এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০২:৩৩522374
  • এগজ্যাক্টলি! যেটা অরিন বললেন - ওটাই কাউন্সেলিং এর কাজ।

    তৃতীয় একজনের সঙ্গে কথা বলা, আলোচনা করা (সুধাংশু যেমন বললেন) তো প্রাথমিক ব্যাপার, সেটা ব্যক্তি না হয়ে সমষ্টিও হতে পারে, এই যেমন অ্যান্ডর এখানে প্রশ্নটা করল, আমরা সবাই আলোচনা করছি, আর যদি একজন প্রফেশন্যালের কাছে যাওয়া যায় তাহলে ভাল। বা, যোষিতা যেমন বললেন - গিভ সাম স্পেস।  আর কেকে যা বলল, সেটা খানিকটা প্রেসক্রিপটিভ,  কেকে কি কাউন্সেলিং করে, করতেই পারে, যেভাবে গুছিয়ে লিখেছে পয়েন্ট ধরে ধরে।

    আমার গপ্পে, কাউন্সেলিং এ হয়ত কাজ হয়েছিল, সেই জন্যেই তারা উপলব্ধি করেন যে আর কাউন্সেলিং এর প্রয়োজন নেই, আওয়ারলি রেট/চার্জ সেটা তো অনুঘটক। আর কাউন্সেলিং একজন একাই পেতে পারে, দু পক্ষ করতে পারে। যে কথাগুলো সুধাংশু, কেকে, যোষিতা বললেন সেগুলো সবই হয়ত অলরেডি জানা, কিন্তু প্রফেশন্যাল এর কাছ থেকে শুনলে ভ্যালিডেশন পায়।    

    কিছুদিন আগে অন্য এক প্রসঙ্গে ডিসি আর অরিন একটা সাইনফিল্ড শো এর চমৎকার উদাহরণ দেয়, এই প্রসঙ্গে একটা মনে পড়ল, 
    জর্জ এর ব্যবহারে বীতশ্রদ্ধ হয়ে একজন ওকে জিজ্ঞেস করল - হাউ ডু ইউ লিভ উইথ ইয়োরসেলফ?
    তাতে জর্জ উত্তর দিল - বিলিভ মি, ইটস নট ইজি। 
  • যোষিতা | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০২:১৪522373
  • আমি বলব?
    ওরা পরষ্পরের কাছ থেকে কিছুদিন দূরে দূরে থাকুক।
    খ যদি সত্যিই কয়ের অনিষ্ট চায়, তবে তো নিরাপত্তার কারণেও দূরে থাকা মঙ্গল।
    এখন পুরোটাই যদি কয়ের কল্পনা হয়, সে হয়ত অহেতুক ভাবছে অমন, তাহলে থার্ড পার্টির ইন্টারভেনশন দরকার।
    পরিশেষে, দুনিয়ায় এমন কোনও সম্পর্ক নেই, যা ভাঙা যায় না বা জোড়া যায় না। তবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য এত মানসিক কষ্ট যন্ত্রণা ভোগ করবার দরকারটাই বা কী? 
    তবু মানুষ পারে না। সম্পর্কের বোঝা টেনে টেনে মানসিক কষ্টে ভোগে। জীবন তো ফাইনাইট, কত অন্য ভালো ভালো কাজ আছে করবার। অনিষ্টকারীর সঙ্গে জোর করে বন্ধুত্ব করা বিপজ্জনক হতে পারে।
    কাউন্সেলিং করে যে খুব একটা ফল হয় এমন আমার জানা নেই ( জ্ঞান সীমিত)।
    তবে মানুষ বেসিক্যালি খুব বেশি বদলায় না। বিশেষ করে তিরিশ চল্লিশ বছর বয়স হয়ে গেলে একেবারেই তার মানসিকতা বদলাবার নয়। এটাও ব্যক্তিগত পরিসরের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
  • kk | 172.56.3.116 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৫২522372
  • আমার ধারণা মনের ক্ল্যারিটি বাড়লে তখন ক এর কাছে প্রথম অপশনটাও অত কঠিন মনে হবেনা। বা সেটাই সঠিক অপশন কিনা সেটাও স্পষ্ট হয়ে যাবে। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের মনের মত সব হয়না, কিন্তু কোনটা হলে সবচেয়ে ঠিক হবে সেটা বুঝতে পারাটাও একটা দরকারি জিনিষ। ক এর এখনকার ধারণাটা কতটা ঠিক বা ভুল (সেক্ষেত্রে আদৌ তার থেকে বেরোবার কিছু আছে না নেই) সেটাও পরিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা, যেমন লিখেছি আগের পোস্টে।
  • অরিন | 119.224.61.73 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৫১522371
  • আহা, সেটাই তো কাউন্সেলিং এর কাজ!
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৩৫522370
  • এল সি এমের বলা কেসটা খুবই চমৎকার। কাউন্সেলর তাদের অনেক কিছু বোঝালেন টোঝালেন ওরা দেখল আরে এইসব ব্যাপার তো নিজেরাই বসে বসে বলেকয়ে ঠিক করে নিতে পারি? খামোখা পয়সা দিয়ে মরি কেন? নিজেরাই ঠিক হয়ে গেল। ঃ-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৩১522369
  • আপনাদের যে কী বলে ধন্যবাদ দেবো জানি না। খুবই ভালো লাগছে। প্রতিটা সাজেশানের মধ্য থেকে অনেক ভালো ভালো জিনিস বের হয়ে আসছে।
    কেকে, ওই প্রথম অপশনটা যদি ক চায়? যদি সে বুঝতে পারে খ আসলে রিকন্সাইল করতে চাইছে, ক নিজেও তাই চাইছে কিন্তু ক নিজে ভয় পাচ্ছে। ক য়ের মনের মধ্যে ধারণা হয়েছে খ য়ের সংস্পর্শে থাকলে তার নিজের অনিষ্ট হবে, ঝামেলা হবে। এই ধারণা থেকে সে বের হতে চায়।
  • kk | 172.56.3.116 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:১৬522368
  • আ:, আমার আগে কয়েকজন বেশ সুন্দর কতগুলো উপায় অলরেডি বলে দিয়েছেন। আর আমি কতখানি পাতা জুড়ে জটিল বকবক করে গেছি :-)
  • kk | 172.56.3.116 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০১:০৮522367
  • অ্যান্ডর,
    তোমার প্রশ্নটা সত্যি জটিল। মানুষে মানুষে সম্পর্ক জিনিষটা এমনিতেই জটিল ব্যাপার। তার ওপরে আরো গন্ডগোল ঘটে তার কারণ হলো প্রত্যেকটি মানুষের মানসিক গঠনই আলাদা। তাই একই জিনিষ আলাদা আলাদা লোক  আলাদা ভাবে প্রসেস করেন। এই ধরণের সমস্যায় ওয়ান সাইজ ফিটস অল সমাধান হয় বলে তো মনে না। তবে আমি আমার কী মনে হয় সেটা বলতে পারি। এবার ক এর মানসিক গঠনে সেটা ফিট করতেও পারে, নাও পারে।

    এক কালে যার সাথে সম্পর্ক ভালো ছিলো তার প্রতিই একদম অন্যরকম মনে হচ্ছে এটা খুব আনকমন ঘটনা নয়। মানুষ বয়সের সাথে বদলায়, কেউ কাউকে আউটগ্রো করে যায়, কারুর জীবনের অন্য কোনো জায়গার ফ্রাস্ট্রেশন থেকে আচরণ বদলে যায়, এমনি অনেক কারণই থাকে। তো এখানে লেখার সুবিধার জন্য মনে করে নিচ্ছি আমিই ঐ ক ব্যক্তিটি। এবার আমি হলে প্রথমেই যেটা নিজেকে জিজ্ঞেস করবো তা হলো আমি ঠিক কী চাই? এখানে কয়েকটা সম্ভাবনা আছে --১) আমি চাই খ এর প্রতি আমার এই খারাপ লাগা কেটে যাক আর আগের বন্ধুত্ব ফিরে আসুক। ২) খ এর সাথে আমার আর সম্পর্ক রাখার দরকার নেই কিন্তু এই রাগ বিরক্তিও আমি বর্জন করতে চাই। ৩) খ আমার বন্ধু থাকে থাক, না থাকে না থাক, সে যা খুশি করুক, আমি মোটকথা এইরকম খিচমিচ নিয়ে থাকতে চাইনা।

    এবার আমার নিজের মানসিক গঠন অনুযায়ী, আমি তৃতীয় অপশনটা নেবো কারণ আমি প্রতিটি লোককে তার মত হতে দেওয়ায় বিশ্বাসী। তো, চট করে এটা মনে হতে পারে যে ধ্যান করলে মন শান্ত হবে, রাগ কমবে, বিরক্তি উধাও হবে। কারুর কারুর ক্ষেত্রে তা হয়ও হয়তো। কিন্তু আমার ১১ বছরের ধ্যানের অভিজ্ঞতায় মনে হয় সেটা অমন সিম্পল নয়। মানে আমার ক্ষেত্রে অমন হয়নি। ধ্যান করলে কাজ হবে ঠিকই। কিন্তু যেকোনো ধ্যানেই হবে বলে আমার মনে হয়না।
    এবার একটু বিশদে বলি যে কী ধরণের ধ্যানের কথা বলছি। রাগ, বিরক্তি, তিক্ততা এগুলোও খুব ন্যাচারাল হিউম্যান ইমোশন। এগুলোরও কাজ আছে। আমি যেটুকু বুঝেছি, এই ইমোশনগুলোকে চাপা দিয়ে কোনো সমাধানে পৌঁছনো যাবেনা। ইমোশনগুলো থেকে বেরোনোর একমাত্র উপায় হলো এগুলোকে রিলিজ করা। তার মানে কী? তার মানে হলো ইমোশনগুলোকে ফীল করা, তাদের তাড়ানোর বদলে তাদের অবজার্ভ করা। এটা খুব আনকম্ফর্টেবল একটা ব্যাপার। কিন্তু ইমোশন, সে রাগ হোক বা বিরক্তি, ক্ষোভ, এদের প্রসেস করার এটাই বেস্ট উপায়।
    বেশ, তাহলে এখানে আমি কী করবো? আমার খ এর ওপর খুব রাগ হচ্ছে, তার ওপরে খারাপ লাগায় মন ভরে যাচ্ছে। আমি নিজেকে বলবো "এখন আমার রাগ এসেছে। কিন্তু এই রাগ এর ওপরে কোনো অ্যাক্শন নেবার দরকার নেই। দেখি রাগ কতক্ষণ থাকে। বা এটা আমাকে কী কী বলে। রাগ হচ্ছে মানেই আমি খারাপ লোক নই। এটা শুধু একটা হিউম্যান ইমোশন।"  যেমন তুমি মেডিটেশনের কথা বলেছো, এইভাবে নিজেকে বলাটাও একটা মেডিটেশনের অংশ। এই সময়ে যেটা সবচেয়ে জরুরী, তা হলো আমার রাগ বা ক্ষোভের প্রকাশ যেন সেই ব্যক্তিটির ওপরে না দেখাই। তাতে কোনো সমস্যার কোনো সমাধান হয়না। 
    এবার 'আমি' ছেড়ে  ক এর নাম নিয়ে বলি . যখন ক যেকোনো ইমোশনকে এভাবে অ্যালাউ করবেন, দেখবেন খানিক পরে তার ইন্টেন্সিটিটা কমে আসবে। অবশ্য বলে রাখি, এটা একটা প্র‌্যাক্টিসের ব্যাপার। যেকোনো ধ্যানই অবশ্য তাই। এবার যত প্র‌্যাক্টিস বাড়বে তখন ক দেখতে পাবেন তাঁর নিজের মনের ভেতরে স্পষ্ট হবে যে ঐ রাগ বা ক্ষোভ এগুলোর সত্যতা কতটা, এগুলোর গুরুত্ব কতটা। তখন খ এর দিকটাও তাঁর কাছে দেখা দেবে, সে কেন এই রকম করছে। আস্তে আস্তে ঐ তীক্ষ্ণ অনুভূতিগুলোর ধার কমে আসবে। ক অনেক নিউট্রাল ফীল করবেন। তাঁর রাগ হবেনা তা কিন্তু নয়, ট্রিগার এলেই রাগ হবে। কিন্তু সেটা তখন তাঁকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারবেনা। তিনি জানবেন "ও আচ্ছা, রাগ এসে গেছে, কিন্তু একটু পরে চলেও যাবে।" খুব বেশি স্ট্রং রাগ বা হতাশা এলে অন্যভাবে তাকে এক্সপ্রেস করাও দরকারী। একটা কাগজে খ এর নাম বারবার লিখে তারপর কাগজটা কুচিকুচি করে ছিঁড়ে ফেলা একটা ভালো উপায়। কিম্বা একটা বালিশে বারবার ঘুষি মারা। হনহন করে খানিকটা হাঁটলেও ভালো কাজ হয়। এগুলো শর্ট টার্ম প্রসেস। লং টার্মের জন্য ওই আগে যেটা বললাম তা প্র্যাক্টিস করে যাওয়া। 

    আমি অনেক বেশি কথা লিখে দিলাম। কিন্তু এটা আমি সব সময়েই মনে করি যে কারুর ওপর রাগ, বিরক্তি, ক্ষোভ এগুলো নিয়ে দিনের পর দিন চলা খুবই ক্ষতিকর ও নিষ্ফল একটা প্রসেস। এর থেকে বেরোনো অবশ্যই দরকার। আর আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এটাই বেস্ট উপায়। তবে আবারও বলি, এটা একটা সময় সাপেক্ষ রাস্তা । আর একটু মনোযোগ ও এফোর্ট দুইই লাগে। কিন্তু তাতে কী আছে? একটু ভালো ফীল করার জন্য তো অমরা কত কিছুই করি। এখানে ফলটা ওয়ার্থ দ্য টাইম অ্যান্ড এফোর্ট ।
  • সুধাংশু শেখর | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৪৬522366
  • তাহলে একজন "গ"-কে ডেকে একবার আলোচনা করতে হবে। মধ্যস্থতা বলছি না। আলোচনা। 

    সব সম্পর্কের এক্সপায়ারি ডেট থাকে। সেটা অবাক কাণ্ড নয়, কিন্তু এক্সপায়ারি ডেট পেরোনোর পরে সে কথাটা মেনে নিয়ে আলাদা আলাদা কক্ষপথে থাকার কিছুটা ব্যবস্থা করা গেলে ভালো। 

    আর ভাই-বোন গোছের হলে, যাদের সাথে ওর'ম দুম করে "নেই" হওয়া যায় না, এই নিত্যদিনের মশার কামড়ের মত অশান্তিই মেনে নিতে হবে। যেমন বিভিন্ন দুঃখকষ্ট আর না-পাওয়াকে আমরা সহজভাবে মেনে নিয়েছি।

    হয়তো আরও বয়েস হলে, মৃত্যুচিন্তা মগজের অধিকাংশ দখল করে ফেললে, "ক" আর "খ" বুঝবেন এ সব অর্থহীন। ভেবে সব মিটিয়ে ফেলবেন। আবার না-ও বুঝতে পারেন। 
  • lcm | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৪০522365
  • কাউন্সেলিং...
    একবার শুনেছিলাম... এক কোলিগের দুই আত্মীয়.. তারা ছোটোবেলা থেকে খুব ঘনিষ্ঠ ছিল, পরে তাদের মধ্যে খুব ঝামেলা হয়, মানসিক অশান্তি... পরিবারের একজন চেনাজানা কাউন্সেলিং রেকমেন্ড করেন... পাঁচ সপ্তাহে এক ঘন্টা করে সিটিং এর পরে তারা যাওয়া বন্ধ করে দেয়, কারণ সাইকিয়্যাকট্রিক কাউন্সেলরের অফিস নাকি ক্রেডিট কার্ডে পেমেন্ট নিলে ৪% বেশি চার্জ করছিল - এটা জেনে দুজনেই একমত হয় যে কাউন্সেলিং এর দরকার নেই.... এর পর থেকে তারা নাকি ভালো আছে, অবশ্য "হ্যাপিলি কোএক্সিস্টিং ফর এভার" কিনা জানা যায় নি...
    এটা শুনে, আর একজন কোলিগ বলেছিলেন - ক্রেডিট কার্ড মার্চেন্ট ফি এর এরকম সাইড এফেক্ট আছে জেনে আপ্লুত হলাম ...
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৩৫522364
  • হ্যাঁ, ক আর খ একই জায়্গায় থাকেন।
  • সুধাংশু শেখর | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৩২522363
  • তার আগে প্রশ্ন, এই "ক" আর "খ" কি এক-ই ভৌগোলিক অবস্থানে থাকেন? এক-ই শহরে বা পাড়ায় ইত্যাদি? না শুধু ভার্চুয়াল? 

    এর উপর উত্তর নির্ভর করছে। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:২৯522362
  • খ কে কাটাতে পারবে না ক, সেটাই তো সমস্যা। ক আর খ সামাজিক ও জেনেটিক বন্ধনে একত্রে বাঁধা।
  • র২হ | 2607:fb91:dcd:ca1b:84:5e8:2d9a:5f64 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:২৫522361
  • এ তো নিতান্ত জাগতিক সমস্যা।
    খ কে জীবন থেকে কাটিয়ে দিতে না পারলেও নিজের দিক থেকে যোগাযোগ যথাসম্ভব সীমিত করা। সে প্যাচআপচেষ্টাই হোক আর গাল দেওয়াই হোক।
    কঠিন কাজ। সাহেবরা তাও দেখি আমাদের থেকে ভালো পারে এগুলি। 
    সবাই সবার মাপে হয়নি, কী আর করা যাবে।
     
    প্রশ্ন যদিও আমাকে না, তবে সে ঠিক আছে, ফুট কাটতে তো আর পয়সা লাগে না।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ০০:০২522360
  • কেকে, আমার জিজ্ঞাসাটা একটু জটিল। কীভাবে প্রশ্নটা ফর্ম করবো সেটাও ঠিক বুঝতে পারছি না। কীভাবে করলে জিনিসটা স্পষ্ট হবে বুঝতে পারছি না। তবু চেষ্টা করি।
    ধরো ক একজন ব্যক্তি যে কিনা খ নামের আরেক ব্যক্তির বেশ কাছের মানুষ, নানা ইন্টার-অ্যাকশন এদের মধ্যে বহুকাল। নানা কারণে ক'য়ের একসময়ে ধারণা হল খ খারাপ, নানা অনিষ্ট কামনাকারী ও আরও নানা ঝামেলার কারণ। সত্যের উপরে এর প্রতিষ্ঠা নেই, কিন্তু দিন দিন ক' য়ের এই ধারণা দৃঢ় হয় আর বিরক্তি, রাগ এইসবও বেড়ে যায় খ য়ের উপরে। এদিকে খ নিজেও নানা দুর্ব্যবহার করে ক য়ের সঙ্গে, তাতে সম্পর্ক আরও তিক্ত হয়। এখন প্রশ্ন হল ক এই ব্যাপারটা থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসতে পারে? মানে তার ধারণাটা থেকে কীভাবে বের হতে পারে? নিজে মেডিটেট করে ?নিজে কোনো ধ্যান বা ওরকম কিছু করে ?
  • মগজাস্ত্র :) | 2401:4900:3de1:a0e1:3c40:b2ff:fec8:6463 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২৩:৩৩522359
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:3170:7f86:c94:f6d9 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২৩:২৪522358
  • গান শুনুন আর ভিডিও দেখুন 
     
  • kk | 172.56.3.116 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৪৩522357
  • আচ্ছা। তোমার প্রশ্নগুলো শুনি। আমি না পারলেও কেউ না কেউ তো উত্তর দেবেনই নিশ্চয়ই। আমার প্রশ্নটাও ঐ জন্য করে রাখলাম :-)
  • &/ | 107.77.236.31 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৪১522356
  • হ্যাঁ, স্পিরিচুয়াল 
  • &/ | 107.77.236.31 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৪০522355
  • নতুন লিখতে গিয়ে নতূন লিখে ফেলেছি :) একটু বেশি পোক্ত আরকি :)
  • kk | 172.56.3.116 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৩৫522354
  • দুত্তোর, হবে পারেনা নয়, হতে পারেনা
  • kk | 172.56.3.116 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৩৪522353
  • আমি? আধ্যাত্মিক দৃষ্টিকোণ থেকে? দাঁড়াও, আধ্যাত্মিক মানে রিলিজিয়াস নয়? নাকি স্পিরিচুয়াল?

    প্রশ্ন একটা আমারও আছে। একাকীত্ব খুব প্রেসিং সমস্যা সে তো বটেই। কিন্তু একটা মানুষের মধ্যেই অনেকগুলো মানুষ থাকে তা আপনারা বিশ্বাস করেননা? সেই মানুষগুলোর একের অন্যের সাথে বন্ধুত্ব হবে পারেনা?
  • &/ | 107.77.236.31 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৩১522352
  • এখানে যাঁরা আধ্যাত্মিক দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করেন এই যেমন অরিন, কেকে, আরও কেউ কেউ -তাঁদের কাছে আমার কিছু প্রশ্ন ছিল।  
  • &/ | 107.77.236.31 | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ২০:২৭522351
  • হবে , আবারও তারা বন্ধু হবে। যক্ষপুরীর একটা দুটো জানালা অন্তত খুলতে হবে। মানুষে মানুষে না মিললে সব বোবা দুনিয়া ,কোনো অর্থ নেই তার, একই জিনিস ঘুরে ঘুরে আসা ,কোনো  কাহিনি নেই ,কোনো নতূন নেই 
  • সুধাংশু শেখর | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ১৮:৫৩522350
  • Arindam Basu | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:১৯, ধন্যবাদ। এইরকম ভারতে কোনো স্টাডি হয়েছে?

    অবশ্য হলেই বা আর কি। পড়ে কী-ই বা হবে? এর কোনো সমাধান নেই। মিথ্যা আশা। আস্তে আস্তে আরও একাকী হয়ে যাবে মানুষ। একদম একা। সেই একাকীত্বর যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সে আরও ঘৃণার দিকেই যাবে। এর জন্য অন্যান্য জিনিষের পাশাপাশি রাজনৈতিক মেরুকরণ-ও দায়ী। আমার কত বাল্যবন্ধুর সাথে বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। ভয়ে থাকি। 
  • | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ১৭:৪১522348
  • আজকের 'এই সময়' পত্রিকা।  ওদের ইপেপারটা পেইড সাবস্ক্রিপশান। কাজেই লিংক দিলে সেটা অন্যে খুলতে পারবে কিনা জানি না। 
  • বকলম -এ অরিত্র | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ১৫:৪৬522347
  • জনম মুখোপাধ্যায় কিছুদিন আগে এসেছিলেন  কলকাতা লিটারারি মিট-এ। স্পন্সর আবার টাটা স্টিল। সেখানে তার বক্তৃতা ইউটিউব থেকে।
     
  • বকলম -এ অরিত্র | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:৩৮522346
  • দ, কোন কাগজে কবে লেখাটা বেরিয়েছিল? লিংক আছে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত