এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • জর্জ বিশ্বাস: একশো বছর

    Shibanshu
    গান | ২২ আগস্ট ২০১১ | ৫৯৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 122.173.2.159 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৩০492010
  • কোশ্নো হ্যাজ। সুমন কি পড়েন গুরুতে বেরনো ওঁর লেখা এবং সেই সংক্রান্ত মতামত? বোঝা তো যায় না।
  • ranjan roy | 122.173.186.172 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩৩492011
  • ওয়াহ্‌ ন্যাড়া! একটু উদাহরণ? মজা আ জায়গা!
  • nyara | 122.172.38.235 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৬492012
  • বলা হয় যে ইন্ডিয়ান ক্লাসিকালে পলিফোনি প্ল্যানড নয়, ইনসিডেন্টাল। উদাহরণ হিসেবে, ধরুন তানপুরো পা-তে বাঁধা। তাহলে সা-পা'র ড্রোন হচ্ছে। যিনি গাইছেন বা বাজাচ্ছেন তিনি যখনই শুদ্ধ গান্ধার লাগাচ্ছেন, তানপুরার সঙ্গে মিলে সা-গা-পা বেজে টোনিক মেজর কর্ড বাজছে। তেমনি কোমল গান্ধার লাগলে সা-জ্ঞা-পা বেজে টোনিক মাইনর কর্ড বাজছে। এইভাবে মূল মেলডির এক একটা নোটে এক একটা ট্রায়াড তৈরি হচ্ছে।

    তানপুরো মা-তে বাঁধা থাকলে ধৈবত গাইলে সা-মা-ধা বেজে IV-th কর্ড বাজছে।

    সলিল চৌধুরী এক কাঠি ওপরে গিয়ে বলছেন - ধরুন সেতারে আগের নোট সাস্টেন করছে, তার ওপর যখন পরের নোট পড়ছে তখন দুয়ে মিলে পলিফোনি তৈরি করছে।
  • sudipto ghosal | 203.171.244.32 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৩492013
  • ভাই ন্যাড়া খুব ভালো লাগলো আপনার লেখা পড়ে।আর সুমনের ঐ লিন্‌ক টা থেকে পুরো ডাউনলোড করে বেশ কয়েকবার শুনেছি। অত্যন্ত ভালো হয়েছে ওটা। দেখুন আমি তো সবজান্তা নই,যা শুনেছি বা শিখেছি তার থেকেই ওটা বলেছি। সুমনের সাক্ষাত কারে জানলাম রবীন্দ্রনাথ ঐ harmonise করা বা যেটা তিনি স্বরসঙ্গতী নাম দিয়েছিলেন সেটা জানতেন।এরকম ভাই অনেক কিছু আমার অজানা আছে।যাঁরা আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে পলিফনি পেয়েছেন, নিশ্চই তার একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন।এটা যদি জানতে পারি খুব ভালো লাগবে।
    ভালো থাকবেন,
    সুদীপ্ত
  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:১০492014
  • হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে ন্যাড়া যা বলেছেন সেটা ঘটনা। পাশ্চাত্য বৈয়াকরণের মতে এটা পলিফোনিক মান্য না হতেও পারে। কিন্তু আমাদের গানে যেহেতু গায়ককে বহুদূর পর্যন্ত স্বাধীনতা দেওয়া হয়, তাঁর নিজস্ব চিন্তা ও শৈলী অনুযায়ী রাগরূপকে ফুটিয়ে তুলতে ( যেটা পশ্চিমী সঙ্গীতে দেওয়া হয়না) এই জাতীয় একাধিক পর্দার সুরবৃত্ত স্বীকার করে নেওয়া হয়। উপরন্তু আমাদের দুই পর্দার মধ্যবর্তী সূক্ষ্মতর শ্রুতি স্বরেরও প্রাবধান আছে। তাই আমাদের একটা নিজস্ব ধরনে 'বহুস্বর'এর স্বীকৃতি আছে। এই ধরুন, গান্ধারের শুদ্ধ বা কোমল প্রয়োগের মাধ্যমে রাগচরিত্রের যে রূপান্তর ঘটবে, পশ্চিমী মতে স্বীকৃত হবেনা, কিন্তু আমরা তাকে নন্দনতঙ্কেÄর নিরিখে বিচার করতে রাজি হয়ে যাই। তাই আমাদের সঙ্গীতকে পশ্চিমী ধরনে মনো বা পলিফোনিক ব্যবস্থার মধ্যে বোধ হয় সম্পূর্ণ আঁটানো যায়না।

    আর শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের বাইরে, অর্থাৎ আমাদের বাংলা লঘু সঙ্গীতের যন্ত্রায়োজনের ক্ষেত্রে সলিল চৌধুরী তো এ ধরনের বহু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছিলেন।

    'হার্মোনি', যাকে রবীন্দ্রনাথ 'সুরসঙ্গতি' বলেছেন, আর দিলীপ রায় 'সুরবিহার', তার মধ্যেও প্রয়োগিক ইতরবিশেষ আছে।
  • stoic | 160.103.2.224 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৫৭492015
  • এখানে একটা কথা না বলে পারা যাচ্ছে না।
    ন্যাড়া যেটা ডেস্ক্রাইব করেছেন সেটা পাশ্চাত্য ক্লাসিকাল মিউজিক মতে পলিফোনি ঠিক নয়। পাশ্চাত্য ক্লাসিকাল মিউজিকে পলিফোনি বলতে আদতে "ক¾ট্রাপুন্টাল' বা কাউন্টারপয়েন্ট বোঝানো হয়, যেখানে একটা পার্ট অন্য পার্ট এর কাউন্টারে বা এগেইনস্টে ইন্ডিপেন্ডেন্টলি বাজে (দুটি পার্ট এর ক্ষেত্রে)। বারোক মিউজিকে (যেমন ফুগুয়ে) এর প্রয়োগ বেশ কমন। উদা:

    বোধহয় ঠিকমত বোঝাতে পারলাম না। তবে শুনলে বুঝবেন।
  • nyara | 203.110.238.17 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:২২492016
  • একদম ঠিক কথা। আমি যার কথা বলছি, মিউজিকাল টার্মে সেটা more of homophony, rather than polyphony। আমি এখানে (এবং এই কন্টেক্সটে ভারতীয় সঙ্গীত সম্বন্ধে যত কথা হয়) পলিফোনি খুব আলগাভাবে ব্যবহার করেছি। সঠিক করে বলতে গেলে একাধিক মেলোডিক লাইন না গেলে পলিফোনি নয়।

    কিন্তু আদতে যে কোন স্ট্যাটিক ইন্টারভালে একাধিক নোট বাজলে তাকে পলিফোনি ধরা হত।
  • sudipto | 202.78.234.171 | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৪492017
  • ভাই শীবাংশু,
    আমাদের দেশের শাত্রীয় সঙ্গীতে গায়ক কে বা বাদক কে যে স্বধীনতা দেওয়া হয় ,সেটা পশ্চাত্য সঙ্গীতে নেই এটা ঠিক নয় মনে হয়।
    pure western classical বিঠোফেন,মোৎসার্ট এঁদের কম্পোস করা যেসব মিউসিক আছে সেখানে এই কথাটা খাটে।পাশাত্য সঙ্গীতে জ্যাজ,ব্লুস,রক এসবে কিন্তু improvise করার যথেষ্ঠ সুযোগ থাকে। আপনি যদি লুই আর্মস্ট্রং ,এলা ফিটসেরাল,এরিক ক্ল্যাপটন ,এনাদের গান বাজনা শোনেন,দেখবেন মুল একটি গানের সুর কে নিয়ে ওনারা কি ভাবে ইম্প্রোভাইস করেছেন বা করেন। আমাদের রাগ রাগিনি তে আরোহন বা অবরোহনের সময় কিছু স্বর রাগ অনুযাই ছুঁয়ে যায়।তানপুরায় সেই গুলো থেকে যড়জ,গান্ধার,পঞ্চম বা অন্য স্বর সেই হিসেবে বাঁধা হয়।হ্যাঁ,শুদ্ধ স্বর আর কড়ি কোমল বাদ দিয়ে শ্রুতিও আছে,যেটা পাশাত্য সঙ্গীতে নেই। আবার পাশাত্য সঙ্গীতে কিছু স্কেল পাই,যেমোন পেন্টা টনিক,ব্লুস স্কেল, এগুলো আমাদের দেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে পাইনা।শুধু একটি রাগ গাইবার জন্যে যদি তানপুরা তিনটি স্বরে বাঁধা হয়,তাকে কতোদুর পলি ফোনি হায় জানিনা,সিম্ফোনি তো কোনো মতেই নয়।যতোদুর মনে পড়ে অনেক কাল আগে ইহুদি মেনুহিন আর রবিশঙ্কর মিলে east meets west নাম দিয়ে কিছু একত্রে বাজিয়ে ছিলেন।
    আনন্দ শঙ্করের এরকম কিছু বাজনা শুনেছি। তবে সলীল চৌধুরির মতো প্রাচ্য ও পাশত্যের মিলন তাঁর সুরে যে ভাবে করেছিলেন ,ওনার ধারে কাছে কাউকে পাইনা।
    ভালো থাকবেন,
    সুদীপ্ত
  • Shibanshu | 117.195.131.86 | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৫৪492018
  • সুদীপ্ত,

    আমি পশ্চিমী সঙ্গীত বলতে পশ্চিমী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতকেই বোঝাতে চেয়েছি। এই সঙ্গীত শাদা মানুষের সৃষ্টি। জাজ, ব্লুজ বা রক তো শাস্ত্রীয় সঙ্গীত নয়, কালো মানুষদের হীনযানী সঙ্গীত ধারা। সেখানে মন্দিরের মতো মুগ্‌ধ করা আকাশচুম্বী কারুকাজ পাওয়া যায়না। পাওয়া যায় মাটিমাখা দীন মানুষের আবেগের কারুকাজ। যার তুলনা আমাদের বাউল, ভাটিয়ালি, সারি, জারি, চটকা, ঝুমুরে রয়েছে। যেহেতু সে গানে আবেগই মুখ্য এবং স্বতস্ফূর্ত আবেগকে বেশি শিকল পরাতে গেলে তা আর গান হয়ে উঠতে পারেনা, তাই শিল্পীদের ইম্প্রোভাইজ করার স্বাধীনতা থাকে। কিন্তু তাঁদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কম্পোজারই রাজা, পরিবেশক শিল্পী তাঁর ছায়াতে থাকেন। পশ্চিমী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত তাঁদের সভ্যতার আর সব কিছুর মতো ডকুমেন্ট নির্ভর, আমাদের মতো শ্রুতিনির্ভর নয়। তাই আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত দীর্ঘকাল ধরে নানা শিল্পীর যোগদান থেকে তৈরি হয়ে উঠেছে, কোনও একক শিল্পীর কল্পনা থেকে আসেনি। এই 'বহু'র যোগদান আছে বলেই পরিবেশক শিল্পীর স্বাধীনতাও বহুদূর বিস্তৃত।
  • kallol | 115.241.65.136 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৬:২১492020
  • সব গুণীজনেরা একত্তর হয়েছেন যখন, তা চালিয়ে যান। বড়ো ভালো লাগছে। কোই হে ছোট কত্তা বড় কত্তা নিয়ে একটু হোক, আমরা পেসাদ পাই। আর হ্যাঁ, সুধীন দাশগুপ্ত আর মদনমোহনও চাই।
  • siki | 123.242.248.130 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৫০492021
  • গতকাল আশা ভোঁসলের জন্মদিন ছিল। রাতে তারানন্দে আলু সুমনের আশাকে নিয়ে হেঁ-হেঁ দেখতে দেখতে মনে পড়ল, সলিল চৌধুরী আশা ভোঁসলের একটা লম্বা সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। সাদা কালো প্রিন্ট, দূরদর্শনে খুব দেখাত এক সময়ে।

    পাওয়া যায়?
  • b | 203.199.255.110 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৫492022
  • পাশ্চাত্য ক্লাসিকাল গানে কি ইম্প্রোভাইজেশন হয় না? সেদেশে থাকতে রেডিও-তে শুনতাম বিশ্লেষণ। ক্রিটিক বলতেন, অমুকে, (ধরুন, বিটোফেন-এর কোনো একটি কম্পোজিশন) এমন ভাবে বাজিয়েছেন যাতে সেটির রোম্যান্টিকতা বেশি প্রকট হয়ে উঠেছে। এক-ই কম্পোজিশন বিভিন্ন কন্ডাক্টার এর হাতে পড়ে কি পাল্টে যাবে অল্পবিস্তর? যদি সব-ই খাপে খাপ পঞ্চুর বাপ হয় তবে কন্ডাক্টার ঠিক কি করেন? জুবিন মেটা কে নিয়ে কেন এত লাফালাফি?

    (বুঝতেই পারছেন, আমি এক্কেরে আগমার্কা অগা।)
  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:২৫492023
  • @b,
    আমিও আগমার্কা অগা। পশ্চিমী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে ইম্প্রোভাইজেশন সম্বন্ধে যা জানি তা একেবারেই প্রাথমিক ব্যাপার। সেটুকুই বলি।

    পশ্চিমী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কয়েকটি কালানুক্রমিক ভাগ আছে। যেমন আদিপর্বে মধ্যযুগীয়, রনেশাঁস ও বারোক। তার পর ক্ল্যাসিকাল ও রোমান্টিক এবং আরো পরে বিশ শতকী ও সমসাময়িক।

    ক্ল্যাসিকাল যুগে কনচের্তো বা সোলো-তে ক্যাডেন্‌জা এবং বারোক যুগে অপেরাতে শুনেছি বড়োমাপের শিল্পীদের সামান্য স্বাধীনতা দেওয়া হতো কিছু নিজস্ব কৌশল ইম্প্রোভাইজ করে পরিবেশন করতে। তবে সেটা আমাদের হিসেবে ইম্প্রোভাইজ নয়। কারণ শিল্পী অভিনব কী বাজাবেন তার স্কোর আগেই লিখে রাখতে হতো ও পরিবেশনের সময় নিষ্ঠার সঙ্গে সেটাকেই পালন করে চলতেন। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠিত শিল্পীরা যদি নতুন কিছু প্রস্তাব করতেন তবে তাকে কাগজেকলমে আগে ডকুমেন্টেড করতে হতো। এর আর একটা অর্থ হতে পারে অন্য রচয়িতার যে প্রতিষ্ঠিত রচনাটিতে একজন বড়ো শিল্পী পরিবেশনের সময় যে সামান্য বৈচিত্র্য আনতে চাইছেন তাও একটি নির্দিষ্ট ছাঁচের মধ্যেই রাখার বাধ্যতা ছিলো। মোজার্ট বা বীথোভেনের মাপের স্রষ্টারা যখন পিয়ানো কনচের্তোতে ক্যাডেন্‌জা বাজাতেন তখন কিছু ইম্প্রোভাইজ করতেন ও অন্যদেরও উৎসাহিত করতেন। কিন্তু অন্যদের পরিবেশনের জন্য ক্যাডেন্‌জা স্কোর লিখে দিতেন। অর্থাৎ এই তথাকথিত ইম্প্রোভাইজ করাটিও স্বতস্ফূর্ত উৎসার ছিলোনা, স্বরলিপির বজ্র আঁটুনি থাকতই। আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে যেমন শুধু নামমাত্র কঙ্কালটির প্রতি শিল্পীদের বাধ্যবাধকতা থাকে আর বাকি রক্তমাংসমেদ নিজের ঘরানার নিয়মানুযায়ী আরোপ করার স্বাধীনতা থাকে, তা তাঁদের ছিলোনা।

    পরবর্তীকালে অর্থাৎ আধুনিক যুগে ( মধ্য উনিশ শতক থেকে বিশ শতক) রোমান্টিক যুগের যাবতীয় 'গুরুমুখী' বৈচিত্র্য আরোপ ( পড়ুন ইম্প্রোভাইজ) কঠোরভাবে পরিহার করা হয়েছে। এই সময় লিখিত স্কোরের বাইরে কেউ এক পা বাড়াতো না। এই নিয়ে অনেক সঙ্গীতবোদ্ধার অভিযোগও রয়েছে।

    যশস্বী কন্ডাক্টরদের সাফল্য মূলত আসে বাদ্যযন্ত্রের বৈচিত্র্য, যন্ত্রীদের সংখ্যা ও অন্তিম প্রসাদগুণের নিরিখে। একজন বড়ো কন্ডাক্টর দেড়শো পিস অর্কেস্ট্রাও অত্যন্ত নিপুণভাবে পরিচালনা করতে পারেন।

  • nyara | 203.83.248.37 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:৫৪492024
  • একটি প্রাচীন টই থেকে -
    (http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=banglaplain&portletId=8&porletPage=2&contentType=content&uri=content564&contentPageNum=1)

    Name: - Mail:Country:

    IPAddress:125.18.104.1Date:07Oct2007 -- 03:43PM

    ন্যাড়া//ইশান কে একটা পোশ্নো আছে।

    পাশ্চাত্য ক্লাসিকাল সঙ্গীতে, পারফর্মেন্সের সময়, পার্থক্য কি করে তইরী করা হয়। স্বরলিপি , যন্ত্র, টেম্পো সব ই যদি কম্পোজারে কয়ে দেয়, আর্কাইভিস্ট বা ওপাস সম্পাদক লিখে রাখে, সংকলন করে ছাপিয়ে বার করে দেয়,তাইলে লোকে ইন্টারপ্রিটেশন এ বদলায় কি করে। বিশেষত যন্ত্র সঙ্গীতে?
    একটা সোজা উদা দিয়ে বলা যাবে?

    আর একটা অনুরোধ আছে, শস্তাকোভিচের কাজ সম্পর্কে কিছু বলবে? আমার খুব ভাল্লাগে, যা অল্প শুনেছি। কিন্তু কেন লাগে বোঝাতে পারবো না। শুধু রেডিওতে শুনে ভালো লাগা টা তৈরী হয়েছিল। স্পেশালিস্ট শ্রোতা দের কেমন লাগে কেন ওরকম লাগে?

    Name:rMail:Country:

    IPAddress:59.162.191.115Date:07Oct2007 -- 09:39PM

    আমারও এইটা প্রশ্ন। আরও জেনেরিকালি, কন্ডাক্টর এবং অর্কেস্ট্রার পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন।

    Name:IshanMail:Country:

    IPAddress:12.163.39.254Date:08Oct2007 -- 11:04PM

    আমারে জিগিয়ে লাভ নাই।

    যদ্দুর জানি, পশ্চিমী ক্লাসিকাল কম্পোজার্স আর্ট। স্টাফ এমনকি রবিঠাকুরের গানের চেয়েও স্ট্রিক্ট। নড়াচড়ার বিশেষ জায়গা নেই। আর কানে শুনে তো দু জায়গায় বাজানো একই পিসের মধ্যে কোনো তফাত পাইনা :-)

    Name:nyaraMail:Country:

    IPAddress:67.88.241.3Date:08Oct2007 -- 11:15PM

    এ ব্যাপারে আমি অতি নাদান। তাও আবছা-আবছা যা বুঝেছি তা হইল নিম্নরূপ:

    টেম্পো (মানে একেবারে BPM মেপে) অতি অল্প স্কোরেই দেওয়া থাকে, প্রায় থাকে না বললেই চলে। আমি যেসব স্কোর (সংখ্যায় অতি অল্প) চোখে দেখেছি, তার কোনোটাতেই BPM দেওয়া আছে দেখিনি। যা দেওয়া থাকে সেটা ঐ andante, adagio - সেটা গাইডলাইন বলা যেতে পারে, কারণ এর কোন টেকনিকাল বেঞ্চমার্ক নেই। কাজেই এখানে কণ্ডাক্টরই রাজা।

    আর যে ব্যাপারে কণ্ডাক্টর রাজা সে হল প্রতিটা সেকশনের, এবং সেকশনের ভেতর প্রতিটা যন্ত্রের ব্যালন্সিং ঠিক করা। উদাহরণ হিসেবে বলি, একটা জায়গায় হয়তো উডউইণ্ড সেকশান অনসম্বল করছে, আর তার ফাঁকে ফাঁকে স্ট্রিং সেকশান এসে ফোড়ন দিয়ে যাচ্ছে। এখন এই দুটো সেকশানের আপেক্ষিক গুরুত্ব কি হবে - কোনটা কত জোরে বাজবে, ভলইউমের ডাইনামিজ্‌ম কিরকম হবে সে সবই কন্ডাক্টর ঠিক করে দেবে।

    এছাড়া কোনখানে বাজনা spriteful হবে, কাজেই বো-ইং কি ফিঙ্গারিং কিরকম হলে বাজনা বেশ নেচে নেচে চলবে ইত্যাদিও কণ্ডাক্টরের আওতায়। এটা খুব ভালো বোঝা যায় একটা পিস এলেবেলে কন্ডাক্টরের ব্যাটনে শোনা আর খুব ভালো কন্ডাকটারের ব্যাটনে শোনা। এলেবেলে কন্ডাক্টরের ব্যাটনের বাজনা ইমোশানালি খুব ম্যাড়ম্যাড়ে, আলুনি লাগবে।

    Name:driMail:Country:

    IPAddress:129.46.154.111Date:09Oct2007 -- 12:17AM

    আমার অভিজ্ঞতা ন্যাড়াদাদার সাথেই মেলে। ঈশেনের সাথে নয়। কন্ডাক্টার বদলালে একই পীস বেশ অনেকটা অন্যরকম হয়ে যেতে পারে। সুরের খুঁটিনাটি অবশ্য আমি বলতে পারব না। জাস্ট ওভারাল ইমোশানাল রেসপন্সের দিক থেকেই বলছি।

    একটা ব্যাপার আমার মনে হয়। এই যে স্ক্রিপ্ট দেখে গান করা, এটা ওয়েস্টার্ন মিউজিকেই বেশী চালু। মনে রাখতে হবে গান লিখে রাখার চল হয়েছিল এমন একটা সময়ে যখন রেকর্ডিং বলে কিছু ছিল না। একজন কম্পোজারের মাথায় কি সুর খেলা করছে সেটা বুঝতে গেলে আপনাকে তাঁর নিজের বাজানো লাইভ শুনতে হবে। সেই কম্পোজিশান 'রিলেটিভলি অমর' করে রাখার জন্য এই স্ক্রিপ্টের উদ্ভব। যাতে করে কম্পোজার মারা যাবার অনেক পরও কেউ জাস্ট ঐ স্ক্রিপ্ট দেখে কম্পোজারের মাথায় কি ছিল সেটা মোটামুটি ধারনা করতে পারে। গান ব্যাপারটা লিখে রাখায় কিছু ইম্পার্ফেকশান থাকবেই। ন্যাড়াদা যেমন বলেছেন। টেম্পোর এগ্‌জ্‌য়াক্ট মাপ কি আর লেখা থাকে? দুটো ইনস্ট্রুমেন্ট একই সাথে বাজলে কোনটা ঠিক কতটা লাউড তা কি আর লেখা থাকে? ঐসব খানে কন্ডাক্টারদের ইন্টারপ্রিটেশানের একটা ব্যাপার থাকে। রেকর্ডিং এসে যাবার পর এটা আর কোন সমস্যা নয়। গান লিখে রাখতে হবে কেন? কম্পোজার যা চান সেটা কন্ডাক্ট করে রেকর্ড করে রাখলেই হয়। তো ওয়েস্টার্ন ঘরানায় এই স্ক্রিপ্ট দেখে বাজানোটা এখনও কিছুটা লেগাসির মত চলছে।

    এই সমস্যাটা সমাধান করতে ভারতীয়রা লেখালিখির দিকে যান নি। গানের ধারা টিকিয়ে রাখার জন্য হয়েছে গুরু শিষ্যের লিনিয়েজ। তবে ভারতীয় গানে এই চল্লিশ জন বসে একসাথে বাজিয়ে বাজনা তৈরী করার চল ছিল না।

    Name:nyaraMail:Country:

    IPAddress:67.88.241.3Date:09Oct2007 -- 01:47AM

    কণ্ডাক্টরের অবদান বিষয়ে আর একটা ভালো উদাহরণ মনে পড়ল। এরকম যদি একটা experimentdesign করা যায় যেখানে একই পিস একজন কন্ডাক্টরের পরিচালনায় বেজেছে, আর একটা বেজেছে কোন কণ্ডাক্টর ছাড়াই, তাহলে এই দুটো বাজনা শুনে ব্যাপারটা ভালো বোঝা যেতে পারে। আজকাল দ্বিতীয়টা সহজেই করা যেতে পারে MIDIsoftware দিয়ে। যদিও টেম্পোটা কাউকে একটা ঠিক করে দিতে হবে, কিন্তু এছাড়া MIDIsoftware নিজে নিজে স্কোর পড়ে বেশ শক্ত শক্ত বাজনা বাজিয়ে দেবে স্কোরের সব ইনস্ট্রাক্‌শান মেনেই। কিন্তু শুনে দেখবেন, সেই বাজনা হয়েছে একেবারে কোনরকম ইমোশান-বর্জিত কাষ্ঠখণ্ডব্‌ৎ।

    বাজারে একটা সাইট আছে, ClaasicalMusicArchive বলে, কেউ তার একটা লিঙ্কও দিয়েছিল বোধহয় এখানে। তার অধিকাংশ ফাইলই MIDI , হয়তো খুব ভালো লোকই MIDIarrange করেছে, কিন্তু তাও সেসব মাল গুরুত্ব দিয়ে শোনার পক্ষে বেশ রদ্দি।
  • sudipto ghosal | 203.171.247.86 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:৪২492025
  • ধন্যাবাদ শীবাংশু,
    এ ব্যাপারে আমি আপনার সঙ্গে একম্‌ত।একটা যায় গায় একমত হতে পারলামনা সেটা ঐ সাদা কালো চাম্‌ড়ার ব্যাপারটায়। প্রথমে পশ্যাত্য শাত্রীয় সনগীতে অনেকেই সাদা চামড়ারা ছিলেন। আফ্রিকা থেকে যাঁদের ক্রিতদাস করে আনা হয়ে ছিলো,পরে তাঁদের থেকেও অনেক ভালো ভালো কম্পোসার,গায়ক,শাত্রীয় সঙ্গীত কার হয়েছেন। এই লিন্‌কটা একটু দেকেতে অনুরোধ রইলো। http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_composers_of_African_descent। পল রোবসন ক্লাসিকাল করেন নি কিন্তু ,তিনি কি বিরাট বড়ো গায়ক নন? আর জ্যাজ,ব্লুস,রক গাইয়ে বাজিয়ে সাদা কালো সব রকম আছে।Frank Sinatra যেমন নাম করা গাইয়ে ছিলেন,Nat King Cole ও তাই ছিলেন অনেক দশক হেয়ে গেলো,সঙ্গীতের রং আর সাদা কালোর মাধ্যে নেই।ক্লাসিকালেও নেই,লঘু সুরেও নেই।
    ভালো থাকবেন,
    সুদীপ্ত
  • sudipto | 115.187.57.63 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩০492026
  • ন্যাড়া মেল কাউনটি নামকে কিছু তথ্য জানাচ্ছি যদি আপনার কাজে আসে।আমার গীটার শেখানোর ব্যাপারে ঐ MIDI ফাইল গুলো guitar poro software আমাকে নোটেশান করে দেয়।তার সঙ্গে guitar tab ফাউ পায়া যায়। finale নামে অরেকটি software আছে যেটি যারা পিয়ানো স্টাইলে কী বোর্ড বাজাতে চায়,মানে treble and bass দুটো নোটেশান একসাথে ঐ midi ফাইল থেকে পেয়ে যাই তাদের জন্যে।সব চেয়ে কাজের software হলো sibeliusযেটা মিডি ফাইল থেকে পুরো score করে দেয়,আবার প্রধান সুরটি যদি চাই তাও পাই।কোনো নোটশান যদি pdf ফর্ম্যাটে থাকে তাকেও বাজিয়ে দেবে।আবার কোনো ভালো printed notation থাকলে তাকে scan করে বাজানো যায়।আমার যদি midi ফাইলের সঙ্গে গান বা কিছু যন্ত্র বাজাবার ইচ্ছে হয় আমিvanboscos karaoke ব্যাবহার করি,যেটা ঐ midi ফাইলের যেকোনো যন্ত্র বাদ দিয়ে সেটার বাজিয়ে অন্য software দিয়ে নীজের গান বা বাজ না রেকর্ড করে নেওয়া চলে। আমার বাড়িতে বসেই নিজের গান বা বাজনার সঙ্গে এমন সুন্দর রেকর্ড করে দেখেছি,মনে হবে স্টুডিওতে হয়েছে।আর karaoke ট্র্যাক তো এখন প্রচুর পাওয়া যায়,অনেকেই তার সঙ্গে গান বাজনা করেন।
    অনেকে আবার আজকাল electronic তবলা,তানপুরার সঙ্গে গানবাজনা practice করেন ঐ softwareও আমার আছে:)নাম স্বরসালা।
    ভালো থাকবেন,
    সুদীপ্ত
  • nyara | 122.172.160.52 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩৫492027
  • সুদীপ্তবাবু ধন্যবাদ। যেগুলোর সফটওয়্যারগুলোর নাম করলেন, তার কতকগুলোর নামকাজ জানা থাকলেও আমি ব্যক্তিগতভাবে একটাও ব্যবহার করিনি।

    হোম রেকর্ডিং নিয়ে একটা টই খুলুন না।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৪০492028
  • হ্যাঁ হ্যাঁ এইটা খুবই ভালো প্রস্তাব। এটা জানলেই আমার প্রথম গানটা রেকর্ড করে ফেলব।
  • sudipto | 115.187.57.63 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৯492029
  • ধন্যবাদ ন্যাড়া,
    আমি যেটুকু শিখেছি,যা জানি পরের প্রজন্ম কে উজাড় করেই দিতে চাই। আমার সব ছাত্র ছত্রীদেরি নীজস্ব কম্পুটার আছে ।যারা গীটার শেখে,সবাইকেই গীটার প্রো দেওয়া আছে,যাতে তাদের নোটেশান বুঝতে সুবিধে হয় আমি কাছে না থাকলেও।কোন যায়গাটা কিরকম বাজবে তারা নীজেরাই বুঝে নিতে পারে।অনেক ভিডিও লেসনো আছে নেট থেকে পাওয়া।আমার গুরু শ্রী মুক্তি ব্রত ব্যনার্জী(ওয়াই য়েস মুল্কি প্রথম জীবনে ওনার পিয়ানো অ্যাকোর্ডিয়ান দিয়েই শুরু করেন) আমকে বলেছিলেন আমাদের মরাল ডিউটি হলো আমরা সারা জীবনে যা শিখেছি,পরের প্রজন্ম কে তা দিয়ে যাওয়া। এখানে হোম রেকর্ডিং নিয়ে আলোচনা হতে পারে ,আমি কিছু বক্তব্য রাখতেও পারি।কেউ যদি কিছু জানতে চান আমার ইমেল অইডি তো আছে,আমি খুব আনন্দের সঙ্গে তাঁকে জানিয়ে দেবো। দরকার হলে software পাবার link ও দিয়ে দেবো। এক যায়গা থেকে ৩৫০০ ইংরেজী গানের মিডি পেয়ে ছিলাম।সব দিয়ে দিতে পারি।
    শুভরাত্রী,
    সুদীপ্ত
  • sudipto | 203.171.246.153 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৭492031
  • ভাই একা,
    নিশ্চই গাইবেন।তার আগে আপনার পছন্দের গানের ট্র্যাকটি জোগাড় করতে হবে।আজকাল বাজারে এমনকি ফুটপাতেও karaoke ট্যাকের সিডি পেয়ে যাবেন।utube এও অনেক sing alongভিডিও পাবেন যাতে ট্রাক তো আছেই,তার সাথে গানের লিরিকো পাবেন, ব্যাস ডাউনলোড করুন,আর তার সাথে অপনার প্রিয় গানটি গেয়ে practice করে নিন।
    তারপর? ঐ ট্রাকটি চালিয়ে অন্য কোনো রেকর্ডিং software যেমোন sony sound forge বা adobe audition দিয়ে recording modeএ রেখে কম্পুটারের মাইকে গানটা করুন তার সাথে।আউট্‌পুট mp3 বা wav রাখুন। ব্যাস বাকি রইলো সাউন্ড এডিট।তা তো ঐ সফটওয়ারেই আছে।গানের সাথে কিছু ছবি লাগিয়ে ulead video workshop দিয়ে ওটাকে ভিডিও ফরম্যাট করে ফেলুন।এবার আপনার gmail বা utube আইডি দিয়ে utube এ আপলোড করে আপনার প্রথম গানের link টা দিন,অমরা সবাই শুনি।কোনো সমস্যা হলে জানাবেন।ন্যাড়ার দেওয়া সুমনের সাক্ষাত্‌কারটিতে পিট সিগারের একটি বিখ্যাত গানের উল্যেখ আছে,where have all the flowers gone?।যেটার বাংলাও সুমন
    করেছেন আর সেদিন গেয়েছিলেন।এই অসাধারন গানটি আমার ছোটোবেলা প্রথম শুনেছিলাম,kingston trio নামে একটি গ্রুপের গাওয়া।তখন রেডিও আর কলের গান ছাড়া আমাদের কিছু ছিলো না।আজ সেই ট্রাকটি দেখলাম utubeএ আছে।ট্র্যাকের সাথে নীজে গান করে কিছু ছবি লাগিয়ে utubeএ আপলোড করে দিয়েছি।link নীচে দিলাম।দেখুন তো গান না শিখে শুধু গীটার শিখে আমার গলায় কেমোন লাগছে?:)

    ভালো থাকবেন,
    সুদীপ্ত
  • pi | 72.83.92.218 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:২৫492032
  • একাদা, হয়ে যাক !
  • kallol | 115.184.100.59 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:৪১492033
  • গিটারটা মস্ত। গলাটাও দিব্যি। গানটা আরও যত্ন চাইছে।
  • kallol | 115.184.100.59 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:৪৪492034
  • এই রে! গিটারটা কি karaoke বাজছে?

  • sudipto | 203.171.244.70 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৫৮492035
  • প্রিয় বন্ধুগন,
    হেড়ে গলাটা ছাড়া ওটাতে আমার নীজের আর কিছু নেই,সবটাই ট্র্যাকে ছিলো।ছবিগুলো নেট থেকেই নেওয়া।
    সুদীপ্ত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন