এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ওপার বাংলার লেখালেখি কথা

    pi
    বইপত্তর | ২৩ নভেম্বর ২০১১ | ২৫০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ১৪ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৪৬502388
  • সৈকত, কুলদা, বিপ্লবকে অনেক ধন্যবাদ। হ্যাঁ, দময়ন্তীকেও। অন্য বাংলার লেখালেখি বিষয়ে আমার অতি সামান্য জানকারি গদ্যের চেয়ে পদ্যের ক্ষেত্রেই বেশি। যেসব প্রধান লেখকদের সৃষ্টির আলোচনা হয়েছে তাঁদের রচনা নিয়ে ব্যক্তি আমার খুব নিবিড় পাঠ নেই। সবারই কোনও কোনও লেখা পড়েছি যখন যেমন পেয়েছি, তবে তার থেকে সামগ্রিক কোনও ধারণায় পৌঁছোতে পারিনি। শুধু ছিন্নবিচ্ছিন্ন ভালো লাগা বা ততো ভালো না লাগা এরকম পর্যায়ের মধ্যেই বসবাস ছিলো। আমার পরবর্তী পাঠের প্রস্তুতি হিসেবে এই লেখা ও তথ্য গুলি আমায় সাহায্য করবে।

    শেষে 'i' প্রসঙ্গ। যেকোনও সৃজনশীল রচনার উপক্রমণিকায় থাকে তথ্য। কারণ, আমাদের রক্তমাংসের অস্তিত্ব তথ্যের ভরসাতেই টিকে থাকে। তবে এই অতি আবশ্যিক তথ্যহৃদি অস্তিত্বের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হতে পারলেই যেকোনও রচনা শিল্প হয়ে ওঠে। শিল্পের গতি যেন বেগবান লতা বা বন্ধহীন স্রোতধারা। তাকে লতিয়ে দেওয়ার জন্য লাগে বাঁশের মাচা বা বেঁধে রাখার জন্য মাটির পাড়। এই মাচা হওয়া বা পাড় বাঁধার এলেম শুকনো তথ্যের নেই। তাই তথ্যকে একটা পর্যায়ের পর তঙ্কÄ হয়ে উঠতে হয়। একজন সৃজনশীল মানুষের মুন্সিয়ানা বোঝা যায় তাঁর নিজস্ব তঙ্কÄ নির্ণয়ের ক্ষমতার থেকে। একই সৃষ্টি বিভিন্ন গ্রহীতার নিজস্ব তঙ্কÄবোধের নিরিখে মূল্যায়িত হতে থাকে। আপাত ভিন্নতা সত্বেও পরস্পর হাত ধরার একটা সন্ধিভূমিও সতত প্রসরমান হতে দেখা যায়। বস্তুত আমার মনে হয় কোনও একটা অবস্থানে এসে স্রষ্টা ও গ্রহীতা একই মঞ্চে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে নি:শব্দ বিনিময়ে মত্ত হয়ে যান। হয়তো এটাই স্রষ্টা ও গ্রহীতার শেষ ঈপ্সিত স্বপ্ন।

    এতোটা শিবের গীত গাইলাম এইজন্য যে 'i' যখন অপরের লেখা নিয়েও কিছু রচনা করেন, তখন তথ্যের পশম গোলা কখন অন্যমনে গড়িয়ে তঙ্কেÄর সোনালি রোদের জমিতে নিজের নক্‌শা তৈরি করতে থাকে, অনায়াস সৃষ্টি হয়ে ওঠে, কোনও ভেদরেখা টের পেতে দেয়না। তাঁকেও ধন্যবাদ দেওয়া উচিত, তবে থাক। ভালো লাগাকে জরির পোশাক পরাতে চাইলে ভার হয়ে উঠতে পারে।
  • muhit1996 | 58.97.221.3 | ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ ২২:২৬502389
  • মাহমুদুল হকের কিছু বই ধার করে পড়েছিলাম, দুয়েকটা বই খেআয়া গিয়েছিল। আগেকার অপরিপক্ক মননে পাঠের চাইতে, এখনকার নতুন পাঠ পেশ করছি বইগুলেআ আবার নতুন করে কেনার সুবাদে।

    মাহমুদুল হকের "জীবন আমার বেআন" উপন্যাসটা পড়েছিলাম আগে, না-বুঝেই অনেকটা। এতদিন পরে আবার পাঠ করে যেটা বুঝলাম, প্রিয় ব্লগার নজরুল ইসলাম ভাইয়ের কথাটাই প্রযেআজ্য, "এইটা একটা অমানবিক বই"। একটা শব্দও এদিক ওদিক করার জেআ নাই। এই বইয়ের প্রত্যেকটা অক্ষর, শব্দ, বাক্য, অনুচ্ছেদ, পৃষ্ঠা সমানভাবে শক্তিশালী। আপাতদৃষ্টিতে একে স্রেফ সংলাপের সমাবেশ বলতে পারেন কেউ কেউ, কিন্তু খেয়াল করলে বেআঝা যায়, এখানে প্রত্যেকটি অক্ষর জ্বলছে, টগবগ করে ফুটছে।
    খেআকা চরিত্রটি হয়তেআবা হেনরি মিলার কথিত সেই নির্মম শিল্পীসত্তা, যে-কিনা আমাদের অন্তর্গত গেআপন মৃত্যুর ক্ষমতা ও প্রবণতার হাতে তাঁর তাব্‌ৎ রত্নসম্পদ, অর্থাৎ শিল্পপ্রতিভা ও প্রজ্ঞা, সঁপে দিয়েছিলেআ। তাই প্রতিটি ক্ষুরধার বর্শার ফলাকেও সে ষাঁড়ের প্রতীকি চেআখে বিদ্ধ করতে পেরেছিলেআ। বলতে গেলে, কবি জ্যাঁ আর্তুর রয়াঁবেআর মতেআই, সুখহীনতা ছিলেআ খেআকার ঈশ্বর। বালিতে ও রক্তে শুয়ে যাবতীয় দু:খ-কষ্ট-যন্ত্রণায় ভেসে সে শ্বাসরুদ্ধ করেছে নিজেকে। যা আমাদের শুধু স্তব্ধ করে দেয়।
  • pi | 24.99.56.167 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১০:০২502390
  • দমদি, তুলে দিলাম।
  • | 24.96.143.127 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৪:১২502391
  • থিঙ্কুসসস
    এইটা তোলা থাক।
  • | 24.96.143.127 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৪:১৭502392
  • হুঁ মুহিতের সাথে ছত্রে ছত্রে একমত। 'জীবন আমার বোন' সত্যিই একটা দুর্ধর্ষ বই, অমানবিক বই।
  • সৈকত | 212.54.74.119 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৫:১২502393
  • জীবনানন্ন্দ দাসের "কারুবাসনা" উপন্যাসের শেষে একটা চার ছত্রের কবিতা আছে। ভুল হতে পারি, কিন্তু লাইনগুলো মনে হয় অনেকটা এরকম -

    দূর হতে দূরে সরে যায়
    অন্তর্গত পৃথিবীর সুনিশ্চিত ঘন পরিচয়,
    প্রত্যাবর্তনের পথ নিঃশেষে মুছে -

    জীবনানন্দের উল্লেখ এই জন্যই করলাম যে মাহমুদুল হকের "কালো বরফ" উপন্যাসটা পড়তে গিয়ে, পড়া হয়ে গিয়ে এবং এখনও যখন উপন্যাসটার কথা মনে পড়ে তখন মনে হয়, ঐ উপন্যাসের প্রধান চরিত্রটি যেন জীবনানন্দের গদ্যেরই একটি চরিত্র। পড়ার সময় মনে হয়েছিল, এই উপন্যাস জীবনানন্দও লিখতে পারতেন। অন্তর্মন আর সেখানে তৈরী হওয়া বেদনা একটা চরিত্র কত গভীরে বহন করে চলে, কতখানি internalise করে, আর তজ্জনিত কারণে সবার থেকে আলাদা হয়ে যায়, নিজেরই মুদ্রাদোষে নির্জনে সরে যায় , তার উদাহরণ "কালো বরফ" উপন্যাসে যেমন তেমন খুব কম গদ্যেই আছে। হ্যাঁ, বিদেশী ভাষার লেখালেখি মাথায় রেখেই বলছি।

    এই উপন্যাস তো দেশভাগ নিয়েই একটি লেখা যা নিয়ে বাংলা ভাষায় লেখালেখি তো কম নেই। ইতিহাস হয়েছে, আত্মকথা হয়েছে, সাক্ষাৎকার সংকলন হয়েছে। কিন্তু উপন্যাস যা পারে, ইতিহাসের বড় সময় কীভাবে ব্যক্তিচরিত্রর ছোট সময়কে প্রভাবিত করছে, ছায়া ফেলছে, ট্রমা তৈরী করছে যা সে বহন করে চলেছে, প্রকাশের অতীত সেই বেদনা, যেন সেই দুঃখটা বার করে দেওয়ার উপায়ও নেই, একদম যেন আনকনশাসে গেঁথে গেছে আর তার ফলে জীবনটা ছড়ান ছেটানো হয়ে যাচ্ছে, হ্যাঁ উপন্যাসের এরকম উদাহরণও আমি "কালো বরফ" ছাড়া বিশেষ কোথাও পাইনি।

    এ কথাও মনে হয়েছিল যে এই উপন্যাসের কোন সমালোচনা হয়না, কোন তত্বের ফাঁদে একে ধরা যায় না। এইসব লেখালেখি, সাহিত্যকে, উপন্যাসকে, যাবতীয় সমালোচনা তত্ব থেকে মুক্তি দেয়।

    এই মুক্তির তুলনা নেই !
  • i | 134.168.25.33 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৯:০৪502394
  • বিমল করের দেওয়াল মনে পড়ল -সইকতের পোস্ট পড়ে । মনে পড়ল সুচারু, গিরিজাপতি, বাসু, আরতি, সুধাকে-'ইতিহাসের বড় সময় কীভাবে ছায়া ফেলে 'ছোটো সময়ে'।
    দেওয়ালের শেষ্টা এই রকম ছিল-
    'আমাদের এই সময়টাই বোধ হয় এই রকম। সবাই ভাঙা, সকলেরই সমান অবস্থা, টুকরো-টাকরা হয়ে আছি আমরা, নিটোল পুতুল কেউ নই। হয়তো তাই দুই অন্ধ দুই খোঁড়া মিলে থাকতে হবে আমাদের।
    -না থাকলে?
    আরও দুঃখ। তোমায় যদি আমি আজ আমার কষ্ট অভাব অসামর্থ্য দিয়ে না বুঝি, তুমি আমায় না বোঝ, আর কে বুঝবে?
    ...বসে থেকে থেকে আচ্ছন্ন গলায় সুধা একসময় বলল-'একটা কথা বলি তোমায়। আমার খুব একটা মোহ আর কিছুতে নেই... কিন্তু মায়া আছে... মরে না যাওয়া পর্যন্ত তো বাঁচতে হবে।'
    সুচারু নিস্পন্দ নিশ্চল হয়ে বসে ছিল। বুকের কাছটা ঠান্ডা। হয়ত ঘেমেছে।কখনও এই শীতল স্পর্শ সুধার হাতের স্পর্শের মত লাগছিল...
    বৃহৎ জগৎ তাকে শূন্যতায় নিক্ষেপ করেছিল, এই ক্ষুদ্র চার দেওয়ালের জগত যেন তাকে অকস্মাৎ আজ সেই শূন্যতাকেও সহনীয় করে তুলল।
    সুচারু আজ আবার সেই হলুদ ম্লান আলোটুকু দেখতে পেল। মনে হল, সুধা এই মুহূর্তে ঐ আলোটা আবার জ্বালিয়ে দিয়েছে।
    দীর্ঘ সময় এই ঘর নিস্তব্ধ শান্ত থাকল। যেন দুই ভগ্ন মূর্তি পরস্পরের মধ্যে তাদের গভীরতম যোগসূত্র অনুভব করছিল।'

    এই উদ্ধৃতি মনে করলাম -ছোটো সময় কেমন করে বহন করে বড় সময়ের ট্রমা -সেই প্রসঙ্গেই।
    বস্তুতঃ দেওয়ালের মূল সুর ছিল
    Then, when much blood had clogged their chariot-wheels/ I would go up and wash them from sweet wells...

    কালো বরফ অবশ্যই অন্য গোত্রের। দময়ন্তীর সৌজন্যে বইটি পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে।
    সইকতের প্রথম প্যারার সঙ্গে আমি সহমত। বাকি কিছু কথা বাকি থাকে।
    অন্য কোনো দিন। হয়তো।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন