ইতি: বিশ্বকোষ
হ্যাঁ, কারেক্ট। স্ত্রীলিঙ্গে ঈ।
মীণের অক্ষির ন্যায় অক্ষি যাহার ( যে মহিলার )অক্ষি শব্দ ক্লীবলিঙ্গ। ওটা কোনো ছেলে হলে মীণাক্ষ হত। স্ত্রীলিঙ্গে ঈ আসছে। (আন্দাজে বললাম )।
এলেবেলে বাবু, মীনাক্ষী তে দীর্ঘ-ঈকার কেন হচ্ছে বলবেন? এণাক্ষী তে দীর্ঘ-ঈ হয় মনে পড়ছে, একই কারণে মীনাক্ষী হবে। কিন্তু কেন? সমাসের কোনো নিয়ম?
অ!
আর পাঁচ ছ কোয়া রসুন কিন্তু আমেরিকার জাম্বো রসুনের হিসেবে বলা। দেশের পুচকি রসুন হলে বেশি কোয়া লাগবে। মানে এক কেজি মুরগীতে যেমন লাগা উচিত আর কি! সবই নুনের মতো, আন্দাজমতো।
আমি তো চেন্নাইতে থাকি, এখানে সব স্টোরই এশিয়ান স্টোর :-)
চাইনীজ স্টোরে অনেক সস্তা হবে https://www.amazon.com/Soeos-Authentic-Szechuan-Peppercorns-Essential/dp/B071CX48ZS/ref=bmx_3?pd_rd_w=uSsbl&pf_rd_p=b56a886c-2bb4-4e74-b4cf-23d7a76693c8&pf_rd_r=7ZJ3BMCG88G96SRY3W1A&pd_rd_r=de67042f-60ff-451b-80c0-61f79104ca5c&pd_rd_wg=YA95X&pd_rd_i=B071CX48ZS&psc=1
আমি এক প্যাকেট তিন টাকায় কিনি। প্যাকেটের গায়ে কোথাও কোনো ইংরেজি শব্দ থাকে না।
সেজুয়ান পেপারকর্ন একটা এসেনশিয়াল ইনগ্রেডিয়েন্ট - ওটা ছাড়া হবে না। এশিয়ান গ্রসারী স্টোরে পাবেন। (গ্রীনটা নেবেন না, ব্ল্যাকটা নেবেন।)
সেজুয়ান পেপারকর্ন পাওয়া যায় কিনা দেখি। এখানে নাটস অয়ান্ড স্পাইসেস নামে একটা দোকান আছে, সেখানে গিয়ে দেখবো।
বেকড বা গ্রিলড পট্যাটোর অনেক মজা আছে। কেকের ব্লগটা খুঁজে পাচ্ছি না, একটু লিংক দাও তো। ওখানে আলুর অনেক কিছু থাকবে।
আলু নিয়ে একটা টই ছিল, এই সব জিনিস সেই টইতে লিখে রাখা উচিত।
সেজুয়ান পেপারকর্ণটা চাইনীজ দোকান থেকে নিয়ে আসুন। একটু প্রসেস করতে হবে। আগে একটু রোস্ট করে নিয়ে তারপরে ভিতরের কালো বীজটা ফেলে দিতে হবে। এটা স্ট্যাণ্ডার্ড প্রসেস।
বেকড বা গ্রিলড পট্যাটোর অনেক মজা আছে। কেকের ব্লগটা খুঁজে পাচ্ছি না, একটু লিংক দাও তো। ওখানে আলুর অনেক কিছু থাকবে।
আলু নিয়ে একটা টই ছিল, এই সব জিনিস সেই টইতে লিখে রাখা উচিত।
সেজুয়ান পেপারকর্ণটা চাইনীজ দোকান থেকে নিয়ে আসুন। একটু প্রসেস করতে হবে। আগে একটু রোস্ট করে নিয়ে তারপরে ভিতরের কালো বীজটা ফেলে দিতে হবে। এটা স্ট্যাণ্ডার্ড প্রসেস।
উরেব্বাস এই রেসিপিটা তো অসাধারন মনে হচ্ছে! নেক্সট উইকেন্ডে এটা ট্রাই করবো। চিকেন আর গ্রিলড টমেটো ব্যপক জমবে মনে হচ্ছে, সাথে বেবি পটেটো আর খানিকটা লেটুস গ্রিল করে নেবো।
চাইনীজ পেপারকর্ণ বলতে সেজুয়ান https://en.wikipedia.org/wiki/Sichuan_pepper
কেকে একবার দেখে নাও। পছন্দ হলে টইতে তুলে দেব।
গোটা ধনে - ২ চামচ
লেমন জেস্ট - একটা মাঝারি সাইজের লেবুর
ড্রাই টাইম লীভস - এক চামচ
ড্রাই অরিগ্যানো লীভস - এক চামচ
গোলমরিচ - ১৫টা
বীচি ফেলা শুকনো লঙ্কা - দুটো
চাইনীজ পেপারকর্ণ - ১০টা
রসুন - বড় পাঁচ- ছয় কোয়া
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল - ছয় চামচ
লেবুর রস - একটা বড় লেবু অর্ধেকটা
বোনলেস চিকেন থাই - ২ পাউণ্ড
নুন আন্দাজমতো
গোটা ধনে, অনেকটা লেমন জেস্ট, ড্রাই টাইম লীভস, শুকনো লঙ্কা, গোলমরিচ আর চাইনীজ পেপারকর্ণ - সব একসাথে খলনোড়ায় পিষে নাও। তারপরে গ্রেটেড রসুন, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল আর লেবুর রস দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নাও। নুন দাও। বেশ সময় দিয়ে এই ম্যারিনেডটা বানাতে হবে।
বোনলেস স্কিনলেস চিকেন থাই সরু লম্বা করে কেটে নাও। তারপরে ম্যারিনেড মিশিয়ে ক্লিংর্যাপে ঢেকে আট থেকে আটচল্লিশ ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দাও।
আমাদের একটা কাস্ট আয়রনের গ্রিলিং প্যান ( আছে। তাতে অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েল দিয়ে গরম করে তার উপরে ঐ ম্যারিনেটেড চিকেন দিয়ে ভেজে নিই। আলাদা করে তেল লাগবে না। আর এই গ্রিলিং প্যানেই সুন্দর কালো কালো দাগ হয়ে যাবে।
মুরগী ভাজা হয়ে গেলে ঐ পাত্রেই দুটো অন দ্য ভাইন টম্যাটো গ্রিল করে নাও। এর সাথে পট্যাটো ওয়েজ দিয়ে গরমাগরম খাই।
(পট্যাটো ওয়েজ বানানোর অন্য রেসিপি, সে পরে একদিন হবে। শুধু বলে রাখি, ওভেনে ঢোকানোর আগে আলুটাকে নুন জলে পার বয়েল করে নিতে হবে।)
তবে ইতিহাস অনেক সময় সাহায্য করে। বামফ্রন্টের ৩৪ বছরের ক্যালেন্ডার যাঁদের স্মৃতিতে উজ্জ্বল, তাঁরা নিশ্চয়ই মনে করতে পারবেন, প্রথম তিনটে মেয়াদে বামফ্রন্টও একই রকম ভাবে প্রুধোমাফিক রিলিফ কর্মকাণ্ড চালিয়েছিল। বেকার ভাতা, বিধবা ভাতা, বার্ধক্য ভাতা, ইত্যাদি। তারপর—১৯৯১ সালে মনমোহন দিল্লিতে যখন নিয়ে এলেন উদার অর্থনীতি, প্রণব মুখার্জী সই করলেন ডাঙ্কেলের নাকখতে, বিশ্বায়নের সেই ডামাডোলের বাজারে প্রভাত পট্টনায়কের বহুজাতিক লগ্নিপুঁজি বিরোধী থিসিস পড়তে পড়তেই সিপিএমও ঢুকল শিল্পায়নের অ্যাজেন্ডায়।
আর কী সাংঘাতিক সেই শিল্প বিপ্লবের শ্লোগানের গমক!
এক দিকে দমদম থেকে কল্যাণী পর্যন্ত বিটি রোড হয়ে ঘোষ পাড়া রোডের দুধারে এবং হুগলি নদীর পশ্চিম পাড়ে বিশাল বিশাল কারখানাগুলো ঝাঁপ বন্ধ করতে শুরু করল, সেই সব কারখানার দেওয়ালের ভেতরে বড় বড় আবাসন শিল্প গড়ে উঠতে লাগল, শিলিগুড়িতে চাঁদমনি চা বাগানের জমি জলের দরে কিনে সোনার দামে বেচে নেওটিয়ারা ফুলে ফেঁপে উঠল; জ্যোতির বসুর বিশেষ বন্ধু তোদির হাতে রবীন্দ্র সরোবর প্রায় চলে যেতে যেতেও থমকে গেল স্রেফ প্রাতর্ভ্রমণকারীদের একটানা জেদি বিক্ষোভের ফলে। ন্যানোর অঙ্কুরোদ্গমের মুখে বিড়লাদের হিন্দমোটর—এত বছরের মোটর কারখানা—বন্ধ হয়ে গেল। আলিমুদ্দিনের দপ্তরে কেউ তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন না। বরং শিল্পায়ন এগিয়ে চলল ভয়ঙ্কর গতিতে।
কল্যাণী শিল্পাঞ্চল সেই ১৯৬০-এর দশকে তৈরি হয়ে আজও তিন ভাগের দুভাগ ফাঁকা পড়ে আছে। সেখানে রেল যোগাযোগ আছে শিল্পাঞ্চল ভেদ করে হুগলি নদীর ধার পর্যন্ত। কল্যাণী এক্সপ্রেস রোড তখনই ব্যারাকপুর নিলগঞ্জ পর্যন্ত সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল (এখন বেলঘরিয়ার নিমতার কাছে পৌঁছে গেছে)। ওদিকে নদীর উপর দিয়ে সেতু বয়ে রাস্তা চলে গেছে ত্রিবেণী হয়ে দিল্লি রোডের গায়ে। রতনদাকে সেই শিল্পাঞ্চলে জমি দেখানো বা দেওয়া গেল না। সালেম সান্তোসাকেও অদ্দুর ধরে আনা গেল না। তিন নদী ডিঙিয়ে নন্দীগ্রামই বোধ হয় কাছে মনে হল ওদের। যে কারখানাগুলো উঠে গেল, বন্ধ হয়ে গেল, তার একটাতেও ওদের ডেকে এনে জায়গা করে দেওয়া গেল না।
এই অবস্থায় সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম নিয়ে এত হামলে পড়া কেন—প্রশ্ন তো উঠবেই। এর পেছনেও চক্রান্ত তো ছিল অবশ্যই।
যদি শুভেন্দু-মমতার তর্জার কারণ কর্পোরেট মহাকর্ষ হয়ে থাকে, তবে সিপিএম-নেতৃত্বের পক্ষেও তা অস্বস্তির কারণ। কেন না, এই পলিমাটি বিধৌত বঙ্গভূমিতে আঞ্চলিক দল হিসাবে তাদের দল ছাড়া আর কেউ কর্পোরেটের নেক নজরে পড়ে যায়, তারা তা চাইতে পারে না। তখন টিএমসি সেই মহাকর্ষে বাঁধা পড়েনি প্রমাণ করার দায় তাদের কাঁধে এসে পড়ে বৈকি! একমাত্র এই দিক থেকেই সিপিএম-নেতাদের উল্লসিত হওয়ার কারণ বুঝবার মতো একটা ফাঁক দেখতে পাচ্ছি।
নন্দীগ্রামে সেই বছর যারা শহিদ হয়েছিলেন, খেজুরিতেও যারা মারা পড়েছিলেন, এমনকি সিপিএম-এরও যারা সেই সময় দলের প্রতি আনুগত্য দেখাতে গিয়ে জনরোষের আগুনে আত্মাহুতি দিয়েছিলেন, তাঁদের সকলের পক্ষ থেকেই এই চক্রান্তের পর্দা ফাঁস করা দরকার।
ভুল করে ভুল স্বীকার করতে পারলে দোষ কেটে যায়। বামপন্থী আন্দোলনের শক্তি বৃদ্ধি পায়। ভুলটাকে আঁকড়ে ধরে রাখলে ভুলের আয়তন বেড়ে যায়! বামপন্থার সামর্থ্য কমতে থাকে।
সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম শুধু পশ্চিম বঙ্গ নয়, শুধু ভারতবর্ষ নয়, সারা পৃথিবীর শোষিত নিপীড়িত মানুষের কাছে গণসংগ্রামের একটা মাইলফলক। তাকে কালিমালিপ্ত করার বিরুদ্ধে সমস্ত বামপন্থী কর্মীদের সোচ্চার হতে হবে। সিপিএম কর্মীদের সামনেও এটা একটা সুযোগ, জনগণ এবং কর্পোরেটের মধ্য থেকে পক্ষ নির্বাচনের।
https://sahomon.com/welcome/singlepost/why-is-cpim-so-elated-about-nandigram
সে তো আমি পাশ করে যাওয়ার পর আমার আর আমার ব্যাকরণ শিক্ষক, দুজনেরই ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়েছিল। কে যে বেশী খুশী হয়েছিল কে জানে।
জটিল ব্যাপার। তবে ব্যাকরণ নিয়ে হাসি তামাশা করা উচিত না। প্রাচীন কালে একবার ব্যাকরণ শিক্ষককে নিয়ে পদ্য লিখেছিলাম বলে কাজু ভয়ানক রেগে গেছিল আমার ওপর। কাজু আসে না অনেক দিন।
হারিনি?
হরিনকে কাজল পড়ানোটা আজকাল অ্যানিমাল ব্রুটালিটির মধ্যে পড়বে।
মীনাক্ষী- মাছের মত সুন্দর চোখ যার।
শুধু চঞ্চল কেন? কালো হরিণচোখ ইত্যাদি।
তবে আরেকটা কী যেন ফান্ডা আছে, হরিনের মত চঞ্চল চোখ; সেই হিসেবে হরিনের মত চোখও হয়।
তাহলে মাছের চোখেরও কিছু একটা ভালো ব্যাপার খুঁজে পাওয়া যাবে হয়তো।
ঐ হল। কাগবাসা বললে বুদ্ধদেব বসু ধুতি খুলে তাড়া করতেন সেই ভয়ে পাখির নীড় ইত্যাদির শাক।
অভ্যু আজকাল বড় সোজা সোজা ধাঁধা দিচ্ছে।
... এণাক্ষী কি হরিণের মতো চোখ নাকি হরিণের চোখের মতো চোখ? ...
হরিণের চোখের মতো চোখ।
অভ্যু,
সুকির লঙ্কার টইয়ে তোমার মন্তব্যের উত্তরে এখানে লিখছি (ঐ টইতে শুধু লেখার বিষয়ে বক্তব্য থাকাই ভালো )। রেসিপিটা দিয়েই দাও। মুর্গীর বদলে কিছু একটা টুর্গী আমি ঠিক জোগাড় করে ফেলবো।
ওফ, ডিসিজনাব লাজবাব। তা এণাক্ষী কি হরিণের মতো চোখ নাকি হরিণের চোখের মতো চোখ? কোই চতুরাননজি কো বুলাও।
পুলিশের টেপের বদলা সিবিআইয়ের টেপ - দুটো একেবারে সংবিধান, আচরণ বিধি না মানা দল দেশটাকে ব্য্আনানা বানিয়ে তুলেছে
গৌতম ভটচাজের মুখোমুখি ব্রাত্য বসু
মীনের মতো অক্ষি, মীনাক্ষি। কর্মধারয় সমাস। উদাহরণ মীনাক্ষি শেষাদ্রি।