলের বলেই – সে শাসক হোক বা বিরোধী – সেই ব্যাক্তিকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। যদি মন থেকে আমরা চাইতাম ধর্ষণ বন্ধ হোক বা ধর্ষকের চরম শাস্তি হোক তাহলে সত্যটা মেনে নিতে ক্ষতি কোথায়? এখন কামদুনি হলে আগেও বানতলা হয়েছে; আগে শিলিগুড়ি হলে এখন পার্ক স্ট্রীট হয়েছে। আমরা সেটা না স্বীকার করে রাজনৈতিক প্রচার আর অন্য দলকে ছোট করার নেশায় কেউ ক্রমাগত বুঝিয়ে চলেছি আগে সোনার লঙ্কা ছিল, অন্যরা বুঝিয়ে চলেছি দারুন একটা পরিবর্তন হয়েছে।

    আমার কাছে রাজনীতি আর ধর্ম কোন কোন জায়গায় একই। কিছু লোক লাল দল, কিছু নীল, কিছু লাল, কিছু গেরুয়া, বাকিরা নির্দল। তেমনই কিছু লোক দেবদেবী মানেন, কিছু লোক আল্লাহর দোয়া চান, কিছু লোক গডের উপাসনা করেন, বাকি কিছু নাস্তিক। কোনো ধর্ম বলেছে কি ধর্ষণ করতে? অনেকে বলতে পারেন দেবদাসী প্রথার কথা, যোগিনী প্রথার কথা, হালাল প্রথার কথা বা স্যাটানিক রিচুয়্যালের কথা। কিন্তু সেটা কতিপয় কিছু ধর্মগুরুদের ব্যাপার – যারা ধর্মকে বিকৃতরুচি চরিতার্থ করার উপায় হিসেবে মনে করেন। কোন ধর্ষকের ধর্ম থাকতে পারেনা। কোন ধর্ম অন্য মানুষের উপর পাশবিক অত্যাচারকে মুক্তির উপায় বলেনি।

    ঠাণ্ডা ঘরে বসে রেডিওতে বলা বা সংবাদপত্রে লেখা অনেক সহজ। ধরে নিলাম এসব শুনে বা পড়ে কিছু মানুষ সামাজিক হয়ে গেল। প্রতিবাদ করতে বেড়িয়ে এলো ধর্ষকদের। সেইসব অপরাধী বা তাদের দলবলের হাত থেকে বাঁচানোর জন্যে পুলিশ বা নিদেনপক্ষে সেইসব রেডিও বা সংবাদপত্রের প্রতিনিধিদের পাওয়া যাবে কি? অনেকসময় দেখা যায় এইসব সংবাদমাধ্যমের লোকজন মনে মনে চায় একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেলে সেটা বাজারে খাবে কিনা দেখে তার পিছনে দৌড়ানো।

    অনেক বেশী কাম্য এইসব সংবাদমাধ্যমের অন্ততঃ একটা যৌথ বা কয়েকটি বেসরকারী নাম্বার ১০০ বা ১৮০০ ধরনের নাম্বার চালু করা। যেখানে বিপদে পড়লে কেউ একটা ফোন করতে পারবেন। পুলিশের ১০০ নাম্বার কাজ করুক বা নাই করুক আর একটা ভরসাস্থল থাকবে। সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অনেক জায়গায় ছড়িয়ে থাকেন, অনেক প্রত্যন্ত জায়গায় গাড়ি নিয়ে দৌড়ান। একটা ধর্ষণ ঘটলো কিভাবে আর কে দায়ী সেটা সবসময় না পড়ে, মাঝে মাঝে ভালোই লাগবে এটা জানতে কোন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি কেমনভাবে এরকম একটা দুর্ঘটনা ঘটার আগেই গিয়ে পড়ে আটকেছেন।

    তবে মানুষের বিবেক বা জনচেতনাকে একেবারে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। এটা ঠিক আমরা ভাবি, “কি দরকার ভাই ঝামেলায় জড়িয়ে”। কেউ জড়াতে চাইলেও তার বাড়ী থেকে বারন আসে – “ এতো লোক থাকতে তোর/ তোমার কি দরকার উটকো ঝামেলায় যাওয়ার। ওরা খুব খারাপ লোক, যদি বদলা নিতে আসে”? আশ্চর্য হলেও সত্যি যারা সর্বাগ্রে বারন করেন তারাও অনেকেসময়ই মহিলা – হয় মা নাহলে বউ। অন্য কোন কারণে নয়, স্বামী বা ছেলের মঙ্গল চিন্তা চেয়েই। তবে সমাজসচেতনতা মানে একটা ঘটনা ঘটলে জনবহুল রাজপথে মোমবাতি নিয়ে না হেঁটে, পাড়ার একটা শুনশান রাস্তা দিয়ে সন্ধ্যে বেলায় কয়েকজন মিলে হেঁটে আসা বেশী কাম্য। যেখান দিয়ে কোন ঝড়জলের রাত্রে পড়ে বা কাজ করে একা ফিরতে গিয়ে কোন মহিলা চরম বিপদের সামনে না পড়েন। উচিত ধর্ষিতা অপরাধী নয় – বরং সমাজ তার কাছে অপরাধী এই মনভাবের।

    এছাড়াও সমস্যা থাকে। কোন ব্যাক্তি যদি অফিসে তার উপরওয়ালাকে বলে একটা ধর্ষিতার মদত করতে সাক্ষী হিসেবে একটু থানায় বা হাসপাতালে যেতে হবে – উপরওয়ালা কি তাকে সানন্দে সবেতন ছুটি দেবে? বরং অনেকক্ষেত্রেই আশা করা যায় ব্যঙ্গ করে নির্দেশ আসবে হয় নিজের ছুটি নষ্ট করে এসব ‘সমাজসেবা’ করার অথবা কড়া নির্দেশ আসবে চাকরী অথবা পরোপকার - একটা বেছে নেবার। আরও আছে ছেলেমেয়েকে পরদিন সময়মতো স্কুলে পাঠাতে না পারলে কি গিয়ে কি বলা যাবে আসল কারণটা? অথবা বললেও কি সেটা গ্রাহ্য হবে? এরপর আছে সাক্ষী বলে পুলিশের সময়ে অসময়ে থানায় ডেকে তদন্তের খাতিরে জেরা করা।

    পরিশেষে পুরুষজাতির কথায় আসি। এটা ঠিক প্রায় সবক্ষেত্রেই ধর্ষক একজন পুরুষ আর ধর্ষিতা একটি নারী। যদিও সংখ্যায় অনেক কম - তবু কিছু পরিস্থিতিতে পুরুষও ধর্ষণের শিকার হন – সেটা লোকলজ্জার ভয়ে লিপিবদ্ধ করান না। আর মেয়েটির পোশাক ঠিক ছিল কিনা বা কোন স্বভাবদোষে দুষ্ট কিনা সেসব নিয়ে আলোচনাটা কিন্তু বেশী হয় পাড়ার কাকিমা, মাসীমা, বৌদিদের আড্ডায়। আমাদের বঙ্গদেশে একটা চালু কথা আছে না – “মেয়েরাই মেয়েদের বড় শত্রু”। ধর্ষিতার মনে একটা ধারনা তৈরি হয় যে সেই অপরাধী। লোকলজ্জা, টিটকিরি, ব্যঙ্গবিদ্রুপ, অগুনতিবার বর্ণনা দেওয়া কি, কেন, কিভাবে। অবিবাহিত হলে বিয়ে না হবার আশঙ্কা, বিবাহিত হলে ঘর ভাঙ্গার ভয়। তাই আত্মহত্যা ছাড়া উপায় নেই। এই সামাজিক অপমানে পুরোধা অনেকাংশেই কোন মহিলা বা জননেত্রী।

    এরপর আছে সংবাদপত্র, বিজ্ঞাপন, মোবাইল আর টিভি। যে সব সংবাদপত্র ধর্ষণ নিয়ে তুলকালাম করে ফেলছে, তাদের রঙিন ক্রোড়পত্রগুলি একটু দেখুন – সস্তার চটক আর সুড়সুড়ি দেওয়া বিজ্ঞাপন। মোবাইল কোম্পানিগুলি ডু নট ডিস্টার্বের জন্যে আলাদা পয়সা নিয়েও রোজ ম্যাসাজ পাঠাবে কিভাবে কোন টিনার সাথে বন্ধুত্ব করতে পারবেন বা এক টাকায় কতো সহজে কোন আইটেম নৃত্য দেখে ফেলতে পারবেন। আর টিভি বা কম্পিউটারে বিজ্ঞাপনের তো কোন সীমারেখাই নেই। এগুলো শুধু আপনি আমি দেখিনা, দেখে ক্লাস ফাইভের বাচ্ছা, বাড়ীর কাজের লোক বা ড্রাইভার, দিনমজুর থেকে সবাই। এগুলো সরকার থেকে নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ নিলে আখেরে লাভই হবে।

    তা বলে পুরুষ ধোয়া তুলসী পাতা নয়। কিন্তু সেটার জন্যে দায়ী কিছু বিকৃতকাম বা অপরাধপ্রবন পুরুষ। যাদের পরিচয় হোক একটি ধর্ষক। যাকে চরম শাস্তি দেওয়া হোক – সম্ভব হলে সর্বসমক্ষে ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হোক। শুধু ফেসবুকে ছিঃ না বলে আসুন সবাই চেষ্টা করি দেশের আইন বদল করতে। যেখানে নাবালক বলে কোন ধর্ষক যেন পার না পেয়ে যায়। আর পরিশেষে আর একবার অনুরোধ করবো ধর্ষণকে ক্ষুদ্রস্বার্থে রাজনৈতিক রঙ দিয়ে ঠুনকো করে দেবেন না। আসুন সবাই চেষ্টা করি মানসিকতার বদল এনে এই সামাজিক ব্যাধি বা অপরাধ নির্মূল করার।
  • Partha Pratim Roy | ০৮ নভেম্বর ২০১৩ ১০:০৬623492
  • এই লেখাটি নিয়ে বিদ্বজনের মতামতের প্রত্যাশী।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন