এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শঙ্খ | 118.35.9.186 | ২৫ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:৫৯584704
  • আমি বরাবরের শীতকাতুরে। মা বাদে বোধহয় বাড়ির সকলেই। শীতকালের একটা চিরচেনা ছবি ছিল, বারান্দায় আমরা সবাই মিলে মাদুর বিছিয়ে গোল হয়ে ঘিরে বসেছি, কেরোসিনের স্টোভে চা ফুটছে, বাবা সারাজীবনের মত পেটেন্ট নেওয়া সাদা শাল পরে এইটুকু ছোট্ট হলদেটে খয়েরী চিনেবাটির বাটিতে করে ঘি-আদা খাচ্ছে, দাদা মেজমামুর এনে দেওয়া ভুটানি ডোরাকাটা চাদর গায়ে দিয়ে মটরশুঁটির খোলা ছাড়াচ্ছে আর মা দুরঙের উলে বোনা ছোট হাতকাটা একটা সোয়েটার পরে হাজার একটা কাজে ব্যস্ত। আমি নিজেকে এই ছবিতে দেখতে পাই না।

    সেই শৈশবে অনেক জিনিসই হয়ত পাইনি, কিন্তু শীতের সকালে বারান্দায় রোদ্দুরের যে অকৃপণ ভাগ পেয়েছি, তাই বা কম কি? সেই রোদে আচ্ছাসে সরষের তেল রগড়ে রগড়ে মেখে একসকালের রোদ খাওয়া কুসুম গরম জলে স্নান, আর থেকে থেকে হিলিবিলি বাতাস দিলে দাঁতে দাঁতে ঠোকাঠুকি, এই দৃশ্যগুলো অনেক পুরোনো অ্যালবামের রঙ জ্বলে যাওয়া হলদেটে ছবিগুলো মত মনে হয়।

    দুপুরে রোদের মধ্যে উপুড় হয়ে হোমওয়ার্ক, আঁকাআঁকি করতে খুব আরাম লাগত। ঘন্টাখানেক বাদে পিঠ তেতে গেলে একটু ছায়ার আশ্রয়। কয়েকমিনিট বাদেই আবার শীত শীত লাগে। এই রোদছায়ার খেলা খেলতে খেলতেই দেখা মা একমনে উল বুনে চলেছে। কারো জন্য টুপি বুনছে, নইলে সোয়েটার অথবা মাফলার। মায়ের নিজের গায়ে সেই সকালের দোরঙা সোয়েটারটা। হলুদ আর গাঢ় নীল। দুটো রঙ কারণ বোনার সময় উল কম পড়ে গেছল।

    বেশির ভাগ দিন বিকেলে খেলা থাকে। যেদিন থাকে না সেদিন ঘরে সবার বিরক্তির কারণ হই। কাউকে ম্যানেজ করে লুডু নইলে বাগাডুলি অথবা চাইনিজ চেকার খেলতে খেলতে দেখি কার্নিস ডিঙ্গিয়ে আসা মন্দীভূত রোদ পেকে লাল হয়ে যাচ্ছে। খুব ঘুমঘুম পায়। কিন্তু এই সময়ে একদম শোয়া চলবে না। শীতের বিকেলে ঘুমিয়ে পড়লে সারা সন্ধ্যে বড্ড গা ম্যাজম্যাজ করে। পেছন দিকের কাঠের দরজায় কড়া নেড়ে কাজের মাসি আসে। গুলের উনুনে আঁচ পড়ে। সেই আঁচের ধোঁয়া আর দূরের মাঠের কুয়াসা মিলে মিশে যেতে থাকে। পুকুরঘাট থেকে দুপুরের বাসনকোসন ধুয়ে ফেরা কাজের মাসির আদ্যিকালের সোয়েটারের ফুটোফাটাগুলো অন্ধকারে বুজে যেতে শুরু করে।

    ******

    সেই সেবারে গ্যাংটক গেলুম। ইয়ুমথাং হয়ে কাটাও যাবার পথে, খুব সম্ভবতঃ লাচুং গ্রামে এক রাত্তির স্থানীয় কারুর বাড়িতে বিছানা-লেপ ভাড়া নিয়ে কাটাতে হয়।

    আমাদের গাড়িটা অনেক পেছনে পড়ে গেছল বলে গ্রামে ঢুকেছি অনেক দেরি করে। ড্রাইভার যাদের বাড়িতে নিয়ে গেল, তারা একটা রুম দেখালো, তার ঠিক পেছনেই একটা আস্তাকুঁড়, থেকে থেকে হাওয়া দিচ্ছে আর পচা গন্ধে গা গুলিয়ে উঠছে।

    ঐ রুম আমরাও নেবো না, আর যাদের বাড়ি তারাও ছাড়বে না। শেষমেষ গাড়িতেই রাত কাটাবার হুমকি দিতে পাশে কারো একজনের বাড়িতে নিয়ে গেল। তাদের নিচের তলায় একটা রুমে কোনরকমে থাকার ব্যবস্থা, বিছানা অত্যন্ত অপরিস্কার এবং লন্ডভন্ড হয়ে আছে। গা ঘিনঘিন করলেও কোন উপায় নেই। পাওয়া যাচ্ছে সেটাই অনেক। লেপ সরাতেই দেখি একটা বিছের মত কি নেমে গেল সড়সড় করে। এইসব শত-সহস্রপদী শয্যাসঙ্গীনিদের সঙ্গে আসন্ন রাত্রিযাপনের উত্তেজনায় কিঞ্চিৎ বিহ্বল হয়ে গেলাম।

    বাথরুমের অবস্থা কাহিল। একটা কুড়ি তিরিশ ওয়াটের বাল্ব জ্বলছে, ফলে সবকিছুই ঝাপসা ঠেকে। টয়লেট সেরে সরু চৌবাচ্চা থেকে মগে করে জল নিয়ে ঢালতে যাবো, সেই জল হাতে লাগতে মনে হল রীতিমত ছ্যাঁকা খেয়েছি। হাত কেটে বাদ দিতে হবে। বরফ ছুঁলেও এই রকম ঠান্ডা লাগে না।

    সারাদিন গাড়ির মধ্যে ঠাসা হয়ে বসে থেকে থেকে হাঁটুতে ঝিঁঝি পোকা ডাকছিল। এর ওপরে আবার বিকেলবেলা ঝগড়াঝাটি করেছি। মন খিঁচড়ে আছে। দুপুরে একটা জায়গায় গাড়ি থেমেছিল, সেখানে এককাপ চা খেয়েছিলাম। এই ভর সন্ধ্যেবেলায় মনটা আবার চা চা করছিল, কিন্তু কোথায় আর পাই? অগত্যা বাইরেই একটু ঘুরতে গেলাম।

    বাইরে বেজায় ঠান্ডা সে আর বলার অপেক্ষা রাখে না। লোকজনের টিকি দেখা যাচ্ছে না। কোথা থেকে যেন বেশ হল্লাগুলার শব্দ আসছে, কিন্তু ঠিক ঠাহর করতে পারলুম না।

    উল্টোদিকেই অন্ধকারে পা বাড়ানো রাস্তা হাতছানি দিয়ে বললো, আমার সঙ্গে আয়...

    কতক্ষণ বাইরে ছিলুম খেয়াল নেই।

    অনেক উঁচু থেকে ঠান্ডা যেন অবয়ব নিয়ে নেমে আসছে। খোলা গালে ছুরির ফলার ধার পরখ করে নিচের গিরিখাতের দিকে নেমে যাচ্ছে। প্রতি মিনিটে মনে হচ্ছে এক ডিগ্রি করে ঠান্ডা বেড়ে যাচ্ছে। পথের ধারে একটা পাথরে বসে আমি আর দাদা রীতিমত ঠকঠক করে কাঁপছিলুম, তবুও যেন ফিরতে ইচ্ছে করছিল না।

    কি ভাগ্যিস আমাদের ড্রাইভার ঐদিকেই এসেছিল কোন কারণে বা নেশা করতে। আমরা চিনতে পেরে 'দাজু' বলে ডেকে উঠতে প্রথমটায় ঘাবড়ে গেছল। বোধহয় ইয়েতি টিয়েতি ভেবেছিল। তারপর গাড়ির জনতা বুঝতে পেরে বেশ বকুনি-টকুনি দিলো। বুখার হয়ে যাবার ভর দেখালো। তারপরে আমাদের নিয়ে গেল গ্রামের মধ্যে। ও হরি সেই হই-হল্লা আর কিছুই না, স্থানীয় কোন বার বা ক্লাব টাইপ একটা জমায়েত, খুব সম্ভবতঃ গাড়ির ড্রাইভাররা মিলে একটু ফুর্তিফার্তা করে।

    দাজু আগেই সেখানে চোখ মটকে বলে দিল পরের দিন গাড়িতে এই রাতের ড্রিংকের ব্যাপারটা ফাঁস না করতে। তাহলে অনেকেই ঘাবড়ে যাবে।

    ও বাত তো সহি আছে, কিন্তু আমরা কি ট্রাই করি? দাজুই একটা ব্র্যান্ডি সাজেস্ট করল, আমাদের কাঁপুনি দেখে। লোকাল ব্রুয়ারির জিনিস হবে, ঐ ব্র্যান্ড আগে দেখিনি, কিন্তু কি বলব, মিনিট পাঁচেকের মধ্যে হাতে পায়ে, মুখে গালে রক্ত চলাচল পষ্ট টের পেতে লাগলুম। জ্যাকেটের পকেটে একটা আধখাওয়া বাদামের প্যাকেট ছিল, সেইটে বের করে চাটের কাজে লাগাতে গেলুম, দেখি দাজু হাসছে।

    ওইই কাউকে একটা ডেকে এক প্লেট মোমো দিতে বললো। পাহাড়ে মাংস খাওয়া নিয়ে আমার মত ঘোরতর নন-ভেজেরও কিছুটা দ্বিধা ছিল, ঐ হাইটে অনেক কম টেম্পারেচারেই জল ফুটে যায়, ফলে মাংস নাকি পুরোটা ভালো রান্না হয়না। কিন্তু যখন গরগরে ঝাল, টকটকে লাল সসের পাশে ফুটফুটে মোমোগুলি পাতে এল, নিতান্ত পাষাণ হৃদয় ছাড়া কেউ তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে না।

    খানা-পিনা জমে গেল। সেই রাতেই ইয়ুমথাং হেঁটে মেরে দিতুম হয়ত, ঐ রকম আরেক বোতল ব্র্যান্ডি পেলে এবং গেলার অবস্থায় থাকলে।

    *******

    বছর পাঁচেক আগে এইরকম শেষ জানুয়ারিতে পা রেখেছিলাম এই দেশে। নেওয়ার্ক এয়ারপোর্টে নেমে বাইরে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে পা রাখতেই একটা হাড় কাঁপানি বাতাস প্রথম ওয়েলকাম করেছিল। তার আগে ধাতব হাতলে হাত দিয়ে স্ট্যাটিক শক খেয়ে গেছি। নিউপোর্টে নেমে দেখি বরফ জমে আছে আর হাডসনের পাশে বোর্ড ওয়াকের রেলিংএ গুচ্ছের সীগাল নির্লিপ্ত চোখে গরমের দেশ থেকে আসা আরেকটি মানুষের নাকের জলে চোখের জলে একসা হয়ে যাওয়া দেখছে।

    থাকতে থাকতে ঠান্ডা অভ্যেস হয়ে গেছে অনেক। পাতলা জ্যাকেটে কাজ চলে যায়। রুম হিটার সত্তরের ওপরে থাকলে গুমোট লাগে। কিন্তু লাস্ট কদিনে ঠান্ডা সহ্য করার সব হিসেব নিকেশ উল্টেপাল্টে গেছে।

    ঠিক এই মুহূর্তে মাইনাস নয় ডিগ্রি চলছে। ফীলস লাইক মাইনাস আঠেরো। আজ বলে না,গত পরশু থেকে এই চলছে। শুক্রবার অবধি চলবে। বরফ পড়বে, তারপরে তাপমাত্রা নর্মাল ঠান্ডায় ফিরবে।

    এই ঠান্ডায় শীত করেনা। সত্যি বলতে কি, কোন অনুভূতিই কাজ করে না। যেসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কোনরকম আচ্ছাদনের মধ্যে নেই, অসাড় হয়ে যায়।

    অফিস থেকে বেরিয়ে পোর্ট অথরিটি অবধি কুড়ি-পঁচিশ মিনিটের হাঁটাপথে একটা ভোঁতা যন্ত্রণা রগের দুপাশে ঢুকে দপদপ করছে। গ্যাংটকে কেনা পশমী টুপি এই ঠান্ডায় মনমোহন সিং এর ভূমিকা নিয়েছে। আছে আছে, না থাকলেও হেরফের হতো না।

    গলায় মাফলারটা খালা (challah) ব্রেইডের মত পেঁচিয়ে পরেছিলাম, সেটাও ভেদ করে ঠান্ডা ঢুকে গ্ল্যান্ড টনটন করছে। সাব জিরো টেম্পারেচারের হিসেব রেখে কেনা বলে জ্যাকেটের মধ্যে শরীরের উপরিভাগে কোন অসুবিধে হয়না। কিন্তু হাঁটার সময় কর্ডুরয়ের প্যান্টের মধ্যে উরু থেকে মোজার উপর অবধি অংশ যেন ভেজা ভেজা লাগে, প্রতিটি রোমকূপ খাড়া হয়ে উঠে নিজের পা কে এক অতিকায় শুঁয়োপোকার মত অস্বস্তিকর ঠেকে। নাক আর গাল আছে কি নেই বোঝা যাচ্ছে না, মনে হচ্ছিলো রক্ত জমাট বেঁধে আছে। হাতে শার্লিং-এর গ্লাভস ছিলো, সেইটেকেই বার বার মুখে কানে ঘষে একটু আরাম পাচ্ছিলাম।

    পোর্ট অথরিটিতে বাসে উঠে দেখি হীটার অন আছে। হালকা করে স্প্যানিস গানের রিদম গিটার বাজছে। ডানদিকের জানালার ধারের একটা সিট দেখে আরাম করে বসলুম। ব্যাগে একটা ডার্ক চকোলেটের প্যাকেট ছিলো, সেইটে বের করে অল্প অল্প খেতে লাগলুম। টুপি, গ্লাভস, মাফলার ছাড়াই এখন বেশ ভালো লাগছে। একটানা ভালো চলতে থাকলে একঘেয়ে লাগে। কিন্তু খারাপ পেরিয়ে ভালো অবস্থানে এলে যে আনন্দ, যে পূর্ণতা আসে, সেটার কোন তুলনা হয়না।

    তোমায় নতুন করে পাবো বলে, হারাই ক্ষণে ক্ষণ....

    পৃথিবীতে মানুষ আছে, উত্তাপ আছে, গান আছে, চকোলেট আছে। আর কি চাই? হ্যালেলুইয়া...

    আর কি ভাগ্যিস, আধাঘন্টা পরে বাড়ি ফিরে সেইলার জেরির বোতলে এখনো একটু তলানি পড়ে আছে....
  • nina | 79.141.168.137 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৩ ০৪:০৪584705
  • শঙ্খ
    সারা লেখাটা জুড়ে হেথায় হোথায় সোনার কুচি ঝকমক করছে -----তোমার বলা সব কথাগুলো শোনা , যেন সোনা হয়ে গেল!
  • সৌম্য | 127.232.223.252 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৪:২৪584706
  • অসাধারণ.. শংখদা .. এরম আরো চাই..
  • Jay | 100.215.26.12 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ২১:১৫584707
  • দারুন, দারুন- ভাইরে! বুকে আয়।
  • siki | 132.177.23.94 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ২১:২০584708
  • এই লেখাটা মিস করে গেছিলাম কেং কয়ে?
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ০৮ এপ্রিল ২০১৩ ০১:২৭584709
  • দারুণ!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন