এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:6807:0:dbb0:f8c2:9810 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৫২523779
  • এলেবেলেকে আবারও ধন্যবাদ, রবীন্দ্রনাথের কোটটার জন্য। উনি ন্যাশনালিজমের বিরোধিতা করতেন, সেটা অল্প একটু জানতাম :-)
     
    অরিত্রর সাথেও একমত। 
  • এলেবেলে | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৪৮523777
  • আরে না না, গুগলানো অপরাধ কিছু নয়। আমার মন্তব্যের সঙ্গে আমি মোটের ওপর একমত। সেটাকে একটু পোক্ত করার জন্য সামান্য রেফারেন্স দিলাম আর কি।
     
    জিন্নার আপত্তি খুবই যুক্তিযুক্ত ছিল। আমরা তো মানে বাঙালিরা তো সেই কবেই দ্বিজাতিতত্ত্বের চাষ শুরু করেছি। দেবেন ঠাকুরের সভাপতিত্বে রাজনারায়ণ বসুর হিন্দুধর্মের শ্রেষ্ঠতা শীর্ষক বক্তৃতার বয়স তো আর কম দিন হল না। তার পরে পরেই তো ঠাকুর বাড়ির প্রত্যক্ষ মদতে হিন্দু মেলা।
     
    দাড়িদাদুর জন্মদিনে ডিসিজনাবের জন্য আরও একটা উদ্ধৃতি রেখে যাই --- ভারতবর্ষের অধিবাসীদের দুই মোটা ভাগ, হিন্দু ও মুসলমান। যদি ভাবি, মুসলমানদের অস্বীকার করে এক পাশে সরিয়ে দিলেই দেশের সকল মঙ্গলপ্রচেষ্টা সফল হবে, তা হলে বড়োই ভুল করব। ছাদের পাঁচটা কড়িকে মানব, বাকি তিনটে কড়িকে মানবই না, এটা বিরক্তির কথা হতে পারে, কিন্তু ছাদ-রক্ষার পক্ষে সুবুদ্ধির কথা নয়। 
  • অরিত্র | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৪৭523776
  • ভারতীয়রা এই অর্থে কোনো জাতি নয় যেখানে তাদের একটি কমন বা সর্বজনগ্রাহ্য গান/সিম্বল ইত্যাদি থাকবে। ওগুলো আসলে রাষ্ট্রীয় গান/সিম্বল যা রাষ্ট্র নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করতে ব্যবহার করে। হিন্দিতে ন্যাশনাল কথাটার সঠিক অনুবাদ হয়েছে, রাষ্ট্রীয় বলেন ওরা, বাংলার অনুবাদে সেটা জাতীয় হয়েই বিপত্তি। ভারতের জাতীয়তা বহুত্বের মধ্যে নিহিত। এ এমন জাতি নয় যার কোন কিছু ইউনিফর্ম, বরং বহুত্বের সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানের পথটিকে যারা পাথেয় করেছেন সেই স্পিরিটটিকে যারা বয়ে চলেছেন সেই কমন স্পিরিটের মধ্যে দিয়েই আমাদের জাতীয়তা, তার মাধ্যমেই আমরা একটি "মহাজাতি" বলা যায়।
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:6807:0:d077:1356:ad7b | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৪৩523775
  • *আসলে এই বিষয়ে খুবই কম জানি, তাই গুগলিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করছিলাম। 
  • এলেবেলে | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৪১523774
  • এ প্রসঙ্গে মনে রাখা দরকার, জনগণমন-এর মতো বন্দে মাতরম-এরও কেবল প্রথম স্তবকটিই জাতীয় স্ত্রোত্র হিসাবে গৃহীত হয়। কারণ 'ত্বং হি দুর্গা দশপ্রহরণধারিণী' এবং 'তোমারই প্রতিমা গড়ি মন্দিরে মন্দিরে' স্পষ্টতই হিন্দু ধর্মীয় পৌত্তলিকতাকে এন্ডোর্স করে। রবীন্দ্রনাথ এরই বিরোধিতা করেছিলেন।
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:6807:0:d063:6055:c7ab | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৪১523773
  • এলেবেলেকে ধন্যবাদ, আপনার কথা মনে হচ্ছিল। আসলে এই বিষয়ে গুগলিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করছিলাম। আমার মূল বক্তব্য হলো এক ধর্মের ভাবনাচিন্তা অন্য ধর্মের লোকেদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া ঠিক না। এটুকুই বলার :-)
  • দীপ | 2402:3a80:1989:3328:578:5634:1232:5476 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৩৬523772
  • বলতে না বলতেই মুছে দেওয়া হয়েছে!
  • এলেবেলে | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৩৫523771
  • মূলত বঙ্গদর্শন পত্রিকার পাদপূরণের জন্য [বঙ্কিমচন্দ্র] বন্দে মাতরম কবিতা...
     
    অবশেষে ১৯০৭ সালে [রবীন্দ্রনাথ] কবিতাটির প্রথম দুই স্তবক সুরারোপ করে...
     
    তাড়াহুড়োয় টাইপ করার ফলে এই দুজন দিকপালের নাম বাদ পড়ায় দুঃখিত।
  • r2h | 192.139.20.199 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৩৪523769
  • জাতীয়তাবাদ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের আপত্তির ব্যাপারটা বেশ কম আলোচিত।
  • এলেবেলে | ০৯ মে ২০২৪ ০০:৩৩523767
  • ও হ্যাঁ, জাতীয় সঙ্গীতের সময় বাধ্যতামূলক দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শনের ব্যাপারে যে দুই ভারতীয় সবচেয়ে বেশি বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁরা হলেন রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধী।
     
    এটাও খুব মজার ব্যাপার, জাতীয়তাবাদের তীব্র বিরোধী রবি ঠাকুর দুই প্রতিবেশী দেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা এবং শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে আংশিক কৃতিত্বের অধিকারী।
  • এলেবেলে | ০৯ মে ২০২৪ ০০:২৫523766
  • হঠাৎ দেখলাম ডিসিজনাব খুব গুগলাচ্ছেন। তো এ বাবদ আমার দু পয়সা।
     
    আসলে ১৮৭০ সালে মূলত বঙ্গদর্শন পত্রিকার পাদপূরণের জন্য বন্দে মাতরম কবিতাটি রচনা করেন যা ১৮৮২ সালে আনন্দমঠে ব্যবহৃত হয়। বঙ্কিম এই কবিতায় সুরারোপ করার জন্য যদুনাথ ভট্টাচার্যকে অনুরোধ করেন যদিও সেই সুরের হদিশ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। অবশ্য ওই সময়ে রেকর্ডিং প্রযুক্তি ভারতবর্ষে আসেওনি। অবশেষে ১৯০৭ সালে কবিতাটির প্রথম দুই স্তবক সুরারোপ করে গ্রামোফোন ডিস্কে রেকর্ড করেন। যদিও নেপাল মজুমদার ভারতে জাতীয়তা ও আন্তর্জাতিকতা এবং রবীন্দ্রনাথ (প্রথম খণ্ড) গ্রন্থে জানিয়েছেন, "শোনা যায় বঙ্কিমচন্দ্র জীবিত থাকিতেই রবীন্দ্রনাথ ‘বন্দে মাতরম’ গানটি প্রথম অংশটি সুরসংযোগ করিয়া বঙ্কিমচন্দ্রকে শুনাইয়াছিলেন। এর বহুকাল পর ১৯৩৭-৩৮ সালে... কবি স্বয়ং তাহা স্বীকার করেন।'' 
     
    এরপর ১৯৩৭ সালে কংগ্রেসের অধিবেশনে এই গানের প্রথম দুটি স্তবক ‘ন্যাশনাল সং’ হিসাবে স্বীকৃতি পায়। অবশ্য তার আগে ওই বছরেই ‘বন্দে মাতরম’ গানটিকে জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেওয়া উচিত কি না, এই বিতর্ক শুরু হলে জাতীয় কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটি একটি সাব কমিটি গঠন করে, যার সদস্য ছিলেন নেহরু, সুভাষ বসু, আবুল কালাম আজাদ ও আচার্য নরেন্দ্র দেব। তাঁরা রবীন্দ্রনাথের পরামর্শ গ্রহণ করেন।
     
    রবীন্দ্রনাথ এ প্রসঙ্গে ১৯ অক্টোবর সুভাষকে সরাসরি লেখেন, "বন্দে মাতরম গানের কেন্দ্রস্থলে আছে দুর্গার স্তব এ কথা এতই সুস্পষ্ট যে এ নিয়ে তর্ক চলে না। অবশ্য বঙ্কিম এই গানে বাংলা দেশের সঙ্গে দুর্গাকে একাত্ম করে দেখিয়েছেন, কিন্তু স্বদেশের এই দশভূজামূর্তিরূপের যে পূজা সে কোনো মুসলমান স্বীকার করে নিতে পারে না। ...যে রাষ্ট্রসভা ভারতবর্ষের সকল সম্প্রদায়ের মিলনক্ষেত্র সেখানে এ গান সর্বজনীনভাবে সঙ্গত হতেই পারে না।”
     
    কাজেই রবীন্দ্রনাথের বন্দে মাতরমকে জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গ্রহণ করার বিষয়ে স্পষ্ট আপত্তি ছিল। কিন্তু প্রথমে স্বদেশি ও পরে জাতীয়তাবাদীদের সেন্টিমেন্ট বা আবেগের কথা মাথায় রেখে স্বাধীন ভারতে গানটিকে 'জাতীয় স্ত্রোত্র'-এর মর্যাদা দেওয়া হয়।  
  • যোষিতা | ০৯ মে ২০২৪ ০০:২২523765
  • গোল্ডিজি আগেই চলে গেছেন কেরালায়। তিন দিন আগে খবর আসে ছেলের আবার বাড়াবাড়ি। একটু আগে উনি আমায় মেসেজ পাঠিয়ে ফোন সুইচ অফ করে দিয়েছেন।
  • kk | 172.58.241.244 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:১০523764
  • শ্রেয়সের খবরটা শুনে খারাপ লাগলো। ব্যক্তিগতভাবে তাকে চিনিনা। কিন্তু তার কাছের লোকদের এখন কেমন লাগছে সেটা বুঝতে পারি!
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f4c2:42a4:f922:6dd8 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:১০523763
  • হ্যাঁ, সতীকান্ত গুহ আর সুরূপা গুহ কেস হয়েছিল। তবে স্কুলে পড়তে খুব একটা জানতে পারিনি, পরে জেনেছি। 
  • r2h | 192.139.20.199 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০৭523761
  • আমি গোটা চারেক স্কুলে পড়েছি। একটায় জনগণ হত, বাকি তিনটেয় হতো না।
    যখন হতো তখন দাঁড়াতে হত।
    এখনও যখন জনগণ হয়, স্বেচ্ছায় উঠে দাঁড়াই। বিদেশের মাটিতে হলভর্তি মানুষকে জনগণ গাইতে শুনলে সিরিয়াসলি আবেগপ্রবণ হই।
    ও সে ক্যান ইউ সি বাই দ্য ডন'স আর্লি লাইট হলেও দাঁড়াই, তবে বুকে হাত রাখি না, আবেগও হয় না, ফর্ম্যালিটি হিসেবে দাঁড়াই।

    কিন্তু কেউ দাঁড়াতে না চাইলে তাকে জোর করা হবে, বা সবাই দাঁড়াচ্ছে তুমি কেন দাঁড়াচ্ছো না এমন প্রশ্ন করা হবে - এইটা সমর্থন করি না, এবং এরকম কিছু হলে নিজের সীমিত সাধ্য ও আরও কম সাহস অনুযায়ী প্রতিবাদ করবো। আমার আবেগটা আমার, 'সবার' না, এইটুকু বুঝি।
    এইতো ব্যাপার, সিম্পুল।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০৭523760
  • হ্যাঁ, আমিও জানতাম ন্যাশনাল সং হল বন্দেমাতরম আর ন্যাশনাল অ্যানথেম হল জনগণমন।
  • যোষিতা | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০৬523759
  • ভারতের national song ও national anthem এদুটো আলাদা গান।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০৬523758
  • ও বাবা! এ তো সেই সাংঘাতিক সুরূপা গুহ কেস!
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f4c2:42a4:f922:6dd8 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০৪523757
  • নানা, সাউথ পয়েন্ট স্কুল। যতোদিন পড়েছি, কখনো জাতীয় সঙ্গীত বাজেনি, প্রেয়ার টেয়ারও হয়নি। তবে ক্লাস সেভেন এইটের পর সবাই মহায়ন মুখস্থ করতো :-)
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৯ মে ২০২৪ ০০:০০523756
  • আপনাদের স্কুলটার ব্যাপারে কৌতূহল হয়। ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ছিল কি? যদি অনধিকার কৌতূহল হয় তবে মাফ করবেন।
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৫৫523754
  • আমার পড়াশোনা নিতান্ত অল্প। কিন্তু জানতাম ভারতের দু'টোই জাতীয় সঙ্গীত, জনগণমন ও বন্দেমাতরম। হয়তো ভুল জানতাম।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f4c2:42a4:f922:6dd8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৫৩523753
  • "হ্যাঁ, সেটাই তো বলার চেষ্টা করছি এত সব পোস্টে। ভাগ টাগ হয়ে যাবার পরে যে অংশটা 'ধর্মনিরপেক্ষ' ভারত, সেখানে তো সবারই সম্মতি (অন্তত আপত্তি নেই ) আছে বলেই 'জাতীয়' ব্যাপারগুলো রাখা গেছে। সে জাতীয় সঙ্গীতই হোক, জাতীয় পতাকাই হোক, জাতীয় অন্য কিছুই হোক।"
     
    হ্যাঁ, সেই সর্বসম্মতিক্রমেই তো জাতীয় সঙ্গীত হয়েছে জনগনমন ইত্যাদি। ওদিকে সর্বসম্মতির অভাব ছিল বলেই তো বন্দে মাতরম জাতীয় সংগীত হয়নি! সে কথা তো আমিও বলার চেষ্টা করছি! :-) সবাই যে দেশকে মা বলে ভাবে না, এ ব্যাপারে ঐকমত্য নেই, সবাই আমরা'র মধ্যে পড়ে না, সে কথাই তো বলতে চাইছি! 
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৪৯523752
  • হ্যাঁ, সেটাই তো বলার চেষ্টা করছি এত সব পোস্টে। ভাগ টাগ হয়ে যাবার পরে যে অংশটা 'ধর্মনিরপেক্ষ' ভারত, সেখানে তো সবারই সম্মতি (অন্তত আপত্তি নেই ) আছে বলেই 'জাতীয়' ব্যাপারগুলো রাখা গেছে। সে জাতীয় সঙ্গীতই হোক, জাতীয় পতাকাই হোক, জাতীয় অন্য কিছুই হোক।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f4c2:42a4:f922:6dd8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৪৭523751
  • "১৯৪৭ এ তিনখন্ডে ভেঙে যাওয়া দেশ স্বাধীন হয়েছিল। তারপরের ইতিহাসও তো অজানা নয়।"
     
    সে তো ঠিকই। তাহলে কি ১৯৪৭ এর পর যে জায়গাটার নাম হয়েছিল ভারতবর্ষ সেই দেশটায় মুসলমানদের আর কোন অধিকার বা নিজেদের আর কোন বক্তব্য থাকলো না? সেখানে হিন্দুদের কথাই সবাইকে মেনে নিতে হবে? 
  • | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৪৭523750
  • "আবারও, গত প্রায় একশো বছর ধরে আপত্তি শোনা গেছে, সেই তথ্যও এসেছে এই তর্কে, কিন্তু সেই আপত্তিটাকে কেউ কেউ শুনতে পাচ্ছে না - এইটা খুব বড় সতর্কবার্তা।"  একদম। 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:f4c2:42a4:f922:6dd8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৪৫523749
  • "এই আপত্তির ব্যাপারটা খুঁড়তে খুঁড়তে দেখবেন ত্রিখন্ডিত দেশ, হ্যাঁ ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হয়ে গিয়েছিল দেশ। কিন্তু তারপরে যাঁরা তথাকথিত 'ধর্মনিরপেক্ষ' ভারতে বিলং করলেন, তাঁদের বক্তব্য কি পেয়েছেন? তাঁরা কী বললেন?"
     
    এটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। আমি তো জানতাম ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে হিন্দু, মুসলমান, শিখ ইত্যাদি সব ধর্মের লোকেদেরই সমান অধিকার! তাদের প্রত্যেকের নিজের নিজের বক্তব্য আছে, সেসব বক্তব্য নানান জায়গায় রেকর্ডেড হয়েছে। তাহলে কি বাকিদের বক্তব্য ছেড়ে শুধু হিন্দুদে বক্তব্য শুনতে হবে? এটা আরেকটু বুঝিয়ে বলুন। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৮ মে ২০২৪ ২৩:৪৪523748
  • ১৯৩৭ সালের পরাধীন ভারত আর ১৯৪৭ এর পরের ভারত তো এক অবস্থার নয়। ১৯৪৭ এ তিনখন্ডে ভেঙে যাওয়া দেশ স্বাধীন হয়েছিল। তারপরের ইতিহাসও তো অজানা নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত