এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্বাধীনতা আপনার চোখে

    kiki
    অন্যান্য | ১৫ আগস্ট ২০১১ | ২৫৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Dolon | 14.99.52.138 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:৪৮480981
  • হিসোন উলে্‌তাপল্‌ত এলো অগের লেখ-ত। ই কোরি?
  • siki | 80.239.243.254 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:৪৬480982
  • দোলন, বাংলা লেখার টিউটোরিয়ালটা একবার দেখে নিন। খুব সোজা।টোরিয়ালটা একবার দেখে নিন। খুব সোজা।
  • kd | 59.93.241.216 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:০৯480983
  • দোলন,
    হ্যাঁ, টিউটোরিয়াল দেখুন, খুব সোজা। যেমন 'অ' হোলো a, 'আ' হোলো aa, 'ত' হোলো t আর 'ট' T। আর বাক্যের শুরুর অক্ষরটি ইংরিজির মতো বড় হাতের না।
  • pi | 118.22.237.164 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৪৬480985
  • আজকের আবাপতে স্বাতী ভট্টাচার্যর লেখাটা নিয়ে কিছু তর্ক, আলোচনা হচ্ছিল।
  • 15082013 | 172.136.192.1 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৫৬480986
  • name: কালপুরুষ mail: country:

    IP Address : 125.184.142.69 (*) Date:15 Aug 2013 -- 07:32 PM

    উত্তরবঙ্গ থেকে ফেরার পথে হাইওয়ের ধারে একটা পথ চলতি ধাবায় বসে চা খাচ্ছিলাম।আমি যে খাটিয়াতে বসেছিলাম তার পাশে বসে বছর তেরো-চৌদ্দের একটি ছেলে থালায় ভাত খাচ্ছিল।দেখেই বোঝা যায় যে সে গ্যারাজে কাজ করে।গোটা গায়ে কালির দাগ।তার পায়ের দিকে চোখ পড়লো।বাঁ পায়ের একটা আঙ্গুল থেঁতলে গেছে।নখটা বোঝা যাচ্ছেনা।কিন্তু বাচ্চাটার সে দিকে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।জিজ্ঞেস করলাম,
    “ইস্কুলে পড়িস না?”
    এক গ্রাস ভাত নিয়ে ছেলেটা আমার দিকে এমন করে তাকালো যেন পৃথিবীর চরমতম নির্বোধের মত প্রশ্ন করেছি।আমি প্রশ্নটা পালটে নিলাম।জিজ্ঞেস করলাম,
    “তোর পায়ে লাগছে না?”
    চাবুকের মত উত্তর এল, “লাগলে কি করবো?কাজ না করলে খেতে দেবে কে?”
    সরকারী শকুনদের রিপোর্টে ভারতে শিশুশ্রমিক মাত্র ১২ মিলিয়ন।কিন্তু বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা’র রিপোর্টে সংখ্যাটা ৬০ মিলিয়নেরও বেশী।এদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি শিশু সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের শিকার।লাস্ট সেন্সাসের রিপোর্ট টা আমার কাছে নেই।সেটা পেলে বোঝা যেত যে কতটা বৃদ্ধি হয়েছে সভ্যতার বোঝা।
    এই স্বাধীনতাই কি আমরা চেয়েছিলাম?
    ছোটবেলায় যে সাহেবি ইস্কুলে পড়তাম,সেখানে সর্বদা কেতাদুরস্ত হয়ে থাকতে হত।স্যুট,টাই আর বিজাতীয় জিভে অজাতীয় উচ্চারণে কথা বলতে হত। গথিক স্ট্রাকচারের পেল্লায় ইস্কুল বাড়িটা রক্ষণশীলতা আর আভিজাত্যের স্তম্ভ হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল সুদীর্ঘকাল।লম্বা ছুটি’র সময় বাড়ি থেকে বাবা বা অন্য কেউ হোস্টেল থেকে নিতে আসতেন।গাড়ি করে ফিরতাম।বছর সতেরো আগের কথা বলছি।তখনও স্বাধীনতা এতটা বুড়ো হয়ে ওঠেনি।এক ছুটিতে ফেরার পথে বাবা গাড়ি দাঁড় করালেন রাস্তার ধারে।সম্ভবত সিগারেট কিনতে নেমেছিলেন।আমি গাড়ির কাঁচে আওয়াজ শুনে তাকালাম।আমার মত বা আমার থেকে ছোট একটি ছেলে।খালি পা,বোতাম ছেঁড়া হাফ প্যান্ট আর শতছিন্ন লাল রঙের গেঞ্জি,রঙ্গীন কাগজ কেটে হাতে তৈরী পাখি বিক্রি করছে।আমি কাঁচ নামালাম।কালো ছেলেটা সাদা দাঁত বের করে হাসলো।পাখি বিক্রি করতে চাইছিল।আমি তদ্দিনে ভিডিও গেম খেলি।অত সস্তা খেলনাতে আর মন টানতো না।আমি কিনবো না শুনে ছেলেটার চোখ ছলছলে হয়ে গেল।আমাকে জানালো যে সারাদিন তার একটাও পাখি বিক্রি হয়নি।কম বয়সে মনটা আজকের মত নোংরা ছিল না।টাকা বের করে একটা পাখি কিনতে যাচ্ছিলাম।বাবা ফেরত এলেন।এক ধমকে ছেলেটাকে সরিয়ে দিলেন।আমাকে চোস্ত ইংরেজিতে ম্যানারিজম আর সিভিক সেন্স সংক্রান্ত কিছু বকা দিলেন।গাড়ি আবার রওনা দিল।পিছনের কাঁচ দিয়ে আধ ন্যাংটো পাখি হাতে দাঁড়ানো ছেলেটা’কে দেখছিলাম।গাড়ির গতি’র সাথেই ওর সাথে আমার দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছিল।
    সতেরো বছর পরেও আজো একটা চোরা অপরাধ বোধ কুরে কুরে খায়।পরে হিসেব করে দেখেছি সেসময় আমার পকেট মানি অনেক পরিবারের হপ্তাখানেকের বাজেট ছিল।এখন ভবঘুরের মত ঘুরি বটে,কিন্তু পেটে কিছু বিদ্যে থাকার ফলে ভাতের অভাব হয়না এবং চাইলে মধ্যবিত্ত নিরাপদ আশ্রয়ে ফেরার সূযোগটা সমানভাবে রয়েছে।কিন্তু,সেই ছেলেটা কি করছে?তার নাম কি বিপিএল তালিকায় উঠেছে?নাকি আজও সে রাস্তায় পুতুল ফেরি করে আর আমার মত কোন উচ্চবিত্ত তার মুখের উপর গাড়ির দরজা বন্ধ করে দেয়?
    এই স্বাধীনতা কি খুব জরুরী ছিল?
    ২০১০ সালের লোবল ইনিঅল ঈন্তেগ্রিত্য (ঈ) এর রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে কালো টাকার পরিমাণ ৮,৭২০ কোটি টাকা।২০১২ অব্দি সরকারী হিসেবে বেকারের সংখ্যা ১১ মিলিয়ন।আসল হিসেব খোদায় মালুম।ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে’র ৬৬তম রাউন্ডের হিসেব অনুযায়ী ৫২% মানুষ স্বনিযুক্ত আর প্রায় ৩০% মানুষ ক্যাজুয়াল লেবার।সরকারী হিসেবে বিপিএল নাকি ৩০%।যদিও অর্জুন সেনগুপ্ত আর উৎসা পট্টনায়েকের হিসেবে সংখ্যাটা ৭৫%।
    দেশে শপিংমল আর বহুতল পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।একেবারে যে কিছু হয়নি,সেটা বলা ভুল হবে।কিন্তু যা হয়েছে তা লক্ষ্যমাত্রা থেকে আলোকবর্ষ দূরে।পঞ্চায়েতের মাধ্যমে গরীবের হাতে ক্ষমতা দিতে গিয়ে গোটা প্রক্রিয়াটা প্রহসনে পরিণত হয়েছে।ধনী আর দরিদ্রের বিভাজন বেড়েই চলেছে।ফুলবাগানের বস্তি আর সাউথ সিটি মল একইমাত্রায় বাড়ছে।
    আমি নিতান্ত মেঠো মানুষ।প্রান্তিক ভারতবর্ষকে নিজের চোখে দেখার কিছু সৌভাগ্য হয়েছে।সে ভারতবর্ষে আমি আইনের শাসন বা গণতন্ত্রের জয়গান শুনিনি।সেখানে আজও সমানভাবে শোষণ চলছে পুরোদমে।এই পিছিয়ে থাকা ভারতবর্ষের কাছে ১৫ই আগষ্ট একটি ছুটি’র দিন।আর কিছু নয়।অবশ্য যারা তেরঙ্গা পতাকা তুলে পাঁচ মাথার মোড়ে ধপধপে কাচা ধুতি পাঞ্জাবী পরে জ্বালাময়ী ভাষণ দেয়,তাদের কাছেও এই দিনটা অন্য কোন অর্থ বহন করে বলে মনে হয়না।
    স্বাধীনতা মানে তীব্র পাকিস্তান বিদ্বেষ নয়।স্বাধীনতা মানে মানুষের মত বেঁচে থাকার স্বাধীনতা।স্বাধীনতা মানে ইরম শর্মিলা চানু’র অধিকার অর্জনের স্বাধীনতা।স্বাধীনতা মানে সোনি সোরি’র উপর অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার স্বাধীনতা।স্বাধীনতা মানে প্রান্তিক মানুষের সম মর্যাদা পাওয়ার লড়াই-এর স্বাধীনতা।
    কলকাতার রাস্তায় যে অশতিপর বৃদ্ধা ওপার থেকে সব হারিয়ে বুড়ো বয়সে এপারে এসে প্রায় অন্ধ চোখে ভিক্ষা করছেন,তার কাছে এ স্বাধীনতা অর্থহীন যেমন অর্থহীন উত্তরবাংলার চা-বাগানের ক্রমশঃ ধুঁকতে থাকা মৃতপ্রায় মানুষদের কাছে,যারা না খেয়ে কংকালসার চেহারা নিয়ে মরলে সরকারী রিপোর্টে লেখা হয় যে অসুখে ভুগে মারা গেছে।অসুখের কারণ যে অনাহারজনিত অপুষ্টি তা ঠান্ডা ঘরে’র শূয়োরদের কলমে উঠে আসেনা।

    এ স্বাধীন দেশ আমার নয় যে দেশে গরীব চাষী চাষের জল না পেয়ে ঋণের দায়ে আত্মহত্যা করলে হাইটেক মুখ্যমন্ত্রী টেলি-বাইট দেন যে হতভাগাদের ক্ষতিপূরণ দিলে ওরা ক্ষতিপূরণের জন্যই আত্মহত্যা করবে।
    এই প্রগতিশীল দেশ আমার নয় যেখানে সভ্যতার নামে মানুষ কে তার বসত থেকে উচ্ছেদ করা হয়,যেখানে সন্ত্রাসবাদী খুঁজতে প্রান্তিক মানুষদের উপর নির্মম অত্যাচার করা হয়,সতেরো বছরের কাশ্মীরী ছেলের সামনে তার কিশোরী বোন কে ধর্ষণ করে সামরিক পোশাক পরা বীর পুঙ্গবেরা তারপর পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে ছেলেটাকে গুলি করে মেরে তার হাতে একটা বাজেয়াপ্ত হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ধরিয়ে বীরত্বের ইনাম জেতে দেশপ্রেমিকের দল,কাশ্মীর মণিপুরে হাজার হাজার মানুষ নিঁখোজ হয়ে যায়,মাটিতে লেগে থাকে রক্তের দাগ।
    এই স্বাধীন দেশ আমার নয় যেখানে সীমান্ত,কাঁটাতার আর যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় দেশপ্রেম জিইয়ে রাখতে হয়,যেখানে লুম্পেন রা পার্লামেন্টে বসে দেশ চালায় আর ফুটপাথে থাকা ন্যাংটো শিশু ডাস্টবিন হাতড়ে খাবার খোঁজে।
    এ স্বাধীনতা আমার নয়,যাদের তারা নাহয় পতাকা তুলে আনন্দ করুক।আমরা বরং অপেক্ষায় থাকি সেইদিনটার যেদিন সব মানুষ সত্যি স্বাধীন হবে।নিজের অধিকার বুঝে নিতে শিখবে।
    তদ্দিন কাঙ্খিত স্বাধীনতা’র লড়াই চলবে।।।
  • স্বাধীন | 132.164.141.0 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২০:২৪480987
  • আজ স্বাধীনতা দিবস ভারী সুন্দর কাটলো। অফিসের কয়েকজন বন্ধু মিলে মহাবলীপুরমের দিকে লং ড্রাইভে গেছিলাম, ফেরার পথে এক জায়্গায় গুচ্ছের সীফুড আর স্যালাড সাঁটালাম।

    এখ্ন ব্ন্ধুরা এসেছে, নানারকম কাবাবরাও রেডী, আরেক্টু পর রঙিন জল নিয়ে বসা হবে। :-)
  • Lama | 126.193.137.184 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২৩:১৫480988
  • স্বাধীন ভারতকে কতটা চিনি?

    গঙ্গাসাগর মেলায় শখের স্বেচ্ছাসেবকগিরি করছিলাম- হারানো মানুষজনকে খুঁজে বার করে প্রিয়জনের কছে পৌঁছে দেবার কাজ। একটি লোকের বউ হারিয়ে গেছে। সে চিন্তিত- বউ না থাকলে গরুর দুধ দোয়াবে কে? কিন্তু বউয়ের নাম বলতে পারে না, কারণ নাম জানে না। তাদের গ্রামের কেউই বউয়ের নাম জানে না। মেয়েদের নাম থাকে না। তাদের সবাই অমুকের মা বা তমুকের বউ নামে চেনে।

    আরেকজনের বৃদ্ধা মাকে খুঁজে দেওয়াতে সে রেগে গেল। কি দরকার ছিল খুঁজে দেবার? এখন খাওয়াবে পরাবে কে? আটখানা বাচ্চাকাচ্চাকে খাওয়াতেই নাজেহাল অবস্থা।

    আমার ক্লাসমেট, উচ্চশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার। বিয়ের সব ঠিকঠাক ছিল। শেষ মূহুর্তে ভেঙ্গে দিল। সরকারী চাকরি পেয়ে গেছে, বিয়ের বাজারে দাম বেড়ে গেছে। পূর্বনির্ধারিত সাত লাখ টাকা পণ আর পোষাবে না, লস হয়ে যাবে। নতুন শাঁসালো পাত্রীপক্ষ ধরল।

    প্রথম চাকরিতে ঢুকে দেখলাম মাইনসে এক এক জাতের লোকের জন্য আলাদা জলের গেলাস। নিজের জাত বলতে পারলাম না বলে আমার জন্য একপিস আলাদা গেলাস বরাদ্দ হল। জাত যাবার ঝুঁকি রইল না লোকজনের।

    স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নাকি বলেছিলেন চোরাকারবারীদের ল্যাম্পপোস্টে ঝোলাবেন। আজ পর্যন্ত চোরাকারবারি যে কটা দেখলাম সব কটাকে তো বাবা জ্যান্ত অবস্থাতেই দেখলাম, ল্যাম্পপোস্টে ঝুলন্ত অবস্থায় একজনকেও দেখি নি।
  • debu | 180.213.132.253 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০১:৪২480989
  • যুধ্য মনে হোচ্ছে খুব শিগিরি শুরু হবে
  • s | 18.28.150.76 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০২:৪৬480991
  • কালপুরুষ আর ল্যামির লেখাকে টুপি খুলে সেলাম।
    কয়েকদিন আগে আইটিসির অ্যানুয়াল রেসাল্টের একটা ইমেল পেলাম। সেখানে চেয়ারম্যানের মাসিক মাইনে লেখা আছে ৩৬ লাখ টাকা। আর কারা যেন বানী দিয়েছেন যে দিনপ্রতি ৩২ টাকায় একজনের চলে যায়।
  • a x | 86.31.217.192 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০৭:০৪480992
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০৭:৫৬480993
  • এটা দুর্দান্ত!!
  • pi | 118.22.237.164 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০৭:৫৭480994
  • হ্যাঁ, কাল ফেবু গ্রুপে দেখেছিলাম এটা , ব্যাপক !
  • Tim | 12.133.52.181 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৪৩480995
  • Oh, where have you been, my blue-eyed son ?
    And where have you been my darling young one ?
    I've stumbled on the side of twelve misty mountains
    I've walked and I've crawled on six crooked highways
    I've stepped in the middle of seven sad forests
    I've been out in front of a dozen dead oceans
    I've been ten thousand miles in the mouth of a graveyard
    And it's a hard, it's a hard, it's a hard, and it's a hard
    It's a hard rain's a-gonna fall.

    Oh, what did you see, my blue eyed son ?
    And what did you see, my darling young one ?
    I saw a newborn baby with wild wolves all around it
    I saw a highway of diamonds with nobody on it
    I saw a black branch with blood that kept drippin'
    I saw a room full of men with their hammers a-bleedin'
    I saw a white ladder all covered with water
    I saw ten thousand takers whose tongues were all broken
    I saw guns and sharp swords in the hands of young children
    And it's a hard, it's a hard, it's a hard, and it's a hard
    It's a hard rain's a-gonna fall.

    And what did you hear, my blue-eyed son ?
    And what did you hear, my darling young one ?
    I heard the sound of a thunder, it roared out a warnin'
    I heard the roar of a wave that could drown the whole world
    I heard one hundred drummers whose hands were a-blazin'
    I heard ten thousand whisperin' and nobody listenin'
    I heard one person starve, I heard many people laughin'
    Heard the song of a poet who died in the gutter
    Heard the sound of a clown who cried in the alley
    And it's a hard, it's a hard, it's a hard, it's a hard
    And it's a hard rain's a-gonna fall.

    Oh, who did you meet my blue-eyed son ?
    Who did you meet, my darling young one ?
    I met a young child beside a dead pony
    I met a white man who walked a black dog
    I met a young woman whose body was burning
    I met a young girl, she gave me a rainbow
    I met one man who was wounded in love
    I met another man who was wounded and hatred
    And it's a hard, it's a hard, it's a hard, it's a hard
    And it's a hard rain's a-gonna fall.

    And what'll you do now, my blue-eyed son ?
    And what'll you do now my darling young one ?
    I'm a-goin' back out 'fore the rain starts a-fallin'
    I'll walk to the deepths of the deepest black forest
    Where the people are a many and their hands are all empty
    Where the pellets of poison are flooding their waters
    Where the home in the valley meets the damp dirty prison
    Where the executioner's face is always well hidden
    Where hunger is ugly, where souls are forgotten
    Where black is the color, where none is the number
    And I'll tell and think it and speak it and breathe it
    And reflect it from the mountain so all souls can see it
    Then I'll stand on the ocean until I start sinkin'
    But I'll know my songs well before I start singin'
    And it's a hard, it's a hard, it's a hard, and it's a hard
    It's a hard rain's a-gonna fall.
    -Bob Dylan :A Hard Rain's A-Gonna Fall
  • Tim | 12.133.52.181 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৪৭480996
  • ল্যাম্পপোস্টে মেরে ঝোলাবে (বা উল্টোটা) তো বলেনি। ঝুলিয়ে রোল মডেল করে অন্যদের দেখাবে বলতে চেয়েছিলো। সে কথা রখা হয়েছে। সব কথায় নেতাদের খুঁত ধরা ভালোনা ল্যামিদা।
  • siki | 131.243.33.212 | ১৬ আগস্ট ২০১৩ ১০:৫৬480997
  • ফেবুর কমিকটা ফাটাফাটি।
  • অরূপ কুমার | 176.62.53.94 | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৫৬480998
  • চিন্তা গুলো কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন