এখনও আমি জানি না, দুপুরে খিচুড়ি হবে না ফিনাইল। কিচ্ছু ভাল্লাগছে না। ... ...
আমাদের শান্ত বাড়ি সময়ে সময়ে আত্মীয়-পরিজনদের মুক্তমঞ্চ হয়ে ওঠে। তাঁরা আসেন, কুশল বিনিময়ের পর তেড়ে কিছুটা ঝগড়া করেন একে অন্যের সঙ্গে। কিন্তু ওটা ঝগড়া নয়, খেজুর। বুঝতে হবে। ... ...
একটা বয়স ছিল, যখন ট্রেনে উঠলেই মনে হত, আহা উল্টোদিকের সিটে যদি কোনও সুন্দরী এসে বসে! তখন এসে বসতো পাকা বাচ্চা, কানে ট্রানজিস্টর লাগানো দাদু, এরা। দু’এক বার আমাকে পরিহাস করতে সন্ন্যাসীও এসে বসেছে। তারপর ট্রেনে যাওয়া-আসা বাড়তে লাগলো, আর আমিও বুঝলাম, সুন্দরী মেয়ে আসলে ইয়েতির মতো একটা ব্যাপার। স্লীপার ক্লাসে তাকে খোঁজা বৃথা; তার চেয়ে পিএইচডি করা ভালো। ... ...
এই নিপুণ, বোকাটে শহরে অন্ততঃ একটা কিছু হোক! ... ...
রাত্রে, ঘুমের গভীর দুটি চক্রের মাঝে মাথার কাছে যে জানলাটি তার পর্দা পেরিয়ে দৃষ্টি গেলে দেখি, কাবেরীর স্রোতে বিনুনি হয়ে থাকা কালো মাটিতে ... ...
কে এই ভক্ত? কিসে তাঁর ভক্তি? চিত্তটিই বা কার কাছে প্রণত? ... ...
গরম ... ...
পিছনে লাগা ... ...
স্তব্ধতা লিখতে পারেন শক্তি চট্টোপাধ্যায়। ... ...
যাচ্ছি উত্তরাখণ্ডে, আমরা তিনজন। আমি, অমিতাভ দা আর তিতলি। প্ল্যান কিছুটা এইরকম – দিন দশেকের আশ্রমিক জীবন কাটানো। প্রথমে আলমোড়া, তারপর মায়াবতী, আর সবশেষে শ্যমলাতাল। প্রথম ও শেষ জায়গায় আমাদের ঠিকানা হবে রামকৃষ্ণ মিশনের দুটি আশ্রম; আর মায়াবতীতে নিশিযাপনটুকু বাদ দিলে বাকি সময়টা কাটবে অদ্বৈত আশ্রমে। ... ...