এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্ষমা করিনি

    Ishan
    অন্যান্য | ২৯ জুলাই ২০০৯ | ৯৪৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • quark | 202.141.148.99 | ০৬ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৩০415203
  • পুরো হাঁসের মত!
  • lcm | 69.236.191.36 | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১১:৪১415204
  • আমিও তিমি মাছের গল্পটা পড়ে একেবারে LSHISOTS
  • lcm | 128.48.7.157 | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ২৩:০৬415205
  • তমাল ছিল গিয়ে এ আর রহমান-এর বিশাল ফ্যান। ব্যাঙ্গালোর-এ শর্ট ট্রিপ সেরে লস এঞ্জেলস ফেরৎ আসছে - চেন্নাই অবধি ট্রেনে, চেন্নাই-এ থেকে প্লেন ধরবে। চেন্নাই সে¾ট্রাল স্টেশন থেকে বেরিয়ে অটো নিল... ড্রাইভার ভাঙ্গা ইংরেজি বলতে পারে। মাউন্ট রোডে রজনীকান্ত-র নতুন সিনেমার পাহাড় সমান পোস্টার। এ ছবিতে সুর করেছেন রহমান। তমাল উত্তেজিত। অটো ড্রাইভার-কে বোঝাল এরকম বড় মাপের সুরকার অনেকদিন আসে নি... ফটাফট রহমান-এর সুর দেওয়া তামিল ছবির নাম বলতে থাকে... ড্রাইভার মুগ্‌ধ, খুশী হয়ে মাথা নাড়ল। তমাল-এর ফ্লো এসে গেছে... বলল... বাট্‌ রজনীকান্ত ইস ওয়ার্থলেস (কঠিন ইংরেজী হয়ে যাচ্ছে ভেবে বলল), হি ইস ব্যাড...। ব্যস্‌, অটো থেমে গেল। ড্রাইভার তমাল-কে নেমে যেতে বলল। তমাল চটে গেছে, পুলিসে খবর দেবার কথা বলল। অটো ড্রাইভার বলল - টেক আদার অটো অ্যান্ড গো। নো প্রবলেম। বাট ইফ ইউ ব্যাড রজনী, দেন আই বিট ইউ, অ্যান্ড পুলিস বিট ইউ টু।
    সেই অটো ড্রাইভার, (না-দেখা) পুলিশ, রজনীকান্ত -- কাউকে তমাল ক্ষমা করতে পারে নি।
  • baps | 203.199.41.181 | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ১২:০৫415206
  • LSHISOTS বুইলাম না :-\
  • lcm | 69.236.191.36 | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ০২:৫৭415207
  • ব্যাপ্‌স্‌,
    LSHISOTS=Laughing So Hard I Spit On The Screen

    http://www.quiltersbee.com/qbintac.htm
  • Binary | 198.169.6.50 | ১১ আগস্ট ২০০৯ ০২:৫৪415208
  • ন্যাড়ার তিমি মাছের গপ্পটা একটু অন্যরকম হয়েছিলো,

    মাঝিস্যার (সেই যে যিনি বলছেন, মেঘ কেনো মাটিতে পড়ে যায় না ইত্যাদি) আসেননি, তাই বড়ুয়া এসেছে ভুগোলের সাবস্টিটিউট। পড়াচ্ছেন ফারাক্কা বাঁধের উবকারিতা।

    -- ঐ তোরা শোন, ফারাক্কা বাঁধে কি কি হয় ..... জলসেচ হয়, বন্যা নিয়ন্ত্রন হয়, জলবিদ্যুৎ ......

    সামনে বেঞ্চি থেকে বাপ্পা উঠে দাঁড়িয়ে, 'আর মৎস্য চাষ হয় না স্যার ....'

    বড়ুয়া
    --- হ্যাঁ তাও হায়।
    --- কি কি মাছ চাষ হয় স্যার ?
    --- কত কি হয়, রুই মাছ, কাতল মাছ ....
    ---- আর তিমি মাছ হয় না স্যার ?

    মাইরি বলছি, বড়ুয়া এরপর বাপ্পাকে এক থাপ্পড় মেরে, 'তর বাপের চৌবাচ্চায় তিমি মাছের চাষ হয় নাকি র‌্যা .... বলেছিলেন।
  • Binary | 198.169.6.50 | ১১ আগস্ট ২০০৯ ০৩:২৩415209
  • তখন বোধহয়, দ্বিতীয় হুগলী সেতু, শেষ পর্য্যয়। কিছু রাশিয়ান ইঞ্জিনিয়ার, সেই সময়, কলকাতায় এসেছিলো, ব্রীজের কাজে। জানিনা ঠিক এরকম-ই ঘটনা কিনা। তবে সেই রাশিয়ান ইঞ্জিনিয়াররা, গল্ফগ্রীন -এ সরকারি অতিথিশালায় থকত। আর সকালে পার্কে জগিং করতে বেড়াত।

    পুঁটে, নেপাল আর বাকিরা সেই পার্কে ফুটবল পিটত। আর রাশিয়ান রা এলে, হাসি হাসি মুখ করে, 'কিরে ? শুয়া** বা**, বোকা**, কোলকাতায় গাঁ** মা**তে এসেছিস ? .....' আর মুখে অমলিন হাসি, নিয়ে হ্যান্ড সেক করত ওদের সাথে।

    প্রত্যুত্তরে রাশিয়ান-রাও হাততাত মিলিয়ে, 'গুউড মোর্নিং ....' বলত।

    তো এই রকম চলছিলো .... কোনো ঝামেলা ছিলো না।

    তারপর একদিন , পুঁটে-নেপালদের সেই, হাসি হাসি মুখ আর 'কিরে ? শু** .....' ইত্যাদির উত্তরে, গামা চেহারর রাশিয়ান, 'টোর বাব্বা, শূরের বাআছ্‌ছা ....' বলে হনহনিয়ে পাশ কাটিয়ে হেঁটে গেল ....

    সেই থেকে পুঁটেরা রাশিয়ানদের ক্ষমা করেনি।
  • baps | 203.199.41.181 | ১১ আগস্ট ২০০৯ ১৮:৩৮415210
  • সন ১৯৯৫, পাশ করে সদ্দ চাকরি নিয়ে গেছি কলকাতার উপকণ্ঠে ফলতায়। কম্পানির আবাসনে থাকা। সকাল ৯ টায় সাইটে যেতে হয়। ৭ টা -৮ টা সমবয়সি ছোকরা রা মিলে সকাল ৭ টায় ঘুম থেকে উঠে গঙ্গার ধারের প্রসস্থ মাঠে ফুটবল খেলি। পাসের কম্পানি তেই চাক্রি করে বলে জানি এক কলেজ তুতো দিদি।

    একদিন সকালে উদ্দাম ফুটবল খেলে মাঠের ধারে বসে আড্ডা চলছে, কিছু দুরে দেখা গেল এক মা* হেটে চলেছেন পাসের মাঠের দিকে। দলের ছেলেপুলে আওয়াজ দিল। আম্মো বাদ দিলাম না।

    ও বাবা কাছে আসতে দেখি সেই দিদি, শুধু চশমা টি পরে নেই। দিদির কাছে গিয়ে দাঁত কেলিয়ে বল্লাম "অ - - - - দি! চশমা পরোনি কেন চিনতেই পারিনি :((

    মনে হয় - - - - দি ক্ষমা করে নি।
  • Arpan | 65.194.243.232 | ১১ আগস্ট ২০০৯ ১৯:১০415211
  • ক্যুইজ:

    বাইনারিদার গপ্পে বাপ্পা কাকে ক্ষমা করেনি?

    ক) তিমিমাছ
    খ) ফারাক্কা বাঁধ
    গ) নিজের বাবা

    :-)
  • baps | 203.199.41.181 | ১৭ আগস্ট ২০০৯ ১৪:১৬415043
  • ক্লাস ফাইভ, লাইফ সায়েন্স ক্লাস। মাষ্টার মশাই বাবলু কে জিগালেন। "আচ্ছা বাবলু একখান উভচর প্রাণীর উদাহরণ দাও ত"। বাবলু দাঁত কেলিয়ে বল্ল কেন স্যার "ব্যাঙ"। উত্তর শুনে স্যার যত্‌পরনাস্তি খুশি হয়ে কইলেন আর একখান উদাহরন দাও ত বাবলু। বাবলু ততধিক দাঁত কেলিয়ে কইল 'আর একটা ব্যাঙ স্যার'! এর পর বোঝাই যায় কে কাকে ক্ষমা করে নাই।
  • santanu | 82.112.6.2 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ১২:০২415044
  • খড়গপুরের ফাইনাল ইয়ার, মল্লিক স্যারের ক্লাস। ওটা ওনার ও ফাইনাল ইয়ার। কু-লোকে বলে, ওনার ফাইনাল ইয়ার ছিল বলে আমাদের মতো কিছু অপোগন্ড Concrete Paper একবারে পাস করে বেড়িয়েছিলাম। আগে আগে অনেকের হয়েছে, চাকরি অপেক্ষা করছে, US Univ অপেক্ষা করছে, ছেলেরা খড়গপুরে বসে মল্লিকের পেপার ক্লীয়ার করছে।

    যাই হোক, কি একটা ক্লাস টেস্ট চলছে, ২৩ জনের ক্লাস, আমি এবং কয়েকজন উশ্‌খুস করছি, বাকিরা লিখছে। মল্লিক হঠাৎ বললেন,

    এই Chatterjee (santanu), Banerjee (Indraneel), Mukherjee (Krishnendu) বাঙ্গালি বামুন গুলো মোট্টে পড়াশোনা করে না, আর দেখো, বিহারী বামুনগুলোকে, ডুবে, চৌবে, সব কি ভালো, কেমন সুন্দর পরীক্ষা দিচ্ছে।

    আমি পেন মুখে দিয়ে বসে রইলাম, ইন্দ্রনীল কুই কুই করে বোধ্‌হয় বলল, করছি স্যার।

    শান্ত ক্লাসরুম, আবার মল্লিকের গলা,

    বাবা শান্তনু, তুমি কি বাবা SC/ST, না-হলে তুমি এত বোকা ক্যানো?

    ক্লাসের ৩ জন উপস্থিত SC ST ছেলে বোধ্‌হয় মল্লিককে কোনদিন ক্ষমা করে নি।

  • shrabani | 124.30.233.101 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ১৫:৫০415045
  • পরদিন প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা, দুই বন্ধুতে ঝুঁকে পড়েছি খাতার ওপর। কোনোদিকে মন নেই। এক একটা এক্সপেরিমেন্ট পড়া, একটু মাথা তুলে দুজনে দুজনের পরীক্ষা নেওয়া, আবার খাতায় চোখ। খাটে ছড়ানো বই খাতা ক্যালকুলেটর। ঠিক এইসময়ে এসে দুজনের মাথাদুটো ধরে ঠক করে ঠুকে দিয়ে,
    "রাখ এইসব পড়াটড়া, ইন্ডিয়া জিতে গেল যে, খেলা দেখবি চল। সারাবছর বইখাতা খোলেনা দুটোতে,গল্পের বই সিনেমা নিয়ে থাকে, আর এখন পড়ার ধুম পড়ে গেছে।"

    কাকু, সামাজিক পরিচয়ে আমার বেস্ট ফ্রেন্ডের বাবা, আর কিছুনা। কিন্তু আমি তো বুঝতাম আত্মীয় সেই যার সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক। সেই সুবাদে আমার বন্ধুর মতই কাকুও ছিল আমার পরম আত্মীয়।

    প্রথমদিন পরীক্ষা খুব খারাপ হয়েছে, আশুতোষ কলেজে সিট পড়েছিল। কাকু আনতে এসেছে দুজনকে। হল থেকে বেরিয়ে কাকুকে সামনে দেখেই দু:খে ফুঁপিয়ে কাঁদতে আরম্ভ করেছি দুই বন্ধুতে। শাস্তি স্বরূপ দুজনকে ধরে নিয়ে স্যাঙ্গুভ্যালী তে খাওয়ানো। বেরিয়ে শ্রীহরির রাজভোগ, গালের ওপর শুকনো চোখের জলের ধারা, আর এদিকে রাজভোগ মুখে ফোলা গাল। তারপরে বাসস্ট্যান্ডে পানের দোকানে মিষ্টি পান। শাস্তি, তাই সজোরে ঘাড় নেড়ে আপত্তি জানিয়েও লাভ হয়না।

    শেষদিকে কাকু যে অফিসে বদলি হয়ে এল তা আমার ইউনিভার্সিটী যাওয়ার রাস্তায় পড়ত। একই মিনিবাসে যাতায়াত, তবে সময় আলাদা তাই কালেভ্‌দ্রে দেখা হয়। তবু যেদিন বাসে উঠেই দেখি কাকু বসে আছে আমি খুশীতে লাফিয়ে উঠি। কাকু অবশ্য পাত্তা না দিয়ে গম্ভীর হয়ে অন্যান্য যাত্রীর দিকে তাকিয়ে বলে
    "দেখছেন কেমন লাফিয়ে লাফিয়ে আসছে আমাকে দেখে। এত হাসি কেন বুঝতে পারছেননা তো? আরে টিকিটের পয়সা লাগবে না তাই। আমি টিকিট কেটে দেব, এ পয়সা বাঁচিয়ে সিনেমা দেখবে।"
    আমি অভ্যস্ত এইধরণের মন্তব্যে, এসে লোককে সরিয়ে পাশে বসি, কলকল করে কত কথা বলতে থাকি, আশপাশ দেখিনা। মুখচেনা দু একজনের ঠোঁটে মৃদু হাসি, অচেনা কারুর কারুর ভ্রুকুটী।

    সবার জন্য চিন্তা, মেয়ের বন্ধুরা মেয়ের চেয়ে কম নাকি! চাকরি নিয়ে চলে আসার আগে দেখা করতে গেলে প্রথমে মজা করা তারপরে সিরিয়াস। ফোনবুক খুঁজে খুঁজে হন্যে, যেখানে যাচ্ছি সেখানে চেনা কেউ বেরোয় কিনা। যতই বলি এখন ট্রেনিং পিরিয়ড, এক জায়গায় বেশীদিন রাখবেনা। তবু শোনেনা,এদিক ওদিক ফোন করে দুজনের নাম ঠিকানা যোগাড় হয়, সমস্যায় এদের সঙ্গে যোগাযোগ করিস। একা মেয়ে নিজের জায়গা ছেড়ে এতদুর! চলে আসার সময় গেটের সামনে কাকীমা আর বন্ধুর হাসিমুখের (সেও খড়গপুর যাচ্ছে পি এইচ ডি করতে দুদিন বাদে) পাশে কাকুর উৎকন্ঠায় ভরা ছলছলে চোখ। অভিযোগ, রিটায়ার করে একটু আরাম করে বসছি, সবাইকে নিয়ে মজা করব, আর এই সময়ই মেয়েগুলো সব বাইরে চলে যাচ্ছে!

    ব্যস্ত রুটিন, নতুন চারপাশ। একটু কি আবছা হয়ে আসছিল যা কিছু পুরনো স্মৃতি? কেন চারদিনের জন্য বাড়ি গিয়েও কাকুর সঙ্গে দেখা করাটা মুলতুবি রাখলাম পুজোর জন্য? বন্ধু খড়গপুরে, তাই কি ইচ্ছেটাও একটু কম ছিল? প্রায় চারমাস বন্ধুর কোনো চিঠি পাইনি। তবু বাড়িতে ফোন করে খবর নেওয়া যেত। হ্যাঁ এস টি ডির জন্য ট্রেনিং সেন্টার থেকে মাইল খানেক হেঁটে একটা দোকানে যেতে হত, তবুও। এখন মনে হয় বয়সটাই বোধহয় তখন সেরকম ছিল, চোখের দুরত্ব সৃষ্টি করত মনেরও দুরত্ব। সেদিন সন্ধ্যায় ফিরে ঘরের দরজা খুলে দেখি একটা চিঠি পড়ে আছে। পিওন দরজার তলা দিয়ে ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে।
    বন্ধুর চিঠি। কাকুর আর বেশীদিন নেই। পারলে একবার যেন যাই। লিখেছে
    -তোকে বাবা খুব ভালবাসে, যেদিনই তোর সঙ্গে বাসে দেখা হত বাবা এসে বলত,
    "মেয়েটা যখন আমাকে দেখে খুশীতে হেসে ওঠে তখন মনে হয় পৃথিবীতে আর কোনো দু:খ নেই।"

    অসুস্থ হয়ে পড়ার আগের দিনও আমাদেরই আর এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে লোডশেডিংএ সিঁড়ি দিয়ে পাঁচতলায় উঠে তাকে তার চাকরির জন্য দরকারী কাগজপত্র পৌঁছতে গিয়েছিল। বাড়ি ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ক্যানসার ধরা পড়েছে, লাস্ট স্টেজ।

    ব্যস্ত হয়ে পাশের ঘরে সহট্রেনীর দরজায় গিয়ে নক করি। সে রাতের ট্রেনে তুলে দিতে স্টেশনে যেতে পারবে কিনা। তাকে ঠিক ভাল করে বোঝাতে পারিনা কেন এই তাড়া, বন্ধুর বাবা অসুস্থ তার জন্য আমাকে যেতে হবে কেন! একবার গিয়ে হাসিমুখে দাঁড়াতেই হবে কাকুর সামনে।
    না বুঝলেও আমাকে শান্ত করতে করতে চিঠিটা আমার হাত থেকে নেয় আর তখনই তার চোখে পড়ে চিঠির তারিখ। ডাক বিভ্রাট, চিঠিটা আসলে তিনমাস পুরনো তারিখের! মাইলখানেক হেঁটে যাই সেই ফোনকলটা করতে যেটা অনেক আগেও করতে পারতাম যেমন আজকাল করি এমনিই দুদিন কারোর খবর না পেলে। জানা কথাটাই দুরভাষের তার বেয়ে আরেকবার আমার মরমে প্রবেশ করে। কাকু আর কোনোদিনও বাসে আমার টিকিট কাটবেনা, কাঁদলে স্যাঙ্গুভ্যালীতে খাওয়াবে না,প্রবাসে আমার দেখভাল করার লোক খুঁজতে ফোন, অ্যাড্রেসবুক তোলপাড় করবেনা।
    ক্ষমা করিনি ডাকবিভাগকে। সামান্য অবহেলায় কি অপরিসীম ক্ষতি যে করে তারা মানুষের,তা কি তারা জানে? আর ক্ষমা করিনি নিজেকে। প্রতি সপ্তাহে কাকীমাকে ফোন করার সময় আজো সেই একটি ফোন না করার অপরাধবোধ আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে।

  • san | 121.50.4.34 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ১৬:০১415046
  • শুধু যে মন খারাপ হয়ে গেল তাই নয়, একগুচ্ছ ভুলভাল স্মৃতি ফেরৎ এল :-(
  • d | 144.160.5.25 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ১৬:১০415047
  • :( :( :(
  • Blank | 170.153.65.102 | ১৮ আগস্ট ২০০৯ ১৬:১১415048
  • খুব মন খারাপের ..
  • ranjan roy | 122.168.216.5 | ১৯ আগস্ট ২০০৯ ০০:২৮415049
  • শ্রাবণীর বুক-মুচড়ে ধরা এই কথ্যটি আমার ভেতরের একটা ঘায়ের ওপরের পাপড়ি সরালো।
    মেজকাকা জয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার , থাকেন যোধপুর পার্কে।
    ছোটবেলার থেকেই আমাদের ল;ওক্যাল গার্জেন। যখন রামকৃষ্ণ মিশনের হোস্টেলে দেয়া ঠিক হল নিয়ে যেতেন প্রবেশ-পরীক্ষা দেয়াতে ,--সরিষা বা বরানগর। ভর্তির পরেও লোক্যাল গার্জেন।
    হায়ার সেকন্ডারির সময় অমনোযোগ বা রাজনীতি নিয়ে বাড়াবাড়ি দেখে বিচলিত হতেন।
    এস্রাজ বাজাতেন। শচীনদেব বা পঙ্কজ মল্লিকের নকল করে দেখাতেন। বামপন্থী রাজনীতির প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি ছিল।
    দাবা ও ফুটবলের ভক্ত। ওয়ার্ল্ড কাপ ফুটবল ওনার বাড়িতে গিয়ে টিভিতে দেখতাম।
    চাকরিসূত্রে ছত্তিসগড়। উনি রিটায়ার করে সোনারপুরে। একবারও সে বাড়িতে যাইনি। সেবার মা কোলকাতা ঘুরে এসে বল্লো-- মেজঠাকুরপো অসুস্থ। তোদের খুব দেখতে চাইছেন। বলছেন -- ওরা যে আর আমার কাছে আসেনা। আমার যে ওদের বড় দেখতে ইচ্ছে করে।
    বুকের ভেতরে কিছু হল। তক্ষুণি তিনটে কোলকাতার টিকেট কাটলাম। মাকে আর স্ত্রীকে বল্লাম -- পরশু রওয়ানা দিতে হবে।
    এমন সময় ইন্সপেকশনে এসে চেয়ারম্যান ভদ্রলোক বল্লেন-- তুমি ইউনিয়নের নেতা হয়ে প্রিভিলেজ নিতে পার না। যতক্ষণ রিলিভার না আসে তুমি যাবে কি করে?
    মাকে ও স্ত্রীকে পাঠিয়ে দিলাম।
    পরের সপ্তাহে যখন রিলিভার এল জনলাম কাকা আর নেই।
    ক্ষমা করিনি নিজেকে ও আমাদের ব্যাংক ম্যানেজমেন্টকে।

  • teman keu na | 122.162.42.240 | ২০ আগস্ট ২০০৯ ১৯:৩৯415050
  • মাকে নিয়ে দুর্গাপুর যাচ্ছি। সাতসকালে ব্ল্যাকে উঠে দেখি কিছু সিটে জনতা বসেছে আর কিছু সিটে অ্যাটাচি। বর্ধমান অবধি দাঁড়িয়ে রইলাম আমি, আমার মা, আর আরো অনেকের মা বাবা ভাই বোনরা। অ্যাটাচি সরলো না খুব বেশি। যে কটা সরলো সে কটাই চেনা মুখ দেখে সরলো। প্রতিবাদ করাতে শুনলাম ব্ল্যাকে রেগুলার প্যাসেঞ্জারদেরই বসার কথা। আর নয়ত তাদের অ্যাটাচিদের। গুটি কয় উল বুনুন্তি মহিলা অফিস যাওয়ার পথে বরের সোয়েটার, মেয়ের মাফলার বুনতে বুনতে চোখে চোখ পড়ার ভয়ে বাইরে তাকিয়ে রইলেন অথবা পাশের হ্যানো দা ত্যানো দা দের তাসের হাত দেখতে লাগলেন। একজনকে বললাম একটু সরে বসুন না, এখানে একজন তো অনায়াসে বসতে পারেন। তিনি আরো ছড়িয়ে গেলেন সরতে গিয়ে। মা হাত চেপে ধরে আস্তে করে বলল, ছেড়ে দে। দাঁড়িয়ে যেতে পারব।
    দুর্গাপুরে নামার সময় প্রতিটি উল বুনুন্তি তাস খেলুন্তি ইনসেনসিটিভ লোকগুলোর হাতে কলকাতার পাবলিক টয়লেটের সাহিত্য সমৃদ্ধ দেওয়াল তুলে দিয়ে এলাম ভার্চুয়ালি।
    ক্ষমা করিনি, করছি না, করব না..........

  • M | 59.93.209.53 | ২৪ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪১415051
  • আমারো একটা এমন বিচ্ছিরি অভিজ্ঞতা হয়েছিলো রানাঘাট লোকালে, সকাল ছটার শিয়ালদাগামী লোকালটায়, আমি আর মা মাসীর বাড়ী থেকে ফিরছি, লেডিস কম্পার্টমেন্টে উঠেছি আর জানালার ধারে সিট পেয়েছি, ওমা কিছুক্ষন পরে আমাকে আর মাকে মোটামুটি দাদাগিড়ি, থুরি দিদিগিরি করে তুলে দেওয়া হলো, কি না ঐ সিট ডেলি প্যাসেঞ্জারদের জন্য, মোটামুটি ঠেলা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হলো, আমর বাধ্য হয়ে যখন ট্রেন ছেড়ে দিচ্ছে তখন একটা কমন গাড়ীতে ইয়ে বগিতে উঠে পড়লাম, তখন সেই খানে কটা ছেলের মুখে যা শুনি তা আরো মারাত্মক, ছেলেটি নাকি চলন্ত ট্রেনে তাড়াহুড়োয় লেডিসে উঠে পড়েছিলো, আর ওকে তখনি, নেমে যেতে বলা হায়, তখন ট্রেন ফুল স্পিডে চলতে শুরু করেছে, ও বেচারী অনুরোধ করে যে পরের স্টেশনে নেমে যাবে, কিন্তু ওকে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়, ছেলেটি যখন জ্ঞান ফেরে গিয়ে রেল পুলিশকে রিপোর্ট করে, পুলিশ তো কোন ব্যবস্থা নেয় নি, উল্টে ছেলেটিকে কেসে ফেলে দেয়।

    ঐ নিঘৃন্য মেয়েছেলে(আমার সবচেয়ে অপছন্দের শব্দ)গুলোকে ক্ষমা করা যায় না।
  • teman keu na | 122.161.164.206 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২০:৫৪415052
  • প্রচুর এন্থু নিয়ে সকলে মিলে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রাজনৈতিক বর্ণপরিচয় লেখা শুরু হয়েছে। তার মধ্যে আমি গাধার মত ভাঙা প্রেমের গল্পের চিরকুট ঢুকিয়ে সব ঘেঁটে ফেলেছি।
    ক্ষমা করিনি নিজেকে
    আপনারাও আমায় ক্ষমা করবেন না প্লিজ
    :-(
  • Samik | 219.64.11.35 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২১:১৯415054
  • ঢিঁচ্‌ক্যাঁও ঢিঁচ্‌ক্যাঁও ... ফু:
  • te ke na | 122.161.164.206 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২১:২৩415055
  • ডেড
  • Samik | 12.170.106.12 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২১:৩২415056
  • শুঁকে দেখারও দরকার নেই। ব্যাটা অ্যাক্কেবারে মরে গ্যাছে।
  • b | 117.193.34.46 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২২:৪৪415057
  • যে সব মশারা রক্ত খেয়ে মারবার সুযোগ না দিয়েই পোঁ করে উড়ে গেছে। কোনদিন ক্ষমা নয়।

  • I | 59.93.195.186 | ২৬ আগস্ট ২০০৯ ২৩:২৪415058
  • যে সব মশারা কানের কাছে কেবলি পিন পিন করে। বলে , লেখা দাও, লেখা দাও।
  • Du | 65.124.26.7 | ২৭ আগস্ট ২০০৯ ০০:২২415059
  • কলেজে যেন কখনো বাংলা না বলি, অহেতুক এই বলে হেনস্থা করেছিল এক সিনিয়র- র‌্যাগিং এর সময়। তাকে তো ক্ষমা করি নি কিন্তু তাতে তার ক্ষতি কিছু হয় নি।
    সেই রাগ থেকে একবার কলেজ ফেস্ট এ বাংলা গান গাইব বলে নাম দিলাম। বিরিঞ্চি তবলা বাজাবে বলে বিকেল নাগাদ প্র্যাক্টিস করতে এল। তালে আমি সাক্ষাৎ বেতাল। বাকী মনের খুশিতে গেয়ে যাই। কয়েকবার চেষ্টা করে বিরিঞ্চি বললো, থাক তোমার আর তবলা নিয়ে ভাবতে হবে না - ও আমি ঠেকা দিয়ে রাখবো। তবে সে আমাকে কোনওদিন ক্ষমা করতে পেরেছে কিনা জানি না :)
  • pi | 72.83.80.253 | ৩০ আগস্ট ২০০৯ ১০:১৮415060
  • যেসব লিখিয়েরা কলম না বাগিয়ে খালি সুঁই দাগিয়ে বেড়ায়, মশারাও তাদের ক্ষমা করেনা।
  • nidhiram | 219.64.69.72 | ৩০ আগস্ট ২০০৯ ১০:২৭415061
  • "কলকাতার পাবলিক টয়লেটের সাহিত্য সমৃদ্ধ দেওয়াল তুলে দিয়ে এলাম ভার্চুয়ালি"
    ------ও: দারুন-----নমস্য
  • d | 117.195.33.139 | ৩০ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৮415062
  • গোভুত ক্ষমা করে না

    কাল একটা ইফতারির নেমন্তন্ন ছিল। একটা মস্ত টেবিল থেকে বিভিন্ন আইটেম তুলে এনে আরেকটা ম অ স্ত টেবিলে একসাথে কাতার দিয়ে বসে খেতে হবে। খাবারের টেবিলে আইটেমের সামনে একটা করে নেমপ্লেট লাগানো। একটা লোভনীয় দেখতে পদের সামনে লেখা Beef Ghost। খুবই দ্বিধায় পড়লাম। "গোভুত' হলেন গিয়ে ভুতসমাজের এক সম্মানিত গোষ্ঠী। তাঁদের খেয়ে হজম করা যায় কিনা, বা আদৌ খাওয়া উচিৎ কিনা --- সে সম্পর্কে এমনকি যমদত্তও কিচ্ছুটি বলে যান নি।
    যিনি ওখানে দাঁড়িয়ে খাবার নিতে সহায়তা করছিলেন, তাঁকে আমার টুটাফুটা হিন্দীতে গোভুত সম্পর্কিত প্রশ্নটা নিবেদন করলাম। তিনি প্রথমে খুবই বিভ্রান্ত ও পরে ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলেন।
    সাতপাঁচ ভেবে তুলেই আনলাম। খেয়েও ফেললাম। খাসা ছিল খেতে।

    আসবার সময় সেই সহায়তাকারীর দৃষ্টিবাণক্ষেপণ দেখে বুঝলাম তিনি আমাকে ক্ষমা করেন নি। আজ এই ভরদুপুরবেলায় টের পাচ্ছি গোভুতরাও ক্ষমা করে নি হায়। :(
  • kc | 89.203.49.18 | ৩০ আগস্ট ২০০৯ ২০:৩৯415063
  • এই অধমের খান্দানি মুসলিম বিশ্বে অনেক দিন হল, প্রতিবারই রমাদানের সময় বেশ কিছু ইফতারির নেমন্তন্ন থাকে, অনেক আশা সঙ্কেÄও কোনোবারই ওই গোভুত জাতের কোনো পদ পেলুম নি। আমিও ক্ষমা কত্তে পারিনা, নেমন্তন্নকত্তাগুলান কে। :)))
  • M | 59.93.195.209 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০১:২৫415065
  • আজ আমি এলুম, আর সবাই ঘুমুচ্চে,আর জানলা দিয়ে পষ্টো দেকতে পাচ্চি ভুলু, টমিরাও ঘুমুচ্চে,পৃথিবীর কাউকে ক্ষমা করলুমনা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন