গত দেড় দশক ধরে সারা পৃথিবী র রাজনীতি ইন্টারনেট দিয়ে ধোপা কাচা হচ্ছে ওয়শিং মেশিন ধুপধুপ
ইয়াহু. এবার বুজেছি
ওরা যখন বলতো অমুক দেশে বাক স্বাধীনতা নেই,
আমরা ওদের গণতন্ত্র দেবো,
তখন আপনারা মেরিকায় আপনাদের অনেক স্বাধীনতা ভাবতেন?
আপনারা কারা?মার্ক টোয়েন বলেছিলেন আমেরিকান দের আছে তিন বস্তু ফ্রিডম অব স্পিচ ,
ফ্রিডম অফ কনশাস , অ্যান্ড দি প্রুডেন্স টু ইউজ নাইদার
তিনকন্যা। announcement
বোঝ কান্ড। ঠিক প্লেস করতে পারছি না। একটু হিন্ট দ্যান
দেখা হবে না কেন? অনেকবারই হয়েছে :P
বোঝো। আমিও ব্রিসবেনে ই আছি। হয়তো দেখাও হয়ে থাকবে পুজো টুজোয় . কোনোভাবে যোগাযোগ করা যায় ? আপনি কিছু মনে না করলে যদি আমার ইমেল এ একখান মেল্ করেন , আমি যোগাযোগ করে নেবো.
amtchd @ gmail com
হ্যাঁ
cb কি ব্রিসবেনে ই থাকেন ?
রোববার মাঠে যাব। শালারা টিকলে হয় ততদি।
আমার এক বন্ধু লিখেছে
মেক আমেরিকা গ্রেট - ইউ গেট ইমপিচড
মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন - ইউ গেট ইমপিচড এগেইন
আচ্ছা , এই টুইটার ব্যান নিয়ে ট্রাম্প কোর্ট এ যাচ্ছেনা কেন ? যে এখনো অবধি ৩০০০ র ওপর মামলা লড়েছে তার কিসে আটকাচ্ছে ?
আকাদা, সেই কারণেই তো বলে আসছি যে মেক তেলেভাজার দোকান গ্রেট এগেইন। টুইটার, ফেসবুকে আমরাই নিজের জীবনকে আবদ্ধ করেছি। এখন আমরাই মুশকিলে পড়েছি। জীবনের মোটো হওয়া উচিত - তেলেভাজার দোকান নাউ, তেলেভাজার দোকান টুমরো, তেলেভাজার দোকান ফরেভার।
সেনেট এ তো বের কর্তে পারবে না। আর কি বি এ ইউ :-))) সো মাচ ফর অল দ্য ড্রামা।
192 টা লোক প্র্যাকটিকালি ট্রামের পক্ষে ভোট দিল :-)
ইয়েস কিন্তু কিছু কিছু এথিকসের প্রশ্ন আসে। টুইটার যা করার তা করেছে কিন্তু এমন পাওয়ারফুল টুল যাদের হাতে তাদের হাতে মরাল ডিসিশন মেকিং ছেড়ে দেব কিনা সেটা আমাদের নিজেদের জিগ্যেস করা উচিত।
যেকোনও প্রাইভেট কোম্পানির একটাই টার্গেট - ম্যাক্সিমাইজিং শেয়ারহোল্ডার'স ওয়েল্থ। এছাড়া আর কোনও টার্গেট নেই। এইটা ধরেই বাকি সবকিছুর অবতাড়না। বাকি ঐসব ভ্যালুগিরি হল ব্রায়ের প্যাডিংএর মতন। লুকস গুড, বাট ডাজনট ডু এনিথিং ইন রিয়েল।
আকা, সত্যি মাইরি। মাঝে এই লোক টা বলেছিল আফ্রিকায় ছ মাস কাটাবো। যেন সেটা পৃথিবীর খুব উপকার হবে। :-)))))
ফোর্বস এর পজিশন টা মনে হয় কর্পোরেট আমেরিকার এজেন্ডা বাইডেন কে দিয়ে কন্টিনিউ করার জন্য পশ্চারিং। একদম জালি কেস সালা।
হানু, আর কোনই কারণ নেই।
কথা হল টুইটার বা ফেবু কি এডিট করে? কে কি লিখবে না লিখবে সেটা বে এরিয়ায় বসে দু চারজন বিগ টেক বস ঠিক করবে? ট্রাম্প এখানে নন ইস্যু, এটা প্রিসিডেন্স, সঠিক আইন প্রয়োগ করে এই ক্ষমতা খর্ব না করলে কপালে দুঃখ আছে।
তবে ডোরসির স্টেটমেন্ট, ওর শেয়ার মার্কেটের লসের রিয়াকশন ও হতে পারে।
আর সরকারি টুইটার আকউন্টে কারোর প্রাইভেট মেসেজও মডারেট করা হোক। শুধু সরকারি সার্কুলার বা নির্দেশই যেন সেখানে পোস্ট হয় আফটার ডিউ এপ্রোভাল প্রসেস সেটাও আইন হোক না কোনো আপত্তি নেই ।
ট্রাম্প যদি নিজের টুইটার একউন্ট এ নিজের ক্যাম্পেন পাবলিসিটি বা হেটস্পীচ পোস্ট করে , তাহলে সেই একউন্ট এর জন্যে প্রেসিডেনশিয়াল ইমিউনিটি কেন দরকার ? ওসব তো পরিষ্কার প্রাইভেট পোস্ট।
এবং ট্রাম্প জিতলে কিসুই করত না।
@অরিন, আমেরিকাতে সেকশান ২৩০ নামে একটি আর্টিকল আছে যেটা টুইটারকে এইসব দায় থেকে মুক্ত করে। হ্যাঁ, টুইটার তার নিজের ব্যবসায়িক কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটা অবশ্যই। কিন্তু টুইটার তো একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, এবং তার একটাই লক্ষ। অন্যকিছু আশা করাটা আমাদেরই নাইভিটির পরিচয় দেয়।
ইলেকশন রেজাল্ট শুধু না, সব মামলায় ট্রাম্পের খারাপ অবস্থার পরে এই ফোরবস সহ সবার হঠাত বিবেক জাগ্রত হওয়াটা খুব ই ইরিটেটিং। এতদিন মজা দেখছিল মাইরি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
রঞ্জন, দুটো ব্যাপার।
এক, প্রশ্নটা প্রাইভেট এনটিটির অধিকারের নয়। প্রশ্নটা মনোপলি বা অলিগোপলির অধিকারের। টুইটার, ফেসবুক এরা যেহেতু মনোপলি বা অলিগোপলি, এদের অধিকার খর্ব হওয়া উচিত।
সিপিএম মনোপলি বা অলিগোপলি নয়। তাই সিপিএমের ব্যাপারটা আসবে না।
ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্ট যখন বানানো হয়েছিল তখন মিডিয়া জগতে কনসলিডেশন সেভাবে ছিল না। সরকার ছাড়া আর কেউ এফেক্টিভলি কোন ভিউ সেন্সর করতে পারত না।
দুই, মত প্রকাশের অধিকার রিলেটিভ। অর্থাৎ আপনার কাল যে অধিকার ছিল সেটা হয়তো যথেষ্ট ছিল। আজকে যদি আপনার বিরুদ্ধে যারা তাদের রিচ অনেকগুন বেড়ে যায়, কিন্তু আপনার রিচ না বাড়ে, তাহলে বাস্তবে আপনার মত সেন্সর্ড হল।
ধরুন গুগল যদি বলে, অমুক মতের সমর্থনে কোন পেজ আমরা প্রথম পনেরো পাতায় দেখাব না। থিওরি যাই হোক, বাস্তবে সেই মত আজকের দুনিয়ায় সেন্সর্ড।
অর্থাৎ, আজকের পৃথিবীতে প্রাইভেট মনোপলির কোন মতকে সেন্সর করার ক্ষমতা আছে, যেটা ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্টের যুগে ছিল না। কাজেই প্রাইভেট এনটিটির সাতখুন মাপ এটা আজকের যুগে চলে না। একটা উদাহরণ দিয়েছিলাম। ফেবু ভারতে বিজেপি বিরোধী পেজগুলোকে এফেক্টিভলি সেন্সর করছিল। সেটা কি প্রাইভেট এনটিটির অধিকার বলে সমর্থন করবেন?
ডোরসি টুইটার কে সরকারের হাতে তুলে দিলে পাবলিক সারভিস হবে তার আগে কি করে হবে। কনভারসেশন এর জন্য টুইটার বানানো হয়েছে কিনা আমি নিশ্চিত নই। তবু ডোরসি অবশ্য জুকারবার্গ আর গুগল এর থেকে ভালো একটু আধটু মরালিটি বেঁচে আছে মনে হয়।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
"আগে যদি প্রমাণ হয় ট্রাম্পের স্পীচ আইনত অপরাধযোগ্য তাহলে অন্য কথা"
আপনি যদি ট্রামপের ছ তারিখের টুইটার পোস্টগুলো দেখেন, একটা ব্যাপার বোঝা যাবে ট্রামপ মানুষকে আক্রমণ করতে প্ররোচনা দিয়েছেন, এবং তাঁর কথার ভিত্তিতে বহু মানুষ উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। যে কোন সভ্য দেশে এই ধ্যণের কাজ আইনত দণ্ডনীয় বলে বিবেচিত হবে। তার পরেও, আপনি যদি কাউনটারফ্যাকচুয়াল বিবেচনা করেন, যতক্ষণ না ক্যাপিটলে আক্রমণ হয়েছে, এবং তার পরেও টুইটার ট্রামপের একাউনট চালু রেখেছে। এরা এই একই কাজ ২০১৯ এ ক্রাইস্টচারচে টেররিস্ট আকরমণের সময়ে করেছিল, এমনকি আক্রমণের লাইভ ভিডিও অবধি লোকটা দেখিয়ছ গেছে, টুইটার কিছু করেনি। আমরা ট্রামপকে দোষ দিচ্ছি, টুইটারকে যদি চেপে ধরা হয় এই ব্যাপারগুলোর এনেব্লার বলে, টুইটার দায় এড়াতে পারবে বলে মনে হয় না। কাজেই, নতুন জমানায় যদি এই ঘটনাটির কমিশন বসিয়ে ইনকুয়ারি হয়, টুইটারের কপালে দুঃখ আছে। এরা এমনি এমনি সাধু সেজে বড়দাগিরি করার জন্য ব্লক করেছে ভাবাটা আমার মনে হয় একটু বেশী সরল চিন্তা হয়ে যাচ্ছে।